Abdullah-Ibne Abdul Jalil

Abdullah-Ibne Abdul Jalil Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Abdullah-Ibne Abdul Jalil, Sylhet.

আসলে তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূলের মধ্যে ছিল একটি উত্তম আদর্শ এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য যে আল্লাহ‌ ও শেষ দিনের আকাঙ্ক্ষী এবং বেশী করে আল্লাহকে স্মরণ করে। সূরা আহযাব-২১

07/09/2025

নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে রয়েছে তবে তারা ছাড়া ।

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
وَالْعَصْرِ ﴿١﴾
إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ ﴿٢﴾
إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ ﴿٣﴾

বাংলা অনুবাদ:
শপথ যুগের (সময়ের),
নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে,
তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকর্ম করেছে, এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে ও পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।

👉 এই সূরার শিক্ষা হলো—
মানুষ প্রকৃতপক্ষে লোকসানের মধ্যে থাকে, যদি না সে চারটি গুণ অর্জন করে:
১. ঈমান
২. সৎকর্ম
৩. সত্যের উপদেশ
৪. ধৈর্যের উপদেশ

🔑 অর্থাৎ শুধু ঈমান বা শুধু সৎকাজ করলেই যথেষ্ট নয়, বরং একে অপরকে সত্য ও ধৈর্যের দিকে ডেকে যেতে হবে।
Surah Al-Asr (103:1–3)

In the Name of Allah, the Most Gracious, the Most Merciful

1. By Time,

2. Indeed, mankind is in loss,

3. Except for those who have believed, and done righteous deeds, and advised each other to truth, and advised each other to patience.

👉 Key lesson:
Every human being is in loss unless they hold onto four qualities:

1. Faith (Iman)

2. Righteous deeds

3. Advising one another to truth

4. Advising one another to patience

#সূরা_আসর #কুরআনের_আয়াত
#ঈমান_ও_সৎকাজ #সত্য_ও_ধৈর্য
#ইসলামিক_রিমাইন্ডার #দ্বীন_ও_দুনিয়া
#ইসলাম_বার্তা #আলো_অফ_ইসলাম
#প্রেরণা #ভাইরাল #ট্রেন্ডিং

07/09/2025

অর্থ সহকারে কোরআন তেলাওয়াত
Reciting the Quran with meaning

06/09/2025
06/09/2025

পবিত্র আল- কোরআন তেলাওয়াত
Recitation of the Holy Quran

সুরা: আশ-শুআরাআয়াত নং :-227টিকা নং:145, 146, اِلَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ ذَكَرُوا اللّٰهَ كَث...
31/08/2025

সুরা: আশ-শুআরা
আয়াত নং :-227
টিকা নং:145, 146,

اِلَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ ذَكَرُوا اللّٰهَ كَثِیْرًا وَّ انْتَصَرُوْا مِن ۢ ْ بَعْدِ مَا ظُلِمُوْا ؕ وَ سَیَعْلَمُ الَّذِیْنَ ظَلَمُوْۤا اَیَّ مُنْقَلَبٍ یَّنْقَلِبُوْنَ۠

তারা ছাড়া যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরন করে আর তাদের প্রতি জুলুম করা হলে শুধুমাত্র প্রতিশোধ নেয়।১৪৫ ---আর জুলুমকারীরা শীঘ্রই জানবে তাদের পরিণাম কি!১৪৬

তাফসীর :

টিকা:১৪৫) ওপরে সাধারণভাবে কবিদের প্রতি যে নিন্দাবাদ উচ্চারিত হয়েছে তা থেকে এমন সব কবিদেরকে এখানে আলাদা করা হয়েছে যাদের মধ্যে রয়েছে চারটি বৈশিষ্ট্য।

একঃ যারা মু’মিন অর্থাৎ আল্লাহ, তাঁর রসূল ও তাঁর কিতাবগুলো যারা মানেন এবং আখেরাত বিশ্বাস করেন।

দুইঃ নিজেদের কর্মজীবনে যারা সৎ, যারা ফাসেক, দুষ্কৃতিকারী ও বদকার নন। নৈতিকতার বাঁধন মুক্ত হয়ে যারা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় না দেন।

