MD Rahel Ahemd

MD Rahel Ahemd Arafath Hussain Rahel
(O+ve) Blood Donate

17/07/2025

সেনাবাহিনীর ট্যাংকের মধ্যে ঢুকে রাজনৈতিক লং মার্চ করা একমাত্র দল #এনসিপি
মানতে হবে হেডম আছে😜

15/07/2025

এই দেশ আর দেশ নয়,দেশ এখন ল্যাংটা হয়ে গেছে।

#বিস্তারিত
#ব্রেকিংনিউজ
গতকাল গভীর রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক নোয়াখালী এলাকায় কয়েকজন যুবক বাইক দিয়ে এসে একটি যাত্রীবাহী বাস থামিয়ে গাড়িতে থাকা একজনকে চেকিং করে তার কাছে থাকা বিপুল অংকের টাকা সহ তাকে তুলে নিয়ে যায়। উল্লেখ্য বাসে থাকা অন্য যাত্রীরা চেয়ে চেয়ে দেখেছে।

#সন্ত্রাসী
#হামলা
#প্রতিবাদ_হোক_সামাজিক_বিপ্লব

#আহম্মকদর্শক

13/07/2025

NCP এর সদস্যরা ব্যবসায়ী হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত

08/07/2025

🟥 এই পোস্টটা শেয়ার না করলে আমরা সবাই দায়ী থাকব! 🟥

হবিগঞ্জের মাধবপুরের পাইক পাড়ায় বাস থেকে নামিয়ে মাত্র দুইটা ছেলে মিলে এক তরুণীকে টেনে হিঁচড়ে উলঙ্গ করে নিয়ে যাচ্ছে, আর আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু কাপুরুষ পুরুষ নামের পশুরা চুপ করে দাঁড়িয়ে দেখছে!
এটা কি মানুষ? নাকি সভ্যতার মুখে এক নির্মম চপেটাঘাত?

👉🏼 এই ধরনের অপরাধীরা পশুর চেয়েও ভয়ংকর।
👉🏼 এদের বিচার চাই নয় — দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
👉🏼 এমন শাস্তি, যেন হবিগঞ্জ তো দূরের কথা, পুরো বাংলাদেশে আর কোনো নরপশু এভাবে হাত তোলার সাহস না করে।

👮‍♂️ প্রশাসনের প্রতি দাবি:
🔹 অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতার করে কঠিনতম আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
🔹 ভিডিও ফুটেজ বা প্রমাণ থাকলে তা প্রকাশ করে তাদের পরিচয় জাতির সামনে আনা হোক।
🔹 আর যারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছে, তারাও অপরাধের অংশীদার — তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

📢 আমরা চুপ থাকলে, আগামীকাল এই বর্বরতা আমার-আপনার ঘরের কারো সঙ্গেও ঘটতে পারে।

📣 আসুন, সোচ্চার হই। প্রতিবাদ করি। অপরাধীর পক্ষে নয়, ভুক্তভোগীর পাশে দাঁড়াই।

#হবিগঞ্জ_ধর্ষণ

#নারী_নির্যাতনের_বিচার_চাই
#নারীর_সম্মান_আমার_সম্মান
#প্রতিবাদ_হোক_সামাজিক_বিপ্লব

28/06/2025

কতোটা অ-মানুষ হলে এমন টা করতে পারে চিন্তা করা যায়?
এই সব কুঃঙ্গারদের বিচার কি আদৌও হবে এই বাংলায়😥😥

20/06/2025

📢 "এইভাবে কেউ কাউকে আঘাত করতে পারে? মানুষ না জানোয়ার?" 😡💔
"মানুষের মতো দেখতে হলেই কি সে মানুষ?"

