As-Saif Al-Mabrud

As-Saif Al-Mabrud আমার চ্যানেলে সবাইকে স্বাগতম 🌹❤️
লাইক,কমেন্ট,ফলো,শেয়ার দিয়ে পাশে থাকবেন। সকলের পাশে আছি ইনশাআল্লাহ। সবাই কে ধন্যবাদ আমার প্রোফাইল ঘুরে আসার জন্য। 🌹🌹❤️❤️❤️🇵🇸🇵🇸

আলহামদুলিল্লাহ। ঐতিহ্যবাহী দারুসসুন্নাহ মুরাদগঞ্জ টাইটেল মাদ্রাসা র (ফুযালা ও আবনা সংগঠন) ❝আস-সুন্নাহ পরিষদ❞ কর্তৃক আয়োজ...
10/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ।

ঐতিহ্যবাহী দারুসসুন্নাহ মুরাদগঞ্জ টাইটেল মাদ্রাসা র
(ফুযালা ও আবনা সংগঠন)
❝আস-সুন্নাহ পরিষদ❞ কর্তৃক আয়োজিত
মাওলানা আবুল হাসান আলী নদবি রচিত অনবদ্য সীরাতগ্রন্থ নবীয়ে রহমত এর আলোকে, কুইজ প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন,

,কলারতলীপার আল-মাদানী যুব সমাজের সদস্য,

দারুসসুন্নাহ্ মুরাদগঞ্জ টাইটেল মাদ্রাসা র শিক্ষার্থী ছোট ভাই শফি উসমানী।

আমরা তাঁর উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করছি।

দারুসসুন্নাহ্ মুরাদগঞ্জ টাইটেল মাদ্রাসা র আসসুন্নাহ পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত সীরাতুন্নবী(সা.) কুইজ প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতর...
09/07/2025

দারুসসুন্নাহ্ মুরাদগঞ্জ টাইটেল মাদ্রাসা র
আসসুন্নাহ পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত সীরাতুন্নবী(সা.) কুইজ প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা সফল হোক।

আলোচনা পেশ করবেন সিলেটের তরুণ বিদগ্ধ আলেম ও গবেষক
- মুফতি আব্দুল কাদির মাসুম সাহেব।

প্রকৃত আলেম কখনো নির্লিপ্ত হতে পারে না। উম্মতের ফিকির তাকে অস্থির করে রাখে। - মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক হাফি.
08/07/2025

প্রকৃত আলেম কখনো নির্লিপ্ত হতে পারে না। উম্মতের ফিকির তাকে অস্থির করে রাখে।

- মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক হাফি.

লিখেছেন ততকালীন সময়ে শায়খ আহমদুল্লাহকে পিছনে ফেলে সারা বোর্ডে প্রথম স্থান অর্জন করা  মুফতি আমিরুল ইসলাম সাহেব। আল্লামা উ...
08/07/2025

লিখেছেন ততকালীন সময়ে শায়খ আহমদুল্লাহকে পিছনে ফেলে সারা বোর্ডে প্রথম স্থান অর্জন করা
মুফতি আমিরুল ইসলাম সাহেব।

আল্লামা উবাইদুল্লাহ ফারুক হাফি: বর্তমানে যারা ইসলামী রাজনীতি করেন সকলের চাইতে বিজ্ঞ একজন আলেম।আমি উনার দল করিনা। কোন সময় করব এমন ইচ্ছা ও নেই। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বলছি, ইনি বলতে চেয়েছিলেন ১,জিহাদ ইসলামে সার্বক্ষণিক ফরজ নয়। দাওয়াত দিতে যখনই বাধা আসবে, তখনই স্বসস্ত্র মোকাবেলা করতে হবে ইটা হল জিহাদ।
২,কাফের রা বলতো ইসলামের নবী একদল যোদ্ধা পেয়ে যুদ্ধ করে ইসলাম কে বিজয়ী করে ফেলছে। কথা টি মিথ্যা।
দেখেন আসল ইনি র এই দাবি অবশ্যই সঠিক। কারণ ইসলাম শুধু তলোয়ারের জোড়ে প্রসার লাভ করেছে যেটা বেঈমান রা বলে ইসলাম কে শুধু মারামারি ও সন্ত্রাসী ধর্ম বোঝাতে চায় ঐ মিথ্যা দাবি কে খন্ডন করতে ইনি এই কথাটি বলেছেন। আসলে তো ইসলাম তলোয়ার ও পেশিশক্তির উপর নির্ভরশীল নয়। বরঙ সারা বিশ্বে ইসলাম প্রচার হয়েছে আদর্শ ও উদারতায়।

