ZABED VAI YT

ZABED VAI YT নিকষকালো ও অন্ধকার; কিন্তু কাচের চেয়েও স্বচ্ছ।

আমি খুবই সাদাসিধে মানুষ। মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আমার চলন। মায়ের একমাত্র সন্তান হিসেবে সর্বদা তার আঁচলের তলাতেই আমার ছায়া।

25/05/2025

আসসালামুয়ালাইকুম। দীর্ঘদিন আপনাদের থেকে দূরে ছিলাম। লেখালিখিও অনেকটা ছেড়ে দিয়েছি।

মাঝেমধ্যে টুকটাক গেমস খেলি। তো ভাবছি গেমপ্লে ভিডিও আপলোড দিব কি না? আপনারা যদি সাপোর্ট দেন তবে হয়তো সামনে আগাতে পারি।

07/08/2024

আবারও বলি, যারা বলতেছেন; এই স্বাধীনতা কি চেয়েছি?
তাদেরকে আমার স্বার্থবাদী এবং স্বার্থেন্বেষী মনে হয়! এমনকি আপনার এই কথার মাঝে লীগারদের যেই পরিকল্পনা কিংবা চাওয়া সেটা প্রকাশ পায়। তারা চাইত, দেশের মানুষ স্বাধীন হয়েও যেন মনে করে, তারা ঐ কালকুঠুরিতেই ভালো ছিল। আপনাদের এই ধরনের কথাও ঠিক অনেকটা তেমনই মনে হচ্ছে আমার কাছে। যেন এতদিন কালকুঠুরিতে থেকে থেকে স্বাধীনতাটা হজম করে নিতে কষ্ট হচ্ছে! তাই আমার এত ভাই-বোনের রক্তের ওপর পাওয়া স্বাধীনতা নিয়াও এত শঙ্কা, এত অধৈর্য! অনেকটা অকৃতজ্ঞতার মতো।

একটা যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশ কখনোই রাতারাতি পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে না। আর স্বৈরাচারি নারী যেই সিস্টেম চালু করেছিল, সেটাও এক বা দুই রাতে ভেঙে নতুন করতে পারবেন না। সোজা কথায় বলি, একটা স্থাপিত ভাস্কর্য যত দ্রুত ভেঙে ফেলতে পারবেন, ঠিক ওখানটাতেই নতুন আরেকটা ভাস্কর্য রাতারাতি তুলে দিতে পারবেন না। এরজন্য গাথুনি, ভিম, ভিত্তি, ঢালাই, আস্তর ইত্যাদি নানান প্রসেসের মাধ্য দিয়ে গিয়ে এরপর চূড়ান্ত নতুন আরেকটি ভাস্কর্য তৈরি করতে পারবেন। আশা করছি, আমি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি; স্বৈরাচার ভাঙনের পর নতুন আরেকটা স্বাধীন দেশ গঠন করতে এরকম নানান প্রসেস ও কিছু সময় অবশ্যই লাগবে। তাই দয়া করে আমার ভাই-বোনের বিলিয়ে দেওয়া রক্তে অর্জিত স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না।

আর আজ থেকে কয়েক বছর পর যারা আসবেন আর বলবেন, যারা হাসিনারে ঘৃণা করেন তারা আমাকে আনফ্রেন্ড করেন; তাদেরেকে অগ্রীম জুতাপেটা করতে চাই। সে-ও তার বাপের মতো একনায়কতন্ত্র, বাকশাল প্রতিষ্ঠা, লুটপাট, নিরিহ মানুষ হত্যাসহ নানান হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে ঠিক তার বাপ মুজিব যেটা ১৯৭২-৭৫ অবধি করেছিল। আর যাদের মনে হচ্ছে, এতদিন হাসিনা দেশের উন্নতি করছে, তাদেরকে একটু বলতে চাই, এই স্বৈরাচার যেই পরিমাণ টাকা পাচার করছে তা দিয়ে মাত্র ৬৯৭টি মেট্রোরেল, ৩৯৭টি স্যাটেলাইট এবং ৩৬টি পদ্মাসেতু বানানো যেত। হ্যাঁ, ঠিক শুনেছন। কেবল পাচারকৃত টাকা দিয়ে এই পরিমাণ উন্নয়ন দেশে করা সম্ভব হতো। আর দেশের মাঝে লুটপাট, শেয়ার বাজার ধ্বংস, ব্যাংকব্যবস্থার হরিলুটসহ যত কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে, তা দিয়ে দেশে পদ্মাসেতুর মতো প্রকল্প আরও ১০০ করা যেত, মেট্রো রেলের মতো প্রকল্প আরও ১ হাজার করা যেত, স্যাটেলাইটের মতো প্রকল্প আরও কয়েক হাজার করা যেত। এছাড়া আয়নাঘর, ডিবির গুম, ২০১৩, ২০১৮ এবং ২০২৪-এর গণহত্যার মতো অসংখ্য প্রাণকে তারা ঝড়িয়েছে।

