AKM pigeon lofts

AKM pigeon lofts চিনুন, জানুন, বুঝুন, তারপর কোয়ালিটি ফুল জিনিস কিনুন এবং সকল কবুতরের চি‌কিৎসা ও সমাধান নিন। Pigeon's Helth

১দিন থেকে ৩০দিন পর্যন্ত চিনা হাঁসের বাচ্চা পালন পদ্ধতি :১। বাচ্চা ফুটার ২৪ঘন্টা পর এবং ৪০ ঘন্টার মধ্যে বাচ্চাকে প্রথম পা...
09/07/2025

১দিন থেকে ৩০দিন পর্যন্ত চিনা হাঁসের বাচ্চা পালন পদ্ধতি :

১। বাচ্চা ফুটার ২৪ঘন্টা পর এবং ৪০ ঘন্টার মধ্যে বাচ্চাকে প্রথম পানি এবং খাবার দিতে হবে।

২। বাচ্চাকে প্রথমে লাইসুভিট বা লেবুর রস আর চিনি মিশ্রিত পানি খাওয়াতে হবে, বাচ্চা যেহেতু ছোট তাই একটা একটা করে ধরে খাওয়াতে হবে।

৩। পানি খাওয়ানোর ৩০ মিনিট পরে এদের প্রথম খাবার দিতে হবে, খাবার হিসেবে ভালো কোম্পানির বয়লার স্টারটার / সোনালী স্টারটার খাবার নিচে ছিটিয়ে দিতে হবে যাতে বাচ্চা গুলো সহজেই খেতে পারে।

৪। বাচ্চাকে যদি দ্রুত বড় করতে চান তাহলে বয়লার স্টারটার খাবার দিতে পারেন এতে বাচ্চা গুলো খুব দ্রুত বাড়বে।

৫। প্রথম ৪দিন বাচ্চা গুলোকে লাইসুভিট খাওয়াবেন ১ লিটার পানিতে ১ গ্রাম পাউডার মিক্স করে।

৬। বাচ্চাকে পানি দেয়ার ক্ষেত্রে অনেক সর্তক থাকতে হবে যাতে বাচ্চার শরীরে পানি না লাগে তাহলে বাচ্চা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

৭। অবশ্যই বাচ্চাকে যেইখানে রাখবেন সেখানে দিনে ২-৩ বার পরিস্কার করে দিবেন যাতে গ্যাস না জমে।

৮। ৫ম দিন থেকে ৮ম দিন অবদি বাচ্চাকে ঠান্ডার জন্য একটা ডোজ করিয়ে নিবেন ঠান্ডার ডোজ হিসেবে (এনরোসিন ভেট) ব্যবহার করতে পারেন অনেক ভালো কাজ করে ১লিটার পানিতে ১ মিলি করে দিবেন।

৯। ৯ম দিন সাদা পানি চালাবেন কোন মেডিসিন ব্যবহার না করলেও চলবে ১০ম তম দিন থেকে ৪ দিন থায়াবিন বি১ বি২ খাওয়াবেন যাতে পা প্যারালাইসিস বা ঘার বেকে যাওয়া সমস্যা না হয় ১ লিটারে ১ গ্রাম পাউডার মিশিয়ে খাওয়াবেন।

১০। ১৪তম দিন থেকে ৩ দিন জিংক খাওয়াবেন যাতে বাচ্চার খাবারে রুচি ঠিক থাকে এবং দ্রুত বড় হতে সাহায্য করে।

১১। ১৭তম দিন থেকে পরে সাদা পানি চালাতে পারেন যদি কোন প্রকার ঠান্ডা জনিত সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এনরোসিন ভেট খাওয়াবেন।

১২। ৩০দিনের আগে পানিতে দিবেন না।

১৩। বাচ্চার বয়স ৩০দিন হলে প্রথম ডাক প্লেগ ভ্যাক্সিন করাবেন ১ম ডোজ এবং ৪৫দিন বয়সে ডাক প্লেগ ২য় ডোজ।

১৪। বাচ্চার বয়স ৬০ দিন হলে ডাক কলেরা ১ম ডোজ দিবেন এবং ৭৫ দিন বয়স হলে ডাক কলেরা ২য় ডোজ দিবেন তার পর ৩ মাস পর পর ভ্যাক্সিন করাবেন

১৫। ভ্যাক্সিন করানোর আগে অবশ্যই বাচ্চাকে ঠান্ডা ডোজ করিয়ে নিবেন অসুস্থ অবস্থায় ভ্যাক্সিন দিলে বাচ্চাকে বাচাতে পারবেন না।

১৬। হাঁসের বয়স ৩ মাস হলে কৃমি ডোজ করিয়ে নিবেন।

AKM pigeon lofts

🕋🌻 ডান কাত হয়ে ঘুমানোর বৈজ্ঞানিক মু’জিযাঃ⏳ আপনার সময়ের মাত্র ৬০ সেকেন্ড নিনচলুন একসাথে জেনে নিই...💐 ১. কেউ কেউ পেটের উ...
09/07/2025

🕋🌻 ডান কাত হয়ে ঘুমানোর বৈজ্ঞানিক মু’জিযাঃ
⏳ আপনার সময়ের মাত্র ৬০ সেকেন্ড নিন
চলুন একসাথে জেনে নিই...

💐 ১. কেউ কেউ পেটের উপর ভর করে ঘুমান।
💐 ২. কেউ কেউ পিঠের উপর শুয়ে ঘুমান।
💐 ৩. কেউ কেউ বাম কাত হয়ে ঘুমান।
💐 ৪. কেউ কেউ ডান কাত হয়ে ঘুমান।

১. পেটের উপর ঘুমানো:

এই অবস্থায় ঘুমালে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, কারণ দেহের ওজন এবং হাড়ের কাঠামো ফুসফুসের উপর চাপ ফেলে।
👈 তাই, পেটের উপর ঘুমানো স্বাস্থ্যসম্মত নয়।

৩. বাম কাত হয়ে ঘুমানো:

সাধারণভাবে খাবার হজম হতে ২ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় লাগে।
কিন্তু বাম কাত হয়ে ঘুমালে হজম হতে লাগে ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা, কারণ ডান ফুসফুস বড় হওয়ায় তা হৃদয় এবং যকৃৎকে চাপ দেয়।
ফলে যকৃৎ, যা শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ, সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না এবং অস্বস্তি তৈরি হয়।
👈 অতএব, বাম কাত হয়ে ঘুমানোও স্বাস্থ্যসম্মত নয়।

৪. ডান কাত হয়ে ঘুমানো:

ডান কাত হলে, বাম ফুসফুস যেহেতু ছোট ও হালকা, তাই চাপ কম পড়ে।
আর যকৃৎ শরীরের নিচে স্থির হয়ে থাকে, ফলে হজম দ্রুত হয়।
💐 তাই, এটাই ঘুমানোর সবচেয়ে উত্তম উপায়—স্বস্তিদায়ক এবং উপকারী।

হাদীস দ্বারা প্রমাণ:

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
“যখন তুমি শোবার যায়, তখন নামাযের ওযু করো, তারপর ডান কাত হয়ে শুয়ে পড়ো এবং বলো:
اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ...”
📖 সহীহ বুখারী ও মুসলিম (মত:আলাইহি)

