Unofficial Before You Exit

Unofficial Before You Exit Hello Guys
Do like My Page To Get Latest News,Science Facts,Stories,Sarcastic Posts,Inspiration Stor

13/08/2025

সিলেট সাদা পাথর শেষ এখন চাঁদে পাথর তুলতে আসছে😂

13/08/2025

সম্পদের কত লোভ, আহ! সন্তানদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করুন।

তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি মৃত সাগরের পানিও,এতে তার রক্ত...
18/06/2025

তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?

উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি মৃত সাগরের পানিও,এতে তার রক্তচাপ বাড়ে না।

কারণ,তার কিডনি পানিকে ফিল্টার করে,যাতে সে তা তাজা পান করতে পারে। কাজেই তার কিডনি লবণ থেকে পানি আলাদা করে দেয়।

উট কাঁটা খেতে পারে,এতে তার পাকস্থলী ও অন্ত্রের কোনো ক্ষতি হয় না, কারণ তার লালা এসিডের মত,যা কাঁটা গলিয়ে দেয়। পরে সে ওই কাঁটা রুটি ও আটার মতো খেয়ে ফেলে। এজন্য হাতে পায়ে কাঁটা ফুটলে আরব বেদুইনরা সেখানে উটের লালা লাগিয়ে দেয়। এবং সেই কাঁটা গলে বেরিয়ে আসে।

উটের চোখের পর্দা দুটি। একটি পাপড়ির পর্দা এবং অন্যটি মাংসের। এজন্য মরুভূমির ধূলিকণার মধ্যে চলতে পারে এবং তার চোখের ক্ষতি হয় না। কারণ সে তখন স্বচ্ছ পাপড়ির পর্দা বন্ধ করে দেয়।

উট তার দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন করতে পারে। বরফঢাকা জমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা বাড়াতে পারে এবং উত্তপ্ত মরুভূমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা কমাতে পারে।

‎ أفلا ينظرون الى الإبل كيف خلقت

তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে।
আল কুরআন [৮৮:১৭]

সুবহানাল্লাহ!

Celebrating my 9th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
29/05/2025

Celebrating my 9th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

টুনটুনি আর নাপিতের কথাউপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী টুনটুনি গিয়েছিল বেগুন পাতায় বসে নাচতে। নাচতে-নাচতে খেল বেগুন কাঁটার খোঁচা...
25/05/2025

টুনটুনি আর নাপিতের কথা
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

টুনটুনি গিয়েছিল বেগুন পাতায় বসে নাচতে। নাচতে-নাচতে খেল বেগুন কাঁটার খোঁচা। তাই থেকে তার হল মস্ত বড় ফোড়া। ও মা, কী হবে? এত বড় ফোড়া কী করে সারবে?

টুনটুনি একে জিগগেস করে, তাকে জিগগেস করে। সবাই বললে, ওটা নাপিত দিয়ে কাটিয়ে ফেল।'

তাই টুনটুনি নাপিতের কাছে গিয়ে বললে, 'নাপিতদাদা, নাপিতদাদা, আমার ফোড়াটা কেটে দাও না।'

নাপিত তার কথা শুনে ঘাড় বেঁকিয়ে নাক সিটকিয়ে বললে, 'ঈস! আমি রাজাকে কামাই, আমি তোর ফোড়া কাটতে গেলুম আর কি!'

টুনটুনি বললে, 'আচ্ছা দেখতে পাবে এখন, ফোড়া কাটতে যাও কি না।' বলে সে রাজার কাছে গিয়ে নালিশ করলে, 'রাজামশাই, আপনার নাপিত কেন আমার ফোড়া কেটে দিচ্ছে না? ওকে সাজা দিতে হবে।'

শুনে রাজামশাই হো-হো করে হাসলেন, বিছানায় গড়াগড়ি দিলেন, নাপিতকে কিছু বললেন না। তাতে, টুনটুনির ভারি রাগ হল। সে ইঁদুরের কাছে গিয়ে বললে, 'ইঁদুরভাই, ইঁদুরভাই, বাড়ি আছ?'