৩,উনার সাথে এক মাদ্রাসায় ঢাকা দক্ষিণ হুসাইনিয়া গোলাপগঞ্জ সিলেট এ পড়ানোর সৌভাগ্য হয়েছে। ঢাকা থেকে সপ্তাহে ২ দিন আসতেন। ইনি জিহাদী মনমানসিকতার ব্যক্তি। ইনি যখন থেকে বোখারী র কিতাবুল জিহাদ ও মাগাজী পড়ান সমালোচক দের বাবার শুক্রাণু ও তাদের মার পেটে যায়নি। তাই উনার একটি লম্বা বক্তব্য কে কাটছাট করে যারা ব্যঙ্গ করতেছে, ওটা জঘন্য অপরাধ। আল্লাহ জানেন ওদের কি করবেন।
৪,পিচ্চু রফিক উনার ছাত্র। তারপরও ইনির ব্যপারে সমালোচনার 🔥আগুন জ্বালিয়ে দিল!

04/07/2025
ফিদাকা আবি ওয়া উম্মি ইয়া রাসুলুল্লাহ ﷺ❤️
04/07/2025

ফিদাকা আবি ওয়া উম্মি ইয়া রাসুলুল্লাহ ﷺ❤️

01/07/2025

কাঁদো তোমার নেত্রীর নামে, যিনি তোমাকে রেখে পালিয়েছেন।😁

কিতাবুল হতাশ,
খন্ড ৫, অধ্যায় ৩৬, পৃষ্ঠা ৩২

মাওলানা মুহিউদ্দীন খান রহঃ। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ এর সাবেক নির্বাহী সভাপতি।  ইসলামি সাহিত্য সাংবাদিকতা জগতে তিনি...
25/06/2025

মাওলানা মুহিউদ্দীন খান রহঃ। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ এর সাবেক নির্বাহী সভাপতি। ইসলামি সাহিত্য সাংবাদিকতা জগতে তিনি জীবন্ত কিংবদন্তি। বাংলা ভাষায় সিরাত চর্চা প্রবর্তন, মাআরেফুল কুরআনের অনুবাদ, ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো দুষ্প্রাপ্য ও উচ্চাঙ্গের কিতাবাদি সহজ- সরল, সাবলীল ভাষায় সবার বোধগম্য করে প্রকাশ করে তিনি আমাদের কাছে দূর আকাশের দীপিত তারকা। এছাড়া বাংলাদেশের ইসলামি রাজনীতি, তাহজিব তামাদ্দুনের তিনি ছিলেন পুরোধা। জাতীর এক মহান রাহবার।
মাওলানা মহিউদ্দীন খান গোটা পৃথিবীর দু’একজন বিরল সম্মানের অধিকারী মুসলিম মনীষাদের অন্যতম। যার প্রতিটি কথা হয় গ্রন্থিত। জীবনের প্রতিটি দিক একেক ইতিহাস।প্রতিটি বক্তৃতা সংকলিত। রচিত পুস্তক হয় চিরন্তন সাহিত্য। চিন্তার প্রতিটি ক্ষণহয়ে উঠে দিব্যদৃষ্টির বার্তা। উপলব্দি ও মূল্যায়ন হয় ইতিহাসের আক্ষরিক পথ নির্দশন।

আধুনিক বিশ্বের চিন্তা, গবেষণা, ইসলামি জাগরণ আর কর্ম সাধনার অন্যতম পুরুষ। যার লেখা গ্রন্থ ইউরোপের শ্রেষ্ট বিদ্যাপিঠ ক্যামবিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য। বাংলাদেশে তিনিই কেবল ‘খানায়ে কাবা’র ভেতরে প্রবেশ করে নামাজ পড়ার সৌভাগ্য লাভ করেছেন। তিনি কেবল একজন ব্যক্তি নন, তিনি বহুমুখী কর্মতৎপর একটি সফল প্রতিষ্ঠান । আসুন বিশ্বব্যাপী তার বিশাল কর্মযজ্ঞ জীবন সর্ম্পকে জেনে নেই।

