Voice of Citizen - VOC

  • Home
  • Voice of Citizen - VOC

Voice of Citizen - VOC True News

31/05/2025

"যখন ভারত সুবিধা নেয়, তখন দেশ বিক্রি হয় না, আর যুক্তরাষ্ট্রের কথা উঠলেই দেশ বেচা বেচা রব!"

📌 ট্রানজিট দিয়ে ভারতের ট্রেন বাংলাদেশের ভেতরে চলাচল করছে—তাও বিনামূল্যে। দেশ বেচা হয় নাই!

📌 ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেলসংযোগ প্রকল্পে ভারত পেয়েছে ফ্রি ট্রানজিট, অথচ এই রেলপথ বাংলাদেশের জন্য কৌশলগতভাবে হুমকি। তবুও দেশ বেচা হয় নাই!

📌 ফেনী নদী বাংলাদেশে, কিন্তু সেখানে ভারত নিয়মের বাইরে গিয়ে পানি তুলে নেয়। কেউ প্রশ্ন তোলে না। দেশ বেচা হয় নাই!

📌 তিস্তা নদী শুকিয়ে মরুভূমি বানিয়ে কৃষি ধ্বংস করা হয়েছে। ভারত পানি দেয় না, চীনের সঙ্গে চুক্তিও করতে দেয় না। দেশ বেচা হয় নাই!

📌 ফারাক্কার ন্যায্য হিস্যার পানি এখনো আনা গেল না।

📌 ভারতের চাপে বাংলাদেশ আধুনিক যুদ্ধবিমান পর্যন্ত কিনতে পারে না। তবুও দেশ বেচা হয় নাই!

📌 চট্টগ্রাম-মংলা বন্দর ব্যবহারের নামে বঙ্গোপসাগরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চক্রান্ত, যা ছিল দেশের নিরাপত্তার জন্য ভয়ংকর—তবুও দেশ বেচা হয় নাই!

📌 রোহিঙ্গারা ৮ বছর ধরে দেশে। মিয়ানমারের মর্টার, হেলিকপ্টার সীমান্ত লঙ্ঘন করেছে। কেউ জবাব দিতে পারেনি। কোনো সরকার তাদের ফেরত পাঠাতে পারেনি। তাও দেশ বেচা হয় নাই!

👉 আজ যখন বিকল্প পথে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বিদেশি সহায়তা আনা হচ্ছে, তখন শুরু হয়ে গেছে নতুন স্লোগান—“দেশ আমেরিকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে”!

❓ প্রশ্ন হলো— রোহিঙ্গারা কি ড. মুহাম্মদ ইউনুস এনেছিলেন?

❓ যারা আজ ইউএসএ ঘৃণায় গলা ফাটাচ্ছেন, তাদেরই অনুদানে রোহিঙ্গাদের খাওয়া, চিকিৎসা, শিক্ষা—সব চলছে। তাহলে সেই অনুদান বাতিল করে ভারতকে বলুন সহায়তা দিতে!
---
✍️ জাতীয় স্বার্থের নামে যদি একচোখা নীতি চলে, তাহলে সেটা কোনোদিনও দেশপ্রেম নয়—বরং সেটা হয় ভয়ংকর চাটুকারিতা ও আত্মঘাতী নির্লজ্জতা।

সংগৃহীত।

সাব্বাশ
31/05/2025

সাব্বাশ

31/05/2025
30/05/2025
১.উনাকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। ২.উনাকে বলা হচ্ছে দেশ বিক্রি করে দিচ্ছেন। ৩. উনার সংস্কার মানবেন না। ৪.নির্বাচন দেন, নয়...
23/05/2025

