HR HOMEO Health CARE

HR HOMEO Health CARE Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from HR HOMEO Health CARE, Digital creator, Sylhet.

17/07/2025

২১১টি বিখ্যাত "কিং" ঔষধের একক, বিরল, অদ্ভুত ও নির্ভুল Strange, Rare, Peculiar, Concomitant লক্ষণ — যা একাই যথেষ্ট সংশ্লিষ্ট ঔষধ চেনার জন্য, যা অন্য কোনো ঔষধ তেমনভাবে প্রয়োগ হবেই না

এগুলি Kent, Allen, Hering, Nash, Farrington, Boericke, Clarke ও অভিজ্ঞ চিকিৎসাবিদদের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে সাজানো হয়

1. Aconite – হঠাৎ মৃত্যু ভয় সহ মাথার বাম পাশে কাঁপুনি দিয়ে শুরু হয়।

2. Belladonna – শিশুর মাথা গরম, পা ঠান্ডা, চোখ লাল আর অন্যমনস্ক।

3. Nux Vomica – অসন্তুষ্টি নিয়ে সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে রেগে থাকে।

4. Bryonia – নড়লেই ব্যথা বাড়ে, প্রতিটি অঙ্গ যেন স্থির থাকতে চায়।

5. Arsenicum Alb. – ঘন ঘন স্থান পরিবর্তন করে অথচ বারবার একই বিষয়ে কথা বলে।

6. Sulphur – সপ্তাহে একদিন গোসল না করলে স্বস্তি পায়।

7. Calcarea Carb. – ভয় পায় যেন পাগল হয়ে যাবে, কিন্তু নিজের দুর্বলতা বোঝে।

8. Lycopodium – কথার মাঝেই ভুলে যায় কী বলছিল।

9. Phosphorus – ভয় পায় একা থাকতে, কিন্তু সঙ্গ পেলেই চুপ হয়ে যায়।

10. Pulsatilla – শিশু কাঁদে, কিন্তু অন্য শিশুকে কোলে নিলে হাসে।

11. Silicea – অল্প ইনজেকশন বা কাঁটা শরীর থেকে নিজেই বের করতে পারে না।

12. Hepar Sulph. – খোলসযুক্ত কিছু খেলেই গলা ব্যথা করে।

13. Merc Sol. – দাঁত হেঁচড়ে কামড়ে ফেলে, রাতে ঘুমের সময়।

14. Rhus Tox. – আরাম পায় বিছানা পাল্টালে।

15. Sepia – নাভির নিচে ভারী অনুভব, যেন সব অঙ্গ নিচে পড়ে যাচ্ছে।

16. Natrum Mur. – রোদে হাঁটলে মাথাব্যথা বাড়ে, বিশেষ করে সমুদ্রে গেলে।

17. Ignatia – ঠোঁট কামড়ে ধরা, চোখে জল থেমে থেকে কাঁদতে না পারা।

18. Staphysagria – প্রস্রাবের সময় বাকি প্রস্রাব আটকে থেকে পরে পড়ে যায়।

19. Aurum Met. – একটু কড়া কথা শুনলে মনে হয় জীবন বৃথা।

20. Cina – শিশু ঘুমের সময় এক চোখ খোলে থাকে।

21. Antim Crud. – ওভারইট করলে পা গরম হয়ে যায়।

22. Chamomilla – ব্যথা হলে এক গালে থাপ্পড় মেরে ব্যথা অন্যদিকে নিয়ে যায়।

23. Gelsemium – চোখের পাতা ভারী হয়ে আসে, খুলে রাখতে কষ্ট হয়।

24. Veratrum Alb. – জিহ্বা দুভাগে কাঁপে বমির আগে।

25. Tabacum – ঘুরতে ঘুরতে বমি, কপাল ও ঠোঁট সাদা হয়ে পড়ে।

26. Spongia – কাশি যেন গলা কাটছে, করাত দিয়ে কাটা হচ্ছে।

27. Drosera – কাশি এত জোরে যে বমি করে ফেলে।

28. Kali B**h. – ঘন রাবারের মতো পিচ্ছিল কফ মুখে আটকে থাকে।

29. Sanguinaria – ডান কাঁধের ব্যথা সহ ডান চোখ দিয়ে মাথা ধরে।

30. Ipecac – কাশি বা বমির পর জিহ্বা পরিষ্কার থাকে একদম।

31. Carbo Veg. – ঠাণ্ডা বাতাস ছাড়া দম নেয়া যায় না, শরীর বরফের মত ঠাণ্ডা।

32. Camphor – কাঁপুনি সহ দম বন্ধ হয়ে আসে, উষ্ণ কিছুতেই আরাম মেলে না।

33. Coffea – সুখের উত্তেজনায় ঘুম আসে না।

34. Colocynth – বিরক্তি বা অপমানের পর পেট মোচড়ানো ব্যথা হয়।

35. Mag Phos – উষ্ণ কিছু খেলে, চাপ দিলে ব্যথা সম্পূর্ণ চলে যায়।

36. Causticum – কান্নায় আরাম পায়, অন্যরকম বিষাদ – বন্ধুর জন্য কাঁদে।

37. Hyoscyamus – উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়ায়, হাসে হাসে কথা বলে।

38. Stramonium – আলো ও মানুষের সঙ্গ ছাড়া একা থাকতে পারে না।

39. O***m – ভয়ানক দুর্ঘটনা দেখে গভীর ঘুমে চলে যায়।

