Tanvir in Italy

Tanvir in Italy Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tanvir in Italy, Tangail.

ইউরোপে স্টুডেন্ট লাইফ, পড়াশোনার টিপস, মানসিক স্বাস্থ্য এবং হেলদি লাইফস্টাইল নিয়ে আকর্ষণীয় সব কনটেন্ট এই পেজে পাবেন। নতুন কিছু জানুন, সচেতন হোন, স্বাস্থ্য ঠিক রাখুন এবং নিজেকে আরও ভালোভাবে গড়ে তুলুন।

🇧🇩✈️ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় ব্যাগেজে কী কী আনতে পারবো? জেনে নিন ২০২৫ সালের নতুন ব্যাগেজ রুলস!সরকার এখন ব্যক্তিগত...
24/06/2025

🇧🇩✈️ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় ব্যাগেজে কী কী আনতে পারবো? জেনে নিন ২০২৫ সালের নতুন ব্যাগেজ রুলস!

সরকার এখন ব্যক্তিগত ব্যাগেজে এনেছে আরও বেশি সুবিধা ✅
কম শুল্ক, সহজ নিয়মে অনেক প্রয়োজনীয় জিনিস আনতে পারবেন এখন!

🟩 📱 মোবাইল ফোন (ব্যক্তিগত ব্যবহার)
🔸 নিজ ব্যবহারের জন্য: সর্বোচ্চ ২টি মোবাইল
🔸 ১টি অতিরিক্ত নতুন মোবাইল: ট্যাক্স ছাড়াই আনার অনুমতি

🟨 💍 সোনা ও স্বর্ণবার
🔸 বছরে ১ বার সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কার আনতে পারবেন শুল্ক ছাড়াই
🔸 চাইলে আনতে পারবেন ১১৭ গ্রাম ওজনের ১টি স্বর্ণবার
➡️ প্রতি ভরি স্বর্ণবারে ট্যাক্স: ৫,০০০ টাকা

🧳 ব্যাগেজ ওজন সীমা (ডিউটি ফ্রি)
🔹 ১২ বছর বা তার বেশি বয়সী: সর্বোচ্চ ৬৫ কেজি
🔹 ১২ বছরের নিচে: সর্বোচ্চ ৪০ কেজি

📦 ১৯টি পণ্য ট্যাক্স ছাড়াই আনার অনুমতি পাবেন! যেমনঃ
✅ ২টি ব্যবহৃত + ১টি নতুন মোবাইল
✅ ২৯ ইঞ্চি পর্যন্ত টেলিভিশন
✅ ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, প্রিন্টার, স্ক্যানার
✅ ভিডিও/ডিজিটাল ক্যামেরা
✅ কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স (রাইস কুকার, কফি মেকার ইত্যাদি)
✅ ফ্যান, সেলাই মেশিন
✅ খেলাধুলার সামগ্রী
✅ ১০০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার গয়না
✅ মিউজিক সিস্টেম
✅ এক কার্টন সিগারেট
✅ ৫ বর্গমিটার আয়তনের কার্পেট

🟥 ১১টি পণ্যে শুল্ক দিতে হবে, যেমনঃ
🔸 ৩০ ইঞ্চির বেশি টিভি, হোম থিয়েটার
🔸 ফ্রিজ, ডিপ ফ্রিজ, এসি
🔸 ওয়াশিং মেশিন, ডিশওয়াশার
🔸 ঝাড়বাতি, এইচডি ক্যামেরা
🔸 ১১৭ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণবার
🔸 ২৩৪ গ্রাম রূপার বার

⚠️ বিশেষ দ্রষ্টব্য:
আগে যতবার খুশি সোনা আনা যেত,
এখন থেকে শুধুমাত্র বছরে একবারই ১০০ গ্রাম সোনা শুল্ক ছাড়া আনা যাবে।

22/06/2025

Novara centro festa

🍎 ফল চিবিয়ে খাবো, না জুস করে খাবো? – স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও বাস্তবতার আলোকে একটি বিশ্লেষণ 🍹আজকের স্বাস্থ্যসচেতন যুগে অনেকে...
14/06/2025

🍎 ফল চিবিয়ে খাবো, না জুস করে খাবো? – স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও বাস্তবতার আলোকে একটি বিশ্লেষণ 🍹

আজকের স্বাস্থ্যসচেতন যুগে অনেকেই মনে করেন, ফলের জুস পান করলেই স্বাস্থ্য ভালো থাকে। কিন্তু সত্যি বলতে, “কী খাচ্ছেন” এর পাশাপাশি “কীভাবে খাচ্ছেন” — সেটাও আপনার শরীরের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। চলুন, ফল চিবিয়ে খাওয়া ও জুস করে খাওয়ার পার্থক্যগুলোকে ব্যাখ্যা করি বাস্তব উদাহরণ, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যগত প্রভাবের ভিত্তিতে।

🍏 চিবিয়ে ফল খাওয়ার স্বাস্থ্যগত সুবিধা

প্রাকৃতিক ফল চিবিয়ে খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী ও নিরাপদ পদ্ধতি। কারণ এতে থাকে ফলের সম্পূর্ণ আঁশ (ফাইবার), যা হজম প্রক্রিয়া ধীর করে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখে।

