https://www.youtube.com/@Habiba6438

Umme habiba, Gazipur (2025)

15/06/2025

প্রতিটা উদ্দেশ্য হোক হালাল ।🖤
সম্পর্ক টাও হোক হালাল। 💙
ভালোবাসাটাও হোক হালাল দিয়ে শুরু🥰

26/05/2025

রাতের ছোট কিন্তু ফজিলতপূর্ণ কিছু আমল নিচে দেওয়া হলো, যেগুলো অল্প সময়েই করা যায়, কিন্তু সওয়াব অনেক বেশি:

১. ঘুমানোর পূর্বে আয়াতুল কুরসী পড়া

হাদীসে আছে, এটা পড়লে আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন ফেরেশতা তাকে পাহারা দেয় এবং শয়তান তার ধারে-কাছে আসতে পারে না। (বুখারি)

২. সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস - ৩ বার করে পড়া

রাসূল (সা.) ঘুমানোর আগে এই সূরাগুলো তিনবার করে পড়ে নিজের শরীরে ফুঁ দিতেন। (বুখারি)

৩. তাসবিহ - ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৪ বার আল্লাহু আকবর

এই আমল রাসূল (সা.) নিজে শিখিয়েছেন, বিশেষ করে ঘুমানোর আগে। (বুখারি ও মুসলিম)

৪. ইস্তিগফার (আস্তাগফিরুল্লাহ) বলা

এটি পাপ মোচনের আমল, অল্প সময়েই বার বার বলা যায়।

৫. দুআ করা

রাতের শেষ ভাগে আল্লাহ নিজে দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন এবং বলেন: "কেউ কি আছে দোয়া করবে, আমি কবুল করব?" (বুখারি)

৬. দুই রাকাত নফল সালাত

খুব অল্প সময় লাগে, কিন্তু এর ফজিলত অনেক।

26/05/2025

“তিন কুল” বলতে সাধারণত কুরআনের তিনটি সূরাকে বোঝানো হয় যেগুলোকে একত্রে "তিন কুল" বলা হয়, কারণ এদের প্রত্যেকটি সূরা "কুল" (قُلْ) শব্দ দিয়ে শুরু হয়েছে। এই তিনটি সূরা রক্ষা ও নিরাপত্তার দোয়া হিসেবে মুসলিমদের মাঝে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই তিনটি সূরা হলো:

1. সূরা আল-ইখলাস (Surah Al-Ikhlas)

শুরু: قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ — বল, তিনি আল্লাহ, একমাত্র।

2. সূরা আল-ফালাক (Surah Al-Falaq)

শুরু: قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ — বল, আমি আশ্রয় চাই ভোরের প্রভুর।

3. সূরা আন-নাস (Surah An-Nas)

শুরু: قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ — বল, আমি আশ্রয় চাই মানুষের প্রভুর।

তিন কুল পড়ার উপকারিতা:

রসুলুল্লাহ (সা.) রাতে ঘুমানোর আগে এই তিনটি সূরা পড়ে শরীরে ফুঁ দিতেন।

এটা জাদু, হিংসা, অশুভ শক্তি ও শয়তানের কুমন্ত্রণার বিরুদ্ধে রক্ষার দোয়া হিসেবে গণ্য হয়।

24/05/2025

لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ، لَبَّيْكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ، إِنَّ الْحَمْدَ والنِّعْمَةَ، لَكَ والْمُلْكُ، لَا شَرِيكَ لَكَ🍁🍁

24/05/2025

একটা মিথ্যা নিউজ মানুষকে কতটা বিভ্রান্ত করে আবার একটা মিথ্যা হাদিস,,,,,, শীঘ্রই আমি এটা নিয়ে কিছু বলবো---,,,

24/05/2025

আজকের ট্রপিক কি বলবো🤔?
ঈমান নিয়ে বলবো🍁
নিজস্ব প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন🍁

23/05/2025

2nd part

কোরআন-হাদীসের রেফারেন্স, হারাম সম্পর্কের সংজ্ঞা, শাস্তি, এবং করণীয়।👈

---

হারাম সম্পর্ক: ইসলামic দৃষ্টিভঙ্গি

পরিচিতি:

ইসলামে মানুষকে সবধরনের পাপ ও অনৈতিক কাজ থেকে বাঁচানোর জন্য কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো বিয়ের আগের প্রেম বা হারাম সম্পর্ক, যা ব্যভিচারের পথে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে যায়।

---

হারাম সম্পর্ক কী?