কী পরিমাণ হরিলুট, স্বৈরাচার নৈরাজ্য থেকে মুক্তি থেকে দেশ মুক্তি পেয়েছে এটা কল্পনা করুন শুধু। অতীতের পিঞ্জর থেকে বের হয়ে স্বাধীনতা ভোগ করতে শিখুন, গোলামি আর কত কাল করবেন?
আর চারদিকের ঘটনা নিয়ে একটু শঙ্কিত তো? একটু ধৈর্য রাখুন, দেশের প্রয়োজনে যেভাবে সবাই রাজপথে নেমেছিলেন, সেভাবে আর কয়েকটা দিন কষ্ট করুন সর্বোচ্চ। অলরেডি কাল মোহাম্মদপুরের ইন্সিডেন্সে সেনাবাহিনি একশন নিয়েছে। এক দলকে ধরতে পেরেছে তারা। মনে রাখবেন, দেশের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য অভ্যন্তরীণ বাহিনি এখনও সক্রীয় নয়।

ইনশাআল্লাহ, খুব শীঘ্রই নতুন আরেকটি স্বাধীন দেশের স্বাদ পাব।

প্রিভিউ:সাব-ইন্সপেক্টর আনোয়ার এগিয়ে গেল কনস্টেবল নাজমুলের দিকে। এই থানায় বর্তমানে দুজন যুবক কনস্টেবল আছে। বাকিরা বৃদ্ধ ন...
07/01/2024

প্রিভিউ:

সাব-ইন্সপেক্টর আনোয়ার এগিয়ে গেল কনস্টেবল নাজমুলের দিকে। এই থানায় বর্তমানে দুজন যুবক কনস্টেবল আছে। বাকিরা বৃদ্ধ নয়তো মধ্য বয়স্ক। যুবকদের একজন হলো নাজমুল তারেক, অপরজন হলো নূর হোসেন। কনস্টেবলের পাশে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করল আনোয়ার, “কী অবস্থা এদিকের? তেমন কিছু পেলে?” প্রশ্ন দুটো করতে করতে লক্ষ করল ফরেনসিক বিভাগের ছেলেগুলোর দিকে। তাদের আচরণ কেমন যেন অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। চেহারায় ফুটে উঠেছে ভয়ের ছাপ। কনস্টেবলের প্রত্যুত্তরের অপেক্ষা না করে পালটা প্রশ্ন রাখল সে,
“ফরেনসিক এই ছেলেগুলো এসেছে কতক্ষণ হয়েছে?”
এবার ঝটপট উত্তর দিলো নাজমুল। “বেশিক্ষণ হয় নাই স্যার। আপনে আসার অল্প কিছুক্ষণ আগে আইছে।”
আর কিছু বলল না অফিসার। নিজেই এগিয়ে গেল গাড়ির দিকে। পকেট থেকে সাদা রঙের গ্লাভস বের করে পরে নিতে ভুলল না। এগিয়ে গিয়ে লক্ষ করল গাড়িতে তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন নেই। কালো রঙের একটি নিসান কোম্পানির গাড়ি। তির্যক দৃষ্টি গিয়ে পড়ে জানালা দিয়ে বেরিয়ে দরজার সাথে ঝুলতে থাকা হাতটার দিকে। একটু ভালো করে দেখলে স্পষ্ট হয়, জানালার ওপরে একজন যুবকের এলানো মাথা। চেহারাটা পুরোপুরি স্পষ্ট না। একটু এগিয়ে এসে দেখতে পেল, রক্ত জমাট বেঁধে গেছে। ছেলেটার বাম হাতের দিকে লক্ষ করল—বুকের কাছে রক্ত জমে আছে। মাথা যে বরাবর রয়েছে, তার নিচে গাড়ির দরজা বেয়ে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়েছে। গাড়ির সামনে এসে মাথাটা নিচু করল। জানালা দিয়ে দেখার চেষ্টা করল গাড়ির ভেতরে। জমাটবাঁধা রক্তের কেমন যেন এক চামসে দুর্গন্ধ নাকে এসে ঠেকে। খেয়াল করল—পাশের সিটে আর কেউ নেই। পঁচিশ থেকে ছাব্বিশ বছরের একজন ফরেনসিক ডাক্তার এসে তাকে দেখে স্যালুট জানায়। ছেলেটাকে সে চেনে। এর আগেও বেশ কয়েকবার কয়েকটা কেসের সিলসিলায় দেখা হয়েছিল। নামটা মনে করার চেষ্টা করল। হ্যাঁ মনে পড়েছে, সজীব। হাত বাড়িয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করল, “কী অবস্থা সজীব। কিছু কি পেলে?”
প্রত্যুত্তর জানাল না ছেলেটা। বরং তার বাড়িয়ে দেওয়া হাতটা ধরে কিছুটা টেনে নিয়ে গেল গাড়ির পেছন সিটে। পেছনের খোলা দরজার সামনে এনে দাঁড় করিয়ে ভেতরে দেখার জন্য বলে ছেলেটা। ঠিক বুঝে উঠতে পারে না অফিসার—ছেলেটা এরকম আচরণ করছে কেন! স্বাভাবিক ভঙ্গি নিয়ে গাড়ির ভেতর তাকাতেই তার অন্তরাত্মা উড়ে যায়! এটা কী দেখল সে? তৎক্ষণাৎ নিজের চোখ দুটো বন্ধ করে ফেলল। এরকম দৃশ্য দেখার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিল না! একটি বিভৎস মেয়ের লাশ! মুখে কোনো চামড়া নেই! চোখগুলো যেন কোটর থেকে বেরিয়ে এসেছে। কেমন বিশ্রী দেখাচ্ছে দাঁতগুলো! দ্রুত পেছন ঘুরে গেল অফিসার। দ্বিতীয়বার দেখার সাহস করতে পারল না। পেটের ভেতর কেমন গুলাচ্ছে সব—চক্কর কেটে উঠেছে মাথাটা।

বই: যাবেদ খান আবু বকর (ডার্ক ব্লু লিমিটেড এডিশন)
লেখা: যাবেদ খান আবু বকর
প্রকাশ: বর্ণলিপি প্রকাশনী
জনরা: ডার্ক ক্রাইম থ্রিলার
মুদ্রিত মূল্য: ৬০০ টাকা
ছাড়মূল্য: ৩৬০ টাকা

সালেম নো গ্রেনি নিয়ে যত সমালোচনা ছিল, সব যেন এক প্রমাণে ঠান্ডা হয়ে গেছে। তবুও সবকিছু ছাপিয়ে আমার চাওয়া থ্রিলার ঘরনায় যেন...
02/01/2024

সালেম নো গ্রেনি নিয়ে যত সমালোচনা ছিল, সব যেন এক প্রমাণে ঠান্ডা হয়ে গেছে।
তবুও সবকিছু ছাপিয়ে আমার চাওয়া থ্রিলার ঘরনায় যেন সালেম নো গ্রেনি অন্যতম মাইলফলক হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়।

