11/05/2024
প্রতি ডলারে টাকার মূল্য একদিনে ১১০ টাকা থেকে formally ১১৭ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশে ডলার এর সাথে টাকার বিনিময়ে হার নির্ধারণে Crawling Peg Exchange rate system চালু করেছে। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসিয়াল বিনিময় হার ফিক্স করে দিতো। সর্বশেষ সেটা ছিল প্রতি ডলার এ ১১০ টাকা। এই Crawling Peg Exchange rate system এ একটা base রেট থাকবে যেটা ১১৭.
1. Crawling কথাটার মানে হলো base rate যেটা ১১৭ সেটা ও আস্তে আস্তে change হবে। মানে যেমন এটা এখন ১১৭, কিছু দিন পরে supply-demand অনুযায়ী এটাকে ১২০ এ নির্ধারণ করবে। তখন ব্যাংকগুলো ১২০ টাকার আসে পাশে যেমন ১১৯-১২২ টাকায় ডলার বিনিময় করবে।
2. Peg কথাটার মানে হলো ব্যাংকগুলো এই ১১৭ টাকা আসে পাশে যেমন ১১৬-১১৯ টাকায় বিনিময় করবে।
আমাদের বিদেশি ঋণ সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। এই devaluation এর ফলে আমাদের বিদেশী ঋণ একদিনে টাকার অংকে ৬.৩৩% বা প্রায় ৮০,০০০ কোটি টাকা officially বেড়ে গেলো।
Drawing Parallel with Interest Rate ;
Interest rate নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমে ৬%-৯% দিয়েছিলো , ব্যর্থ হয়ে পরে SMART +৩.৫% দিলো। তারপর SMART +৩.৫% পরিবর্তন করে SMART +৩ % গেলো। তারপর সিদ্বান্ত নিলো market-based system চলে যাবে।
Exchange rate নিয়ন্ত্রণে ও বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমে ফিক্সড rate চেষ্টা করেছে। ব্যর্থ হয়ে semi-fixed এ গিয়েছে। তারপর কি ইন্টারেস্ট রেট এর মতন একদিন বলবে কিনা এই market-based system চলে যাবে, জানি না।
শেয়ার প্রাইস পতন দেখানোর জন্য ও প্রথমে floor , তারপর ২%, তারপর আবার ফ্লোর এখন আবার ৩%-১০% এর cuircuit breaker. তারপর কি হবে জানিনা।
ইন্টারেস্ট rate নির্ধারণে Bad Policy এর কারণে লক্ষ লক্ষ depsoitor এর wealth ব্যবসায়ীদের কাছে ট্রান্সফার হয়েছে। inflation বেড়েছে।
সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। Bad Excahnge Rate Policy এর কারণে remittance কমেছে , হুন্ডি বেড়েছে, মানি লন্ডারিং বেড়েছে , অনেক importer ক্ষতিগস্ত হয়েছে, সাধারণ মানুষ ক্ষতিগস্ত হয়েছে। শেয়ার বাজারে ফ্লোর এর কারণে বিদেশী বিনিয়োগকারী দেশ ছেড়ে পালিয়েছি, শেয়ার বাজারের প্রতি দীর্ঘমেয়াদে মানুষের আস্থা কমেছে।
এই সব পলিসির একটা common ingredient হলো -দ্রুত সব কিছু নিয়ন্ত্রনের প্রচেষ্টা এবং গবেষণার অভাব।