Bangladesh In Heart

  • Home
  • Bangladesh In Heart

Bangladesh In Heart Join our community of like-minded travelers as we share our experiences, offer practical tips, and inspire you to explore the world.

Welcome to Bangladesh In Heart, your go-to destination for travel inspiration, tips, and tales. We're a team of passionate travelers dedicated to helping you make the most of your adventures. From hidden gems to off-the-beaten-path experiences, we'll guide you on a journey of discovery. Brand Story:

Our journey began with a shared love for exploring the world and a desire to share our experiences

with others. We've traveled to countless destinations, both popular and off-the-beaten-path, and have learned valuable lessons along the way. We've encountered challenges, made mistakes, and discovered hidden gems, and we want to help you avoid the pitfalls and maximize your travel experiences. You will find our video amazingly useful for your quest of adventures because, we'll cover travel itineraries, vehicle options for your journeys, local cuisine, and must-see destinations, offering you rich video contents to elevate your travel experiences. Stay with us as we explore the heart of Bangladesh, all of us will have flashing flags of Bangladesh in heart.

24/08/2025

Cape solander, NSW, Sydney

Good morning everyone ♥️
20/08/2025

Good morning everyone ♥️

The iconic feature is Cox’s Bazar Beach, which spans roughly 120 km, making it the world’s longest natural unbroken sea ...
28/07/2025

The iconic feature is Cox’s Bazar Beach, which spans roughly 120 km, making it the world’s longest natural unbroken sea beach.🏖️🏖️

📖 রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:“জুমার দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, যদি কোন মুসলিম বান্দা সেই সময...
25/07/2025

📖 রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:

“জুমার দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, যদি কোন মুসলিম বান্দা সেই সময়ে নামায অবস্থায় থেকে আল্লাহর কাছে কিছু চায়, আল্লাহ অবশ্যই তা তাকে দেন।”
— (সহীহ বুখারী: ৯৩৫, সহীহ মুসলিম: ৮৫২)

🔸 এই মুহূর্তটি আসরের পর মাগরিবের আগ পর্যন্ত বলে বহু আলেম মত দিয়েছেন।

🕌 জুমার ফজিলতপূর্ণ কাজসমূহ:

গোসল করা
পবিত্র পোশাক পরা
দুরুদ শরীফ পাঠ
সূরা কাহফ পাঠ
বেশি বেশি দোয়া করা
✨ জুম্মা মোবারক! আল্লাহ যেন আমাদের সকল ইবাদত কবুল করেন। আমিন।

24/07/2025

১। বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন - প্রচন্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয় যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দিবে?

২। ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পোড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল - তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

৩। আগুনের ফুলকিতে ঝলসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।

৪। মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।

৫। উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।

৬। বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।

৭। যে যুদ্ধ বিমানটি দুর্ঘটনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।

জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র। যে বাচ্চাগুলো মারা গেছে, আল্লাহ তাদের এই জাহান্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন।

দুর্ঘটনায় মৃত সকলকে মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন, আমিন।

23/07/2025

আমি মাইলস্টোন কলেজের একজন শিক্ষিকা হয়ে দেশবাসীর কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি :
আমরা এই দুর্ঘটনার পর থেকে গত তিন দিন যাবত কলেজে যাওয়া আসা করছি।
বিশ্বাস করেন আমরা কোন ভিডিও করতে পারি না আমরা কোন ছবি তুলতে পারি না, মোবাইল আমাদের হাতে ওঠেনা আমাদের হাত কাঁপে কলিজা কাঁপে।
কেন পারি না? কারণ এই বাচ্চাগুলো আমাদেরই সন্তান।

