Ripon Always On Fire

02/12/2025

একাকীত্ব উপভোগ করতে শিখুন পৃথিবীর সবচেয়ে, সুখী মানুষের তালিকায় থাকবেন, ইন'শা'আল্লাহ!

01/12/2025

30/11/2025

আজই শুরু করুন ৫টি শক্তিশালী লাইন 2025 11 30

27/11/2025

সমস্যা: আমি কোড করতে জানি না
সমাধান: Replit.com

সমস্যা: আমি ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড সরাতে চাই
সমাধান: Unscreen.com

সমস্যা: আমি লম্বা টেক্সটকে ছোট করে বুঝতে চাই
সমাধান: TLDRthis.com

সমস্যা: আমি ইংরেজিতে কথা বলার প্র্যাকটিস করতে চাই
সমাধান: ELSA.ai

সমস্যা: আমি ফ্রি AI ইমেজ খুঁজতে চাই
সমাধান: Lexica.art

সমস্যা: আমি ফাইলের ভেতর ডেটা বুঝতে চাই
সমাধান: Humata.ai

সমস্যা: আমি নিজের ফটোকে কার্টুনে রূপান্তর করতে চাই
সমাধান: ToonMe.com

সমস্যা: আমি ইউটিউব ভিডিওর টাইটেল ও ট্যাগ বের করতে চাই
সমাধান: VidIQ.com

সমস্যা: আমি ওয়েবসাইট বানাতে চাই কোড ছাড়া
সমাধান: Mixo.io

সমস্যা: আমি নিজের প্রোডাক্টের জন্য বিজ্ঞাপন কপি বানাতে চাই
সমাধান: Copy.ai

26/11/2025

The Power of Purpose
জীবনের দিক নির্দেশের আসল শক্তি।

মানুষ জীবনে যত বড় ভুল করে, তার বেশিরভাগের পেছনে একটাই কারণ, উদ্দেশ্য পরিষ্কার না থাকা। যারা জানে কেন বেঁচে আছে, কোথায় যেতে চায় তাদের রিসোর্স কম হলেও পথ চলা সহজ হয়।

Purpose এর কিছু শক্তি আছে যেমন:
১। দিক ঠিক করে দেয়। উদ্দেশ্য মানে উত্তরমুখ। পথ কঠিন হলেও মন ভাঙে না। সাইকোলজিতে এটাকে বলে Goal Orientation Bias. মন যেদিকে স্থির হয়, আচরণও সেদিকেই ঢলে পড়ে।

২। তখন ব্যর্থতা আর ভয়ানক থাকে না।
যার উদ্দেশ্য আছে, সে জানে কিছু হারানো মানে জীবন হারানো নয়। দর্শনের ভাষায়: ছোট কষ্টগুলো তখন বড় অর্থের অংশ হয়ে দাঁড়ায়।

৩। মনোযোগ বাড়ে।
Purpose থাকলে মস্তিষ্ক নিজেই ফিল্টার বানায় Selective Attention। তখন অপ্রয়োজনীয় মানুষ, ড্রামা, কাজ নিজে থেকেই ছেঁটে যায়।

৪। মানুষ বদলে যায়।
ইসলামেও বলা হয়েছে নিয়ত অনুযায়ী কাজের ফল। তাই ভিতরের উদ্দেশ্যই বাইরের কাজ তৈরি করে।

Purpose খুঁজবেন কিভাবে?
১। নিজেকে জিজ্ঞেস করুন: কোন কাজ করলে সময় ভুলে যান? সেখানেই আপনার আসল শক্তি।

২। লিখে ফেলুন:
আপনি ১ বছরে কি হতে চান?
৩ বছরে কোথায় যেতে চান?
লিখলে মস্তিষ্ক এটাকে বাস্তব পরিকল্পনা হিসেবে নেয়।

৩। তিনটা জিনিস ঠিক করুন:
কোন কাজ করে যাব,
কোন অভ্যাস ছাড়ব,
কোন মানুষকে দূরে রাখব।

