MITHU SR MITHU

MITHU SR MITHU সাহসীরাই বিজয়ী
দার্শনিক, সমাজসেবক ও লেখক।
(3)

একদিন মরতে হবে।     #বুড়ি
30/07/2025

একদিন মরতে হবে।
#বুড়ি

28/07/2025

স্টিফেন কিং হরর লিখে বিখ্যাত হয়েছেন, জে. কে রোলিং হ্যারি পটার লিখে ধনী হয়েছেন, জেমস পিটারসন থ্রিলার গল্প লিখে ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়েছেন।আমি " এক টিকেটে দুই ছবি" দেখা পাবলিক।
তসলিমা নাসরিনের মত দেশান্তরী হওয়ার ইচ্ছে আমার নেই।দাউদ হায়দারের মতো একটা কবিতার জন্য মাতৃভূমি আর দেখার সুযোগ আমার আর নাও হতে পারে ।শুধু একটা বাক্য উচ্চারণের জন্যও যেই দেশে মানুষের মৃত্যু হতে পারে, সেই মৃত্যু উপত্যকায় দাঁড়িয়ে শিবলীর মতো গলায় ফাঁসির দড়ি ঝুলিয়ে কতক্ষণ আর বেঁচে থাকা যায়?

ম্যাক্সিম গোর্কির ' মা ' , ভ্লাদিমির লেনিনের " রাষ্ট্র ও বিপ্লব ' , কার্ল মার্কস ও ফ্রেডরিখ এঙ্গেলস এর " কমিউনিস্ট ইশতেহার" পড়ে আমরা যারা বিপ্লবী হতে চেয়েছি দিনশেষে তাদের পকেট ফাঁকা থাকতো। কিন্তু এই দেশে যারা ইমদাদুল হক মিলনের " বোরকা পড়া সেই মেয়েটি" পড়েছে তারা আজ অনেকেই সফল।গায়ক আসিফ আকবরের ' ও প্রিয়া ও প্রিয়া তুমি কোথায় " বলে ভেড়ার ডাক দিতে পারিনি বলে বাঘিনী কন্যা সিঁথির " ইটস মাই টার্ন " এর মতো আমরা জীবনে কখনো ভাইরাল হইনি। হিরো আলম , পিনাকীদের ভাইরাল হতে রুচির দুর্ভিক্ষ দেখে নিজেই সেই পথ থেকে সরে দাঁড়িয়েছি। এখন মনে হয় আমরা আসলে ভোদাই ছিলাম।

হুমায়ূন আহমেদের ' দেয়াল ' উপন্যাসের ' তুই রাজাকার ' বলতে গিয়ে আমাদের দেশছাড়া হতে হয়েছিল।জাফর ইকবাল স্যারের ' আমার বন্ধু রাশেদ ' চরিত্রের জয় বাংলা স্লোগানে মুগ্ধ হয়ে আমরা যারা চিৎকার করে " জয় বাংলা ' বলেছি, তারাই দেশে ফিরে দেখলাম , জয় বাংলা ব্যাবসায়িক সাইনবোর্ড হয়ে গেছে।বুড়ির হাত ধরে মাঝরাতে আকাশের চাঁদ দেখবো , লেকের পাড়ে একটু হাঁটবো, নদীর ধারে সিঁড়িতে বসে ভারত ও বাংলাদেশের রাতের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখে সূর্যের মিষ্টি হাসিতে বুড়ির কপালে চুমু খাওয়ায় স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেছে।বাসায় ফেরার পর এজন্যই মা চিৎকার করে বলতো , " এইসব খাতা, কলম ও ডায়রী নিয়ে সিগারেট ফুঁকে ফুঁকে সারারাত কি সব ছাইপাশ লেখো, এসব কি ভাত কাপড় দেয়? শেষ পর্যন্ত মানুষ দেশপ্রেমকেও ভাত কাপড়ের দোকান বানিয়ে ফেললো।

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের তালিকায় স্টিফেন হকিং এর " অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম ' ও রিচার্ড ডকিন্সের " সেলফিশ জিন " অন্যতম। বাংলাদেশের কোন প্যারাডক্সিকাল প্যারাসিটামল ষান্ডা ব্যবসায়ী আরিফ আজাদ ভাবলো এইতো সুযোগ! দেশের সকল সাজিদকে ঘুম পাড়িয়ে সে লিখে ফেললো প্যারাডক্সিকাল সাজিদ।এক বইয়ে পয়সাওয়ালা! কে আর ঠেকায় তাকে যদি বিজ্ঞানকে বা হাত দিতে গিয়ে দেশের মানুষ তাদের পটুতে হাত দেয়।আসলে আরিফ আজাদরাই এই দেশে সবচেয়ে বড় বুদ্ধিমান।সে চিন্তা করে দেখলো , পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ৫-৭ বিলিয়ন কপি বিক্রি হওয়া বই হচ্ছে " বাইবেল"। পৃথিবীর মানুষ যে রোজ ধর্ম খায় ও গায়ে দিয়ে ঘুমায় , এই সহজ সুযোগটাই নিয়েছে বিজ্ঞানের " ব" না জানা আরিফ আজাদরা।আর দেশের একদল আবাল শত শত টাকা দিয়ে সেই বই কিনে পড়েছে।এসব আহম্মকদের আইনস্টাইনের ' থিওরি অফ রিলেটিভিটি ' পড়ার সুযোগ কোথায়? যদি ভুলক্রমে পড়েও ফেলে তবে আবার নিজেই নিজেকে আইনস্টাইন দাবি করে বসবে। এমন পঙ্গপালের দেশে ভালো লেখার পাঠক আশা করেন কীভাবে?