যেমন ধরেন আমি যে সেকশনের ফরম মাস্টার (ক্লাস টিচার যাকে বলে), এই সেকশনে যতগুলো মেয়ে আছে, বাই আইডেন্টিটি এরা আমার মেয়ে,
একটি মেয়ে অসুস্থ হলে আমি যখন ইনফর্ম করি তখন আমি বলি "স্যার/ম্যাডাম আমার একটা মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে"।
বা আমার মেয়েদের বিষয়ে যখন কোন কিছু আমাকে ইনফর্ম করা হয় তখন বলা হয় "ম্যাডাম আপনার মেয়েরা... এই কাজটি করেছে, বা তাদের এই সমস্যা হয়েছে। কি হয়েছে বলেন তো ম্যাডাম আপনার মেয়েদের কি সমস্যা?"
আমরা ওদের মা, আমরা ওদের বাবা, আমরা ওদের পরিবার।
সারা দেশের মানুষ সবাই কষ্ট পাচ্ছে
কিন্তু বিশ্বাস করবেন না আমরা যে কি পরিমান মানসিক কষ্ট ও যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি।
আমরা আমাদের সন্তানদের হারিয়েছি। ওরা যতক্ষণ আমাদের কাছে থাকে আমরা ওদের মা আমরাই ওদের বাবা।
আমাদের এডভাইজার স্যার কাঁদতে কাঁদতে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, ভাইস প্রিন্সিপাল জহির স্যার সাথে সাথে সেন্সলেন্স হয়ে গিয়েছিলেন। আমরা কিছুক্ষণ কাঁদছি কিছুক্ষণ নিজেরা চুপচাপ দোয়া করছি, নিজেদের বোঝানোর চেষ্টা করছি কিন্তু কোনোভাবেই শান্তি পাচ্ছিনা।

মানুষজন যেভাবে স্রোতের মতো কলেজে আসছে, মিডিয়া কর্মীরা, ভিউ ব্যবসায়ীরা শুধু কলেজে জড়ো হচ্ছে,
যারা এই দুর্ঘটনার মধ্যে রাজনীতি টেনে নিয়ে চলে আসছেন,
তাদের কাছে দুই হাতজোড় করে বলছি প্লিজ আপনারা এই অমানবিকতা বন্ধ করেন।
আমাদের হাজার হাজার ছাত্র ছাত্রীর পদচারনায় গমগম করত যে ক্যাম্পাস, সেই ক্যাম্পাসে আজকে শুধু আমাদের আর্তনাদ আর হাহাকার!

পারলে নামাজ পড়ে এদের জন্য একটু দোয়া করেন, এই পরিবারগুলোর জন্য একটু দোয়া করেন, আমাদের সবার জন্য একটু দোয়া করেন।
আপনারা ভিডিও করে,
আমাদের প্রশ্ন করে একটা বাচ্চাকে কি ফিরিয়ে দিতে পারবেন???
হাসপাতালের যন্ত্রণায় কাতরানো একটা বাচ্চার একটুখানি কষ্টও কমাতে পারবেন???
সন্তানহারা বাবা-মা পরিবার তাদের একটু ও কষ্ট কমাতে পারবেন??

একটু মানুষ হন!
একটু মানবিক হন!
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন।
CP

