08/11/2025
বেআইনি ভাবে ' আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল '-এ আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী " শেখ হাসিনা " আপার বিচার কার্যক্রম প্রত্যাখ্যান করে ' বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ' ঘোষিত আগামী ১৩ নভেম্বর 'ঢাকা লকডাউন' কর্মসূচি বাস্তবায়নে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেই এবং দেশজুড়ে স্লোগান তুলি ---
"ঢাকা শহর হবে লক, ট্রাইব্যুনাল করবো ব্লক"
"বাঁশের লাঠি তৈরি কর, মব-বাজদের ধাওয়া কর"
"হাসু আপা দিয়েছে ডাক, অবৈধ ট্রাইবুনাল নিপাত যাক"
রাজনীতিতে অনুগত্য- নৈতিকতা-নিষ্ঠা অপরিহার্য বিষয়। ধরে নিলাম, দল ক্ষমতায় থাকা কালে ‘ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ’'-দলটির নীতি নির্ধারনী মহলে যুক্ত নেতৃত্ব পলিসি মেকিং-পলিসি এক্সিকিউশান এবং রাষ্ট্রযন্ত্রকে সঠিক নিয়মে পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক ভুল করেছে । পাশাপাশি দলের নাম ভাঙ্গিয়ে দলে যুক্ত থাকা এক শ্রেণীর লুটেরা তাদের নানান অপকর্ম আর দুর্নীতির দ্বারা গণ-মানুষের কাছে দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিরাগভাজন করেছে । এক দিকে এটি যেমন মিথ্যে নয়, তার বিপরীতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা একই সাথে তার পরিবারের অংশ দাবি করা কতগুলো দুর্নীতি পরায়ণ ব্যক্তিকে যথাসাধ্য নিয়ন্ত্রণের প্রয়াসের পাশাপাশি দলের অভ্যন্তরের লুটেরা মানসিকতার নেতাদেরকে সামলাতেও নিরন্তর চেষ্টা করে গেছেন । আর নানামুখী বিরোধী পক্ষের দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বিরামহীন ষড়যন্ত্রতো ছিলই....!!
তথাপিও শেখ হাসিনার চোখ ফাঁকি দিয়ে কিংবা, সিস্টেমের গলদ আর হোমরা-চোমরাদের আজ্ঞাবাহী নৈতিকতা-নিষ্ঠা বিবর্জিত এক দল কর্মকর্তার যোগসাজেশে যেসব দুর্নীতি সাধিত হয়েছে সেগুলা নিয়ে আমাদের বিরোধী পক্ষ যেমন সেসব দুর্নীতিকে কয়েকশো গুন বাড়িয়ে দলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত, ঠিক তার পাশাপাশি দলের অভ্যন্তরেও এসব দুর্নীতিবাজদের নিয়ে ভয়াবহ অসন্তোষ আছে ..! এমনকি শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবার পর আজকের দিনে দলের এই ভয়াবহ ক্রাইসিসকালীন সময়েই দেশব্যাপী প্রায় প্রয়িটি জেলা-উপজেলার তৃণমূল নেতা- কর্মীরা সম্মিলিতভাবে সেসব দুর্নীতিবাজদের নিজ নিজ সংসদীয় এলাকায় অবাঞ্চিত ঘোষণা করেছে ইতোমধ্যেই ।
দল সরকারে থাকাকালীন এত কিছুর মধ্যেই —
★ আমাদের একজন শেখের বেটি ছিল বলেই ৫ আগস্ট,২০২৪ পূর্ববর্তী বাংলাদেশ সমগ্র বিশ্বজুড়ে আলাদা অবস্থান তৈরী করেই বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে সমাদৃত হতে পেরেছিল ।
★ নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছিল ।
★ বিশ্ব অর্থনীতিতে নিজেদের ধারাবাহিক উত্থানের জানান দিচ্ছিল ।
★ অর্থনীতি কিংবা রাষ্ট্রনীতির অসংখ্য মানদন্ডে (সূচকে) প্রতিবেশী অনেক ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের তুলনায় অনেক অনেক গুন অগ্রসর ছিল ।
★ পারমানিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালিক হতে পেরেছিল।
★ মেট্রোরেলের জগতে প্রবেশ করেছিল।
★ টানেল যুগে প্রবেশের মতো অসাধ্য সাধিত হয়েছিল।
★ স্যাটেলাইটের দুনিয়ায় প্রবেশ সম্ভব হয়েছিল ।
