Mawa's Rokomari-মাওয়া'স রকমারি

Mawa's Rokomari-মাওয়া'স রকমারি I am a Seller.I would like to sell different types of food, cloth and cosmetics items

আসসালামু আলাইকুম, আজ শনিবার ২ই আগষ্ট  ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ,১৮ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ৭ই সফর১৪৪৭হিজরি,ঋতু পরিক্রমায় এখন বর্ষা...
02/08/2025

আসসালামু আলাইকুম,
আজ শনিবার
২ই আগষ্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ,
১৮ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
৭ই সফর১৪৪৭হিজরি,
ঋতু পরিক্রমায় এখন বর্ষাকাল
আপনার ও আপনার পরিবার নিয়ে অনেক আনন্দে দিন কাটুক, অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো ❤️


゚シ

20/07/2025

কিয়ামতের দিন রসুলুল্লাহ (স:)এর সুপারিশ লাভ
দশবার বলবে,

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ

হে আল্লাহ! আপনি সালাত ও সালাম পেশ করুন আমাদের নবী মুহাম্মাদের উপর।

আল্লা-হুম্মা সাল্লি ওয়াসাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ

‘যে কেউ সকাল বেলা আমার উপর দশবার দরুদ পাঠ করবে এবং বিকাল বেলা দশবার দরুদ পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন আমার সুপারিশ দ্বারা সৌভাগ্যবান হবে।’

তাবরানী হাদীসটি দু’ সনদে সংকলন করেন, যার একটি উত্তম। দেখুন, মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ ১০/১২০; সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব ১/২৭৩

জঙ্গলে হারিয়েরাতের অন্ধকার নেমে এসেছে। আকাশে মেঘ জমেছে, মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ ঝলকে উঠছে। গ্রামের পাশে ছোট্ট এক জঙ্গল। সেই জঙ...
12/07/2025

জঙ্গলে হারিয়ে

রাতের অন্ধকার নেমে এসেছে। আকাশে মেঘ জমেছে, মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ ঝলকে উঠছে। গ্রামের পাশে ছোট্ট এক জঙ্গল। সেই জঙ্গলের গল্প নিয়ে নানা কাহিনি ছড়িয়ে আছে। কেউ বলে সেখানে নাকি অদ্ভুত শব্দ শোনা যায়, কেউ বলে সেখানে ভূত-প্রেতের বসবাস।

মোশাররফ ছিল দুঃসাহসী ছেলে। তার বন্ধুদের সঙ্গে বাজি ধরে সে বলেছিল,
“আজ রাতে আমি ওই জঙ্গলে ঢুকব, দেখব আসলে কী আছে।”

বন্ধুরা তাকে অনেক বোঝালো, কিন্তু মোশাররফের একগুঁয়ে স্বভাব। রাতে চুপিচুপি টর্চ লাইট হাতে সে বেরিয়ে পড়ল।

জঙ্গলের ভেতরে ঢুকতেই চারপাশে ঝোপঝাড়ের শব্দ, পোকামাকড়ের ডাক আর হালকা হালকা শীতল বাতাস। মোশাররফ ভয় পেলেও সাহস করে এগিয়ে চলল। হঠাৎ এক অচেনা শব্দ। সে পিছনে তাকালো — কেউ নেই। টর্চের আলোয় সামনে এক টুকরো সাদা কাপড় উড়তে দেখল। মনে হলো কেউ দৌড়ে পালাল।

ভয়ে গলা শুকিয়ে এলো। মোশাররফ দৌড়াতে শুরু করল। কিন্তু দিকভ্রান্ত হয়ে গভীর জঙ্গলে ঢুকে গেল। চারদিকে অন্ধকার আর গাছের পাতা। টর্চের আলোও নিভে গেল হঠাৎ। তখন সে বুঝতে পারল, সে জঙ্গলে হারিয়ে গেছে।

পাখির ডাক, ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ আর দূর থেকে শেয়ালের ডাক। মোশাররফ মনে মনে বলল,
“এবার বুঝি আর বাঁচা হলো না।”

কিছুক্ষণ পর দেখতে পেল গাছের ফাঁকে হালকা আলোর রেখা। সাহস করে সে সেই আলো লক্ষ্য করে এগিয়ে চলল। কাছে গিয়ে দেখল — এক বৃদ্ধ বসে আগুন জ্বালিয়ে কিছু রান্না করছেন।

বৃদ্ধ লোকটা হাসিমুখে বলল,
“তুমি হারিয়ে গেছো নাকি বাবা?”