🖤
23/07/2025

🖤

22/07/2025

২১/০৭/২০২৫
গতকাল সন্ধ্যা ৭ টার দিকে বার্ণ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের আইসিইউতে ডিউটি তে যাই।আইসিইউ এর নার্সরা আমাকে আইসিইউতে অবস্থানের জন্য বাধ্যতামূলক নিরাপত্তা গাউন,সু কভার এবং ক্যাপ দেন। সেগুলো পরার পরেও দরজা খুলে ভিতরে ঢোকার সাহস পাচ্ছিলাম না তখন। কিছুক্ষণ পর মনের জোরে ভিতরে ঢুকি।ঢোকার সাথে সাথেই আহত বাচ্চাদের গোঙানির শব্দে নিজেকে ঠিক রাখতে পারছিলাম না। একজন নার্স আমাকে একটা চেয়ার এগিয়ে দিয়ে বললেন বসতে।আমি সেই চেয়ার বসতে যাবো ঠিক তখনই একজন ডাক্তার এসে বলেন ১৭ নাম্বার বেডের পেশেন্ট এক্সপায়ারড। আপনি ওনার পরিবারের কাউকে ডাকেন এবং ওনাদের ব‌ইলেন একটা বড় বিছানার চাদরের ব্যবস্থা করতে।আমি উঠে চলে যাই বাইরে এবং মৃত ব্যক্তির পরিবারের একজন দুইজন সদস্য কে ডাক দেই এবং একটা বড় বিছানার চাদর আনতে বলি।ওনারা আমার কথা শুনেই আঁচ করতে পেরেছিলেন যে কি হয়েছে।এরপর ওনারা যখন বিছানার চাদর আমার হাতে দেন আমি সেটা নিয়ে চলে যাই ১৭ নাম্বার বেডের কাছে। আপাদমস্তক ব্যান্ডেজ থাকার কারণে বোঝার উপায় নেই নারী নাকি পুরুষ। কিন্তু বেডের সাইডে নেইমপ্লেট দেখে জানতে পারলাম ইনিই মাইলস্টোন স্কুলের মেহেরীন ম্যাডাম যিনি নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে অনেক শিক্ষার্থীদের সেইফ এক্সিট দিয়েছেন।এরপর নার্সদের সাথে ওনার মৃতদেহ স্ট্রেচার করে টেনে পরিবারের সদস্যদের কাছে বুঝিয়ে দিলাম।ভিতরে গিয়ে দাঁড়ানোর পর দেখলাম একটা বাচ্চা প্রচুর পরিমাণে ছটফট করছে আর অস্পষ্ট ভাষায় কি জানি বলতে চাচ্ছে।ডাক্তাররা ওনাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন কিন্তু শেষ রক্ষা আর হয়নি। একজন এসে আমাকে বললেন রোগী এক্সপায়ারড,গার্জিয়ান কে ডাক দেন।আমি উঠে গিয়ে অভিভাবককে ডেকে ডাক্তারের কাছে পাঠাই।এর‌ই মধ্যে অনান্য আহত বাচ্চাদের বাবা মায়েরা বারবার আকুতি করছিলেন একটু হলেও নিজের বাচ্চাটাকে দেখতে। নিয়ম এবং নিরাপত্তার কারণে নিজেকে পাথর বানিয়ে তাদের চোখের জলকে উপেক্ষা করে তাদের কে ভিতরে যেতে দেই নাই। একজন মা বারবার বলছিলেন ভিতরে না যেতে পারলেও গেটের কাছে দাঁড়িয়ে থেকে দোয়া পড়তে চান।আমি আর না করি নাই।ওনার বাচ্চা ১১ নাম্বার বেডে ভর্তি ছিলো।কিছুক্ষণ পর ডাক্তার এসে বললেন ১১ নাম্বার বেডের পেশেন্ট এক্সপায়ারড কিন্তু ওনার আম্মু কে ডাইকেন না,আপন বড় ভাই আছে একজন তারে ডাকেন।আমি আর আমার আমাদের ঢাবি নৌ শাখার আরেকজন সিইউও হৃদি ছুটে যাই সেই বড় ভাইকে ডাকতে। কিছুক্ষণ পর ভাই আসেন। ওনাকে আমরা ধরে নিয়ে যাই ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার যখন বললেন আমাদের মাফ করেন তখন সেই ভাইয়ের কান্না সহ্য করার মতো ছিলো না। ডাক্তার নিজেও কান্না করে দিসেন।এরপর আমাদের কাছে শেষবারের মতো নিজের ছোটো ভাইটাকে দেখার ইচ্ছা জানালেন।আমরা ওনাকে ধরে নিয়ে যাই। আগুনে ঝলসানো ছোটো ভাইকে একবার কোলে নিতে চাইসিলেন তিনি। শরীরের একমাত্র পায়ের আঙ্গুল গুলো অক্ষত ছিলো,সেই আঙুলেই বারবার পরম মমতায় চুমু খাচ্ছিলেন।এরপর আরকি,সেই বিছানার চাদর আনানো এবং চাদর পেঁচিয়ে মৃতদেহ বুঝিয়ে দেয়া।একটু বসে পানি খাচ্ছিলাম তখনই একজন নার্স এসে দুইটা বেডের পেশেন্টর বাসার লোক ডাকতে বললেন।কারন জিজ্ঞাসা করলে বললেন দুই জন‌ই মাত্র মা*রা গেছেন।এর‌ই মধ্যে এক বাবা এসে বললেন উপরের তলার আইসিইউতে ওনার ছোটো ছেলেটা কিছুক্ষণ আগে মারা গেছে,বড় ছেলেটা এখানে ভর্তি। একটু একটা বার শেষ সম্বল সন্তানকে দেখতে চান।কথা বলার সময় উনি বারবার পরে যাচ্ছিলেন। কিন্তু নিয়মের বেড়ার কারণে আবারো নিজেকে পাথর বানাতে হয়েছিলো। হাঁফিয়ে উঠেছিলাম চোখের সামনে এক এক করে বাচ্চাগুলোকে ছটফট করে ম*রতে দেখে। ডাক্তাররা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন।মধ্যরাতে ডিউটি শেষ করে যখন নিচে নামছিলাম তখন ১১ নাম্বার বেডের সেই মৃত বাচ্চাটির মা আমার হাত ধরে বলেছিলেন, "আম্মু তুমি তো ছিলা ভিতরে,আমার বাবাটা মারা যাওয়ার সময় কি খুব কষ্ট পাইসিলো?ও কি আমারে ডাকসিলো?"আমার বাবাটারে ডান দিকে কাত করে শোয়াইয়া দিয়ো"
আমি একটা শব্দও মুখ থেকে বের করতে পারি নাই।

