Taniya Akter Kazal

Taniya Akter Kazal প্লিজ সবাই একটু সাপোর্ট করবেন
(1)

যে স্ত্রী তার স্বামীকে সম্মান করতে জানেনা তার জীবনের সবকিছুই অপূর্ণ। ✅ স্বামী সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাস্তব কথা আপনা...
11/05/2025

যে স্ত্রী তার স্বামীকে সম্মান করতে জানেনা তার জীবনের সবকিছুই অপূর্ণ।
✅ স্বামী সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাস্তব কথা আপনারা মন দিয়ে পড়বেন শেষ পর্যন্ত পড়বেন ভালো লাগবে ✅

স্বামী!সে যেই হোক যেমনই হোক সে আমার স্বামী। আমার জীবনে এই একটা মানুষ ছাড়া কাউকে নিয়ে আমার বিন্দু পরিমান মাথা ব্যথা নেই থাকাটা দরকার ও মনে করিনা আমি।

আমার কারো ভালোবাসা বা হিংসা বা রাগ কিছুই গায়ে লাগেনা আমার স্বামীর সামান্য উচু গলায় ও আমি কান্না করি সামান্য মন খারাপ দেখলেও আমার চিন্তা হয়,কিন্তু এই অনুভূতি আমার পরিবারের অন্য কোনো সদস্যর জন্যে আসেনা।এতে আমি অন্যায় কিছু মনে করিনা আমার কবুল বলার পর থেকে সেই আমার দুনিয়া সে ব্যতিত কারো পরোয়া করার সময় আমার নেই।
আমার স্বামীকে ঘিরেই আমার সবকিছু এতে আমি কাউকে কৈফিয়ত দেয়ার প্রয়োজন মনে করিনা।আমি আমাদের সম্পর্কের ভিতর যাই হোক অন্য কারো হস্তক্ষেপ একদমই পছন্দ করিনা।
আমি কখনো আমার স্বামীর কাছে স্বাধীনতা চাই না কারণ এখনকার যুগে স্বাধীনতা মানে অশ্লীলতা তাছাড়া আর কিছুনা।আমি চাই সে আমাকে ফলো করুক আমার সোশাল সাইড এর সব পাসওয়ার্ড তার কাছে থাকুক সে দেখুক তার স্ত্রী ভুল পথে চলে যায় কিনা।আমি কোথাও গেলে খোজ নিক কার সাথে গেছি কই গেছি। স্বামী তো আমার চরিত্রের রক্ষাকারী তার অধিকার সে আমাকে শয়তানের ফিতনা থেকে রক্ষা করুক। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে প্রাইভেসি আবার কি জিনিস ভাই!
আমার বোঝার দরকার ও নাই। স্বামী আমার স্বাধীনতা স্বামী ই আমার ঘর বাড়ি এতে আমার সন্মানে আঘাত লাগবেনা একটুও।আমার ইনডিপেনডেন্ট নারী হওয়ার কোন শখ নাই স্বামীর যথেষ্ট সামর্থ থাকলে আমার দরকার নাই সন্মান বাড়াইতে ইনডিপেনডেন্ট হওয়া। আমার স্বামীর যা সবই আমার সর্বপ্রথম হক আমার তার সবকিছুর উপর তাহলে আমার স্বামীর উপর নির্ভর করতে আমার সন্মানে কেন লাগবে।সরি ব্রো আমি এই নারীবাদী আজাইরা মনোভাবের কপালে ঝাড়ু মারি। আমার স্বামী আছে আমার কোনরকম আকাইম্মা স্বাধীনতা দরকার পড়েনা আকাইম্মা সেল্ফ ডিপেন্ডেন্ট হওয়ার দরকার পড়েনা।

অনেকে বলবেন লাভ ম্যারেজ হইছে এজন্যএতো কথা।ভাই আমার যদি সজ্ঞানে আমার শত্রুর সাথেও বিয়া হইতো তাইলেও এই একই বলতাম। স্বামীর উপরে দুনিয়ায় কিছু নাই। এখন বলতে পারেন স্বামীর এতো ভক্ত তাইলে ঝগড়া কেমনে হয়!ঝগড়া বা রাগ অভিমান এগুলো কি তাহলে রাস্তার পুরুষের সাথে করব। সেটা করা যায় না নিজের স্বামী ছাড়া অন্য কারো সাথে।