১. ইসলামী একাডেমী প্রতিষ্ঠা : পাকিস্তান আমলেই তিনি ঢাকাতে ইসলামী একাডেমী প্রতিষ্ঠা করেন । সরকার যা পরবর্তিতে অধিগ্রহণ করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর যা পরবর্তিতে বঙ্গবন্ধু ইসলামী ফাউন্ডেশন নামে রপান্তরিত করেন।

২. আধুনিক বাংলা ইসলামি সাহিত্যের নির্মাতা : আধুনিক বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ইসলাম চর্চার পথিকৃৎ তিনি৷ তাকে অনুসরণ করে এবং তার পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে এদেশে অসংখ্য লেখক অনুবাদক ও গবেষক তৈরি হয়েছেন৷

৩. মাসিক মদীনা : বাংলাদেশের সম্ভ্রান্ত এমন কোন মুসলিম পরিবার পাওয়া যাবে না যাদের ঘরে মাসিক মদীনার একটি কপি পৌঁছেনি। ষাটের দশকের প্রথম দিকে ১৯৬১ সালে তার প্রতিষ্ঠিত মাসিক মদীনা পত্রিকা এদেশের সবচেয়ে বহুল প্রচারিত জনপ্রিয় বাংলা পত্রিকা। দেশে বিদেশে যার পাঠক সংখ্যা কয়েক লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে। বাংলা ভাষায় ইসলামী পত্রিকার নতুন এই ধারার পথপ্রদর্শক তিনি। তার অমর কীর্তি মাসিক মদীনার অনুকরণে অনেকগুলো ইসলামী ম্যাগাজিন এদেশে পরবর্তিতে চালু হয়ছে৷

৪. সাপ্তাহিক মুসলিম জাহান : উম্মাহর চিন্তা ও বাঙালি মুসলমানের সুখ দুঃখের কথা ফুটিয়ে তুলতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সাপ্তাহিক মুসলিম জাহান। এটাও বাংলা ভাষা ও সাংবাদিকতায় প্রথম কোন ইসলামি ধারার সাপ্তাহিক। তার স্বপ্ন ছিল দৈনিক মুসলিম জাহান তৈরির । সামাজিক বৈরি পরিবেশ ও রাজনৈতিক হিংস্রতার ফলে দৈনিক মুসলিম জাহান প্রতিষ্ঠা না করতে পারলেও সাপ্তাহিক মুসলিম জাহানের মাধ্যমে যে কর্মী বাহিনী ও কলম সৈনিক তিনি তৈরি করেছিলেন তারাই পরবর্তিতে জাতীয় দৈনিক ও মিডিয়াতে এখন সাব এডিটরসহ সাংবাদিকতায় অনেক বড়ো অবস্থানে কাজ করছেন।

৫. মদীনা পাবলিকেশন্স : তার অমর কীর্তি ঐতিহ্যবাহী মদীনা পাবলিকেশন্স । মকসুদুল মুমিন আর নেয়ামুল কোরআনের অশুদ্ধ পাঠ চর্চা থেকে তিনি এই প্রতিষ্টানের মাধ্যমে বাঙ্গালী মুসলমানকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন বিশ্ব সাহিত্যের ইসলামি বিশাল ভান্ডারের সাথে। শুধু ইসলামি বইকে বট তলা থেকে আধুনিক করনই করেন নি বরং আজ থেকে অর্ধ শতাব্দি আগে এমন মান ও শৈল্পকতার সাথে ইসলামী বইয়ের সমাহার নিয়ে একটি কাশনীর যাত্রা করলেন তখন বাম পাড়াতেও এমন মান সম্পন্ন প্রকাশনা চোখে পড়েনি। মদীনা প্রাবলিকেশন্স এর পথ ধরে পরবর্তিতে শতশত ইসলামী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তৈরী হয়েছে৷ বাংলা বাজারে ইসলামি টাওয়ার আজ মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে বিশাল ইসলামি বই বাজার নিয়ে। এর পেছনে যে মানুষটি শক্তি সাহস ও প্রেরণা হিসাবে কাজ করেছেন তিনি মাওলানা মহিউদ্দীন খান। মদীনা পাবলিকেশন্স শুধু বাংলা একাডেমী ২১শে বই মেলাতে নয় কলিকতা ও সৌদি বইমেলাতে অংশ গ্রহন করে আমাদের মুখোজ্জল করেছে ।