বিয়ের পূর্বে নারীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্ক

একান্ত সাক্ষাৎ

গোপনে যোগাযোগ ও মেসেজ

হাত ধরা বা শারীরিক স্পর্শ

প্রেম করে শারীরিক সম্পর্ক (ব্যভিচার)

---

কোরআনের নিষেধাজ্ঞা:

> “আর ব্যভিচারের নিকটে যেয়ো না। নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট পথ।”
[সূরা আল-ইসরা, ১৭:৩২]

> “মোমিন পুরুষদের বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নিচু রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গ রক্ষা করে...”
[সূরা আন-নূর, ২৪:৩০]

---

হাদীস থেকে সতর্কবাণী:

> “যে কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একা হয়, শয়তান তাদের মধ্যে তৃতীয় ব্যক্তি হয়।”
[তিরমিজি, সহীহ]

> “ব্যভিচারের জন্য চোখের ব্যভিচার হচ্ছে দেখা, কানের ব্যভিচার হচ্ছে শোনা, মুখের ব্যভিচার হচ্ছে বলা, মনের ব্যভিচার হচ্ছে চাওয়া, আর যৌনাঙ্গ তা বাস্তবে পরিণত করে বা করে না।”
[বুখারী ও মুসলিম]

---

শাস্তি (হাদ ও তাআজীর):

১. শারীরিক সম্পর্ক প্রমাণিত হলে:

অবিবাহিত হলে: ১০০ বেত্রাঘাত
[সূরা নূর, ২৪:২]

২. অন্যান্য হারাম সম্পর্ক (প্রেম, স্পর্শ, মেসেজ):

শরয়ী দৃষ্টিতে তা তাআজীর অধীন — অর্থাৎ শাস্তি বিচারকের হাতে নির্ধারিত।

৩. আখিরাতে শাস্তি:

আগুনের পোশাক

মুখ জ্বলা

জাহান্নামে কঠিন আজাব

---

সমাধান ও করণীয়:

চোখ, কান, হৃদয়কে সংযত রাখা
[সূরা ইসরাঃ ১৭:৩৬]

হারাম সম্পর্ক থেকে ফিরে আসা

তওবা করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

বিয়ের হালাল পথকে বেছে নেওয়া

নামাজে অটল থাকা — যা সব অশ্লীলতা থেকে দূরে রাখে
[সূরা আনকাবুত: ৪৫]

---

23/05/2025

রাতের ছোট আমল☺☺

রাতের ছোট ছোট কিছু আমল, যা সহজে করা যায় কিন্তু অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ, নিচে উল্লেখ করা হলো:

1. তাহাজ্জুদ নামাজ

রাতে কিছু সময় ঘুম থেকে উঠে ২ রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা। এটা আল্লাহর নিকট খুব প্রিয়।

2. ইস্তিগফার (استغفار)

"আস্তাগফিরুল্লাহ" পড়া। গুনাহ মাফ পাওয়ার অন্যতম উত্তম আমল।

বেশি বেশি করে "আল্লাহুম্মাগফিরলী" বা "আস্তাগফিরুল্লাহ রাব্বি মিন কুল্লি যানবিওঁআ আতুবু ইলাইহি" বলা।

3. দুরুদ শরীফ পাঠ

"সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম", বা "আল্লাহুম্মা সাল্লি ‘আলা মুহাম্মাদ" ইত্যাদি পড়া।

4. কুরআন তেলাওয়াত

রাতে সামান্য কিছু সময় কুরআন পাঠ করা। এক আয়াত হলেও পড়া বরকতপূর্ণ।

5. আত্মসমালোচনা (মুহাসাবা)

দিন শেষে নিজের কাজগুলোর হিসাব করা, ভুলের জন্য তওবা করা এবং ভালো কাজের জন্য শোকর আদায় করা।

6. সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার

এই তিনটি শব্দ ৩৩ বার করে বলা। বিশেষ করে ঘুমানোর আগে।

7. আয়াতুল কুরসি ও সূরা পড়া

ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি, সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস পড়া। এটা রক্ষা ও শান্তির মাধ্যম।

এই আমলগুলো অল্প সময়ে করা যায়, কিন্তু এগুলোর ফজিলত অনেক বড়। নিয়মিত করতে পারলে রুহানিয়াত ও আল্লাহর নৈকট্য অনেক বেড়ে যায়।

আরবি দোয়াগুলোও-----
! নিচে রাতের ছোট ছোট আমলগুলোর আরবি দোয়া ও যিকিরগুলো তুলে দিচ্ছি:

---

১. ইস্তিগফার (গুনাহ মাফের দোয়া)

আরবি:
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي
উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মাগফিরলী
অর্থ: হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দিন।

আরেকটি সুন্দর ইস্তিগফার:
আরবি:
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ رَبِّي مِنْ كُلِّ ذَنْبٍ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ:
আস্তাগফিরুল্লাহ রাব্বি মিন কুল্লি যানবিওঁআ আতুবু ইলাইহি
অর্থ: আমি আমার প্রভু আল্লাহর কাছে সব গুনাহের জন্য ক্ষমা চাই এবং তাঁর কাছে তওবা করছি।

---

২. দুরুদ শরীফ

আরবি:
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّد
উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা সাল্লি ‘আলা মুহাম্মাদ ওয়া ‘আলা আলে মুহাম্মাদ
অর্থ: হে আল্লাহ! মুহাম্মদ (স.) ও তাঁর পরিবারবর্গের ওপর শান্তি ও রহমত বর্ষণ করুন।