প্রাচীন বাণী:

পিঠের উপর ঘুমানো: রাজাদের ঘুম

পেটের উপর ঘুমানো: শয়তানের ঘুম

বাম কাত হয়ে ঘুমানো: ধনীদের ঘুম (অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে)

ডান কাত হয়ে ঘুমানো: পরহেযগার ও আলেমদের ঘুম
🌟 আর এটি-ই ছিল রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর ঘুমানোর ভঙ্গি।

📚 এই কল্যাণকর জ্ঞান ছড়িয়ে দিন, কারণ কল্যাণের দিকনির্দেশক তার কার্যসম্পাদনকারীর মতোই পুরস্কার পাবেন।

🕋🤲 আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম ওয়া বারিক ‘আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মদ ﷺ
Akash Pigeon Loft
(সংগৃহীত)

ব্লাড লাইন কি ?পর বলতে কি বুঝি ?,কবুতরের পায়ে রিংবা ট্যাগ কেন পরায় ?সিল কেণো মারা হয় ? রিং এর কবুতর এই শব্দ গুলোর মানে ক...
11/06/2025

ব্লাড লাইন কি ?
পর বলতে কি বুঝি ?
,কবুতরের পায়ে রিং
বা ট্যাগ কেন পরায় ?
সিল কেণো মারা হয় ?

রিং এর কবুতর এই শব্দ গুলোর মানে কি?

ব্লাড লাইন কি ?
*********************

রক্তের ধারাবাহিকতা কে ব্লাড লাইন বলে ।
যেমন বাবা , তার বাবা , তার বাবা তার দাদা ।
কবুতরের ক্ষেতরে একই কবুতরের জাত কে বা একজোড়ার থেকে যে কবুতর জন্ম ণেয় বা একই জোড়াড় বাচ্চা থেকে যে কবুতর হয় তাকে ঐ ব্লাড লাইন বলে ।
আর যখন এক জাত বা এক ব্লাড লাইন এর সাথে অন্য ব্লাড লাইন মিলানো হয় তখন ব্লাড লাইন পরিবর্তন হয়ে জায় ।

OLD BLOOD LINE / পুরাতন জাত বা পুরাতন কবুতরের জাত কি ?

আমরা এখন প্রায় ই দেখি পোস্ট এ লেখা OLD BLOOD LINE ?
এই টার মাণে ঐ কবুতর এর জাত অনেক পুরাতন বা ঐ কবুতর ও পুরাতন ।

সবাই সত্য বলে তা নাহ ,অনেকেই বাজার থেকে কিণে লিখে দেয় না জেনেই ।
একটা কবুতর পুরাতন জাত কিনা তা বলতে হলে নিজের পালতে হবে বা পালা হতে হবে বা কারো থেকে আণা হলে তার থেকে জাণা হতে হবে আবার জারা ভালো বুঝে তারা অনুমান করতে পারে যে কবুতর টা পুরাণ যাতের ।

পুরাণ জাতের সুবিধা কি ?
******************************

পুরাণ চাল ভাতে বাড়ে ?
পুরাণ এর অভিজ্ঞতা ভালো ।
যেমনি ভালো মানুষ মুরুব্বী দের কাছে কেণো জায় ?
আগের মানুষ ভালো ছিল তারা যেমনি মানুষকে ঠকাত নাহ দুধ এ পাণি মিশাতো নাহ তেমনি তারা কবুতর এর জাত এ ও অজাত কুজাত মিশাতো নাহ ।
তারা একটা কবুতর কে ২/৩/৫ বছর ফেলে রাখতো ঐ জাত , ঐ কালার ঐ সেইপ ঐ পা এর রং , ঠোট এর রং , ঐ নজর না মিললে জোড়া দিতো নাহ ।
তাই পুরাণ জাত মাণেই ভালো কবুতর ( যদি সত্য হয় ), তার মাঝে খাদ বা ভেজাল নেই ।

জাত মিশ্রণের বা এক জাত এর সাথে আরেক জাত এর অসবিধা বা খারাপ দিক ঃ
**********************************************************************************

আধুনিক খাবার যেমন অনেকে নতুন ডিস বাণায় গরুর গোছ দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না করে । নতুন রা খেয়ে বলে ওওাও ? আগে তা সম্ভব ছিল নাহ ।

তেমনি আজকাল গড়রা দিয়ে সবুজ গোলা , কালদম দিয়ে সবুজ গোলা , চিলা দিয়া সবুজ গোলা ? চূঈণা দিয়া কাল্ডোম জোড়া দিতে দেখি ।

যেমন আজকাল গড়রা ? ডোপাজ ? মূশাল এর বাচ্চা মেগপাঈ ? শর্ট ফেঈশ বা করমোণা কেণো বেড় হয় ? আমরা ভাবি কখনো ? কি এর কারণ ?

তাই আজ সবুজ গোলা থেকে গড়রা বাচ্চা হইলে অবাক হওয়ার কিছু নাই ?

ডোপাজ থেকে মেগপাঈ বাচ্চা হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই ?
ডোপাজ থেকে শর্ট ফেঈচ বাচ্চা হলে কিছু বলার নেই ?

গড়রা থেকে করমোণা বাচ্চা বের হলে বলার কিছু নেই ?

পর কি ? ঃ
*********************

পর বলতে মূলত বোঝায় যে পাখা বা পালক এর দারা কবুতর ঊড়ে ।
এর মাঝে সামনের শুরুর বড় পাখা থেকে ১-১০ নং পর্যন্ত পাখাকে আবশ্যক এবং রাজ পর বলে ।
কারণ এই রাজ পর না থাকলে কবুতর উড়তে পারে নাহ ।
অন্য পর না থাকলে কবুতর উড়তে পারে ।

তাই দেখবেন আমরা সাধারণত পর কাটলে বা বেধে দিলে এই ১০ পর বাধি বা কিনারের ২ টা রেখে বাকি ৮ টা করে কেটে দেই ।

এই পর দিয়ে আমরা বয়স নির্ণয় করি ।

বাচ্চার বয়স ৪০/৪৫ দিন এর পর ১ টি করে ঝড়ে পড়ে ১ টি পড়ে গেলে ১ পর এর বাচ্চা বলি এইভাবে ১ পর ২ পর করে ১০পোড় ঝড়ে যা ৬ মাস সময় নেয় ।

মোটা মোটী ১ মাস এ ১ টি পর পরে ঊঠে আরেকটি পরে বা নতুন গজায় ।

এই ভাবে একবার ১০ টি পর পরে আবার নতুন করে ঊঠলে তাকে এক দশক বা এক পাট্টহা কবুতর বলে আবার পুনরায় আরও ৫ টি পর পরলে তাকে দের পাট্টহা বলে আর পুরা ১০ পর নতুন করে পরলে তাকে দুই দশক বা দুই পাট্টহা কবুতর বলে ।

RING / রিং কি ?
********************
কাকে বলে ঃ
*****************

রিং বলতে বূঝায় একটি ছোটো ৭-১২ মিলি মিটার মাপের ব্যান্ড যা লম্বা একই মাপ বা ৫ মিলি মিটার হতে পারে ।
রিং মূলত একটি চীনহ বা সনাক্ত করণ ব্যান্ড ।