৬. রাবাতে আল আলম ইসলামী : বিশ্বের বরেণ্য ইসলামি স্কলার ও পন্ডিতদের আন্তজাতিক এই প্রতিষ্টানের তিনি বাংলাদেশের প্রথম সদস্য। দীর্ঘদিন রাবেতার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ব সংস্থার নির্বাহী পর্ষদের দায়িত্ব পালন করেছেন । ফলে আরব বিশ্ব ও বিশ্বের বড়ো বড়ো পণ্ডিতদের সাথে তার কাজ করার সুযোগ হয়েছে । রাবেতার মাধ্যমে এদেশে অসংখ্য মসজিদ মাদরাসা দাতব্য চিকিৎসালয় তিনি তৈরি করেছেন।

৭. বিনামুল্যে কোরআন বিতরণ : সংক্ষিপ্ত মারিফুল কোরআনের অনুবাদ ও সৌদি বাদশা ফাহাদ বিন আব্দুল আজিজের সৌজন্য ও মাওলানা মহিউদ্দীন খানের তত্বাবধানে বাংলাভাষাভাষি মানুষদের জন্য কোটি কপি মারিফুল কোরআন তরজমা ও কোরআন শরিফ বিনামুল্যে কয়েকযুগ ব্যাপী বিতরণ তার এক অসমান্য মকবুল একটি খেদমত।

৯. মদীনা ইউনিভার্সিটির স্কলার : বিশ্বখ্যত মদীনা ইউনিভার্সিটির একজন সম্মানিত স্কলার ও ভিজিটিং প্রফেসার মাওলানা মহিউদ্দীন খান। তার সত্যায়ন ও সুপারিশে অগণিত বাংলাদেশি যুবক মেধাবী শিক্ষার্থী আল আজহার কিংবা মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রতিষ্টানে শিক্ষার সুযোগ পেয়েছে। যা বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে এক অসামান্য অবদান তৈরি করেছে।

১০. অনুবাদ : বিশ্বসাহিত্যের ইসলামি গ্রন্থকে বাংলা অনুবাদের এই মহান কাজটি তিনিই প্রথম শুরু করেন । দার্শনিক ইমাম গাজ্জালী, ইবনে তাইমিয়া সহ বিশ্বের বড় বড় মুসলিম লেখককে তিনিই প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন বাঙ্গালী মুসলমানদের সাথে। এহিয়ায়ে উলুমদ্দীন, কিমিয়য়ে সাদত, মুর্শিদুল আমিন, বার্নাবাসের বাইবেলের মতো গ্রন্থ তিনি অনুবাদ ও প্রকাশ করেছেন। মুফতি শফি রহ তাফসিরে মারিফুল কোরআনের মতো বিশাল গ্রন্থ ১০ খন্ডে তিনি অনুবাদ করেছেন এককভাবে। এছাড়া অসংখ্য আরবী উর্দু ফার্সি ইংরেজি গ্রন্থ তিনি অনুবাদ করেছেন ।

১১. মৌলিক রচনা : অর্ধশতের উপরে তিনি মৌলিক গ্রন্হ রচনা করেছন। তার অসামান্য আত্মজীবনী গ্রন্হ জীবনের খেলাঘর বাংলা সাহিত্যে বহুল পাঠিক একটি ক্লাসিকেল গ্রন্থ । স্বপ্নযুগে রাসুল সা. তার লিখিত একটি জনপ্রিয় গ্রন্থ। রওজা শরিফের ইতিকথা গ্রাম বাংলায় বহুল পাঠিত একটি গ্রন্থ। ছাড়া তার লিখিত শতাধিক গ্রন্থ বাংলা ভাষার পাঠকরের মধ্যে ব্যপক জনপ্রিয় ।

১২. নওমুসলিম পূর্ণাবাসন কেন্দ্র : গরীব, অসহায় অসংখ্য নওমুসলিমকে তার প্রতিষ্টিত এই সংস্কারের মাধ্যমে পুনর্বাসন করেছেন। খিস্টান মিশনারির বিকল্প দাওয়াতের কাজে অমুসলিমদের মাঝে প্রতিষ্টানটি ব্যাপক সফলতা তৈরি করে। বাংলাদেশ নওমুসলিম পূর্ণাবাসন আইডিয়াটি তিনিই প্রথম তৈরি করেন।