40. Lachesis – বাম থেকে ডান দিকে রোগ ছড়ায়, গলায় কিছু স্পর্শ সহ্য হয় না।

41. Apis Mellifica – ঠাণ্ডায় আরাম, গরমে খারাপ, ছোঁয়াচে স্বভাব, ঈর্ষান্বিত।

42. Cantharis – প্রস্রাব করার আগে, সময় এবং পরে তীব্র পোড়াভাব।

43. Berberis Vulgaris – কোমর থেকে ঊরু ও উরুর সামনে ব্যথা টানে টানে নামে।

44. Pareira Brava – প্রস্রাব করতে মাটিতে হেঁটে হেঁটে বসতে হয়, প্রচণ্ড জ্বালা।

45. Sarsaparilla – দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে জ্বালায় চিৎকার করে ওঠে।

46. Nitric Acid – দাঁত ব্রাশ করলেই রক্ত পড়ে, আর খেতে গেলেই তীব্র ব্যথা।

47. Thuja – মনে হয় শরীরে কিছু অতিরিক্ত বাস করছে, ভেতরে কিছু নড়ছে।

48. Sabina – এক ফোঁটা রক্তও গরম গরম বেরোয়, গর্ভপাতের সময় ব্যথা পিঠে নামে।

49. Hamamelis – রক্তপাত হলেও যন্ত্রণা নেই, রক্ত গাঢ় ও জমাট।

50. Millefolium – সামান্য আঘাতেই অতিরিক্ত রক্তপাত।
51. Aloe Socotrina
❖ সকালে ঘুম থেকে উঠেই তীব্র পায়খানার তাগিদ, পায়খানা করার পরেও পায়ুপথ ঢিলা হয়ে থাকে যেন সব পড়ে যাবে।

52. Podophyllum
❖ সকালবেলায় হঠাৎ করে পেটে গুড়গুড় শব্দ করে বাচ্চার মতো জোরে পাতলা মোশন হয়, বমি ছাড়াই।

53. Chelidonium Majus
❖ ডান কাঁধে ব্যথার সাথে একসাথে যকৃতের সমস্যা ও পায়খানা হলুদ বা কাদা রঙের হয়।

54. Iris Versicolor
❖ সপ্তাহে একবার ডান চোখ থেকে শুরু হয়ে চোখ, কপাল, কানে ব্যথা হয়ে বমি দিয়ে শেষ হয়।

55. Glonoine
❖ মাথায় রক্ত উঠে যেন মাথা ফেটে যাবে, সূর্যের তাপে মাথা ফাটার মতো ব্যথা।

56. Bellis Perennis
❖ শরীর আঘাতে কাঁপে, মনে হয় ভিতরে ভিতরে পচে যাচ্ছে, বিশেষ করে গভীর মাংসপেশিতে ব্যথা।

57. Ruta Graveolens
❖ হাড় ও তন্দুরের জোড়ে ব্যথা, বসে থাকা থেকে উঠে দাঁড়ালে অস্থি যেন শক্ত হয়ে গেছে।

58. Symphytum
❖ পুরাতন ভাঙা হাড়ের স্থানে আবার নতুন করে ব্যথা শুরু হয়, হাড় জোড়া লাগাতে সাহায্য করে।

59. Arnica Montana
❖ বলে সব ঠিক আছে কিন্তু গভীর ভিতরে ভীষণ ক্লান্তি, স্পর্শ করলে বলে “না ধরবেন না”।

60. Calendula Officinalis
❖ কাটা-ছেঁড়া ক্ষতের জায়গা খুব ব্যথা করে, কিন্তু পুঁজ ধরে না, বরং চামড়া যেন খুলে যাচ্ছে।

61. Echinacea
❖ পচা দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ, রক্ত ও বিষক্রিয়াযুক্ত ইনফেকশনে ভয়ানক দুর্বলতা।

62. Ferrum Phos.
❖ কোনো লক্ষণ ছাড়া হঠাৎ করে রক্ত পড়ে, বিশেষ করে নাক থেকে, ক্লান্তি ছাড়াই।

63. Calcarea Phos.
❖ বৃদ্ধির সময় হাঁটু বা অস্থিতে ব্যথা, শিশুদের দুধ দাঁত পড়ে গিয়ে নতুন দাঁত আসতে দেরি হয়।

64. Natrum Phos.
❖ পাতলা পায়খানার সাথে পিচ্ছিল হলুদ সাদা রঙের মোশন ও দাঁতে দাঁত ঘষে।

65. Kali Phos.
❖ বেশি পরিশ্রম বা মানসিক চাপের পর স্মৃতিভ্রংশ, মাথা কাজ না করা ও কথা ভুলে যাওয়া।

66. Silicea Terra
❖ শরীরে কোনো কিছুর জড়ানো থাকলে (ফাঁড়া, কাঠের টুকরা) ধীরে ধীরে বের করে আনে।

67. Argentum Nitricum
❖ পরীক্ষার আগে, মঞ্চে উঠার আগে প্রবল উত্তেজনায় পাতলা মোশন হয়।

68. Anacardium Orientale
❖ মনে হয় দুইটা মন কাজ করছে – একটা ভালো আরেকটা খারাপ বলছে – দ্বৈত ব্যক্তিত্ব।

69. Baryta Carb.
❖ প্রাপ্তবয়স্ক হলেও শিশুসুলভ আচরণ, অপরিচিত কারো সামনে কথা বলতে ভয়।

70. Bromium
❖ গলায় সিঁদুর রঙের ঠাণ্ডা জমে থাকে, ঠান্ডা জায়গা সহ্য হয় না।

71. Iodum
❖ প্রচণ্ড খায়, তারপরও শুকিয়ে যায়; শক্তিশালী ক্ষুধা ও দ্রুত দুর্বলতা।

72. Ammonium Carb.
❖ একটু হাঁটলেই নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, উঠে দাঁড়াতেই মাথা ঘুরে অন্ধকার দেখে।

