Hello People

Hello People ❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️

02/12/2025

গভীর রাতে দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, একই সাথে সব বিমানবন্দরে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।

02/12/2025

গুপ্ত পুরুষ সাদিক মিয়া ফিচারিং বটজীবি।

02/12/2025

আফিয়াদের ঘর তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে কয়েকদিন আগেই। অনেক ভালো লাগে, যখন দেখি আফিয়াও Tarique Rahman কে এতোটা ধারন করে আদুরে ভাবে ডাকে। ❣️

02/12/2025

২০১৮ সালে বাংলাদেশে দুইটা বড় আন্দোলন সংগঠিত হয়। এক, কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং দুই, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন।

সেসময় যেই আউটরেইজ হয়েছিলো তা নিজের চোখে দেখা। পুলিশের গাড়িতে আমরা উঠে গিয়েছিলাম সেইবার স্কুল থেকে সদ্য কলেজে পা রাখা পোলাপান। সেই সময়, International Republican Institute (IRI) ২০১৮ সালে জরিপ করে এবং জানায় যে, Sheikh Hasina-র জনসমর্থন ছিল প্রায় ৬৬ শতাংশ।

সামনেই ছিলো নির্বাচন। তার জনসমর্থন যদি এতই বেশি হতো তাহলে তাকে রাতের ভোট কি করতে হতো? আই গেস নট।

২০২৩ এও নির্বাচনের আগে এই সংস্থা জরিপ করে বলেছিলো যে, শেখ হাসিনার জনসমর্থন এখন ৭০ শতাংশ। মানে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই শেখ হাসিনার পতন হয়েছিলো ঠিক এক বছর পর।

মূলত ২০২৩ এর এই জরিপ টাও হয়েছিলো ২০২৪ এর ইলেকশন কে কেন্দ্র করে। একটা ন্যারেটিভ ক্রিয়েট করার চেষ্টা যে "বিকল্প কে?"

এই সংস্থার স্যাম্পলিং নিয়ে বিতর্ক আছে। বাংলাদেশে IRI সাধারণত প্রায় ৫,০০০ উত্তরদাতা এবং ৩২ থেকে ৬২টি জেলার মধ্যে র‍্যান্ডম জরিপ করে।

ক্রিটিক রা অনেকবার অভিযোগ ও করেছেন যে, শহরাঞ্চল বা আধা-শহর অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা তুলনামূলক বেশি ছিল এই জরিপে যা গ্রামীণ ভোটারদের মনোভাব পুরোপুরি প্রতিফলন নাও করতে পারে।

আরো ক্রিটিক আছে যে, গ্রামে রাজনৈতিক ভয় বা চাপের কারণে মানুষ সত্যি মতামত নাও জানাতে পারে। ফলে সরকারের জনপ্রিয়তা কম বা বেশি উভয়ভাবেই বিকৃত হতে পারে।

এই সংস্থা রিসেন্টলি আরেকটা জরিপ প্রকাশ করেছে যেখানে তারা প্রায় পাচ হাজার র‍্যান্ডম স্যাম্পলিং এর ভিত্তিতে জরিপ করেছে। এবং দেখিয়েছে যে ইউনূস সরকারের জনসমর্থন নাকি ৬৯ শতাংশ। বাংলাদেশের চায়ের দোকান হলো সবচেয়ে বড় জরিপ সংস্থা। সেখানে বসে আড্ডা দিলেই বুঝবেন ইউনূসের জনসমর্থন কত।

আবার বলেছে যে এই মুহূর্তে ভোট হলে বিএনপি ৩৩ শতাংশ এবং জামায়াত ২৯ শতাংশ ভোট পাবে। এইযে হেড টু হেড ফাইটের যে তত্ত্ব যারা নিয়ে এসেছে এবং অতীতের প্রশ্নবিদ্ধ জরিপ বিবেচনা করলে বলাই যায় যে ইলেকশন কে নিয়ে ন্যারেটিভ বিল্ড করার জন্যই এই জরিপ সাজানো হয়েছে।

এরা ২০০৮ এর আগেও এক্সিট পোল জরিপ করেছিলো যেখানে আওয়ামী লীগ ৫৫-৬০ শতাংশ ভোট পাবে বলে এরা ধারণা করেছিলো। বাস্তবে সেটাই হয়। ৪৮ শতাংশ ভোট পায় আওয়ামী লীগ। ২০০৮এর নির্বাচনে সেনা সরকার কি ইঞ্জিনিয়ারিং করেছিলো এটা আপনাদের প্রায় সবারই জানা।

