Talk & Truth

Talk & Truth Looking for this

জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাতিলরোববার (৩ আগস্ট) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গেজেট অধিশাখা তালিকা থেক...
04/08/2025

জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাতিল

রোববার (৩ আগস্ট) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গেজেট অধিশাখা তালিকা থেকে তাদের নাম বাদ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
তবে কেন তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু বলা হয়নি।
গেজেট থেকে বাদ পড়া আটজন হলেন- টাঙ্গাইলের মো. খলিলুর রহমান তালুকদার (গেজেট নম্বর ২২৯), ঢাকার রামপুরার মুসলেহ উদ্দিন (গেজেট নম্বর ২২৪), নরসিংদীর জিন্নাহ মিয়া (গেজেট নম্বর ৩৭৫), ঢাকার দৌলতখানের শাহ জামান (গেজেট নম্বর ৬১১), ঢাকা সাভারের মো. রনি (গেজেট নম্বর ৭৬৬), নারায়ণগঞ্জের তাওহিদুল আলম জিসান (গেজেট নম্বর ৮১৮), পটুয়াখালীর বশির সরদার (গেজেট নম্বর ৮২৩) এবং শরীয়তপুরের বাধন (গেজেট নম্বর ৮৩৬)।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর (খ) ধারা এবং রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী এই আটজন জুলাই শহীদের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।

03/08/2025
সময় টিভির বর্তমান চেয়ারম্যান ও এমডির বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ সময় টিভির বর্তমান চেয়ারম্যান ও এমডির বিরুদ্ধে মামলার নির্দ...
02/08/2025

সময় টিভির বর্তমান চেয়ারম্যান ও এমডির বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ

সময় টিভির বর্তমান চেয়ারম্যান ও এমডির বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
প্রতীকী ছবি
সময় টেলিভিশনের সাবেক এমডি আহমেদ জোবায়েরকে বাদ দিতে প্রতারণা ও জাল জালিয়াতির অভিযোগে বর্তমান চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ও এমডি শম্পা রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা জানান আহমেদ জোবায়েরের আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

প্রথমে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদ নিয়ে হাইকোর্টে একটি মামলা চলমান। এই মামলা নিয়ে সময় টিভির বর্তমান চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের আপন ভাই মোরশেদুল ইসলাম আরেকজন হলেন সময় টেলিভিশনের এমডি শম্পা রহমান যিনি সিটি গ্রুপের পরিচালক বটে— এই দুজনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের বিচারপতি ক্রিমিনাল প্রসেডিংস ড্র করার নির্দেশ দিয়েছেন। ওনারা জেনে শুনে উদ্দেশ্যমুলকভাবে মহামান্য আদালতে কিছু নথি ও কাগজপত্র উপস্থাপন করেছেন যেগুলো ফ্রড (প্রতারণা) হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এবং ফ্রডোল্যান্ড ( প্রতারণামূলক কাজ) করার জন্য মহামান্য আদালত তাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল প্রসেডিংস ড্র ( ফৌজদারি মামলা করার জন্য) আদেশ দিয়েছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন এটা ফ্রড ইন দ্য হাইয়েস্ট লেভেল ( সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে প্রতারণা)। অর্থাৎ একজন এমডিকে অপসারণ করার জন্য তারা ( মোরশেদুল ইসলাম ও শম্পা রহমান) কিছু চিঠি ইস্যু করেছিলেন। ওনারা দেখেন কত বড় ফ্রড ( প্রতারণা) করেছেন… ওনারা নিজেদের ঠিকানায় নিজেরা চিঠি ইস্যু করেছেন এবং কাগজপত্রে দেখিয়েছেন ২রা ডিসেম্বর চিঠি ইস্যু করেছেন, কিন্তু বাস্তবে চিঠি ইস্যু করেছেন ফেব্রুয়ারি মাসে। ওনারা অনেক নথিপত্র দিয়েছেন— যেগুলো জাল ফেব্রিকেটেড। এবং প্রতিটি ওনারা ইচ্ছাকৃতভাবে অসৎ উদ্দেশ্য পরিকল্পনামাফিক করেছেন। যে কারণে মহামান্য আদালত আমাদের বক্তব্যে সন্তোষ্ট হয়ে ওনাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলার করার নির্দেশ দিয়েছেন।

সময় মিডিয়া লিমিটেড বনাম আহমেদ জোবায়ের শীর্ষক এই মামলায় আহমেদ জোবায়েরের আইনজীবী হিসেবে আরো আছেন সুপ্রিম বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। তিনিও গণমাধ্যমে কথা বলেছেন।

ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, সময় টেলিভিশনের চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ও এমডি শম্পা রহমান আদালতের সাথে প্রতারণা করেছেন। কেউ যদি আদালতে কোনো জাল বা প্রতারণামূলক ডকুমেন্ট সাবমিট (নথি জমা) করে, তাহলে আদালত যেকোনো পক্ষের দরখাস্তের প্রেক্ষিতে অথবা সুয়োমোটো (স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে) তাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল মামলা করার নির্দেশ দিতে পারে।