১৩. সীরাত চর্চার পথিকৃৎ: বাংলা ভাষায় সিরাত চর্চার পথিকৃত মাওলানা মূহিঊদ্দীন খান । মাসিক মদীনা, মুসলিম জাহান এর সীরাতুন্নবী সংখ্যা বিশাল কলরবে ঈদ সংখ্যার মতো প্রকাশ করার আইডিয়ার জনক তিনি । তিনি মদীনা পাবলিকেশন্স এর মাধ্যমে অসংখ্য সীরাত গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন। রাসুলে পাক সা. এর সিরাত চর্চায় বাংলা ভাষায় কেন বিশ্ব সিরাত সাহিত্যের তিনি প্রাণ পুরুষ।

১৪. জাতীয় সিরাত কমিটি: তার মহান কার্যক্রমের অন্যতম জাতীয় সিরাত কমিটি । এর মাধ্যমে জাতীয়ভাবে সীরাত চর্চা । সীরাত সম্মেলন। জাতীয় সীরাত স্মারক এপর্যন্ত ৬খন্ডে প্রকাশিত হয়েছে। যা বাংলা সাহিত্যের এক বিশাল অবদান তৈরি করেছে। তিনি জাতীয় সিরাত কমিটির চেয়ারম্যান।

১৫ সিরাত স্বর্ণ পদক : তার অসমান্য অবদানের একটি সিরাত স্বর্ণ পদক। সীরাত চর্চাকে উৎসাহিত করতে এবং যারা সিরাত চর্চা ও সীরাত সাহিত্য অবদান রেখেছনে এরকম অসংখ্য মনীষাকে তিনি মুল্যায়িত করেছেন এই পদক প্রদান করে । খতিব উবায়দুল হক রহ আল্লামা আহমদ শফি সহ অনেক বিখ্যাত জনরা এপদকে ভূষিত হয়েছেন।

১৬. আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটি : মাওলানা মহিউদ্দীন খান দেশ মাতৃকার এক জাগ্রত সিপাহসালার । তিনি এই আলোচিত সংগঠনটির মাধ্যমে সামজ্রবাদী আগ্রাসনের বিরোদ্ধ তিনি প্রতিরোধ ও প্রতিবাদ করেছেন আজীবন। তার নেতৃত্বে এই অরাজনৈতিক সংগঠনের মাধ্যমে দেশের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, ডানপন্থী বিদ্ধুজীবি লেখকদের একটি প্লাটফর্ম তৈরি করেছেন।

১৭. আনসার নগর কমপ্লেক্স : খান সাহেবের পিতা হাকীম আনসার উদ্দীন খানের নামে ময়মনশাহীর গফরগাঁও আনসার নগর এক সুবিশাল শিক্ষা কার্যক্রমের যাত্রা করেছেন। এতিমখানা, মাদরাসা, মহিলা মাদরাসা, ইসলামিক স্কুল, সেবা ট্রাস্ট, হাসপাতাল, মসজিদ, গন পাঠাগার, সহ বহুমুখী কাংযক্রম তার অমর কৃর্তি।

১৮. সমকালীন জিজ্ঞাসার জবাব : তিনি চলন্ত এক বিশ্বকোষ। মাসিক মদীনাকে ঘিরে তিনি যে প্রশ্নোত্তর বিভাগ চালু করেছিলেন তা, খান সাহেবর এক অমর জ্ঞান ভান্ডার। প্রতি মাসে শতাধিক প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এই বিশাল আযোজন ছিল মদীনা পত্রিকার মূল আর্কষন। এককভাবে বাগত ৭০ বছর যাবৎ কয়েক লক্ষ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। মহাকাশ, বিজ্ঞান, ফেকাহ, কোরআন, হাদীস, মনীষা,বিভিন্ন সভ্যতা, এমন কোন বিষয় নেই যার উত্তর তিনি দেন নি। “সমকালিন জিজ্ঞাসা” জবাব নামে যা শতাধিক খন্ডে প্রকাশিত হয়েছে। যা বিশ্ব ইতিহাসে একক এক বিশ্বকোষ বা জ্ঞান ভান্ডারের মর্যাদা লাভ করেছে।

১৯. রাবেতা আল আদব: বিশ্ব ইসলামি সাহিত্য পরিষদের তিনি অন্যতম প্রতিষ্টা। সৌদি আরবের রিযাদ কেন্দ্রীক আন্তজর্তিক এই সাহিত্য সংগঠনটির মাধ্যমে পুরো পৃথিবীতে সাহিত্য চর্চার ইসলামিক ধারার নব যুগের সূচনা কর বিশ্ব দরবারে অমর হয়ে আছেন। রাবেতা আল আদবের মাধ্যমে কিনি পৃথিবীর সবকটি মুসলিম দেশ সফর করেছেন। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে বহুদেশ ভ্রমন করে তিনি বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে বিশ্ব্যব্যাপি মানব সভ্যতার নির্মান ও বিকাশ সম্পর্কে বহু গ্রন্থ লিখেছেন।

