Tufayel Ahmed Officeal Page

26/11/2024

ধর্মীয় পরিচয়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা একজন ভয়ংকর মানুষ যার হাতে তার সাত জন ভক্ত শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিল এবং যার ক্ষমতার জোরে ভুক্তভোগী কেউই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে অভিযোগ করতে না পেরে আরেক গুরুর কাছে গিয়ে বাধ্য হয়ে ডিএনএ টেস্ট করার দাবী তোলেন - আজ সেই অমানুষ গ্রেফতার হয়েছেন!

প্লিজ কমেন্টে একটা ভিডিও দিয়েছি সবার একটু দেখবেন পুরোটা!

বাংলাদেশের ইতিহাসে আজকের দিনটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ!

ইসকনের একসময়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে পরিচিত চিন্ময় প্রভু আজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন।

কিন্তু এই প্রভুর পেছনের গল্প কয়জন জানেন?

চিন্ময় প্রভুকে ইসকন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল ২০২৪ সালের ২ জুন। অভিযোগ ছিল গুরুতর - সাতজন ভক্তকে যৌন নিপীড়ন!!! শুরুর ঘটনাটি যাকে নিয়ে - সে হল এই চিন্ময় প্রভু!

ইসকন তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠন থেকে বাদ দিলেও বাস্তবিকভাবে কখনো তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেনি। বরং ৫ আগস্টের পর থেকে গোপনে চিন্ময় প্রভুকে অর্থায়ন করেছে দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করার জন্যে!

তথাকথিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের আড়ালে লুকিয়ে থাকা চিন্ময় প্রভুর ব্যক্তিগত পর্যায়ের অপরাধ অতি জঘন্য।

ইসকন থেকে যাকে বাদ দেওয়া হয় সাতজন ভক্তকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে - এমন একজন বিতর্কিত ব্যক্তি কেন দেশের স্থিতিশীলতা নষ্টের হাতিয়ার হতে পারে?

সরকারের এই সিদ্ধান্ত দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী বার্তা। ধর্মীয় পরিচয়ের আড়ালে কেউ যদি রাষ্ট্রের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়, তাকে আইন অনুযায়ী জবাবদিহি করতে হবে- সে হিন্দু-মুসলিম যে ধর্মেরই হোক!

ধর্মের নামে ষড়যন্ত্রের জাল ছিড়ে ফেলে বাংলাদেশকে অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিতে আমাদের একসঙ্গে দাঁড়াতে হবে।

সতর্ক থাকুন, সচেতন থাকুন—দেশের জন্য, আমাদের ভবিষ্যতের জন্য। চিন্ময় প্রভুর মতো ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন।

শেষে হিন্দু ভাইবোনদের উদ্দেশ্যে বলবো - আপনারা মুখোশধারী কোন মানুষের চক্রান্তে পা দিবেন না!

26/11/2024

04/11/2024

ইস্কনের চিন্ময় দাবি করতেছে যে বাংলাদেশে নাকি গত ৫ তারিখে পর থেকে ২৯ হাজারের বেশি হিন্দুদের উপর হামলা হয়েছে। এটার প্রমাণ কি চিন্ময় দিতে পারবে? এটা স্পষ্ট যে এই হিন্দুরা বাংলাদেশের নামে মিথ্য তথ্য ছড়াচ্ছেন যা দেশ দ্রোহীতার শামিল। তাছাড়া তার বাংলাদেশকে ভাগ করারও প্লান করেছে।

01/11/2024

গতকাল বুয়েটের আহসানুল্লাহ হলে পূজা উদযাপনের সময় এভাবে "জয় শ্রী রাম" (ত্রিশূল সহ) স্লোগান ইউজ করা হয়।

"জয় শ্রীরাম" একটা রাজনৈতিক স্লোগান। ব্যাপারটা এমন না যে একটা "পুরনো ধর্মীয় স্লোক" হঠাত করে "বেহাত হয়ে গেছে"। এই ওয়ার্ডিং এ এটা কোনো টেক্সটে পাওয়া যায় না। এটা মেইড, নট ফাউন্ড। এটার উৎপত্তি ১৯৮০ সালের শেষ দিকে।

