Altaf Husain

Altaf Husain Passionate Web Developer | Entrepreneur | Love to explore The world Welcome to my Page ! I'm Altaf Husain. I give my customers best service and support as well.

I'm a professional web developer and keep expertise in WordPress, Elementor,wix and Shopify. I design websites with attractive and professional-looking like premium themes or templets also fully mobile friendly and SEO friendly, customization, and Development Expertise holding 4 Years of experience in this field.

অনেক আগের পিক🏵️🏵️
02/06/2025

অনেক আগের পিক🏵️🏵️

গাজওয়াতুল হিন্দ।পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ। যা ভারতবর্ষে হিন...
09/05/2025

গাজওয়াতুল হিন্দ।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ।

যা ভারতবর্ষে হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধ সংগঠিত হবে। এই যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে মুসলমানদের বিজয় হবে। আর এই ভবিষৎ বাণী করেছিলেন হযরত রাসুলে পাক (সা.)।

কিন্তু কবে আসবে এই গাজওয়াতুল হিন্দ? আর ঈমানদার মুসিলমদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এই গাজওয়াতুল হিন্দ তা বলাবাহুল্য রাখেনা। গাজওয়া শব্দের অর্থ হলো অভিযান আর হিন্দ হলো স্থানের নাম। ১৪’শ বছর আগে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রিলঙ্কা, অফগানিস্থান, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানকে বলা হতো হিন্দ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশকে বলা হতো হিন্দ বা হিন্দুস্থান।

পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফের বা মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তর জিহাদ বা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্থানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জিহাদ চালিয়ে যাবে এবং চুড়ান্ত বিজয় লাভ করবে।

মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ হবে যে হয় তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।

অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের চুড়ান্ত যুদ্ধ। রাসুল (সা) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (সা.) কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি এমন করছেন কেন!

রাসুল (সা.) বললেন, আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (সা.) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক।

ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকনু পর্যন্ত ডুবে যাবে এবং যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে। এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনী দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর উপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।

দয়াল নবী রাসুলে পাক (সা.) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ)।

22/04/2025

হযরত আলী (রাঃ) একবার দারুণ অভাব অনটনে পড়লেন। একদিন স্ত্রী ফাতিমা (রাঃ)-কে বললেন,
- "যদি তুমি নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লম -এর নিকট গিয়ে কিছু চেয়ে আনতে তাহলে ভালো হতো।"
ফাতিমা (রাঃ) গেলেন। তখন নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উম্মু আয়মন (রাঃ) বসা ছিলেন। ফাতিমা দরজায় টোকা দিলেন। নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মু আয়মনকে বললেনঃ
"নিশ্চয় এটা ফাতিমার হাতের টোকা। এমন সময় সে আমাদের নিকট এসেছে যখন সে সাধারণতঃ আসতে অভ্যস্ত নয়।"
ফাতিমা (রাঃ) ঘরে ঢুকে বললেনঃ
- "ইয়া রাসূলাল্লাহ! এই ফেরেশতাদের খাদ্য হলো তাসবী-তাহলীল ও তাহমীদ। কিন্তু আমাদের খাবার কি?"
রসূল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ
"সেই সত্তার শপথ যিনি আমাকে সত্যসহকারে পাঠিয়েছেন, মুহাম্মাদের পরিবারের রান্না ঘরে ত্রিশ দিন যাবৎ আগুন জ্বলে না। আমার নিকট কিছু ছাগল এসেছে, তুমি চাইলে পাঁচটি ছাগল তোমাকে দিতে পারি। আর তুমি যদি চাও এর পরিবর্তে আমি তোমাকে পাঁচটি কথা শিখিয়ে দিতে পারি যা জিবরীল আমাকে শিখিয়েছেন।"
ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ "আপনি বরং আমাকে সেই পাঁচটি কথা শিখিয়ে দিন যা জিবরীল আপনাকে শিখিয়েছেন।"
নবী সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "বল -
يا اول الاولين، يا اخر الآخرين، يا قوة المتين، يا راحم المساكين، يا ارحم الراحمين،
👉(১) ইয়া আউয়ালাল আউয়ালিন।
👉(২) ইয়া আখিরাল আখিরিন।
👉(৩) ইয়া কুওয়াতিল মাতীন।
👉(৪) ইয়া রহীমাল মাসাক্বীন।
👉(৫) ইয়া আরহামার রহীমিন।
অর্থঃ
👉(১) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র প্রথম।
👉(২) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র শেষ।
👉(৩) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র শক্তিধর।
👉(৪) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র গরীবদের প্রতি দয়ালু।
👉(৫) হে আল্লাহ! আপনি একমাত্র দয়াশীল।
এই পাঁচটি কথা শিখে ফাতিমা (রাঃ) ফিরে গেলেন ‘আলীর (রাঃ) নিকট। ফাতিমাকে দেখে ‘আলী (রাঃ) প্রশ্ন করলেনঃ "খবর কি?"
ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ "আমি দুনিয়া পাওয়ার জন্য প্রত্যাশা নিয়ে তোমার নিকট থেকে গিয়েছিলাম, কিন্তু ফিরে এসেছি আখিরাত নিয়ে।"
হযরত আলী (রাঃ) বললেনঃ "আজকের দিনটি তোমার জীবনের সর্বোত্তম দিন।"
সূত্রঃ কানয আল-‘উম্মাল-১/৩০২; হায়াত আস সাহাবা-১/৪৩। ফাতিমা (রাঃ)-এর জীবনী। ]
সুবহান আলাহ্! আল্লাহ সর্ব হালতে আমাদেরকে সবরকারী ও শুকুরগুজারী বান্দা হওয়ার তওফিক দান করুন। ওয়ামা তওফিক ইল্লাবিল্লাহ। আমিন।।

