Views as

Views as mymensingh Agricultural University Dhaka Bangladesh

10/05/2025

দফা এক দাবি আসিফ নজরুলের পদত্যাগ

26/04/2025

জামায়াত ইসলামের নেতাদের ফাঁ'সি হবার পেছনে জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষ নেতার সম্মতি ছিলো! প্রথম সারির কয়েকজন নেতা মারা গেলে নিজেদের পদ পাকাপোক্ত হবে, এরকম পরিকল্পনা থেকে নেতাদের হ'ত্যাকা'ন্ড ঠেকাতে শক্ত কোন আ'ন্দোলন করতে দেয়নি তারা৷ যাদের মধ্যে অন্যতম ভারতীয় এজেন্ট আবু তাহের৷ যিনি ৫ আগস্টের আগেও আওয়ামিলীগের পরামর্শে জামায়াতকে আ'ন্দোলন থেকে দূরে রাখতে চেয়েছিলো৷ যদিও তার সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে জামায়াত, বিশেষ করে শিবির আ'ন্দোলন চালিয়ে যায়৷
তাহেরপন্থী নেতাদের কারনে জামায়াতের দেশপ্রেমিক নেতাদের ফাঁ'সির রায় হবার পরেও শিবির চুড়ান্ত কোন আ'ন্দোলনে যাবার অনুমুতি পায়নি৷ দেখে মনে হয়েছে, নেতাদের হ'ত্যা যেন জামায়াত সহজভাবেই মেনে নিয়েছিলো, যা দেশের মানুষকে অবাক করে৷ অথচ বড় আ'ন্দোলন করার সক্ষমতা শিবিরের ছিলো যেটা তারা জুলাইয়ের র'ক্তক্ষ'য়ী আ'ন্দোলনে প্রমান করেছে৷
#জামায়াতের শীর্ষ আরেকজন নেতা এটিএম আজাহারকে জে'ল থেকে বের করা হচ্ছে না জামায়াতের ওই একই অংশের কারনে৷
#জামায়াতের আরেকজন ফাঁ'সির আ'সামী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ৫ তারিখের পর দেশে ফেরার পরেও এই পর্যন্ত জামায়াতের কেন্দ্র থেকে কেউ তার সাথে সাক্ষাত করেননি৷
এসব কিছুর কারন একটাই তাহলো জামায়াতকে ক'ট্টর ভারতবি'রোধী অবস্থান থেকে সরিয়ে আনা৷ ক'ট্টর ভারত বি'রোধী হবার কারনেই কথিত যু'দ্ধা'পরাধে বিচারের নামে দলের চিহ্নিত ভারতবিরোধী নেতাদেরকে হ'ত্যা করা হয়৷ এমনকি ৭১'এ জামায়াত না করেও আমৃ'ত্যু সা'জা নিয়ে জে'লে মরতে হয়েছে মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে৷ কিন্তু সব ক্ষেত্রেই জামায়াত কার্যত দর্শকের ভুমিকা পালন করেছে৷
নিজেদের নেতাদের কুর'বানী দিয়ে জামায়াতের কয়েকজন নেতা স্বপ্ন দেখছে ভারত তাদেরকে ক্ষমতায় বসাবে অথবা স্বপ্ন দেখছে জামায়াতকে বিভক্ত করতে৷ ওইসব নেতারা জামায়াতকে ক্ষমতায় বসাবে নাকি বিভক্ত করে জামায়াতকে ধ্বং'স করবে সেটা সময় বলে দিবে৷
এরইমধ্যে বেশ কয়েকটি ঘটনায় জামায়াত এবং শিবিরের মধ্যে প্রকাশ্যে বি'ভেদ দেখা গিয়েছে যা গণমাধ্যম পর্যন্ত পৌঁছেছে! জামায়াতের ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা আগে কখনই দেখা যায়নি৷

18/04/2025

উত্তরায় ১৮ জুলাই ছাদে উঠে অত্যাধুনিক টাইপ-৫৬ দিয়ে গনহত্যা চালানোর কমান্ড এ ছিলো-এই
এস আই খালেদ আনোয়ার,বিপি-8714165955
বর্তমান পোস্টিং- রেলওয়ে পুলিশ

গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ওকে গ্রেফতার করতে যায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউশন টিম।

কিন্তু সে গ্রেফতার হয়নি উর্ধতন মহলের বাধা , পুলিশ ধরা যাবে না এখন। এইসব বিভিন্ন কুযুক্তির কারনে আজ গ্রেফতার হয়নি এই খুনি পুলিশ খালেদ আনোয়ার।

