মেহেরিমা

  • Home
  • মেহেরিমা

মেহেরিমা থাক না জীবন কিছুটা অগোছালো 💔🥀

আঘাত থেকেই জেদ জন্মায়, আর জেদ থেকে সফলতা।✊💛
15/07/2025

আঘাত থেকেই জেদ জন্মায়, আর জেদ থেকে সফলতা।✊💛

Besti😘
15/07/2025

Besti😘

💔
15/07/2025

💔

মাধবীলতা🌸
20/06/2025

মাধবীলতা🌸

হুম😥
16/06/2025

হুম😥

এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কোথাও নেই,,,,,,,, #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়...
03/06/2025

এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কোথাও নেই,,,,

,,
,,

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। ) যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার



আমিন  #ফটোগ্রাফি
03/06/2025

আমিন #ফটোগ্রাফি

কবরের দুই পাশের চাপ কেমন হবে আল্লাহই ভাল জানেন ..!😢হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন..!আমিনএইটা দেখে কবরের  চাপের কথা মনে পড়ল...
03/06/2025

কবরের দুই পাশের চাপ কেমন হবে আল্লাহই ভাল জানেন ..!😢
হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন..!আমিন

এইটা দেখে কবরের চাপের কথা মনে পড়লো ..!😭
মৃ*ত্যু কখন কার আসবে কেউ জানে না ।অত্যন্ত বেদনাদায়ক, বিহারের ব্রাউনী স্টেশনে
ইঞ্জিনের সাথে বগির সংযোগ করার সময় সেকেন্ডের মধ্যে এই রেলকর্মীর ম*র্মা*ন্তিক মৃ*ত্যু ঘটে..!

😂🤣🤣🤣🤣
27/05/2025

😂🤣🤣🤣🤣

16/05/2025

নিচু লোকের প্রধান বাক‍্য হচ্ছে
অশ্লীল বাক‍্য!

কি'য়া'ম'তের আলামত!😭💔রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান...
16/05/2025

কি'য়া'ম'তের আলামত!😭💔

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আ'ঘা'তের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধা*রালো দা দিয়ে কো'পা'তে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র য'ন্ত্র'ণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কো*পাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মা*রা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মে*রে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লা*শের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁ*সি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মে*রেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মা*রার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মে*রেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝা*মেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মে*রে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মা'ম'লা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মা*রা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খু*ন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

(কয়েকদিন পরই ঘটনার বাকি আপডেট টুকু জানাব)
তথ্য সংগ্রহ এবং লেখা- Ibrahim Khalil Shawon
#জীবন_চক্র

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেহেরিমা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share