১.উনাকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
২.উনাকে বলা হচ্ছে দেশ বিক্রি করে দিচ্ছেন।
৩. উনার সংস্কার মানবেন না।
৪.নির্বাচন দেন, নয় চলে যান রেগুলার ত্রেড দেওয়া হচ্ছে।
৫. উনার সংস্কার করার মেন্ডেট নাই বলা হচ্ছে।
৬.উনার যমুনা যে যেভাবে পারে দখল করে বসে আন্দোলন হচ্ছে।
৭. উনাকে ক্ষমতা লোভী বলা হচ্ছে।
এইসব অপবাদ উনি নিতে পারছেন না আসলে। উনি তো নিজে ক্ষমতা নেন নাই, থাক্তেও চান নাই। কেন উনি অপবাদ নিবেন। চলে যাওয়াই ভালো, পরে কার কাছে নির্বাচন চান দেখতে চায় বাংলার জনগন। সমস্যা হচ্ছে সাধারণত মানুষের কষ্ট আরও বেড়ে যাবে। মানুষের ভাগ্যের আর পরিবর্তন হবে না।দু মোটো ভাত, মুটা কাপর ই থাকবে কপালে।
তবে সরকারের কিছু উপদেষ্টা আছে ওরা এই ইউনুস সাহেবকে ব্যর্থ করার জন্য দায়ী, এই জিনিস টা সকারের বুঝতে হবে, ওরা রাজনৈতিক দলগুলো কে একবারে মাইনাস গেইম খেলে রাজনৈতিক দলগুলো র আস্থা নষ্ট করতেছে একদিকে, অন্যদিকে সরকারে বসে কাজ না করে আকাম করতেছে, যত অকাজ কাজের কাজ করে না, এদের না সরালে বার বার এই সমস্যা হবে স্যারকেও বুঝতে হবে। উনি তো বললেন সময় পান নাই যাকে পেয়েছেন নিয়েছেন, তাই বলবো এইভাবে হয় না আপ্নারা কিন্তু ৩ মাসের জন্য আসেন নাই। হয় বিপ্লবী কিছু উপদেষ্টা নেন, নয় আর কি করবেন এইসব আপবাদ আপনার না নেওয়াই ভালো চলে যান। বাংলার মানুষ আপনাকে মনে রাখবে।দালাল দের সরান স্যার, নয় বিপদ আপনার। দেশকে বাচান। ইনকিলাব জিন্দাবাদ

Old report
22/05/2025

Old report

18/05/2025

যখন বঙ্গ নারীকে সমঅধিকারের জন্য রাস্তায় নামতে দেখি, তাদের কথা শুনে বা তাদের বেশভূষা, স্লোগান, ব্যানার দেখে আমার কাছে মনে হয় তারা আসলে কারো অধিকার আদায়ের জন্য লড়ছে না, লড়ছে কেবল তাদের পছন্দ মতো গুটি কয়েক এজেন্ডার জন্য। আপামর নারী অধিকারের ব্যাপারে আসলে তারা না সচেতন, না সিরিয়াস। যখনই মুখ খুলে মনে হয় গায়ে পড়ে ঝগড়া করছে। এটিটিউড খুবই দৃষ্টিকটু ।

আমাকে তারা রিপ্রেজেন্ট করে না, অবশ্য আমার কারো রিপ্রেজেন্টেশনের দরকার নাই। আমি আজ যেখানে পৌঁছেছি সেখানে বাংলাদেশ কেনো, বিশ্বের খুব কম নারীই পৌঁছেছে, আমি অপেক্ষায় থাকিনি কেউ আমার হয়ে লড়ে আমারটা আদায় করে দিবে, এরপর আমি আগাবো।

যদিও আমি নিজেকে নিয়ে কথা বলতে পছন্দ করি না তবুও আজ আমার কথা বলি। কিভাবে অধিকার আদায় করতে হয় তা তোমাদের জানা দরকার।

আমি আমেরিকায় পড়াশানা করেছি। জিন্স গেঞ্জির উপরে কোট আর স্কার্ফ পরে আমি ইস্ট এন্ড ওয়েস্ট এর সমন্বয়ে চলেছি। লেখাপড়ায় অত্যন্ত ভালো করেছি, দুই বাচ্চার মা হওয়ার সাথে সাথে কর্পোরেট জব করেছি। জেনারেল ডাইনামিক্স, লিওনার্দো, লকহিড এর মতন প্রথম সারির ডিফেন্স কোম্পানিতে কাজ করেছি। এক্সপার্টিজ অর্জন করেছি এব্রামস-ব্র্যাডলি থেকে শুরু করে মিসাইল টেকনোলজির উপর। বর্তমানে কাজ করছি সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার হিসাবে এডভান্সড রকেট ডিভিশনে। আমার নেক্সট এসাইনমেন্ট কোম্পানির হাইপারসনিক মিসাইল গ্রুপের ম্যানেজমেন্ট। দুই গ্রুপ এক সাথে পাশাপাশি কাজ করবে, যার একটার টপ দায়িত্বে থাকব আমি। অর্থাৎ আমার নিয়ন্ত্রণে, আমার ডাইরেকশনে কাজ চলবে।

