Kamal Edu.com

  • Home
  • Kamal Edu.com

Kamal Edu.com I am proud with my professions

13/08/2025

দশটি জৈব এসিডের নাম ও সংকেত
============================

১. *অ্যাসিটিক অ্যাসিড* (Acetic Acid)
সংকেত: *CH₃COOH*

২. *ম্যালিক অ্যাসিড* (Malic Acid)
সংকেত: *C₄H₆O₅*

৩. *অ্যাসকরবিক অ্যাসিড* (Ascorbic Acid, Vitamin C)
সংকেত: *C₆H₈O₆*

৪. *টারটারিক অ্যাসিড* (Tartaric Acid)
সংকেত: *C₄H₆O₆*

৫. *সাইট্রিক অ্যাসিড* (Citric Acid)
সংকেত: *C₆H₈O₇*

৬. *ল্যাকটিক অ্যাসিড* (Lactic Acid)
সংকেত: *C₃H₆O₃*

৭. *ফর্মিক অ্যাসিড* (Formic Acid)
সংকেত: *HCOOH*

৮. *ফিউমারিক অ্যাসিড* (Fumaric Acid)
সংকেত: *C₄H₄O₂*

৯. *অক্সালিক অ্যাসিড* (Oxalic Acid)
সংকেত: *C₂H₂O₄*

১০. *বেনজোয়িক অ্যাসিড* (Benzoic Acid)
সংকেত: *C₆H₅COOH*

এই এসিডগুলো প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়।

নিয়মিত বিভিন্ন শিক্ষামূলক পোস্ট ও ভিডিও পেতে আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

12/08/2025

Vital – গুরুত্বপূর্ণ।
Crucial – গুরুত্বপূর্ণ।
Key – গুরুত্বপূর্ণ।
Significant – গুরুত্বপূর্ণ।

12/08/2025

টাইফয়েড টিকা ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী সকল শিশুদের আগামী ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রি. থেকে সরকার কর্তৃক বিনামূল্যে দেওয়া হবে।
=========================

12/08/2025

বিভিন্ন এসিডের নাম ও সংকেত

➺সাইট্রিক এসিড→C6H8O7
➺অক্সালিক এসিড→HOOC-COOH
➺সালফিউরিক এসিড→H2SO4
➺নাইট্রিক এসিড→HNO3
➺পাইরুভিক এসিড→C3H4O3
➺কার্বলিক এসিড→C6H6O
➺কার্বনিক এসিড→H2CO3
➺টারটারিক এসিড→C4H6O6
➺ল্যাকটিক এসিড→CH3-CH(OH)COOH
➺ফসফরিক এসিড→H3PO4
➺ক্লোরিক এসিড→HClO3
➺থায়োয়ানিক এসিড→HCNS
➺থায়োসালফিউরিক এসিড→H2S2O3
➺নাইট্রাস এসিড→HNO2
➺নাইট্রিক এসিড→HNO3
➺পাইরোবোরিক এসিড→H2B4O7
➺পাইরো সালফিউরিক এসিড→H2S2O7
➺পারম্যাঙ্গানিক এসিড→HMnO4
➺পারক্লোরিক এসিড→HClO4
➺ফসফরাস এসিড→H3PO3
➺বোরিক এসিড→H3BO3
➺সায়ানিক এসিড→HCNO
➺সালফিউরাস এসিড→H2SO3
➺সিলিকিক এসিড→H2SiO3
➺অলিক এসিড→C17H35COOH
➺অ্যাসিটিক এসিড→CH3COOH
➺পাইরোভিক এসিড→CH3-CO-COOH
➺ফরমিক এসিড→HCOOH
➺স্টিয়ারিক এসিড→C17H35COOH

✉ আমাদের এই জানানোর প্রয়াস ভাল লাগলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট করে আমাদের আরো বেশি পোস্ট দিতে অনুপ্রাণিত করবেন। আর এই পোস্ট টা যেকোনো সময় পড়তে শেয়ার করে রেখে দিন।