★ নানান দেশীয় আর আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বিশ্বব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানের অর্থ বরাদ্ধ সরিয়ে নেবার পর বৈশ্বিক এসব ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠানকে চ্যালেঞ্জ করে নিজ অর্থায়নে পদ্মাসেতুর মতো প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছিল ।
★ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল । ফ্রি ল্যান্সিনের মাধ্যমে লাখো তরুণ একদিকে যেমন স্বনির্ভর হয়েছিল পাশাপাশি দেশের রেমিটেন্স এ অবদান রাখতে সমর্থ হয়েছিল ।
★ সিস্টেমের ডিজিটালাইজেশন একেবারে শ্রমজীবী- কৃষিজীবী- নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে একেবারে উঁচু শ্রেণীর তথা পদস্থ কর্তা ব্যক্তি কিংবা ধনাট্য শিল্পপতি পর্যন্ত আপামর সকল নাগরিকের জীবনমান এতটাই সহজসাধ্য করেছিল যে, দশক পূর্বের প্রেক্ষাপটের সাথে তুলনা করলে যা ছিল একেবারেই অসম্ভব ।
★ একেবারে সাধারণ জনগন শেখ হাসিনার শাসনে পুরোপুরি তৃপ্ত না হলেও ,মোটেও অখুশি ছিল না ।
★ শেখ হাসিনার সরকার ধারাবাহিক ভাবেই খাদ্য,চিকিৎসা, বিদ্যুতের মতো দৈনন্দিন নিজেকে চালাতে অতি আবশ্যকীয় এসবের ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করছে ।
এছাড়ো, দীর্ঘ সময় ধরে সরকার পরিচালনা করার ফলে সরকারের কিছু কিছু অর্গান কিছুটা অটোক্রেটিক হয়েছে বৈকি....কিন্তু সেটা যে একেবারেই অসহনীয় ছিল তা মোটেও নয়....!! রাজনৈতিক ভিন্ন মতের নেতা-কর্মীর ভাষ্য অনুযায়ী যা ছিল একেবারেই অগ্রহণযোগ্য (প্রকৃতপক্ষে সেসব ছিল রাজনৈতিক বিরোধীতার ভাষা) ....সে একই সিস্টেম আপামর জন-সাধারণের নিকট ছিল চিরায়তভাবে পূর্বাপর যে কোন দলের শাসন আমলের তুলনায় শতগুন ভালো এবং সমৃদ্ধ । সরকার পরিচালনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে যেসব ভুল-ভ্রান্তি ছিল, যেসব পদক্ষেপ জনহিতকর বলে অনুমিত হয় নি কিংবা যেসব পদক্ষেপে বিরোধী পক্ষের উপর অন্যায় মূলক আচরণ প্রদর্শিত হয়েছে এবং ক্ষেত্র বিশেষে দুর্নীতি- অর্থ পাচারের মতো স্বল্প কয়েকটি বিষয়ে যতটুকু ব্যর্থতা ছিল সেসবের জন্য অবশ্যই গণ মানুষের দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনুতপ্ত এবং জনগনের কাছে ক্ষমা প্রার্থী । নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে পূর্বের সকল ভুল ত্রুটি শুধরে নিয়ে আরো প্রবল উদ্যোমে গণ-মানুষের দল 'বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ' নিরলস ভাবে দেশ ও জনগনের সার্বিক কল্যানে কাজ করে যাবে ইনশাল্লাহ ।
সুতরাং বঙ্গবন্ধু কন্যা যেমন দেশ ও দেশের মানুষের কল্যানে পিতার ন্যায় সর্বাত্মক আত্মত্যাগ করতে কোন বাঁধাকেই পরোয়া করতেন না,ঠিক তেমনি শেখ হাসিনার জন্যে বা আওয়ামী লীগের জন্যে মুজিবাদর্শের কর্মীরা-শেখ হাসিনার ভক্তরা- আওয়ামী অন্তপ্রাণ তৃণমূল নেতা-কর্মীরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে সদা প্রস্তুত । আর যারা ইনিয়ে-বিনিয়ে নানান অসঙ্গতির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ী করতে চান আবার নিজেদের আওয়ামী অন্তপ্রাণ কর্মী হিসেবেও উপস্থাপন করতে চান তাদেরকে মুজিব পাগল-দল পাগল-শেখ হাসিনা পাগল কোটি কোটি এই কর্মীর দল ন্যুনতম চিন্তা ছাড়াই আলাদা করতে সক্ষম এবং তাদের আল্টিমেট উদ্দেশ্য বুঝতেও ন্যানো সেকেন্ড ও সময় নেই না.....!!
