Hyper Bro

Hyper Bro love to travel

07/06/2023

Sight seeing....

06/06/2023

অনেক আগের ভিডিও তখন নতুন নতুন ভ্লগিং সমন্ধে জানতে শুরু করেছি। প্রবল আগ্রহ নিয়ে শুরু করেছিলাম। ২০২০ সালের দিকের কথা। কিন্তু তা ধরে রাখা হয়নি।

মেমোরি।

04/06/2023

Tik tik tik

27/02/2023

No more Music, No more adults content...

আল্লাহ আমাকে ভালো হবার ক্ষমতা দিক (আমীন)।

Hyper Bro

I've received 2,100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉Hyper Bro
20/02/2023

I've received 2,100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

Hyper Bro

18/02/2023

৭ গোল্ডেন টিপস :

কিছু কিছু ছোট এবং বড় ভুলের কারণেই আমরা দুর্ঘটনার শিকার হই। ছোট ছোট কিছু নিয়ম মেনে চললেই নিয়ে যাওয়া যায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ।চলুন দেখে নেওয়া যাক দুর্ঘটনা এড়াতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

১. অতিরিক্ত গতি অধিকাংশ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে দায়ী। তাই যথাসম্ভব নিয়ন্ত্রিত গতিতে বাইক রাইড করুন।

২.অসতর্ক ওভার টেকিং দুর্ঘটনার একটি মূল কারণ, অবশ্যই রাস্তায় ওভারটেকিং সিগনাল দেখি সামনে-পেছনে সতর্ক দৃষ্টি দিয়ে ওভারটেকিং করা উচিত।

৩. মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা এড়াতে ব্রেকিং করার কৌশল টা খুবই গুরুত্বপূর্ণতা ই সঠিকভাবে ব্রেক প্রয়োগ করা আয়ত্ত করুন ।

৪.অসাবধানতার সাথে কর্নারিং করা অনেক দুর্ঘটনা ক্ষেত্রে দেখা যায়। তাই কর্নারিং করার সময় গতি নিয়ন্ত্রণ করে কর্নারিং করা উচিত।

৫.বাইক রাইডিং এর পূর্বে লুকিং ঠিক করে নেয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ এতে করে রাইডিং করার সময় মনোযোগ বিচ্চিন্ন হবে না এবং পিছনের যানবাহন এর গতিবিধি সম্পর্কে সঠিক ধারণা যাবে।

৫.বাইক রাইডিং সময় সঠিক ভাবা ইন্ডিকেটর ব্যবহার করতে হবে এবং হেডলাইট ব্রেক লাইট জ্বলছে কিনা সেদিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখা উচিত।

৬.নিরাপদ রাইডিং এর জন্য প্রয়োজন মনোযোগী হওয়া। বাইক চালানোর সময় অবশ্যই আপনার মনোযোগ যেন গাড়ি এবং রাস্তার দিকেই থাকে। কখনোই গাড়ি এবং রাস্তা থেকে মনোযোগ সরাবেন না। একটু অমনোযোগী রাইটিং এর জন্য দুর্ঘটনা হতে পারে।

৭.অনেক সময় আমরা প্রতিযোগিতা করে মোটরসাইকেল রাইডিং করি এটি সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম একটি কারণ। তাই মাথা ঠান্ডা রেখে মোটরসাইকেল চালানো উচিত।
মনে রাখবেন আপনি মোটরবাইক প্রতিযোগিতায় নামেননি , নিরাপদে নিজ গন্তব্যে যাওয়ার জন্য মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন।

ধন্যবাদ সবাইকে Hyper Bro এর সাথে থাকার জন্য।

17/02/2023

★মোটর সাইকেল এ্যাকসিডেন্ট থেকে বাঁচতে ১০ টি টিপস

Hyper Bro

15/02/2023

হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালানোর গুরুত্বপূর্ণ টিপস

১. মানুষিকভাবে প্রস্তুতি- হাইওয়েতে বাইক চালানোর জন্য মানুষিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। সিটিতে ও হাইওয়েতে বাইক চালানো দুইটা ভিন্ন জিনিস।