অযোধ্যার বাবরী মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির বানানোর দাবিতে ১৯৯০ সালে বিজেপি প্রেসিডেন্ট কে এল আদভানির "রাম রথযাত্রায়" এটা প্রথমবারের মতো ওয়াইডলি ইউজ হয়। "জয় সিয়া রাম" অর্থাৎ "জয় সীতা রাম" সম্ভাষণকে চেইঞ্জ করে এটা তৈরী করা হয় একটা বিশেষ রাজনৈতিক পারপাসে।

এজন্যই এটা এখন বিজেপি, ইসকনসহ ভাড়ত জুড়ে আরও অনেক উগ্রবাদী দলের স্লোগান।
বুয়েটে ইসকনের কার্যক্রম আছে এটা জানা কথা। বুয়েট কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি - এখানে ইসকনের ইনভলভমেন্টে এটা করা হইছে কি না - সেটা তদন্ত করে দেখতে। কালিমার পতাকার মাধ্যমে কোনো উগ্রবাদী গোষ্ঠীর অনুপ্রবেশ নিয়ে যেমন ভিজিলেন্ট ছিলেন, এই "জয় শ্রীরাম" নিয়েও সেরকম ভিজিলেন্ট থাকবেন আশা করি।
আরেকটা জিনিস। এতো জন পূজাপালনকারী শিক্ষার্থীর সামনে এই জিনিসটা বানানো হইলো, কেউ প্রতিবাদ করল না।

26/10/2024

প্রথম আলোর শিশির মোড়লের ২০২১ সালের প্রতিবেদন, যার শিরোনাম- "৫০ বছরে দেশে ৭৫ লাখ হিন্দু কমেছে"।

এই প্রতিবেদনের সূত্রে সম্প্রতি কুশল বরন চক্রবর্তী 'প্রতি দশকে ১৫ লাখেরও বেশি হিন্দু হারিয়ে যাচ্ছে'— এমন একটি পোস্ট করেছেন। পোস্টটি আরো কপি-পেস্ট হয়েছে, পোস্টগুলোর কমেন্ট অনুযায়ী লোকজন মনে করছে— এই পরিমাণ হিন্দু ছিল, তারা হারিয়ে গেছে।

শিশির মোড়লের যে হিসাব এবং মেথড, এটা খুবই অবান্তর, কাল্পনিক, তিনি যে ফর্মুলায় সংখ্যাটা বের করেছেন, একই ফর্মুলা যদি আমরা ভারতের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করি, তাহলে দেখা যায় সেখানে ৬০ বছরের প্রায় ৬ কোটি হিন্দু হারিয়ে গেছে।

এই হিসাব কতটা অযৌক্তিক হয়েছে, কিংবা এই রিপোর্ট যে এক ধরনের অপপ্রচার কিংবা অপপ্রচারের সুযোগ তৈরি করেছে, তা বলার আগে যদি আমরা প্রতিবেদটির কিছু অংশ পড়ি ।

প্রতিবেদনের শুরুতেই উল্লেখ করা হয়েছে, "দেশে হিন্দু জনসংখ্যার হার ক্রমাগত কমছে। গত ৫০ বছরে মোট জনসংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। হিন্দুদের ক্ষেত্রে তা হয়নি। হিন্দুদের সংখ্যা প্রায় ৭৫ লাখ কমেছে।"

এই অংশেই তিনি হার এবং সংখ্যা গুলিয়ে ফেলেছেন, শুরুতে জনসংখ্যার হার উল্লেখের পর পরের দুই বাক্যে মোট জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে, কিন্তু হিন্দুদের ক্ষেত্রে তা হয়নি, বরং ৭৫ লাখ কমেছে এমন কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু টেকনিক্যালি এটি ভুল তথ্য।

১৯৭৪ সালে দেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি। এবং শিশির মোড়লের ওই প্রতিবেদনেই বলা হচ্ছে ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী হিন্দু জনসংখ্যা ১ কোটি ২৭ লাখেরও বেশি, অর্থাৎ , ১৯৭৪ থেকে ২০১১ এই ৩৬ বছরে হিন্দু জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২৭ লাখ। কিন্তু তিনি বলেছেন ৭৫ লাখ কমেছে!