73. Digitalis Purp.
❖ বুক ধড়ফড় করলে মনে হয় হার্ট থেমে যাবে, slightest motion করলেই পালস কমে যায়।

74. Spigelia
❖ বাম চোখ থেকে মাথা ও হার্টে সূচের মতো ব্যথা ঢুকে যায়; বিশেষ করে সকাল ১০টার পর।

75. Cactus Grand.
❖ মনে হয় হৃদপিণ্ডে লোহার রিং চাপ দিচ্ছে, বুক সংকুচিত হয়ে আসছে।

76. Kalmia Latifolia
❖ হার্টের সমস্যার সাথে সাথে বাঁ হাতে ব্যথা নামতে থাকে হাতের আঙ্গুল পর্যন্ত।

77. Crataegus Oxyacantha
❖ একদম নিঃশব্দ হার্ট ফেইল – পালস অত্যন্ত দুর্বল, কিন্তু হার্ট সাউন্ড একেবারে সুপ্ত।

78. Adonis Vernalis
❖ হৃদযন্ত্র দুর্বল কিন্তু প্রস্রাবও কমে যায়, হার্ট ফেইলের সাথে ইউরিন রিটেনশন।

79. Strophanthus
❖ slightest movement করলেই বুক ধড়ফড় আর দম বন্ধ হওয়া অনুভব।

80. Convallaria Majalis
❖ মনে হয় হৃদয় কানে উঠে গেছে – দম বন্ধ হয়ে বুক ধড়ফড় করতে থাকে।
81. Vipera
❖ পা ঝুলিয়ে রাখলেই স্ফীত হয়ে যায়, মনে হয় ফেটে যাবে; শিরা ফুলে টনটন করে।