11/08/2025

📘 SSC 2026 Made Easy Series
বোর্ড প্রশ্ন-ভিত্তিক সেরা প্রস্তুতির একমাত্র পথ!
একটি বইতেই ২০২৫ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সকল বোর্ডের প্রশ্নের নির্ভুল সমাধান!
তোমার SSC প্রস্তুতিকে করো আরও গোছানো, কার্যকর ও ফলপ্রসূ।
📊 বিগত ১০ বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে:
🔹 ৭৫–৮৫% MCQ প্রশ্ন এসেছে পূর্ববর্তী বোর্ড প্রশ্ন থেকে
🔹 ৮০–৯০% CQ প্রশ্ন এসেছে সরাসরি বা ঘুরিয়ে পূর্বের প্রশ্ন থেকেই
এই বাস্তবতার উপর ভিত্তি করেই TRSP SSC Made Easy Series সাজানো হয়েছে পুরোপুরি বোর্ড প্রশ্ন-নির্ভর কৌশলে!
🎯 এই বইতে থাকছে:
✅ প্রতিটি অধ্যায়ের CQ প্রশ্নের চিত্রসহ সমাধান
✅ MCQ প্রশ্নের ব্যাখ্যাসহ উত্তর বিশ্লেষণ
✅ অধ্যায়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ টপিক ও প্রশ্ন ট্রেন্ড বিশ্লেষণ
✅ বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নের পরিসংখ্যানভিত্তিক মূল্যায়ন
✅ সকল অধ্যায়ের সকল টপিক পুরোপুরি কভার করা
✅ ১০ বছরের বোর্ড প্রশ্নের নির্ভুল ও অধ্যায়ভিত্তিক সমাধান (২০১৬–২০২৫)
❓ এই বইয়ে উত্তর পাবে এমন কিছু প্রশ্নেরঃ
🔍 কোন অধ্যায় থেকে বেশি CQ আসে?
🔍 কোন টপিকগুলো থেকে প্রতি বছর ঘুরেফিরে MCQ আসে?
🔍 কীভাবে অল্প সময়ে MCQ এর সঠিক উত্তর বের করবে?
🔍 CQ তে নম্বর বাড়ানোর কৌশল কী?
📚 সব প্রশ্নের উত্তর এখন এক বইতেই!
TRSP–এর গবেষণাভিত্তিক বিশ্লেষণ ও পরীক্ষিত কাঠামোতে সাজানো SSC Made Easy সিরিজ–
তোমার বোর্ড পরীক্ষার জন্য সর্বোত্তম প্রস্তুতির নির্ভরযোগ্য সঙ্গী।
🛒 বইগুলোর কিছু পৃষ্ঠা পড়ে দেখতে ভিজিট করো -
https://trsp.link/SSC26MadeEasySeries
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলঃ https://trsp.link/YouTube
আমাদের প্লে-স্টোর অ্যাপ-লিংক https://trsp.link/App

11/08/2025

চীনের বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে দেখবেন—ছাত্র-শিক্ষকরা দিন-রাত কাজ করছে। রাজনীতির ছিটেফোঁটাও নেই। ফালতু কথা বলে বা তর্কে সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই তাদের।
জাপানে গেলে দেখবেন—শিক্ষকদের রুমের লাইট দিনের বেলায় যেমন জ্বলে, রাত দশটায়ও নিভে না। সকাল সাতটা থেকেই শুরু হয় কাজ; কেউ গবেষণায়, কেউ উদ্ভাবনে, কেউ শিক্ষার্থীদের নিয়ে।

সেখানে পোস্টার নাই, নেতা নাই, হলে রাজনীতি নাই। ছাত্র সংগঠনের নামে ব্যানার-টানানো, হইচই, মারামারি কিছুই নেই। সবাই নিজের মতো পড়াশোনা করছে, নতুন কিছু আবিষ্কারের চেষ্টা করছে। কারণ প্রতিষ্ঠানটি সবার—কোনো রাজনৈতিক দলের নয়, কোনো নেতার ছায়াতল নয়।