উনার এই ৭৫ লাখের হিসাবটা যেভাবে : ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে সাত কোটি, এর মধ্যে ১৩.৫% ছিল হিন্দু, সংখ্যায় এক কোটি ২ লাখের মতো, ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা ১৪ কোটিরও বেশি, উনি যেটা করছেন সেটা হচ্ছে ২০১১ সালেও যদি ১৩.৫% থাকত, তাহলে হিন্দু জনসংখ্যা ১৪ কোটির বিবেচনায় যেটা হতো সেটা থেকে তিনি ১৯৭৪ এর হিন্দু জনসংখ্যা বাদ দিছেন , আর এভাবেই তিনি ৭৫ লাখ হিন্দু কমেছে, এমন সরল কাল্পনিক জনসংখ্যা হারানোর তত্ত্ব নিয়ে এসেছেন।

ওনার এই Hypothetical Estimate , যা পরিসংখ্যানগতভাবে সঠিক নয় , এবং বাস্তবতার সাথে মিল থাকার সম্ভাবনা ঐতিহাসিকভাবে নেই।

ঐতিহাসিকভাবে হিন্দু জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারের চেয়ে কম, এর অন্যতম কারণ তুলনামূলকভাবে মুসলিমদের প্রজনন হার বেশি। যার ফলে ৫০ বছর আগে এবং পরে হিন্দুদের জনসংখ্যার হার একই থাকা বাস্তবিকভাবে সম্ভব হয়নি। এটা সম্ভব হবে তখন , যখন উভয় ধর্মের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার একই হবে, কিন্তু এটা ঐতিহাসিকভাবেই হয়নি। এখানে জন্মহার এর পাশাপাশি আরো আছে মৃত্যুহার, অভিবাসন ইত্যাদি।

ঐতিহাসিকভাবেই যখন হিন্দুদের জনসংখ্যার হার কম, তখন এই ৫০ বছর টাইমফ্রেম নিয়ে ৫০ বছর আগে-পরে হিন্দুদের জনসংখ্যার হার একই থাকবে এমন বাস্তবতা বিবর্জিত ঘটনা ধরে কাল্পনিক হিসাব এর ভিত্তিতে ৫০ বছরে ৭৫ লাখ হিন্দু কমেছে কনক্লিউশনে আসা অবান্তর।

১৯৭৪ সালের হার ধরে ২০১১ সালের জনসংখ্যা নির্ণয় করতে চাওয়া সঠিক হয় না। দেশের জনসংখ্যার মোট শেয়ার ১০০%, এটা কিন্তু ১০০% এর বেশি হবে না, সব সময় ১০০% ই থাকবে, ফলে হিন্দু জনসংখ্যা না কমেও মোট জনসংখ্যায় তাদের শেয়ার বা হার কমতে পারে — যদি মুসলিমদের বৃদ্ধি ঘটে। তাই মোট জনসংখ্যায় হার কমলেও জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।

ভারতের কথাই যদি ভাবি — সেখানে মেজরিটি হওয়া সত্বেও হিন্দুদের মোট জনসংখ্যায় শেয়ার বা শতকরা হার কমেছে, মুসলিমদের বেড়েছে। হিন্দুদের হার কমেছে মানে কিন্তু জনসংখ্যা কমেনি, বরং মুসলিমদের পাশাপাশি তাদেরও অনেক বেড়েছে।

এই প্রক্রিয়ায যে ভুল এবং জনসংখ্যা হারানোর এই দাবি যে কাল্পনিক তা সহজে বোঝার জন্য নিচে একই মেথড ভারতে ব্যবহার করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে ৬০ বছরে(১৯৫১-২০১১) ভারতে কমেছে প্রায় ৬ কোটি হিন্দু।