২. মনযোগী হওয়া- হাইওয়েতে বাইক চালানোর প্রধান শর্ত মনযোগী হওয়া। ভুলেও অন্যমনস্ক হওয়া যাবে না।এজন্য দরকার পরিপূর্ণ ঘুম। ঘুম ভালো হলে ফ্রেশ মাইন্ডে বাইক চালানো যাবে একটানা অনেকক্ষণ।

৩. লক্ষ্য রাখা- হাইওয়েতে চালানোর সময় আশে পাশের যানবাহনের দিকে খুব খেয়াল রাখতে হবে। রাস্তার দুপাশে খেয়াল রাখা লাগবে।হাইওয়েতে থ্রি হুইলার,সিনএনজি,ব্যাটারি চালিত রিকশা থেকে সাবধান। এরা রাস্তার দুপাশ থেকে জায়গা থাকলেই হঠাৎ করে রাস্তায় উঠে পড়ে। এছাড়া পথচারী এইদিক সেইদিক না তাকিয়ে দৌড় দিয়ে রাস্তা পার হয়। এসব থেকে সাবধান থাকতে হবে।

৪. বাইক চেকআপ-একটি ওয়েল টিউন্ড বাইক নিয়ে হাইওয়েতে উঠা উচিৎ। সম্ভব হলে বাইকটি নিজে নিজে চেক করে নিন। না পারলে একবার মেকার দিয়ে চেক করিয়ে নিন।

৫. সেফটি গিয়ারস- ফুল সেফটি গিয়ার নিয়ে রাইড করা উচিৎ। একটি ভালো মানের হেলমেট,বডি আরমর অথবা রাইডিং জ্যাকেট,হাত পায়ের গার্ড, রাইডিং বুট অথবা ভালো মানের জুতা,হ্যান্ড গ্লাভস আপনার কনফিডেন্স লেভেলকে অন্য পর্যায় নিয়ে যাবে।কনফিডেন্টলি রাইড করা খুবই জরুরী। দুর্ঘটনার শিকার হলে সিরিয়াস ইঞ্জুরি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।তাই সেফটির সাথে আপোষ নাই।

৬. ভিসিবল রাখা-নিজেকে ভিসিবল রাখা খুবই জরুরী। রিফ্লেক্টিভ ভেস্ট অথবা লাইট কালারের টিশার্ট ব্যবহার করুন। বাস,ট্রাকের মাঝখানে ঢুকবেন না।কখনো দুই যানবাহনের মাঝখানে থাকবেন না।ভিসিবল থাকলে পরীরা না তাকালেও অন্যান্য যানবাহনের ড্রাইভাররা ঠিকই দেখবে।

৭. লুকিং গ্লাস- সর্বদা লুকিং গ্লাস ব্যবহার করুন।অনেকেই লুকিং গ্লাস ছাড়া বাইক চালান। যা কাম্য নয়।একজন সচেতন বাইকার হিসেবে লুকিং গ্লাস ব্যবহার করুন। এটিও ট্রাফিক আইনের আওতায় পড়ে। লুকিং গ্লাস ছাড়া বাইক চালানোর মাধ্যমে স্টাইলের কিছুই নাই। লুকিং গ্লাস দিয়ে পরী দেখায় ব্যস্ত থাইকেন না তাহলে আবার নিজেকে আবিষ্কার করবেন গাড়ী,বাস,ট্রাক নিচে।

৮. ইন্ডিকেটর- ইন্ডিকেটর ব্যবহার করুন। লেন পরিবর্তন করার সময় ইন্ডিকেটর ব্যবহার করুন।মোড় নেওয়ার সময় ইন্ডিকেটর দিয়ে মোড় নিন। এতে করে পিছনের যানবাহন আপনার গতিবিধি সম্পর্কে অবগত হবে। ইন্ডিকেটর না ব্যবহার করলে পিছনের যানবাহন আপনাকে আদর করে টোকা মেরে দিয়ে চলে যাবে।

