Rony The RMCR

Rony The RMCR • Blood group B+ •
• Vedio creator • Contributor • EXPLORER •
• Adventure & creativity •
• Its RONY •

12/08/2025

বাংলাদেশের সফল বাণিজ্য চুক্তি: বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করেছে। এর ফলে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের উপর শুল্ক ৩৫% থেকে কমিয়ে ২০% করেছে। এই চুক্তি অর্জনে ডঃ ইউনূস এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ডঃ খলিলুর রহমানের দূরদর্শিতা ও কৌশলগত পরিকল্পনা বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।

বাণিজ্য ঘাটতি মোকাবিলার কৌশল: যুক্তরাষ্ট্র যখন বাণিজ্য ঘাটতি থাকা দেশের উপর শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দেয়, তখন বাংলাদেশের কৌশল ছিল প্রাক্কালে ডঃ খলিলুর রহমানকে ওয়াশিংটনে প্রস্তাব নিয়ে পাঠানো, যাতে বাংলাদেশ স্বেচ্ছায় বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর পদক্ষেপ নেয়। বাংলাদেশ মার্কিন কৃষি পণ্যের আমদানি বাড়িয়ে মার্কিন মধ্যবর্তী কৃষি নির্ভর রাজ্যগুলোর সমর্থন আদায় করেছিল, যা একটি স্মার্ট কৌশল ছিল।

ভারতের ওপর প্রভাব: এই কৌশল ভারতের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে কাজ করেছে। আগে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে খাদ্যশস্য ও তুলা আমদানি করত, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রকে আমদানি উৎস হিসেবে বেছে নিয়ে বাংলাদেশ ভারতের ওপর নির্ভরতা কমিয়েছে। ভারত হঠাৎ করে প্রয়োজনীয় পণ্যের রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করত, যা বাংলাদেশ এড়াতে পেরেছে।
চুক্তির ফলে শুধু ভারতের বাজার শেয়ার কমেনি, বাণিজ্যকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার ক্ষমতাও দুর্বল হয়েছে। ভারত নিজস্ব বাণিজ্য আলোচনায় ব্যর্থ হয় কারণ তারা মার্কিন কৃষি পণ্যের শুল্ক কমাতে রাজি হয়নি, যেখানে বাংলাদেশ শুল্ক শূন্যে নিয়ে গিয়েছিল।

ডঃ খলিলুর রহমানের ভূমিকা: ডঃ খলিলুর রহমান আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞ একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি UNCTAD-এর মতো প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পদে কাজ করেছেন। তিনি "Everything But Arms" উদ্যোগেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন, যা স্বল্পোন্নত দেশের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করেছিল এবং বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে উপকৃত করেছিল। অসুস্থ অবস্থায়ও তিনি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য আলোচনা চালিয়ে গেছেন, যা তার উৎসর্গ ও পেশাদারিত্বের প্রমাণ।

সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ: এই সফল চুক্তি বাংলাদেশের জন্য বিশাল মার্কিন বাজার উন্মুক্ত করেছে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। যদি এই সুযোগটি সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়, তবে পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতিতে পরিণত হতে পারবে।

07/08/2025

"রংধনু দেখা দিলো আকাশে, আর তুমি এখনও লুকিয়ে আছো আমার ভাবনার মাঝে..." 💭

07/08/2025

সোমালিল্যান্ড: এক অস্বীকৃত রাষ্ট্রের স্বীকৃতির সংগ্রাম

সোমালিল্যান্ড আফ্রিকার শিং-এ অবস্থিত একটি অস্বীকৃত রাষ্ট্র, যা ১৯৯১ সালে সোমালিয়া থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে এটি শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল এবং গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত হলেও আন্তর্জাতিকভাবে এখনও স্বীকৃতি পায়নি। কেন এমনটি ঘটছে, তা এখানে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

সোমালিল্যান্ডের অর্জনসমূহ-

• রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা:
১৯৯১ সাল থেকে নিয়মিত গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর নিজস্ব সরকার, পুলিশ এবং সামরিক বাহিনী রয়েছে।

• উন্নত প্রশাসনিক কাঠামো:
বায়োমেট্রিক ভোটার রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম অনেক পশ্চিমা দেশের চেয়েও আধুনিক।

• অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি:
নিজস্ব মুদ্রা ও পাসপোর্ট রয়েছে। অর্থনীতি স্থিতিশীল এবং মহিলারা নিরাপদে ব্যবসা করতে পারেন।

• নিরাপত্তা:
আল-শাবাব ও আল-কায়েদার মতো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী থেকে অঞ্চলটিকে সফলভাবে সুরক্ষিত রাখা হয়েছে।

ঐতিহাসিক পটভূমি-

• উপনিবেশিক বিভাজন:
সোমালিল্যান্ড ছিল ব্রিটিশ প্রটেক্টরেট, আর বাকি সোমালিয়া ছিল ইতালীয় উপনিবেশ। এই ভিন্ন অভিজ্ঞতা প্রশাসনিক ও সামাজিক কাঠামোতে পার্থক্য সৃষ্টি করে।