ইউরোপে—জার্মানি, সুইডেন, ফিনল্যান্ড, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স—সবখানেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্ব কাঁপানো আবিষ্কার-উদ্ভাবনে ব্যস্ত। ২২-২৩ বছরের তরুণরা পিএইচডি শুরু করছে, তাদের চোখে ভবিষ্যতের স্বপ্ন।

কিন্তু একই বয়সী বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ব্যস্ত দলীয় রাজনীতিতে। এক দল আরেক দলকে তাড়াচ্ছে, দিনভর হাউকাউ চলছে। পড়াশোনা নেই, গবেষণা নেই—শিক্ষক-ছাত্র সবাই দলাদলিতে ডুবে আছে। পৃথিবীর আর কোথাও, এমনকি আফ্রিকার ক্ষুধার্ত দেশগুলোতেও, এমন নোংরা সংস্কৃতি নেই। —এতোই দুর্ভাগা আমরা, এতোই দুর্ভাগা আমার দেশ!

আমেরিকার তরুণরা রোবট বানাচ্ছে, নতুন ওষুধ আবিষ্কার করছে, মেশিন লার্নিং ও মহাকাশ গবেষণায় এগিয়ে যাচ্ছে। ২৫-২৬ বছরেই উদ্যোক্তা হচ্ছে, লাখ লাখ স্টার্টআপ গড়ে তুলছে। এমন কোনো বিষয় নেই যেটা নিয়ে তারা গবেষণা করে না, ভাবে না, চেষ্টা করে না।

আমরা কি কখনো শিখবো না? শিখতে চাইবো না? নাকি সারা জীবন নিজেদের ব্যর্থতাকে অন্যের ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে যাব?

পাশের দেশ ভারত ২৩টি বিশ্বমানের আইআইটি বানিয়েছে। আর আমরা ২০২৫ সালেও একটি প্রতিষ্ঠানও গড়তে পারিনি। একটাও না! আর কত বলবো? আর কত লিখবো?

সারা পৃথিবী তার তরুণদের কাজে লাগায় নেতৃত্ব দেয়ার জন্য—আমরা তাদের বানাই দলীয় দাস, চিন্তা, মগজ আর কর্মকাণ্ড সবকিছুতে!
লিখেছেন-
গবেষক ও বিজ্ঞানী - রাউফুল আলম

11/08/2025
🪀ইমারজেন্সি কয়েকটি  হোমিও  ঔষধের  নাম (সাথে  প্রধান  প্রধান  লক্ষণ) দেওয়া  হলো  যেগুলো  কিনে  এনে সব সময় ঘরে রাখবেন।তাহল...
08/08/2025