উদাহরণস্বরূপ, একটি আপেল চিবিয়ে খেলে আমরা শুধু এর প্রাকৃতিক চিনি নয়, বরং এর আঁশ, পানি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও খনিজ পদার্থের সুষম সমন্বয় পাই। ফলস্বরূপ, রক্তে গ্লুকোজ ধীরে প্রবেশ করে এবং ইনসুলিনের মাত্রাও স্থির থাকে।

একইভাবে, একটি পাকা আম চিবিয়ে খাওয়ার সময় শরীর ধীরে ধীরে এর পুষ্টি গ্রহণ করে, হজমে সহায়ক এনজাইম সক্রিয় হয় এবং খাবার গ্রহণের ওপর মনোযোগ তৈরি হয় — যা অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করে।

🍹 জুস করে খাওয়ার নেতিবাচক প্রভাব

জুস করার সময় ফলের আঁশ প্রায় পুরোপুরি বাদ পড়ে যায়। এর ফলে শরীর সরাসরি চিনি গ্রহণ করে ফেলে, যার প্রভাব রক্তে তাত্ক্ষণিক গ্লুকোজ বৃদ্ধির মাধ্যমে দেখা যায়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি ঝুঁকিপূর্ণ।

যেমন, একটি গ্লাস কমলার জুস তৈরি করতে সাধারণত ৩টি বা তারও বেশি কমলা ব্যবহার হয়। চিবিয়ে হয়তো আপনি একটি কমলাই খেতেন। জুসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে বাড়তি ক্যালোরি ও শর্করা — অথচ আপনি আঁশ পাচ্ছেন না, যা এই শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারতো।

এছাড়া দোকানের প্রস্তুতকৃত জুসে প্রিজারভেটিভ, অতিরিক্ত চিনি ও কৃত্রিম ফ্লেভার ব্যবহৃত হয় — যা দীর্ঘমেয়াদে শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

🔥 Thermic Effect of Food (TEF): চিবানোর শক্তি ব্যয় মানেই ক্যালোরি বার্ন

TEF বলতে বোঝায়, কোনো খাবার হজম করতে গিয়ে শরীর যে পরিমাণ শক্তি খরচ করে। চিবিয়ে খেলে শরীরকে চিবানো, গিলানো, এনজাইম নিঃসরণ ও হজম প্রক্রিয়ায় কাজ করতে হয় — যার ফলে শরীর কিছু ক্যালোরি নিজেই বার্ন করে ফেলে।

অন্যদিকে, জুস করলে এই প্রক্রিয়াগুলোর প্রয়োজন পড়ে না। শরীর সহজেই চিনি শোষণ করে ফেলে, কিন্তু এতে ক্যালোরি ব্যয় হয় না বললেই চলে। এই কারণে ফল জুসের তুলনায় চিবিয়ে খাওয়া বেশি কার্যকর — বিশেষ করে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাদের জন্য।

📈 Glycemic Load (GL): রক্তে সুগারের প্রভাব কেমন হয়?

Glycemic Load হলো এমন একটি সূচক, যা বলে দেয় কোনো খাবার রক্তে শর্করার ওপর কত দ্রুত এবং কত বেশি প্রভাব ফেলে। চিবিয়ে খেলে ফলের প্রাকৃতিক আঁশ এই গতি কমিয়ে দেয়, ফলে রক্তে গ্লুকোজ ধীরে ধীরে বাড়ে এবং দীর্ঘস্থায়ী শক্তি প্রদান করে।

কিন্তু জুস খেলে, যেহেতু আঁশ নেই, তাই রক্তে সুগার খুব দ্রুত বাড়ে। এতে ইনসুলিন হঠাৎ বেড়ে যায়, কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার ক্ষুধা লাগে, এবং শরীরে চর্বি জমার প্রবণতা বাড়ে।

একটি আপেল চিবিয়ে খেলে যেটুকু প্রভাব পড়ে, তার দ্বিগুণ প্রভাব পড়ে সেই আপেলের জুস খেলে। একই কথা কমলা, আঙ্গুর, কিংবা আনারসের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

🎯 শেষ কথায় মূল পরামর্শ

ফল চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস শুধু একটি স্বাস্থ্যকর পছন্দ নয় — এটি একটি সচেতন জীবনযাত্রার প্রতিফলন। এটি রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখে, হজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে এবং দীর্ঘমেয়াদে ওজন ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।

অন্যদিকে, জুস — যদিও আরামদায়ক ও সময় বাঁচানোর উপায় মনে হতে পারে — বাস্তবে এটি শরীরকে প্রয়োজনীয় আঁশ থেকে বঞ্চিত করে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি ও সুগারের উৎসে পরিণত হয়।

তাই, প্রতিদিনকার খাবার তালিকায় ফল রাখতে চাইলে — চিবিয়ে খান, বুঝে খান, সুস্থ থাকুন

05/05/2025

Da CrAmbS Bakery trovi sempre qualcosa di speciale.

CrAmbS Bakery
✉️:[email protected]
🌐:Www.crambs.it
☎️:331 398 9991
🏠:Via amico Canobio 1, Novara, Italy

̀

Address

Tangail

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanvir in Italy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share