Ahona's Lifestyle

Ahona's Lifestyle Hello My dear customer, Welcome to my ahonas Lifestyle page. Now my all collection you can check my page and shop.

our every products is source from authentic importer. so you can choose your any kind of cosmetics and lifestyle goods.

থাক থাক গ্রাউননেট ফেব্রিক এর সাথে বুকে সিকোয়েন্সের কাজ করা ক্যান ক্যান সেট করা সকল কালার available আছে    ゚viralシfypシ゚v...
23/08/2025

থাক থাক গ্রাউন
নেট ফেব্রিক এর সাথে বুকে সিকোয়েন্সের কাজ করা
ক্যান ক্যান সেট করা
সকল কালার available আছে

゚viralシfypシ゚viral


Smoking shirt groun Febric garment GeorgetteShirt long 24 inch Gown long 50 inchBody size 34  _44 inch Colors are availa...
23/08/2025

Smoking shirt groun
Febric garment Georgette
Shirt long 24 inch
Gown long 50 inch
Body size 34 _44 inch
Colors are available now.




21/08/2025

মৃত্যু জীবনের এক অনিবার্য সত্য ,যে মানুষ ভালোবাসায় বাঁচে দানশীলতায় জীবন কাটায় ,সে মৃত্যুর পরও মানুষের হৃদয়ে চিরজীবী হয়ে থাকে, জীবন ক্ষণস্থায়ী ,কিন্তু ভালোবাসা চিরস্থায়ী। তাই মৃত্যুকে ভয় নয়, ভালোবেসে জীবন উপভোগ করতে হবে কারণ খুব অল্প সময় এই পৃথিবীতে থাকা হয়।

Readymade gorgeous Georgette embroidery party dress 👗 Body size, free size Body material ,Indian weightless Georgette Wo...
20/08/2025

Readymade gorgeous Georgette embroidery party dress 👗
Body size, free size
Body material ,Indian weightless Georgette
Work, embroidery work with inner
Orna, chiffon
Salwar butterfly.





followers and friends

📌সেদিন বিকেলে আমি ল্যাপটপ নিয়ে বসেছিলাম আমাদের বাড়ির সামনের বাগানে। হঠাৎ আমার বাবা আমার পাশে এসে বসল। গাছপালাগুলো আগের...
05/07/2025

📌সেদিন বিকেলে আমি ল্যাপটপ নিয়ে বসেছিলাম আমাদের বাড়ির সামনের বাগানে। হঠাৎ আমার বাবা আমার পাশে এসে বসল। গাছপালাগুলো আগের মতো নেই, কিছু শুকিয়ে গেছে, কিছু এখনো বেঁচে আছে — ঠিক বাবার মতোই। তার বয়স এখন আশির কোঠায়। চোখে কম দেখেন, কথাও একটু ধীরে বলেন।

হঠাৎ একটা কাক উড়ে এসে বসল সামনের ঘাসে। বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, “ওটা কি?” আমি উত্তর দিলাম, “ওটা কাক, বাবা।”

একটু পর তিনি আবার বললেন, “ওটা কি?”
আমি একটু বিরক্ত হয়ে বললাম, “বাবা, ওটা তো কাক। আপনি দেখেন না?”

এর কিছুক্ষণ পর আবারও একই প্রশ্ন, “ওটা কি?”

এইবার আমি রাগ ধরে রাখতে পারলাম না। কণ্ঠস্বর চড়ে গেল, “আরে বাবা! আপনি কেন বারবার একই কথা জিজ্ঞেস করছেন? ওটা কাক! আমি তো বারবার বলছি! আপনি বুঝতে পারছেন না?”

বাবা চুপ করে গেলেন। কোনও কথা বললেন না। চেয়ার ছেড়ে উঠে আস্তে আস্তে ঘরের ভেতর চলে গেলেন। আমি একরকম স্বস্তি পেলাম, মনে হচ্ছিল — উনার বয়সটা হয়তো এখন বোঝা হয়ে উঠছে।

মিনিট দশেক পর বাবা আবার এলেন — হাতে একটা পুরনো খাতা, অনেকটা ডায়েরির মতো। আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, “এটা দেখবি? একবার মন দিয়ে পড়।”

আমি খাতাটা খুললাম। পাতাগুলো পুরনো, মলিন, কাগজে সময়ের দাগ। একটা পাতায় বড় বড় অক্ষরে লেখা:

“আজ আমার তিন বছরের ছেলে আমায় একই প্রশ্ন করেছে ২৩ বার — "বাবা, ওটা কি?"
আমি ২৩ বারই উত্তর দিয়েছি, "ওটা কাক।"
প্রতিবার তাকে বুকে টেনে নিয়েছি, মাথায় হাত বুলিয়েছি, একটুও বিরক্ত হইনি। বরং তার মুখে বিস্ময়ের হাসি দেখে হৃদয় আনন্দে ভরে উঠেছে।”

আমি থমকে গেলাম। খাতার পাতাটা ঝাপসা হয়ে উঠল — আমার চোখের কোণে অশ্রু জমে আসছিল। আমার মনে পড়ে গেল, ছোটবেলায় বাবার কাঁধে চড়ে কাক, গাছ, আকাশ এসব চিনেছিলাম। অথচ আজ, বারবার একই প্রশ্নে আমি তাকে ধমক দিলাম!