১০. ইসলামী পত্রিকা পরিষদ : বাংলাদেশের সকল ইসলামী পত্রিকার সমন্নয়ে ইসলামী পত্রিকা পরিষদ গঠন তার অমর কৃর্তি। জাতীয় লেখক সম্মেলন, লেখক পুরস্কার তার অমরকৃর্তি।

২১. টিপাই মূখ লংমার্চ : নদী আগ্রাসন প্রতিরোধ কমিটি গঠন করে তিনিই প্রথম ভারতীয় নদী আগ্রাসন ও টিপাইমূখ বাধের বিরোদ্ধে তিনি গর্জে উঠেছিলেন। তার নেতৃত্ত লাখো জজনতার টিপাইমূখ বাধ বিরোধী টিপাইমূখ অভিমূখে লংসার্চ মুহিউদ্দীন খানের জীবনের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের সফলতা।

২২. বাংলাদেশ সবোর্চ্চ উলামা পরিষদ :বায়লাদেশের সব মত পথের আলেমদের নিয়ে সবোর্চ্চ উলামা পররিশদ গঠন খান সাহেবের অনন্য ব্যক্তিত্বের আরেকটি মাইল ফলক। দেওবন্দি, ছরছিনা, ফুলতুলি, বায়তুশ শরফ সহ নানান মতের উলামাদের নিয়ে ইসলাম বিরোধি যে কোন বাজে তিনি প্রতিবাদ করেছেন। এবং আজীবন উলামাদের ঐক্য ও মুসলিম বিশ্বের ঐক্যের পক্ষে কাজ করেছেন। কার দরবার সব মত পথের আলেমরা আশ্রিত হবার শেষ ঠিকানা।

২৩. মাসিক মদীনার মাধ্যমে তিনি যে লেখক কাফেলাকে এদেশে এক বিনি সুতার মালায় গেথে ছিলেন, তারাই মূলত এদেশের তাহযিব তমদ্দুন সংরক্ষন বিকাশ ও লালনে অসামান্য অবদান রেখেছেন। প্রেন্সিপাল ইব্রাহিম খা, কবি ফররুখ আহমদ,কবি বন্দে আলী মা, নুর মোহাম্মদ আজমি, দেওয়ান আব্দুল হামিদ, অধ্যাপক আবু তালিব, সৈয়দ আব্দুস সুলতান, সৈয়দ আশরাফুল হক আকিক, এজেড শামছুল আলেম সিএসপি, আব্দুল খালেক জোয়ারদার, জহুরী, কবি মুজ্জাম্মেল হক, ইতিহাস গবেষক সৈয়দ আব্দুল্লাহ, কবি আব্দুল হালিম খা,অধ্যাপক আবুল হোসেন মল্লিক, সৈয়দ মোস্তফা কামাল, ড আফম খালেদ হুসেন, মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরী, মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ, উবায়দুর রহমান খান নদভী, মাওলানা লিয়াকত আলী প্রমূখের এই কাফেলা তিনি মদীনা পত্রিকার মাধ্যমে তৈরি করেছিলেন। কিংবদন্তির কলম সৈনিকের এক কাফেলা। তাদের অনেকেই আজ নেই। তবে তাদের কর্ম আলো ছড়াচ্ছে চারদিকে। মুহিউদ্দীন খান রহ: আমাদের দেখা বিশ্ব মনীষাদের শেষ সলতে।

24/06/2025

ইরান থেকে ছোড়া মিসা*ইল গু*লির ছবি তুলতে গিয়ে ১৪ জন বাংলাদেশি প্রবাসি গ্রে*প্তার.... কাতারে হা-ম*লার পর বাংলাদেশী'রা ছবি কালেক্ট করতে বের হয়েছে.... নাউজুবিল্লাহ