৯. স্পিড আপ- হাইওয়ে স্পিডিং করার জায়গা নয়। রেসিং ট্র্যাকে স্পিড টেস্ট করুন। রেস করুন। হাইওয়ে রেস করা যাবে না। রাস্তার কন্ডিশন ও ডিমান্ড অনুযায়ী স্পিড আপ করতে হবে। এটি পারফেক্ট বাইকারের বৈশিষ্ট্য। হাইওয়েতে স্পিডে থাকলে টানেল ভিশন হয় যার ফলে ঝোপ থেকে নসিমন কিংবা করিমন বা মারসিডিজ এসে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে সোজা শর্টকাটে পরীদের কাছে পাঠিয়ে দিতে পারে।তাই স্পিডিং করলে অনেক কেয়ারফুলি স্পিড আপ করতে হবে।পরী দেখে কখনই স্পিডিং করা যাবে না।

১০. ব্রেক- স্পিড অনুযায়ী ব্রেক করুন। হুট করে ব্রেক করলে এক্সিডেন্ট হবে। সামনের ও পিছনের ব্রেক একসাথে সঠিক কম্বিনেশনে ধরুন। ইঞ্জিন ব্রেক ইউজ করে ব্রেক করাটা অনেক সেফ ক্লাচ ধরে ব্রেক করার থেকে। ইঞ্জিন ব্রেকে বাইক জায়গায় দাঁড়িয়ে যায়।সুন্দরী দেখে যদি ডাইরেক্ট ব্রেক করেন তো আপনি ডারেক্ট ঝোপে গিয়ে নাহলে পুকুরে গিয়ে পড়বেন। তাই সাবধানে স্পিড আপ করার সাথে সাথে সাবধানে ব্রেক করাও জানতে হবে।নাইলে ডাইরেক্ট উপরে।

১১. ওভারটেকিং- ওভারটেকিং এর সময় হর্ন ,পাস লাইট, ইন্ডিকেটর ব্যবহার করুন। যানবাহনের বাম সাইড দিয়ে,মাঝখান দিয়ে ওভারটেক করা যাবে না।তবে যারা হাইওয়েতে মটো জিপি রেসার তারা মাঝে মাঝে বাস,ট্রাকের নিচ দিয়ে ওভারটেক করে দ্রুত যাওয়ার জন্য। পরিণাম জান্নাত কিংবা জাহান্নাম। ????

১২. টেইল ফলো- কোনো যানবাহনের পিছে পিছে বাইক চালানো যাবে না। যেকোনো এক সাইডে থেকে বাইক চালাবেন। গাড়ী,বাস,ট্রাকের মাঝখানে থেকে বাইক চালাবেন না। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে বাইক চালান।

১৩. বাঁক নেওয়া- বাঁক নেওয়ার সময় স্পিড কমিয়ে ফেলুন। ব্লাইন্ড টারনিং এর সময় হর্ন,ইন্ডিকেটর,পাস লাইট ব্যবহার করুন।

১৪. হর্ন- লাউড ভালো ডেসিবলের হর্ন ব্যবহার করুন।যেমন-পি-৭০,ফেজারের ডাবল হর্ন, সকার,পপ পপ হর্ন ইত্যাদি।

১৫. হেডলাইট- একটি ভালো মানের হেডলাইট ব্যবহার করুন।যেমন-মটোলেড,সিওয়াইটি।হেডলাইট অন করে বাইক চালান। এতে করে সামনের বাইক আপনাকে ইজিলি ডিটেক্ট করতে পারবে। আবার ব্রেক করলে পিছের গাড়ী তা বুঝতে পারবে।এজন্যই অটো হেডলাইট অন সিস্টেমটি আনা হয়েছে। এটা সেফটি ইস্যু।