রিং এর কবুতর বলতে কি বূঝায় ঃ
***************************************
আমাদের দেশ এ সাধারণত বিদেশী রিং এর কবুতরকে রিং এর কবুতর বুঝায় ।
লোকাল কবুতরকে বিদেশী রিং পড়িয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আমাদের দেশ এর সোনার ছেলেরা ।

বিভিন্ন দেশ এর রিং এর ণাম ঃ
*************************************
EE - EUROPEAN ENTENTEE /

যা ইঊড়োপিয়ান ইউনিয়ন বা এর তালিকা ভুক্ত দেশ এ ব্যাবহার হয় যা আমাদের দেশ এ লোকাল কবুতরকে বিদেশী বা এই রিং পড়িয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আমাদের দেশ এর সোনার ছেলেরা ।

INFPA -IRISH NATIONAL FANCY PIGEON ASSOCIATION .
IT/ITALIA - ITALY ER RING
DV - GERMANY ER RING
NL-NEDERLAND ER RING
BELG-BELGIUM ER RING .

BAN-BANGLADESH ER RING .

আমাদের দেশ এ কিছু ক্লাব এর ণাম আমরা শুনতে পাই ।

যেমন

BRPOA -BANGLADESH RACING PIGEON OWNER ASSOCIATION
BRPFC-BANGLADESH RACING PIGEON FANCIERS CLUB
BRPEL -BANGLADESH RACING PIGEON ENTREPRENUR LIMITED
KRPC -KERANIGONJ RACING PIGEON CLUB
BTFC -BANGLADESH TIPPLER FANCIERS CLUB

কবে রিং এর প্রচলন ও কারা শুরু করেন ঃ
***********************************************

১৮০৩ সালে প্রথম In North America John James Audubon and Ernest Thompson কবুতর এর পায়ে একটি সিলভার সূতা বেধে শুরু করেন । মূলত ১৮৯৯ সালে Hans Christian Cornelius Mortensen অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে প্রথম কবুতরের রিং শুরু করেন ।

কি দিয়ে তৈরি হয় ঃ
***********************

যা কখনো প্লাস্টিক বা মেটাল বা সিলভার এর হয় ।

কি কি থাকে রিং এ ঃ
**************************
যেখানে এখন দেশ এর ণাম
সিরিয়াল ণাম্বার
সাল এর ণাম্বার বা কতো সাল
অনেক সময় ক্লাব বা মালিকের ণাম ও মোবাইল নাম্বার থাকে ।
অনেক সময় সূতা বা টাকা ও রিং হিসাবে ব্যাবহার হতে দেখা যায় ।

কবুতরের পায়ে রিং

বা ট্যাগ কেন পরায় ।

বা গায়ে সিল কেন মারা হয় ?

ট্যাগ ঃ

ইহা তিন ধরনের হয়

১) এক রেগুলার বা বেক্তিগত ট্যাগ ।
২) ক্লাব ট্যাগ ,
৩ ) রেস ট্যাগ ।

১) রেগুলার বা বেক্তিগত ট্যাগ ঃ
************************************

আমার মনে হয় ইহা কবুতর এর পরিচয় বহন করে ,
রেগুলার ট্যাগ -এইখানে আপনার নাম থাকতে পারে ,

অনেকের মোবাইল নাম্বার দেয় ।
সিরিয়াল নাম্বার থাকে ১২৩৪৫-৭৮৯১০...

সাল থাকে ২০১৫/২০১৬ যা থেকে আমরা জানতে বা বুঝতে পারি কার কবুতর
বা অনেক সময় আমরা বের করতে পারি কার বাচ্চা কোণটা ? কোন জাতের কোণটা , কোন সালে জন্ম ।

২) ক্লাব ট্যাগ ঃ
********************
কোন ক্লাব এর তা বুঝা যায় ।
কোন দেশের তা বুঝা যায় ।
সিরিয়াল নাম্বার থাকে ।
কতো সাল এর কবুতর তা থাকে ।

৩) রেস ট্যাগ ঃ
*********************

ইহা ক্লিপ আকারে বা প্রেছ করে লাগানো হতে পারে যাতে গোপন নাম্বার থাকে , রেস এর আগে লাগানো হয় , যার বিস্তারিত নাম্বার কমিটি বা ক্লাব এ গোপন ভাবে সংরক্ষণ করে , এবং কবুতর ফিরে আসার পর তা দেখা হয় মিলে কিনা । অনেকে ইদানিং সুতা বা টাকা ও বেধে দেয় চিনহ হিসাবে ।

রিং বা ট্যাগ এর উপকার ঃ
******************************
আমাদের দেশের বাহিরে তো ট্যাগ দিয়া হারানো কবুতর ফিরে পাওয়া যায় ।
অনেকে নর মাদীর আলাদা রঙের রিং লাগায় যাতে তাদের চিনতে সহজ হয় বা বাসায় যারা পালে বা দেখা শুনা করে তাদের সুবিধা এর জন্য । অনেকে কোন ধাপটির , কোণটা কবুতর তার চিনার জন্য রিং লাগায় কবুতরের পায়ে যে রিং থাকে ঐ কালার ঐ ধাপটির গায়ে একটা লাগীয়ে রাখে তাতে উল্টা পাল্টা হওয়ার সম্ভব্য তা কমে যায় । । নর এর লাল রং , মাদীর সবুজ রং ।

৩) সিল কেন মারা হয় ?
Akash Pigeon Loft
সাধারণত টস বা পাল্লায় বা বাজিতে এই সিল ব্যাবহার করে থাকে যা ক্লাব বা কমিটি এর কাছে গোপন সিল থাকে যা কবুতর ছাড়ার আগে মারা হয় , প্রমাণ স্বরূপ ।
অনেক সময় একই পাল্লায় ২ পক্ষের দুইটা সিল বা এক পক্ষের বা নিরপেক্ষ একটা সিল মারা হয় ।
অনেক সময় পাল্লা ২/৩/৪ দিক ও হয় তখন সিল ও বেশি হতে পারে ।

আবার রেস এ আসার পর অনেক সময় কমিটি চেক করে কবুতর গূণে আবার সিল মারে যা রিটার্ন সিল বলে ।

রেস এর আগের সতর্কতা এবং সিল মারা ঃ
*********************************************

অনেক সময় রেস এর আগের দিন কমিটি কবুতর খোপ এর বাহিরে ছেড়ে আবার খোপে আটকে তারপর সিল মেড়ে বন্দি করে ।
জাতে কেঊ অন্য মানুষের কবুতর বা বাজারের কিনা কবুতর দিয়ে অপর জনকে ঠকাতে না পাড়েণ ।

অনেকেই আরেকজনকে খালি করার জন্য ভূয়া বা কিনা কবুতর দেয় নিজে হারে কিন্তু অন্য জন ভালো কবুতর হারায় ।

ভূয়া সিল এর সতর্কতা ঃ
***************************

ইদানীং অনেকে ভূয়া সিল ও মারে , কম দামী কবুতর বেশি দামে বিক্রির জন্য যার থেকে সাবধান ।

বিঃ দঃ আমার স্বল্প জানা থেকে বলা , যেখানে ভূল থাকা স্বাভাবিক , ভাল জানে এমন কারো থেকে আবার জেনে নিবেন ।
AKM pigeon lofts

অর্থবিত্ত থাকা সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দিইনি। সে তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলত, "বাবা দে...
07/06/2025

অর্থবিত্ত থাকা সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দিইনি। সে তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলত, "বাবা দেখো, সুমন আজ ব্রাণ্ডেড ঘড়ি পরে এসেছে। বাবা দেখো, রাজুর স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেড। সুন্দর না বাবা!"