এই দেশের একদল পাঠক জানেই না পৃথিবীতে শুধু মাও সে তুং এর উক্তি নিয়ে লেখা বই বিক্রি হয়েছে এক বিলিয়ন কপি।চীন , ভারত, জার্মানি , জাপান , ফ্রান্স , আমেরিকা সহ পৃথিবীর সব উন্নত দেশে বই পড়ার অভ্যাস থাকলেও আমাদের দেশের মানুষের হচ্ছে চটি গল্প পড়ার অভ্যাস। এজন্য কেউ যখন খুব কষ্ট করে একটা কবিতা লিখে তখন তারা সেটা স্কিপ করে যায়। তাদের দরকার হচ্ছে নারী চেহারা। কমেন্ট সেকশনে গেলেই দেখবেন সব ডুলাজারি হয়ে গেছে।এরাই আবার ইনবক্সে ডার্ক ওয়েবের জাল পেতে আছে।এক ক্লিকে দুই মিনিটের ভিডিও দেখে মাষ্টারবেট করা জাতি একটা লেখার মূল্য কী করে বুঝবে?

চার্লস ডিকেন্সের মত লেখক তার অলিভার টুইস্ট , স্কুইজ , মিস্টার ডিকেন্স চরিত্রগুলোকে পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত করেছেন। মানুষ যদি শেক্সপিয়র না পড়বে তবে ম্যাকবেথ , হ্যামলেট , জুলিয়াস সিজার , রোমিও জুলিয়েট এসব চরিত্র বিখ্যাত হলো কী করে? তাই মাঝে মাঝে মনে হয় লিখে কী হবে? ঠিক তখনি ঝালমুড়ি বিক্রেতা আমার সময়ের জনপ্রিয় কবি জেমস হালদারের অশ্রুসজল চেহারা চোখের সামনে ভেসে উঠে। চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করে।আমি থেমে যাই , আমি বোবা হয়ে যাই। তার এত সুন্দর কবিতার বই কোন প্রকাশক ছাপায়নি। এজন্য দেশে স্যাটানিক ভার্সেস নকল করে স্যাটারিক ভার্সেস লেখা নকল মাসকাওয়াথ আহসানদের জন্ম হয়েছে। পিনাকীর মত মিল্টেফস ক্যাপসূলের কেলেঙ্কারির নায়কের বেশ কয়েকটা বই জনপ্রিয় হয়েছে। এমনকি খুনী ডালিমের লেখা বই পর্যন্ত মানুষ অন্ডকোষের হরমোন ভেবে গিলে খেয়েছে । এই জাতির জন্য লিখতে গিয়ে জাফর ইকবাল স্যার আজ অপরাধী। হুমায়ূন আজাদকে নিজের জীবন পর্যন্ত দিতে হয়েছে। এজন্য মা সবসময় বলতো , " একটু চালাক হও বাবা, এত বোকা হলে পৃথিবীতে ভাত পর্যন্ত জুটবে না।"

এই দেশে একদল চালাক লোক জামায়াত শিবির শয়তানের বেশ ধরে সিনেমা শিল্পকে ধ্বংস করার জন্য ' এক টিকিটে দুই ছবি ' নিয়ে এসেছে হলে। যাত্রাপালা ধ্বংস করার জন্য নর্তকী এনে নাচিয়েছে, অথচ যাত্রার সাথে এর কোন সম্পর্কই নেই। শিক্ষাকে ধ্বংস করার জন্য কোচিং সেন্টারের ব্যবসা খুলেছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের জন্য বাসা বাড়িতে ব্যাঙের ছাতার মতো লোটা বিজ্ঞান পাঠাগার খুলে বসেছে, মেধাবী লেখকদের ধ্বংস করার জন্য হত্যা ও তাদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়ার উপায় বের করে নিয়েছে। এজন্য কয়দিন পর বইমেলায় ' হকার সাইফুলের রাজনীতি" বই বের হলেও আশ্চর্য হবো না। আমাদের একুশের বইমেলা আর বইমেলা নেই, এসব এখন গবাদিপশুর হাঁট হয়ে গেছে।।

দেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ মুজিবুর রহমান কারাগারের রোজনামচা, আমার দেখা নয়া চীন ও বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী কাদের জন্য লিখে গেছেন? দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা 'ওরা টোকাই কেন' , "দারিদ্র্য বিমোচন , কিছু ভাবনা " আমার স্বপ্ন , আমার সংগ্রাম " এসব বই লিখতে গেলেন কেন?
রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে হো চি মিন ' নির্বাচিত রচনাবলী ' ও জহরলাল নেহরু " অ্যান অটো বায়োগ্রাফি" লিখতে গেলেন কেন? ওরা কি সবাই উন্মাদ ও পাগল ছিলেন?