পাণ্ডুলিপির বেটা রিডে সাহায্য করেছেন Lutful Kaiser ভাই, Tanvir Ahmed SrijOn দা, Rafat Shams ভাই, Sultan Azam Sazal ভাই, Jawad Ul Alam ভাই, আব্দুস সাত্তার সজীব ভাই এবং সবচেয়ে বেশি হেল্প করেছেন P EA L ভাই। এছাড়া অবদান রেখেছেন বর্ণলিপি প্রকাশনীর বেটা রিড টিমের সদস্যগণসহ আরও অনেকে। এবং পুলিশ বিষয়ক তথ্য দিয়ে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছেন Palash Chowdhury ভাই। সবাইকে আমার হৃদয় থেকে ভালোবাসা রইল। আশা রাখছি সবার সহযোগিতায় এবছর বইমেলায় সালেম নো গ্রেনি হয়তো পাঠকদের মনে যায়গা করে নিতে পারবে। বাকিটা আল্লাহ ভরসা।

এছাড়া আমার সমালোচক ও হেটার্সদেরেও ভালোবাসা রইল। আপনারা না থাকলে আমার উত্থান এত সহজ হতো না।

বই: সালেম নো গ্রেনি (ডার্ক ব্লু এডিশন)
লেখা: যাবেদ খান আবু বকর
প্রকাশ: বর্ণলিপি প্রকাশনী
জনরা: ডার্ক ক্রাইম থ্রিলার
মূল্য: ৬০০ টাকা

আলহামদুলিল্লাহ প্রি-অর্ডার শুরু হয়ে গেল। আশা রাখছি প্রথম এডিশন প্রি-অর্ডারেই শেষ হবে। বাকিটা আল্লাহ ভরসা। প্রি-অর্ডার কর...
20/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ প্রি-অর্ডার শুরু হয়ে গেল। আশা রাখছি প্রথম এডিশন প্রি-অর্ডারেই শেষ হবে।
বাকিটা আল্লাহ ভরসা। প্রি-অর্ডার করুন আপনার পছন্দের যে-কোনো বুকশপ থেকে।

ফ্ল্যাপ:
মধ্যরাতের ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে ঘটে চলেছে একের পর এক খুন! মেয়েরাই যার প্রধান শিকার। কিন্তু খুন করেই শুধু ক্ষান্ত হয় না খুনি। মৃতদেহের ওপর চলে তার অকথ্য নির্যাতন। যার পিছনে রয়েছে বিশেষ এক কারণ, কী সেটা?
তদন্তে নামেন শ্রীনগর থানার সাব-ইন্সপেক্টর আনোয়ার হোসেন। যিনি নিজ কাজে সিদ্ধহস্ত। কিন্তু তদন্ত যতটা সহজ হবে ভেবেছিলেন, তার থেকেও জটিল রূপ ধারণ করে যখন জানতে পারেন কোনো এক বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনে খুনগুলো করা হচ্ছে। তা-ও আবার জটিল এক প্যাটার্ন মেনে। কী করবেন তিনি? ঊর্ধ্বতনদের জবাবই বা কী দেবেন?
অন্যদিকে নড়িয়া থানার সাব-ইন্সপেক্টর সাবিত সরকার বুঁদ হয়ে আছেন মৃত দুই মেয়ের তদন্ত নিয়ে। যাদের ধর্ষণের পর করা হয়েছে খুন। এ কাজ কার সেটা খুঁজতে হন্যে আছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত কি তিনি পারবেন রহস্য উদ্‌ঘাটন করতে? না কি কোনো অজানার মুখোমুখি হবেন?
প্রশ্ন অনেক, উত্তর অজানা। সব উত্তর জানতে হলে ঢুঁ দিতে হবে ‘সালেম নো গ্রেনি’ উপন্যাসের অন্তরালে। যেখানে খুনের বিভৎসতা, তদন্তের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া প্রক্রিয়া আর এক মহান উদ্দেশ্য সাধনের সংকল্প পিঠাপিঠি হয়ে চলে। এ সবকিছুর নাটের গুরু কে? জানতে হলে পড়তে হবে যাবেদ খান আবু বকরের লেখা ডার্ক ক্রাইম থ্রিলার উপন্যাসটি।

সাইকো ক্রাইম থ্রিলার জনরায় খুব শীঘ্রই আসছে আমার প্রথম বই ❝মৃত্যুর দূত❞ ড্যামো প্রচ্ছদ!
12/09/2023

সাইকো ক্রাইম থ্রিলার জনরায় খুব শীঘ্রই আসছে আমার প্রথম বই ❝মৃত্যুর দূত❞

ড্যামো প্রচ্ছদ!