আমি চুপ করে থাকতাম। আমার ছেলের সাহস হয়নি কখনোই আমার কাছে ওই জিনিসগুলো চাওয়ার। একদিন ও খেলতে খেলতে পায়ে ব্যথা পেল। পরদিন স্কুলে যাওয়ার সময় আমাকে বলল, "বাবা, আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে করে স্কুলে নামিয়ে দেবে?"

আমি ওর অবস্থা দেখে বললাম, "ঠিক আছে।"

এরপর সপ্তাহখানেক ও আমার সাথেই গেল — আমার অফিসের গাড়িতে। আমি ওকে স্কুলের গেটে নামিয়ে দিতাম। এরপর থেকে ছেলের আর স্কুলে হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে না! বাধ্য হয়ে আমি বলেই দিলাম, "অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নয়। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ। স্কুল টাইমের খানিকক্ষণ আগে বের হবে, তাহলে সময়মতো পৌঁছে যাবে।"

ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইল। ছেলের মায়েরও মুখ গোমড়া। আমি এমন করি কেন? সবাই তো অফিসের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে। তাহলে আমার সমস্যা কোথায়?

সেদিন সন্ধ্যায় ছেলে বাড়িতে এসে বলল, "জানো, আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও.....।"

এর বেশি কিছু বলার আগেই তাকে থামিয়ে দিয়ে আমি বললাম, "বাবা, প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমাকে সেই স্কুলে দিলাম, কিন্তু তুমি ফেল করলে। তাহলে আমি কি বলব, তুমি ফেল নাকি তোমার স্কুল?"

ছেলে বলল, "বুঝেছি বাবা!"

আমি ওর মাথায় হাত রেখে বললাম, "এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে টপকে যেতে পারেনি। বরাবর তুমিই ফার্স্ট হয়েছ। সুতরাং, তুমি যেখানে পড়বে, সেই স্কুলই শহরের সেরা স্কুল।"

এরপর সে আর কিছু বলেনি।

এক বিকেলে ছেলে বলল, "বাবা, আমার এক্সট্রা টিউটর দরকার। ম্যাথ আর ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে।"

জবাবে আমি বললাম, "রাতে যখন আমি বাড়িতে ফিরব, আমার কাছেই তুমি ম্যাথ আর ইংলিশ শিখবে।"

ছেলে বলল, "বাবা, তুমি অনেক পরিশ্রম করে বাড়িতে আসো, তাইনা?"

আমি হেসে বললাম, "বাবা, আমার এত সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি, কি বলো?"

ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, "ঠিক আছে বাবা।"

আমার স্ত্রী রাতে ঘুমাতে গিয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, "তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো, তাহলে ছেলেকে ওই কথাগুলো বললে কেন?

আমি বললাম, "আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সেটা শিখুক।"

আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেল।

মাঝে মাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সম্পর্কে ধারণা দিই। সে জানুক, পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর, বাস্তবে খুব কঠিন! চাওয়া মাত্রই কিছু তাকে আমি কখনও দেই না। একদিন সে বলেছিল, "বাবা, তুমি এরকম কেন?" আমি জবাব দিয়েছিলাম, "সময় হলে বুঝবে!"

একবার সে বায়না ধরল ইলিশ মাছ খাবে। আমি বললাম, "টাকা তো কম! তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে।"

ছেলে আমার হাতে পঞ্চাশটা দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম, "তুমি খরচ করনি!" সে মুচকি হেসে বলল, "না বাবা! জমিয়েছি। আমার এক বন্ধু মাঝে মাঝে স্কুলে না খেয়ে আসে। আসলে ও খুব অসহায়। আমি ওকে ক্ষুধার্ত দেখলেই বুঝতে পারি। তখন ওকে সাথে নিয়ে খাই। অন্যান্য দিন সব টাকা খরচ করি না, জমিয়ে রাখি, কারণ বাড়ি থেকে তোমরা যা দাও তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি। কিছু মানুষ তো সামান্যটুকুও পায় না!"

আমি ছেলের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। সেই জমানো টাকা দিয়ে সেদিন বাজার থেকে ইলিশ এনে ছেলেকে খাওয়ালাম। এভাবে ইচ্ছে করেই মাঝে মাঝে ছেলেকে অভাব অনুভব করাতাম, যাতে সে বোঝে জীবনটা কঠিন, অনেক কঠিন।

একবার মার্কেটে গিয়ে তাকে বললাম সাধ্যের মধ্যে কিনতে। সে একটা প্যান্ট নিল শুধু। আর কিছু লাগবে কিনা জিজ্ঞাসা করলে বলল, "তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নাও।"

আমি হাসলাম।

সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়। একদিন সন্ধ্যায় আমি চা খাচ্ছিলাম। ও বলল, "বাবা, সায়নটা আর মানুষ হলো না! অথচ আংকেল ওর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যখন যা চেয়েছে, তাই পেয়েছে।" আমি ছেলেকে বললাম, "আমি তো তোমাকে কিছুই দিতে পারিনি!" ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বলল, "প্রতিটা চাহিদা পূরণ না করে তুমি শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনে যে শিক্ষা দিয়েছ, তা সবকিছুর উর্ধ্বে। তুমি শিখিয়েছ, অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখন জানি, আমার বাবার আমি ছাড়া আর কিছু নেই। বাকিটা আমাকে গড়ে নিতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না। কারণ আমি জানি আমি কে! তোমার দেওয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখব বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিনের টাকা জমালে পাঁচশো টাকা হয়। তুমি ছিলে বলেই সবকিছু সম্ভব হয়েছে। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কত কঠিন!"