সে দাবি করবে—"আমি মানুষ!"
তার সোশ্যাল মিডিয়া ভরা থাকবে নীতিকথায়, দোয়া, হাদীস, উপদেশে।
কিন্তু বাস্তব জীবনে সে হয়তো কাউকে সম্মান দিতে জানে না,
অন্যের ক্ষতি করে, মুখে এক—কাজে আরেক।

এই মুহুর্তে সে একজন অসহায় মানুষ ছিলো, অথচ তাকে এভাবে সাহায্য না করে প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই ব্যক্তিকে আঘাত করলো?
কোথায় আমাদের বিবেক?
কোথায় মানবতা?

🔁 শেয়ার করুন—একটি আওয়াজ, একটি প্রতিবাদ!

#অন্যায়ের_বিরুদ্ধে #মানবতা_কোথায় #মানুষ_হোন #সচেতনতা #আওয়াজ_তুলুন।

ভাবতে পারেন এরাও তো মানুষ 😥বাচ্চা মেয়েটা খেলতে বের হয়েছিল। প্রতিদিন বিকালেই পাশের বাসার অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে খেলে। তা...
17/05/2025

ভাবতে পারেন এরাও তো মানুষ 😥

বাচ্চা মেয়েটা খেলতে বের হয়েছিল। প্রতিদিন বিকালেই পাশের বাসার অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে খেলে। তারপর সন্ধ্যার আগে আগেই বাসা ফিরে আসে।
তাই মা ও আর অতটা চিন্তা করেনি।
কিন্তু গতকাল বিকাল পেরিয়ে সন্ধ্যা হয়, তারপর সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত। কিন্তু মেয়েটা ঘরে ফিরার কোন নামগন্ধ নেই।
মায়ের মনে সন্দেহ ঢুকে, আশেপাশে হন্য হয়ে খুঁজতে থাকে কিন্তু পায় না।
মেয়েটা একদমই বাচ্চা, বয়স মাত্র পাঁচ বছর। এত ছোট মেয়ে কোথায় যাবে বুঝে উঠতে পারে না মা।
চারদিকে খুঁজা শুরু করে।
কিন্তু না পেয়ে এবারে বিলাপ করে কেঁদে কেঁদে বলতে থাকে- আমার রোজা মনি, কোথায় গেলি রে মা।
তারপর অটো ভাড়া করে পুরো তেজগাঁও এলাকায় মাইকিং করা হয়৷
মাইকিং এ যখন বলা হচ্ছিল - মেয়েটার বয়স পাঁচ বছর, পড়নে জামা ছিল মা টা তখন মেয়ের নাম ধরে বিলাপ করে কাঁদছিল। সহ্য করতে না পেরে অটোর পেছন পেছন চলে আসতে চাচ্ছিল।
এভাবেই গতকাল রাতটা পার হয়। এত কান্নার মধ্যেও মা ভেবেছিলেন যেহেতু মাইকিং করা হয়েছে তাহলে বোধহয় সকালে পাওয়া যাবে।
একটা ক্ষীণ আশা বুকে নিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই ঘুমিয়ে পড়েন মা। আজকেও সকাল থেকে মাইকিং করা হচ্ছিল।
মা টা এদিক ওদিক দৌড়ে মেয়েটার খোঁজ করতেছিল আর যাকে পাচ্ছিল তাকেই জিজ্ঞেস করছিল - আমার রোজা মনিকে তোমরা কেউ দেখছো?
সবাই যখন মাথা নেড়ে না করে তখন মা দৌঁড়ে গিয়ে আরেকজনকে জিজ্ঞেস করে। এভাবে দুপুর গড়ায়।
বিকালের দিকে কয়েকজন লোক দেখতে পায় তেজগাঁও জামে মসজিদের গলিতে কাপড় দিয়ে পেঁচানো কিছু একটা পড়ে আছে, বিচ্ছিরি গন্ধ আসতেছে।
সবাই কৌতূহলী হয়ে কাছে গিয়ে দেখতে পায় ছোট একটা মেয়ের লা*শ।
তারপর এলাকায় জানাজানি হলে খবর পেয়ে ওই মা টাও ছুটে আসে। আসতে আসতে মনে মনে দোয়া করতে থাকে যাতে এটা তার আদরের মেয়ে রোজা না হয়।
কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস!
মা টা এসে কাপড় উল্টেই দেখতে পায় এটা তো তার মেয়েটাই, এ তো তার আদরের রোজা মনি।
একদম জুবুথুবু হয়ে মরে পড়ে আছে। শরীরে ক্ষতের চিহ্ন। প্রথমে ধ*র্ষণ করা হয়েছে, তারপর মুখে একখাবলা চাল ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে শ্বাস নিতে না পারে।
তারপর জোরে গলা টিপে শ্বাস বন্ধ করে মারা হয়েছে।
মৃত্যুর সময় মেয়েটা যে নিদারুণ কষ্ট পেয়েছে তার ছাপ মেয়েটার চোখেমুখে ছিল। গলাতে চড়া দাগ ছিল, মুখটাও বন্ধ ছিল।
সবশেষে গরম পানি ঢেলে শরীরের কিছু অংশ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে যাতে কেউ চিনতে না পারে।
কিন্তু মা দেখেই চিনে ফেলে তার আদরের মেয়ে।
-copied