দেশের জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল সময় টিভির পরিচালনা নিয়ে হাইকোর্টে মামলা চলছে গেলো বছরের ১৪ আগস্ট থেকে। সময় মিডিয়া লিমিটেডের লাইসেন্সধারী ও প্রায় ১৮ শতাংশ শেয়ারের মালিক আহমেদ জোবায়ের টেলিভিশনটির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ফিরে পেতে এই মামলাটি করেন। মূলত সময় মিডিয়া লিমিটেডের ‘বি’ গ্রুপের পরিচালকরা ‘এ’ গ্রুপের অন্যতম পরিচালক আহমেদ জোবায়েরকে এমডি পদ থেকে অব্যাহতি দিলে এই মামলার সূত্রপাত। প্রথমে গত আগস্টে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং পরে ডিসেম্বরে আহমেদ জোবায়েরেকে পরিচালক পদ থেকেও সরিয়ে দেয়া হয়। এসব সিদ্ধান্ত আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন আহমেদ জোবায়ের। গত ১৪ মে একই বেঞ্চ পরিচালকের পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে সরানোর কর্মকাণ্ডকে বাতিল ঘোষণা করেন। এসব কর্মকাণ্ড যাচাই করতে গিয়ে আদালতের কাছে সময় টিভির চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ও এমডি শম্পা রহমানের নানা জাল জালিয়াতির বিষয়টি উন্মোচিত হয়। তারই প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার এই ফৌজদারি মামলা দায়েরের আদেশ দিলেন।

জানা গেছে গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর সময় মিডিয়া লিমিটেড একটি অতিরিক্ত সাধারণ সভা( ইজিএম) করে আহমেদ জোবায়েরকে পরিচালক পদ থেকে অপসারণ করে। নিয়ম অনুযায়ী ইজিএম করার বিষয়টি আহমেদ জোবায়েরসহ সব পরিচালককে তিন সপ্তাহ আগে জানাতে হবে। কিন্তু সময় কর্তৃপক্ষ সেটি না করে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছে।

তারা আদালতকে জানিয়েছে ইজিএম—এর বিষয়টি আহমেদ জোবায়েরকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। কিন্তু তিনি ইজিএম— এ হাজির হননি। ফলে তার অনুপস্থিতিতে অন্য পরিচালক ও শেয়ারহোল্ডারদের সিদ্ধান্ত মতে আহমেদ জোবায়েরকে পরিচালক পদ থেকে অপসারণ করা হয়। কিন্তু প্রকৃত তথ্য হলো ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর ইজিএম করলেও আহমেদ জোবায়েরের নামে চিঠি পাঠিয়েছে ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সালে। চিঠির প্রাপকের ঠিকানায় আহমেদ জোবায়েরের নাম ঠিকানা লিখলেও চিঠিটি তারা পাঠিয়েছে অডিট ভবনের পোস্ট অফিস থেকে গুলশান পোস্ট অফিসে। গুলশান পোস্ট অফিস মূলত সিটি গ্রুপের প্রধান কার্যালয় এলাকায়। আহমেদর জোবায়েরের ঠিকানা সেটি নয়।

আহমেদ জোবায়েরর আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এই জালিয়াতির বিষয়টি তথ্য প্রমাণসহ আদালতের নজরে আনলে আদালত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ সালের ইজিএম— এর সিদ্ধান্তের ওপর স্থগিতাদেশ দেন। এছাড়া একই দিনে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম— এর সিদ্ধান্তের ওপরও স্থগিতাদেশ দেন আদালত। এর ফলে, কোম্পানির আটিকেল অব এসোসিয়েশন বদল করার সিদ্ধান্ত স্থগিত থাকবে এবং আহমেদ জোবায়ের পরিচালক পদে বহাল থাকবেন বলে আদেশ দেন।

এই মামলায় আহমেদ জোবায়েরের আইনজীবী প্যানেলে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যরিস্টার কায়সার কামাল ছাড়াও আরো আছেন ব্যারিস্টার আহমেদ নাকিব করিম, ব্যারিস্টার সাকিব মাহবুব, ব্যারিস্টার রাফিউল মাহমুদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট ফয়সাল আল মাহমুদ।

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ সে...
01/08/2025

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন মেজরের বিরুদ্ধে। তাকে ইতিমধ্যে আটক করে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসে অফিসার্স মেস-এ-তে প্রেস ব্রিফিংয়ে মেজর সাদিককে সেনা হেফজতে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন সেনা সদরের সামরিক অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দলটির বাছাইকৃত ক্যাডারদের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