তিনঃ আল্লাহকে যারা বেশী বেশী করে স্মরণ করেন নিজেদের সাধারণ অবস্থায়, সাধারণ সময়ে এবং নিজেদের রচনায়ও। তাদের ব্যক্তি জীবনে আল্লাহভীতি ও আল্লাহর আনুগত্য রয়েছে কিন্তু তাদের কবিতা পাপ-পংকিলতা, লালসা, কামনা রসে পরিপূর্ণ, এমন যেন না হয়। আবার এমনও যেন না হয়, কবিতায় বড়ই প্রজ্ঞা ও গভীর তত্ত্বকথা আওড়ানো হচ্ছে কিন্তু ব্যক্তি জীবনে আল্লাহর স্মরণের কোন চিহ্ন নেই। আসলে এ দু’টি অবস্থা সমানভাবে নিন্দনীয়। তিনিই একজন পছন্দনীয় কবি যার ব্যক্তিজীবন যেমন আল্লাহর স্মরণে পরিপূর্ণ তেমনি নিজের সমগ্র কাব্য প্রতিভাও এমন পথে উৎসর্গীকৃত যা আল্লাহ‌ থেকে গাফিল লোকদের নয় বরং যারা আল্লাহকে জানে, আল্লাহকে ভালোবাসে ও আল্লাহর আনুগত্য করে তাদের পথ।

চতুর্থ বৈশিষ্ট্যটি বর্ণনা করা হয়েছে এমন সব ব্যতিক্রমধর্মী কবিদের যারা নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থে কারোর নিন্দা করে না এবং ব্যক্তিগত, বংশীয় বা গোত্রীয় বিদ্বেষে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিশোধের আগুন জ্বালায় না। কিন্তু যখন জালেমের মোকাবিলায় সত্যের প্রতি সমর্থন দানের প্রয়োজন দেখা দেয় তখন তার কণ্ঠকে সেই একই কাজে ব্যবহার করে যে কাজে একজন মুজাহিদ তার তীর ও তরবারিকে ব্যবহার করে। সবসময় আবেদন নিবেদন করতেই থাকা এবং বিনীতভাবে আর্জি পেশ করেই যাওয়া মু’মিনের রীতি নয়। এ সম্পর্কেই হাদীসে বলা হয়েছে, কাফের ও মুশরিক কবিরা ইসলাম ও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দোষারোপ, অপবাদের যে তাণ্ডব সৃষ্টি করতো এবং ঘৃণা ও বিদ্বেষের যে বিষ ছড়াতো তার জবাব দেবার জন্য নবী (সা.) নিজে ইসলামী কবিদেরকে উদ্বুদ্ধ করতেন ও সাহস যোগাতেন। তাই তিনি কা’ব ইবনে মালেককে (রা.) বলেনঃ

اهْجُهُمْ فَوَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لَهُو أَشَدُّ عليهم مِنَ النَّبْلِ

“ওদের নিন্দা করো, কারণ সেই আল্লাহর কসম, যার হাতের মুঠোয় আমার প্রাণ আবদ্ধ, তোমার কবিতা ওদের জন্য তীরের চেয়েও বেশী তীক্ষ্ন ও ধারালো।” হাসসান ইবনে সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহুকে বলেনঃ

قل وروح القدس معك এবং اهْجُهُمْ وَجِبْرِيلُ مَعَكَ

“তাদের মিথ্যাচারের জবাব দাও এবং জিব্রীল তোমার সঙ্গে আছে।” এবং “বলো এবং পবিত্র আত্মা তোমার সঙ্গে আছে।”

তাঁর উক্তি ছিলঃ

إِنَّ الْمُؤْمِنَ يُجَاهِدُ بِسَيْفِهِ وَلِسَانِهِ

“মু’মিন তলোয়ার দিয়েও লড়াই করে এবং কণ্ঠ দিয়েও।”

টিকা:১৪৬) জুলুমকারী বলতে এখানে এমনসব লোকদের কথা বুঝানো হয়েছে যারা সত্যকে খাটো ও হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সম্পূর্ণ হঠকারিতার পথ অবলম্বন করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর কবি, গণক, যাদুকর ও পাগল হবার অপবাদ দিয়ে বেড়াতো। এ ধরনের অপবাদ দেবার পেছনে তাদের উদ্দেশ্য ছিল, যারা তাঁর সম্পর্কে জানে না তাঁর দাওয়াত সম্পর্কে তাদের মনে কু-ধারণা সৃষ্টি করা এবং তাঁর শিক্ষার প্রতি যাতে তারা আকৃষ্ট না হয় সে ব্যবস্থা করা।