১৬.ব্যাক লাইট- ব্রেক করলে আপনার ব্যাক লাইট জ্বলে কি না তা দেখে নিন। অনেক সময় দেখা যায় অনেক বাইকের ব্রেক করলে লাইট জ্বলে না এবং সেদিকে বাইকারের খেয়ালও নাই। তাই এ বেপারে খেয়াল রাখতে হবে। ব্যাকলাইট না জ্বললে পিছের গাড়ী ছুয়ে দিবে আর আপনি আকাশে উড়বেন পাখিদের সাথে।

১৭. রিফ্রেশ হওয়া- একটানা না চালিয়ে একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর ব্রেক নেয়া উচিত। এতে মনযোগ বাড়ে।ক্লান্তি দূর হয়।আর পানি বেশি পান করলে ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচবেন।

সংগৃহিত

আপনাদের সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ Hyper Bro এর সাথে থাকার জন্য।

15/02/2023

Discussion : Part -4
যারা নতুন মোটর সাইকেল চালানো শিখেছে তাদের জন্য :

১ । আপনার বুন্ধর মোটর সাইকেল দিয়ে চালানো শিখা থেকে বিরত থাকুন । কারন সবার মোটর সাইকেল ই নিজের পছন্দের একটি জিনিস । আপনি চালানো শিখতে গিয়ে ডানে বায়ে পড়তেই পারেন সাইকেল এর মতো । কিন্তু আপনার বন্ধুর মোটর সাইকেল টির একটু ক্ষতিগ্রস্থই হয় তাহলে আপনার বন্ধুর সাথের আপনার সম্পর্কের একটু টানা পোড়ন তৈরি হতে পারে । তাহলে কি দরকার বন্ধুর সাথে সম্পর্ক টি হালকা করা । কিন্তু মামা , চাচা , বাবার , টা দিয়ে শিখতে পারেন ।

২। আপনি যদি মোটর সাইকেল চালানো শিখতে চান তাহলে যেকোনো একটি ড্রাইভিং স্কুল এ ভর্তি হয়ে যান । আপনার যে এলাকাতে সুবিধা হয় ঐ এলাকাতেই যান । কোথায় ভর্তি হবেন টা নিয়ে চিন্তা করবেন না । ড্রাইভিং স্কুল প্রায় সব গুলোই এক ।

৩। আচ্ছা ধরুন আপনি মোটর সাইকেল চালানো শিখলেন কিন্তু এখনি কি রাস্তায় নেমে যাবেন ?? না তেমন টি করবেন না । আগে কম্পক্ষে ১৫ দিন থেকে ১ মাস আপনার এলাকায় মোটর সাইকেল চালান , কোনও মহাসড়ক বা ঢাকার বড় রাস্তায় ওঠবেন না মোটর সাইকেল নিয়ে । নিজের এলাকায় ২০-৩৫ কিমি বেগে মোটর সাইকেল চালান ।

৪। আপনি যদি হঠাৎ করে মহাসড়কে বা ঢাকার রাস্তায় ওঠেন , তাহলে আপনি ভয় পেয়ে যাবেন । কারন অন্যান্য যানবাহন গুলোর চালানোর সম্পর্কে ধারনা পেতে আপনাকে সময় লাগবে । আর যদি তারা হুড়ো করেন তাহলে অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনার জন্য প্রস্তুত থাকেন । বা কাও কে দুর্ঘটনায় ফেলতে প্রস্তুত থাকেন । কারন আপনার অজ্ঞতা আরেক জনের জন্য বিপদ ডেকে আনবে ।

৫। আচ্ছা ১ মাস হয়ে গেল , তা এখন কি করবেন ? টান দিয়ে হাই ওয়ে তে গিয়ে টপ স্পীড ওঠাবেন ??? নাকি ঢাকার বা শহরের ব্যাস্ত রাস্তায় নেমে শা শা করে মোটর সাইকেল চালাবেন ?? না কিছু ই করার প্রয়োজন নেই । আগামি ৩-৬ মাস এই ব্যাস্ত রাস্তায় ৪৫ কিমি গতি তে মোটর সাইকেল চালান । রাস্তা যতো ফাকা ই হোক ৪৫ কিমি গতিতে মোটর সাইকেল চালান । দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি এই গতি তে আপনার মোটর সাইকেল সরবোচ্চ পরিমান নিয়ন্ত্রন বাড়বে । এবং আস্তে আস্তে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে । আপনি রাস্তার সকল যানবাহনের চাল চলন বুঝতে পারবেন ।

