Jahurul Islam Tech

Jahurul Islam Tech Personal

আজ ১৫ আগস্ট ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এর শুভ জন্মদিন। ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (জন্ম: ১৫ আগস্ট, ১৯৩৬- মৃত্যু: ৩ সেপ্টেম্ব...
15/08/2025

আজ ১৫ আগস্ট ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এর শুভ জন্মদিন।
ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (জন্ম: ১৫ আগস্ট, ১৯৩৬- মৃত্যু: ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৮) একজন বাংলাদেশী কবি, সাহিত্যিক ও ভাষাবিজ্ঞানী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি বাংলা একাডেমীর কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন। তাঁর আরেক ভাই প্রখ্যাত গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান।

রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
মনিরুজ্জামান ১৯৩৬ সালের ১৫ই আগস্ট যশোর জেলার খড়কী পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মোহাম্মদ শাহাদত আলী এবং মায়ের নাম রাহেলা খাতুন। ৮ ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ১৯৫৩ সালে যশোর জেলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৫৫ সালে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন তিনি। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য ১৯৫৮ সালে স্নাতক এবং ১৯৫৯ সালে স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। ১৯৬৯ সনে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭০ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে, ব্রিটিশ কাউন্সিল বার্সারী বৃত্তি নিয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন তিনি।
কর্মজীবন
১৯৫৯ সালে মনিরুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রথম ফেলো হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬২ সালে প্রভাষক পদে নিয়োগ লাভ করেন ও ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭৮-৮১ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ে বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৪ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ
কাব্যগ্রন্থ
• দুর্লভ দিন, ১৯৬১
• শঙ্কিত আলোকে, ১৯৬৮
• বিপন্ন বিষাদ, ১৯৬৮
• প্রতনু প্রত্যাশা, ১৯৭৩
• ভালবাসার হাতে, ১৯৭৬
• ভূমিহীন কৃষিজীবী ইচ্ছে তার, ১৯৮৪
• তৃতীয় তরঙ্গে, ১৯৮৪
• কোলাহলের পরে, ১৯৯০
• ধীর প্রবাহে, ১৯৯২
• ভাষাময় প্রজাপতি, ১৯৯৭
যশোর কবিতা
• ইচ্ছেমতী, ১৯৭৬
• অযুত কলি, ১৯৭৬
অনুবাদ
• এমেলি ডিকিসনের কবিতা, ১৯৭৩
• অশান্ত অশোক, ১৯৭৬
• সঙ্গী বিহঙ্গী, ১৯৮৪
• অনুরণন
গীতিনাট্য
• কর্ণফুলী, ১৯৬০
• প্রথম মঞ্চায়ন: চট্টগ্রাম, ১৯৬০
নৃত্যনাট্য
• নবারুণ বাংলাদেশ, ১৯৭২
কিশোর সাহিত্য
• কবি আলাওল (১৯৬০)
গবেষণা
• আধুনিক বাংলা সাহিত্য, ১৯৬৫
• আধুনিক বাংলা কাব্যে হিন্দু মুসলমান সম্পর্ক, ১৯৭০
• বাংলা কবিতার ছন্দ
• আধুনিক কাহিনীকাব্যে মুসলিম জীবন ও চিত্র, ১৯৬২
• মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, ১৯৬৯
• বাংলা সাহিত্যে বাঙালী ব্যক্তিত্ব, ১৯৭৫
• বাংলা সাহিত্যে উচ্চতর গবেষণা, ১৯৭৮
• মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, ১৯৭৮
• সওগাত, ১৯৮১
• ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগের ইতিহাস, ১৯৮১
• আধুনিক বাংলা কবিতা: প্রাসঙ্গিকতা ও পরিপ্রেক্ষিত, ১৯৮৫
• রবীন্দ্রচেতনা, ১৯৮৪
• ভাষা আন্দোলন: শিক্ষায় ভাষা পরিকল্পনা, ১৯৯২
• মধুসূধন, ১৯৯৩
• নজরুল চেতনা, ১৯৯৬
• বাংলা কবিতা: মুক্তিযুদ্ধ বিংশ শতাব্দী ও অন্যান্য
• কবির আলো: সমকালে সর্বকালে
• বাংলাদেশের কবিতা
জনপ্রিয় গান
মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের লেখা কয়েকটি জনপ্রিয় গান :
1. আমারও দেশেরও মাটিরও গন্ধে, ভরে আছে সারা মন
2. প্রতিদিন তোমায় দেখি সূর্যের আগে
3. ভাষার জন্য যারা দিয়ে গেছে প্রাণ
4. বাংলাদেশের স্বাধীনতা লক্ষ প্রাণের দাম
5. হলুদ বাটো মেন্দি বাটো
6. কিছু আগেই হলে ক্ষতি কী ছিল
7. দুঃখ সুখের দোলায় দোলে ভব নদীর পানি
8. হেসে খেলে জীবনটা যদি চলে যায়
9. প্রেমের নাম বেদনা
10. ঐ দূর দূর দূরান্তে
11. অশ্রু দিয়ে লেখা এ গান
12. কত যে ধীরে বহে মেঘনা
13. ও দুটি নয়নে স্বপনে চয়নে নিজেরে যে ভুলে যায়।
14. কেহ করে বেচাকেনা
15. তুমি কি দেখেছো কভু জীবনের পরাজয়
16. না যদি চাও তুমি কিছু বলো না
17. ঢাকো যত না নয়নও দু'হাতে
পুরস্কার ও সম্মাননা
• বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৭২
• একুশে পদক, ১৯৮৭
ব্যক্তিগত জীবন
মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের স্ত্রীর নাম রাশিদা জামান। এ দম্পতির একমাত্র মেয়ে রুহিনা হাসমিন জামান করিম।
মৃত্যু
২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
(উইকিপিডিয়া থেকে)