যে আমি একটু রক্ত দেখলেই ভয় পাই সেই আমি গতকাল ছোটো ছোটো বাচ্চা গুলোর লাশ ধরেছি।কত বাবা মায়ের আর্তনাদের সামনে নিজেকে পাথর বানিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম।
এই স্মৃতিরা আমাকে আর ঘুমাতে দিবে না,, সবসময় আমাকে তাড়া করে বেড়াবে।
বাচ্চারা,,তোমরা যেখানেই থাকো,,ভালো থেকো। ঈশ্বর তোমাদের শান্তি প্রদান করুক।
তোমাদের ছুটি হয়ে গেছে,,এবার বাড়ি যাওয়ার পালা............

©Chandrima Halder moon
CP

রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। বিমানটি মাইলস্টোন কলেজের ক্যাম্পাসের ওপর আছড়ে ...
21/07/2025

রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। বিমানটি মাইলস্টোন কলেজের ক্যাম্পাসের ওপর আছড়ে পড়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার প্রিয়াঙ্কা হালদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, এদিন দুপুর ১টা ১৮ মিনিটে আমরা দুর্ঘটনার খবর পাই। ঘটনাস্থলে আমাদের পাঁচটি ইউনিট কাজ করছে।

এদিকে বিমানটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বলে জানিয়েছে ) মানে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরায় বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়ন করে।

good morning every one. Have a nice day. 🥰☔☔🥰
12/07/2025

good morning every one. Have a nice day. 🥰☔☔🥰

Address

568 BLOCK/C, KHILGAON, DHAKA

1219

Telephone

+8801723684068

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh In Heart posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

Serving you the tastiest wedding and traditional food items

Wedding foods have always been a delicacy, we acknowledge that! That’s why we’re here, to bring the convenience of indulging in that delicacy whenever your heart desires!

So drop by anytime, we are always here, ready to serve you with the most delicious Kacchi biryani, Teheri, Polao & Roast, Khichuri and everything else!