আমার স্ত্রী এখন নিজে থেকেই অনেক খুশি। সে বুঝতে পেরেছে আমার উদ্দেশ্যটা। ছেলে নিজের রোজগারে প্রাইভেট কার কিনে আমাকে হাসতে হাসতে বলল, "দুই বছর ধরে টাকা জমিয়ে কিনেছি এটা!" তখন বুঝেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। আমার শিক্ষা বৃথা যায়নি।

সেদিন যাবতীয় সম্পত্তি ওকে বুঝিয়ে দিয়ে বললাম, "সামলে রেখো।" ছেলে দলিলগুলো আমার হাতে ফিরিয়ে দিয়ে বলল, "তোমরা সাথে থেকো, আর কিছু লাগবে না।"

ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে ছেলের মাকে বললাম, "দেখেছ, আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি — যেমনটা আমার বাবা আমাকে দিয়েছিলেন। আমি ওকে অভাবে লজ্জিত হওয়া নয়, বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি। ওকে আমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছি, কারো উপর নির্ভর না করে চলতে শিখিয়েছি। ছেলে আমার মানুষের মতো মানুষ হয়েছে। এর চেয়ে বড় সম্পদ আর কি হতে পারে!"
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
Akash Pigeon Loft

রাজ হাঁস পালনের গাইড লাইন১. জাত নির্বাচন:রাজ হাঁস মূলত দ্রুত বর্ধনশীল ও অধিক মাংস উৎপাদনকারী জাত।বাজারে পাওয়া যায় White ...
02/06/2025

রাজ হাঁস পালনের গাইড লাইন
১. জাত নির্বাচন:
রাজ হাঁস মূলত দ্রুত বর্ধনশীল ও অধিক মাংস উৎপাদনকারী জাত।

বাজারে পাওয়া যায় White Pekin, Muscovy, Khaki Campbell ইত্যাদি জাত।

২. আবাসন ব্যবস্থা:
প্রতিটি হাঁসের জন্য ৩-৪ বর্গফুট জায়গা নিশ্চিত করতে হবে।

শুষ্ক ও বায়ু চলাচলের সুবিধাযুক্ত ঘর বানাতে হবে।

মেঝে পরিষ্কার ও শুকনো রাখতে খড়, ছাই, চিটা বিছিয়ে দিতে হয়।

ঘরের পাশে পানির উৎস রাখা উত্তম, কারণ রাজ হাঁস পানিতে স্নান করতে পছন্দ করে।

৩. খাবার ও পানির ব্যবস্থা:
বাচ্চা হাঁস: প্রথম ২ সপ্তাহে স্টার্টার ফিড (২১-২২% প্রোটিন)।

৩-৮ সপ্তাহ: গ্রোয়ার ফিড (১৮-১৯% প্রোটিন)।

৮ সপ্তাহের পর থেকে ফিনিশার ফিড (১৬% প্রোটিন)।

হাঁসদের খোলাবাজারের ধান, চালের কুড়া, ভুট্টা, মাছের গুঁড়া, খৈল, ক্যালসিয়াম ও মিনারেল মিশিয়ে ফিড তৈরি করা যায়।

হাঁসদের সবসময় পরিষ্কার পানি সরবরাহ করতে হবে।

৪. রোগবালাই ও প্রতিকার:
হাঁস পালনের আগে ও পরে খামার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি।

নিয়মিত টিকাদান ও ডিওয়ারমিং (পরজীবী নিধন) করতে হবে।

সাধারণ রোগ: New Castle, Duck Cholera, Botulism, Parasites (internal & external)।

রোগ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

৫. প্রজনন ও ডিম উৎপাদন:
১টি পুরুষ হাঁসের জন্য ৫-৬টি মাদি হাঁস রাখা উত্তম।

৫-৬ মাস বয়সে হাঁস ডিম দেওয়া শুরু করে।

ডিম সংগ্রহের জন্য পরিস্কার বাসা ও শুষ্ক পরিবেশ রাখা দরকার।

ফার্টাইল ডিম ইনকিউবেটরে ফুটানো যেতে পারে।

৬. অর্থনৈতিক দিক:
হাঁসের মাংস ও ডিম দুটোই বাজারে চাহিদাসম্পন্ন।

প্রতি হাঁস ২৫-৩০টি ডিম দেয় বছরে।

মাংসের হাঁস ২-৩ কেজি ওজনে পৌঁছায় ৮-১০ সপ্তাহে।

হাঁস পালনের খরচ কম, লাভজনক ব্যবসা হিসেবে গড়ে তোলা যায়।

৭. পরিবেশবান্ধবতা:
হাঁসের বিষ্ঠা জমিয়ে কম্পোস্ট সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

জলাশয়ের আশপাশে হাঁস চাষ করলে মাছ ও হাঁসের মিশ্র খামার করা যায়।

প্রয়োজনে, আপনি আপনার এলাকায় কৃষি অফিস বা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে টেকনিক্যাল সহায়তা নিতে পারেন।
রাজ হাঁস পালন — কম খরচে অধিক লাভ!
যাদের কাছে জলাশয় বা খোলা জায়গা আছে, তারা খুব সহজেই রাজ হাঁস পালন করে বাড়তি আয় করতে পারেন।

রাজ হাঁস দ্রুত বর্ধনশীল, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো এবং ডিম-মাংস দুটোতেই লাভজনক।
সঠিক নিয়মে পালন করলে বছরে একেকটি হাঁস ২৫০-৩০০টি ডিম দেয়!
আর মাত্র ৮-১০ সপ্তাহেই বাজারজাত করার মতো মাংসের ওজন পায়।

কীভাবে সফল হবেন রাজ হাঁস পালনে?

উপযুক্ত জাত নির্বাচন

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন খামার

পুষ্টিকর খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানি

রোগ প্রতিরোধে টিকা ও পর্যবেক্ষণ

ফার্ম ম্যানেজমেন্টে সচেতনতা

গ্রামের পুকুর, জলাশয়, বা পতিত জমি ব্যবহার করে আপনি হতে পারেন সফল হাঁস খামারি!

চলো, গড়ি লাভজনক হাঁস খামার — নিজের পায়ে দাঁড়াই!

#রাজ_হাঁস_পালন
#স্মার্ট_কৃষি
#ডিম_ও_মাংস_উৎপাদন
#প্রান্তিক_কৃষকের_আয়
#হাঁস_খামার



#কৃষিই_ভবিষ্যৎ
AKM pigeon lofts
Akash Pigeon Loft

📌 সফল কবুতর ব্রিডিংয়ের ১০ কেজি সিক্রেট রেসিপি! (ব্রিডিং সফল ও বাচ্চা স্বাস্থ্যবান করার জন্য) 🥚🐦💪কবুতরের ডিমের উর্বরতা ব...
29/05/2025

📌 সফল কবুতর ব্রিডিংয়ের ১০ কেজি সিক্রেট রেসিপি! (ব্রিডিং সফল ও বাচ্চা স্বাস্থ্যবান করার জন্য) 🥚🐦💪

কবুতরের ডিমের উর্বরতা বাড়াতে, বাচ্চার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং স্ট্রেস কমাতে নিচের মিক্সড ফুড রেসিপি ব্যবহার করুন।

🌾 ১. সঠিক অনুপাতে ব্রিডিং দানা মিশ্রণ (১০ কেজির রেসিপি)

🧬 উন্নত পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ উপাদানসমূহ:

🍞 গম – ৩ কেজি
🔸 শক্তির উৎস (কার্বোহাইড্রেট) ⚡

🥜 সয়াবিন – ১.৫ কেজি
🔸 উচ্চ প্রোটিন
🔸 ডিমের উর্বরতা বাড়ায় 🥚

🌾 বাজরা – ১ কেজি
🔸 ফ্যাট
🔸 ঠান্ডা প্রতিরোধে সহায়ক ❄️

🌱 মটর – ১ কেজি
🔸 প্রোটিন
🔸 আয়রনের ভালো উৎস 💪

🟡 সরিষা – ৫০০ গ্রাম
🔸 ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
🔸 শরীর গরম রাখে 🔥