23/08/2025
সুরা: ইবরাহীমআয়াত নং :-31টিকা নং:41, 42, قُلْ لِّعِبَادِیَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا یُقِیْمُوا الصَّلٰوةَ وَ یُنْفِقُوْا مِم...
18/08/2025

সুরা: ইবরাহীম
আয়াত নং :-31
টিকা নং:41, 42,

قُلْ لِّعِبَادِیَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا یُقِیْمُوا الصَّلٰوةَ وَ یُنْفِقُوْا مِمَّا رَزَقْنٰهُمْ سِرًّا وَّ عَلَانِیَةً مِّنْ قَبْلِ اَنْ یَّاْتِیَ یَوْمٌ لَّا بَیْعٌ فِیْهِ وَ لَا خِلٰلٌ

হে নবী! আমার যে বান্দারা ঈমান এনেছে তাদেরকে বলে দাও, তারা যেন নামায কায়েম করে এবং যা কিছু আমি তাদেরকে দিয়েছি তা থেকে প্রকাশ্যে ও গোপনে (সৎপথে) ব্যয় করে ৪১ - সেই দিন আসার আগে যেদিন না বেচা-কেনা হবে আর না হতে পারবে বন্ধু বাৎসল্য। ৪২

তাফসীর :

টিকা:৪১) এর মানে হচ্ছে, মু’মিনদের মনোভাব ও কর্মনীতি কাফেরদের মনোভাব ও কর্মনীতি থেকে আলাদা হওয়া উচিত। ওরা তো নিয়ামত অস্বীকারকারী। অন্যদিকে এদের হতে হবে কৃতজ্ঞ। আর এ কৃতজ্ঞতার বাস্তব রূপ ফুটিয়ে তোলার জন্য এদের নামায কায়েম এবং আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয় করতে হবে।

টিকা:৪২) অর্থাৎ সেখানে কোন কিছুর বিনিময়ে নাজাত কিনে নেয়া যাবে না এবং আল্লাহর পাকড়াও থেকে বাঁচবার জন্য কারো বন্ধুত্ব কাজে লাগবে না।

18/08/2025

"সূরা আত-ত্বীন 🌿 Small ayah, big lesson! 🕋 #সূরা_আত্ত্বীন

14/08/2025

দাজ্জালের ফেতনা থেকে বাঁচার জন্য মুসলমানদের করণীয়

১. ঈমান ও আমল মজবুত রাখা

কোরআন:
আল্লাহ বলেন —
﴿ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اثْبُتُوا ﴾
“হে ঈমানদারগণ! তোমরা দৃঢ় থাক।”
(সূরা আনফাল: 45)
➤ অর্থাৎ, দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচতে ঈমানকে দৃঢ় করতে হবে, নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত, আল্লাহর জিকির ইত্যাদি আমল বাড়াতে হবে।

---

২. সূরা আল-কাহফের প্রথম ও শেষ দশ আয়াত মুখস্থ ও পাঠ করা

সহিহ মুসলিম:
রাসূল ﷺ বলেন —
«مَن حَفِظَ عَشْرَ آيَاتٍ مِن أَوَّلِ سُورَةِ الكَهْفِ، عُصِمَ مِنَ الدَّجَّالِ»
“যে ব্যক্তি সূরা আল-কাহফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ রাখবে, সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা পাবে।”
(সহিহ মুসলিম, হাদিস 809)

আরেক বর্ণনায় —
«مِن آخِرِ سُورَةِ الكَهْفِ» অর্থাৎ শেষ দশ আয়াতও উল্লেখ আছে।
➤ সপ্তাহে অন্তত একবার (শুক্রবার) সূরা আল-কাহফ পড়া সুন্নাহ।