স্বামী ভালো পাওয়া অনেক বিশাল বড় ব্যাপার

প্রতিটি মেয়ে যদি এইভাবে ভাবতো তাহলে আমাদের সমাজে কোন পরকীয়া থাকত না ,সংসারে কোন ঝগড়া ঝামেলা এগুলো কিছুই থাকত না,তাহলে তাদের সংসার হতো সুখের এবং আনন্দের ,আল্লাহ যেন প্রতিটি মেয়ের মনে এরকম চিন্তা ভাবনা দিয়ে দেন।❤️
জীবন সুন্দর যদি মানুষ টা সঠিক হয়।

**অবশ্যই একটা ভালো হোক খারাপ হোক কমেন্ট করে যাবেন 🥰🥰 আপনারাই তো আমার অডিয়েন্স আপনারা না করলে কি করবে🥰 ধন্যবাদ আমাকে সাপোর্ট করার জন্য🥰❤️**
আলহামদুলিল্লাহ

10/04/2025

পুরুষকে সবথেকে বেশি মানসিক যন্ত্রণা দেয় তার শখের নারী!

অনলাইনের ভালোবাসা নানা রকম হতে পারে, কারণ এটি মানুষের অনুভূতির উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে সাধারণত, অনলাইন ভালোবাসা সামাজিক ...
27/03/2025

অনলাইনের ভালোবাসা নানা রকম হতে পারে, কারণ এটি মানুষের অনুভূতির উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে সাধারণত, অনলাইন ভালোবাসা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, ডেটিং অ্যাপ বা অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শুরু হয় এই ভালোবাসা বাস্তব জীবনের মতোই গভীর হতে পারে
- ধীরে ধীরে সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করুন
- একে অপরকে ভালোভাবে জানার জন্য সময় নিন
- সতর্ক থাকুন এবং কখনো ব্যক্তিগত তথ্য দ্রুত শেয়ার করবেন না
- যখন মনে হয় দুজনেই একে অপরের প্রতি আন্তরিক, তখন বাস্তবে দেখা করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন

অনলাইনের ভালোবাসা সুন্দর হতে পারে যদি দুজন মানুষই সৎ, শ্রদ্ধাশীল এবং একে অপরের প্রতি আন্তরিক থাকে....!

পুরুষ নষ্ট হয় তখন, যখন ! সৎ ও ন্যায়পরায়ণতা ছেড়ে যখন সে অসৎ পথে চলে, তখন সে নিজের মানসিক ও সামাজিক মূল্য হারায়।  যখন...
20/03/2025

পুরুষ নষ্ট হয় তখন, যখন !

সৎ ও ন্যায়পরায়ণতা ছেড়ে যখন সে অসৎ পথে চলে, তখন সে নিজের মানসিক ও সামাজিক মূল্য হারায়।
যখন সে নিজের আত্মমর্যাদা বিসর্জন দিয়ে অন্যের ইচ্ছায় বা লোভে পরিচালিত হয়
একজন পুরুষ যদি নিজের দায়িত্ব, পরিবার ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা ভুলে যায়, তবে সে নষ্ট হয়ে যায়।
বা অন্য কোনো আসক্তি তাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে দুর্বল করে দেয়
যখন সে নিজের স্বার্থের জন্য অন্যকে অবহেলা বা ক্ষতি করে, তখন তার মূল্যবোধ ধ্বংস হয়ে যায়
যে পুরুষ নারীদের সম্মান দিতে জানে না, সে ধীরে ধীরে মানবিকতা হারিয়ে ফেলে
পরিশ্রম, সংগ্রাম ও উন্নতির ইচ্ছা ছেড়ে যখন সে অলস ও দায়িত্বহীন হয়ে যায়
বন্ধু, পরিবার বা ভালোবাসার মানুষকে অবহেলা করলে সে একদিন একা হয়ে পড়ে এবং নষ্ট হয়ে যায়