82. Bothrops
❖ কথা জড়িয়ে যায়, বাকরুদ্ধতা—মুখে শব্দ তৈরি হয় কিন্তু মুখে প্রকাশ পায় না।

83. Lachesis
❖ ঘুম থেকে উঠলেই উপসর্গ শুরু হয়; জেগে থাকলেই খারাপ, ঘুমালেই ভালো।

84. Crotalus Horridus
❖ ডান দিকে সব শুরু হয়; ত্বকে হলদে রঙ, রক্তে বিষ ছড়িয়ে পড়ে, কালো রক্ত ঝরে।

85. Tarentula Hispania
❖ তীব্র উগ্রতা, দ্রুত নাচ বা গান না শুনলে সহ্য হয় না, অস্থিরতা কেবল গতি দিয়ে উপশম হয়।

86. Bufo Rana
❖ যৌন উত্তেজনায় খিচুনি, বিশেষ করে পিউবিক স্পাইনাল এক্সাইটেশনে।

87. Naja Tripudians
❖ হৃদয় ভারী, মনে হয় হৃদয় বন্ধ হয়ে যাবে; chest pain বাঁ দিকে ছড়িয়ে পড়ে ঘাড় পর্যন্ত।

88. Medorrhinum
❖ সময়জ্ঞান ভুলে যায়, আগামীকাল কী হবে মনে থাকে না, রাত জেগে থাকে – দিনে ঘুম।

89. Syphilinum
❖ রাতেই উপসর্গ বাড়ে, হাড়ের ব্যথা গভীর রাতে – জানালা দিয়ে ঝাঁপ দিতে ইচ্ছা।

90. Tuberculinum
❖ এক জায়গায় থাকতে পারে না; সবকিছুতে বিরক্ত, দুনিয়া ছেড়ে পালিয়ে যেতে চায়।

91. Psorinum
❖ গোসল করলেই অসুস্থ হয়ে পড়ে; মনে হয় কিছুই ভালো হবে না, ভবিষ্যৎ অন্ধকার।

92. Bacillinum
❖ সকালে উঠে হাঁচি শুরু হয়, ঠাণ্ডা লাগলেই ঘন কাশি বুকে আটকে যায়।

93. Influenzinum
❖ প্রতিবার সর্দিতে একই pattern: মাথা ধরে → গলা ব্যথা → বুক ভারী → কাশি।

94. Variolinum
❖ গুটি বসন্তে চোখ মুখ ফুলে বিকৃত হয়ে যায়, কষ ও চামড়া পড়তে শুরু।

95. Morbillinum
❖ হামে দাগ আসার আগেই তীব্র চোখ লাল হয় ও পানির মতো নাক গড়ায়।

96. Coccus Cacti
❖ গলায় পিচ্ছিল সাদা থকথকে কফ আটকে থাকে, গরম পানিতে আরাম হয়।

97. Grindelia
❖ শ্বাস নিতে গিয়ে মনে হয় থেমে গেছে, জাগে যেন দম বন্ধ হয়ে মারা যাচ্ছে।

98. Aralia Racemosa
❖ ঘুমাতে গেলেই শ্বাস আটকে আসে, গলায় ঘড়ঘড় শব্দ – asthma at bedtime only.

99. Blatta Orientalis
❖ ভেজা পরিবেশে asthma শুরু হয়; মোটা লোকের কাশি ও দমবন্ধ ভাব।

100. Lobelia Inflata
❖ শ্বাসকষ্টের সাথে মনে হয় গা বমি করছে, বুক ঠান্ডা হয়ে আসে, হালকা ঘাম।

101. Senega
❖ কফ বের না হলে দম নিতে কষ্ট হয়, বুকে জমে থাকে – বৃদ্ধ বা দুর্বলদের জন্য।

102. Skookum Chuck
❖ নাকের ভেতরে চুলকানি, কানে, গলায় অদ্ভুত খসখসে অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া।

103. Sabadilla
❖ ধারাবাহিক হাঁচি, মুখে গন্ধ পেলেই বা ফুল দেখলেই হাঁচি শুরু।

104. Euphrasia
❖ চোখে পানি পড়ে কিন্তু নাক শুকনো থাকে – গন্ধে বা আলোতে চোখ জ্বলে।

105. Allium Cepa
❖ নাক দিয়ে পানি পড়ে, কিন্তু চোখে কোনো ব্যথা নেই – যেন কাটা পেঁয়াজের গন্ধ।

106. Arum Triphyllum
❖ শিশু নাক ঘষে ঘষে ছিঁড়ে ফেলে, ঠোঁট ও মুখের চারপাশে ঘা হয়ে যায়।

107. Lemna Minor
❖ নাকে পলিপ থাকলে, বর্ষাকালে শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, স্যাঁতস্যাঁতে গন্ধে বাড়ে।

108. Hydrastis
❖ ঘন, হলুদ, স্ট্রিংযুক্ত নাক-কফ যা মুখেও নামে; নাক গহ্বরে নিস্তেজতা।

109. Calcarea Flour
❖ শক্ত, গুটির মতো গ্রন্থি, হাড়ের গাঁটে গাঁটে কড়ার মতো দলা হয়।

110. Calcarea Sulph
❖ পুঁজ জমে মুখ বন্ধ হয়ে যায়, পাকা ফোঁড়া বারবার ফিরে আসে, yellow thick pus.

111. Natrum Sulph
❖ বাম পাশে মাথাব্যথা, ভেজা আবহাওয়ায় অসুস্থ হয় – damp climate = all symptoms worse.

112. Kali Mur
❖ সাদা গাঢ় স্তরযুক্ত টনসিল, মুখ খুললে দেখা যায় সাদা ছোট ছোট দানা।

113. Kali Sulph
❖ হলুদ slimy কফ, জ্বর শেষে ঠান্ডা পড়ে যায় – বিলম্বিত উপসর্গ।

114. Ferrum Met.
❖ সামান্য পরিশ্রম করলেই মুখ লাল হয়ে যায় ও মাথা ঘোরে, অথচ দুর্বলতা দেখা যায় না।

115. Zincum Met.
❖ পা নাড়াতে না পারলে অস্থির লাগে – ঘুমের সময়ও পা নড়ায়, restless legs.

116. Cuprum Met.
❖ হঠাৎ খিচুনি, আগে কাশি বা ক্র্যাম্প হয়, এরপরেই শরীর শক্ত হয়ে যায়।

117. Plumbum Met.
❖ পেট পিছনে টেনে ধরে, মলত্যাগ বন্ধ – যেন অন্ত্র ভিতরে কুঁচকে গেছে।

118. Alumina
❖ মলত্যাগের ইচ্ছা নেই একেবারেই, চুল্লি দিয়ে টানলেও আসে না – প্রবল কোষ্ঠকাঠিন্য।

119. Aloe Socotrina
❖ হঠাৎ প্রস্রাব বা পায়খানা বেরিয়ে যেতে চায়, ঠাসাঠাসি করে রাখতে হয়।

120. Petroleum
❖ শীতে ত্বক ফেটে যায়, রক্ত পড়ে – বিশেষ করে হাত ও কনুইয়ের দিকে।

121. Graphites
❖ পুরু চ্যাপ্টা ফাটা চামড়া, পিচ্ছিল আঠালো পুঁজ ঝরে, বিশেষ করে কান পেছনে।

122. Mezereum
❖ ঘা হলে চামড়ার নিচে পুঁজ জমে, চুলকায় ভীষণভাবে – তারপর ফেটে খোসা ওঠে।

123. Psorinum
❖ চামড়া এত নোংরা, রোগী নিজেও বলে “আমি গন্ধ পাচ্ছি, নিজেকে ঘৃণা হয়।”

124. Tellurium
❖ ঘামে ও শরীর থেকে মাছি-ধরা ভ্যাপসা গন্ধ বেরোয়।

125. Kreosotum
❖ দাঁত কেবল গজানো মাত্রই পচে যেতে শুরু করে; দাঁতের গোড়ায় ব্যথা।

126. Plantago Major
❖ দাঁত ব্যথা করে, কিন্তু কানে ছড়িয়ে যায় – কানে টান টান অনুভূতি।

127. Belladonna (repeat for context)
❖ দাঁতের ব্যথা হয় মাথা ঝাঁকালে, রাতে বেশি হয় – গালে চাপ দিলে আরাম।

128. Chamomilla (repeat)
❖ দাঁতের ব্যথায় এক গালে হাত দিয়ে কাঁদে, গরম কিছুতে আরাম।

129. Coffea Cruda (repeat)
❖ দাঁতের ব্যথা আনন্দ বা উত্তেজনায় বেড়ে যায়, ঠান্ডা পানিতে আরাম।

130. Merc Sol (repeat)
❖ দাঁতের ব্যথা রাতেই বেশি, দাঁত নাড়া দিলে কচকচ শব্দ হয়, হালকা ব্যথা।

131. Fluoric Acid
❖ বৃদ্ধ বয়স্কদের দাঁত সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, রুট এক্সপোজড হয় – painless decay।