---

৩. দাজ্জালের ফিতনা থেকে আল্লাহর কাছে দোয়া করা

সহিহ বুখারি ও মুসলিম:
রাসূল ﷺ সালাতে তাশাহহুদের পরে এই দোয়া করতে বলতেন —
«اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِن عَذَابِ جَهَنَّمَ، وَمِن عَذَابِ القَبْرِ، وَمِن فِتْنَةِ المَحْيَا وَالمَمَاتِ، وَمِن شَرِّ فِتْنَةِ المَسِيحِ الدَّجَّالِ»
“হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে জাহান্নামের শাস্তি, কবরের শাস্তি, জীবন ও মৃত্যুর ফিতনা এবং মসীহ দাজ্জালের ফিতনা থেকে আশ্রয় চাই।”
(সহিহ মুসলিম, হাদিস 588; সহিহ বুখারি, হাদিস 1377)

---

৪. মক্কা ও মদিনায় অবস্থান করা (সম্ভব হলে)

সহিহ মুসলিম:
রাসূল ﷺ বলেন —
«ليس من بلد إلا سيطؤه الدجال، إلا مكة والمدينة، ليس له من نقابها نقب إلا عليه الملائكة صافين يحرسونها»
“দাজ্জাল পৃথিবীর প্রতিটি শহরে প্রবেশ করবে, তবে মক্কা ও মদিনায় প্রবেশ করতে পারবে না। প্রতিটি রাস্তা ফেরেশতারা পাহারা দেবে।”
(সহিহ মুসলিম, হাদিস 2943)

---

৫. দাজ্জালকে দেখা হলে দূরে থাকা

সহিহ মুসলিম:
রাসূল ﷺ বলেন —
«فمن سمع به فلينأ عنه»
“যে কেউ দাজ্জালের কথা শুনবে, সে যেন তার থেকে দূরে থাকে।”
(সহিহ মুসলিম, হাদিস 2933)
---

৬. শক্ত ঈমান ও দুনিয়ার লোভ থেকে মুক্ত থাকা

দাজ্জাল মানুষের দুনিয়ার প্রলোভন (খাবার, পানি, ধন-সম্পদ) দিয়ে প্রতারণা করবে। তাই আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল শক্ত করতে হবে।
কোরআন: “আল্লাহর উপর ভরসা কর; আল্লাহই তোমার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা তলাক: 3)

---

সংক্ষেপে করণীয় লিস্ট

1. ঈমান ও আমল মজবুত করা (নামাজ, জিকির, কুরআন)

2. সূরা কাহফের প্রথম ও শেষ দশ আয়াত মুখস্থ ও শুক্রবারে তেলাওয়াত

3. সালাতে তাশাহহুদের পরে দাজ্জাল থেকে বাঁচার দোয়া

4. দাজ্জালের কাছাকাছি না যাওয়া

5. সম্ভব হলে মক্কা-মদিনায় অবস্থান

6. আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা

🔥 কি দোষ ছিল ভাইটির? 🔥নিজের পথে হাঁটতো, নিজের হাতে ভাগ্য লিখতো।মানুষকে শিখাতো— লড়তে হবে, এগোতে হবে, জিততেই হবে!কিন্তু সা...
13/08/2025

🔥 কি দোষ ছিল ভাইটির? 🔥
নিজের পথে হাঁটতো, নিজের হাতে ভাগ্য লিখতো।
মানুষকে শিখাতো— লড়তে হবে, এগোতে হবে, জিততেই হবে!

কিন্তু সাফল্য?
এটা সবার চোখে সহ্য হয় না।
যাদের মন ছোট,
তারা অন্যের হাসি পর্যন্তও সহ্য করতে পারে না।
তারা তোমাকে থামাতে চায়,
কারণ তোমার আলো তাদের অন্ধ করে দেয়।

💥 মনে রাখো!
মানুষের আসল মুখোশ দেখা যায়
যখন তুমি জিততে শুরু করো।
তোমার স্বপ্ন নয়,
তোমার সাফল্যই তাদের বুকের ভিতর আগুন ধরিয়ে দেয়।

🔥 তাই থামবে না!
তাদের বিষকে নিজের জ্বালানিতে রূপ দাও,
আর প্রমাণ করে দাও—
তুমি থামার জন্য জন্মাওনি! 🚀

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيْهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم لاَ تَقُوْلُ...
13/08/2025

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيْهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم لاَ تَقُوْلُوْا لِلْمُنَافِقِ سَيِّدٌ فَإِنَّهُ إِنْ يَكُ سَيِّدًا فَقَدْ أَسْخَطْتُمْ رَبَّكُمْ عَزَّ وَجَلَّ.