বই মানুষের জীবনের কথা বলে, স্বপ্নের কথা বলে ড় রাজনীতির ভবিষ্যত‌ দেখায়, পৃথিবী ও মহাকাশ বিজ্ঞানের কথা বলে, মানুষের সুখ ও দুঃখের গল্প বলার পাশাপাশি জীবন দর্শনের কথা বলে।বই পৃথিবীর ভবিষ্যৎ পর্যন্ত পাল্টে দেয়। চার্লস ডারউইনের " অরিজিন অফ স্পিসিস" ছাড়াও দাস ক্যাপিটাল ও ফাদার এন্ড সন্স বইগুলো পৃথিবীর মানুষের ভবিষ্যৎ পাল্টে দিয়েছিলো। বই , গান , কবিতা ও সাহিত্য লেখা কি এতোই সহজ?

কাজী নজরুল ইসলাম, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, পল্লিকবি জসীমউদ্দীন, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতি ভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুকুমার রায় , তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত লেখকরা লেখার সম্মানি নিতেন।লেখাই ছিলো তাদের জীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম।তাই বলে বিদ্রোহী কবি কখনোই টাকার কাছে নিজের বিবেককে বিক্রি করে দেননি, শরৎচন্দ্র কখনোই তার লেখায় আপোস করেননি। আপনারা কি করে ভাবলেন তসলিমা নাসরিন আপনার মত করে লিখবে ? সবাই বিবেক বিক্রি করে পিনাকী ও খুনী ডালিম হয় না। একেকজন লেখকের লেখার ধরণ একেকরকম। আপনার পছন্দ হলে পড়বেন , নয়তো এড়িয়ে যাবেন।

আজ খুব পুকুর পাড়ের কথা মনে পড়ছে। জাফর ইকবাল স্যারের অপমানের জবাব দিতে গিয়ে সেদিন আমি মৃত মানুষের হাড় দিয়ে সাইবেরিয়ার রাস্তার প্রসঙ্গ টেনেছিলাম। আমার কাছে সেটাই ছিল জাফর ইকবাল স্যারকে রক্ষার জন্য চীনের দূর্গ।কারণ এই দেশের মানুষকে যতোই বুঝান জাফর ইকবাল স্যার একজন বিজ্ঞানী।এই আহম্মকদের দল ততবারই আপনাকে প্রশ্ন করবে , জাফর ইকবাল স্যার কি আবিষ্কার করেছেন? আরে গর্দভ__ আইনস্টাইন , হকিং ও নিউটন এরা কি আবিষ্কার করেছে? এরা কেন বই লিখে বিখ্যাত হয়েছে?

এজন্য মাঝে মাঝে মনে হয় সব ছেড়ে পিনাকী হয়ে যাই।। এমনিতেই আমার মাথার চুলগুলো বড় । হাতে একটা বালা আর লিঙ্গের সাইজ তিনিঞ্চি তথা ( লাজহীন) হয়ে গেলে জনপ্রিয়তা পেতে খুব বেশি সময় লাগার কথা নয়। কিন্তু ভাই , " আমি এক টিকিটে দুই ছবি '' দেখা পাবলিক। অনলাইন সেলিব্রিটি হওয়ার জন্য আসিনি।যে লেখা লিখতে গিয়ে আমাকে গৃহহীন হতে হয়েছে , আমার নয় মাসের বাসা ভাড়া বাকি ছিলো , এক বেলা পেটে খাবার জুটলে পরের দিন অনাহারে কাটাতে হয়েছে, প্রচন্ড শীতের রাতে মেঝেতে শুয়ে নিরবে চোখের জল ফেলতে হয়েছে , তখন কোথায় ছিল আপনাদের মানবতা, কোথায় ছিল নীতিবাক্য? লেখাও যে একটা জীবিকা এটা যদি সব লেখক বুঝতো!! এই লেখা জীবিকা থেকে ব্যবসা হয়ে গেলো। অসভ্য ও বর্বরের দেশে এটা হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা যারা বিবেক বিক্রি করতে পারিনি তারাই হারিয়ে গেলাম জগৎ থেকে। এই জগতে হিরো আলমের পর্যন্ত বই বেরিয়েছে। এজন্য আমি হিরো আলমকে দোষী করবো না, দোষ আমাদের রুচির দুর্ভিক্ষের। কুত্তা কাফির মত পোলা পর্যন্ত হাবিজাবি গরুর রচনা লিখে কোটি কোটি টাকার মালিক! শত শত তরুণীর ক্রাশ! আমি শালা এখনও রাস্তায় রাস্তায় ঘুরি! বিয়েটাও করতে পারিনি! যোগ বিয়োগ সব ফলাফল শূন্য। এভাবে কি লেখক বাঁচে? এজন্যই আসিফ নজরুল পয়দা হয়।। জোসেফ গোয়েবলস তত্ত্ব সামনে আসে , আর ফ্রড মজহারদের জয়জয়কার হয়।কারণ ওইসব ফ্রডের পেছনে ইনভেস্ট করার মানুষের অভাব নাই। কিন্তু একটি কলমের পেছনে আমাদের দায়বদ্ধতা , মনূষ্যত্ব ও বিচক্ষণতার বড় অভাব । তাই ২৬ বছরের জেঞ্জিদের মুতে ১৭ কোটি মানুষ ভোদাই হয়ে খুব জোরে " কোটা না মেধা" আছাড় খেয়েছে। বই না পড়া রুচিহীন জাতির এটাই প্রাপ্য।।।