যার জীবনে উদ্দেশ্য থাকে, তার ভিতরে ধীরে ধীরে নিয়ম, শক্তি, শান্তি তৈরি হয়। আর যার থাকে না তার জীবন নদীর মতো, জল আছে কিন্তু দিক নেই।

আজ ছোট একটা উদ্দেশ্য ঠিক করুন।
আগামী ১-২ বছরে জীবনটাই বদলে যাবে, ইনশাআল্লাহ।

26/11/2025

দেখেন, হুট করে কখনোই কোন সম্পর্ক এক দিনে ভাঙে না।

আমরা বাইরে থেকে যেটাকে হুট করে চলে গেল বলে মনে করি, ভেতরে ভেতরে সেটা অনেক আগেই শুরু হয়ে গিয়েছিল।
অর্থাৎ কারো সাথে যদি আপনার সম্পর্ক মুহূর্তের মধ্যে শেষ হয়ে যায় তাহলে বুঝে নিবেন সেই বান্দা বা বান্দির মনে আগে থেকেই প্ল্যানিং চলছিল আপনার ছেড়ে দেওয়ার।

মানুষের মন এমনই; যখন কারও প্রতি টান কমে যায়, সেটা আগে মাথায় আসে, তারপর আচরণে দেখা দেয়, আর শেষে এসে সিদ্ধান্তে ঠেকে। আপনি যেদিন জানতে পারলেন, সে তার অনেক আগেই আপনাকে মানসিকভাবে ছেড়ে দিয়েছে।

Emotional Withdrawal থিওরী অনুযায়ী, মানুষের অনুভূতি ধীরে ধীরে গুটিয়ে নেয়া। চাইলে খেয়াল করে দেখবেন, সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার আগেই কিছু সিগন্যাল দেখা দেয়:

কথা বলতে ইচ্ছা কমে যায়।
ছোট বিষয়ে ভুল বোঝাবুঝি বাড়ে।
আপনাকে আগের মতো গুরুত্ব দেয় না।
নতুন কিছুতে অদ্ভুত আগ্রহ।
মেসেজের রিপ্লাই ঠিকমতো না দেওয়া।

এগুলো আসলে দূরত্ব তৈরি করার প্রি-সিগন্যাল।

এর সাথে আরেকটা ব্যাপার কাজ করে, যাকে বলে Cognitive Dissonance। মানুষ যখন ভেতরে ভেতরে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন সে নিজের মাথায় একটা গল্প বানিয়ে নেয়, ঠিক আছে, এই সম্পর্কটা আমার জন্য না। তার সাথে আমি কম্ফট না। সে বদলে গেছে। ইত্যাদি
এই গল্পটা বানানোর কারণ হলো সিদ্ধান্তটাকে নিজের চোখে ন্যায্য দেখানো। যেন অপরাধবোধ কম লাগে।

আর সত্যি কথা কি জানেন?
অনেকেই সরাসরি বলে চলে যাওয়ার সাহস রাখে না। তারা চুপচাপ দূরে সরে যায়, অজুহাত খোঁজে, আর আপনাকে ভুল বোঝায়, শেষে একটা অছিলা পেয়ে বলেই দেয়… আমি আর পারছি না।

মানুষ যখন আপনার হাত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেয়, সে অনেক আগেই মনের ভিতরে আপনাকে ছেড়ে দিয়েছে। আপনি শুধু সেটা দেরিতে টের পেয়েছেন। যে আপনার লাইফ থেকে চলে গেছে, সে আজকে না অনেক আগেই মানসিকভাবে বেরিয়ে গিয়েছিল। আজ শুধু দরজাটা বন্ধ করার সাহস করেছে।

এছাড়াও আপনি দেখবেন কিছু সম্পর্ক আছে যেগুলো দিনে ৩৬ বার করে ব্রেকআপ হয়, তারপরও তারা আবার এক হয়ে যায়। কিন্তু যে সম্পর্ক ভিতর থেকে ভেঙ্গে যায় সামান্য একটা কারণে বিচ্ছেদ হয় এ ধরনের সম্পর্ক গুলো কখনোই আর জোড়া লাগেনা। বা ঠিক হয় না।