যদি এই সময়ে মহাসড়কে ওঠেন তাহলে ৬০কিমি এর বেশী গতি তুলবেন না । কারন আপনি অভিজ্ঞতা ও আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য ৪৫ কিমি গতি তে এতো দিন মোটর সাইকেল চালিয়েছেন । তাই হটাত আপনি ৬০ কি মি গতি নিয়ন্ত্রন করা আপনার জন্য কঠিন হয়ে যাবে ।
আর তাছাড়া মহাসড়কের গাড়ির চাল চলন সম্পর্কে আপনার অভিজ্ঞতা ও অনেক কম । তাই রাস্তা যতো ই ফাকা থাকুক গতি ৬০ কিমি এ ই রাখুন ।

৬। রাস্তায় যতো স্পীড ব্রেকার থাকবে সব গুলো ব্যাবহার করবেন , স্পীড ব্রেকার এর একদম পাশের একটু যে খালি জায়গা থাকা ঐ দিক দিয়ে টান দিবেন না । এই ছোট্ট স্পীড ব্রেকার দিয়ে ই আপনি মোটর সাইকেল চালানোর সময় আপনার ধৈর্যের পরীক্ষা নিতে পারেন । এই স্পীড ব্রেকার টির জন্য আপনার মোটর সাইকেল এর গতি কমাতে এবং ওটা পার হয়ে আবার আগের গতিতে যেতে ৮-১৫ সেকেন্ড লাগবে ।

কিন্তু যদি এই ১৫ সেকেন্ড ই ধৈর্য না ধরতে পারেন তাহলে কিভাবে ৪০ মিনিট বা ৫০ মিনিট এর পুরো যাত্রা টি আপনি ধৈর্য ধরে থাকবেন ?? মোটর সাইকেল চলানোর জন্য অনেক ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয় , কারন আপনার ছোট্ট একটি দুর্ঘটনার ফলাফল টা ও আপনার শরীরের ওপর দিয়ে ই যাবে ।

আপনাদের সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই Hyper Bro এর সাথে থাকার জন্য।

14/02/2023

অউরত কা চক্কর হে বাবু ভাইয়া,,, অউরত কা চক্কর।

Hyper Bro

14/02/2023

আজ ১৪ ই ফেব্রুয়ারী "বিশ্ব সুন্দরবন দিবস"
সবাইকে সুন্দরবন দিবসের শুভেচ্ছা৷ ❤️🐅

আপনাদের সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ Hyper Bro এর সাথে থাকার জন্য।

মোটর বাইক স্টার্ট নিচ্ছে না? করনীয় কি?হয়ত জরুরী কাজে হয়ত কোথাও যাবেন বা অফিসে বের হচ্ছেন, আপনার বাইক স্টার্ট নিচ্ছে না,...
09/02/2023

মোটর বাইক স্টার্ট নিচ্ছে না? করনীয় কি?

হয়ত জরুরী কাজে হয়ত কোথাও যাবেন বা অফিসে বের হচ্ছেন, আপনার বাইক স্টার্ট নিচ্ছে না, অথচ গতকালই ঠিক ছিল, বা চলতে চলতে স্টার্ট বন্ধ হয়ে গেছে, শুরু হয়ে গেল মহা টেনশন।

কি করবেন তখন? কেনই বা বাইক স্টার্ট নিচ্ছেনা?

প্লিজ ঘাবড়ে যাবেন না, একটু ধৈর্য্য ধরে জানার চেস্টা করুন সমস্যাটা আসলে কোথায়.