সত্য সবসময় সুন্দর।
লুসিড ড্রিম

এই পেশেন্ট কে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল থেকে ঢাকা বার্ন ইউনিটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কোন অভিভাবক পাওয়া যায়ন...
21/07/2025

এই পেশেন্ট কে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল থেকে ঢাকা বার্ন ইউনিটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কোন অভিভাবক পাওয়া যায়নি। যদি কেউ চিনে থাকেন তাহলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন,,,,
০১৮১১৬৯৬০৩৩

20/07/2025

🎉🎉যাদের এখনো 10K হয়নি আসুন ৩০ মিনিটে 5K বাড়িয়ে নেই
ধন্যবাদ ✅✅✅

12/07/2025
যৌবনকাল ফুরানোর আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিন!!!আপনারা যারা গভীর রাত পর্যন্ত ছোটাছুটি করে (প্রয়োজনে নিজের পকেটের টাকা মার্কেট...
12/07/2025

যৌবনকাল ফুরানোর আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিন!!!

আপনারা যারা গভীর রাত পর্যন্ত ছোটাছুটি করে (প্রয়োজনে নিজের পকেটের টাকা মার্কেটে ঢেলে credit দিয়ে অথবা under rate-এর মাধ্যমে) কোম্পানির দেওয়া অযৌক্তিক ও অবাস্তব sales target পূরণ করেন, তাঁদের চেয়ে রাস্তার পাশের ছোট এই tong দোকানদার অনেক বেশি টাকা আয় করেন যাতে দিব্যি তাঁর সংসার চলে যায়; নিকটজনদের কাছে কখনোই হাত পাততে হয় না। প্রত্যেক রাতে তিনি শান্তিতে ঘুমাইতেও পারেন, কারো কাছে জবাবদিহিতা করা লাগে না। মাঝরাতে ফোন দিয়ে কেউ পরবর্তী দিনের forecasting জানতে চায় না?
#বুড়ি

রাত ৩ টা বাজে। অথচ এখনো চোখে ঘুম আসছে না।কিছু লিখতেও পারিনা।যেদিন ধর্মান্ধতা দূর হবে সেদিন এই দেশ শান্তিতে থাকবে।ধর্মান্...
11/07/2025

রাত ৩ টা বাজে। অথচ এখনো চোখে ঘুম আসছে না।
কিছু লিখতেও পারিনা।
যেদিন ধর্মান্ধতা দূর হবে সেদিন এই দেশ শান্তিতে থাকবে।
ধর্মান্ধতা
কুসংস্কার
দূর হোক
সুষ্ঠু রাজনীতির চর্চা হোক, বিকশিত হোক।
৫ লাখ পরীক্ষার্থী ফেল
খুন করতে মানুষ একটুও ভয় পায়না
আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম আমাদের কে যেমন অনিরাপদে রেখে গেছে, আমরা কীভাবে তাদের ক্ষমা করবো।
আমরাও আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে অনিরাপদে রেখে যাচ্ছি। তারা আমাদের ক্ষমা করবে?কখনোই ক্ষমা করবে না!!!!!!!"

আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টায় পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এ বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় -🔵 পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। 🔵  জিপ...
10/07/2025

আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টায় পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এ বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় -

🔵 পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

🔵 জিপিএ–৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন শিক্ষার্থী।

এ বছর পাসের হার -

কুমিল্লায় ৬৩ দশমিক ৬০ শতাংশ,
যশোরে ৭৩ দশমিক ৬৯,
চট্টগ্রামে ৭২ দশমিক ০৭,
বরিশালে ৫৬ দশমিক ৩৮,
সিলেট ৬৮ দশমিক ৫৭,
দিনাজপুরে ৬৭ দশমিক ০৩,
ময়মনসিংহ ৫৮ দশমিক ২২ শতাংশ।
মাদ্রাসা বোর্ডে ৬৮ দশমিক ০৯ শতাংশ এবং
কারিগরি বোর্ডে ৭৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ পাস করেছেন। গত বছরের থেকে এ বছর পাসের হার কমেছে ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

এদিকে ঢাকা বোর্ডে জিপিএ–৫ পেয়েছে ৩৭ হাজার ৬৮ জন শিক্ষার্থী, রাজশাহীতে ২২ হাজার ৩২৭ জন, কুমিল্লা ৯ হাজার ৯০২ জন, যশোর ১৫ হাজার ৪১০ জন, চট্টগ্রাম ১১ হাজার ৮৪৩ জন, বরিশাল ৩ হাজার ১১৪ জন, সিলেট ৩ হাজার ৬১৪ জন, দিনাজপুর ১৫ হাজার ৬২ জন, ময়মনসিংহ ৬ হাজার ৬৭৮ জন শিক্ষার্থী। এ ছাড়া মাদ্রাসা বোর্ডে ৯ হাজার ৬৬ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ৪ হাজার ৯৪৮ জন শিক্ষার্থী জিপিএ–৫ পেয়েছে।

