Boost & Promote Services BPS

26/05/2025

"তুমি চাও বা না চাও, পরপারে দেখা হলে আমি আবার তোমার পিছু নেব।"

উক্তিটি কার ছিলো??

26/05/2025

---

🩸 পদ্মাবতী: প্রেম না প্রতিশোধ?

পদ্মাবতী—নাম শুনলেই মনে হয় কোমলতা, প্রেম, আর ত্যাগের প্রতীক। কিন্তু “আমি পদ্মজা” উপন্যাসের পদ্মাবতী যেন এক ভিন্ন রূপে ধরা দেয়।

আমির হাওলাদারের জীবনে পদ্মাবতী ছিল প্রেমের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সেই প্রেম কবে যে প্রতিশোধের আগুনে পরিণত হলো, তা কেউ টের পায়নি।

এক রাতে, পদ্মাবতীর হাতে ছুরির আঘাতে রক্তাক্ত হয় আমির। পুলিশ এসে পদ্মাবতীকে গ্রেফতার করে।

কিন্তু রহস্য এখানেই শেষ নয়।

যখন আমিরের দেহ মর্গে রাখা হয়, কিছুক্ষণ পর দেখা যায়—সে নিঃশ্বাস নিচ্ছে!

পদ্মাবতী কি সত্যিই খুনি? নাকি এই গল্পের পেছনে লুকিয়ে আছে আরও গভীর কোনো রহস্য?

“আমি পদ্মজা” উপন্যাসের এই অধ্যায় পাঠককে নিয়ে যায় এক ভয়ানক ও রহস্যময় জগতে, যেখানে প্রেম ও প্রতিশোধের সীমারেখা মুছে যায়।

তুমি কি প্রস্তুত এই রহস্য উদঘাটনের জন্য?

---

19/05/2025

পর্ব -২

রাত দেড়টার ডাক —: অচেনা কণ্ঠস্বর

রাত তখন দেড়টা। চারদিক নিস্তব্ধ, শুধু একটা পুরনো ঘড়ির টিক টিক শব্দ আর মাঝে মাঝে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক। আমি তখন গ্রামের পুরনো পৈত্রিক বাড়িতে একা। কয়েকদিন আগে মা মারা যাওয়ার পর এ বাড়িতে প্রথম আসা। ঘরের মেঝেতে ধুলো জমে আছে, দেওয়ালে স্যাঁতসেঁতে ছাপ আর ছাদ থেকে মাঝে মাঝে পোকা পড়ে নিচে।

সে রাতে বসে ছিলাম দাদা-ঠাকুরদার পুরনো বইগুলোর মধ্যে একটায় মুখ গুঁজে। হঠাৎ মোবাইলে এক অচেনা নাম্বার থেকে কল এলো।

– “হ্যালো?”

দীর্ঘ নীরবতা। তারপর একেবারে ঠান্ডা গলায় কেউ বলল...

– “তুই কি এখনও বেঁচে আছিস?”

বুকটা কেঁপে উঠল। “কে?” বলতেই ফোন কেটে গেল। ধরি, কেউ মজা করছে।

কিন্তু পরদিন রাতেও... ঠিক একই সময়ে... আবার সেই ফোন।

এবার সে বলল,
– “তোর বাড়ির ঠিক পেছনে যে কবরটা, ওটা কি এখনও খোলা?”

আমি জানি, এই বাড়ির পেছনে কোনো কবর থাকার কথা না। কিন্তু সকালে গিয়ে যখন দেখলাম... মাটি কিছুটা খুঁড়ে উঠানো… মনে হলো কারও হাতের দাগ…

---

#রাতদেড়টারডাক #ভৌতিকগল্প #বাংলাসিরিজ #রহস্যেরসূচনা

19/05/2025

কাজে আসবে নতুন রাধূনিদের,।

16/05/2025

ছোট্টো -বেলার পচ্ছন্দের একটা কার্টুন, যেটা দেখার জন্য পাগল হয়ে থাকতাম,।

16/05/2025

---

"যেদিন ওর বিয়ে ঠিক হলো, সেদিনই প্রথমবার মনে হলো—আমি ওকে হারিয়ে ফেলেছি..."

