
08/08/2025
বর্তমান সময়ে মানুষের হায়াত কম, গুনাহর ময়লা বেশী এবং আত্মার শক্তি কম থাকার কারণে হযরত মোজাদ্দেদ শাহ চন্দ্রপুরী (র) হুজুর মুক্তির পথ সহজতর করার প্রয়াসে মধ্যম পন্থার তরিকত শিক্ষা পদ্ধতি প্রণয়ন করেছেন, যাতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ সহজে গ্রহণ ও আমল করতে পারে। তিনি অন্যান্য ধর্মের লোকের প্রতিও সহানুভূতিশীল ছিলেন। কোরআন ও সুন্নাহ সম্মত তাঁর শিক্ষা পদ্ধতি হলঃ মানুষের আত্মা শুদ্ধ করা, দিল বা কলব জিন্দা করা ও নামাযে হুজুরী বা খুশুখুজু, একাগ্রচিত্ততা অর্জন করা যাতে নামাজ আদায়কালীন অবস্থায় শয়তানের ধোঁকা ও আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন কল্পনা মনে না আসে। ফলে, নামাযী আল্লাহকে হাজির, নাযির ও ওয়াহেদ জানিয়া সিজদা করতে সক্ষম হন। এই নামাযের দ্বারাই মেরাজ সম্ভব।