16/05/2025

OMG🤣🤣🤣 কি জুইতর ধইঞ্চা তাইন🤣🤣
এই বেনেটিব্যাগের বাড়ী সিলেট কোথায়।কেউ জানলে একটু জানাইবা।

#সিলেটি
#ভাইরালভিডিওシ
#লেডিমাস্তান
#চাঁদাবাজ

প্রতিবেশী কে ফাঁসাতে গিয়ে নিজের মেয়ে কে হ~ত্যা।ঘটনার রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্য...
16/05/2025

প্রতিবেশী কে ফাঁসাতে গিয়ে নিজের মেয়ে কে হ~ত্যা।

ঘটনার রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়েটা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির।

একটা ১৪ বছরের ছে*লে কি করছে শুনবেন! শুনলে আপনিও হতবাক হবেন৷ তাজ নামের ১৪ বছরের একটা ছে*লে বেড়াতে গেলো খালার বাসায়৷ গিয়ে...
13/05/2025

একটা ১৪ বছরের ছে*লে কি করছে শুনবেন! শুনলে আপনিও হতবাক হবেন৷ তাজ নামের ১৪ বছরের একটা ছে*লে বেড়াতে গেলো খালার বাসায়৷ গিয়ে বড় খালার ব্যাগ থেকে তিন হাজার টাকা চু*রি করে৷ বড় খালা দেখার পর ব**কা দেয় এতে ক্ষিপ্ত হয়ে টেবিল থেকে *** নিয়ে খালার পে'টে *** ঢু*কি*য়ে দেয়৷

বড় খালা লুটে পড়ে চি-ৎ-কার করলে ছোট খালা আসে৷ সে তাকেও এমন করে৷ শুধু এগুলো করে ক্ষান্ত হয়নি৷ কিচেন থেকে শিল পাটা এনে তাদের মা©থা *** দেয় ৷ তারপর জামা কাপড় চেঞ্জ করে খালার ছেলের জামা পরে পালিয়ে যায়৷

টাকাটা কেন নিছে শুনবেন? পুরান সাইকেল কেনার জন্যে৷ অথচ খালার কাছে আবদার করলে খালারা সবকিছু উজাড় করে দেয়৷

কি একটা জেনারেশন তৈরি হচ্ছে আল্লাহ জানে৷ ভ'য় করে এখনকার পোলাপানরে কিছু বলতেও৷ কখন জানি কি করে বসে 🙂

09/05/2025

মেয়েকে ধ~র্ষ÷ #~ণ করায় বাবাকে হ~ত্যা করে!! ওর কথা বলার স্টাইল ও ড্রেসাপে মনে হচ্ছে গল্পের পিছনে গল্প আছে যদি গল্প না থাকে তাহলে কাজটা সঠিক করেছে।

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD Rahel Ahemd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD Rahel Ahemd:

Share