মায়ার সাথে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল এক বৃষ্টিভেজা বিকেলে। ছাতাটা আমার ছিল, কিন্তু ভিজেছিল ও। সেই ভেজা চুল, ভেজা চোখ আর ঠোঁটের কোনে অদ্ভুত এক অভিমান—সেদিনই বুঝেছিলাম, এই মেয়েটা আমার জীবনের সবচেয়ে নরম জায়গাটায় জায়গা করে নিচ্ছে।

ওর হাসি ছিল শান্তির মতো, আর অভিমান ছিল ঝড়ের মতো। ওর চোখে কিছু ছিল—যেটা একবার দেখলে আর ফেরা যায় না। আমি প্রতিদিন নিজের সাহস খুঁজতাম, যেন একদিন ওকে বলতে পারি—"তোর জন্যই আমার সকালগুলো অপেক্ষায় থাকে, আর রাতগুলো তোর নাম নিয়ে ঘুমায়।"

কিন্তু কখনো বলা হয়নি। কেন হয়নি? হয়তো ভয়, হয়তো সময়, কিংবা হয়তো বিশ্বাস ছিল—মায়া বুঝে নেবে।

একদিন সন্ধ্যায় মায়া বলল, "আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে রাফি। একটা ভালো ছেলে, বাবা-মায়ের পছন্দ..."
আমি হেসে বলেছিলাম, "তুই খুশি তো?"
ও মাথা নেড়ে বলেছিল, "হ্যাঁ, খুব।"

সেই রাতে আমি প্রথমবার কাঁদেছিলাম—চোখের পানি দেখা যায়, কিন্তু বুকের ভাঙা শব্দ কেউ শোনে না।

ওর বিয়ের দিন আমি ছিলাম, কিন্তু অতিথি হয়ে। ও লাল শাড়িতে স্বপ্নের মতো লাগছিল, আর আমি? আমি ছিলাম সেই গল্পের চরিত্র, যে শুরু থেকে ছিল, কিন্তু শেষটা তার জন্য লেখা হয়নি।

আজও, মাঝরাতে যখন হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়, মনে পড়ে যায় মায়ার সেই চোখ দুটো। মনে হয়, কেউ ছিল… কিন্তু ছিল না।

কিছু ভালবাসা গল্প হয়ে থাকে, স্মৃতি হয়ে ফিরে আসে…
কিছু মানুষ চিরকাল 'হয়তো' হয়েই থেকে যায়।

--

16/05/2025

16/05/2025

রাত দেড়টার ডাক —: অচেনা কণ্ঠস্বর

রাত তখন দেড়টা। চারদিক নিস্তব্ধ, শুধু একটা পুরনো ঘড়ির টিক টিক শব্দ আর মাঝে মাঝে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক। আমি তখন গ্রামের পুরনো পৈত্রিক বাড়িতে একা। কয়েকদিন আগে মা মারা যাওয়ার পর এ বাড়িতে প্রথম আসা। ঘরের মেঝেতে ধুলো জমে আছে, দেওয়ালে স্যাঁতসেঁতে ছাপ আর ছাদ থেকে মাঝে মাঝে পোকা পড়ে নিচে।

সে রাতে বসে ছিলাম দাদা-ঠাকুরদার পুরনো বইগুলোর মধ্যে একটায় মুখ গুঁজে। হঠাৎ মোবাইলে এক অচেনা নাম্বার থেকে কল এলো।

– “হ্যালো?”

দীর্ঘ নীরবতা। তারপর একেবারে ঠান্ডা গলায় কেউ বলল...

– “তুই কি এখনও বেঁচে আছিস?”

বুকটা কেঁপে উঠল। “কে?” বলতেই ফোন কেটে গেল। ধরি, কেউ মজা করছে।

কিন্তু পরদিন রাতেও... ঠিক একই সময়ে... আবার সেই ফোন।

এবার সে বলল,
– “তোর বাড়ির ঠিক পেছনে যে কবরটা, ওটা কি এখনও খোলা?”

আমি জানি, এই বাড়ির পেছনে কোনো কবর থাকার কথা না। কিন্তু সকালে গিয়ে যখন দেখলাম... মাটি কিছুটা খুঁড়ে উঠানো… মনে হলো কারও হাতের দাগ…

---

#রাতদেড়টারডাক #ভৌতিকগল্প #বাংলাসিরিজ #রহস্যেরসূচনা

15/05/2025

এক কাপ চায়ের সকাল

নীরব গলির ধারে কাঠের টেবিল,
এক কাপ চা, আর ঝিরঝিরে আলো—
শান্ত এক সকালে, কারো অপেক্ষায়,
বসে আছে যেন কোনো নীরব ভালোবাসা।

ফুলের ডালে লাল কুঁড়িরা হাসে,
নরম বাতাসে ওরা গান গায় হালকা।
দূরে এক বেঞ্চ, ফাঁকা-শূন্যতায়,
মনে করিয়ে দেয় কিছু পুরোনো কথা।

একটি চুমুক, আরেকটি নিশ্বাস,
চায়ের কাপে জেগে ওঠে স্মৃতির ভাষা।
এ শহরও তখন থেমে যায় চুপচাপ,
এই শান্তি যেন চিরকাল থাকুক পাশে।

পথের ধারে সময়ের এই ক্ষণ,
নেই কোনো ব্যস্ততা, নেই কোনো দহন।
শুধু এক কাপ চা, আর হৃদয়ের গল্প,
আকাশ ছুঁয়ে যায় সেই অনুপম রূপে।

---