আগে জানতে হবে কি কি সম্ভাব্য কারণ থাকতে পারে স্টার্ট বন্ধ হবার পেছনে :

১. ট্যাংকে তেল না থাকা।

২. ইঞ্জিন বেশি ঠান্ডা হয়ে যাওয়া।

৩. ফুয়েল সাপ্লাই লাইন জ্যাম হওয়া।

৪. চলন্ত অবস্থায় ইঞ্জিন ওভার হিট হয়ে যাওয়া।

৫. ফুয়েল ট্যাঙ্ক এয়ার টাইট হয়ে যাওয়া। ফলে ফুয়েলের নিচে নামতে না পারা।

৬. স্পার্ক প্লাগে ময়লা জমা।

৭. ইঞ্জিন ওয়েলের কোয়ালিটি খারাপ হয়ে যাওয়া।

৮. ঝাকিতে ওয়ারিং এ কোনো লুজ কানেকশন হওয়া।

৯. কার্বুরেটরের সমস্যা ।

১০. ব্যাটারি তে চার্জ না থাকা।

১ থেকে ৬ পর্যন্ত সমস্যার সলুউশান আপনি নিজেই করতে পারবেন । ৪ নং সমস্যায় বাইক টাকে কিছুক্ষন রেস্ট নিতে দিন। এবং তারপর আবার চালান যদি এয়ারকুল ইঞ্জিনের বাইক হয়। কিন্ত লিকুইড কুলিং ইঞ্জিনের বাইক হলে রেডিয়েটার ফ্যান ঘুরছে কিনা বা রেডিয়েটরে কুল্যান্ট আছে কিনা পরিক্ষা করতে হবে।

গিয়ার ইউজ করবেন সঠিকভাবে যাতে যতটা সম্ভব ইঞ্জিনে প্রেসার কম পড়ে। উঁচু রাস্তা বা ব্রিজে ওঠার সময় লো গিয়ারে চালান। থামা অবস্থা থেকে দ্রুত স্পিড না তুলে ধীরে ধীরে স্পিড তলুন। একটানা চালানোর ক্ষেত্রে দেড় থেকে ২ঘন্টার মাথায় ১৫-২০ মিনিটের যাত্রা বিরতি দিন।

৬ নং এর জন্যে যা করবেন:

সাধারণত ময়লা জমলে এয়ার পাসের ছোট ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়। অথবা বৃষ্টির পানিতে ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়। তখন ফুয়েল ট্যাঙ্কের ঢাকনা খুলে আবার বন্ধ করুন। কাজ করবে আশা করি।

সময়মতো, এয়ারফিল্টার, ইঞ্জিন ওয়েল এবং অয়েল ফিল্টার চেন্জ করুন। নয়ত, মাইলেজ কমে যাবে, ইঞ্জিন হিট হবে বেশি, হঠাৎ হঠাৎ স্টার্ট থেমে যাবে, বা গাড়ি চালিয়ে শান্তি পাবেন না, ইঞ্জিন থেকে অতিরিক্ত নয়েজ আসবে, কালো ধোয়া বের হবে।

এখন বলবো তাদের বাইকের কথা, যারা ৬ মাসের বেশি বাইক ফেলে রেখেছেন এবং স্টার্ট দিতে গিয়ে দেখলেন বাইক স্টার্ট হচ্ছেনা। সেইক্ষেত্রে যা করবেনঃ

১. যতটা সম্ভব ধুলা পরিষ্কার করুন। পারলে ভালো করে বাইক টা ওয়াশ করে নিন।

২. ট্যাংকে পুরাতন ফুয়েল থাকলে বের করে নিন। নতুন ফুয়েল লোড করুন।

৩. ব্যাটারী রিচার্জ করে নিন।

৪. ইঞ্জিন ওয়েল ফেলে নতুন করে রিফিল করুন।

৫. স্পার্ক প্লাগের ময়লা পরিষ্কার করুন। পারলে নতুন প্লাগ লাগান।

৬. সেলফ না দিয়ে কিকের মাধ্যমে স্টার্ট দিন। ১০ মিনিট ইঞ্জিন চালু রেখে গরম করুন। তারপর রান করান।

যদি তাও স্টার্ট না নেয় তখন দেখতে হবে:

১. ব্যাটারীর প্লাস মাইনাস কানেকশান ঠিক মত লাগিয়েছেন কিনা ।

২. স্টার্টার মোটর বা স্টার্টার পিনিওনের সমস্যা আছে কিনা?