13/08/2025
এই মানুষটাকে আমরা অনেকেই চিনি ও জানি। একজন সৎ, নিষ্ঠা ও দায়িত্ববান ব্যাংক কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি জনতা ব্যাংক যমুনা সার কা...
12/08/2025

এই মানুষটাকে আমরা অনেকেই চিনি ও জানি। একজন সৎ, নিষ্ঠা ও দায়িত্ববান ব্যাংক কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি জনতা ব্যাংক যমুনা সার কারখানা শাখায় দীর্ঘদিন নিষ্ঠার সাথে সেকেন্ড অফিসার এবং পরবর্তীতে ম্যানেজার পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আচার আচরণ মানুষকে মুগ্ধ করে। কথায় ও আচরণে তিনি ছিলেন অত্যন্ত ভদ্র ও অমায়িক। একটা ব্যাংকের সকল মানুষ সব কাজে সমান পারদর্শী থাকে না। সকলের আচরণও সকলকে মুগ্ধ করে না। তার ভিতরেও কিছু কিছু মানুষ সকলের ভালোবাসার মানুষ হয়ে যায়। এই মানুষটি তেমনি একজন। ব্যাংকের যে কোনো কাজে তিনি ছিলেন অত্যন্ত পারদর্শী। তার একটা বিশেষ মহৎ গুণ ছিল, উক্ত শাখায় যতজন ব্যাংক একাউন্টধারী ছিলেন সকলের নামসহ একাউন্ট নাম্বার মুখস্থ বলে দিতে পারতেন। একজন মানুষ তার কাজের প্রতি কতটা নিষ্ঠা ও দায়িত্ববান হলে এই অসম্ভব কঠিন কাজটি করতে পারে।

দীর্ঘদিন ধরে এই গুণী শ্রদ্ধাভাজন মানুষটির কোনো খোঁজ খবর জানি না। হয়তো তিনি এতদিনে অবসরে চলে গেছেন। সকলের প্রিয় ব্যক্তিত্ব সদা হাস্যাজ্জ্বল এই মানুষটির নাম মোঃ আনিছুর রহমান। নামের বানান ভুলও হতে পারে। তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। আনিছ সাহেব হিসেবেই সকলের কাছে বেশি পরিচিত ছিলেন তিনি। তার জন্য শুভ কামনা এবং তার দীর্ঘায়ূ ও সুস্বস্থাতা কামনা করছি। ভালো থাকবেন স্যার।

সুবল দাসনিজের সৃষ্টির মাঝেই যিনি অমর। অসংখ্য জনপ্রিয় ও মিষ্টি গানের সুরকার সুবল দাস। সুবল দাস (২৭ ডিসেম্বর, ১৯২৭ - ১৬ আগ...
10/08/2025