আরেকজন বেটা রিডারের মন্তব্য!গল্পটা যখন শুরু করবেন আপনার মনে হবে যে এইটা তো স্লো,গল্প তো আগাচ্ছে না কিন্ত আমরা একটা শব্দ ...
23/03/2023

আরেকজন বেটা রিডারের মন্তব্য!

গল্পটা যখন শুরু করবেন আপনার মনে হবে যে এইটা তো স্লো,গল্প তো আগাচ্ছে না কিন্ত আমরা একটা শব্দ আছে না "স্লো বার্ন " ওই ক্যাটাগরিতে ফেলা যায় এটাকে। আস্তে আস্তে আগাবেন আর আপনার মাথায় চলবে কি হচ্ছে!এরপরে কি হবে,কি পদক্ষেপ নেয়া হবে!কিন্তু ট্রাস্ট মি আপনার এই চিন্তা তেমন কোনো কাজেই আসবে না।কারণ রাইটার একদম শেষ অব্দি আপনাকে সাসপেন্সে রাখবে আর টুইস্ট দিবে।সহজ কথা পুরা বইয়ের ৩ ভাগের ২.৫ রাইটার গল্পটা স্লোলি কুক করবে আর পরিশেষে এসে আপনাকে যখন সার্ভ করবে আপনি টের পাবেন না যে এইটা কি দিলো আপনাকে!অনেকটা আকাশ থেকে পড়লাম মাটিতে এসে আটকালাম টাইপ অবস্থা।

প্রকাশিতব্য উপন্যাস: মাওয়া ঘাটে চামড়ার হাট (অনির্বাচিত)
লেখা: যাবেদ খান আবু বকর
জনরা: ডার্ক ক্রাইম থ্রিলার

নাহ, আমি খুব বড়ো কোনো লেখক না। ফেসবুকে লেখালিখি করি ২০১৮ সাল থেকে। তবে এই প্রথম বই নিয়ে কাজ করতেছি। আনন্দ, উদ্দীপনা, চাপ...
21/03/2023

নাহ, আমি খুব বড়ো কোনো লেখক না। ফেসবুকে লেখালিখি করি ২০১৮ সাল থেকে। তবে এই প্রথম বই নিয়ে কাজ করতেছি। আনন্দ, উদ্দীপনা, চাপা অনুভূতি, কম্পন সব একসাথে মিশে একাকার। ১৭ দিনে লেখা পাণ্ডুলিপি আদৌ পাঠকদের মনে পরিপূর্ণ আনন্দ দিতে পারবে কি না সেটা নিয়েও রীতিমতো চিন্তায় ঘুম একপ্রকার হারাম বলা যায়।
আত্মশুদ্ধির জন্যই বেটা রিডার হিসাবে অনেক বড় বড় লেখকদের পাশাপাশি বিজ্ঞ কয়েকজন পাঠকদের হাতেও তুলে দিয়েছি পাণ্ডুলিপিটা পড়ার জন্য। তাদের একেকজনের ফিডব্যাকগুলো আসলেই আবিভূত করেছে। আব্দুস সাত্তার সজীব ভাইকেও শেষের টুইস্ট তার প্রেডিকশনকে ঘোল খাইয়ে দিয়েছে। Rafia Rahman আপুরও অনেক ভালো লেগেছে। এছাড়া Lutful Kaiser ভাইয়ের কাছেও বেশ লেগেছে। টুইস্টের জন্যই তিনি ৪.৮ আউট অব ৫-এ দিয়েছেন। যেটা ছিল সত্যিই অপ্রত্যাশিত। আরও বাকি যাদেরকে পড়তে দিয়েছি, আশা করছি, খুব শীঘ্রই রিভিউ পেয়ে যাব। জানি না কতটা ভালো লিখেছি, তবে তাদের অনুপ্রেরণা দেখে মনে হচ্ছে, খুব বেশি ভালো না লিখলেও ইনশাআল্লাহ পাঠকদেরকে একটি উত্তেজনামুখোর পরিস্থিতির সম্মুখে নিয়ে দাঁড় করাবে।