সুতরাং এই অতীতের প্রশ্নবিদ্ধ জরিপ কে আবার যারা মেইনস্ট্রিম করতে চাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য আছে। এবং সেই উদ্দেশ্য আগামী নির্বাচনকেন্দ্রিক। কি সেই উদ্দেশ্য সেটা আর বলে দেয়ার প্রয়োজন বোধ করিনা, সামজদার কে লিয়ে ইশারা হি কাফি।

02/12/2025

দীর্ঘদিন প্রবাস জীবনে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারনে গভীর সম্পর্ক হয়ে উঠেছে তাদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন জনাব Tarique Rahman । হয়তো এই সাক্ষাৎ শেষ সাক্ষাৎ হতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ্ নতুন সূর্য উদিত হবে।

তারেক রহমান এর জন্য বড় হুমকি তুরস্কের এজেন্সি এবং এটিকে সরাসরি বাংলাদেশে সহযোগিতা করতেছে জামায়াত - শিবির. সাদিক কায়েমের ...
01/12/2025

তারেক রহমান এর জন্য বড় হুমকি তুরস্কের এজেন্সি এবং এটিকে সরাসরি বাংলাদেশে সহযোগিতা করতেছে জামায়াত - শিবির.

সাদিক কায়েমের তুরষ্ক ভ্রমন ও ষড়যন্ত্রের একটি পার্ট।

01/12/2025

শিগগিরই দেশে ফিরছেন
লিডার Tarique Rahman ।
- Salahuddin Ahmed

01/12/2025

বাংলাদেশের দুই এজেন্সি এখনো তারেক রহমান কে ক্লিয়ারেন্স দেয় নি আসার জন্য। সেটা কোনো ধরনের মুচলেকার জন্য না, তার নিরাপত্তার জন্য।

গতকালকে বনানীর একটা বিল্ডিং এ অভিযান চালানো হয়। এই অভিযান এ বাংলাদেশের প্রায় সব বাহিনীর সদস্য রা ছিলো। এনএসআই, ডিজিএফআই, ফাইনান্সিয়াল ক্রাইমস, ডিবি, এসবি ইউ নেইম ইট। উদ্দেশ্য? তাদের কাছে ইন্টেল ছিলো বনানীর চার নাম্বার রোডের ঐ বাসায় একটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা অপারেশন চালাচ্ছে।

সেখানে অভিযান চালিয়ে অবশ্য সার্ভার ছাড়া তেমন কিছু পায় নি তারা। সেই সার্ভার এর ডেটা ক্র‍্যাক করার চেষ্টা চলছে কিন্তু আমার মনে হয় না খেলোয়াড়েরা এত কাচা। সেখানে কোনো ধরনের ডেটা অবশিষ্ট নেই বলেই আমার ধারণা।

এরই সাথে, ইন্টেলিজেন্স এর একটা অপারেশন এ একটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার psyops স্পেশালিস্ট আটক হয়েছিলেন। এইটা নি:সন্দেহে ইন্টেলিজেন্স এর অনেক বড় একটা প্রাপ্তি।

এর আগে ইন্টেলিজেন্স এর তথ্যানুযায়ী, সুব্রত বাইন কে আটক করতে সক্ষম হয়েছিলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

তাহলে তারেক রহমানের নিরাপত্তা থ্রেট টা আসলে কোথায়?

উপরে যেই গোয়েন্দা সংস্থার কথা বললাম তাদের চেয়েও বেশি এক্টিভ আরেকটা দেশের গোয়েন্দা সংস্থা। এবং সেইটা কোন দেশের তা আপনারা কল্পনাও করতে পারবেন না। ইটস আউট অফ ইওর সিলেবাস।

এই স্পেসিফিক গোয়েন্দা সংস্থার ফিল্ড অফিসার রা তারেক রহমানের জন্য বেশি থ্রেট বলে এসেস করেছে বাংলাদেশের এজেন্সিগুলো। এমনকি তারেক রহমান দেশে ফিরলে যে জনসভাগুলো করবে সেখানেই কিছু একটা করার প্ল্যান করছে এই গোয়েন্দা সংস্থা টি।

হিন্ট: এইটা আমাদের পার্শ্ববর্তী কোনো দেশের গোয়েন্দা সংস্থা না, পশ্চিমা শক্তিধর দেশটার গোয়েন্দা সংস্থাও না। এইটা এমন এক দেশের গোয়েন্দা সংস্থা যেই দেশ এর বিস্তৃতি দুই মহাদেশে।