উত্তরায় কোনো মামলায় অগ্রগতি নেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির। খুবই বাজে ভাবে ফেইল করেছে তারা।

তার উপর আজকে গ্রেফতার করতে পারেনি তাদের।জুলাই রেভ্যুলেশনারী এলায়েন্স পক্ষ থেকে তীব্র ক্ষোভ এবং নিন্দা জানাচ্ছি

আগামী ৪৮ ঘন্টা সময় আপনাদের। হয় খালেদ কাঠগড়ায় থাকবে নাহয় উত্তরা অচল করে দিবো।

This is an Ultimatum.

JRA

বয়কট 🔥: এগুলো কোম্পানির নাম, পণ্যের নাম না। এক কোম্পানির অধীনে অনেকগুলো প্রোডাক্ট আসবে। যেমন কোকাকোলা কোম্পানি বয়কট করার...
13/04/2025

বয়কট 🔥: এগুলো কোম্পানির নাম, পণ্যের নাম না। এক কোম্পানির অধীনে অনেকগুলো প্রোডাক্ট আসবে।

যেমন কোকাকোলা কোম্পানি বয়কট করার অর্থ — কোকাকোলা, স্প্রাইট, ফান্টা, মাউন্টেন ডিও, কিনলে ইত্যাদি বয়কট করা।

আসিফ ভাইয়ের সম্পূর্ণ পোষ্ট—

"যায়ো--ব|দের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে টার্গেটেড বয়কট কিভাবে হতে পারে?
শুরুতে দুটো বেইসিক আইডিয়া স্পষ্ট করে নেই, কারণ এখানে অনেকের অনেক ফালতু মিসকনসেপশান আছে।
১। যায়ো-- পণ্য, ইস্র----লি পণ্য না:
আমরা ইস্র----লী পণ্য বয়কটের কথা বলছি না। যায়ো--- ব|দকে সমর্থন দেয়া কর্পোরেশন ও ব্যবসাগুলোর পণ্য বয়কটের কথা বলছি।
পার্থক্য কী?
পার্থক্য হল, ইস্র---লি পণ্য মানে এমন পণ্য যা ইস্র--- এ উৎপাদিত হয়েছে অথবা যে কোম্পানির মালিক 'ইস্র---লি'। অন্যদিকে যায়ো---ব|দকে সমর্থন দেয়া কোম্পানির মালিক যেকোন দেশের হতে পারে, সেই কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন যে কোনো দেশে হতে পারে।
উদাহরণ দেই:

আওয়ামী লীগ একটা ডারতবাদী প্রডাক্ট। এখানে কারও কোন দ্বিমত নেই। কিন্তু এটার অফিস বাংলাদেশে, এটার নেতা, সভাপতিরা বাঙ্গালি, এটার সদস্যরা ম্যাক্সিমাম বাঙ্গালি, রেজিস্ট্রেশনও বাংলাদেশে। তারপরও ডারতবাদী প্রডাক্ট হিসেবে আপনি এটা বয়কট করতে পারেন।
কিন্তু কেউ যদি বলে লীগ হলো ডারতীয় দল, তাহলে টেকনিকালি কথাটা ভুল। এখানেও একই ধরনের ব্যাপার হচ্ছে।
সারা বিশ্বে যখন ইস্র---- দখলদারিত্ব ও অপরাধের বিরুদ্ধে বয়কট আন্দোলন হয় তখন সেটা যায়ো--- ব|দকে সমর্থন দেয়া কোম্পানীর প্রডাক্ট বয়কটকেই বোঝায়। ইস্র----লে উৎপাদিত পণ্য বয়কট না।
এখানে বয়কট করার কারণ হল যায়ো-- ব|দের প্রতি ঐ কোম্পানির সমর্থন। কোন কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন কোন দেশে, হেডকোয়ার্টার কোন দেশে, সেটা এখানে ইস্যু না।
যেমন, কোকা কোলা অ্যামেরিকান কোম্পানি, তাদের প্রধান অফিসও অ্যামেরিকাতে। তাদের শুরু যায়ো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রায় ছয় দশক আগে। কিন্তু কোকা কোলা বয়কট যোগ্য কারণ তারা যায়ো--- ব|দকে সমর্থন করে। ক্লিয়ার?
বয়কট করবো যায়ো সমর্থক কোম্পানির পণ্য। ইস্র----লি পণ্য না। ঐ কোম্পানির মালিক কোন দেশের সেটা এখানে গুরুত্বপূর্ণ না। তারা যায়ো-- রাষ্ট্রকে সমর্থন করে কি না সেটা গুরুত্বপূর্ণ।
যায়ো--- সমর্থক পণ্য এবং ইস্র----লি পণের মধ্যে পার্থক্য আমাদের স্পষ্ট করা উচিৎ। আমরা এটা করি না। আমরা শুধু ইস্র--- পণ্য বলে যাই। আর এই সুযোগে কিছু সো কলড ফ্যাক্ট চেকার 'কোকাকোলার অফিস তো অ্যামেরিকায়', 'কোকাকোলার প্রতিষ্ঠাতা তো অ্যামেরিকান' এসব বলে পানি ঘোলা করে।
মোদ্দা কথা: আমরা বয়কট করবো যায়ো---ব||দকে সমর্থন দেয়া প্রডাক্টগুলোকে, সেটা মঙ্গলগ্রহের হলেও সমস্যা নেই।
২। টার্গেটেড বয়কট:

টার্গেটেড বয়কট মানে হলো অনেকগুলো পণ্য একসাথে বয়কট না করে, বাই মিলে অল্প কিছু পণ্য ও কোম্পানি বয়কট করা। কেন?
কারণ বয়কট একটা পলিটিকাল টুল। এই টুলকে সফলভাবে ব্যবহার করতে হলে বয়কট কর্মসূচী এমন হতে হবে যা সহজে বোধগম্য, যার ব্যাপক গ্রহনযোগ্যতা আছে, এবং যেখানে সাফল্যের সম্ভাবনা বেশি।
এটা লড়াইয়ের অংশ। লড়াই হয় স্ট্র্যাটিজিকালি। যুদ্ধের সময় সাধারনত একসাথে সব ফ্রন্টে হামলা করা হয় না। যেখানে সফলতার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বা যেখানে ফোকাস করা সবচেয়ে প্রয়োজন সেখানেই ফোকাস করতে হয়। এখানেও একই কথা। আশা করি, 'এটা বয়কট করলে ওটা না কেন" - এই প্রশ্নের উত্তর স্পষ্ট হয়েছে।
এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী সফলভাবে যায়ো--- রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বয়কট আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া বিডি-এস আন্দোলনের বক্তব্য তুলে ধরছি। শাব্দিক অনুবাদ করছি না, চাইলে মূল বক্তব্য সাইট থেকে দেকে নিতে পারেন [১] :
বিডি-এস আন্দোলন এমন এক কৌশল বেছে নিয়েছে, যার কার্যকারিতা ইতিহাসে বারবার প্রমাণিত—টার্গেটেড বয়কট। দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রাম, আমেরিকার সিভিল রাইটস মুভমেন্ট, আর ভারতের ও আয়ারল্যান্ডের ঔপনিবেশিকতা-বিরোধী লড়াইসহ বিশ্বজুড়ে আরও অনেক ন্যায়বিচার-ভিত্তিক আন্দোলন থেকে আমরা এই কৌশল গ্রহণে অনুপ্রাণিত হয়েছি।
আমরা যদি বয়কট আন্দোলনে সর্বোচ্চ সফলতা চাই তাহলে আমাদের অল্পসংখ্যক কিছু কোম্পানি এবং প্রোডাক্টের ওপর খুব হিসেব করে ফোকাস করতে হবে। এই কৌশল-ই বিডি-এস আন্দোলনকে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে G4S, Veolia, Orange, Puma আর Pillsbury-এর মতো বড় বড় কোম্পানিও যায়_-- রাষ্ট্রের সাথে কিছুটা দূরত্ব তৈরি করে নিতে বাধ্য হয়েছে।
বাংলাদেশে কিভাবে বয়কট:
উপরে আলোচনা থেকে আমরা দুটো বিষয় পেলাম।
১) বয়কট করতে হবে যায়ো---ব|দকে সমর্থন দেয়া কোম্পানি ও পণ্যকে, সেটা যে দেশের-ই হোক
২) বয়কট আন্দোলনকে সফল করতে হলে, বয়কট হতে হবে টার্গেটেড।
বয়কটের ক্ষেত্রে অল্প কিছু হাতেগোণা কোম্পানি ও পণ্যের ওপর স্ট্র্যাটিজিকভাবে ফোকাস করতে হবে আমাদের।
এবার আসা যাক তৃতীয় এবং মূল প্রশ্নে। বাংলাদেশে কোন কোন কোম্পানি এবং প্রডাক্ট বয়কট করা হবে?
বিডি-এস এর সাইটে একটা সুন্দর তালিকা বানিয়ে দেয়া আছে। [২]
সমস্যা হল হাই ভ্যালু হিসেবে বিডি-এস যাদেরকে লিস্টে এনেছে এদের অধিকাংশ বাংলাদেশের বাজারে অ্যাক্টিভ না। কাজেই আমরা হুবহু বিডি-এসের লিস্ট ফলো করতে পারছি না। আমাদের ইম্প্রোভাইয করতে হবে। বাংলাদেশের বাস্তবতা অনুযায়ী আমাদের কিছু জায়গায় মানিয়ে নিতে হবে।
এক্ষেত্রে আমি খসড়া তালিকা বানিয়েছি। বিডি-এস এর লিস্টে হাইভ্যালু যেসব নাম বাংলাদেশের বাজারে আছে সেগুলোর পাশাপাশি, আরও কিছু কোম্পানি ও পণ্যের নাম আমি যুক্ত করেছি যারা যায়ো---ব||দকে সমর্থন করে, এবং বাংলাদেশের বাজারে যাদের ভালো উপস্থিতি আছে।
আমি জানি অনেকেই কমেন্ট বা মেসেজ করে বলবেন, অমুক অমুক প্রডাক্ট তালিকায় যুক্ত করা যায়। এবং আমি তাদের সাথে একমত। তবে মনে রাখবেন, টার্গেটেড বয়কটের উদ্দেশ্য হল "অল্প কিছু হাতেগোণা কোম্পানি ও পণ্যের ওপর স্ট্র্যাটিজিকভাবে ফোকাস করা"। তাই তালিকা ছোট থাকছে। তবে অবশ্যই ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা যতো বেশি এমন পণ্য বয়কট করতে পারবো ততো ভালো হবে ইন শা আল্লাহ্‌।
বয়কটযোগ্য কোম্পানির ও পণ্যের তালিকা:

- কোকাকোলা
- পিৎযা হাট
- ডোমিনোস পিৎযা
- বার্গার কিং
- A&W
- সিমেন্স
- পেপসিকো
- ইউনিলিভার
- নেসলে
এর মধ্যে প্রথম ছয়টা বিডি-এসের লিস্ট থেকে নেয়া। শেষের তিনটা বাংলাদেশের মার্কেট বিবেচনায় যুক্ত করা। প্লিস নোট, এগুলোর বেশির ভাগ কোম্পানির নাম, পণ্যের নাম না। এক কোম্পানির অধীনে অনেকগুলো প্রোডাক্ট আসবে।
যেমন কোকাকোলা কোম্পানি বয়কট করার অর্থ কোকাকোলা, স্প্রাইট, ফান্টা, মাউন্টেন ডিউ, কিনলে -- সব বয়কট করা। এভাবে পেপসিকো, ইউনিলিভার ইত্যাদি কোম্পানি বয়কট করার অধীনে অনেক পণ্যের তালিকা হয়ে যাবে।
এই খসড়া তালিকায় বিবেচনা সাপেক্ষে আরও ২-১টি পণ্য হয়তো যোগ করা যেতে পারে, তবে এর বেশি না। তালিকা বড় হলে ফোকাস নষ্ট হবে—সেটা টার্গেটেড বয়কটের স্ট্র্যাটিজির পরিপন্থী। মনে রাখতে হবে, আমাদের লক্ষ্য কেবল প্রতীকী প্রতিবাদ না, বাস্তব বিজয় আদায় করে নেয়া। তাই টার্গেট বাছাইয়ে বাস্তবতা ও সম্ভাবনাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
এক বোতল কোক বয়কট করা ছোট কাজ। কিন্তু এই ছোট কাজগুলো দিয়ে আমরা একটা বড় বার্তা দিতে পারি ইন শা আল্লাহ্‌—যদি আমরা ঠিকভাবে ঠিক জায়গায় আঘাত করতে জানি।
এই তালিকা চূড়ান্ত না। তবে আমাদের সাধ্যের ভেতরে প্রতিরোধের একটা পথ এখান থেকেই শুরু হতে পারে। আমরা সেটুকু খালেসভাবে করার নিয়্যাত করি। অন্য কেউ না করলে না করুক—আমরা করবো। ইন শা আল্লাহ্‌।"

Asif Adnan

12/04/2025

Address

Gopalpur
Tarakanda
2252

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801991040920

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Views as posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Views as:

Share