Fiha Rani

Fiha Rani নতুন নতুন গল্প পেতে পেইজটি কে ফলো করুন।

25/06/2025
এই গরমে আমার রাজকন্যা দুটির যে অবস্থায় ঘুমায়।
16/05/2025

এই গরমে আমার রাজকন্যা দুটির যে অবস্থায় ঘুমায়।

06/05/2025

দেখেন তো বন্ধুরা আমার মেয়ে আমার ছোটবেলা টাকে নকল করতেছে আমি ছোটবেলায় ভাবতাম যে এভাবেই কলমে কালি না থাকলে কলমে কালি না থাকলে বোধহয় কলমে কালি আসে।

05/05/2025

সকালে হাঁটতে গিয়ে ছেলে মেয়ের কথা শুনতে পাই তারা বলছে। ছেলে --*"তোকে দেখার পর থেকে ভাত খেতে ভুলে গেছি, এখন শুধু তোকে নিয়াস্বপ্ন দেইখাই পেট ভরে!৷৷ *"তুই এমন একটা ভাইরাস, যেটা আমার হৃদয়ে ঢুকে গেছে – আর আমি কোনোভাবেই তোকে আনইনস্টল করতে পারতেছি না।

মেয়ে --**"তোমার প্রেমে পড়ে এমন হয়ে গেছি আর এখন তো হসপিটালেও ভালোবাসার ইনজেকশন খুঁজে পাই না!"**
*"তুমি আমার হৃদয়ের সেই WiFi, যেটা কানেক্ট না হলে আমি একদম অফলাইন!"**
*"তোমার চোখে তাকাইলেই CPU হ্যাং করে যায়, শুধু 'I Love You' লেখা টাই স্ক্রিনে ঝুলে থাকে।""""""""""
*সকাল সকাল এই কথাগুলো শুনে আমার কানটা সার্থক হয়ে গেল ;ভাবছো একথা বলবো আসলে নারে ভাই কাজের বেলায় এই ছেলে মেয়ে গুলোই সমাজের আর ছেলেমেয়েগুলোকে কু পথে চালনা করার মাস্টারমাইন্ড হয়। প্রকৃত প্রেমে এসব আজেবাজে কথা লাগেনা। সেটা চোখে চোখেই হয়ে যায়।

05/05/2025

*★অতীতের প্রেমিক প্রেমিকাদের প্রেম আলাপ---

**প্রেমিক:** হ্যালো সোনা, কি করো তুমি?

**প্রেমিকা:** আমি তো তোমার কথাই ভাবছিলাম।

**প্রেমিক:** সত্যি? আমি তো ভাবছিলাম তুমি আমার উপর রাগ করো!

**প্রেমিকা:** রাগ তো করি, কিন্তু সেটা তোমাকে ভালোবাসারই একটা রূপ।

**প্রেমিক:** বাহ! তোমার কথা শুনলেই মাথা ঘুরে যায়।

**প্রেমিকা:** মাথা ঘুরে? চিনি খেলেই ঠিক হয়ে যাবে।

**প্রেমিক:** তুমি তো বলেছিলে আমি তোমার রাজপুত্র!

**প্রেমিকা:** হ্যাঁ, কিন্তু এখন ভাবছি তুমি একটু বোকা রাজপুত্র।

**প্রেমিক (হাসি দিয়ে):** হাহাহা, বোকা হলেও তো তোমার রাজপুত্র!

**প্রেমিকা:** হুম, কারণ বুদ্ধিমানরা তো প্রেমে পড়ে না, আর তুমি তো একদম পড়ে গেছো!

**প্রেমিক:** ঠিক বলেছো, তোমার জন্য তো সব কিছুই ছাড়তে পারি।

**প্রেমিকা:** তাই? কালকে আমার কুকুরকে তুমি গোসল করাও, তাহলে বিশ্বাস করবো।

**প্রেমিক:** হাহ! ওটাও করবো... তবে কুকুরটা কামড়ায় না তো?

**প্রেমিকা:** কামড়ায় না, শুধু বোকাদের পছন্দ করে না।

**প্রেমিক:** মানে?

**প্রেমিকা (হেসে):** কিছু না, তুমি তো আমার রাজপুত্রই থাকবে।

---

03/05/2025

দেখুন তো বন্ধুরা এই খেলাটা দেখে কার কার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে

02/05/2025

বিষন্নমন

হৃদয়টা দিতাম পায়ে মেখে,
সে গেল অন্য কারো ডেকে।
ভালোবাসা দিলাম খাঁটি,
সে খেললো শুধু ফাঁকি।

চোখে ছিল তার মায়ার জাল,
বুঝিনি আমি — ছিল সে চাল।
প্রেমের নামে প্রতিদিন,
করেছে শুধু অভিনয়।

বলতো সে, “তুমি ছাড়া নয়,”
আরেকজনকে রাখতো চোখের রয়।
আমি পেতাম ভালোবাসার ভিক্ষা,
সে পেত অন্য কোথাও শিক্ষা!

ঘোর কেটেছে, বুঝি আজ,
ভালোবাসা নয় — ছিল মিথ্যার সাজ।
তবু মনটা কেন আজো কাঁদে?
স্মৃতিগুলো যায় না ফেলে সাঁঝে।

তুই সুখে থাকিস, আমি কি দোষী?
ভাঙা মন নিয়ে হাসি এখন খাঁটি খুঁজি।
একদিন তুইও বুঝবি রে বোন,
ছেকা খাওয়ার ব্যথা কতটা বিষণ্ণ মন!
?

01/05/2025

অসমাপ্ত ভালোবাসা

রিমি তখন নবম শ্রেণির ছাত্রী। পাবনার একটি ছোট শহরের স্কুলে পড়াশোনা করত। প্রতিদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় একটি ছেলেকে দেখত—নাম তার অয়ন। অয়ন অন্য একটি স্কুলে পড়ত, তবে একই রাস্তায় চলাচল করত বলে প্রায়ই দেখা হতো।

প্রথম প্রথম শুধু চোখে চোখ পড়া, তারপর ধীরে ধীরে হাসি বিনিময়, আর একদিন হঠাৎই স্কুল ছুটির পর সাহস করে অয়ন বলে ফেলে, “তোমার সঙ্গে একটু কথা বলব?”
রিমি প্রথমে অবাক হলেও, কৌতূহলে থেমে যায়।
সেই থেকেই শুরু। চিরচেনা শহরের রাস্তার মোড়ে, বইয়ের পাতায় লেখা চিরকুটে ধরা পড়ে দুই কিশোরের ভালোবাসা।

সময় কেটে যায়, এসএসসি পরীক্ষা আসে। দুজনেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে পড়াশোনায়। কিন্তু রেজাল্টের পরেই অয়ন ঢাকায় চলে যায় কলেজে পড়তে। দূরত্ব তৈরি হয়, যোগাযোগ কমে যায়।

তারপর হঠাৎ একদিন রিমি খবর পায়—অয়ন আর তার মাঝে যোগাযোগ চিরতরে শেষ।
বছরখানেক পর রিমির বিয়ের আয়োজন শুরু হয়। মনের গভীরে অয়নকে লুকিয়ে রেখে সে বিয়ের পিঁড়িতে বসে।

আজ অনেক বছর পরেও রিমি মনে মনে বলে,
**“হারিয়ে ফেলেছি পাবনা তাকে, আমিও চাই না তাকে... কিন্তু স্কুল জীবনের সেই দিনগুলো, সেই অনুভব—সেগুলো কোনো দিন ভুলতে পারি না।”**