তাহলে বুঝলেন তো ব্যাপারটা নাকি?
সো, হুট করে কেউ চলে গেলে ভাববেন না যে আজকে ব্রেকআপ হয়েছে। এমনটা ঘটলে ভেবে নিয়েন বিচ্ছেদ অনেক আগেই হয়েছিল আজ শুধু তা প্রকাশ করেছে। 🔪💔

Philosopher In Town:
Jahid Hasan Scientist 🧑‍🔬

26/11/2025

মানুষ রাগ করলে যেসব কথা বলে ওগুলো ৭০% আগে থেকেই মনে জমে থাকা কষ্ট। রাগ মানে হচ্ছে অনুভূতির দরজা খুলে যাওয়া। তখন মুখে যা আসে তা Filtered থাকে না।

আর মানুষ রাগের সময়ই সত্য কথা বলে, স্বাভাবিক অবস্থায় যেটা বলা যেতো না, রাগের মুহূর্তে সেটা সহজে বলে ফেলা যায়।

26/11/2025

মানুষ আসলে মানুষের কথায় না, আচরণে বিশ্বাস করে।

কেউ যদি প্রতিদিন বলে "আমি আছি তোমার পাশে, কিন্তু প্রয়োজনে থাকে না, তাহলে মস্তিষ্ক সেই কথাকে ডিলিট করে দেয়। Because.
Brain Trusts Patterns, Not Promises.!

তাই, কাউকে কোনো কথা দিলে অবশ্যই সেই কথা রাখুন।

26/11/2025

মানুষ আসলে কি চায়?
আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন মানুষ মুখে যা বলে, বাস্তবে সে সেটা খুব কমই চায়। চায় অন্য কিছু, বলে অন্য কিছু, করে আবার একদম আলাদা কিছু। এই তিন দিকের ফারাকটাই মানুষের পুরো সমস্যার শুরু।

সাইকোলজিতে একটা বিষয় আছে: Human Hidden Needs. অর্থাৎ মানুষের প্রকৃত চাহিদা যা সে মুখে বলে না, কিন্তু তার আচরণে সেটা প্রকাশ পায়।

চলুন বিষয়টা সহজভাবে দেখি, আমরা আসলে কোন কোন চাহিদার পেছনে জীবন কাটাই.?

১। স্বীকৃতি (Recognition)
সত্যি কথা? মানুষ টাকা চায় না, টাকা দিয়ে যে অস্তিত্বের মূল্য পাওয়া যায়, সেটা চায়। এটা তুমি ভালো করছো, এই চারটা শব্দের জন্যই মানুষ চাকরি বদলায়, রিলেশন ভাঙে, নতুন জীবন শুরু করে।

উদাহরণস্বরূপ:
আপনি যখন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন, এটা নিজের জন্য দেন না। লাইক দেখেন কমেন্ট দেখেন এটা আপনার ‘আমি আছি’ এটা প্রমাণ করার ক্ষুদ্র চেষ্টা।

২। নিরাপত্তা (Safety)
শুধু টাকা বা বাড়ি না মানসিক নিরাপত্তাই আসল জিনিস। আপনি কারো সাথে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ কেন করেন? কারণ আপনি জানেন, সে আপনাকে ভাঙবে না, জাজ করবে না।

আল-কোরআনে বারবার বলা হয়েছে "নামানিফা ইমানের পর নিরাপত্তা।" ইনসান সব সময় আশ্রয় খোঁজে।

৩। গুরুত্ব (Importance)
এটা মানুষের সবচেয়ে গভীর ক্ষুধা। যে ক্ষুধা না মিটলে মানুষ সাফল্য পেলে খুশি না হয়েও মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে।

উদাহরণস্বরূপ:
আপনি কোনো সম্পর্ক ধরে রাখেন কেন? কারণ সেখানে আপনি ‘কারো মানুষ’ হয়ে থাকেন। এই অনুভূতিটা যে হারায়, সে সম্পর্ক ভেঙে যায়।