ইঁদুর বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই। এস ভাই। বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি এক কাজ কর।'

ইঁদুর বললে, 'রাজামশাই যখন ঘুমিয়ে থাকবেন, তখন গিয়ে তাঁর ভুঁড়িটা কেটে ফুটো করে দিতে হবে।'

তা শুনে ইঁদুর জিভ কেটে কানে হাত দিয়ে বললে, 'ওরে বাপরে! আমি তা পারব না।'

তাতে টুনটুনি রাগ করে বিড়ালের কাছে গিয়ে বললে, 'বিড়ালভাই, বিড়ালভাই, বাড়ি আছ?'

বিড়াল বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই? এস ভাই! বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি, খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি ইঁদুর মার।'

বিড়াল বললে, 'এখন আমি ইঁদুর-টিদুর মারতে যেতে পারব না, আমার বড্ড ঘুম পেয়েছে।'

শুনে টুনটুনি রাগের ভরে লাঠির কাছে গিয়ে বললে, 'লাঠি ভাই, লাঠি ভাই, বাড়ি আছ?'

লাঠি বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই? এস ভাই! বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি, খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি বিড়ালকে ঠেঙাও।'

লাঠি বললে, 'বিড়াল আমার কী করেছে যে আমি তাকে ঠেঙাতে যাব? আমি তা পারব না।'

তখন টুনটুনি আগুনের কাছে গিয়ে বললে, 'আগুনভাই, আগুনভাই, বাড়ি আছ?'

আগুন বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই? এস ভাই! বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি, খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি তুমি লাঠি পোড়াও।'

আগুন বললে, 'আজ ঢের জিনিস পুড়িয়েছি, আজ আর কিছু পোড়াতে পারব না।'

তাতে টুনটুনি তাকে খুব করে বকে, সাগরের কাছে গিয়ে বললে, 'সাগরভাই, সাগরভাই, বাড়ি আছ?'

সাগর বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই? এস ভাই! বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি, খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি তুমি আগুন নিভাও।'

সাগর বললে, 'আমি তা পারব না।'

তখন টুনটুনি হাতির কাছে গিয়ে বললে, 'হাতিভাই, হাতিভাই, বাড়ি আছ?'

হাতি বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই? এস ভাই! বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি, খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি সাগরের জল সব খেয়ে ফেল।'
হাতি বললে, 'অত জল খেতে পারব না, আমার পেট ফেটে যাবে।'

কেউ তার কথা শুনল না দেখে টুনটুনি শেষে মশার কাছে গেল। মশা দূর থেকে তাকে দেখেই বললে, 'কে ভাই? টুনিভাই? এস ভাই! বস ভাই! খাট পেতে দি, ভাত বেড়ে দি, খাবে ভাই?'

টুনটুনি বললে, 'তবে ভাত খাই, যদি হাতিকে কামড়াও।'

মশা বললে, 'সে আবার একটা কথা! এখুনি যাচ্ছি! দেখব হাতি বেটার কত শক্ত চামড়া!' বলে, সে সকল দেশের সকল মশাকে ডেকে বললে, 'তোরা আয় তো রে ভাই, দেখি হাতি বেটার কত শক্ত চামড়া।' অমনি পিন্-পিন্ পিন্-পিন্ করে যত রাজ্যের মশা, বাপ-বেটা ভাই-বন্ধু মিলে হাতিকে কামড়াতে চলল। মশায় আকাশ ছেয়ে গেল, সূর্য ঢেকে গেল। তাদের পাখার হাওয়ায় ঝড় বইতে লাগল। পিন্-পিন্ পিন-পিন্ ভয়ানক শব্দ শুনে সকলের প্রাণ কেঁপে উঠল। তখন—

হাতি বলে, সাগর শুষি।
সাগর বলে, আগুন নেবাই!
আগুন বলে, লাঠি পোড়াই!
লাঠি বলে, বিড়াল ঠেঙাই!
বিড়াল বলে, ইঁদুর মারি।
ইঁদুর বলে, রাজার ভুঁড়ি কাটি!
রাজা বলে, নাপতে বেটার মাথা কাটি!

নাপিত হাত জোড় করে তোমার ফোড়া কাটি।' কাঁপতে-কাঁপতে বললে, 'রক্ষে কর, টুনিদাদা! এস তোমার ফোঁড়া কাটি। তারপর টুনটুনির ফোড়া সেরে গেল, আর সে ভারি খুশি হয়ে আবার গিয়ে নাচতে আর গাইতে লাগল— টুনটুনা টুন টুন টুন! ধেই ধেই!