• একত্রীকরণের ব্যর্থতা (১৯৬০):
স্বাধীনতা লাভের পর ব্রিটিশ সোমালিল্যান্ড স্বেচ্ছায় ইতালীয় সোমালিল্যান্ডের সঙ্গে একীভূত হয়। কিন্তু ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ ও অবহেলার কারণে উত্তরের অঞ্চলটি প্রান্তিক হয়ে পড়ে।

• গণহত্যা ও নিপীড়ন:
১৯৮৮ সালে সিয়াদ বারের বাহিনী হারগেইসা ও বুরাও শহরে বর্বর হামলা চালায়, যাতে ৫০,০০০–১,০০,০০০ মানুষ নিহত হয় এবং শহরগুলোর ৯০% ধ্বংস হয়। এই ঘটনা বিচ্ছিন্নতার সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত করে।

স্বীকৃতি না পাওয়ার কারণসমূহ-

• আফ্রিকান ইউনিয়নের শঙ্কা:
সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দিলে মহাদেশজুড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

• সোমালিয়ার বিরোধিতা:
মূল রাষ্ট্র সোমালিয়া এখনও স্বাধীনতা মেনে নিচ্ছে না, যা স্বীকৃতিতে বড় বাধা।

• আন্তর্জাতিক শক্তির সমর্থনহীনতা:
আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো বড় শক্তিগুলোর সমর্থন না থাকায় স্বীকৃতি পিছিয়ে আছে।

• আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা:
প্রতিবেশী জিবুতি বেরবেরা বন্দরের প্রতিদ্বন্দ্বিতা চায় না, ফলে স্বীকৃতি বাধাগ্রস্ত হয়।

• সীমান্ত বিরোধ:
পুন্টল্যান্ডের সঙ্গে চলমান সীমান্ত বিরোধ সার্বভৌমত্বের দাবিকে দুর্বল করে।

উপসংহার: সোমালিল্যান্ড শান্তিপূর্ণভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার সব যোগ্যতা অর্জন করলেও, আন্তর্জাতিক রাজনীতির জটিলতা ও স্বার্থের কারণে আজও অস্বীকৃত। এটি প্রমাণ করে যে বর্তমান বিশ্বে আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের চেয়ে আন্তর্জাতিক সীমান্তের স্থিতিশীলতাই বেশি গুরুত্ব পায়।

Rainbow সাধারণত বৃষ্টির পর সূর্যের আলো এবং বৃষ্টির ফোঁটাগুলোর মধ্যে ইন্টার‌্যাকশন থেকে ঘটে—বাংলায় “রংধনু কেন হয়?” মানে ...
02/08/2025

Rainbow সাধারণত বৃষ্টির পর সূর্যের আলো এবং বৃষ্টির ফোঁটাগুলোর মধ্যে ইন্টার‌্যাকশন থেকে ঘটে—বাংলায় “রংধনু কেন হয়?” মানে “ইন্দ্রধনু কেন হয়?” এই প্রশ্নের উত্তর নিচে দেওয়া হলো:

ইন্দ্রধনুর কারণ-

1. আলো ভঙ্গ (Refraction):
সূর্যের সাদা আলো যখন বৃষ্টির ফোঁটায় ঢোকে, তখন বায়ু থেকে পানিতে ঢুকার সঙ্গে আলো তার গতি পরিবর্তন করে এবং একটি নির্দিষ্ট কোণে বাঁক নেয় ।

2. বিভাজন (Dispersion):
প্রতিটি রঙের তরঙ্গদৈর্ঘ্য আলাদা, তাই প্রতিটি রঙ ভিন্নভাবে বাঁকে—নীল/violet বেশি বাঁকে, লাল কম—ফলশ্রুতিতে আলো একটি রঙীন স্পেকট্রামে ভাগ হয় ।

3. অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন (Internal Reflection):
আলো যখন ফোঁটার ভিতরে পৌঁছায়, তখন তা ফোঁটার পেছনের ভিতরের পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয় এবং আবার বাইরে বেরিয়ে আসার সময় দ্বিতীয়বার ভঙ্গ হয় ।

4. নির্দিষ্ট কোণ (Viewing Angle):
লাল রঙ দেখতে প্রায় ৪২° কোণে ভঙ্গিত আলো আসে, আর ভায়োলেট গুলো প্রায় ৪০° কোণে। কম ঝাঁকুনি থাকা অবস্থায় এই কোণياً আলোগুলি চোখে পড়ে, যার কারণে আমরা একটি অর্ধচক্র দেখতে পাই ।

5. পর্যবেক্ষকের স্থান:
ইন্দ্রধনু দেখার জন্য পারিপার্শ্বিক অবস্থার সঠিক হওয়া জরুরি—সূর্যের পেছনে থাকা, সামনে আকাশে পানি বা বৃষ্টি থাকা আবশ্যক। তাছাড়া, সাধারণত ইন্দ্রধনু ৪২° ব্যাসার্ধের একটি বাকল তৈরি করে, তাই আমরা মাটিতে থেকে সম্পূর্ণ বৃত্ত দেখতে পাই না—শুধুমাত্র অর্ধেক পড়ে ।