প্রকাশিতব্য উপন্যাস: মাওয়া ঘাটে চামড়ার হাট (অনির্বাচিত নাম)
লেখা: যাবেদ খান আবু বকর
প্রকাশ: (অনির্দিষ্ট)
জনরা: ডার্ক ক্রাইম থ্রিলার

20/03/2023

আসসালামুয়ালাইকুম।

আপনাদের মধ্যে অনেকেই আমার লেখা মারমেইড সিরিজের তৃতীয় সিকুয়েল পড়েছেন আবার অনেকে পড়েননি। আমি চিন্তাভাবনা করতেছি, এটার চতুর্থ সিকুয়েল লিখব। হয় ফেসবুকেই প্রকাশ পাবে নতুবা বই হিসেবেই আসতে পারে। সেটা এখনও সিদ্ধান্ত নয়। তবে যারা পড়েছেন, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন,
আপনার মতে কোনো প্রশ্নগুলোর উত্তর এখনও আপনারা পাননি? আমি চাচ্ছিলাম চতুর্থ সিকুয়েলের মাধ্যমে সমস্ত প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পাশাপাশি নতুন কিছুর উদ্ভাবন করতে। আপনি আপনার মতো জানিয়ে আমাকে সহযোগিতা করতে পারেন, কোন কোন প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনি এখনও পাননি। অথবা কোন প্রশ্নটা মিসিং গেছে কিংবা কোন তথ্যটা দরকার ছিল এ যাবতীয় সকল বিষয় নিয়ে আমাকে সাহায্য করতে পারেন। যাতে করে সিরিজের সর্বশেষ সিকুয়েলে আপনাদেরকে আমার সর্বোচ্চ দিয়ে তৃপ্তিদায়ক ঢেঁকুর তুলে দিতে পারি।

আমার আপকামিং প্রথম উপন্যাস হওয়াতে বেশ কয়েকজন গুণী মানুষদের বেটা রিড করতে দিয়েছি। তন্মধ্যে অন্যতম একজন সফল লেখক ও অনুবাদক...
26/02/2023

আমার আপকামিং প্রথম উপন্যাস হওয়াতে বেশ কয়েকজন গুণী মানুষদের বেটা রিড করতে দিয়েছি। তন্মধ্যে অন্যতম একজন সফল লেখক ও অনুবাদক হলেন Lutful Kaiser ভাই।
সম্পূর্ণ উপন্যাসটা পড়ার পর আমি ভেবেছি, সর্বোচ্চ হলে রেটিংস ৩ দিতে পারেন আউট অব ৫! সেখানে উনি আমাকে ভীষণ রকম চমকে দিয়ে জানালেন, তার কাছে নাকি ভালো লেগেছে। এমনকি তিনি আমার এই কোনোমতে লেখা উপন্যাসটাকে ৪.৮ রেটিংস দিয়েছেন! এটা সত্যিই অবিশ্বাস্য। তিন লেয়ারে সাজানো টুইস্ট নিয়ে একটু দ্বিধায় ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ, এবার কনফিডেন্স ফিরে পেয়েছি।🥰

প্রথম প্রকাশিতব্য উপন্যাস নিয়ে অনেক বেশি প্রত্যাশা। তাদের মতো বিজ্ঞ মানুষদের রিভিউ আসলেই আরও বেশি উৎসাহিত করে। ইনশাআল্লাহ, আশা করছি, পাঠকদের ভালো কিছু দিতে পারব।

Address

Naria
Shariatpur
2080

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ZABED VAI YT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ZABED VAI YT:

Share