132. Arsenicum Iodatum
❖ অ্যালার্জিক র‌্যাশ বারবার হয়; শুকিয়ে গেলে আবার জ্বালার সঙ্গে ফিরে আসে।

133. Natrum Iodatum
❖ গলায় ছোট ছোট আলসার বারবার হয়, iodine sensitivity।

134. Kali Iodatum
❖ নাক গলা চোখে পুঁজ ও সর্দি একসাথে, গন্ধে সহ্য হয় না – “catarrhal tsunami”।

135. Aurum Iodatum
❖ জরায়ুর টিউমার, অল্প সময়ে বাড়ে – স্থায়ী বিষণ্নতার সাথে।

136. Bismuthum
❖ কিছু খেলেই বমি করে, কিন্তু খাওয়ার সময় ভীষণ ক্ষুধা লাগে।

137. Antim Tart
❖ বুকে জমে থাকা কফ বের হয় না, শ্বাসের শব্দ পরিষ্কার শোনা যায়।

138. Iodum
❖ গলা দিয়ে টান দিলে ভেতর থেকে ধ্বনি আসে – টিউবারকুলার ধরনের কাশি।

139. Muriatic Acid
❖ ঘুমের সময় মুখ খুলে থাকে, ঘুমিয়ে কাঁদে – অচেতন ও বিষণ্নতা একসাথে।

140. Phosphoric Acid
❖ দুঃখে একেবারে নিস্তেজ – প্রশ্ন করলেও উত্তর দেয় না, বসে থাকে চুপচাপ।

141. Acidum Nitricum
❖ পায়খানায় রক্ত ঝরে, যেন কাঁচি কাঁচি করে বের হচ্ছে – cutting pain with blood.

142. Sulphuric Acid
❖ সব কাজ তাড়াহুড়ো করে, বার্ধক্যে হাত কাঁপে, কিন্তু চিন্তায় দ্রুত।

143. Acetic Acid
❖ অতিরিক্ত প্রস্রাব, অতিরিক্ত দুর্বলতা – অল্পদিনে শুকিয়ে কাঠ।

144. Benzoic Acid
❖ প্রস্রাবের গন্ধ ঘরে বসেই বোঝা যায় – ঘোড়া প্রস্রাবের গন্ধ।

145. Oxalic Acid
❖ খুব হঠাৎ করে মাথা ঘুরে পড়ে যায় – মাথা নিচু করলেই কষ্ট।

146. Picric Acid
❖ একটু পরিশ্রম করলেই পা ভারী হয়ে যায়, মাথা ঝিম ঝিম করে।

147. Lactic Acid
❖ সকালে উঠে মুখে তেতো ভাব, আর বমি হতে চায় – pregnancy morning sickness।

148. Hydrocyanic Acid
❖ হঠাৎ শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, নীল হয়ে যায় ঠোঁট – খিঁচুনি ছাড়াই।

149. Acidum Carbolicum
❖ পচা গন্ধে ঘেমে উঠে, কিন্তু গন্ধ নিজে টের পায় না।

150. Acidum Fluoricum
❖ দাঁত ক্ষয়ে পড়ে, চুল পাতলা হয়ে পড়ে – সবকিছু দ্রুত নষ্ট হয়।
151. Aethusa Cynapium
❖ শিশু দুধ হজম করতে পারে না; দুধ খেয়ে সাথে সাথে বমি করে, তারপর ঘুমিয়ে পড়ে – “milk intolerance with sleep.”

152. Abrotanum
❖ পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়ে গেলেই বাত বা জয়েন্টে তীব্র ব্যথা শুরু হয় – "metastasis of diarrhoea to rheumatism."

153. Absinthium
❖ হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যায়, খিঁচুনি হয় এবং মনে থাকে না সে কোথায় আছে – post-epileptic amnesia.

154. Acalypha Indica
❖ সকালে উঠে খালি কাশিতে মুখ থেকে তাজা রক্ত ঝরে পড়ে, কিন্তু কফ একেবারে নেই।

155. Achillea Millefolium
❖ সামান্য আঘাতেই প্রচুর উজ্জ্বল রক্তপাত হয়, কিন্তু ব্যথা প্রায় নেই।

156. Actaea Racemosa (Cimicifuga)
❖ বাচ্চা প্রসবের সময় মনে হয় গা ঝিমঝিম করছে, যেন মাথায় কিছু নামছে – “nervous chill during labour.”