🌻 সূর্যমুখী বীজ – ৫০০ গ্রাম
🔸 ভিটামিন-ই
🔸 হরমোন ব্যালেন্সে সাহায্য করে 🌻

🦴 তিল/তিলের খৈল – ৫০০ গ্রাম
🔸 ক্যালসিয়াম
🔸 ডিমের খোসা শক্ত করে 🦴

🥣 ডাল (মসুর/কলাই) – ৫০০ গ্রাম
🔸 প্রোটিন
🔸 শক্তি ও সজীবতা দেয় 🍲

🍿 পপকর্ন (ভুট্টা) – ৫০০ গ্রাম
🔸 হজম সহজ
🔸 দ্রুত এনার্জি দেয় 🍿

🌿 কুইনোয়া – ২০০ গ্রাম
🔸 সম্পূর্ণ প্রোটিন
🔸 ৯টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে 🌱

🟢 আলফালফা দানা – ৩০০ গ্রাম
🔸 প্রাকৃতিক ভিটামিন ও মিনারেল
🔸 ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে 🟢

🛡️ মেথি দানা – ২০০ গ্রাম
🔸 হজম শক্তি বাড়ায়
🔸 প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধকারী 🛡️

🥄 ২. মিক্স তৈরির নিয়ম:
✔️ সব উপাদান শুকনো অবস্থায় ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
✔️ রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করুন, যাতে ছাঁচ না পড়ে।

📏 ৩. দৈনিক খাওয়ানোর পরিমাণ:প্রতি কবুতরের জন্য ৩০-৫০ গ্রাম (ব্রিডিং সিজনে)।

💧 ৪. জল ও ভিটামিন ব্যবস্থাপনা:
বিশুদ্ধ জল দিনে অন্তত ২ বার পরিবর্তন করুন।
🍊 জল-এর সাথে (ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে) ভিটামিন-ই বা প্রোবায়োটিক মেশাতে পারেন।

🥬 ৫. ক্যালসিয়াম ও সবুজ খাবার:
🦴 ডিমের খোসা গুঁড়ো, oyster shell বা ক্যালসিয়াম পাউডার আলাদা দিন।
🥕 কচি ঘাস, পালং শাক, গাজর দিতে পারেন (ভিটামিনের জন্য)।

🏡 ৬. পরিবেশ ব্যবস্থাপনা:শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ব্রিডিং এরিয়া নিশ্চিত করুন।
প্রতিটি জোড়ার জন্য আলাদা ব্রিডিং বক্স দিন।

😌 ৭. অতিরিক্ত স্ট্রেস এড়ান:
🚫 কবুতরকে বেশি ভিড়ের মধ্যে রাখবেন না।
স্ট্রেস কম হলে ডিম ও বাচ্চা উভয়ই ভালো হবে।

🩺 ৮. বিশেষ লক্ষণ দেখুন:দুর্বল বা অসুস্থ কবুতরের ক্ষেত্রে (ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে) প্রয়োজনীয় ওষুধ দিন।

📈 ৯. ব্রিডিং ফলাফল:
✅ ডিমের সংখ্যা বাড়বে
✅ বাচ্চার বৃদ্ধি ভালো হবে
✅ কবুতর সুস্থ ও শক্তিশালী থাকবে

🎯 শুভ ব্রিডিং! 🐣

#কবুতরপ্রেমী


AKM pigeon lofts

বিঃদ্রঃ এই ভিডিও/পোস্টটি শুধুমাত্র শিক্ষামূলক ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক তথ্য শেয়ার করার উদ্দেশ্যে তৈরি।
আমি কোনো পেশাদার পশু চিকিৎসক নই — উপরের পদ্ধতিগুলো আমি নিজে ব্যবহার করে উপকার পেয়েছি বলেই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি।
ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এই ভিডিও/পোস্ট অনুসরণ করে কোনো রকম ক্ষতি হলে, চ্যানেল বা লেখক কোনোভাবেই দায়ী থাকবে না।

ঘুঘুপাখির জীবনচক্রের প্রথম সপ্তাহ : চমকপ্রদ তথ্য!!!জন্মের মুহূর্তে ঘুঘুর বাচ্চা অন্ধ (চোখ বন্ধ) ও পালকবিহীন অবস্থায় জন্ম...
29/05/2025

ঘুঘুপাখির জীবনচক্রের প্রথম সপ্তাহ : চমকপ্রদ তথ্য!!!

জন্মের মুহূর্তে ঘুঘুর বাচ্চা অন্ধ (চোখ বন্ধ) ও পালকবিহীন অবস্থায় জন্মায়। এ সময় তাদের শরীরে কোনো পালক থাকে না; পুরো শরীর গোলাপি বা হলুদাভ ত্বকে ঢাকা থাকে। বাচ্চা ঘুঘু চোখ মেলে তাকায় ৪-৫ দিনের মধ্যে। এরপর ধীরে ধীরে পালক গজানো শুরু করে।

জন্মের পর প্রথম ২৪ ঘণ্টা বাচ্চা না খেলেও চিন্তার কিছু নেই; তার শরীরে মজুত পুষ্টি দিয়েই সে টিকে থাকবে। এরপর ক্ষুধা লাগলে বাচ্চারা পা ট্যাপ করে বা ঠোঁট দিয়ে (ছোট ছোট শব্দ করে) সংকেত দেয়। মা-বাবা ঘুঘু তখন নিজের ভেতরে বিশেষ ধরনের দুধজাত তরল পদার্থ তৈরি করে বাচ্চাদের মুখে তুলে দেয়। এতে ফ্যাট ও প্রোটিন এতো বেশি থাকে যে, এটা পান করেই বাচ্চা দ্রুত বড় হতে থাকে।

বাচ্চা জন্মানোর প্রথম ৩-৪ দিন পর্যন্ত আলাদা পানির প্রয়োজন হয় না; মা-বাবার মুখের নিঃসৃত বিশেষ ধরনের লালা থেকেই তাদের পানির চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। বাচ্চাগুলো তাদের ঠোঁট দিয়ে মায়ের ঠোঁটের নিচে কাঁপিয়ে দিলে (vibrating motion), মা ঘুঘু বিশেষ লালা ছাড়ে। এটি একধরনের স্বাভাবিক রিফ্লেক্স!