Collection Ryne Jed Lazaraga

08/07/2025

নাজনিন মুন্নী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সামনে গত ১৫ বছর তারা সাংবাদিকরা যে কী কঠিন সময় পার করেছেন, শেখ হাসিনা যে সাংবাদিকতাকে কার্যত বন্দী করে ফেলেছিল এইসব বলছিলেন। আজ শুনি উনি চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন এবং কেন ও কাদের জন্য বাধ্য হয়েছেন সেকথা এখন বলতে পারছেন না, তবে ভবিষ্যতে বলবেন...।

আওয়ামী লীগের ১৫ বছর মোস্তফা ফিরোজ, শওকত মাহমুদ টকশোতে বিএনপির হয়ে কথা বলেছেন। এছাড়া নুরুল কবীর টকশোতে নিয়মিত সরকারের সমালোচনা করে গেছেন। গোলাম মুর্তোজা, আসিফ নজরুল সাপ্তাহ জুড়ে টেলিভিশনগুলোতে ঘুরে বেরিয়েছেন। খালেদ মহিউদ্দীন সালমান রহমানের ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে টকশো করার বিষয়ে বলেছেন, কখনোই মালিক পক্ষ তার শো নিয়ে কোন চাপ প্রয়োগ করেনি। গোটা একটা সাংবাদিক জেনারেশন শেখ হাসিনার আমলে তাদের সাংবাদিকতা পার করে গেলেন, সরকার বিরোধীদের কাছে জনপ্রিয় ও আস্থাবান হলেন, তবু নাকি তখন তারা সাংবাদিকতা করতে পারেননি!

বাংলাদেশে গণতন্ত্র, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা কখনোই আমেরিকা ইউরোপের মত হবে না। যদি কোনদিন এগুলো বাংলাদেশে টেনেটুনে ৩৩ নম্বর দেয়া যাবে সেদিন বলবো সত্যিকারের গণতন্ত্র, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা পেয়েছি। আমার ইউরোপ আমেরিকা মত করে কখনোই এগুলো পাবো না, অত দূর কেন যাই, ভারতের গণতন্ত্র, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতার পর্যায়েও যেতে পারবো না। এমনকি পাকিস্তানের আদালত রানিং প্রধানমন্ত্রীকে তলব করে তিরস্কার করতে পারে তেমন আদালতের স্বাধীনতাই আমরা আশা করতে পারি না। আমাদের সম্ভবত জেনেটিকভাবে কোন সমস্যা আছে!

শেখ হাসিনার সময়টাকে আমরা অনলাইন লেখকরা যদি মূল্যায়ন করি তাহলে ৩৩ নম্বর দিয়ে পাশ মার্ক দূরে থাক ৩০ নম্বরও দিতে পারবো না। ১৫-২০ নম্বর দেয়া যাবে। এটা এভারেজ অন্য সময়গুলোর মতই ছিল। আলাদাভাবে ব্লগাররা হয়ত বাক স্বাধীনতা প্রসঙ্গে আরো কম নম্বর দিবেন। এরশাদের আমলে দেশে প্রচুর সাপ্তাহিক বের হতো যেখানে প্রতি সাপ্তাহে এরশাদকে নিয়ে নানা ব্যঙ্গচিত্র আঁকা হতো। দুই একটা কাগজ এরশাদ বাতিল করেছিলেনও। কিন্তু বাকী ৯৭টা কাগজ তো চালু ছিল। খালেদা জিয়া ৯১ সালে ক্ষমতায় আসার পর তার পুলিশ প্রেসক্লাবে ঢুকে সাংবাদিকদের এমন মার দিয়েছিলেন যে তখন মনেই হতে পারে এরশাদই ভালো ছিল। তেমনি ৯১ বিএনপি সরকার থেকে ৯৬ সালের আওয়ামী লীগ সরকার, ২০০১ সালের বিএনপি সরকার পর্যন্ত শিশির ভট্টাচার্য বলতেই পারেন দেশে কার্টুন আঁকার মত তখন পরিবেশ ছিল। কার্টুনিস্ট কিশোরকে শেখ হাসিনা সরকারের নানা কর্মকান্ডের ব্যঙ্গ কার্টুন আঁকার কারণে নির্মমভাবে অত্যাচার করা হয়েছিল। ফলে শেখ হাসিনার শেষ ৫ বছরকে সামগ্রিকভাবে বলা যেতেই পারত ৯১, ৯৬, ২০০১, ২০০৮ সালই ভালো ছিল। তেমন করে ৫ আগস্ট ২০২৪ সালের পর যেমন বলা যেতেই পারে আগের ১৫ বছরই ভালো ছিল। কারণ সামগ্রিকভাবে আমাদের রাজনৈতিক সহিষ্ণুতা কমেছে। গ্রাফ সেটাই বলে। কিন্তু এককভাবে শেখ হাসিনার শেষ ১৫ বছরের শাসনকে “ফ্যাসিস্ট শাসন” বলাটা রাজনৈতিক এজেন্ডা, অপ-রাজনৈতিক কৌশল। ৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের পরও জাতীয় পার্টি নির্বাচন করতে পেরেছিল। জাতীয় পার্টি রাজনীতি করেছে। তাদের পার্টি অফিস, নেতাকর্মীদের বাড়িঘর কেউ আগুন দেয়নি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া।