সুবল দাস
নিজের সৃষ্টির মাঝেই যিনি অমর। অসংখ্য জনপ্রিয় ও মিষ্টি গানের সুরকার সুবল দাস।
সুবল দাস (২৭ ডিসেম্বর, ১৯২৭ - ১৬ আগস্ট, ২০০৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার। চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। তবে তিনি বেতার ও টেলিভিশনের সাথেও যুক্ত ছিলেন। তার সুরকৃত অসংখ্য গান বেতার ও টেলিভিশনের সঙ্গীতশিল্পীরা পরিবেশন করেন। তার সুরকৃত গান গেয়ে অনেক শিল্পী জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি লাভ করেন।

প্রাথমিক জীবন
সুবল দাস ১৯২৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান বাংলাদেশ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা রশিকলাল দাস এবং মা কামিনী দাস। পরিবারের আগ্রহেই তিনি সঙ্গীতচর্চা শুরু করেন। তিনি সেতারে তালিম নেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান এবং ওস্তাদ আয়াত আলী খান এর কাছ থেকে। সঙ্গীতে পারদর্শিতা অর্জন করে তিনি সুর ও সঙ্গীত পরিচালনায় মনোনিবেশ করেন। সঙ্গীতের পাশাপাশি ফুটবল খেলায় ঝোঁক ছিল প্রবল। নিয়মিত খেলতেন ঢাকার আজাদ স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে।

কর্মজীবন
সুবল দাস ১৯৫৯ সালে চলচ্চিত্রকার ফতেহ লোহানী পরিচালিত আকাশ আর মাটি চলচ্চিত্রে প্রথম সঙ্গীত পরিচালনা করেন। তার সুরকৃত মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া "তবে কি আমার নেই কোন ঠাঁই" গানটি বিপুল প্রশংসিত হয়। ১৯৬৩ সালে পাকিস্তান বেতারের সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান টেলিভিশনের সুরকার হিসেবে যোগ দেন। এ সময় তিনি কিছু উর্দু চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেন। বাংলা চলচ্চিত্রের গানের মধ্যে স্বরলিপি চলচ্চিত্রের "গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে", আলো তুমি আলেয়া চলচ্চিত্রের "আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে", যোগ বিয়োগ চলচ্চিত্রের "এই পৃথিবীর পান্থশালায়" উল্লেখযোগ্য।

‘তুমি যে আমার কবিতা’, ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘বলাকা মন হারাতে চায়’, ‘আমি রিকশাওয়ালা’,‘এই পৃথিবীর পান্থশালায় গাইতে এসে গান’, ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে’, ‘একি বাঁধনে বলো জড়ালে আমায়’, ‘সন্ধ্যারও ছায়া নামে এলোমেলো হাওয়া..’ তার সুর করা এরকম আরো অনেক হৃদয়ছোঁয়া গান এখনও শ্রোতাদের মাঝে অন্যরকম মুগ্ধতা ছড়ায়। একসময় দেশের ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রির প্রাণ ছিলেন সুবল দাস।

চলচ্চিত্রের তালিকা
• আকাশ আর মাটি (১৯৫৯)
• আলিবাবা (১৯৬৭)
• জুলেখা (১৯৬৭)
• স্বর্ণ কমল (১৯৬৯)
• ভানুমতি (১৯৬৯)
• স্বরলিপি (১৯৭০)
• তানসেন (১৯৭০)
• দর্পচূর্ণ (১৯৭০)
• স্বরলিপি (১৯৭১)
• এখানে আকাশ নীল (১৯৭৩)
• অনির্বাণ (১৯৭৩)
• অনেক দিন আগে (১৯৭৪)
• অনেক প্রেম অনেক জ্বালা (১৯৭৫)
• ডাক পিয়ন (১৯৭৫)
• আলো তুমি আলেয়া (১৯৭৫)
• নকল মানুষ (১৯৭৫)
• উপহার (১৯৭৫)
• হাসি কান্না (১৯৭৫)
• গোলমাল (১৯৮৬)
• যোগ বিয়োগ
• গৃহলক্ষ্মী
• অনুরাগ
• ভালো মানুষ
• পুত্রবধূ
• ভাঙ্গাগড়া
• শীষনাগ
• অচেনা অতিথি
• ওরাও মানুষ
• বিষকন্যার প্রেম (১৯৮৬)
• সোনার সংসার (১৯৮৯)
• রাঙা ভাবী (১৯৮৯)
• ববি (১৯৯০)
• অন্ধ বিশ্বাস (১৯৯২)
• অবুঝ সন্তান (১৯৯৩)
• আঞ্জুমান (১৯৯৫)

মৃত্যু
সুবল দাস ২০০৫ সালের ১৬ই আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন।
(উইকিপিডিয়া থেকে)

এটা কী, বলতে হবে...
06/08/2025

এটা কী, বলতে হবে...