নষ্ট হওয়া মানে কেবল ধ্বংস হওয়া নয়, বরং নিজের ভেতরের সব ভালো গুণ হারিয়ে ফেলা। তাই, একজন পুরুষকে সততা, দায়িত্ববোধ ও আত্মমর্যাদার সঙ্গে চলতে হবে, নাহলে সে সত্যিকারের মানুষ হওয়ার পথ হারিয়ে ফেলবে (আমার লেখা ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন)

31/08/2024

তিনটি বস্তু মানুষকে ধংস করে
রাগ, হিংসা, অহংকার।

একটা মানুষকে ঠিক কতটা ভালোবাসলে তার জন্য অসুস্থ হতে হয় বলতে পারো?একটা মানুষকে ঠিক কতটা নিজের ভাবলে তাকে মনে করে রাত-বিরা...
31/08/2024

একটা মানুষকে ঠিক কতটা ভালোবাসলে তার জন্য অসুস্থ হতে হয় বলতে পারো?
একটা মানুষকে ঠিক কতটা নিজের ভাবলে তাকে মনে করে রাত-বিরাতে হাউমাউ করে কাঁদতে হয় বলতে পারো?
একটা মানুষকে ঠিক কতটা আপন ভাবলে তার জন্য নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দিতে হয় বলতে পারো?

তুমি বলতে পারবে না কারণ বিধাতা তোমাকে সেই হৃদয় দান করেননি, যেই হৃদয় দ্বারা অন্যজনের কষ্ট উপলব্ধি করা যায়।
ঠিক কতটা কঠিন ধাতুতে তোমার হৃদয় গড়া হয়েছে আমার জানা নেই। তবে এতটুকু বলতে পারি, পৃথিবীর সমস্ত কঠিন ধাতু গলে গেলেও তোমার হৃদয় গলবে না!

একটা মানুষ ঠিক কতটা পাষাণ হলে প্রিয়জনের অসুস্থতার খবর শুনেও চুপ থাকতে পারে বলতে পারো?
নাহ! আমি তো কখনোই তোমার প্রিয়জন ছিলাম না।

তুমি কখনোই আমাকে ভালোবাসতে পারোনি, মন দিয়ে কখনোই বুঝতে চাওনি আমায়, আমি তোমায় কতটা ভালোবাসি সেটা যদি বুঝতে পারতে, তাহলে এই পৃথিবীর সমস্ত কিছু তোমার কাছে তুচ্ছ মনে হতো। তুমি সব কিছু ছেড়েছুড়ে আমার কাছে ফিরে আসতে!
অথচ তোমায় আমি প্রিয়জন ভাবতাম, এখনো ভাবি।

তোমায় নিয়ে ভাবতে ভাবতে নিদ্রাহীন কাটে আমার একেকটা দীর্ঘ রাত, আমার সমস্ত কিছুতেই যেন তোমার বিচরণ, তোমার বসবাস!

আমি ভেবেছিলাম আমিও হয়তো সারাজীবন তোমার প্রিয়জনই থাকবো অথচ তোমার প্রয়োজনের মধ্যেও এখন আর আমি নেই, আমি হয়ে গেলাম অবহেলায় মোড়ানো কোনো পুরাতন বস্তু!

যখন তোমার অবহেলায় আমি বারবার ছিটকে পড়ে যাই তখন খুব ইচ্ছে হয় শক্ত হয়ে উঠে দাঁড়াতে, তোমায় ভুলে যেতে। অথচ আমি উঠে দাঁড়াই ঠিকই, কিন্তু তোমাকে ভুলে যাওয়ার বদলে আরো বেশি করে তোমার সাথে জড়িয়ে যাই, ইচ্ছে করেই তোমার অবহেলার শহরে হারিয়ে যাই!