নাজনিন মুন্নি মোজাম্মেল বাবুর মত অন্ধ আওয়ামী সমর্থক এক সাংবাদিকের অধিনে ৭১ টিভিতে চাকরি করে গেলেন কিভাবে গত ১৫ বছর? বন্দুক দেখিয়ে করিয়ে নিয়েছে? ফারজানা রূপা আর নাজনিন মুন্নি একই অফিসে কাজ করতেন। ফারজানা রূপার নির্লজ্জভাবে প্রধানমন্ত্রীকে তেল মারা দেখে আমরা তখন তীব্র সমালোচনা করতাম। সেই ফারজানা রূপা এখন জেলে। কেবল মাত্র শেখ হাসিনাকে তেল মেরেছিল বলেই তাকে জেলে রাখা হয়েছে। যেদিন তথ্য উপদেষ্টার সামনে নাজনিন মুন্নি হাসিনা সরকারের সময়ের সাংবাদিকতার বিষয়ে গীবত করছিলেন তখনো ফারজানা রূপা জেলে এবং অপরাধ হিসেবে যে কারণগুলো বলা হয় সেগুলো যে মিথ্যা জানার পরও সেখানে নাজনিন মুন্নি সহকর্মীদের উপর অন্যায়ের প্রতিবাদ করেননি এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে এত সাংবাদিক জেল, মামলা ও দেশত্যাগে বাধ্য হননি- সে বিষয়ে একটি কথাও বলেননি। প্রথম আলোর ফারুক ওয়াসিস একটা সরকারী পদ বাগাতে পেরেছেন। মুন্নি সেরকম কিছু বাগাতে পারেননি মাঝখান থেকে মুন্নির বদনাম হয়ে গেলো! একদল তাকে লাল বদর বলল আরেকদল চাকরি ছাড়তে বাধ্য করলো সম্ভবত ফ্যাসিস্ট সহযোগী হিসেবেই!

বাংলাদেশের ইতিহাসে সেনাবাহিনী দিয়ে কোন সংবাদপত্র অফিস পাহারা দেয়া লাগেনি। কোন মিডিয়া গ্রুপ হাজার কোটি টাকা চাঁদা দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেনি অতিতে। এবার করা লেগেছে। ৫৪ বছরের ইতিহাসে এমন ঘটনা ঘটেনি। যে কোন নাগরিককে গিয়ে সে আওয়ামী লীগ করে ধরিয়ে দিবে ১০ লাখ টাকা চাঁদা না দিলে- এমন পরিস্থিতি হাসিনা খালেদার কোন আমলের সঙ্গে তুলনা করুন তো! কমিউনিটি সেন্টারগুলোতে কেউ জাঁকজমকভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করলেই সমন্বয়করা গিয়ে লীগের দোসন নাম দিয়ে চাঁদা দাবী করে। মবকে সরকার থেকে যেভাবে জাস্টিফাই করছে তাতে কি এখন নাজনিন মুন্নি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন নিজেকে কি তার অরক্ষিত মনে হচ্ছে না?

©সুষুপ্ত পাঠক

শিশুদের সান্নিধ্য পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশান্তিদায়ক অনুভূতি
04/07/2025

শিশুদের সান্নিধ্য পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশান্তিদায়ক অনুভূতি

03/07/2025

Collected : লুসিড ড্রিম
ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে ফেলার যন্ত্রণার চাইতে তীব্র কষ্ট পৃথিবীর হয়তো আর কিছুতেই নেই।।
আমার মনটা যখন খুব খারাপ থাকে তখন আমি অনেক বেশি সেক্সুয়াল মুভি দেখি।সেক্স শব্দটির প্রতি এই দেশের মানুষের বাহিরে ঘৃণা থাকলেও ৮৪ নারীর সাথে সহবাসের স্বপ্ন প্রায় এই দেশের প্রতিটি পুরুষের।আমার ৮৪ নারীর সাথে সহবাসের স্বপ্ন অতীতেও ছিলো না, এখনও নেই , ভবিষ্যতেও এমনি থাকার চেষ্টা করবো।।

আমার কাছে যৌনতা কোন ট্যাবু কিংবা ঘৃণামূলক কোন শব্দ নয়। পৃথিবীর মানুষ মাত্রই একটি উলঙ্গ প্রজাতি। আমি দেখি মানুষ মাত্রই একটি হিংস্র ও ঘৃণিত জাতি। এদের মধ্যে নূন্যতম মনুষ্যত্ববোধ আছে কিনা আমি সবসময় তাই দেখি। একদিন আমি আমার যৌনতার গল্প লিখবো। আমার যৌনতার গল্প শুরু হয়েছিল মেরিলিন মনরোর ভিউকার্ড জমানোর মধ্যে দিয়ে।

