Nijhum

Nijhum Digital Bangladesh
(2)

08/07/2025
13/06/2025

আসলে মেয়েরা যতো আদরেই বড় হোক না কেন,একটা সময় বা একটা বয়সের পর সে পরিবারের জন্য হয়ে যায় বোঝা। যে পরিবারটা সবচেয়ে নিরাপদ ও তাদের আপন মনে করে কিন্তু তাদের আচারণ একটা বয়সে এসে পর মনে হয়।
একটা সময় পর মেয়েরা পরিবারের জন্য আসলেই কি বোঝা হয়ে যায়??
মা বাবা ভাই সবাই খোটা দিতে আরম্ভ করে।সবাই নিচু করে কথা বলে।সরাসরি না কিছু না বললেও, আচরণে খুব ভালো ভাবেই বোঝা যায়।😭😭

22/05/2025

আজ যে আপনাকে এড়িয়ে চলে, কাল সে-ই আপনার গল্প বলবে। সময়ই আসল উত্তর দেয়🌻

আপনি শুধু সময়কে মূল্য দিন।

18/05/2025

বিশ্বাসঘাতকতা সবাই করতে পারে না। যারা করে, তারা অত্যন্ত চতুর, ঠাণ্ডা মাথার মানুষ। তাদের দেখলে মনে হবে যেন আসমান থেকে নেমে আসা এক ফেরেশতা। তারা এমনভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবে, যেন আপনি ভাববেন, "একজন মানুষ এত ভালো কীভাবে হতে পারে?" তাদের আচরণে এমন মাধুর্য থাকবে যে, আপনি চাইলেও তাদের প্রতি আকৃষ্ট না হয়ে পারবেন না। আপনি হয়তো ভুল করে তাদের ভালোবাসতেও বাধ্য হবেন।

কিন্তু, এই ভালো মানুষির মুখোশটা আসলে একটা সাজানো ফাঁদ। আপনি যতই তাদের প্রতি বিশ্বাস এবং ভালোবাসা দেখাবেন, ততটাই তাদের জালে আটকে যাবেন। যখন সেই ফাঁদে পুরোপুরি আটকে যাবেন, তখনই তাদের আসল রূপ আপনার সামনে উন্মোচিত হবে।

ততদিনে, আপনি তাদের প্রতি এমনভাবে আসক্ত হয়ে যাবেন যে, তারা যা-ই করুক, আপনার কিছুই করার থাকবে না। তারা আপনাকে জীবনের খেলায় ফুটবলের মতো ব্যবহার করবে, আর তারা হবে সেই খেলার মেসি। আপনি একসময় টের পাবেন, এই খেলায় আপনি একমাত্র বল নন; আরও অনেক বল রয়েছে তাদের জন্য।

একটা সময়ে তাদের অবহেলার বিষে আপনার মন বিষণ্ণ হয়ে পড়বে। ভেতরে ভেতরে আপনি পুড়তে থাকবেন অদৃশ্য এক আগুনে। যখন আপনি সেই ঝলসানো হৃদয় নিয়ে তাদের কাছে যাবেন সামান্য সহানুভূতি বা ভালোবাসার জন্য, তখনই তারা আপনাকে চূড়ান্ত আঘাত দিয়ে সম্পর্কের ইতি টেনে চলে যাবে।

তাদের বিদায়ের পর আপনি বুঝতে পারবেন, এই পৃথিবীতে কেউ আসলে কারও হয় না। সবাই স্বার্থের জন্য কাছে আসে, স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে তারা চলে যায়। সেই মুহূর্তে আপনি শিখবেন, নিজের মূল্য নিজেকেই দিতে হয়; অন্ধবিশ্বাস বা অযাচিত ভালোবাসা শুধুই কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

17/05/2025

কথা গুলো অনেক ভারী।এর অর্থ বহন করার সাধ্য সবার থাকে না।কিন্তু তবুও সবাই ভালোবাসতে চায়।ভাল থাকুক পৃথিবীর সব ভালো্াসা।

ভালোবাসি বলা সহজ তবে ভালোবাসার মানুষকে নিজের করে ভালোবাসা দিয়ে আজীবন আগলে রাখা বেজায় কঠিন। ভালোবাসার মানুষের চাহনি, মনের ভাষা বোঝার ক্ষমতা সবার নেই।সাহসী তো সেই নিজের ভালোবাসাকে নিজের সবটুকু দিয়ে জয় করে নিজের করে নেয়।এমন যদি সত্যিই হতো সাহস করে কেউ ভালোবাসার মানুষকে নিজের করে নিতো সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে নয় বরং অসুন্দর চেহারার আড়ালে থাকা ব্যক্তিত্বের মায়ায় পড়ে।তাহলে বিশ্বাস করতাম ভালোবাসা বলে পৃথিবীতে কিছু আছে।কিন্তু এই ভালোবাসার খেলায় কিছুটা মায়া বাকিটা অভিনয়।কেউ সত্য নয় সবাই মুখোশের আড়ালে থাকা এক একটা ভয়ংকর অভিনেতা💔😔

