11/08/2025
প্রতিটি শিশু সমান সুযোগ বা পারিবারিক অবস্থা বা পরিবেশ থেকে স্কুলে আসে না। কারও ঘরে ফিরে যাওয়ার পর হয়ত কথা বলার মতো কেউ থাকে না, কেউ খালি বাসায় ফিরে যায়, কারও কাছে পড়াশোনার সরঞ্জাম বা নির্দিষ্ট রুটিন নেই। অনেকেই শুধু দিনটা কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
তাই সব সময় সন্তানকে শিখাবেন, দয়ালু হতে। যে বাচ্চাটা একা বসে আছে, তার পাশে গিয়ে বসতে; যে নতুন বা নার্ভাস মনে হচ্ছে, তাকে হাসিমুখে অভ্যর্থনা জানাতে; নিজের কাছ থেকে যতটুকু পারা যায়, শেয়ার করতে। কারণ অনেক সময় স্কুলই কোনো শিশুর জীবনের একমাত্র নিরাপদ জায়গা।
হয়তো আপনার একটি ছোট্ট সাহায্য, একটি হাসি, বা পাশে বসার সেই মুহূর্ত, শিশুটির দিনটিকে বদলে দিতে পারে।এগুলো parenting এর অংশ। আপনি বাসায় যা শিখাবেন, স্কুলে সে তাই প্রাকটিস করবে এবং স্কুলে যা প্রাকটিস করবে এটাই তার ব্যক্তিত্ব গঠন করবে। আমাদের স্কুলের সব থেকে চাপাবাজ বান্ধবীটা এখনও চাপাবাজই আছে, খুব হেল্পফুল বান্ধবীটা হয়ত চাকুরী জীবনে খুব ভালো টিম লিডার হয়েছে, আমি বিতর্ক করতাম, প্রেজেন্টেশনেই আমি আজীবন সাচ্ছন্দ্য বোধ করেছি, আমার প্রফেশনেও তার রিফ্লেকশন আছে। তাই এগুলো ম্যাটার করে খুব।
So, let’s teach our children that kindness isn’t just good manners, it’s a life skill. The world will always have competition, but what we truly need is compassion. Remind them that even the smallest gesture can leave the biggest mark on someone’s heart, and that being a good human will always matter more than being the best student.