ডাবল ইন্দ্রধনু ও অদ্ভুত প্রভাব-

ডাবল রেইনবো (Double rainbow): লাল থেকে ভায়োলেটের ক্রম উল্টো হয়, এবং এটি প্রায় ৫০° কোণে দেখা যায় কারণ আলো ফোঁটার ভিতর দু’বার প্রতিফলিত হয়—তাই দ্বিতীয় আর্ক খুব ফিকে হয় ।

Supernumerary rainbow:
অত্যন্ত সূক্ষ্ম বৃষ্টির ফোঁটাগুলো থেকে হালকা পেস্টেল রংয়ের অতিরিক্ত বর্ণ তৈরি হতে পারে, যা ইন্টার‍ফোয়ারেন্স প্রভাবে ঘটে ।

কেন দেখা যায় সে দৃশ্য আর বিশেষ:
**আকাশে আধা অন্ধকার ও অংশে আলো:**
যখন চাঁদ কিছু জায়গায় বৃষ্টি করে এবং অন্য জায়গায় সূর্যালোক থাকে, তখন ভিন্ন তীব্রতার কারণে একটি প্রাণবন্ত ইন্দ্রধনু তৈরি হয় ।

**সম্পূর্ণ বৃত্ত:**
যদি উপরে থেকে, যেমন একটা প্লেন থেকে দেখা যায়, তাহলে সম্পূর্ণ বৃত্তাকারে ইন্দ্রধনু দেখা যায়, কারণ নিচে পৃথিবীর মাটি বাঁধা না দেয় ।

সারমর্মে: বৃষ্টির ফোঁটা একটি ছোট প্রকৃতিক প্রিজম, যা সাদা আলোকে ভেঙে রঙের বর্ণালিতে ভাগ করে, এবং প্রত্যেক রঙ প্রাসঙ্গিক কোণে আপনার চোখে পৌঁছায়—ফলশ্রুতিতে একটি সুন্দর ইন্দ্রধনু আপনার সামনে ভেসে ওঠে।

31/07/2025

সোর্স: Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য

বিষয়: বাংলাদেশের নির্বাচনে বিজয়ের কৌশল — শহরাঞ্চলের গুরুত্ব

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন ও রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী গ্রামীণ ভোটব্যাংকের উপর নির্ভরতা যথেষ্ট নয়। বাস্তবে, নির্বাচনের আসল চাবিকাঠি শহরের ভোটারদের হাতেই থাকে।

মূল বিশ্লেষণ: সরকার গঠনের জন্য কোনো দলকে দেশব্যাপী বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের প্রয়োজন নেই। নির্দিষ্ট কিছু শহুরে ও আধা-শহুরে নির্বাচনী এলাকায় বিজয় পেলেই সরকার গঠন করা সম্ভব। এই এলাকাগুলোই মূলত ঠিক করে দেয় কে ক্ষমতায় যাবে।

৮৫টি "বেলওয়েদার" নির্বাচনী এলাকা-
এই নির্বাচনী এলাকাগুলোকেই ফলাফল নির্ধারক হিসেবে ধরা হয়। এগুলো তিন ভাগে ভাগ করা যায়:

1. সম্পূর্ণ শহুরে এলাকা (২৬টি আসন):
ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, বরিশাল, রংপুর ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনকেন্দ্রিক আসন।

2. পৌরসভা-কেন্দ্রিক এলাকা (৫০টি আসন):
বিভিন্ন জেলা শহরের পৌরসভা-ভিত্তিক আসন।

3. মিশ্র এলাকা (৯টি আসন):
যেসব আসনে শহর ও গ্রামের মিশ্রণ আছে, তবে শহরের প্রভাব বেশি।

ঐতিহাসিক তথ্য (১৯৯১–২০০৮)
নিচের চারটি নির্বাচনের ফলাফল এই ধারণাকে স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে:
১৯৯১: বিএনপি ৪৫–৫০টি আসনে জয়লাভ করে → সরকার গঠন।
১৯৯৬: আওয়ামী লীগ ৫০–৫৫টি আসনে জয়লাভ করে → সরকার গঠন।
২০০১: বিএনপি-জামায়াত জোট ৭৩টি আসনে জয়লাভ করে → ভূমিধস বিজয়।
২০০৮: মহাজোট ৭৭টি আসনে জয়ী হয় → পূর্বের ফলাফলের সম্পূর্ণ বিপরীত, সরকার গঠন।

উপসংহার: যে দল বা জোট এই শহুরে আসনগুলোতে ভালো ফল করে, তারাই ক্ষমতায় আসে।

শহুরে ভোটারদের গুরুত্ব:
1. জাতীয় ইস্যুতে বেশি সচেতন ও সংবেদনশীল।
2. গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব বেশি।
3. "সুইং ভোটার" বেশি — তারা নির্দিষ্ট কোনো দলের একনিষ্ঠ অনুসারী নয়।
4. গ্রামীণ এলাকায় চিন্তাধারার প্রভাব বিস্তার করে — আত্মীয়-স্বজন ও যোগাযোগের মাধ্যমে।

রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য বার্তা: শুধুমাত্র গ্রামীণ ভোটের উপর নির্ভর করে জয়ী হওয়া কঠিন। শহরের ভোটারদের মন জয় করতে হলে পরিকল্পিত প্রচারণা, বাস্তব ইস্যুভিত্তিক রাজনীতি এবং বিশ্বাসযোগ্যতা দরকার। বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐক্য, শিক্ষিত ভোটারের আস্থা অর্জন এবং জনগণের শক্তির উপর নির্ভর করাই প্রকৃত বিজয়ের পথ।

গাজায় পরিকল্পিত গণহত্যা: একটি মানবিক বিপর্যয়ের নির্মম দলিলগত প্রায় দুই বছর ধরে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ড এক ভয়াবহ মৃত্যুপু...
30/07/2025

গাজায় পরিকল্পিত গণহত্যা: একটি মানবিক বিপর্যয়ের নির্মম দলিল

গত প্রায় দুই বছর ধরে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ড এক ভয়াবহ মৃত্যুপুরিতে পরিণত হয়েছে।
আকাশ থেকে বোমা বর্ষণে ধ্বংস হচ্ছে ঘরবাড়ি, স্কুল, হাসপাতাল; আর মাটিতে জমে উঠছে ক্ষুধার্ত মানুষের নিথর দেহ।

এই যুদ্ধ কেবল গোলাবারুদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, নীরব, নিষ্ঠুর এক অস্ত্র হয়ে উঠেছে ক্ষুধা। শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে ত্রাণের জন্য দাঁড়ানো নিরস্ত্র মানুষজন, যারা শুধুমাত্র একমুঠো খাবারের আশায় অপেক্ষা করছে, তাদের উপরই চালানো হচ্ছে নির্বিচার গুলি। এইসব মানুষের একমাত্র অপরাধ—তারা গাজায় জন্ম নিয়েছে এবং বাঁচার চেষ্টা করছে।

অপুষ্টিতে শিশুদের শরীর শুকিয়ে যাচ্ছে, চামড়ায় হাড় আটকে যাচ্ছে, ভাষা নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে দুর্বলতায়। এখনো যারা বেঁচে আছে, তাদের চোখেমুখে জমে আছে নীরব মৃত্যুবোধ। বিশ্ব মানবতা এই ঘটনার সাক্ষী হলেও, বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সংস্থা কেবল "উদ্বেগ" আর "নিন্দা" জানিয়ে দায়িত্ব শেষ করছে।

গণহত্যা শুধু গুলি বা বোমায় হয় না- ইসরাইল যখন গাজার খাদ্য সহায়তা বন্ধ করে, ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা দেয়, তখন সেটিও একটি গণহত্যার রূপ— Famine by Design: অর্থাৎ ইচ্ছাকৃতভাবে খাদ্য সংকট সৃষ্টি করে পুরো একটি জাতিকে নিশ্চিহ্ন করার নীতি।

গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন (GHF): সহানুভূতি না, প্রতারণার ফাঁদ - ইসরাইলের অনুমোদনে গঠিত এই সংস্থাটি শুধুমাত্র এক অভিনয়ের নাম— যেন বিশ্ব দেখে, ইসরাইল মানবিক সহায়তা দিচ্ছে। বাস্তবে এই ত্রাণ কেন্দ্রগুলো গাজাবাসীর জন্য মৃত্যুকূপ হয়ে উঠেছে। কেন্দ্রগুলো স্থাপিত হয়েছে সামরিক এলাকার পাশে সেখানে গুলি চালনার ঝুঁকি সর্বোচ্চ, প্রাথমিক চিকিৎসা, শিশুদের উপযোগী খাবার বা নিরাপত্তার কোন ব্যবস্থাই নেই, সীমিত খাদ্য—চাল, ডাল, তেল—জোগানও অপ্রতুল, রান্নার জ্বালানি নেই, শিশুদের জন্য নেই সাপ্লিমেন্ট।

অনেকেই এখন এই ফাউন্ডেশনকে বলছেন: “মারণকল” পরিকল্পিত গণহত্যার নকশা
বিশ্বখ্যাত দুর্ভিক্ষ বিশেষজ্ঞ অ্যালেক্স ডি ওয়াল একে বলেছেন: “Famine by Design”।

এটি কেবল ক্ষুধার যুদ্ধ নয়— এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ। আন্তর্জাতিক মিডিয়া ও পশ্চিমা রাজনৈতিক শক্তিগুলোর সুবিধাবাদী অবস্থান এই নীরব যুদ্ধকে আরও তীব্র করে তুলেছে। গত কয়েক মাসে শত শত শিশু অপুষ্টিতে মারা গেছে, অনেকে ত্রাণ লাইনে গুলি খেয়েছে, শিশুরা সামান্য অসুস্থতাতেই মারা যাচ্ছে।