আমি এখনও ধর্মীয় মূল্যবোধ থেকে পোশাক-আশাকে শালীনতা বজায় রাখি, চুল ঢেকে রাখি, দেখতে এখনও ইস্ট + ওয়েস্ট। বোর্ড রুমে যখন প্রেজেন্টেশন দেই, তখন সবাই আমার কথা শোনে, কারণ আমি আমার কাজে একজন সাবজেক্ট ম্যাটার এক্সপার্ট। আমি প্রাধান্য দেই আমার কাজের দক্ষতা, আউটপুট, আর এফিশিয়েন্সির উপর। কাজ করতে গেলে আমি কখনও নিজেকে নারী কিংবা পুরুষ ক্যাটাগরিতে ফেলি না। সেখানে আমি কেবল একজন ইঞ্জিনিয়ার। একই চিন্তা ছিলো আমার ছাত্র জীবনে, যখন ছিলাম কেবল একজন স্টুডেন্ট। শিখতে হবে, শিক্ষা কাজে লাগাতে হবে, কোম্পানি যে আমাকে এত টাকা বেতন দেয় তার বিনিময়ে আমাকে কাজ করতে হবে। যত ভালো কাজ, তত ভালো কোম্পানির কম্পেনসেশন, তত আমার প্রমোশন। কম্পেনসেশন পছন্দ না হলে অন্য কোম্পানি আছে। যার কাছে কাজের মূল্যায়ন, তার সাথে কাজ। হিসাব সহজ।

আমার আন্ডারে কিছু মুসলিম আরব ইঞ্জিনিয়ার কাজ করে, যারা মসজিদে আসলে সামনের কাতারে নামাজ পড়ে, আর আমি পিছনের কাতারে; কিন্তু অফিসে গেলে আমি তাদের বস। এই হিসাবও সিম্পল।

আমার ভাই আমার বাবামায়ের মেইন টেইক কেয়ার করে, আমি টোকেন পরিমাণ। সে আমার বাবার সম্পত্তির দ্বিগুণ ভাগ পেয়েছে, আমার তাতে কোনো আপত্তি থাকা তো দূরের কথা, বরং মনে হয় নিজের কিছু ওকে দিয়ে দিলে শান্তি লাগতো, নট যে তার দরকার আছে, কারণ সে আমার থেকেও ধনী, কিন্তু পরিবারের জন্য তার স্যাক্রিফাইস অনেক। তার দায়িত্ব পালনে সে কখনও পিছিয়ে থাকে না, বরং সবার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত করে। এই হিসাব আল্লাহর বিধান। এই বিধান যখন সব পক্ষ মানে তখন আর সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে পারে।

আমার স্বামী আমাকে কেবল যে ভালোবাসে তা নয়, বরং প্রচন্ড শ্রদ্ধা করে। এই জন্য না যে আমার কর্পোরেট এচিভমেন্ট অনেক, বরং শিক্ষাগত দিকে থেকে আমি যেখানে কেবল ব্যাচেলার্স ডিগ্রীপ্রাপ্ত সেখানে তার আছে পিএইচডি। আমি টপ ডিফেন্স কোম্পানীতে কাজ করি, সেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা, রিসার্চ থেকে শুরু করে নাসাতে সিনিয়র স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করেছে। ব্রিলিয়ান্ট একজন সরল মানুষ। কখনও আমাকে বলে নাই তুমি নারী ঘর সামলাও, বাচ্চা সামলাও। বরং আমার কাজে আমাকে সবসময় উৎসাহিত করেছে। ঘর সংসারের কাজে আমাকে সাহায্য করেছে।

তাই বলে ভাববেন না যে আমি ঘর সামলে চলি না। কিংবা বাচ্চাদের মানুষ করতে পিছপা হয়েছি, বা গাফেলতি করেছি। আমি সব এক সাথে করেছি। বাচ্চা এখন বড় হয়ে ডাক্তার। সবসময় আমার স্বামী আর ছেলেদের আমাকে নিয়ে প্রাউড হতে দেখেছি। এও ভাববেন না যে আমার জীবনটা ফুলের পাপড়ি দিয়ে সাজানো, আমার জীবনে বহু ঝড় ঝাপটা এসেছে, যা আমি সামলে চলেছি। এখনও চলছি।

অতএব, মেয়েরা, কাজ দিয়েই তোমার পরিচয়। মুখের কথা কিংবা চেহারা দেখিয়ে নয়। নাভি দেখিয়ে কপালে বড় টিপ পড়লেই তোমরা আধুনিক নও, আধুনিকতা থাকতে হবে তোমাদের চিন্তায়, জানতে হবে কিভাবে এই বিশ্ব চলে। তোমার যৌন স্বাধীনতার দরকার নেই, দরকার চিন্তার স্বাধীনতার। যৌন স্বাধীনতা জীবনে বিশৃংখলা ডেকে আনে, জীবনকে অস্থিতিশীল করে তোলে, তোমার দরকার স্থিতিশীলতা। চিন্তার স্বাধীনতা তোমার জীবনকে পরিপূর্ণ করে তোলে।