জন্মের পর প্রথম দুইদিনের মধ্যেই ঘুঘুপাখির বাচ্চার ওজন প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায় এবং প্রথম সপ্তাহে এটি ৫-৬ গুণ পর্যন্ত বড় হতে পারে।

প্রথম এক সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা নিজেদের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। মা-বাবা তাদের উষ্ণ রাখে। সে কারণে যেখানে খাঁচা রাখবেন, সেই ঘরের তাপমাত্রা থাকা উচিত ৩৫-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঘুঘুপাখি যেহেতু একটি ডিম পাড়ার একদিন পরে আরেকটি ডিম পাড়ে, সেহেতু একটি বাচ্চা একদিন আগে ফোঁটে। যে বাচ্চাটি আগে জন্মায়, সে খেতে ও শারীরিক বৃদ্ধিতে এগিয়ে থাকে। বড় বাচ্চাটি তার ভাই/বোনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে! একে “Sibling competition” বলা হয়। এজন্য ছোট বাচ্চাটির প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখা প্রয়োজন।

ঘুঘুপাখি জন্মের প্রথম সপ্তাহে পালকের রঙ ও ধরন নির্ধারিত হয়ে যায়। পালকের ধরন (মেহেদী, বাদামি, সাদা অথবা মিশ্রিত বর্ণের) ৫-৭ দিনের মধ্যেই স্পষ্ট হতে শুরু করে। কিন্তু পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ৩-৪ সপ্তাহ লেগে যেতে পারে।

বাড়তি সতর্কতা :

ঘুঘুপাখির বাচ্চাদের বারবার হাতে না ধরাই ভালো; এতে মা-বাবা বিরক্ত হয়ে দূরে সরে যেতে পারে। এমনকি পাখির ঘর অতিরিক্ত জীবাণুমুক্ত করার চেষ্টা করলে প্রয়োজনীয় মাইক্রোবায়োম নষ্ট হতে পারে– যা তাদের ইমিউনিটি গঠনে বাধা দেয়। বিশেষভাবে স্মরণে রাখবেন- জন্মের প্রথম সপ্তাহেই ঘুঘুপাখির বাচ্চার জীবনের ভিত্তি তৈরি হয়। এই সময়ে যত্ন ও তাপমাত্রা সঠিকভাবে দেওয়া গেলে ভবিষ্যতে তারা হবে সুস্থ, সবল ও শক্তিশালী।

শুভ কামনা ঘুঘুপাখি পালনের অভিযাত্রায়!

AKM pigeon lofts

🕊️❤️ কবুতর জোড়া দেয়ার আগে করণীয় – সফল ব্রিডিংয়ের ১০টি প্রস্তুতিসুস্থ কবুতর, সুস্থ বাচ্চা, সফল প্রজনন!✅ ১. বয়স ও স্বাস্থ্...
27/05/2025

🕊️❤️ কবুতর জোড়া দেয়ার আগে করণীয় – সফল ব্রিডিংয়ের ১০টি প্রস্তুতি
সুস্থ কবুতর, সুস্থ বাচ্চা, সফল প্রজনন!

✅ ১. বয়স ও স্বাস্থ্য যাচাই
🔸 বয়স: কমপক্ষে ৬-৮ মাস (পুরুষ ও মাদি)
🔸 স্বাস্থ্য: সক্রিয়, পরিষ্কার চোখ, পালক উজ্জ্বল
👉 পাতলা জলযুক্ত বিষ্ঠা, নিঃশ্বাসে কষ্ট বা বাহ্যিক পরজীবী থাকলে চিকিৎসা করান (ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে)।

✅ ২. ইনব্রিডিং এড়ান
🔸 একে অপরের খুব ঘনিষ্ঠ আত্মীয় (যেমন: ভাই-বোন, বাবা-মেয়ে) হলে জোড়া দেবেন না
🔸 ইনব্রিডিং ভবিষ্যতের বাচ্চার স্বাস্থ্যে সমস্যা তৈরি করতে পারে

✅ ৩. ধীরে আকর্ষণ তৈরি করুন
🔸 পুরুষ ও মাদিকে আলাদা খাঁচায় ৫-৭ দিন রাখুন
🔸 যাতে তারা পরস্পরকে দেখে চিনতে পারে, মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়

✅ ৪. নিরাপদ ব্রিডিং বক্স তৈরি
🔸 ব্রিডিং ঘর হোক শান্ত, শুষ্ক ও আলো-বাতাস চলাচলযোগ্য
🔸 বাসার জন্য দিন মাটির হাড়ি/কাঠের বাক্স/টব
🔸 নরম খড়, শুকনো ঘাস বা নারকেলের ছোবড়া দিন

✅ ৫. ব্রিডিং এরিয়া জীবাণুমুক্ত করুন
🔸 ১:১০ অনুপাতে ভিনেগার ও জল মিশিয়ে স্প্রে করুন
🔸 ঘনঘন বিষ্ঠা পরিষ্কার করুন

✅ ৬. পুষ্টিকর খাদ্য দিন
🔸 প্রোটিন: সয়াবিন, মটর, তিল, ডাল
🔸 ক্যালসিয়াম: ডিমের খোসা, Oyster shell বা ক্যালসিয়াম পাউডার
🔸 ভিটামিন: গাজর, কাঁচা মরিচ, সূর্যমুখী বীজ
🔸 জল: ফুটানো বা ফিল্টার করা জল দিন। মাঝে মাঝে প্রোবায়োটিক বা ভিটামিন-ই (ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে)

✅ ৭. কবুতরের আচরণ মনিটর করুন
🔸 পুরুষ: পালক ফুলিয়ে ডাকবে, মাদির চারপাশে ঘুরবে
🔸 মাদি: ডানা ঝুলিয়ে বা নিচু হয়ে সাড়া দিলে জোড়া দেয়ার সময় এসেছে

✅ ৮. প্রথম ডিম সম্পর্কে জানুন
🔸 জোড়া দেওয়ার ১০-১৫ দিনের মধ্যে মাদি সাধারণত ২টি ডিম পাড়ে
🔸 এই সময়টায় অতিরিক্ত শব্দ/স্ট্রেস এড়ানো জরুরি

✅ ৯. সাধারণ সমস্যা ও কার্যকর সমাধান 🛠️
🔹 সমস্যা: কবুতর জোড়া নিচ্ছে না
🔸 সমাধান: কিছুদিন আলাদা করে রাখুন, প্রয়োজনে নতুন পার্টনার দিন

🔹 সমস্যা: ডিম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে
🔸 সমাধান: বাসা নরম, নিরাপদ ও শান্ত পরিবেশে রাখুন

🔹 সমস্যা: বাচ্চা বেঁচে থাকছে না
🔸 সমাধান: পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য দিন (ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে)

✅ ১০. ডকুমেন্টেশন ও নিয়মিত নজরদারি
🔸 কোন জোড়া কবে ডিম দিল, বাচ্চার অবস্থা – এসব লিখে রাখুন
🔸 প্রয়োজনে ছবি তুলে রাখুন পর্যবেক্ষণের জন্য
🔸 প্রতিটি ধাপে ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

📌 বিশেষ টিপস
👉 জোর করে জোড়া দিবেন না
👉 অতিরিক্ত শব্দ বা আলো কবুতরকে স্ট্রেস দিতে পারে
👉 রোগ দেখা দিলে নিজে চিকিৎসা না করে (ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে) ব্যবস্থা নিন।



AKM pigeon lofts

বিঃদ্রঃ এই ভিডিও/পোস্টটি শুধুমাত্র শিক্ষামূলক ও অভিজ্ঞতা ভিত্তিক তথ্য শেয়ার করার উদ্দেশ্যে তৈরি।
আমি কোনো পেশাদার পশু চিকিৎসক নই — উপরের পদ্ধতিগুলো আমি নিজে ব্যবহার করে উপকার পেয়েছি বলেই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি।
ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এই ভিডিও/পোস্ট অনুসরণ করে কোনো রকম ক্ষতি হলে, চ্যানেল বা লেখক কোনোভাবেই দায়ী থাকবে না।