ইস্তিয়াক আহমেদ ভাই ছিলেন জেএফসিএল এর ইলেক্ট্রিক্যাল শাখার একজন মাস্টার টেকনিশিয়ান। তিনি বিগত কয়েক বছর আগে চাকুরী থেকে অব...
05/08/2025

ইস্তিয়াক আহমেদ ভাই ছিলেন জেএফসিএল এর ইলেক্ট্রিক্যাল শাখার একজন মাস্টার টেকনিশিয়ান। তিনি বিগত কয়েক বছর আগে চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। শুনলাম কিছুদিন আগে তিনি মৃত্যু বরণ করেছেন। ইন্নলিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। ইস্তিয়াক ভাই ছিলেন অল্পভাষী, হাসিখুশি মনের মানুষ। তাকে দেখেছি অফিস সময় শুরু হওয়ার আগেই কারখানায় আসতে। অফিসে এসেই আগে ক্যান্টিনে বসে চা নাস্তা খেতেন। তারপর যথা সময়ে অফিস ডিউটি করতেন। ইস্তিয়াক ভাইয়ের সাথে আমার দীর্ঘ দিনের এক সাথে চলাফেরা ছিল। কখনো তার মনে এতটুকু হিংসা দেখিনি। তিনি একজন সৌখিন মনের মানুষও ছিলেন বটে। এক সময় আমি প্রথম ব্যাটারী চালিত বাই সাইকেল চালাতাম। আমার দেখাদেখি তিনিও তার বাই সাইকেলে ব্যাটারী চালিত মোটর লাগিয়েছিলেন। তিনি সকলের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি উচ্চতায় কিছুটা খাটো হলেও মনের দিক থেকে ছিলেন বড় মাপের একজন মানুষ। ইস্তিয়াক ভাই ক্লাবে যেতেন। মাঝে মধ্যে খেলাধুলা করতেন। বেশিরভাগ সময় তিনি পাশে বসে অন্যদের খেলা দেখতেন। ইস্তিয়াক ভাইয়ের দু্ই মেয়ে। এক মেয়ে বাস দুর্ঘটনায় নিহত হলে তারপর থেকে তিনি অনেকটাই ভেঙ্গে পড়েন। তখন থেকে তিনি প্রায় একাকি চলাফেরা করতেন। কোলাহলমুক্ত থাকতেন। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করতেন। মহান আল্লাহর দরবারে ইস্তিয়াক ভাইয়ের জন্য দোয়া করি, তিনি যেন জান্নাতবাসী হন। আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিন। আমীন।

Ami Jani go- Mohiuddin Ahmed- JFCLমহিউদ্দিন আহমেদ। জেএফসিএল।
31/07/2025

Ami Jani go- Mohiuddin Ahmed- JFCL
মহিউদ্দিন আহমেদ। জেএফসিএল।

মহিউদ্দিন আহমেদ যমুনা সার কারখানার একজন দক্ষ শ্রমিক। কর্মজীবি মেহনতী মানুষের মনে আনন্দ জোগানোর জন্য মাঝে মধ্যে ....

পল্লীগীতির সম্রাজ্ঞী নীনা হামিদনীনা হামিদ এক মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আবু মোহাম্মদ আবদুল্লাহ খান ছিলেন এ...
26/06/2025