আদতে কাল্পনিক এই হিন্দু জনসংখ্যা হারানো, মূলত মুসলিমদের বৃদ্ধির কারণে এসেছে বলা যায়। ফার্টিলিটি রেট বেশি হওয়ার কারণে মুসলিম জনসংখ্যা যে হারে বেড়েছে , ওই হারে হিন্দু জনসংখ্যা বাড়ে নাই। ফলে মুসলিম জনসংখ্যা হিন্দুদের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে , এর ফলে মোট জনসংখ্যায় মুসলিমদের শেয়ার বা হার বেড়েছে, আর হার যেহেতু ১০০% ফিক্সড, তাই একজনের বাড়ায় অন্যজনের স্বাভাবিকভাবেই কমেছে অর্থাৎ বলতে গেলে মুসলিমদের বৃদ্ধিতে হিন্দুদের শেয়ার কমেছে, আর ওই কমে যাওয়া শেয়ার কে ধরে এই কাল্পনিক হিসাব করা হয়েছে ।

25/10/2024

Hindu extremists waved Indian terrorist organisation RSS an Bajrang dal's flag in Chittagong. There is no place for terrorism, rss and bajrang dal in Bangladesh. They should be arrested asap.



Ten Unknown About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.

4. Performance and Motorsport Heritage: BMW has a strong heritage in motorsport, particularly in touring car and Formula 1 racing. The brand's M division produces high-performance variants of their regular models, known for their precision engineering and exhilarating driving dynamics.

5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.

9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a diverse range of automotive tastes and luxury seg

24/10/2024

উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী RSS এর বাংলাদেশ শাখার কর্মী চট্টগ্রাম বিশব্বিদ্যালয়ের সংস্কৃতির শিক্ষক শ্রী কুশাল বারন চক্রবর্তী তাদের মদদ পুষ্ট ফেসিস্ট সরকার পতন হওয়ায় এখন দেশের বাহিরে গিয়ে বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে প্রপাগাণ্ডা চালাচ্ছেন।

যদি সংখ্যলগু নিযাতন সত্য হত তা হলে প্রতিবাদ জানানোকে সবাই স্বাগত জানাত + আমি আমার নিজ অবস্থান থেকে এই বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতাম। সামান্য কিছু রাজনৈতিক ঘটনা প্রেক্ষিতে সংখ্যালগু নিযাতন বলে নিজের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্থবায়ন করার জন্য মায়াকান্না দেখানো উচিৎ নয়। তাদের এই সব কাযক্রম দেশে থাকা সাধারণ হিন্দু ভাই বোনদের বিপদে ফেলবে।

14/10/2024

"যদি তুমি একজন মুসলমানকেও হত্যা করো, মুক্তির দরজা খুলে যাবে।"

ভিএইচপি-বজরং দল ‘শস্ত্র পূজন’ কর্মসূচির আয়োজন করে, যা নেতৃত্ব দেয় বিকাশ বর্মা। সেখানে বেশ কিছু রাইফেল, পিস্তল এবং তলোয়ার প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানের সময় একজন বক্তা দাবি করে যে মুসলমানদের হত্যা করা পাপ নয়।

আমরা মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুসের কাছে আবেদন করছি, তিনি যেন ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে ডেকে একটি কঠোর প্রতিবাদ জানান।

10/10/2024

Location: Kadamtala, Tripura

Violence erupted after Muslim family refused to donate for Durga Puja.

A Muslim family was attacked by extremists as they refused to donate for Durga Puja. While they were carrying money for a hospital from Tripura to Assam, they said they were carrying the money for hospital work. But the extremists did not listen and tension prevailed in Kadamtala.

This resulted in violence in which 1 Muslim man was killed and 2 others were seriously injured in police firing.

During the violence, extremists targeted Muslim shops and mosques where the Quran and other Islamic books were burnt and desecrated.

05/10/2024

শহীদ মিনার সাম্প্রদায়িক সমাবেশ হচ্ছে, ওয়ে বঙ্গু সেকুলার তুমি কালিমার পতাকা দেখো, গেরুয়ার উল্লাসে দেখোনা?

28/11/2021