রাজধানীর মিরপুর, ভাটারা, কাটাবন ও পূর্বাচল এলাকায় দেওয়া হয় এসব প্রশিক্ষণ। এর মধ্যে গত ৮ জুলাই ভাটারা থানা এলাকার একটি কনভেনশন সেন্টারে সকাল থেকে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের প্রায় ৪০০ নেতাকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীদের দুই দিন আগেই একটি টোকেন সরবরাহ করা হয়।
আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের এসব ক্যাডারদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পালন করেন মেজর সাদিকুল হক ওরফে মেজর সাদিক।

তাকে গত ১৭ জুলাই নিজ বাসস্থান রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সাদেকুল হক সাদেক নামের ওই মেজর বর্তমানে তাদের হেফাজতে রয়েছেন এবং এ বিষয়ে তদন্ত চলমান আছে। তদন্তে তিনি দোষী প্রমাণিত হলে সেনাবাহিনীর প্রচলিত নিয়মে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যে নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের ২২ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এদের মধ্যে গত ১২ জুলাই উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকার একটি বাসা থেকে যুবলীগ নেতা সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করে ভাটারা থানা পুলিশ। ওই দিন একই এলাকার একটি বাসা থেকে আওয়ামী লীগের নেত্রী শামীমা নাসরিনকে (শম্পা) গ্রেপ্তার করা হয়।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর একটি সূত্র জানায়, সোহেল রানা ও শম্পাকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করে তথ্য যাচাই করা হয়। তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই বৈঠকে অংশ নেওয়া মেজর সাদিকুল হক ওরফে মেজর সাদিককে হেফাজতে নেওয়া হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেজর সাদিকুল হক ওরফে মেজর সাদিক কক্সবাজারের রামু ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত।

গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, মেজর সাদিকের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন তার স্ত্রী সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সুমাইয়া জাফরিন।
গোয়েন্দা তথ্য বলছে, সাদেক ও সুমাইয়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার সময় শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে নেতাকর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন। আর সরকার উৎখাতের এই পরিকল্পনার বিষয়টি কলকাতায় বসে সার্বিক তত্ত্বাবধান করছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তাকে সহযোগিতায় সেখানে রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা ও পুলিশের সাবেক কর্মকর্তারা। এ ছাড়া সরকার উৎখাতের এই পরিকল্পনায় কৌশলগত সহযোগিতা করছেন দিল্লিতে অবস্থান করা পলাতক অতিরিক্ত আইজিপি ও পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক প্রধান পলাতক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিবুর রহমান।
এদিকে আজ শুক্রবার আইএসপিআর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা সংক্রান্ত অভিযোগে সেনা হেফাজতে নেওয়া সেনা কর্মকর্তার বিষয়ে তদন্তে আদালত গঠন করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আদালতের সুপারিশক্রমে সেনা আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আইএসপিআর আরো জানায়, ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের লক্ষ্যে ইতিমধ্যে তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে এবং প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। পূর্ণ তদন্ত শেষ হওয়া সাপেক্ষে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

01/08/2025

🤯 Mind-blowing facts that will make you question everything! Which one shocked you the most? 🤔

31/07/2025

Delta Flight Nightmare! 😱 14 passengers injured in severe turbulence. Were you on this flight? Share your experience! 👇

31/07/2025

🤯 Horse racing's hidden danger?! Plus, did you know about New Jersey's eggplant empire?! 🍆

🇧🇩 🇧🇩 🇧🇩✌✌✌প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে দিন...
16/12/2024

🇧🇩 🇧🇩 🇧🇩✌✌✌
প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে দিনটিকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়। নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। এর ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

01/12/2024

Sorry guys
I am busy in last few days

সাফজয়ী বাংলাদেশ নারী দলের মিডফিল্ডার সুমাইয়া মাতসুশিমার জন্ম জাপানে। 🇧🇩😍❤️তার মা জাপানিজ এবং বাবা বাংলাদেশি।২ বছর বয়সে ত...
17/11/2024

সাফজয়ী বাংলাদেশ নারী দলের মিডফিল্ডার সুমাইয়া মাতসুশিমার জন্ম জাপানে। 🇧🇩😍❤️

তার মা জাপানিজ এবং বাবা বাংলাদেশি।
২ বছর বয়সে তাকে দেশে আনা হয় এবং ৭ বছর বয়সে তাকে স্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত করা হয়।

খেলার সুন্দর্যের পাশাপাশি তার রুপের সুন্দর্যের জন্য আসছে আলোচনায়।

Sumaya Matsushima, a midfielder for the Bangladeshi women's team, was born in Japan to a mixed heritage family. Her mother is Japanese, while her father hails from Bangladesh. Relocated to Bangladesh at 2 and permanently at 7, Sumaya's athletic prowess is complemented by her striking features, garnering attention from fans and critics alike.

Address

Sylhet
1100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Talk & Truth posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share