157. Aesculus Glabra
❖ পায়ুপথ যেন কাঠের মতো শক্ত, প্রস্রাব ও মল ছাড়াই ব্যথা থেকে যায়।

158. Agaricus Muscarius
❖ শরীর কাঁপে কিন্তু হাসতে হাসতে বলে কিছু হয়নি – “laughing while trembling.”

159. Agnus Castus
❖ যৌন শক্তি একেবারে নিঃশেষ হয়ে গেছে; যৌন চাহিদা হারিয়ে গেছে, মনে হয় সে নিঃশেষ পুরুষ।

160. Aletris Farinosa
❖ গর্ভবতী নারী বারবার গর্ভপাত করে, মনে হয় জরায়ু দুর্বল ও অপ্রস্তুত – uterine atony.

161. Alfalfa
❖ ক্ষুধা হারিয়ে গেছে; দেহে পুষ্টি নেই, কিন্তু কিছু খেলেই ক্লান্তি লাগে।

162. Ambra Grisea
❖ অপরিচিত লোকের সামনে কথা বলতে গেলেই কথা আটকে যায়, মুখ শুকিয়ে যায়।

163. Ammonium Mur.
❖ সিঁড়ি ভাঙলে হাঁপ ধরে, হাঁটতে গিয়ে হঠাৎ এক পাশে দুর্বলতা অনুভব করে।

164. Anhalonium (Peyotl)
❖ সময় যেন থেমে গেছে বা খুব ধীরে চলে – অদ্ভুত সময় বিভ্রান্তি।

165. Anthracinum
❖ নীলচে পুঁজ এবং পচা গন্ধযুক্ত ঘা – বিষাক্ত সংক্রমণে দেহ ঘা-ঘা।

166. Apocynum Cannabinum
❖ শরীর ফুলে যায়, অথচ পিপাসা নেই; ইউরিন বন্ধ হয়ে যায় – dropsy with thirstlessness.

167. Argentum Metallicum
❖ স্বর ব্যর্থ, বেশি কথা বললেই গলা ব্যথা করে, performers’ voice loss।

168. Asarum Europaeum
❖ অতিরিক্ত সংবেদনশীল; কাগজ ঘষার শব্দেই সহ্য হয় না – irritation to slightest sound.

169. Asterias Rubens
❖ স্তনে ফোঁড়া হতে হতে ক্যান্সারে রূপ নেয়, স্তনে ব্যথা রাতেই বাড়ে।

170. Aurum Muriaticum Natronatum
❖ জরায়ু বড় হয়ে যায়, পেট নীচের দিকে ভারী ও জড়ানো লাগে।

171. Bismuthum Subnitrate
❖ একবার কিছু খেতে শুরু করলে না থেমে খায়, তারপর সঙ্গে সঙ্গেই বমি।

172. Borax Veneta
❖ শিশুকে ওপর থেকে নিচে নামালে আতঙ্কে কাঁদে; নড়াচড়া সহ্য হয় না।

173. Bovista Lycoperdon
❖ মাসিকের আগে গাল ফোলায় বা মুখে ব্রণ হয় – menstrual puffiness of face.

174. Cactus Grandiflorus
❖ বুক যেন লোহার রিং দিয়ে চেপে ধরা – constriction with palpitation.

175. Caladium Seguinum
❖ যৌন চাহিদা নেই, অথচ স্বপ্নদোষ হয়; স্বপ্নে যৌনতা কিন্তু জেগে উঠে অনাসক্ত।

176. Campanula
❖ কানে শব্দ – মনে হয় কেউ ঘণ্টা বাজাচ্ছে – "Bell-like tinnitus."

177. Cannabis Indica
❖ সময়ের উপলব্ধি বিস্তৃত হয়ে যায় – এক মিনিট মনে হয় এক ঘণ্টা।

178. Capsicum Annum
❖ ঘরে যাওয়ার কথা মনে হলেই কান্না পায়, homesickness with burning urine.

179. Carbolic Acid
❖ মুখ দিয়ে পচা দুর্গন্ধ; মল-মূত্র থেকে বিষাক্ত গন্ধ; ulcer with stench.

180. Castor Equi
❖ স্তন একেবারে শুকিয়ে গেছে, দুধ আসে না; post-delivery agalactia.

181. Caulophyllum
❖ জরায়ুর পেশী দুর্বল – গর্ভাবস্থায় কাঁপুনি ও গর্ভপাতের সম্ভাবনা।

182. Cedron
❖ নির্দিষ্ট সময়ে ভয়ংকর মাথাব্যথা হয়, বিশেষ করে সন্ধ্যা ৪টায় প্রতিদিন।

183. Chininum Sulph
❖ প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে জ্বর আসে; সঙ্গে কর্ণ শব্দ ও শরীরে কম্পন।

184. Cholesterinum
❖ যকৃতের কার্যক্ষমতা কমে গেলে চোখ হলুদ হয়ে যায়, কষ জমে থাকে।

185. Cimex Lectularius
❖ জ্বর হলে ঠান্ডায় কাঁপে কিন্তু ঘাম হয় না, বিছানা গরম লাগে।

186. Cistus Canadensis
❖ মুখে ঘা – ঠান্ডা বাতাসে কষ্ট বাড়ে, কণ্ঠনালী শুকনো, স্পর্শে ব্যথা।

187. Clematis Erecta