---

৩. ঘুমানোর আগে তিনটি যিকির (৩৩ বার করে):

সুবহানাল্লাহ (৩৩ বার)

আলহামদুলিল্লাহ (৩৩ বার)

আল্লাহু আকবার (৩৪ বার)

ফজিলত: নবী (সা.) এ তিনটি শব্দ ঘুমানোর আগে বলার জন্য হযরত ফাতিমা (রা.)-কে শিখিয়েছিলেন।

---

৪. আয়াতুল কুরসি (সূরা আল-বাকারা: ২৫৫)

আরবি থেকে সংক্ষেপে উচ্চারণ:
আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম...

ফজিলত: ঘুমানোর আগে পড়লে সারারাত ফেরেশতা রক্ষা করেন।

---

৫. সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস (৩ বার করে)

সূরা ইখলাস:
قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ ... (পূর্ণ সূরা)

ফজিলত: এগুলো পড়ে শরীর ও মন ফুঁ দিলে এটি রক্ষা কবচের মতো কাজ করে।

23/05/2025

----ইসলামে বিয়ে হচ্ছে হালাল ভালোবাসার একমাত্র বৈধ পথ। এতে আছে বরকত, শান্তি, চরিত্রের পবিত্রতা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি। তাই প্রেম বা সম্পর্কের চিন্তা হলে, বিয়ের সিদ্ধান্তই হোক ঈমানদার ব্যক্তির পথ।🍁

23/05/2025

(২)
1st part
এই যে বিয়ের চিন্তা করে বিয়ের আগেই হারাম সম্পর্কে জড়ানো,,,,,

বিয়ের আগেই হারাম সম্পর্ক (যেমন: প্রেম, শারীরিক সম্পর্ক, গোপনে দেখা-সাক্ষাৎ ইত্যাদি) ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। কোরআন ও হাদীস থেকে স্পষ্টভাবে জানা যায় যে, এ ধরনের সম্পর্ক ফিতনা সৃষ্টি করে এবং ব্যভিচারের দিকে নিয়ে যায়।

কোরআনের বক্তব্য:

১. আল্লাহ বলেন:

“আর ব্যভিচারের নিকটেও যেয়ো না। নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট পথ।”
[সূরা আল-ইসরা, ১৭:৩২]

এই আয়াতে "নিকটে যেও না" বলেই আল্লাহ ব্যভিচারের পথের সব ধাপকেই নিষিদ্ধ করেছেন — যেমন প্রেম, হাত ধরা, গোপনে সাক্ষাৎ ইত্যাদি।

২. হাদীস থেকে:

নবী (সা.) বলেন:

“তোমাদের কেউ যেন এমনভাবে কোনো নারীর সঙ্গে একা না থাকে, যে নারী তার মাহরাম নয়। কেননা তৃতীয়জন হবে শয়তান।”
[তিরমিজি, সহীহ হাদীস]

এটি বোঝায় যে, নিঃসঙ্গ সাক্ষাৎ বা গোপন সম্পর্কও হারাম এবং শয়তানের ধোঁকায় পড়ার রাস্তা।

হারাম প্রেম বা সম্পর্কের শাস্তি:

১. ব্যভিচার প্রমাণ হলে (বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক):

অবিবাহিত হলে: শরীয়তে তার ১০০ বেত্রাঘাত করার বিধান আছে।

[সূরা নূর, ২৪:২]

২. বিয়ে না হওয়া সত্ত্বেও ঘনিষ্ঠ প্রেম ও গোপন সম্পর্ক:

শাস্তি দুনিয়াতে শরয়ী আদালতের বিচারাধীন — তবে পরকালে এর জন্য গুরুতর আজাব রয়েছে।

৩. আখিরাতে শাস্তি:

নবী (সা.) বলেন, ব্যভিচারীরা কিয়ামতের দিন আগুনের পোশাক পরবে, এবং তাদের মুখমণ্ডল জ্বলবে।

উপসংহার:

ইসলামে ভালোবাসা ও সম্পর্কের একমাত্র হালাল পথ হচ্ছে বিয়ে। বিয়ের আগে হারাম সম্পর্ক গড়া শুধু গোনাহ নয়, বরং সমাজেও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। তাই নিজেকে সংযত রাখা এবং আল্লাহর ভয়ে এসব কাজ থেকে বিরত থাকা অপরিহার্য।

,,,এ বিষয়ে কোরআন-হাদীসের রেফারেন্স সহ 2nd part এ দেওয়া হবে,,,,,,👈
Umme habiba 2nd part পড়ার জন্য এই পেজকে ফলো দিতে পারেন🥀👈

Umme habiba

15/06/2025

26/05/2025

26/05/2025

24/05/2025

24/05/2025

24/05/2025

23/05/2025

23/05/2025

23/05/2025

23/05/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share