দুপুরবেলা ৩৫ ডিগ্রির গরমে আপনি ১টা সেভেনাপ, মোজো কিংবা কোকের বোতলে ২টা চুমুক মারেন কেন?একটু শরীর ঠান্ডা হয়, শান্তি লাগে,...
25/05/2025

দুপুরবেলা ৩৫ ডিগ্রির গরমে আপনি ১টা সেভেনাপ, মোজো কিংবা কোকের বোতলে ২টা চুমুক মারেন কেন?
একটু শরীর ঠান্ডা হয়, শান্তি লাগে, এইজন্য তো?
এইকারণেই অতি ক্ষতিকর জানার পরেও কোল্ড ড্রিংক্সে চুমুক মারতে হয় আপনার।

কিন্তু এসবের একটা উত্তম বিকল্প রয়েছে যেটা একইসাথে গরমে প্রশান্তিদায়ক, ভীষণ স্বাস্থ্যকর এবং তৈরি করাও সহজ।
এটা খেতে জানলে আপনার কোল্ড ড্রিংক্সে চুমুক মারতে চাওয়ার তাড়না মরে যাবে চিরতরে।

পাঞ্জাব, রাজস্থান, গুজরাট, উত্তর প্রদেশ প্রভৃতি অঞ্চলে প্রচণ্ড গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে আর হজম ঠিক রাখতে মৌরি (সৌঁফ) ও মিছরি দিয়ে পানীয় বানানোর প্রচলন রয়েছে। এই পানীয়ের নাম হলো "Saunf ka Sharbat"।
ইংরেজিতে এই শরবত "Fennel Cooling Drink" নামে পরিচিত।
বাংলায় এই শরবতের নাম হতে পারে "মৌরি শরবত"।

এই শরবতের উপকরণগুলো হচ্ছে- মৌরি, তালমিছরি, বিটলবণ, এলাচ এবং কালো গোলমরিচ।
এই উপকরণগুলো একসাথে গুঁড়া করে প্রি-মিক্সড শরবতের পাউডার বানিয়ে নিলে খুবই উত্তম হয়।
যখনই গরমে প্রশান্তি দরকার ১ গ্লাস জলে কয়েক চামচ পাউডার গুলে পান করে ফেলবেন।
১ বার বানিয়ে কাঁচের বয়ামে বা এয়ারটাইট কনটেইনারে সংরক্ষণ করলে এই পাউডার ৩-৪ মাস পর্যন্ত ভালো থাকে।

এই Saunf ka Sharbat Powder বা মৌরি শরবতের গুঁড়া বানানোর পদ্ধতি:

- উপকরণগুলো এই অনুপাতে নিন— মৌরি ১ কাপ (১০০ গ্রাম), তালমিছরি ১ কাপ (১০০ গ্রাম), বিট লবণ ২ টেবিল চামচ (২০ গ্রাম), সবুজ এলাচ প্রায় ১০-১২টা (১০ গ্রাম) এবং কালো গোলমরিচ ১ টেবিল চামচ (১০ গ্রাম)।

- মৌরি, এলাচ ও কালো গোলমরিচ আলাদা আলাদা ভাবে খুব হালকা আঁচে ১-২ মিনিট নাড়ুন (ড্রাই রোস্ট), যেন ভেজাভাব বা কাঁচা গন্ধ চলে যায়। খুব বেশি ভাজবেন না, শুধু গরম হওয়া পর্যন্তই।

- ঠান্ডা হলে মৌরি, তালমিছরি, বিটলবণ, এলাচ ও কালো গোলমরিচ একসাথে গ্রাইন্ডার/মিক্সিতে মিহি পাউডার করে নিন।

- এই পাউডার শুকনো কাচের বয়ামে বা এয়ারটাইট কনটেইনারে সংরক্ষণ করুন। এটা সরাসরি রোদে রাখবেন না ও ভেজা কিছু দিয়ে স্পর্শ করবেন না।

অস্থির গরমের সময় ১ গ্লাস (২০০-২৫০ ml) ঠান্ডা জলে ১-২ চা চামচ (প্রায় ৫–৭ গ্রাম) এই পাউডার মিশিয়ে সৌঁফ কা শরবত তৈরি করুন। চাইলে একটু লেবুর রসও দিতে পারেন।
এই উত্তম পানীয়টি পান করলে আপনার প্রশান্তিও হবে, স্বাস্থ্যের উপকারও হবে।