এখন একটু সম-সাময়িক বাংলাদেশ প্রসঙ্গে দৃষ্টিপাত করতে চাই –---
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ত্রিশ লক্ষ প্রানের আত্মত্যাগ এবং দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে দীর্ঘ নয় মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করে ‘বাংলাদেশ’- নামক রাষ্ট্রটির অভ্যুদয়ের পর থেকে তথা বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর থেকে ৫৫ বছরের ইতিহাসে সব থেকে ভয়ংকর সময় পার করছে। শিক্ষার্থীদের যোক্তিক দাবীর আন্দোলনকে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত উপায়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ভিন্ন পথে ধাবিত করে শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাতের পর, অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা জবর দখলকারী ইউনুসগংদের এই অন্তর্বর্তী সরকার দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণ রুপে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে।
জুলাই-অগাস্টে ছাত্র সমাজের যৌক্তিক দাবি নিয়ে করা আন্দোলনকে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ভাবে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সরকার বিরোধী আন্দোলনে ধাবিত করে ,দেশজুড়ে অরাজকতার সৃষ্টি করে শিক্ষার্থী আর সাধারণ মানুষের লাশ ফেলে এবং সেই লাশের উপর ভর করে কারা অসাংবিধানিক ভাবে ক্ষমতা জবর দখল করেছে...? সেটা কিন্তু এখন পুরো জাতিই বেশ ভালো করে জানে....!! বর্তমান এই অসাংবিধানিক অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস সাহেব আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মেই সেই মেটিকুলাস ডিজাইনের বিষয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। এছাড়াও কথিত সম্ন্বয়করা মিডিয়ায় ধারাবাহিক ভাবেই এসব ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার করেছে ।
আর যারা এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে পেছন থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে তারা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেই বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ , সংবিধান এর মতো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের মুল অনেক ভিত্তিতেই আঘাত করেছে এবং এগুলোকে বিতর্কিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা সেই দুষ্টু কুশীলবরা ধারাবাহিকভাবে করে যাচ্ছে ।
ক্ষমতা চ্যুতির ৬ মাস পার না হতেই ,দেশের আপামর সাধারণ মানুষ শেখ হাসিনার শাসন আমলকে আজ আশীর্বাদ হিসেবে স্মরণ করছে । অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এই ৫ মাসে মানুষ অপশাসন,বিশৃঙ্খল, সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রিণহীন আইন শৃঙ্খলা, দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণ হীন উর্ধ্বগতি , নৈমিত্তিক হত্যা-খুন-সন্ত্রাস- চাঁদাবাজি-বিরোধী মতের উপর নির্বিচারে দমন/পীড়ন - অযৌক্তিক ভাবে প্রয়োজনীয় পণ্যে ভ্যাট বসানো, জেলখানা থেকে চিহ্নীত জঙ্গী-সন্ত্রাসীদের জামিনে মুক্তি দেওয়া, দেশের অভ্যন্তরে হটাৎ সৃষ্ট হওয়া উগ্রবাদী ঘটনা সমূহের ফলশ্রুতিতে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান পরিগণিত হবার পর্যায় উপনীত হওয়া -সহ এমন অজস্র সব অসংলগ্ন-অপরিপক্ক সিদ্ধান্ত কিংবা প্রকৃত ফ্যাসীবাদী আচরণের ফলে জনগন এখন ত্যাক্ত-বিরক্ত-ক্ষুব্দ । কতটা ভয়াবহ হয়েছে পরিস্থিতি তা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি শীর্ষ জাতীয় দৈনিকের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন থেকে অনুমিত হয়। যমুনা টিভির এই সংবাদটিতে বলা হয়- “বর্তমান এই অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেবার পর বিগত মাসগুলোতে প্রতি মাসে গড়ে ৩৭৭ জন খুনের শিকার হয়েছেন….!!” আর অন্যান্য প্রসঙ্গে বিস্তারিত নাই বা বললাম….! ফলশ্রুতিতে পুরো বাংলাদেশ জুড়েই একেবারে সাধারণ শান্তিপ্রিয় জনগণ, খেটে খাওয়া শ্রমজীবী বা স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠীর প্রায় সবাই কখনো সরবে আবার এই অবৈধ সরকার সমর্থিত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ভয়ে নিরবে একটাই কথা বলছে—
" আগেই ভালো ছিলাম....।। " অথবা “হাসিনা সরকার বর্তমান সরকারের থেকে হাজার গুন ভালো ছিল !!”