বুরায়দা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘তোমরা মুনাফিক মানুষকে নেতা হিসাবে গ্রহণ কর না। যদি নেতা মুনাফিক হয়, তাহলে তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে অসন্তুষ্ট করলে। অন্য বর্ণনায় আছে যখন কোন ব্যক্তি মিথ্যুক মুনাফিক ব্যক্তিকে বলে, হে আমার নেতা! তখন সে তার প্রতিপালককে রাগান্বিত করল’ (আবুদাঊদ হা/৪৯৭৭; আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/৪১৭৫)।

ঊপদেশ, হাদিস নং ৪৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

عَنْ أَبِيْ أُمَامَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم أَنَا زَعِيْمٌ بِبَيْتٍ فِىْ رَبَضِ الْجَنَّةِ لِمَنْ تَرَكَ الْمِرَاءَ وَإِنْ كَانَ مُحِقًّا وَبِبَيْتٍ فِىْ وَسَطِ الْجَنَّةِ لِمَنْ تَرَكَ الْكَذِبَ وَإِنْ كَانَ مَازِحًا وَبِبَيْتٍ فِىْ أَعْلَى الْجَنَّةِ لِمَنْ حَسَّنَ خُلُقَهُ.

আবু উমামা বাহেলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতে একটি ঘর নিয়ে দেয়ার জন্য যামীন, যে তর্ক পরিহার করে হক হলেও। আর একটি ঘর জান্নাতের মাঝামাঝিতে নিয়ে দেয়ার জন্য যামীন, যে মিথ্যা পরিহার করে মযাক করে হলেও এবং আরও একটি ঘর জান্নাতের সর্বোচ্চে নিয়ে দেয়ার জন্য যিম্মাদার, যে তার চরিত্রকে সুন্দর করবে’ (আবুদাঊদ হা/৪৮০০; বায়াহাক্বী, আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/৪১৭৯)।

ঊপদেশ, হাদিস নং ৪৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

‎عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ عَنْ أَبِيْ قُرَادٍ السُّلَمِيِّ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ كُنَّا عِنْدَ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم فَدَعَا بِطَهُوْرٍ فَغَمَسَ يَدَهُ فِيْهِ فَتَوَضَّأَ، فَتَتَّبَعْنَاهُ، فَحَسَوْنَاهُ، فَلَمَّا فَرَغَ قَالَ مَا حَمَلَكُمْ عَلَى مَا صَنَعْتُمْ؟ قُلْنَا: حُبُّ اللهِ تَعَالَى وَرَسُوْلِهِ قَالَ فَإِنْ أَحْبَبْتُمْ أَنْ يُحِبَّكُمُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ وَرَسُوْلَهُ، فَأَدُّوْا إِذَا ائْتُمِنْتُمْ، وَاصْدُقُوْا إِذَا حَدَّثْتُمْ، وَأَحْسِنُوْا جِوَارَ مَنْ جَاوَرَكُمْ.

আব্দুর রহমান ইবনু হারিছ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, ‘আমরা একদা নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর নিকটে ছিলাম। তিনি ওযূর পানি নিয়ে ডাকলেন। তিনি তাতে হাত ডুবালেন এবং ওযূ করলেন। আমরা তাঁকে অনুসরণ করলাম এবং তাঁর নিকট হতে অঞ্জলী ভরে ওযূর পানি নিলাম। তিনি বললেন, তোমরা এ কাজ করতে উৎসাহিত হলে কেন? আমরা বললাম, এটা হল আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ভালবাসা। তিনি বললেন, তোমরা যদি চাও যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তোমাদেরকে ভালবাসবেন তাহলে তোমাদের নিকট আমানত রাখা হলে, তা প্রদান কর। কথা বললে, সত্য বল। তোমাদের প্রতিবেশীর সাথে ভাল আচরণ কর’ (ত্বাবারাণী, আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/৪১৮০)।

ঊপদেশ, হাদিস নং ৫০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ ।

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdullah-Ibne Abdul Jalil posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abdullah-Ibne Abdul Jalil:

Share