৩. স্পার্ক প্লাগে স্পার্ক হচ্ছে কিনা ?

৪. ফুয়েল লাইন জ্যাম হয়ে গেছে কিনা ?

৫. ইঞ্জিনের কম্প্রেশন ভালো অবস্থায় আছে কিনা?

এ রকম অনেক কারন থাকতে পারে স্টার্ট না নেবার পেছনে। তবে না ঘাবড়িয়ে অভিজ্ঞ কোন টেকনিশিয়ান দেখান।

বাইকের সাথেই প্রয়োজনীয় বেসিক টুলস রাখুন ।

ভালো থাকুক আপনার বাইক।

লেখাঃ ইকবাল আবদুল্লাহ রাজ

এডমিন কিউরিয়াস বাইকার ডট কম।

Curious Biker

আপনাদের অশেষ ধন্যবাদ Hyper Bro এর সাথে থাকার জন্য।

রাস্তায় বের হওয়ার আগে প্রত্যেক রাইডারের এই মোটরসাইকেল নিরাপত্তা টিপস জানা উচিত। 1. আপনার দক্ষতা এবং ক্ষমতা অনুযায়ী রা...
07/02/2023

রাস্তায় বের হওয়ার আগে প্রত্যেক রাইডারের এই মোটরসাইকেল নিরাপত্তা টিপস জানা উচিত।

1. আপনার দক্ষতা এবং ক্ষমতা অনুযায়ী রাইড করুন। ( তবে বন্ধুর বাইকের চাবি হাতে নিয়ে দক্ষতার প্রমান না দেখানোই উত্তম।)
2.মোটর সাইকেল রাইড করার আগে নিজের নিরাপত্তার উপকরন পরিধান করুন । (আল্ট্রা লিজেন্ডদের হিসেব আলাদা তারা খোদ আজরাইলের সাথে কুতকুত খেলে অভিজ্ঞ।)
3. রাইড করার আগে নিজেকে সবসময় খারাপ সিচুয়েশন ফেস করার জন্য প্রস্তুত রাখুন।
4. রাইডিং কন্ট্রোলেবল গতি বজায় রাখুন।
5. খারাপ আবহাওয়াতে রাইডিং এড়িয়ে চলুন। (প্রো রাইডারদের এই কাতারে ফেলবেন নাহ তারা অন্ধকারেও TTT মারতে পারে)
6.আপনার রাইডিং লেভেলের জন্য সেরা বাইকটি কিনুন। (প্রো- মেক্সরা এই কাতারের বাইরে তারা ৮০ সিসি দিয়েও মোটোজিপি মারতে পারে)
7. রাইড করার আগে একটি বাইকের ইন্সপেকশন করে রাস্তায় বের হওয়া উচিত তবে লিজেন্ডদের হিসেব আলাদা।
8. সর্বদা একটি মানসম্পন্ন ফুলফেস হেলমেট পরুন।(যদিও লিজেন্ডরা ইহা মানতে রাজি নন)
(মনে রাখবেন টাকার বাচানোর চেয়ে আপনার মাথার দাম অনেক বেশী তাই কিপটামি পরিহার করুন)

নোট: রাস্তায় রাইড করার সময় নিজের আবেগকে জাগ্রত না করে বিবেককে জাগ্রত রাখুন।

আপনাদের অশেষ ধন্যবাদ Hyper Bro এর সাথে থাকার জন্য।

Good morning everyone... Off 2 somewhere!!! Hyper Bro
07/02/2023

Good morning everyone...

Off 2 somewhere!!!

Hyper Bro

Address

Tangail
1900

Telephone

+8801758726478

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hyper Bro posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category