📌অনেক অধিকার লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
*** আমি তোমাকে ***
📌অনেক ভালেবাসা লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
*****আমি তোমাকে ভালোবাসি না*****
📌অনেক কষ্ট লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
******ভালো থেকো****

📌অনেক ব্যাথা লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
******ঠিক আছে,It's ok*****
📌অনেক চাওয়া লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
***থাক আর লাগবে না****
📌অনেক আবেদন লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
*****তোমার ইচ্ছা****
📌অনেক গোপন কথা লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
*****আমি কিছু জানি না***
📌অনেক অভিমান লুকিয়ে থাকে একটি কথায়
*****তোমার যা ইচ্ছা করো******

বি:দ্র;ছেলে-মেয়ে উভয় ক্ষেত্রে।তবে মেয়েরাই শিকার হয় বেশি।

নিঝুম
স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়

11/05/2025

সময়ের অভাব বলে কিছু নেই—
এই পৃথিবীতে সবকিছুই নির্ভর করে আপনার প্রাধান্যের উপরে।

আপনি যাকে প্রাধান্য দিবেন তার জন্য সময় এমনেই বের হবে।
যে যার প্রাধান্যের লিস্টে নাই, প্রায়োরিটির লিস্টে নাই তার জন্য সময় কম বের হবে এটাই স্বাভাবিক!😊

08/05/2025

একদা একটা হাতি আর একটা কুকুর একই সাথে একই সময়ে প্রেগনেন্ট হলো। ৩ মাসের ব্যবধানে কুকুরটি ৩টি ছানা প্রসব করলো। ৬ মাস পরে কুকুরটি আবার প্রেগনেন্ট হলো আর নয় মাস পরে এক ডজন বাচ্চা প্রসব করলো।

এই ভাবে পালাক্রমে চলতেই থাকলো। ১৮ তম মাসে, কুকুরটি হাতিটিকে বললো, "তুমি কি নিশ্চিত যে তুমি প্রেগনেন্ট? আমরা একই সাথে প্রেগনেন্ট হয়েছিলাম। এর মাঝে আমি ৩ বারে ডজন খানেক বাচ্চা প্রসব করেছি। আর সেগুলো এখন প্রাপ্ত বয়স্কও হয়ে গেছে, কিন্তু তুমি এখনও প্রেগন্যান্ট!"

মা হাতিটি উত্তর দিলো-
আমার পেটে কুকুর ছানা না, হাতি ছানা বেড়ে উঠছে। আমি দুই বছর পর পর বাচ্চা প্রসব করি। যখন বাচ্চাটা পৃথিবীর মাটি স্পর্শ করে, পৃথিবীর মাটি বুঝতে পারে। যখন বাচ্চাটা বড় হয়ে রাস্তা পার হয়, লোকজন দাঁড়িয়ে অবাক হয়ে দেখে। যে বাচ্চাটা আমি পেটে ধারন করি, সেটা মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে যায়।

শিক্ষা:
যখন আসে পাশের মানুষের আশা পূরণ হতে দেখবেন, তাদের সফলতা দেখবেন, তখন হতাশ হবেন না। নিশ্চয় সৃষ্টিকর্তা আপনার জন্য উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত সফলতা নির্ধারণ করে রেখেছেন। যখন আপনার জন্য বরাদ্দ সেই মুহূর্ত আসবে, পৃথিবী আপনার কাজের দিকে মুগ্ধ হয়ে থাকবে। অপেক্ষা করুন, পরিশ্রম করুন আর প্রার্থনা করুন।

07/05/2025

আমি ভাবতাম-মানুষ চেনা খুব কঠিন কিছু না,
হাসি দেখলেই ভাবতাম, এই বুঝি আপন!
আস্তে আস্তে বুঝেছি-চেহারা নয়, মনটাই ছিলো মুখোশে।

যাদের ভালোবেসে বুকের ভেতর জায়গা দিলাম,
তারা একে একে শিখিয়ে দিল-
ভুল মানুষকে বেছে নেওয়াই আমার অভ্যাস।

আজ নিজেকে প্রশ্ন করি-কতবার ভুল করেছি?
উত্তর আসে না,
শুধু অভিমান জমে থাকে বুকের কোণে…
শুধু একবার ইচ্ছে করে, কেউ বলুক-
“তোমার মতো মানুষকে
কখনোই ভুলভাবে নেওয়া যায় না।”