❖ ঘা হয়ে গেলে পুঁজ চেপে বের হয় না, শুধু চামড়ার নিচে চেপে থাকে।

188. Cocculus Indicus
❖ গাড়িতে উঠলেই মাথা ঘোরে; ভার্টিগো সহ পেট গুলিয়ে উঠে।

189. Colchicum Autumnale
❖ রান্নার গন্ধ পেলেই বমি চলে আসে – extreme nausea from smell of food.

190. Conium Maculatum
❖ ধীরে ধীরে পক্ষাঘাত, কিন্তু অনুভূতি ঠিক থাকে – paralysis with preserved sensation.

191. Cyclamen Europaeum
❖ চোখে সামনে উড়ন্ত বিন্দু বা কালো দাগ – flickering before eyes, with vertigo.

192. Daphne Indica
❖ দেহের বিভিন্ন হাড়ে কট কট শব্দ, পেট ভারী, মুখ শুকনো, o***m craving।

193. Dolichos Pruriens
❖ ভীষণ চুলকানি, কিন্তু চুলকানোর পরেও আরাম হয় না; মূলত রাতেই বাড়ে।

194. Elaps Corallinus
❖ ঠাণ্ডা পানি খেলেই গলায় ব্যথা, মনে হয় গলা ছিড়ে যাচ্ছে।

195. Epiphegus Virginiana
❖ বেশি কথা বললে মাথাব্যথা শুরু হয়; মানসিক পরিশ্রমে মাথায় চাপ।

196. Eupatorium Perfoliatum
❖ হাড় ব্যথা – মনে হয় হাড় ভেঙে যাবে; কাশি দিলে বুক ফেটে যাবে।

197. Guaiacum Officinale
❖ জিহ্বা শক্ত হয়ে যায়, মুখ নাড়াতে পারে না – salivation with tongue stiffness.

198. Helonias Dioica
❖ জরায়ু ভারী, ব্যাকপেইন, একা থাকলে বিষণ্ন, কিন্তু কাজে ব্যস্ত থাকলে ভালো।

199. Hydrocotyle Asiatica
❖ ত্বকে পাতলা কড়ার মতো স্তর, চুলকায়, কিন্তু খোস খসে পড়ে না।

200. Xanthoxylum Fraxineum
❖ মাসিকের সময় কোমরে ব্যথা হয়, মাসিক হালকা কিন্তু তীব্র ব্যথা।
201. Heloderma
❖ প্রচণ্ড ঠান্ডা লাগে, এমনকি উষ্ণ ঘরে থাকলেও মনে হয় দেহে বরফ বয়ে যাচ্ছে; হাড়ের ভিতর কাঁপুনি।

202. Mygale Lachesis
❖ হাত-পা থরথর কাঁপে, নাচের মতো অনিচ্ছাকৃত অঙ্গচালনা; তীব্র স্প্যাজমের সাথে আনন্দিত হাসি।

203. Secale Cornutum
❖ হাত-পা শুকিয়ে কাঠ, কিন্তু রোগী বলে গরম লাগছে, কম্বল ফেলতে চায় – “cold but wants to be uncovered.”

204. Murex Purpurea
❖ জরায়ু ও যৌনতন্ত্র অত্যন্ত সংবেদনশীল; slightest emotion বা যৌন চিন্তায় গর্ভাশয়ে কাঁপুনি।

205. Coca Erythroxylon
❖ পাহাড়ে উঠলে বা উঁচু জায়গায় উঠলে শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে; altitude sickness remedy.

206. Antimonium Arsenicosum
❖ বুকে জমে থাকা পুরোনো কফ বারবার খিঁচুনি দিয়ে বের হয়, দম বন্ধ হয়ে আসা-ভাব সহ।

207. Onosmodium Virginianum
❖ চোখে যেন পর্দা টানানো, চোখ ও মাথা ভারী – চিন্তাশক্তি বিলম্বিত।

208. Terebinthina
❖ প্রস্রাব গাঢ়, রক্ত মিশ্রিত এবং ভয়ানক গন্ধযুক্ত – “smell like violets.”

209. Urea
❖ প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, চামড়া শুকিয়ে যায়, ত্বকে সাদা ধূলির মতো জমা পড়ে – uremic frost.

210. Sabal Serrulata
❖ প্রস্রাবে টুকরো টুকরোভাবে আসে, প্রস্রাব করার পরও মনে হয় কিছু বাকি – পুরুষদের প্রস্রাব আটকে যাওয়া।

211. Malandrinum
❖ ভ্যাক্সিন পরবর্তী ত্বকে ফুসকুড়ি বা চর্মরোগের পুরনো বিষক্রিয়ায় চামড়া পঁচে যায়।
🌺
👨‍⚕️ ক্লিনিকে বসে কনফিউশন দূর করে দ্রুত ও নিখুঁত প্রেসক্রিপশন দেয়ার জন্য
📚 প্রতিটি লক্ষণ হলো একেকটি চিকিৎসার কম্পাস!
🧾 এই লক্ষণগুলো জানা মানেই – প্রেসক্রিপশন লেখার দিকনির্দেশনা হাতের মুঠোয়!
💼 এখন থেকেই এগুলো হোক আপনার অভ্রান্ত

#হ্যানেমানীয়_হস্তচালনা #বিরললক্ষণ
💗💗💗💗লেখক 🚣‍♀️ডা. খোরশেদ আলম............