বর্তমান অবৈধ-অসাংবিধানিক ইউনুস সরকার রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সম্পূর্ণভাবে ব্যার্থ হয়ে বিচারব্যবস্থাকে পুরোপুরি পক্ষপাতদুষ্টে পরিনত করেছে....! দেশের প্রায় ৫০ লক্ষের অধিক জনগোষ্ঠী তাদের কর্মসংস্থান হারিয়ে পরিবার সমেত একটি ভয়ংকর সময়ের আর্থিক সংকটময় সময়ের দিকে অতি দ্রুতই ধাবিত হচ্ছে! নৈমিত্তিক অস্থিরতার কারনে নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্যের দাম হু-হু করে বাড়ছে এবং বর্তমান পরিস্থিতেতে কর্মহীন, শ্রমজীবী, স্বল্প বেতনের চাকুরে... প্রায় সমাজের প্রায় বেশিরভাগ জনগোষ্ঠীই পরিবার টেনে নিতে হিমসীম খাচ্ছে !!
কিন্তু এসব সমস্যার সমাধানে ইউনুস সরকার ন্যুনতম কোন কার্যকর পদক্ষেপ কিংবা পরিকল্পনা না নিলেও একেবারে বেআইনি ভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য তৈরি করা 'আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল'-এ সর্বশেষ বৈধ প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছে এবং তড়িঘড়ি করে নিজেদের ইচ্ছামতো রায় প্রদানের লক্ষে তারিখ নির্ধারণের সময়ও ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে....!!
এই বে-আইনি বিচার প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশের আপামর জনগোষ্ঠী....। আমিও ব্যক্তিগত ভাবে এই অসাংবিধানিক আর প্রতিবাদী জনগোষ্ঠীর সাথে এই " ক্যাঙ্গারু কোর্ট '-এ আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করলা কিংবা কোথাও কোথাও সাধারণ নাগরিকগণই এসব অনাচারের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন ! সামাজিক মাধ্যমে এসব দেখে এই অবৈধ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী অঙ্গ সংঘটনের নেতা কর্মীদের উপর স্ট্রিম রোলার চালাচ্ছে প্রতিটি-গ্রামে প্রতি মহল্লায় !!
এমন পরিস্থিতিতে দেশের আপামর জনগণকে দ্ব্যর্থহীন ভাবে জানাতে চাই, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবং তাঁর নেতৃত্বে দেশের সাধারন জনগণকে এই দুঃশাসন থেকে অবমুক্ত করতে খুব শীঘ্রই অবৈধ-অসাংবিধানিক-ক্ষমতা জবর দখলকারী ইউনুস-গংদের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশকে নিয়ে আসতে গণ-মানুষের দল হিসেবে খ্যাত ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ।
"শেখ হাসিনা আসবেই, বাংলাদেশ হাসবেই"
"জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু"
''জয়তু দেশরত্ন শেখ হাসিনা''
লেখক - ভূঁইয়া মোঃ ফয়েজউল্লাহ মানিক