মোশাররফ মাথা নেড়ে বলল,
“হ্যাঁ চাচা। আমি বাড়ি ফিরে যেতে চাই।”

বৃদ্ধ লোকটা একটু হেসে বলল,
“ডরাইও না। আমি তো এখানকার পাহারাদার। চল, তোমারে পথ দেখায়ে দিমু।”

বৃদ্ধ লোকটার পেছন পেছন হেঁটে মোশাররফ অবশেষে গ্রামের রাস্তায় ফিরতে পারল। বাড়িতে পৌঁছে সব কথা বলল। সবাই অবাক হয়ে গেল।

পরদিন সকলে মিলে বৃদ্ধ লোকটিকে খুঁজতে গেল জঙ্গলে। কিন্তু কোথাও তার কোনো চিহ্ন পাওয়া গেল না। সেই আগুনের জায়গাটাও নেই।

অনেকেই বলে, জঙ্গলের রক্ষাকর্তা সেই বৃদ্ধ। বিপদে পড়া কাউকে সাহায্য করেন তিনি।

মোশাররফ আজও রাতে ঘুমানোর আগে সেই বৃদ্ধের কথা মনে করে।





11/07/2025

---

গল্পের নামঃ "রিমার ইচ্ছে"

রিমা ছোট্ট একটা গ্রামে থাকে। গ্রামটা ছিলো পাহাড় আর নদীর পাশে, চারদিকে সবুজ গাছপালা, পাখির ডাক আর নদীর কলকল শব্দ। রিমা ছিলো খুব মিষ্টি আর বুদ্ধিমতী মেয়ে। ছোটবেলা থেকেই তার একটাই স্বপ্ন—সে একদিন বড় হয়ে ডাক্তার হবে।

কিন্তু গ্রামে তেমন ভালো স্কুল ছিলো না। তবুও রিমা প্রতিদিন সকালে বাবার হাত ধরে স্কুলে যেতো। ক্লাসের সব পড়া ঠিকমতো করতো আর সবার আগে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতো। গ্রামের সবাই বলতো,
— “এই মেয়েটা একদিন অনেক বড় হবে।”

রিমার বাবা-মা গরিব মানুষ। বাবার একটামাত্র ছোট দোকান। কিন্তু তবুও মেয়ের পড়াশোনার জন্য তারা কষ্ট করতেন। রাতে আলো না থাকলেও রিমা হারিকেনের আলোয় বই পড়তো।

একদিন গ্রামে এক মেডিকেল ক্যাম্প হলো। অনেক বড় বড় ডাক্তার আসলেন শহর থেকে। রিমা ডাক্তারদের দেখেই মুগ্ধ হয়ে গেলো। সে সাহস করে এক ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললো,
— “আপু, আমি বড় হয়ে আপনার মতো ডাক্তার হতে চাই। গরিব মানুষদের ফ্রি চিকিৎসা দেবো।”

ডাক্তার আপু হেসে বললেন,
— “তুমি পারবে রিমা, শুধু স্বপ্নটা ধরে রেখো আর পরিশ্রম করো।”

সেই দিন থেকেই রিমা আরও বেশি পড়াশোনায় মন দিলো। অনেক কষ্ট আর সংগ্রামের পর রিমা স্কুলের সব পরীক্ষায় ভালো ফল করলো। পরে শহরের কলেজে ভর্তি হলো।

বছর কয়েক পর, সত্যিই রিমা ডাক্তার হলো। সে শহরে না থেকে নিজের গ্রামে ফিরে এল। বাবার পুরোনো দোকানের পাশে একটা ছোট্ট ক্লিনিক খুললো। গরিব মানুষদের বিনা পয়সায় চিকিৎসা দিতে লাগলো।

গ্রামের সবাই খুব খুশি। রিমা হয়ে উঠলো গ্রামের গর্ব।

রিমা নিজের ইচ্ছে আর কঠোর পরিশ্রম দিয়ে প্রমাণ করলো — ইচ্ছা থাকলে আর মন থেকে চেষ্টা করলে, কোনো স্বপ্নই অসম্ভব না।



---বৃষ্টি ভেজা সকালঘুম ভাঙতেই জানালার কাঁচে টুপটাপ শব্দ। প্রথমে বুঝতে পারলো না রাফি। তারপর হালকা আলো আর টিনের চালায় পড়া ...
09/07/2025

---

বৃষ্টি ভেজা সকাল

ঘুম ভাঙতেই জানালার কাঁচে টুপটাপ শব্দ। প্রথমে বুঝতে পারলো না রাফি। তারপর হালকা আলো আর টিনের চালায় পড়া বৃষ্টির সুর তাকে জানান দিলো — বাইরে টানা বৃষ্টি।