বাংলাদেশে থাকা পরিবার গুলো চিন্তা করতেছে আর ভাইয়েরা ছবি নিয়ে খুব বেশি আনন্দিত - পৃথিবীটা ফেইসবুক ময় হয়ে গেছে.
টাকার চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি!!
ইরানের যুদ্ধে জদি মিডিলিস্টের মুসলমান দেশগুলো সহযোগিতা না করে, ইরান সৌদিতে মিসাইল মারতে পারে এবার সকল বাংলাদেশী প্রবাসী ভাই ও বোনেরা সবাই সাবধানে থাকবে

24/06/2025

যেভাবে নামবেন ধর্মব্যাবসায়—
প্রথমে একটা মাদরাসার বারান্দায় কিছুদিন ঘোরাঘুরি করুন। হাফিজী শুরু করুন, তবে পুরো কুরআন মুখস্থ করতে হবে না—দুয়েক পারা মুখে থাকলেই চলবে। মাঝে মাঝে ক্লাসে হাজিরা দিন, যাতে কেউ প্রশ্ন করলে বলতে পারেন,আমি তো মাদরাসায় পড়েছি ভাই!
এরপর খুঁজে নিন কোনো মসজিদ, যেখানে ইমাম দরকার। আপনি যদি কণ্ঠে একটু আবেগ মেশাতে পারেন, আর তেলাওয়াতে একটু সুর লাগাতে পারেন, তাহলে অল্পতেই হয়ে যাবেন ইমাম সাহেব। এখানেই শুরু আপনার পরিচিতি।

এরপর টার্গেট হবে ওয়াজের স্টেজ। প্রথমদিকে কাউকে ধরে বলবেন—ভাই, একটু সময় দিন না, আমি ১০ মিনিট বলব। যদি কণ্ঠে জোর থাকে আর মুখে কয়েকটা আয়াত-হাদিসের তর্জমা মুখস্থ থাকে (ইবারত ভুলও হোক), তাহলে সহজেই একবার মাইকে উঠতে পারবেন। কিন্তু ভুলেও ক্যামেরা আনতে ভুলবেন না! কারণ আসল খেলা তো ক্যামেরার ভেতরেই।
স্টেজ থেকে নেমে ভিডিওটা সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুকে আপলোড করুন। ইনবক্স আর কমেন্টে—(মাশাআল্লাহ- আল্লাহ বরকত দিন)টাইপ কমেন্ট আসবে গড়াগড়ি দিয়ে। আপনি এখন অর্ধেক ‘বক্তা ভাই’ হয়ে গেছেন!

এরপর খুঁজুন আপনার মতো কিছু বক্তা—যারা এই লাইনে নতুন এসেছে বা মাঝপথে আছে। তাদের সাথে —ভাইজান, ওস্তাদজি টাইপ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। একে অপরকে দাওয়াত দিন মাহফিলে, স্টেজ ভাগাভাগি করুন, একে অপরকে লাইভে আনুন। একে অন্যের ভিডিওতে কমেন্ট দিন—অসাধারণ আলোচনা!, মন কেঁদে উঠল!—এভাবে নিজেদের মধ্যে একেকজনকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলুন।

এই চক্রে পড়ে একসময় আপনিও হয়ে যাবেন প্রতিষ্ঠিত বক্তা। আপনার নামে ব্যানার হবে, আপনাকে আনতে স্পন্সর লাগবে, ওয়াজের আগেই মাহফিল কমিটি আপনাকে নিয়ে ট্রেইলার ছাড়বে।
এভাবেই গড়ে উঠবে একেকটা —ধর্মব্যবসা লিমিটেড। আপনি হবেন এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক—CEO! আর দ্বীন? সেটাই হবে আপনার প্রডাক্ট, মঞ্চ হবে আপনার বাজার, আর শ্রোতা হবে আপনার গ্রাহক!
এই লেখা সেই সব প্রকৃত আলেমদের জন্য নয়, যারা নিষ্ঠা ও ইখলাস নিয়ে দ্বীনের খেদমতে নিয়োজিত আছেন। তাঁরা আমাদের গর্ব।
এটা তাদের উদ্দেশে—যারা ধর্মকে বানিয়েছে ব্যবসার পুঁজি, নাম ও জনপ্রিয়তা অর্জনের উপায়!

24/06/2025

ইরান কাতারে হামলা করলো কেন?—এ প্রশ্ন না করে, কাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি কেন?—সে প্রশ্ন করুন।

ইরান কাতারে হামলা করেনি। ইরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা করেছে।

Address

বিয়ানীবাজার
Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when As-Saif Al-Mabrud posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share