আমি খাতা বন্ধ করলাম। মাথা নিচু করে উঠে দাঁড়ালাম। বাবার সামনে গিয়ে ধরা গলায় বললাম, “বাবা, আমি ভুল করেছি। সত্যি, খুব খারাপ ব্যবহার করেছি। আমাকে ক্ষমা করুন।”

বাবা কিছু বললেন না। শুধু মাথায় হাত রাখলেন, যেমন ছোটবেলায় রাখতেন — সেই একই মমতায়, সেই একই নীরব ভালোবাসায়।

আজ বুঝি, আমাদের বাবা-মায়েরা বৃদ্ধ হলে শিশুর মতোই হয়ে যান। তাদের একঘেয়েমি প্রশ্নগুলো আমাদের জন্য ভালোবাসার নিঃশব্দ আহ্বান। অনেক সময়ই আমরা আমাদের বাবা-মায়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করি, উঁচু গলায় কথা বলি। কখনো কি ভেবে দেখি কি পরিমাণ ভালোবাসা আর কষ্ট তারা করেছেন আমাদের বড় করার জন্য? পৃথিবীর কোনকিছু দিয়ে কি তাদের এই ঋণ শোধ করা সম্ভব? এক সময় যারা আমাদের মুখে শব্দ ফুটিয়েছিলেন, হাঁটতে শিখিয়েছিলেন, হাত ধরে স্কুলে নিয়ে গিয়েছিলেন — তাদের কিছু কিছু ভুলে যাওয়া, বারবার একই প্রশ্ন করা, ধীরে ধীরে চলা এসব কি খুব বড় অপরাধ?

আজ যদি মা-বাবা জীবিত থাকেন, একটু সময় দিন তাদের। আর যদি না থাকেন, তাদের স্মৃতিকে সম্মান দিন। কারণ তারা ছিলেন বলেই আপনি আছেন। একবার ভাবুন — আপনার বাবা-মাকে শেষ কবে জড়িয়ে ধরেছিলেন? আজই না হয় হোক সেই দিনটা, একটা নতুন শুরু!
#শ্রদ্ধা
#সম্মান
#দায়িত্ববোধ
#কর্তব্য
#মাবাবাভালোবাসা

এই  প্রথম কারো  লেখা দেখে আমি totally spell bound হয়ে গেলাম। তাই share করলাম প্রথম সংগৃহীত লেখা। লেখাটি পড়ে একবার হলেও ম...
28/06/2025

এই প্রথম কারো লেখা দেখে আমি totally spell bound হয়ে গেলাম। তাই share করলাম প্রথম সংগৃহীত লেখা। লেখাটি পড়ে একবার হলেও মনে হবে " বাহ্! "

আমি নিজের লেখা post করি সব সময়। কিন্তু এই রকম একটা Important লেখা post করা থেকে নিজেকে আটকাতে পারলাম না।
লেখার Technic টা দেখবেন শুধু সামান্য জিনিসটা কি ভাবে বুঝিয়েছেন সমাজের দুর্নীতির মধ্যে দিয়ে।

সংগৃহীত ----

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

ভালো থাকবেন সবাই 🙏

আমার কাছে মনে হয় একটা অকর্মন্য পুরুষ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তার মায়ের ভূমিকা শতকরা আশি ভাগ। জন্মের পর থেকে বাঙালি মায়েরা অত্...
25/06/2025

আমার কাছে মনে হয় একটা অকর্মন্য পুরুষ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তার মায়ের ভূমিকা শতকরা আশি ভাগ। জন্মের পর থেকে বাঙালি মায়েরা অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে তাদের পুত্র সন্তানদের জগতের সকল মুছিবত থেকে রক্ষার ব্রত পালনে অগ্রণী ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ফলশ্রুতিতে জীবন ধারণের বেসিক নলেজ থেকে পুত্ররা কয়েকশো ক্রোশ দূরে থাকে।

রান্না করা, ঘর মোছা, কাপড় ধোয়া, বাসন মাজার মত বেসিক নলেজ ম্যাক্সিমাম বাংলাদেশি পুরুষদের নেই। মায়েরা তাদের নিজেদের শত অসুবিধা/অসুস্থতা সত্ত্বেও পুত্রদের সব কাজ নিজে করে দেন। ফলে দেখা যায় গুনধর পুত্রটি পানিও নিজে ঢেলে খেতে জানেনা, খাবার খাওয়ার পরে প্লেটটি রান্না ঘরে রাখতেও তার সাহায্য লাগে! সবচাইতে ভয়ংকর ব্যাপার ঘটে যে, ঘরের কাজকর্মকে "কাজ" হিসেবে সম্মান দেওয়ার মানসিকতা তার কোনদিন তৈরি হয় না।

এই অকর্মা পুত্রগণ তাদের বউ নিয়ে পাহাড়সম ফ্যান্টাসি নিয়ে বড় হয়। পরীর মতো সুন্দরী বউ বুয়েট থেকে গ্রাজুয়েশন করে ফরেন ক্যাডার হয়ে তার পার্মানেন্ট কাজের বুয়া হিসেবে কাজ করবে! রান্নাবান্না সহ সংসারের যাবতীয় কাজ করবে, পড়াশোনা করবে, ক্যারিয়ার গড়বে, তার বাবা-মার সেবা করবে, আত্মীয়ের খবর নিবে, তার সমস্ত সুখের ব্যবস্থা করে দিবে।

বাস্তবতার কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে এই পুত্রগণ সারাজীবন এক অতৃপ্তি নিয়ে জীবন কাটায়। "মা করলে কাজটা এমন হত" এরকম তুলনা নিয়ে সারাজীবন সে তার বউয়ের জীবন অতিষ্ঠ করে তোলেন।

বাঙালি মেয়েরা সাধারণত গড়ে দুইটা বাচ্চা পালে। একটা নিজেরটা, আরেকটা শাশুড়ীরটা!

~~Collected ~~~

Address

Savar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ahona's Lifestyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ahona's Lifestyle:

Share