রাফির খুব ভালো লাগে এমন বৃষ্টি ভেজা সকাল। সে জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরে তাকালো। চারদিক ভেজা, বাতাসে ভেসে আসছে ভিজে মাটির গন্ধ। গ্রামের রাস্তা দিয়ে ছোট ছোট পানি জমে গিয়েছে। একপাশে কদম গাছের ডালে জল মিশে ঝরে পড়ছে। দূরের মাঠ ভিজে একাকার।

"রাফি, ওঠ, নাস্তা করবি!" — আম্মুর ডাক।

রাফি ছুটে বারান্দায় চলে গেলো। খালের ধারে দাঁড়িয়ে বৃষ্টির মাঝে তাকিয়ে রইলো। কতশত ছোট ছোট গল্প যেন ভেসে আসে। ছোটবেলায় বন্ধুরা মিলে কাদামাটিতে ছুটোছুটি, কদম ফুল তুলতে যাওয়া, বৃষ্টির পানিতে কাগজের নৌকা ভাসানো — সব মনে পড়ে যায়।

হঠাৎ পাশের বাড়ির জয়া এসে ডাক দিলো,
"এই রাফি, চল কদম ফুল তুলতে যাই।"

রাফির চোখ উজ্জ্বল হয়ে উঠলো। আম্মুর কাছে একবার অনুমতি নিয়ে ছাতা হাতে বের হলো তারা। মাটির রাস্তায় কাদার মাঝে হেঁটে, পা পিছলে পড়তে পড়তে হাসতে হাসতে পৌঁছে গেলো কদম গাছটার নিচে।

বৃষ্টি ভেজা গাছ থেকে টুপটাপ করে ঝরে পড়ছে পানির ফোঁটা। দুইজনে মিলে তুলতে লাগলো সাদা গোল কদম ফুল। আকাশটা ঘন মেঘে ঢাকা, কিন্তু চারপাশে আনন্দের আলো।

বৃষ্টি ভেজা সেই সকালটা রাফির মনে থেকে যাবে সারাজীবন।


07/05/2025
07/05/2025

অবহেলা কিংবা অনাগ্রহে বুকের ভিতর আস্ত একটা নদী শুকিয়ে গেলেও তা কেউ টেরই পায় না। যা আমরা কখনো পরিবার থেকে পাই না পরবর্তীতে আমাদের জীবনে আসা প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে সেটা পাওয়ার প্রবল প্রত্যাশা আমাদের থাকে। সেখানেও প্রত্যাশার মৃত্যু মানিয়ে নেওয়ার নিদারুণ অভিনয়। মুহূর্তরা কেটে যায়, জীবন ঠিকই চলে।
তবুও প্রিয় মানুষগুলো যত্ন নিলে, আগ্রহ থাকলে সেই মুহূর্তগুলো প্রজাপতি হতে পারত, একটা আকাশ হতে পারত, রংধনু হতে পারত, ফুল হতে পারত, ক্যানভাসের খুব প্রিয় কোন ছবি হতে পারত। হতে পারত জীবনের সবচেয়ে সেরা মুহূর্ত। অথচ সবশেষে মুহূর্তরা বাঁচে অপেক্ষায়, অবহেলায়, অনাগ্রহে।

অবহেলায় মানুষ ভিতর থেকে ম*রে যায়, অভিমান জমতে জমতে একদিন পাহাড় হয়। একসময় মানুষ প্রত্যাশা করা ছেড়ে দেয়। অভিমান- অভিযোগ করা বন্ধ করে চুপ হয়ে যায়। ইচ্ছেদের উড়িয়ে দেয় আকাশে। কেবল দীর্ঘস্বাসে হঠাৎ হঠাৎ মনে হয় জীবন কিংবা মুহূর্তগুলো আসলেই অন্যরকম হতে পারত!

03/05/2025


নারী যখন গর্ভবতী হয় তখন বাচ্চার কোষগুলি মায়ের রক্ত প্রবাহে স্থানান্তরিত হয় এবং তারপরে তা আবার বাচ্চার মধ্যে ফিরে যায়, ...
28/04/2025

নারী যখন গর্ভবতী হয় তখন বাচ্চার কোষগুলি মায়ের রক্ত প্রবাহে স্থানান্তরিত হয় এবং তারপরে তা আবার বাচ্চার মধ্যে ফিরে যায়, এই প্রক্রিয়াকে বলে "ফেটাল-মেটেরনালমাইক্রোকিমেরিজম" ।( fetal maternal -microchimerism)