আয়ুর্বেদের ভবপ্রকাশ গ্রন্থে মৌরি, মিছরি, বিটলবণ, এলাচ এবং কালো গোলমরিচ —এই উপকরণগুলোর বিস্তারিত গুণাগুণ বর্ণিত আছে।
- মৌরি: শীতল, রুচি বৃদ্ধি করে, হজম বাড়ায়।
- মিছরি: মিষ্টি, ঠান্ডা, কাশি ও গলা ব্যথায় উপকারী, পিত্তনাশক।
- বিটলবণ: জঠরাগ্নি (হজমের আগুন) বাড়ায়।
- এলাচ: মুখের গন্ধ দূর করে, হৃদয় প্রশান্ত করে।
- কালো গোলমরিচ: হালকা ঝাঁঝালো, হজমে সহায়ক।

এরপর, আয়ুর্বেদের সবচেয়ে পুরনো এবং গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ চরক সংহিতায় "দীপনীয়" (পাচনশক্তি বাড়ানো), "পাচনীয়" (হজম সহায়ক) এবং "ত্রিশ্ণা নাশক" (তৃষ্ণা বা ডিহাইড্রেশন কমানো) ওষুধের বর্ণনায় মৌরির উল্লেখ রয়েছে।

বাচ্চার মুখে গল্প আনতে চাইলে জিজ্ঞেস করুন এই ১০টি প্রশ্ন👇স্কুল থেকে ফিরেই বাচ্চার মুখে চোখ রাখেন বেশিরভাগ মা। ব্যাগ নামা...
24/05/2025

বাচ্চার মুখে গল্প আনতে চাইলে জিজ্ঞেস করুন এই ১০টি প্রশ্ন👇

স্কুল থেকে ফিরেই বাচ্চার মুখে চোখ রাখেন বেশিরভাগ মা। ব্যাগ নামানোর আগেই প্রশ্নটা আসে—"আজ দিনটা কেমন কাটল?"
প্রশ্নে মায়ের আদর থাকলেও, ক্লান্ত শিশুটির কাছে সেটি হয়ে দাঁড়ায় একঘেয়ে এক পরীক্ষা। বেশিরভাগ সময় উত্তর হয় সংক্ষিপ্ত—"ভালো", "ঠিকঠাক", "যেমন ছিলো"।

আসলে, বাচ্চার সঙ্গে যোগাযোগ তৈরির সবচেয়ে ভালো সময়টা হল ওর স্কুলফেরার মুহূর্ত। কিন্তু সেই সুযোগটাকে একটু সৃজনশীলভাবে কাজে লাগানো যায় না? একঘেয়ে প্রশ্ন বাদ দিয়ে যদি একটু ভিন্নভাবে জানতে চাওয়া যায়, তবে হয়তো বাচ্চার মুখে জমে থাকা গল্পগুলো আপনিই টেনে আনতে পারবেন!

চলুন দেখে নিই এমন ১০টি সহজ, বন্ধুবান্ধবসুলভ প্রশ্ন—যা আপনার শিশুকে খোলামেলা কথা বলতে উৎসাহ দেবে:
🧩 ১. আজকে স্কুলে কি মজার কিছু হয়েছে?
হাস্যকর কিছু? কারও মজার ভুল? এই প্রশ্নে বাচ্চা নিজের মতো করে গল্প বলতে পারে।

📚 ২. নতুন কিছু শিখেছ আজ?
পাঠ্যবইয়ের বাইরেও ছোট্ট কিছু শেখা হতে পারে—একটা শব্দ, একটা নিয়ম, একটা অভিজ্ঞতা।

🚻 ৩. স্কুলের টয়লেটটা কেমন? পরিষ্কার থাকে তো?
স্বাস্থ্য আর অভ্যাস দুটো নিয়েই সচেতন করতে সাহায্য করে এই প্রশ্ন।

🪑 ৪. তোমার পাশে কে বসে এখন? ওর সঙ্গে কথা হয়?
বন্ধু হওয়ার গল্প এখান থেকেই শুরু হতে পারে।

⚽ ৫. আজ লাঞ্চব্রেকে খেলাধুলো করেছ? কী খেলেছিলে?
শরীরচর্চা আর সামাজিকতা—দুটোই উঠে আসে একসাথে।