তথ্য ও সংখ্যা যা লুকানো হয়: সরকারিভাবে বলা হয় গাজায় ৬০,০০০ মানুষ মারা গেছে—
যার মধ্যে ১৭,০০০ এর বেশি শিশু। কিন্তু The Lancet-এর গবেষণা বলছে:
এই সংখ্যা বাস্তবে ১,৮৬,০০০ ছাড়িয়ে গেছে।

মানবাধিকারের ভেতরের প্রতিবাদ-
ইসরাইলভিত্তিক সংস্থা B’Tselem ও Physicians for Human Rights সরাসরি বলছে: এটি শুধুমাত্র যুদ্ধ নয়, এটি একটি জাতিকে ধ্বংস করার ধারাবাহিক পরিকল্পনা। তারা জানায়—
ইসরাইলি সরকার এবং তার পশ্চিমা মিত্ররা মিলে গাজায় চালাচ্ছে গণহত্যা।

জাতিসংঘের দ্বিরাষ্ট্র সমাধান: সমাধান না রাজনৈতিক নাটক? জাতিসংঘ এবং পশ্চিমা দেশগুলো দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের প্রস্তাব দিলেও— বাস্তবে গাজার রাস্তায় প্রতিদিন ১০০-১৫০ মানুষ মারা যাচ্ছে।

খাদ্য নেই, চিকিৎসা নেই, বিদ্যুৎ নেই, স্কুল নেই। এই অবস্থায় ফিলিস্তিন কখনোই একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে না— এমনটাই নিশ্চিত করার জন্যই চলছে এই পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ।

অপেক্ষার অবসান কি এবার হতে চলেছে? Avatar 3 আসছে—আর আমি অধীর আগ্রহে দিন গুনছি!২০০৯ সালে যখন প্রথমবার Pandora-র জগতে পা রে...
30/07/2025

অপেক্ষার অবসান কি এবার হতে চলেছে? Avatar 3 আসছে—আর আমি অধীর আগ্রহে দিন গুনছি!

২০০৯ সালে যখন প্রথমবার Pandora-র জগতে পা রেখেছিলাম, মনটা হারিয়ে গিয়েছিল রঙিন অজানা এক গ্রহে। তারপর ২০২২-এ “The Way of Water” দেখেও সেই বিস্ময় কমেনি একটুও। এখন সময় তৃতীয় অধ্যায়ের, যেখানে আরও গভীর, আরও রোমাঞ্চকর গল্প অপেক্ষা করছে।

নতুন গোত্র — "The Ash People"
আগুনের শক্তি, ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি
পরিবেশ, প্রেম, সংগ্রাম — সব মিলিয়ে এক দুর্দান্ত অভিযান

১৯ ডিসেম্বর ২০২৫... আর পারছি না অপেক্ষা করতে! আপনারাও কি অপেক্ষায় আছেন এই মহাকাব্যিক সিনেমার জন্য?

শার্টের জন্য আরামদায়ক কাপড় গুলো আলাদা করে দেওয়া হলো:• Cotton (কটন)– সবচেয়ে আরামদায়ক ও শ্বাস-প্রশ্বাসযোগ্য– দৈনন্দিন ব্য...
30/07/2025

শার্টের জন্য আরামদায়ক কাপড় গুলো আলাদা করে দেওয়া হলো:

• Cotton (কটন)
– সবচেয়ে আরামদায়ক ও শ্বাস-প্রশ্বাসযোগ্য
– দৈনন্দিন ব্যবহারে ও অফিসের জন্য আদর্শ
– ঘাম শোষণ করে, গরমে আরাম দেয়

• Linen (লিনেন)
– খুব হালকা ও ঠাণ্ডা কাপড়
– গরমকালে পরার জন্য দারুণ
– তবে সহজে কুঁচকে যায়

• Oxford Cloth
– একটু মোটা ও টেকসই
– ক্যাজুয়াল ও সেমি-ফর্মাল লুকের জন্য ভালো

• Poplin / Broadcloth
– হালকা, মসৃণ ও সফট
– অফিস বা গরমকালের জন্য আরামদায়ক

• Chambray (চ্যামব্রে)
– দেখতে কিছুটা ডেনিমের মতো কিন্তু অনেক হালকা
– স্টাইলিশ এবং আরামদায়ক

• Flannel (ফ্ল্যানেল)
– ঠাণ্ডার সময় পরার জন্য নরম ও উষ্ণ কাপড়
– উইন্টার বা হালকা ঠাণ্ডায় আদর্শ

• Cotton-Polyester Blend
– কম কুঁচকে যায়, সহজে শুকায়
– ভ্রমণ বা দৈনন্দিন কাজের জন্য সুবিধাজনক

অতিরিক্ত টিপস:
• শার্টের জন্য 100% Cotton সবথেকে আরামদায়ক
• গরমে হালকা রঙ ও পাতলা কাপড় পরলে স্বস্তি বেশি
• গরমে Regular fit বা Loose fit নিন, টাইট শার্ট ঘাম বাড়ায়
• অফিসের জন্য Poplin বা Cotton Blend ভালো অপশন

T-shirt এর জন্য আরামদায়ক কাপড়গুলোর তালিকা দিচ্ছি:

• Cotton (কটন)
– সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আরামদায়ক
– ঘাম শোষণ করে, ত্বকে কোমল
– দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য আদর্শ

• Organic Cotton (অর্গানিক কটন)
– রাসায়নিক মুক্ত, নরম এবং ত্বক-সহায়ক
– সেনসিটিভ স্কিনের জন্য উপযুক্ত

• Bamboo Fabric (ব্যাম্বু ফ্যাব্রিক)
– অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, ঘামের গন্ধ কমায়
– পরিবেশবান্ধব ও অতিরিক্ত আরামদায়ক

• Modal / MicroModal
– খুব সফট, লাইটওয়েট এবং প্রিমিয়াম মানের
– গরমে ও ঘুমানোর সময় পরার জন্য উপযুক্ত

• Cotton + Spandex Blend
– Cotton এর আরাম + Spandex এর স্ট্রেচ
– জিম, ব্যায়াম ও অ্যাক্টিভ কাজের জন্য ভালো

• Cotton + Polyester Blend
– সহজে শুকায়, কম কুঁচকে যায়
– নিয়মিত ব্যবহারে ভালো পারফরম্যান্স দেয়

অতিরিক্ত টিপস:
• T-shirt এর কাপড় 180–220 GSM হলে ভারসাম্যপূর্ণ হয়
• হালকা রঙ গরমে আরাম দেয়
• "Regular Fit" বা "Relax Fit" শার্টে বেশি স্বস্তি মেলে

30/07/2025

🇧🇩 বাংলাদেশ-আমেরিকা শুল্ক আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ:

• আলোচনার সময়সীমা:
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে পণ্যের শুল্কসংক্রান্ত আলোচনা চলছে, যা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই চূড়ান্ত হওয়ার কথা রয়েছে।

• ‘রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ’ নীতির প্রভাব:
যুক্তরাষ্ট্র এখন ‘পারস্পরিক শুল্কনীতি’ অনুসরণ করছে, যার ফলে কোন দেশ যদি আমেরিকান পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপ করে, আমেরিকাও একই মাত্রার শুল্ক আরোপ করবে সেই দেশের পণ্যে। এই নীতির ফলে বাংলাদেশকেও জবাবদিহিমূলক অবস্থানে যেতে হচ্ছে।

• গোপনীয়তার চুক্তি (NDA):
আলোচনার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একটি গোপনীয়তা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত আলোচনা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ নিষিদ্ধ।

• আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট:
শুধু বাংলাদেশ নয়, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা এবং ভিয়েতনামসহ আরও কিছু দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন NDA স্বাক্ষর করেছে এবং আলোচনায় অংশ নিচ্ছে।

• চুক্তি বিরোধিতার অভিযোগ:
বাংলাদেশের কিছু মহল এই গোপনীয় চুক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এবং আলোচনার তথ্য বাইরে প্রকাশ করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

• আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ও কূটনৈতিক চাপ:
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশ যদি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে কাঙ্ক্ষিত শুল্ক সুবিধা না পায়, তবে এতে প্রতিবেশী একটি দেশ অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে লাভবান হবে।

• পূর্ব অভিজ্ঞতা – ভ্যাকসিন বিতর্ক:
এর আগেও, কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে একটি ভ্যাকসিন চুক্তির তথ্য আগেভাগে ফাঁস হওয়ায় বাংলাদেশের কৌশলগত ক্ষতি হয়েছিল এবং বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি দামে ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে হয়েছিল।

• সম্প্রতি তথ্য ফাঁসের অভিযোগ:
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের একজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আলোচনার তথ্য ফাঁস করার অভিযোগ উঠেছে, যা বাংলাদেশের কূটনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করে তুলেছে।

• দেশীয় স্বার্থবিরোধী চক্র:
একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বাংলাদেশকে বিশ্ববাজারে অন্য দেশের উপর নির্ভরশীল রাখতে চায়—এমন অভিযোগও উত্থাপিত হয়েছে।

• ভবিষ্যতের প্রত্যাশা ও করণীয়:
চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও আশা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ সাহসিকতা ও কৌশলের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সহায়ক শুল্ক সুবিধা অর্জনে সফল হবে।

নিচে OnPassive সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:কোম্পানির পরিচিতি-OnPassive একটি সফটওয়্যার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ...
29/07/2025

নিচে OnPassive সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

কোম্পানির পরিচিতি-
OnPassive একটি সফটওয়্যার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (AI-based) কোম্পানি, প্রতিষ্ঠাতা আশরাফ মুফারেহ। এটি ২০১৮ সালে শুরু হয়। মূল অফিস দুবাইতে, এছাড়াও ভারত, আমেরিকা, বাংলাদেশ, মিশর ও অন্যান্য দেশে অফিস ছিল।

তারা নানা AI টুল বানানোর দাবি করেছিল:
O-Mail (ইমেইল সিস্টেম)
O-Net (সোশ্যাল মিডিয়া)
O-Trim (লিঙ্ক শর্টনার)
O-Shop (ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম)