#সৌদিতে

(এই সমাজে অনেক স্ত্রী ও মা আছে যারা সন্তান ও স্বামী কে প্রশ্ন করে তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো লেখাটি সবার পড়ার অনুরোধ রইলো অ...
02/07/2024

(এই সমাজে অনেক স্ত্রী ও মা আছে যারা সন্তান ও স্বামী কে প্রশ্ন করে তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো লেখাটি সবার পড়ার অনুরোধ রইলো অনেক সুন্দর একটা লেখা♥️)

একজন মা তার ছেলেকে জন্ম দেন নাড়ী থেকে,
একজন স্ত্রী সেই ছেলেকেই স্বামী হিসেবে জন্ম দেন হৃদয় থেকে।

একজন মা তার অদেখা ছেলেকে অনুভব করেন পেটে হাত রেখে দশ মাস,
একজন স্ত্রী সেই অচেনা ছেলেকেই অনুভব করেন বুকে হাত রেখে সারাটাজীবন।

একজন মা জন্ম দেন একজন শিশু পুত্রকে,
একজন স্ত্রী জন্ম দেন একজন পরিণত পুরুষকে।

একজন মা তার সন্তানকে হাত ধরে হাঁটতে শেখান,
একজন স্ত্রী সেই সন্তানের হাত ধরেই জীবনের সমস্ত পথটা হাটেন।

একজন মা তার সন্তানকে কথা বলতে শেখান,
একজন স্ত্রী প্রিয় বন্ধু হয়ে সারাজীবন তার কথা বলার সঙ্গী হয়ে ওঠেন।

সন্তানের দায়িত্ব কাঁধে আসতেই মা তার সমস্ত পৃথিবী ভুলে যান,
আবার স্ত্রী সেই সন্তানের দায়িত্ব নেবেন বলেই তার সমস্ত পৃথিবীটা ছেড়ে একদিন চলে আসেন।

সন্তান না খেতে পারলে পাতের সেই উচ্ছিষ্ট খাবার মা এবং স্ত্রী উভয়েই খান, আবার সন্তান এবং স্বামীর মঙ্গল কামনায় উপবাস মা এবং স্ত্রী দুজনেই করে থাকেন।

সন্তানকে বড় করেও সন্তানের থেকে প্রতিটা মাকেই আঘাত পেতে হয়।
আবার স্বামীকে বিয়ে করেও প্রত্যেকটি স্ত্রীকে এক না একদিন নির্যাতিত হতেই হয়।

মায়ের কাছে সন্তানের জীবনে দায়িত্ব নেওয়ার শুরু প্রায় কুড়ি বছর।
স্ত্রীর কাছে স্বামীর জীবনের দায়িত্ব নেভানোর শেষ বাকি ষাটটি বছর(কখনো কখনো সেটি আশি বছরেও যেতে পারে যদি আয়ু একশো বছর হয়)।

সন্তানের শৈশবে তার মল মুত্র মা-ই পরিস্কার করেন।
সন্তান যখন বৃদ্ধ হন তখন তার এই একই দায়িত্ব স্ত্রীর কাঁধেই বর্তায়।

মায়ের কোল হল সেই কোল যেখানে সন্তানের জন্ম হয় অর্থাৎ প্রথম বিছানা।
স্ত্রীর কোল হল সেই কোল যেখানে আমাদের মৃত্যু হয় অর্থাৎ শেষ বিছানা।

কিন্তু সমাজ এবং পরিস্থিতি আজ এমনই যে ছেলেটির বিয়ের পর মায়ের সাথে স্ত্রীর তুলনা করে প্রতিটা মুহূর্তে মাকেই শীর্ষস্থানে রাখেন, যেখানে দুজনের ভূমিকাই সমান সেখানে সামাজিক নজরে কেন মা আর স্ত্রীর মাঝে তুলনামূলক দ্বন্দ্বে বারবার পাঁচিল উঠবে বলতে পারেন।
গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়াটাই মা ও স্ত্রীর মধ্যে যদি সবচেয়ে বড় পার্থক্য হয়ে থাকে তাহলে শেষ কথা একটাই বলব-
"একজন আপনাকে গর্ভে ধারণ করেছেন,
অন্যজন আপনার জন্য গর্ভধারণ করবেন।"
"একজন আপনাকে জন্ম দিয়ে মা হয়েছেন,
অন্যজন আপনার জন্য আরেক জনকে জন্ম দিয়ে মা হবেন।"
(collected)
to both.

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Taniya Akter Kazal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Taniya Akter Kazal:

Share