Optimist Yeamin

Optimist Yeamin মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি
(1)

20/09/2025

পোষ্য কোটা নিয়ে রাবিতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হাতাহাতি!!!

19/09/2025
কিংবদন্তি আলোকচিত্রী নীতিশ রায়ের তোলা একটি ছবিই এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরপাক খাচ্ছে। কেউ দাবি করছে এটি দেশের কোনো প্রেক্ষ...
18/09/2025

কিংবদন্তি আলোকচিত্রী নীতিশ রায়ের তোলা একটি ছবিই এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরপাক খাচ্ছে। কেউ দাবি করছে এটি দেশের কোনো প্রেক্ষাপট, কেউবা বলছে বিদেশের। কিন্তু হৃদয়বিদারক এই ছবিটির প্রকৃত রহস্য কী?
ছবিটি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের। জামালপুর-শেরপুর অঞ্চলের আসাম–মেঘালয় সীমান্তবর্তী গাড়ো পাহাড় এলাকায় বসবাসরত হাজং সম্প্রদায়ের এক নারীর ছবি এটি। ছবির ক্যাপশন: “তৃষ্ণার্ত এক নারীর নদীর জল পান, আর মায়ের কোলে তৃষার্ত শিশুর মাতৃদুগ্ধ পান।” ছবিতে জলে ভাসমান সাদা বস্তুগুলো আসলে মানুষের মৃতদেহ।
নীতিশ রায় ১৯৪৪ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের শেরপুর শহরের নয়আনী বাজার এলাকায় নন্দহরি রায়ের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি শখের আলোকচিত্রী হিসেবে যাত্রা শুরু করেন। ষাট, সত্তর ও আশির দশকে আলোকচিত্র জগতে তিনি ছিলেন উজ্জ্বল এক নক্ষত্র।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ভারতে চলে যান এবং ওই বছরের ১৬ জুন মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত জয় বাংলা পত্রিকায় প্রেস ফটোগ্রাফার হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তী সময়ে ইত্তেফাক, সংবাদ ও ফটোগ্রাফিসহ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় কাজ করেন। সীমিত সুযোগ-সুবিধার মধ্যেও তাঁর তোলা ছবি দেশে-বিদেশে প্রদর্শিত হয়েছে এবং স্বীকৃতি পেয়েছে।
১৯৮২ সালে জাপানে অনুষ্ঠিত সপ্তম এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় নীতিশ রায়ের ছবি ‘তৃষ্ণা’ ইয়াকুল্ট পুরস্কার লাভ করে।
শিল্পচেতনা সমৃদ্ধ এই আলোকচিত্রী ছিলেন বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। এছাড়া স্থানীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন কৃষ্টি প্রবাহ ও ত্রিসপ্তক নাট্যগোষ্ঠীর সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন এবং অভিনয়ে অংশ নিতেন।
ব্যক্তিজীবনে নীতিশ রায় ছিলেন নিঃসন্তান। তাঁর স্ত্রী কবি সন্ধ্যা রায়। ২০১৭ সালের ৮ জুন, ৭৫ বছর বয়সে এই গুণী আলোকচিত্রী পরলোকগমন করেন।
#নীতিশরায় #মুক্তিযুদ্ধ৭১ #শেরপুর

যোগাযোগ না থাকলে সম্পর্কের রাস্তাটা প্রকৃতির নিয়মেই বন্ধ হয়ে যায়।।
15/09/2025

যোগাযোগ না থাকলে সম্পর্কের রাস্তাটা প্রকৃতির নিয়মেই বন্ধ হয়ে যায়।।

রাকিব একমাত্র ভোটটি পেয়েছেন রোকেয়া হলে। অর্থাৎ নারী ভোট। ওই ছাত্রীকে প্রকাশ্যেই বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন রাকিব।
14/09/2025

রাকিব একমাত্র ভোটটি পেয়েছেন রোকেয়া হলে। অর্থাৎ নারী ভোট। ওই ছাত্রীকে প্রকাশ্যেই বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন রাকিব।

13/09/2025

জাকসু আপডেট
ভিপি -জিতু (স্বতন্ত্র)
জিএস -আদিব (শিবির)

আমারে কেউ ধর!!!!!!!
13/09/2025

আমারে কেউ ধর!!!!!!!

📚 গ্রন্থাগারের যখন আন্দোলন ক্ষেত্রএকটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মূল ভাণ্ডার হলো গ্রন্থাগার। বই শুধু জ্ঞানের উৎস ...
12/09/2025

📚 গ্রন্থাগারের যখন আন্দোলন ক্ষেত্র
একটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মূল ভাণ্ডার হলো গ্রন্থাগার। বই শুধু জ্ঞানের উৎস নয়, এটি জাতির অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের সেতুবন্ধন। তাই গ্রন্থাগার পুড়িয়ে দেওয়া মানে কেবল বই নষ্ট করা নয়—এটি একটি জাতির স্মৃতি, সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে ধ্বংস করার চেষ্টা।
নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগারটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, যা মানবসভ্যতার জন্য এক করুণ ও লজ্জাজনক অধ্যায়। কারণ, ঠিক এই গ্রন্থাগার থেকেই ১৯০৭ সালে বিশিষ্ট পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কার করেছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন চর্যাপদ—যার মূল নাম “চর্যাচর্যবিনিশ্চয়”। নবম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে রচিত এই চর্যাপদ কেবল বাংলা সাহিত্যের নয়, সমগ্র উপমহাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতির বিকাশের এক অমূল্য দলিল।
তাহলে প্রশ্ন জাগে—যে গ্রন্থাগার আমাদের শেকড়ের ইতিহাস বহন করে, যে গ্রন্থাগার আমাদের সাহিত্যকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করে, সেই গ্রন্থাগার ধ্বংস করার মানে কী? এটি নিছক অসভ্যতা নয়, এটি হলো সভ্যতার শত্রুতার প্রকাশ।
একটি জাতি তার সেনাবাহিনী, অর্থনীতি কিংবা প্রযুক্তি দিয়ে নয়—বরং তার সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জ্ঞানের ভাণ্ডার দিয়ে পৃথিবীতে দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। তাই গ্রন্থাগারকে ধ্বংস নয়, বরং রক্ষা করা উচিত আন্দোলনের মতো আবেগ নিয়ে।
✨ হ্যাশট্যাগ
#গ্রন্থাগার #ইতিহাস #চর্যাপদ #বাংলাসাহিত্য #হরপ্রসাদশাস্ত্রী #নেপাল #সাংস্কৃতিকঐতিহ্য #বই #লাইব্রেরি #জ্ঞান

Address

Sirajganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Optimist Yeamin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share