ঈদের দিনের সুন্নাত কয়টি১. দুই ঈদের রাতে গুরুত্বসহ ইবাদত করা। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,مَنْ قَامَ لَيْلَتَيِ الْعِيدَيْنِ مُ...
30/03/2025

ঈদের দিনের সুন্নাত কয়টি
১. দুই ঈদের রাতে গুরুত্বসহ ইবাদত করা। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
مَنْ قَامَ لَيْلَتَيِ الْعِيدَيْنِ مُحْتَسِبًا لِلَّهِ , لَمْ يَمُتْ قَلْبُهُ يَوْمَ تَمُوتُ الْقُلُوبُযে ব্যক্তি ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার রাতে জাগরিত থেকে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকবে, তাহলে তার দিল কেয়ামতের দিন মরবে না। (ইবন মাজাহ ১৭৮২) (কেয়ামতের আতঙ্কের কারণে অন্যান্য লোকের অন্তর ঘাবড়ে গিয়ে মৃতপ্রায় হয়ে যাবে। কিন্তু দুই ঈদের রাতে ইবাদতকারীর অন্তর তখন ঠিক থাকবে, ঘাবড়াবে না।)২. মিসওয়াক করা। ইবনুল মুসাইয়াব রহ. বলেন, السواك في يوم العيد سنة ঈদের দিন মিসওয়াক করা সুন্নাত। (মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক ৩/৩০৮)৩.গোসল করা। নাফি রহ. বলেন ,أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَغْتَسِلُ يَوْمَ الْفِطْرِ قَبْلَ أَنْ يَغْدُوَ إِلَى الْمُصَلَّىইবনে উমর রাযি. থেকে বর্ণিত যে, তিনি ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বে গোসল করতেন। (মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হাদিস: ৬০৯)ইমাম নববী রহ. বলেন,اتفاق العلماء على استحباب الاغتسال لصلاة العيد. والمعنى الذي يستحب بسببه الاغتسال للجمعة وغيرها من الاجتماعات العامة موجود في العيد بل لعله في العيد أبرزঈদের নামাযের জন্য গোসল করা মুস্তাহাব মর্মে আলেমদের মতৈক্য উল্লেখ করেছেন। যে কারণে জুমার নামায ও অন্যান্য সাধারণ সম্মিলনের জন্য গোসল করা মুস্তাহাব ঠিক একই কারণ ঈদের ক্ষেত্রেও পাওয়া যায়। বরং ঈদের ক্ষেত্রে সে কারণটি আরও বেশি স্পষ্ট। (https://islamqa.info)৪. শরীয়তসম্মত সাজসজ্জা করা। জাবের রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি ﷺ -এর এমন একটি জুব্বা ছিল যেটা তিনি দুই ঈদের সময় ও জুমার দিন পরতেন। (সহিহ ইবনে খুযাইমা ১৭৬৫)৫. সামর্থ অনুপাতে উত্তম পোশাক পরিধান করা।ইমাম বাইহাকী সহিহ সনদে বর্ণনা করেন যে, ইবনে উমর রাযি. ঈদের জন্য তার সবচেয়ে সুন্দর পোশাকটি পরতেন। ( বায়হাকী : ১৯০১)৬. সুগন্ধি ব্যবহার করা।(মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদীস নং-৭৫৬০)৭. ঈদুল ফিতরে ঈদগাহে যাবার আগে মিষ্টিজাতীয় যেমন খেজুর ইত্যাদি খাওয়া। তবে ঈদুল আযহাতে কিছু না খেয়ে ঈদের নামাযের পর নিজের কুরবানীর গোশত আহার করা উত্তম।বুরাইদা রাযি. থেকে বর্ণিত, নবী করীম ﷺ ঈদুল ফিতরের দিনে না খেয়ে বের হতেন না, আর ঈদুল আজহার দিনে ঈদের নামাজের পূর্বে খেতেন না। সালাত থেকে ফিরে এসে কুরবানীর গোশত খেতেন। (আহমদ : ১৪২২) আনাস রাযি. থেকে ব

01/09/2024

Asslamualikum everyone 👋🤚

সবাই এগিয়ে আসুন
24/08/2024

সবাই এগিয়ে আসুন

Everything is possible if Allah want..
08/01/2024

Everything is possible if Allah want..

নবীকে ( স:) দেখতে চান স্বপ্নে? এই দুরুদ শরীফ পড়তে থাকেন ইনশাআল্লাহ একদিন আপনার হৃদয়ের আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হবে
22/08/2023

নবীকে ( স:) দেখতে চান স্বপ্নে? এই দুরুদ শরীফ পড়তে থাকেন ইনশাআল্লাহ একদিন আপনার হৃদয়ের আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হবে

14/08/2023

গায়ে প্রজাপতি বসলে নাকি বিয়ে হয়,🥲
ফড়িং বসলে নাকি প্রেম হয়,🤔
আমার গায়ে শুধু মশা বসে,🙄
তাহলে আমার কি হবে।🤨🙄😫

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Altaf Husain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Altaf Husain:

Share