দুবাইতে ব্র্যান্ডিং: ২০২৩ সালে দুবাই মেট্রো স্টেশন “Al Safa” এর নাম পরিবর্তন করে ONPASSIVE Metro Station রাখা হয় ১০ বছরের জন্য।

আইনি সমস্যাসমূহ-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের SEC (Securities & Exchange Commission) ২০২৩ সালে অভিযোগ করে: তারা পিরামিড স্কিম চালিয়েছে, ১০৮ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে, আসলে কোন পণ্যই চালু করেনি, কেবল সদস্য সংগ্রহ করেছে, পেমেন্ট বা ইনকাম কারো হয়নি, প্রতিষ্ঠাতা আশরাফ মুফারেহ’র বিরুদ্ধে মামলাও করে

বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে একটি নোটিশ দিয়ে বলে: এটি ভুয়া কোম্পানি, প্রতারক MLM স্কিম, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের OnPassive-এ লেনদেন নিষিদ্ধ, এটি মানি লন্ডারিং আইনের লঙ্ঘন।

ব্যবসায়িক মডেল: শুরুতে $৯৭ দিয়ে “GoFounders”/O-Founders নামের প্রোগ্রামে সদস্য নেয়া হতো পরে প্রতি মাসে পণ্য প্যাকেজ কিনতে হতো ($২৫–$১২৫), আয় হতো নতুন সদস্য রেজিস্টার করালে—মানে একটি পিরামিড ধরনের এমএলএম (MLM) সিস্টেম।

রিভিউ ও প্রতিক্রিয়া-
TrustPilot ও অন্যান্য ওয়েবসাইটে: প্রচুর ব্যবহারকারী লিখেছে যে এটি একটি স্ক্যাম, অনেকে বলে পেমেন্ট পায়নি, অফিস বন্ধ, কর্মীদের বেতন বাকি।

অনেক নেতিবাচক মন্তব্য, যেমনঃ “পুরো স্ক্যাম” “অর্থ ফেরত পাওয়া যায় না” “প্রতারণার ফাঁদ”

সংক্ষেপে-
প্রতিষ্ঠা ২০১৮, দুবাই, প্রতিষ্ঠাতা আশরাফ মুফারেহ
পণ্য O-Mail, O-Net, O-Trim, ইত্যাদি (কোনোটি ঠিকমতো চালু হয়নি)
উপার্জনের ধরন নতুন সদস্য রিক্রুট করলেই কমিশন
আইনি অবস্থা USA SEC মামলায় জড়িত, বাংলাদেশে নিষিদ্ধ
ব্যবহারকারী প্রতিক্রিয়া প্রায় সবাই “প্রতারক” বা “স্ক্যাম” বলেছে
বর্তমান অবস্থা অনেক অফিস বন্ধ, অনেকে পেমেন্ট পায়নি

পরামর্শ: আপনি যদি কোথাও থেকে OnPassive-এ ইনভেস্ট করার অফার পান তাহলে দয়া করে এড়িয়ে চলুন, এটি সরাসরি প্রতারণা মূলক স্কিম, যেখানে টাকাই হারিয়ে যেতে পারে, সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এর বিরুদ্ধে সতর্ক করেছে।

অ্যাভাটার ৩ (Avatar 3: Fire and Ash) আগুনের রূপ, নতুন জগতের দ্বন্দ্বছবির নাম (সম্ভাব্য): Avatar: Fire and Ash রিলিজের তা...
28/07/2025

অ্যাভাটার ৩ (Avatar 3: Fire and Ash) আগুনের রূপ, নতুন জগতের দ্বন্দ্ব

ছবির নাম (সম্ভাব্য): Avatar: Fire and Ash
রিলিজের তারিখ: ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ (পুনঃনির্ধারিত)
পরিচালক: জেমস ক্যামেরন
প্রযোজক: লাইটস্টর্ম এন্টারটেইনমেন্ট ও ২০থ সেঞ্চুরি স্টুডিওস
চিত্রগ্রহণ: Avatar 2, 3 একসঙ্গে শুটিং করা হয়েছিল ২০১৭–২০২০ সালে

বাজেট ও প্রত্যাশিত আয়-
প্রোডাকশন বাজেট: আনুমানিক ৩৫০–৪০০ মিলিয়ন ডলার
মার্কেটিংসহ মোট ব্যয়: প্রায় ৫০০–৫৫০ মিলিয়ন ডলার

প্রত্যাশিত আয়:
প্রথম সপ্তাহেই ৫০০ মিলিয়নের বেশি, এবং মোট আয় ২ বিলিয়নের বেশি হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে

অভিনয় শিল্পী ও সম্ভাব্য পারিশ্রমিক-
অভিনেতা / অভিনেত্রী চরিত্র অনুমানিক পারিশ্রমিক (USD)
স্যাম ওয়ার্থিংটন জেক সালি $১২–১৫ মিলিয়ন
জো সালদানা নেইটি $১০–১২ মিলিয়ন
সিগর্নি উইভার কিরি $৫–৬ মিলিয়ন
স্টিফেন ল্যাং কোয়ারিচ $৪ মিলিয়ন
কেট উইন্সলেট রোনাল $৫–৭ মিলিয়ন
নতুন মুখ: "Ash People" জাতির নেত্রী $১–২ মিলিয়ন (ধারণা)*