এই প্রক্রিয়া ৪১ সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে থাকে বাচ্চা থেকে মা, মা থেকে বাচ্চা। কিন্ত মজার ব্যাপার হচ্ছে কিছু কোষ মায়ের শরীরে রয়ে যায় সেই কিছু হচ্ছে ৬% কোষ। বাচ্চা মায়ের শরীরের হাড়ে, ব্রেইনে, ত্বকে এই পদচিহ্ন রেখে আসে, এবং অনেক সময় তা যুগ যুগ মা তা বহন করে থাকে। এবং প্রতিটি বাচ্চাই আলাদা আলাদাভাবে মায়ের শরীরে কোষ কিছু ছেড়ে আসে। তার মানে আপনার মায়ের যদি ৫ বাচ্চা থাকে তার মানে ৫ জনের চিন্হ সে তার শরীরে বহন করছে।

এবং এটি কোন মায়ের যদি গর্ভপাতও হয়ে যায় তখনও সেই নারীর শরীরে ভ্রূণের কোষ রক্তে ভাসমান থাকে।

গবেষণায় দেখা গেছে যে অনেক মায়ের যদি হার্ট ইঞ্জুর্ড হয় তবে ভ্রূণের কোষগুলি সেই স্থানে ছুটে যায় এবং বিভিন্ন ধরণের কোষে পরিবর্তিত হয় যা হার্টকে ভালো রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বাচ্চার কোষ মায়ের হার্টকে মেরামত করতে সহায়তা করে, যখন মা বাচ্চাকে বড় করছে ।

এই কারণেই প্রায়শই গর্ভবতী হওয়ার সময় অনেক নারীর কিছু রোগ এমনি এমনিই ভালো হয়ে যায়।

এটি অবিশ্বাস্য যে মায়ের দেহ কীভাবে যে কোনও মূল্যে শিশুকে রক্ষা করে এবং বাচ্চাটি মাকে রক্ষা করে এবং পুনর্নির্মাণ করে - যাতে বাচ্চাটি নিরাপদে তার বিকাশ ঘটাতে পারে এবং বেঁচে থাকতে পারে।
আরেকটা গবেষণায় দেখা গেছে যে ১৮ বছর পরেও মায়ের ব্রেইনে বাচ্চার কোষ দেখা গেছে!

এই যে মায়ের হটাৎ মনে হয় বাচ্চা তার সামনে আছে বা বাচ্চার অনেক কিছু সে জেনে যায়, এতে অবাক হবার কিছু আছে? কারণ বাচ্চার অনেক চিন্হইতো সে বছরের পর বছর সে বহন করছে।
#মাতৃত্ব #ভালবাসা

28/04/2025

আপনি যদি একজন কর্মজীবী মেয়েকে আপনার জীবনের সঙ্গী হিসেবে চান। তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে, সে ফুলটাইম আপনার বাড়িতে কাজ করতে পারবে না।
আপনি যদি একজন গৃহিণীকে আপনার জীবনসঙ্গী হিসেবে চান তাহলে আপনাকে মেনে নিতে হবে, যে সে আপনাকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করতে পারবে না।
Think before you act!!
আপনি একজন স্টাইলিশ কর্মহীন মেয়েকে জীবন সঙ্গী হিসেবে চান। তবে তার লাইফ স্টাইলের জন্য ব্যয়, আপনাকেই করতে হবে।
আপনি একজন সাধারণ মেকআপ এর স্তরে মুখ ঢেকে না রাখা মেয়েকে বিয়ে করতে চান। তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে তার মুখের ছোট ছোট ব্রণের দাগ কিংবা গর্ত দেখে , আপনি কোনদিন তাকে বলতে পারবেন না। তুমি ঐ স্টাইলিশ মেয়ের মত নও!
কাউকে কারো মত বানানো যায়না। সবাই একটি নিজস্ব সত্তা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। আপনি যেমন মেয়ে চান তেমন মেয়েকেই বিয়ে করুন।
মাটির পুতুল ভেঙে নতুন করে গড়ানো যায়, কিন্তু মানুষ না।
একই শরীরে আপনি কারিনা, জরিনা, মিশেল ওবামা, সিদ্দিকা কবির সবাইকে চাইতে পারেননা।
কারন আপনি নিজেও একই সাথে শাহরুখ খান, বিল গেইটস, টমি মিয়া নন।
সংগৃহীত

Address

Sonaimuri
3841

Telephone

+8801959083906

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mawa's Rokomari-মাওয়া'স রকমারি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mawa's Rokomari-মাওয়া'স রকমারি:

Share