06/05/2025

দায়িত্বের কাছে সবাই জব্দ
চাইলেও এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
আমাদের গোটা জীবনটা দায়িত্বের বেড়াজালে ঘেড়া।যেগুলো পালন করতে করতে আমাদের গোটা জীবনটা নশ্বর!!
কষ্ট চেপে রেখে হাসি দেওয়াটা সবাই পারে না।সবার
ভেতর নিজের কষ্ট চেপে রাখার মতো ধৈর্য্য ও থাকে না।
যাদের থাকে আসলে তারা পাথর।

05/05/2025

সব পাওয়া হয় না। আর না পাওয়াটাও যে জীবনের অন্যতম সুন্দর একটা দিক। যাহা না পাওয়া তার সবটাই সুন্দর। গভীর প্রেম বরাবরই না পাওয়া। ইতিহাস হয়ত তাই বলে! তাই সুন্দরের সংজ্ঞায় না পাওয়াটাই প্রেম।

05/05/2025

সম্পর্কে সবচেয়ে জরুরি বিষয়টা কী?
ভালোবাসা?
না, সেটা পরে আসে।
সবচেয়ে জরুরি হলো— যোগাযোগ।

একটা সম্পর্ক তখনই বেঁচে থাকে, যখন দুইজন মানুষ নিয়মিত কথা বলে, একে অপরকে সময় দেয়, মন খুলে শোনে আর বোঝার চেষ্টা করে।
শারীরিক দূরত্ব কোনো সমস্যা নয়— যদি আত্মার দূরত্ব না হয়।
হাজার মাইল দূরে থেকেও মানুষ কাছে থাকতে পারে, যদি তাদের মধ্যে প্রতিদিন একটা “আমি আছি” বলা হয়।

প্রতিদিনের সেই ছোট ছোট খোঁজ—
“কেমন আছো?”
“আজ কী করলে?”
“খেয়েছো?”
এই কথাগুলোর মধ্যেই লুকিয়ে থাকে সম্পর্কের অক্সিজেন।
এই কথাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে, সম্পর্ক নিঃশ্বাস নিতে ভুলে যায়।

অনিয়ম, চুপ করে থাকা, কথা না বলা, গুরুত্ব না দেওয়া—এসব ধীরে ধীরে সম্পর্ককে মেরে ফেলে।
যে মানুষটাকে একসময় খুব দরকার ছিল, খুব আপন মনে হতো, সে-ই একটা সময় অচেনা হয়ে যায়।
কেননা তাকে সময় দেওয়া হয়নি, কথা বলা হয়নি, ভালোবাসা বোঝানো হয়নি।

যদি তুমি কথা না বলো, তার মনের হাল জানবে কীভাবে?
যদি তুমি সময় না দাও, সে বুঝবে কীভাবে তুমি এখনও আছো?
একটা মানুষ কেবল “ভালোবাসি” শুনে তো থাকতে পারে না, সে চায় অনুভব করতে—প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে।

আর সম্পর্কটা যখন একতরফা হয়ে যায়, তখন সেই মানুষটা আর চায় না ভালোবাসা—সে চায় মুক্তি।
কারণ, ভালোবাসা তখন আর শান্তি দেয় না, দেয় বিষণ্ণতা।

যে সত্যি ভালোবাসে, সে জানে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাওয়া কতটা কষ্টের।
সে চায় প্রতিদিন একটু সময় দিতে, একটু কথা বলতে, একটু অনুভব করাতে—
"তুমি এখনও আমার পৃথিবী।"

আর যে চায় না, তার কাছে সম্পর্কটা বোঝা হয়ে ওঠে।
সে আর খোঁজ নেয় না, কথা বলে না, দূরত্বের মাঝেই স্বস্তি খোঁজে।
সেখানে ভালোবাসা থাকলেও, সেটা আর টিকে না।

সম্পর্কে ভালোবাসা থাকতে হয় ঠিকই,
কিন্তু সেটা শুধু মনের গভীরে রাখলে হয় না—
প্রকাশ না করলে, জানানো না হলে, অনুভব না করালে, সেই ভালোবাসা একসময় শুকিয়ে যায়।

যোগাযোগ মানে শুধু কথা বলা নয়—
যোগাযোগ মানে মনের ভিতর একে অপরকে জায়গা দেওয়া।
তার সুখ-দুঃখের পাশে দাঁড়ানো, দিন শেষে একটা ‘তুমি’ হয়ে ওঠা।

একটা সময় আসে, যখন মানুষ ক্লান্ত হয়ে পড়ে বারবার বোঝাতে, বারবার চেষ্টা করতে।
তখন সে নিজেই থেমে যায়।
নিজেকে গুটিয়ে নেয়।
আর তখনই সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়—নিঃশব্দে।

তাই,
যদি সত্যি ভালোবাসো,
তবে কথা বলো, খোঁজ নাও, সময় দাও।
কারণ, যোগাযোগহীনতায় সবচেয়ে আপন মানুষটাও একদিন খুব অপরিচিত হয়ে যায়।

Address

Sirajganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nijhum posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nijhum:

Share