নোট: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক বাড়ছে আগের পারফরম্যান্স ও সিনেমার সফলতা অনুসারে।

কাহিনির দিক: Avatar 3-এ দর্শক দেখতে পাবে “Ash People” নামে নতুন এক জাতিকে, যারা আগুনের উপাদানের সঙ্গে সম্পর্কিত। তারা আগের Na'vi জাতিগুলোর চেয়ে অনেক বেশি আক্রমণাত্মক ও যুদ্ধপ্রবণ, যা প্যান্ডোরার ভেতরে নতুন রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবে। জেক ও নেইটির পরিবার এবং কিরির আত্মপরিচয় এই গল্পেও মূল ফোকাসে থাকবে।

বিশেষ প্রযুক্তি: উন্নততর ফেসিয়াল ক্যাপচার, তাপ-ভিত্তিক রেন্ডারিং
নতুন পরিবেশ: আগ্নেয়গিরি, ধ্বংসস্তূপে ভরা এলাকাগুলো, আগুনের আলোয় আবৃত অঞ্চল

প্রত্যাশিত পুরস্কার- ভিএফএক্স, সাউন্ড ডিজাইন এবং অ্যানিমেশন ক্যাটাগরিতে অস্কার মনোনয়নের সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি।

অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অফ ওয়াটার (২০২২) – সমুদ্রের গভীরে এক মহাকাব্যিক যাত্রারিলিজ ও নির্মাণ-‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অফ ওয়াট...
28/07/2025

অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অফ ওয়াটার (২০২২) – সমুদ্রের গভীরে এক মহাকাব্যিক যাত্রা

রিলিজ ও নির্মাণ-
‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অফ ওয়াটার’ হল জেমস ক্যামেরন পরিচালিত বহু প্রতীক্ষিত সিক্যুয়েল, যা ১৬ ডিসেম্বর ২০২২ সালে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায়। এটি ২০০৯ সালের ‘অ্যাভাটার’ সিনেমার ধারাবাহিকতা, যেখানে এবার দর্শকদের নিয়ে যাওয়া হয় প্যান্ডোরার গভীর সমুদ্র ও নীল জলের জগতে। এই সিনেমাটি নির্মাণে সময় লেগেছে প্রায় এক দশক, কারণ এতে ব্যবহৃত হয়েছে উন্নত আন্ডারওয়াটার মোশন ক্যাপচার টেকনোলজি, যা আগে কোনো বড় চলচ্চিত্রে এত বিশদভাবে ব্যবহৃত হয়নি।

বাজেট ও আয়-
প্রোডাকশন বাজেট: আনুমানিক ৩৫০–৪৬০ মিলিয়ন ডলার (এটি ইতিহাসের অন্যতম ব্যয়বহুল সিনেমা)
মার্কেটিং ও অন্যান্য খরচ: প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ডলার
মোট ব্যয়: আনুমানিক ৫০০–৬১০ মিলিয়ন ডলার
বিশ্বব্যাপী মোট আয় (২০২৫ পর্যন্ত): প্রায় ২.৩২ বিলিয়ন ডলার (এটি বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী সিনেমা)

অভিনয় শিল্পী ও পারিশ্রমিক-
স্যাম ওয়ার্থিংটন (জেক সালি) $১০ মিলিয়ন (বেস + বোনাস)
জো সালদানা (নেইটি) $৮–৯ মিলিয়ন
সিগর্নি উইভার (কিরি( (নতুন চরিত্রে) $৩–৪ মিলিয়ন
স্টিফেন ল্যাং কর্নেল (কোয়ারিচ) (রিটার্ন) $২–৩ মিলিয়ন
কেট উইন্সলেট (রোনাল) (নতুন চরিত্র) $৫–৬ মিলিয়ন

পরিচালক জেমস ক্যামেরন নিজের বেতন কম রাখলেও, আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ রেভিনিউ শেয়ারের মাধ্যমে লাভ করেন।

বিশেষত্ব ও বৈশিষ্ট্য:
প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণরূপে জলের নিচে মোশন ক্যাপচার ব্যবহার।
আশ্চর্যজনক ভিএফএক্স ও সাবমেরিন পরিবেশ যা বাস্তবকেও হার মানায়।
মানবজাতি বনাম প্রকৃতি ও সংস্কৃতির টানাপোড়েন আবারও মূল থিম।
পরিবার, অস্তিত্ব এবং আত্মত্যাগ – সিনেমাটির আবেগপূর্ণ কাহিনির ভিত।

পুরস্কার ও স্বীকৃতি-
৪টি অস্কার মনোনয়ন, এর মধ্যে: সেরা ভিএফএক্স (জয়ী), সেরা সিনেমাটোগ্রাফি, সেরা প্রোডাকশন ডিজাইন, বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও ভিজ্যুয়াল এফেক্টস অ্যাওয়ার্ড।

Address

Langolmora
Sirajganj
6720

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rony The RMCR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share