পল্লীগীতির সম্রাজ্ঞী নীনা হামিদ
নীনা হামিদ এক মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আবু মোহাম্মদ আবদুল্লাহ খান ছিলেন একজন পুলিশ অফিসার এবং মাতা সফরুন নেছা। ভাইবোনের মধ্যে নীনা সবার ছোট। তার বড় ভাই মোজাম্মেল হোসেন, এবং বড় দুই বোন রাহিজা খানম ঝুনু ও রাশিদা চৌধুরী রুনু। নীনাদের পৈতৃক বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার নওদা গ্রামে। কিন্তু সেখানে তাদের যাতায়াত ছিল না। তার বাবা পুলিশ অফিসার হলেও সংস্কৃতিমনা ছিলেন এবং চেয়েছিলেন ছেলেমেয়েরা সংস্কৃতি চর্চা করুক।
নীনার সঙ্গীতে হাতেখড়ি হয় নিখিল দেবের কাছে। তখন প্রতিবছর তার স্কুলে প্রধান শিক্ষিক বাসন্তী গুহ গানের প্রতিযোগিতায় তার নাম লেখাতেন এবং তার নাম দেন "কোকিল"। তার বড় বোন আফসারী খানম সুরকার আবদুল আহাদের কাছে গানের তালিম নিতেন। আহাদ একদিন নীনার কণ্ঠ শুনে মুগ্ধ হন এবং তাকে উচ্চাঙ্গসঙ্গীতের তালিম দেন। পরে ১৯৫৬ সালে নীনা ধ্রুপদী সঙ্গীতে তালিম নিতে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ভর্তি হন। একই সাথে তার বড় ভাই মোজাম্মেল হোসেন সেতার, বড় বোন ঝুনু নৃত্য এবং রুনু রবীন্দ্র সঙ্গীত বিভাগে ভর্তি হন। সেখানে নীনা গান শিখেন ওস্তাদ বারীণ মজুমদার ও বিমল দাসের কাছে।

একদিন মানিকগঞ্জের গীতিকার ও সুরকার ওসমান খান তাদের বাড়িতে আসেন তার মেঝো বোন রুনুকে দিয়ে এইচএমভি কোম্পানির একটা গান করানোর জন্য। রুনু রবীন্দ্র সঙ্গীত গাইতেন। তিনি তার প্রস্তাবে না করলে নীনা এই সুযোগটা গ্রহণ করেন এবং ঐ গানটি গাওয়ার আবদার করেন। ওসমান খান রাজি হলেন এবং তাকে দিয়ে সেই গানের রেকর্ডিং করালেন। সেই গানের দোতারায় ছিলেন কানাইলাল শীল, বাঁশিতে ধীর আলী মিয়া, তবলায় বজলুল করিম, একতারায় যাদব আলী। "কোকিল আর ডাকিস না" শিরোনামের রেকর্ডটি বের হলে গানটির প্রচুর কাটতি হয়। এর পর রেকর্ড করা হয় "রূপবান পালা"। এই পালার সুরকার ছিলেন খান আতাউর রহমান। এই পালার "ও দাইমা কিসের বাদ্য বাজে গো", "শোন তাজেল গো", "সাগর কূলের নাইয়া" গানগুলো জনপ্রিয় হল। সেখান থেকে নির্মাণ করা হয় রূপবান (১৯৬৪) চলচ্চিত্র। ছবিটি ব্যাপক সারা ফেলে। নীনা হামিদের উল্লেখযোগ্য গানগুলোর হল–
"আমার সোনার ময়না পাখি",
"ওহ কি গাড়িয়াল ভাই",
"আগে জানিনারে দয়াল",
"আইলাম আর গেলাম",
"আমার বন্ধু বিনোদিয়া",
"আমার গলার হার",
"আমায় কি যাদু করলি রে",
"এমন সুখ বসন্ত কালে",
"যারে যা চিঠি লিইখা দিলাম",
"যোগী ভিক্ষা লয় না",
"ওরে ও কুটুম পাখি",
"উজান গাঙের নাইয়া"।
'আমার মন পাগল হইল রে"'
"উইড়া যাও রে ময়না পাখি"
"সখি জানলে"
"তোর পিড়িতে ঘুন ধরাইল"।
(তথ্য: উইকিপিডিয়া)

26/06/2025

সময়টা ২০১৮। বয়ড়া স্কুল। সরিষাবাড়ী। বাচ্চাদের পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষা চলাকালীন স্কুলের বাইরে অভিভাবকদের অবসর কাটছে গাছের পাকা কাঁঠাল ভেঙ্গে খেয়ে। মধুর এই স্মৃতি কার কার মনে আছে?

Address

Sarishabari

Telephone

+8801727803016

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jahurul Islam Tech posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jahurul Islam Tech:

Share