21/11/2024
21/11/2024
23/10/2024

২০০৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইন অনুযায়ী ছাত্রলীগকে 'নিষিদ্ধ সত্তা' হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে সরকার

গুজগ্রাস (বৈজ্ঞানিক নাম গ্যালিয়াম এপারিন), যা ক্লিভার, স্টিকিউইড বা ক্যাচউইড নামেও পরিচিত, এটি বিভিন্ন ধরনের ঔষধি ব্যবহ...
23/10/2024

গুজগ্রাস (বৈজ্ঞানিক নাম গ্যালিয়াম এপারিন), যা ক্লিভার, স্টিকিউইড বা ক্যাচউইড নামেও পরিচিত, এটি বিভিন্ন ধরনের ঔষধি ব্যবহার সহ একটি সাধারণ বন্য ভেষজ। প্রায়শই আগাছা হিসাবে বিবেচিত, গুজগ্রাস বহু শতাব্দী ধরে ঐতিহ্যগত ওষুধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কারণ এর অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এখানে গুজগ্রাসের মূল স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং ব্যবহার রয়েছে:

গুজগ্রাসের স্বাস্থ্য উপকারিতা

1. শরীরকে ডিটক্সিফাই করে
গুজগ্রাস তার মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত, যা শরীরকে অতিরিক্ত তরল এবং টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি প্রায়ই লিভার, কিডনি এবং লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম পরিষ্কার করার জন্য ভেষজ ডিটক্স প্রতিকারে ব্যবহৃত হয়।

কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ:

শরীরকে টক্সিন বের করে দিতে এবং জল ধারণ কমাতে সাহায্য করে।
কিডনি এবং লিভারের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে, সামগ্রিক ডিটক্সিফিকেশন প্রচার করে।

2. লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমের স্বাস্থ্য সমর্থন করে
গুজগ্রাসের অন্যতম উল্লেখযোগ্য সুবিধা হল লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমকে সমর্থন করার ক্ষমতা। এটি লিম্ফ তরল চলাচলকে উদ্দীপিত করতে সাহায্য করে, ফোলা কমায় এবং শরীর থেকে টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ:

লিম্ফ নোডগুলিতে প্রদাহ এবং ফোলাভাব হ্রাস করে।
লিম্ফেডেমা এবং অন্যান্য লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমের ব্যাধিগুলির মতো অবস্থার সাথে সাহায্য করে।

3. একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক হিসাবে কাজ করে
গুজগ্রাস প্রস্রাব উৎপাদনকে উৎসাহিত করে, এটি জল ধরে রাখা এবং ফোলাভাব কমাতে একটি সহায়ক প্রতিকার করে। এর মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্যগুলি মূত্রনালীর সংক্রমণ (ইউটিআই) এবং কিডনিতে পাথরের চিকিত্সার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ:

সংক্রমণের ঝুঁকি হ্রাস করে প্রস্রাবের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে।
মূত্রাশয় সংক্রমণ এবং কিডনিতে পাথরের মতো অবস্থার চিকিৎসায় সাহায্য করে।

4. প্রদাহ হ্রাস
গুজগ্রাসে প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এটি বিরক্তিকর ত্বককে প্রশমিত করতে এবং অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতে কার্যকর করে তোলে। আর্থ্রাইটিস এবং অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যাগুলির মতো অবস্থার জন্য এটি সাময়িকভাবে প্রয়োগ করা বা খাওয়া যেতে পারে।

কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ:

জয়েন্টের ব্যথা এবং আর্থ্রাইটিস থেকে ফোলাভাব কমায়।
একজিমা এবং সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের অবস্থা প্রশমিত করতে সাহায্য করে।

5. ত্বকের স্বাস্থ্য সমর্থন করে
এর ক্লিনজিং এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যের কারণে, গোসগ্রাস প্রায়শই ত্বকের অবস্থার চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়। ঐতিহ্যগত ওষুধে এর ব্যবহার ক্ষত, পোড়া এবং ফুসকুড়ির চিকিত্সা অন্তর্ভুক্ত করে। এটি ব্রণ, একজিমা এবং সোরিয়াসিস প্রশমিত করতেও সাহায্য করতে পারে।

23/09/2024

আমি হাটে মানুষ- ঘাটে মানুষ- মাঠে মানুষ দেখতে পাই- ও ভাইরে ভাই মানুষের মনুষত্ব নাই-?
ভাবিতে কষ্ট লাগে মানুষ না পশু শ্রেষ্ঠ ও ভাইরে ভাই মানুষের মনুষত্ব নাই-?
ছি ছি কি লজ্জা লাগে পড়েছি পশুর ভাগে- হাত পা নিয়ে জন্ম নিলে তারে'ই কি আর মানুষ বলে- ও ভাইরে ভাই মানুষের মনুষত্ব নাই!

বিঃদ্রঃ- আমরা প্রতিনিয়ত অনেক গান শুনে থাকি কিন্তু গানের মর্মভেদ বুঝিনা-
গভীর মনোযোগী হয়ে সবাই একটি বারের জন্য এই গানটি শুনি-?
হয়তো অনেক ভালো লাগবে গানটি শুনে!

02/08/2024
02/08/2024
02/08/2024

সাবস বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রী বৃন্দ

02/08/2024

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সম্প্রতি সারা দেশে যে দুই শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন, তাদের একটি বড় অংশকেই সমাধিস্থ করা হয়েছে ময়নাতদন্ত না করেই।

02/08/2024
16/07/2024

Address

Sylhet

Telephone

+8801712062919

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HR HOMEO Health CARE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share