প্রিয় দেশ বাসী বজ্রপাতের সময় সতর্কবার্তাঃ⚡বজ্রপাত, ঝড় ও শিলাবৃষ্টির সতর্কতা ⚠️আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিল...
27/04/2025

প্রিয় দেশ বাসী বজ্রপাতের সময় সতর্কবার্তাঃ

⚡বজ্রপাত, ঝড় ও শিলাবৃষ্টির সতর্কতা ⚠️

আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, খুলনা বিভাগের বেশকিছু স্থানে এবং রাজশাহী, বরিশাল, চট্টগ্রাম বিভাগের উত্তরাংশের অল্প স্থানে কালবৈশাখী ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। ২/১ স্থানে শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনাও আছে।
বজ্রপাত থেকে সাবধানে থাকুন। পশ্চিম আকাশে মেঘ দেখলেই নিরাপদ আশ্রয় নিন।

Akash Pigeon Loft

⚡🚨১. ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনো অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে থাকা যাবে না। সবচেয়ে ভালো হয় কোনো একটি পাকা দালানের নিচে আশ্রয় নিতে পারলে।

২. উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে বিচ্ছিন্ন একটি যাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।

৩. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।

৪. বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করেও বহু মানুষ আহত হয়।

৫. বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাস পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন।

৬. বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।

৭. এমন কোনো স্থানে যাবেন না, যে স্থানে আপনিই উঁচু। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনো স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান।

৮. বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব বেশি বিদ্যুৎ পরিবাহী।

৯. কয়েকজন মিলে খোলা কোনো স্থানে থাকাকালীন যদি বজ্রপাত শুরু হয় তাহলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে সরে যান। কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।

১০. যদি বজ্রপাত হওয়ার উপক্রম হয় তাহলে কানে আঙুল দিয়ে নিচু হয়ে বসুন। চোখ বন্ধ রাখুন। কিন্তু মাটিয়ে শুয়ে পড়বেন না। মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

১১. আপনার ওপরে বা আশপাশে বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে কয়েকটি লক্ষণে তা বোঝা যেতে পারে। যেমন বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যাবে, ত্বক শিরশির করবে বা বিদ্যুৎ অনুভূত হবে। এ সময় আশপাশের ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। এমন পরিস্থিতি অনুভব করলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন।

১২. বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।

১৩. আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।

১৪. বজ্রপাতের সময় আশপাশের মানুষের খবর রাখুন। কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। একই সঙ্গে এ সময় বজ্রপাতে আহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ বিষয়ে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখুন।

✏️ পাখির কবুতর প্রজনন জ্ঞান কেন গুরুত্বপূর্ণঃপাখির প্রজনন বোঝা পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, পাখি খামারীরা এবং সংরক্ষণবিদদের জন্য অত্...
26/04/2025

✏️ পাখির কবুতর প্রজনন জ্ঞান কেন গুরুত্বপূর্ণঃ

পাখির প্রজনন বোঝা পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, পাখি খামারীরা এবং সংরক্ষণবিদদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি সম্পূর্ণ প্রজনন কোর্স আপনাকে প্রজনন জীববিজ্ঞান, প্রজনন প্রমাণ চিহ্নিতকরণ, এবং প্রাসঙ্গিক আইন ও প্রোটোকল সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের জন্য এই শিক্ষার সুবিধাসমূহ হল:

📚 পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের জন্য:
1. প্রজনন পাখি জরিপ: পাখির জনসংখ্যা মাপা এবং সংরক্ষণ অগ্রাধিকার স্থাপন করতে পরীক্ষামূলক প্রজনন পাখি জরিপ পরিচালনা করতে শিখুন।

2. প্রজনন জীববিজ্ঞান বোঝা: প্রজাতি অনুযায়ী প্রজনন চক্র, বাসা বানানোর আচরণ, এবং পিতামাতা যত্নের কৌশলগুলি সম্পর্কে জানুন।

3. সংরক্ষণ প্রয়াস: প্রজনন প্রক্রিয়া এবং হুমকিগুলি বুঝে কার্যকরী হ্যাবিট্যাট ব্যবস্থাপনা এবং বাসা সুরক্ষার কৌশল তৈরি করুন।

4. আইনি সম্মতি: দুর্বল প্রজাতির সুরক্ষার জন্য ওয়াইল্ডলাইফ ও কান্ট্রি সাইড অ্যাক্টের মতো প্রাসঙ্গিক আইনগুলির প্রতি সম্মান জানান।

📚 পাখি খামারীরা এবং পাখি পালনকারীদের জন্য:
1. সফল প্রজনন প্রোগ্রাম: বন্দী অবস্থায় পাখির জন্য সঠিক আবাস, পুষ্টি, এবং যত্ন কৌশল বাস্তবায়ন করুন।

2. পাখির আচরণ বোঝা:, বাসা বানানো এবং পিতামাতা যত্ন সম্পর্কে জানার মাধ্যমে ফ্লক ব্যবস্থাপনা উন্নত করুন।

3. স্বাস্থ্য এবং কল্যাণ: প্রজনন চক্র এবং হরমোনগত আচরণের প্রতি সচেতন থেকে স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধ করুন।

4. সংরক্ষণ প্রজনন: সঠিকভাবে গঠিত প্রজনন প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিপন্ন প্রজাতির সংরক্ষণে অবদান রাখুন।

✏️ Akash Pigeon Loft অ্যাভিয়ারিতে সীমিত স্টক! 🐦

পাখি প্রেমিক এবং প্রজননকারীদের জন্য চমৎকার সংবাদ! 🌟 আমরা কিছু অসাধারণ পণ্য অফার করছি, যা প্রজনন মরসুমে আপনার পাখিদের জন্য সত্যিই কার্যকর হতে পারে। আমাদের স্টক সীমিত, তাই দেরি না করে নিন! এখানে আমাদের কাছে যা উপলব্ধ:

1. ভার্সেলাগা ১ ওমনি ভেট
⦁ ২৫ গ্রাম - ৳
⦁ ২০০ গ্রামের - ৳

2. ক্যালসি লাক্স
⦁ ৫০০ গ্রাম - ৳

3. ফার্টি ভেট
⦁ ২৫ গ্রাম - ৳
⦁ ২০০ গ্রাম - ৳

এই পণ্যগুলি তাদের কার্যকারিতার জন্য পরিচিত এবং আপনার প্রজনন সফলতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য আনতে পারে। 🥇✨

📚 কেন AKM pigeon lofts বেছে নেবেন?, আমরা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে আপনার পাখিগুলি সুস্থ এবং সুপুষ্ঠ পাচ্ছে। আপনার প্রজনন প্রচেষ্টায় সেরা ফলাফল অর্জনে সাহায্য করতে আমরা এখানে আছি!

📩 এখনই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার অর্ডার নিশ্চিত করুন!

#আকা‌শের_পিজিয়ন_লফ্ট #পাখিরপ্রজনন #সীমিতস্টক #পাখিরস্বাস্থ্য #ভার্সেলাগা #ক্যালসি_লাক্স #ফার্টি_ভেট

Address

Saidpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AKM pigeon lofts posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share