আপাতত এইটুক ই।

MD.Abidul Islam Khan 💥
01/12/2025

MD.Abidul Islam Khan 💥

28/11/2025

ইতিহাসে মাঝে মাঝে এমন কিছু মানুষ জন্মায়, যাদের জীবন আর রাজনীতি আলাদা জিনিস নয়।

যারা নিজেরাই একধরনের মানদণ্ড হয়ে দাঁড়ায়।

বেগম খালেদা জিয়া ঠিক সেই শ্রেণির মানুষ। তিনি শুধু নেত্রী নন, তিনি এমন এক দৃঢ়তার অধিকারী, যার সামনে জলও দিশা বদলায়।

যেখানে অন্যরা হাল ছেড়ে দেয়, তিনি সেখানেই ঢাল হয়ে দাঁড়ান।

দেশের সবচেয়ে অস্থির বছরগুলোয়, যখন ভয় ছিল অদৃশ্য ছায়ার মতো,

যখন পরিচিত মুখগুলোও সন্দেহে আচ্ছন্ন , যখন একটার পর একটা আঘাত মানুষের আত্মবিশ্বাসকে ভেঙে দিতে চাইত,

ঠিক সেই সময় একজন মহিলা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কিছু জিনিস জীবনের চেয়েও মূল্যবান।

মর্যাদা। আস্থা।

দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা।

দেশের প্রতি মানুষের প্রতি সেই দায়বদ্ধতা দেখিয়ে তিনি কারাবরণ করলেন!

চাইলেই আপোষ করে সুখের জীবন বেছে নিতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা করেন নাই..

তিনি তখন রাজনীতি দেখাননি, তিনি দেখিয়েছেন অটলতা, দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা।

ওনার এই নীরব অবস্থান পুরো রাজনৈতিক প্রজন্মকে বদলে দিয়েছে।

যখন নেতাদের মধ্যে দ্বিধা ছিল, যখন কর্মীরা ভয়ে দমছিল, এবং যখন পথ না দেখে অনেকেই পিছিয়ে যাবে কি-না সংশয়ে ছিলো

তখন একটাই নাম মানুষের বুকের ভেতর ইটের মতো শক্তি বসিয়ে দিত,

খালেদা জিয়া।

তিনি পিছিয়ে যাননি। দেশের ক্রান্তিলগ্নে হাল ছাড়েননি। এক মুহূর্তও নতি স্বীকার করে দেশের মানুষকে ছেড়ে যাননি।

তিনি শেখিয়েছেন, লড়াই মানে শুধু রাস্তায় নামা নয়, লড়াই মানে নিজের অবস্থানে স্থির থাকা।

এমনভাবে দাঁড়িয়ে থাকা, যে আপনার অটলতা অন্যের ভরসা হয়ে যায়।

তিনি মঞ্চে দাঁড়িয়ে মানুষকে ডাকেননি, মানুষ নিজে থেকেই তাঁর দিকে ছুটে এসেছে। এটাই তাঁর বিজয়।

তিনি এমন এক মহিলা, যিনি প্রতিরোধের স্থপতি।

অনেকেই ভেবেছিল তাকে সরিয়ে দিলে পথ পরিষ্কার হয়ে যাবে। কিন্তু তারা ভুল দেখেছে।

জেল জীবনে, মাঠের রাজনীতিতে অনুপস্থিত থেকেও, তিনি ছিলেন সর্বত্র,

নেতাদের সিদ্ধান্তে, কর্মীদের মনোবলে,
রাস্তার লড়াইয়ে, রাতভর পালিয়ে বেড়ানো ছেলেদের দৃঢ়তায়।

তিনি ছিলেন প্রতিরোধের স্থাপনা একটি মনস্তাত্ত্বিক দুর্গ, যা কোনো ক্ষমতা ভাঙতে পারেনি।

28/11/2025

বেগম জিয়া,এক মহাকাব্যের নাম

তাঁর গল্প ক্ষমতার চূড়া স্পর্শের নয়।
তাঁর গল্প হলো:

যেখানে ভয় চূড়ান্ত পর্যায়ে,
সেখানে অদম্য সাহস নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা।

যেখানে ষড়যন্ত্রে চারপাশে ছড়ানো,
সেখানে নীতির ওপর অবিচল বিশ্বাস রাখা।

যেখানে সর্বোচ্চ চাপ সবকিছু ধ্বংস করতে,
সেখানে আপোষহীন ভাবে অটল থেকে দাঁড়িয়ে থাকা।

এই কারণেই তিনি ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছেন,
একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়, বরং এক অটল প্রতীক হিসেবে।

বেগম খালেদা জিয়া সেই মহিলার নাম,
যাঁর জীবন প্রমাণ করেছে

কিছু মানুষ ক্ষমতা দিয়ে বড় হয় না, বরং অটলতা দিয়ে ইতিহাসে স্থান করে নেয়।

Address

Sandwip

Telephone

+8801609504097

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hello People posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hello People:

Share