৪। নিয়ন্ত্রণ (Control)
মানুষ তার জীবন নিজের হাতে রাখতে চায়।
বলাই হয় কেউ আমাকে চালাবে না। এটা স্বাধীনতার প্রশ্ন না… এটা আত্মমর্যাদার প্রশ্ন।

সাইকোলজিতে এটাকে বলে Locus of Control
যাদের Control inside থাকে, তারা সহজে ভেঙে পড়ে না।

৫। অর্থপূর্ণতা (Meaning)
এইটা সবচেয়ে বড় ব্যাপার। আপনি লক্ষ্য করবেন যাদের জীবনে অর্থ নেই, তাদের জীবন আছে কিন্তু বাঁচা নেই।

দর্শনে ভিক্টর ফ্র্যাঙ্কল বলেছেন, মানুষ সুখ খোঁজে না, বরং খোঁজে জীবনের অর্থ। ইসলামও বলে,
জীবনের উদ্দেশ্য পরিষ্কার হলে পথ নিজেই পরিষ্কার হয়ে যায়।

তাহলে আমরা কীভাবে এই চাহিদাগুলো বুঝব?
১/ মানুষ যা বলছে, তার চেয়েও বেশি গুরুত্ব দিন সে কী করছে সেটাতে।
২/ সে কোন কথায় সবচেয়ে বেশি রিঅ্যাক্ট করে ওখানেই তার চাহিদা লুকানো।
৩/ যে জিনিস তাকে ভাঙে, আসলে সেই জিনিসই তার প্রয়োজনকে প্রকাশ করে।
৪/ মানুষ সবসময় তার ‘ব্যথার জায়গা’ থেকে সিদ্ধান্ত নেয় লজিক থেকে না।

মানুষকে বুঝতে হলে তার কথায় নয়, তার ব্যথায় কান দিতে হয়। কারণ মানুষ আচরণ দিয়ে যা লুকায়, অনুভূতি দিয়ে সেটা ফাঁস করে দেয়।

আপনার নিজের জীবনেও একটু খেয়াল করুন আপনি আসলে কী চাইছেন? টাকা? প্রেম? সাফল্য? নাকি ভিতরের সেই ফাঁকা জায়গাটা ভরানোর একটা কারণ?

যেদিন এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন,
আপনার পথ নিজে থেকেই তৈরি হয়ে যাবে।
এটাই মানুষের চাহিদার আসল মনস্তত্ত্ব।

26/11/2025

আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক যেমন রাখা উচিত, তেমন জীবন বাঁচানো ও ফরজ, যারা জীবনকে বিষাক্ত করে তাদের থেকে দূরে থাকা জীবনের প্রয়োজন!

25/11/2025

আপনি এখন যা চিন্তা করেন সেটা নেগেটিভ হোক কিংবা পজিটিভ? ৩ থেকে ৭ বছরের মধ্যে ঠিক সেই দিকেই আপনার জীবন চলে যাবে।

এটা কোন ম্যাজিক্যাল ব্যাপার না।
এটা মানবমস্তিষ্কের আকর্ষণ সিদ্ধান্তের সাইকোলজি।

বিহেভিয়ারাল সায়েন্সে Cognitive Consistency বলে একটা ধারণা আছে: মানুষ যেভাবে ভাবতে থাকে, তার আচরণ, সিদ্ধান্ত, সম্পর্ক সবকিছুই ধীরে ধীরে সেই ভাবনার দিকে মোড় নেয়।

এটা আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন, সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তাতে আমার সত্যিই কিচ্ছু আসে যায় না। কিন্তু আপনার জীবনে অনেক কিছুই হারিয়ে যাবে, যদি ভুল চিন্তাকে আপনি মাথায় জায়গা দেন।

আপনার Negative Thoughts কিভাবে আপনাকে ধীরে ধীরে ভেঙে দেয়?
"আমি যাকে ভালোবাসি সে হয়তো আমার সাথে চিট করছে" এই একটা চিন্তাই আপনাকে সন্দেহপ্রবণ, রুড, অতিরিক্ত রিঅ্যাক্টিভ করে তোলে। শেষে সত্যি সত্যি সম্পর্কটাই ভেঙে যায় আপনার নিজের আচরণের কারণেই।