তোমার জীবনের পরিচালক তুমি। একে তুমি যেভাবে চালাবে, সেইভাবে অর্জন করবে। নিজেকে সম্মান করো, কাজের বিনিময়ে সম্মান অর্জন কর। শত বাধা বিগ্রহে নিজের উপর আস্থা রাখো।

বাকিটা আল্লাহর উপর ছেড়ে দাও।
©Sabina Ahmed

15/05/2025

কিছু কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি ২ জন ছাত্র উপদেষ্টা পেছনে লাগে কি আজব, এই দুইজন থাকতে তো কিছু কাজ হচ্ছে, সরকারে কি হয়, অন্যদিকে চলে যাচ্ছে কিনা সবকিছু বুঝা যায়, ভরসা করা যায় এই সরকার জনগনের সরকার, তাদের হয়তো কিছু ভুল আছে তাও মনে করে বুড়া গুলা থেকে ভালো এখন ঠিক আছে কিছু সুবিধা পাচ্ছে ছাত্ররা, পাওরেইতো কথা, পরে তো দেখতেছি ছাত্রদের দাব্রানি দিবে সবাই যারা জুলাইয়ে ছাত্রদের আদর করছেন এখন আদর করতে ইচ্ছা করছেনা! এত তারাতারি ভুলে গেলেন, তখন মনে ছিলো না তারা যদি মাইর খায় আন্দোলন লিডিং দেয়,উপদেষ্টা যে তারা হবে? এত এত চাদাবাজি,দখলবাজি কিছু বলেন মুখ খুলে, নয় তো সাধারণ মানুষের লাভ নাই কে করতেছে এইগুলা? যে লাউ সে কদু হয়ে যাবে কিছু জায়গায় নাকি চাদাবাজি দুগুন হয়ে গেছে। এই হওয়ার কথা ছিলো? যদি ২ উপদেষ্টা পদত্যাগ করে আমার মনে আর কোন দাবি আদায় করতে পারবেন না। কারন অন্য উপদেষ্টা দের আর দায় নেই জুলাই নিয়ে ২/১ জন কেউ আন্দোলন করে নি। বুইড়া গুলা টালবাহানা করবে, বেশির বাগেই তো সুশীল গিরি করে কাজ করে না। এখন তো ২ উপদেষ্টা চাপ দিয়ে কিছু করায়! তাদের কিছু দায় আছে। সাধারণ ছাত্রদের, মানুষের কিছু উপকারে আসে, পরে সব চলে যাবে, সুশীল উপদেষ্টা দের কাছে পরে চিল্লাইয়া রাস্তা পাবেন না। নির্বাচন তো দূরে থাক, যদি পারেন জাতীয় সরকার করেন সব দল মিলে আপনারা ও থাকেন, বা আরও উপদেষ্টা নিয়োগে সবার পছন্দের লোক নিয়োগ দেন। সব দোষ যদি এই দুইজন কে দেন তাহলে তো একচোখা হয়ে গেলেন। এইসব বংচং উপদেষ্টা তো সবাই দিছে ছাত্রদের দোষ আছে তাদের কাজে সচ্চতা নাই কে কিভাবে নিয়োগ হয় বলে না, তাই এদেরও এই দশা। নাহিদ তো সেই সার্ভিস দিয়ে গেছে, আজকের ভিডিও দেখলাম কি মন্ত্রী গিরি,এই মাথামোটা পীর উপদেষ্টা জাতীয় রাজনীতির ক্ষতি করতেছে তাকে আমারও পছন্দ না। সে যে রাস্তায় জুলাই নামে নাই এইটাই ভালো করছে নয়তো জুলাই কে সে ১২ টা বাজাইয়া দিত সে রাস্তার লোক না, সে রুমে তাইকে কিছু পরামর্শ দেওয়ার লোক হয়তো। তার সমালোচনা করতে পারেন, লাস্ট ভিডিও আমিও দেখেছি খারাপ আচরণ। তার পরিবর্তে ভালো একজন ছাত্রউপদেষ্টা গেলে খারাপ না। ছাত্রদের বের করতে আপনাদের যারা পরামর্শ দেয় তাদের ক্ষতি হচ্ছে আফিসে হয়তো, আর কি আপ্নাদেরও (যারা ছাত্র উপদেষ্টা র বিরুদ্ধে) সমস্যা হতে পার। কিন্তু তাদের দরকার আছে নয় অন্যজনের হাতে চলে যাবে মাথায় রাইখেন।নতুন রাজনীতির দরকার আর যদি এইভাবে অন্য দলের কথায় শুধু ছাত্রদের পিছনে লেগে থাকেন লাভ আগের রাজনীতি র শুধু খেলবে সবাইকে নিয়া।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Voice of Citizen - VOC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share