31/10/2024
পড়া শেষে আপনার ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে যাবেন।
হারামের বিচার একই।ধরুন দুইজন চোর একসাথে চুরি করলো। কিন্তু চুরির পর একজন জোর করে অন্যজনকে চুরির ভাগ না দিয়েই সব চুরি করা মালামাল একাই নিয়ে নিলো। এদিকে অপর চোর রেগে গেল।আবার বিচার পাবার আশা করলো। কিন্তু চুরি তো চুরিই।একটা অন্যায় কাজ।সে কি এখন মানুষের কাছে বিচার চাইতে পারবে? বিচার চাইলে মানুষ তাকে তো আস্ত রাখবে না। কারণ দুইজন মিলেই চুরি করছে। শাস্তি হলে দুজনেরই হবে। একইভাবে বিয়ের আগে এইসব প্রেম ভালবাসার নামে যিনার মতো পাপ কাজ করবে আবার ওয়াদা দিবে। আবার নানা অভিযোগ রাখবে, এখানে একজন যদি ওয়াদা নাও রাখে সেখানে অপরজনের কিছু করার নেই কারণ তারা দুইজনই খারাপ কাজের সাথে জড়িত ছিল। শাস্তি হলে তাদের দুইজনেরই হবে। তাই আসুন এসব অবৈধ কাজকে না বলি। আর বিয়ের মাধ্যমে গড়া বন্ধনকে হ্যাঁ বলি।
আর আপনাদের কাছে ভালোবাসার মানে কি জানি না।তবে আমার কাছে ভালোবাসা হচ্ছে, হালালভাবে যে বন্ধনগুলোকে আল্লাহ তায়ালা এক করে দিতে পছন্দ করে এবং যে পবিত্র বন্ধনগুলো আল্লাহর কাছে প্রিয় সেটিই ভালোবাসা।
(আরে ছেড়ে গেলে দুঃখ করবি কেন??মহান রব কি সতর্ক করেন নাই? প্রেম ভালোবাসার নামে এসব হারামে সুখের আশা কিভাবে করিস?আর তদের এসব বানোয়াট গাল গল্প বাদ দে যে,এসব পবিত্র। যেখানে রব সতর্ক করেছে, যে বিবাহ বর্হিভূত একজন গাইরে মাহরাম বা বেগানা নারী পুরুষের সকল সমপর্ক এমনকি প্রয়জনের বাইরে কথা বলাও হারাম। আর তার পরেও যদি বলিস এসব ভালোবাসা,তাহলে ইসলামকে অস্বীকার করলি। আর মনে রাখ আল্লাহর বিরুদ্ধে গিয়ে কখনো সুখী হওয়া যায় না।আর সে তোরে ছেড়ে গেলে তো আরো ভালো।কারণ আল্লাহ তোরে পাপ কাজটি করা থেকে বাঁচাতে চায়।
(((আরে তোর তো শুকরিয়া আদায় করা উচিত। কেননা,কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই আল্লাহ নিজে তোরে হারাম থেকে রক্ষা করছে। আর অন্তত এসব ভালোবাসার নামে যিনা করে রবের দরবারে কোনো অভিযোগ করিস না। ছেড়ে চলে গেল,এটা ওটা, এসব দুঃখ আর অভিযোগ করা বাদ দে। কেন করবি না লেখার প্রথমেই উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছি।এসব অভিযোগ টবিযোগ বাদ দিয়ে মহান রবের দরবারে মাফ চা,বেশি বেশি হেদায়েত আর পানাহ চা। আর শুকরিয়া আদায় কর। আর আপনারা যারা এসব হারাম থেকে বেঁচে আছেন তারা সার্বক্ষণিক বেঁচে থাকতে লড়াই করবেন।আর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করবেন।))))
ভুলগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আর ভুল হলে কমেন্টে সুধরিয়ে দেবেন।
জাযাকাল্লাহ।