থ্রী এক্স, টু এক্স , থ্রী সাম এসব নিয়ে বিজি থাকার চাইতে আমার কাছে " ওয়াইল্ড অর্কিড" মুভিটি দেখতে দেখতে দীর্ঘ সময়ের জন্য যৌন উত্তেজনায় ডুবে যাওয়া ছিলো আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। কার কাপড় কতটুকু ছোট , কিংবা কারো শরীর দেখে যৌন উত্তেজনায় লাফালাফি করার মানুষ আমি নই। আমি মানুষের চোখে তীব্র যৌন উত্তেজনা অনুভব করি। একমাত্র গভীর ভালোবাসা থেকেই শরীরে এই তীব্র উত্তেজনা সম্ভব। ওয়াইল্ড অর্কিড মুভির মতো আমার শরীরে তীব্র যৌন উত্তেজনার অর্কিড ফুলের আমি দেখা পেয়েছিলাম। হাজার হাজার মানুষের সামনে আমার পা ছুঁয়ে প্রণাম করে কাঁদতে কাঁদতে সে চলে গেছে। ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে ফেলার যন্ত্রণার চাইতে তীব্র কষ্ট পৃথিবীর হয়তো আর কিছুতেই নেই।।

আমার বন্ধুদের আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সেক্সুয়াল পজিশন নিয়ে আলোচনা করতে শুনতাম। মিশনারি ,
বিভিন্ন যৌন আসন নিয়ে ওরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতো, ধর্মীয় ব্যাখার গল্প বলতো। শুঙ্গ যুগের একটি যৌন আসন আমার বন্ধুরা আমাকে দেখিয়েছিলো বহু আগেই। আলফ্রেড কিনসে "দ্য মিরর অব কোয়াইটস " নিয়ে যা বলেছেন আমি তাও বুঝার চেষ্টা করেছি।এসব বুঝার চেয়ে আমি বরং " দ্য বডি অফ এভিডেন্স" মুভিটি বারবার দেখার চেষ্টা করেছি। মানুষের শরীর কিভাবে যৌনতার ভাষায় কথা বলে , এবং তা কিভাবে শিল্প হয়ে উঠে এসব নিয়ে দীর্ঘ আগ্রহ ছিলো। বহু বছর আগে একদিন " দ্য আউট ল" সেক্সুয়াল মুভি দেখতে দেখতে আমার ভাবনার জগতে একটি বিশাল পরিবর্তন আসে।।

মানুষ হচ্ছে প্রকৃতির মত সুন্দর।এই সৌন্দর্যকে আমরা যতো গভীরভাবে অনুভব করবো ততই যৌনতার সৌন্দর্য ফুটে উঠবে। চল্লিশের দশকের নায়কেরা আজকের যুগের নায়কদের মতো হয়তো এত উন্নত ছিলেন না। কিন্তু তাদের প্রতিটি কাজে ছিলো শৈল্পিকতার ছাপ। একমাত্র মানুষের পক্ষেই কেবল এত সুন্দর চিন্তা করা সম্ভব। প্রিয় মানুষটির চোখের দিকে তাকিয়ে ভালোবাসা খোঁজা , পবিত্র দৃষ্টিতে তাকে দেখা, হৃদয়ের গভীরে তার শূন্যতা অনুভব করা , মনের চোখ দিয়ে তাকে সাজানো , মনের ভেতরের পশুকে কবর দিয়ে মানুষের সুন্দর একটি জগতের চিন্তা করা। যৌনতা তাই আমার কাছে জীবনের পূর্ণতাও । হাসের মত চট করে উঠে নেতিয়ে যাওয়ার নাম যৌনতা নয় , যৌনতা হচ্ছে শারীরিক ও মানসিক একটি পরিপূর্ণ তৃপ্তি।যা একমাত্র গভীর অনুভব থেকেই সম্ভব।।

সেক্স নিয়ে গবেষণা , অথবা হাইপারসেক্সুয়ালিটি নিয়ে সারাক্ষণ রোমন্থিত হয়ে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে আমি যৌনতাকে গভীর থেকে উপলদ্ধি করে। মানুষের কথা বলার ধরণ , তার চলাফেরা এবং তার স্বভাবের বিভিন্ন দিক নিয়ে যখন সে একজন পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠে তখনই কেবল আমার তাকে যৌন আবেদনময়ী মনে হয়। মানুষের ব্যাক্তিত্ব , তার দৃষ্টিভঙ্গি এসব আমাকে প্রবলভাবে টানে।যৌনতা মানব শরীরের একটা অংশ।এটিকে সম্পূর্ণরূপে জাগাতে পারলে পুরো শরীর নেচে উঠবে।এতে যে মানসিক প্রশান্তি তা পৃথিবীতে খুব কমই আছে‌ । প্রিয়তমার চোখের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা , তার আঙ্গুল ছুঁয়ে দেখার আকাঙ্ক্ষা, তাকে ঘিরে মনের ভেতর লালিত স্বপ্ন যৌনতাকে শৈল্পিক সিংহাসনে বসিয়ে দিয়েছে। প্রিয় মানুষটির ঠোঁটে একটা চুমু খাওয়াও তখন স্বর্গ মনে হয়।।