🍱 ৬. আজকের টিফিনটা কেমন লাগলো?
খাবার নিয়ে খোলামেলা কথা বললে পুষ্টি বিষয়ে সচেতন করাও সহজ হয়।

🤝 ৭. নতুন বন্ধু হয়েছে কি? ওর নাম কী?
বন্ধুত্বের শুরুর গল্প জানার দারুণ উপায়।

👩‍🏫 ৮. তোমার ক্লাস টিচার তোমায় পছন্দ করেন তো?
শিক্ষকের সঙ্গে সম্পর্কের আভাস পাওয়া যায়।

📐 ৯.কোন ক্লাসটা করতে তোমার একেবারেই ভালো লাগে না?
এই প্রশ্নে বাচ্চা নিজের অসুবিধার কথা বলতে উৎসাহিত হয়।

🎶 ১০. তোমরা কী গান করো আজকাল?
স্কুলের সংস্কৃতি আর পরিবেশ বোঝা যায় এই প্রশ্নে।

এই ধরনের প্রশ্ন শুধু তথ্য জানার জন্য নয়, বরং বাচ্চার অনুভূতির সঙ্গে জুড়ে যাওয়ার একটা উপায়। ও বুঝবে, আপনি শুধুমাত্র উত্তর চান না, ওর ভাবনা, অনুভূতিও জানতে চান।

মা-বাবা হিসেবে আমরা চাই বাচ্চা মন খুলে কথা বলুক। শুধু প্রশ্নের ধরণ একটু বদলালেই বদলে যেতে পারে সম্পর্কের রঙ।

আজই চেষ্টা করে দেখুন!
👉👇
এ ধরনের আরও টিপস পেতে আমাদের পেজটি ফলো করুন এবং পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না—আপনার একটি শেয়ার অন্য অভিভাবকেরও উপকারে আসতে পারে!
ছবি: এআই

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরই টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে আগুনের স্ফুলিঙ্গ দেখা...
20/05/2025

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরই টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে আগুনের স্ফুলিঙ্গ দেখা যায়। পাইলট বিষয়টি টের পেয়ে উড়োজাহাজটির জরুরি অবতরণ করান। যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে এবং এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ তাঁদের হোটেলে গেছেন ।

আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টায় এ ঘটনা ঘটে। পাখির আঘাতের কারণে এটি ঘটেছে।

উড়োজাহাজটিতে পাঁচ শিশুসহ ২৯১ জন যাত্রী ও ক্রু ছিলেন।

বন্ধুরা আমরা সবাই ভারতীয় ডাক্তার  দেবী শেঠীকে চিনলেও বাংলাদের একজন সুনামধন্য  ডাক্তার অধ্যাপক নুরুন্নাহার ফাতেমা মেডামক...
16/05/2025

বন্ধুরা আমরা সবাই ভারতীয় ডাক্তার দেবী শেঠীকে চিনলেও বাংলাদের একজন সুনামধন্য ডাক্তার অধ্যাপক নুরুন্নাহার ফাতেমা মেডামকে চিনি না। ডাঃ দেবিশেঠী কে আমরা প্রোমোট করি কিন্তু ফাতেমা মেডামকে করি না?

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অধ্যাপক ডা. নুরুন্নাহার ফাতেমা মেডাম সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখায় জন্ম গ্রহন করেন, উনি সিলেট তথা সারা বাংলাদেশের গৌরব, বাংলাদেশের প্রথম পেডিয়েট্রিক কার্ডিওলজিস্ট। তিনি ৭ হাজার শিশুর হার্টের জন্মগত রোগের (যেমন হার্টের ভেতর ছিদ্র) অপারেশন ( ইন্তটারভেনশন)ও অনান্য ইমার্জেন্সি ইন্টারভেনশন করেছেন।
২০১৯ সালে স্বাধীনতা পদক অর্জন করেন।

আমরা ভারতের দেবি শেঠী কে চিনলেও ঘরের মানুষ চিনিনা, আসুন আমরা সবাই আমাদের নিজেদের ঘরের মানুষকে বিশ্বের কাছে পরিচিত করে দেই।

Dr. Nurun Nahar Fatema Begum is a Pediatrics Cardiologist doctor in Dhaka. Her qualification is MBBS, FCPS (PED), FRCP (EDIN), FACC (USA), FSCAI (USA).

Address

Ss
Sylhet
3100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Unofficial Before You Exit posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share