"রাস্তা পার হওয়ার সময় হঠাৎ গাড়ি এসে হয়তো আমায় ধাঁক্কা দিবে" এ ভাবনা আপনাকে অন্যমনস্ক করে দেয়, আপনি নিজের ব্রেইনকে বিপদের জন্য প্রোগ্রাম করে ফেলেন। তারপর
একদিন আসলেই দুর্ঘটনা ঘটেই যায়।

"আমি পড়া মনে রাখতে পারি না"
ব্রেইন এটাকে সত্য ধরে নেয়। তারপর যেকোনো নতুন জিনিস শেখাই কঠিন হয়ে যায়।

"আমি যোগ্য না"
এই একটা চিন্তা মানুষকে সবচেয়ে ভয়ানক জায়গায় নিয়ে যায়: নিজের সম্ভাবনাকে মে'রে ফেলে, যে নিজেকে কিছুই ভাবে না বাস্তবে তার উপস্থিতি থাকা না থাকা সমান ব্যাপার।

মজার ব্যাপার হলো, এই ভয়গুলো সত্যি হবার কারণ শুধু ভয় নয়, আপনার আচরণ ধীরে ধীরে ভয় অনুযায়ী গড়ে ওঠে।

আপনার Positive Thoughts কিভাবে আপনাকে এগিয়ে নেয়?
"সামনের সময়টা আমার জন্য ভালো যাবে।"
এই চিন্তা ব্রেইনকে ইতিবাচক রুটিন তৈরি করতে বাধ্য করে। আপনি সুযোগ খুঁজে বেড়ান, আর সুযোগও তখন আপনাকে খুঁজে নেয়।

"আমি কোটিপতি না হলেও স্বাবলম্বী হব।"
এটা আপনাকে ডিসিপ্লিনে রাখে। স্থিরতা শেখায়। হঠাৎ লোভ ইমপালস এসব জিনিস থেকে আপনাকে দূরে রাখে।

"সবার সাথে আমার ভালো বন্ডিং আছে।"
আপনি নিজের অজান্তেই আরও ইমোশনালি ইন্টেলিজেন্ট হয়ে ওঠেন। এবং অন্যরাও আপনার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে।

সাইকোলজিতে একে বলা হয়: Self Fulfilling Prophecy. আপনি যেভাবে ভাবেন, জীবন ঠিক সেভাবেই Unfold হয়ে যায়।

সত্যি বলতে?
আমি যতই সাইকোলজি দিয়ে বিষয়টাকে কভার করি না কেন, কিন্তু বিষয়টা আসলে ইউনিভার্সকে আকর্ষণ করার, Low Of Attraction. অর্থাৎ আপনার আজকের চিন্তা আগামীতে বাস্তবায়ন হবে। আজ আপনি মাথায় যে বীজ লাগাচ্ছেন, ভবিষ্যতে সেটাই গাছ হয়ে আপনার জীবন দখল করবে।

আমি আমার কাউন্সিলিং সেশন গুলোতে এই বিষয়টা ক্লায়েন্টদের স্পষ্টভাবে বুঝিয়েছি।

এখন প্রশ্ন হলো! আপনি ঠিক কোন বীজ লাগাচ্ছেন? ভয়? নাকি সম্ভাবনা?

৩/৭ বছর সময় খুব বেশি না।
দেখুন, করোনা চলে গেছে আহ প্রায় ৬ বছর তখন আমরা শুধু বেঁচে থাকার চিন্তায় ছিলাম, আজ আমরা বেঁচে আছি কিন্তু কেউই বিশেষ কিছু হতে পারিনি। কারণ আমাদের চিন্তাটাই ছিল ওরকম।

তাই আপনার ব্রেইনকে একটু সিরিয়াসলি নিন।
কারণ আপনার পরের জীবনটা তৈরি হবে আজকের চিন্তাগুলো দিয়ে।

Philosopher In Town:
Jahid Hasan Scientist 🧑‍🔬