23/10/2023
আলহামদুলিল্লাহ প্রবাসী ও ফেসবুক শুভাকাঙ্ক্ষীদের দেওয়া ৪৪ হাজার ৭০ টাকা দিয়ে। আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া অসহায় পরিবারের জন্য নতুন ঘর তৈরি করা হলো।জাযাকাল্লাহু খায়রান।
🛑খরচের হিসাব
👉কাঠ বাবদ খরচ হয় ৭,৫০০ টাকা।
👉৮ফিট টিন ৩০ পিস ১৯০ মিলি (৫৫৫×৩০) =১৬,৬৫০ টাকা।
👉মটকা ৩২০ মিলি ৭০ ফুট (৪১.৫০×৭০)=২৯০৫ টাকা।
👉তারকাটা+স্কু+ওয়াসার+কব্জা+ছিকল+জিয়াইতার+
পাতি ইত্যাদি=২১৫০ টাকা।
👉৪ পিস খুঁটি (৪৬০×৪)=১৮৪০ টাকা।
👉দরজা বাবদ ২০০০ টাকা।
👉জানালা বাবদ ১০০০ টাকা।
👉ঘরের ধর্না বাবদ ১০০০ টাকা।
👉ঘর মিস্ত্রির হাজিরা বাবদ ৮,৫০০ টাকা।
👉গাড়ি ভাড়া ২৪৫ টাকা।
মোট খরচ হয় ৭,৫০০+১৬,৬৫০+২,৯০৫+২,১৫০+১৮৪০+২,০০০+১০০০+১০০০+৮,৫০০+২৪৫ =৪৩,৭৯০ টাকা।
অবশিষ্ট ২৮০ টাকা চাচার হাতে তুলে দেওয়া হয়।
আলহামদুলিল্লাহ এর সাথে আগের তিন বান টিন ছিলো।
জাযাকাল্লাহু খায়রান
এই সময় উপস্থিত ছিলেন এলাকায় মুরব্বি গন ও মসজিদের ইমাম সাহেব।
এই কাজে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছেন।
বড় ভাই মোঃ হাফিজুল ইসলাম হাফিজ।
বড় ভাই আমিনুল ইসলাম
ছোট ভাই রাহুল সেখ সাজু
ছোট ভাই আবু হাসান
ছোট ভাই সাগর আলী সেখ।
আলহামদুলিল্লাহ
সকল প্রবাসী শুভাকাঙ্ক্ষী ও ফেসবুক শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্য আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
আলহামদুলিল্লাহ আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া পরিবারের জন্য নতুন ঘর দেওয়া হলো নতুন ঘর পেয়ে লুৎফার
৫ সন্তান সহ লুৎফার চাচা খুবই খুশি আলহামদুলিল্লাহ।
আসলে আমরা কিছুই না আমরা হলাম মাধ্যম আপনাদের আমানত আমরা মাধ্যম হয়ে তুলে দেই মাত্র
সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্য আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
ইনশাআল্লাহ আলো আসবেই ।
চাচা লুৎফার হোসেনের বাড়ি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাগবাটি ইউনিয়নের ফুলকোচা গ্রামে।
ধন্যবাদান্তে
মোঃ আব্দুর রহিম (বনি আমিন)