আজ থেকে প্রায় এক যুগ আগে একজন নারীর সেক্সুয়াল জীবনের গল্প আমাকে মানুষ হতে সহায়তা করেছে। হলিউড এই মুভিটির নাম আমার এখন মনে আসছে না। মেয়েটির মা মারা যাওয়ার পর তার সৎ বাবা তাকে তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করার শর্তে তার ঘরে থাকার অনুমতি দেয়। কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই তার কুমারীত্ব বিসর্জন দিবে না। নিজের কুমারীত্ব বাঁচাতে সে রাস্তার নামে। তার বাবার কথাটি তখন তার বারবার মনে পড়ছিল। মেয়েটির সৎ বাবা মেয়েটিকে বলেছিলো , " নিজের ঘর ছেড়ে রাস্তায় নামলে পুরুষ নামক শেয়াল কুকুর তোমাকে গিলে খাবে। যদি পড়াশোনা চালিয়ে উন্নত জীবন চাও , তবে আমার যৌনদাসী হয়ে থাকো। " মেয়েটির মাথা নত না করা চরিত্র আমাকে সেদিন নারীদের সাহসী জীবনের গল্প বলেছে।গৃহহীন সমুদ্রের ধারে শুয়ে থাকলে রাস্তার পুরুষরা জোর করে তার সাথে যৌন সম্পর্ক করতে চায়। এমন কষ্টের জীবন নিয়েই নারীদের জীবন সংগ্রামে টিকে থাকতে হয়।এরপর মেয়েটি একটি ঘরের আশায় একটি খাবারের দোকানে কাজ নেয় । সেখানে খাবারের দোকানের মালিক রোজ তাকে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ নানা রকম কথা বলে, এবং একপর্যায়ে তাকে জোর করে ধর্ষণ করতে চায়।এরপর সেই অমানুষটির মাথায় আঘাত করে সেই চাকরি ছেড়ে দিয়ে সে আবার রাস্তায় নেমে আসে। নিজেকে রক্ষার জন্য একজন কিশোর ছেলে ও কিশোর মেয়েকে সে তার সঙ্গী হিসেবে নিয়ে গাড়ি ধুয়ে ভালোই জীবন কাটাচ্ছিলো। একদিন তার সৌন্দর্য তার জন্য অভিশাপ হয়ে আসে।একটি মাফিয়া গ্রুপ তাকে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়। খুব কৌশলে সে সেখান থেকে মুক্ত হয়ে আসে।এরপর তার সাথে একটা যুবকের সম্পর্ক হয়। সেই যুবক মেয়েটিকে উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখায়। কিন্তু তার আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সেই স্বপ্ন শুরুতেই হোঁচট খায়। তবুও তারা থেমে যায় না।নিজেরা ছবি আঁকে ও বিক্রি করে।প্রেমিক পুরুষও তার কুমারীত্ব নষ্ট করে চায়। কিন্তু একপর্যায়ে সেই যুবক মেয়েটির কষ্ট বুঝে। তাদের দিন ভালো গেলেও এভাবে মেয়েটি কিছুতেই নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারছিলো না। হঠাৎ একদিন তার পিতার বয়সী একজন বৃদ্ধ মানুষ মেয়েটির সততা ও কুমারিত্ব বিসর্জন না করার এই কষ্ট দেখে তাকে একটি প্রস্তাব দেয়। সে মেয়েটিকে তার শিক্ষা ও উন্নত জীবনের জন্য পাঁচ বছরের শর্তে অনেক টাকা দেয়, এবং একটি শর্ত দেয়। মেয়েটিকে আগামী পাঁচ বছর শেষে এই টাকাটা পরিশোধ করতে হবে।যদি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় তবে সারাজীবন তার যৌনদাসী হয়ে থাকতে হবে।সেই শর্তে সাইন করে মেয়েটি নিজের পড়াশোনা ও চিত্রকর্মে গভীরভাবে মনোযোগ দেয়। টাকা দিয়ে সে একটা আর্ট গ্যালারি খুলে বসে। নিজের শিক্ষা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সে খুব ভালো অর্থ উপার্জন করে এবং আত্মনির্ভরশীল হয়।তার ঠিক পাঁচ বছর পর সেই মানুষটির অর্থ ফেরত দেয়। তখন মেয়েটি সেই বৃদ্ধ মানুষটিকে প্রশ্ন করেছিলো, " আপনি কি দেখে আমাকে এতগুলো টাকা দিয়েছিলেন?"
বৃদ্ধ মানুষটির উত্তর ছিল - তোমার সংকল্প ও সততা।।

মুভির একদম শেষদিকে সেই যুবকের সাথে নারীর কুমারীত্ব বিসর্জনের সেই অদ্ভুত সুন্দর স্বর্গীয় দৃশ্য এখনও আমার চোখে ভাসে। সেই যৌনতা আমার চোখে জল এনে দিয়েছিলো।‌যৌনতা যত শুদ্ধ ও পবিত্র মন থেকে আসে , তা ততই সুন্দর।।

সত্য সবসময় সুন্দর
লুসিড ড্রিম

I told the old lady,I have a thousand reasons to get lost—Please, don’t become one more.If you do,I might truly disappea...
02/07/2025

I told the old lady,
I have a thousand reasons to get lost—
Please, don’t become one more.
If you do,
I might truly disappear.

#বুড়ি

Address

Ashulia
Savar
NO

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MITHU SR MITHU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category