01/05/2025

**"চেনা আকাশ"**

সন্ধ্যা নেমেছে ধীরে, বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে অর্ণব। আজও, প্রতিদিনের মতো, মায়ের বানানো চা হাতে। পেছনের ফ্ল্যাটে জানালায় আলো জ্বলেছে—যেখানে সে বড় হয়েছে।

এই শহরে হাজার গল্প, হাজার মুখ। তবুও কিছু মুখ রয়ে যায় চিরচেনা।

বহু বছর আগের কথা—এই উঠোনেই প্রথম সাইকেল চালানো শিখেছিল, পাশের আমগাছটার ছায়ায় পড়ে শুয়ে কেঁদে ফেলেছিল একদিন, যখন বাবা চলে গিয়েছিল হঠাৎ। সেই চোখের জল এখনো বুকের ভিতরে লুকিয়ে রাখা নদীর মতো বয়ে চলে।

সময় গেছে, শহর বদলেছে, ছেলেবেলার বন্ধুরা কোথায় হারিয়ে গেছে কে জানে। কিন্তু এই বাড়ি, এই বারান্দা, এই চায়ের কাপ—সব যেন আজও বলে, "তুই আছিস, আমি আছি। গল্পগুলো আজও তোর অপেক্ষায় বসে আছে।"

একজন গ্রামের সাধারণ মেয়ের প্রেম কাহিনী অনেকটাই নির্মল, সরল আর আবেগময় হতে পারে। নিচে একটি সংক্ষিপ্ত প্রেম কাহিনী তুলে ধরা...
01/05/2025

একজন গ্রামের সাধারণ মেয়ের প্রেম কাহিনী অনেকটাই নির্মল, সরল আর আবেগময় হতে পারে। নিচে একটি সংক্ষিপ্ত প্রেম কাহিনী তুলে ধরা হলো:

---

**শিউলি আর রহিমের গল্প**

শিউলি ছিলো এক সাধারণ গ্রামের মেয়ে। সকালবেলা মাঠে গরু চরাতে যেত, সন্ধ্যায় উঠানে মা'র সঙ্গে ধান ছাঁটতো। পড়াশোনা খুব পছন্দ করলেও সুযোগ ছিল সীমিত। আর রহিম ছিল পাশের গ্রামের স্কুল মাস্টারের ছেলে। শহর থেকে পড়াশোনা করে গ্রামে ফিরেছিল নতুনভাবে স্কুল গড়ে তুলতে।

একদিন মাঠে গরু চরাতে গিয়ে শিউলি এক গরু হারিয়ে ফেলে। হঠাৎ রহিম এসে সাহায্য করে গরু খুঁজে দেয়। সেই থেকেই শুরু। মাঝে মাঝে দেখা, কিছু কথা, আর ধীরে ধীরে এক সরল প্রেম গড়ে ওঠে দুজনের মধ্যে।

গ্রামের মেয়ে বলে শিউলি সবসময় নিজের সীমা মানতো, কিন্তু রহিম তাকে সম্মান করতো ঠিক সেই সাধারনতাটুকুর জন্যই। প্রেমটা কখনো চিঠিতে, কখনো বৃষ্টির দিনে নীরব দৃষ্টিতে, আবার কখনো মেলার ভিড়ে একটুখানি দেখা হয়ে গড়ে উঠেছিল।

শেষ পর্যন্ত শিউলির পরিবার প্রথমে মানতে না চাইলেও রহিমের সততা ও সম্মানবোধ দেখে মেনে নেয়। বিয়েটাও হয় খুব সাধারণ, তবু তাতে ছিল অপার ভালোবাসা।

---

চাও চাইলে গল্পটা আরও দীর্ঘ করে দিতে পারি কিংবা ভিন্ন ধরনের প্রেম কাহিনীও বানাতে পারি। তুমি কোন ধাঁচের গল্প চাও—টানাপোড়েন, ত্যাগ, না কি হাস্যরসাত্মক?

Address

Tangail
Tangail

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fiha Rani posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share