🪀ইমারজেন্সি কয়েকটি হোমিও ঔষধের নাম (সাথে প্রধান প্রধান লক্ষণ) দেওয়া হলো যেগুলো কিনে এনে সব সময় ঘরে রাখবেন।তাহলে প্রয়োজনের সময় রাত-বিরাতে জরুরী মুহূর্তে চিকিৎসার জন্য ছোটাছুটি করতে হবেনা।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
১🍒Arnica montana : যে-কোন ধরনের আঘাত, থেতলানো, মচকানো, মোচড়ানো, ঘুষি, লাঠির আঘাত বা উপর থেকে পড়ার কারণে ব্যথা পেলে আর্নিকা খেতে হবে। শরীরের কোন একটি অঙ্গের বেশী ব্যবহারের ফলে যদি তাতে ব্যথা শুরু হয়, তবে আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, কাউকে তার দিকে আসতে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার চোটে তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে)। রোগী ভীষণ অসুস্থ হয়েও মনে করে তার কোন অসুখ নেই, সে ভালো আছে। উপরের লক্ষণগুলোর কোনটি থাকলে যে-কোন রোগে আর্নিকা প্রয়োগ করতে পারেন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
২🍒 Aconitum napellus :- যে-কোন রোগই হউক না কেন (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-নিউমোনিয়া-পেটব্যথা-হাঁপানি-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি), যদি হঠাৎ শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট ঔষধটি হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটকে তুলনা করা যায় ঝড়-তুফান-টর্নেডোর সাথে.....প্রচণ্ড কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। একোনাইটের রোগী রোগের যন্ত্রণায় একেবারে অস্থির হয়ে পড়ে। রোগের উৎপাত এত বেশী হয় যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে। রোগী ভাবে সে এখনই মরে যাবে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৩🍒 Bryonia alba : ব্রায়োনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর ঠোট-জিহ্বা-গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে,প্রচুর পানি পিপাসা থাকে, রোগী অনেকক্ষণ পরপর একসাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি পান করে, নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, রোগীর মেজাজ খুবই বিগড়ে থাকে, কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় অর্থাৎ পায়খানা শক্ত হয়ে যায়, প্রলাপ বকার সময় তারা সারাদিনের পেশাগত কাজের কথা বলতে থাকে অথবা বিছানা থেকে নেমে বাড়ি যাওয়ার কথা বলে, শিশুদের কোলে নিলে তারা বিরক্ত হয়, মুখে সবকিছু তিতা লাগে। যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি উপরের লক্ষণগুলোর অন্তত দু-তিনটি লক্ষণও রোগীর মধ্যে পাওয়া যায়, তবে ব্রায়োনিয়া সেই রোগ সারিয়ে দিবে। ব্রায়োনিয়া ঔষধটি নিউমোনিয়ার জন্য আল্লাহ্‌র একটি বিরাট রহমত স্বরূপ। সাধারণত নিম্নশক্তিতে খাওয়ালে ঘনঘন খাওয়াতে হয় কয়েকদিন কিন্তু (১০,০০০ বা ৫০,০০০ ইত্যাদি) উচ্চশক্তিতে খাওয়ালে দুয়েক ডোজই যথেষ্ট।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৪🍒 Rhus toxicodendron : রাস টক্সের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা, রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে এক পজিশনে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে পারে না, রোগীর শীতভাব এমন বেশী যে তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালতেছে, নড়াচড়া করলে (অথবা শরীর টিপে দিলে) তার ভালো লাগে অর্থাৎ রোগের কষ্ট কমে যায়, স্বপ্ন দেখে যেন খুব পরিশ্রমের কাজ করতেছে। বর্ষাকাল, ভ্যাপসা আবহাওয়া বা ভিজা বাতাসের সময়কার যে-কোন জ্বরে (বা অন্যান্য রোগে) রাস টক্স এক নাম্বার ঔষধ। রাস টক্স খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল বা ঠান্ডা পানিতে গামছা ভিজিয়ে শরীর মোছা যাবে না। বরং এজন্য কুসুম কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। কেননা ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে রাস টক্সের একশান নষ্ট হয়ে যায়। (* ব্রায়োনিয়া এবং রাস টক্সের প্রধান দুটি লক্ষণ মনে রাখলেই চলবে ; আর তা হলো - নড়াচড়া করলে ব্রায়োনিয়ার রোগ বেড়ে যায় এবং রাস টক্সের রোগ হ্রাস পায় / কমে যায়।)
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৫🍒 Belladonna : তিনটি লক্ষণের উপর ভিত্তি করে বেলেডোনা ঔষধটি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে, যথা-উত্তাপ, লাল রঙ এবং জ্বালা-পোড়া ভাব। যদি শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায় (যেমন- মাথা ব্যথার সময় মুখ লাল হওয়া, পায়খানার সাথে টকটকে লাল রক্ত যাওয়া), শরীরে জ্বালা-পোড়াভাব থাকে, রোগী ভয়ঙ্কর সব জিনিস দেখে, ভয়ে পালাতে চেষ্টা করে, অনেক সময় মারমুখী হয়ে উঠে ইত্যাদি ইত্যাদি। জ্বরের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে, তবে বেলেডোনা তাকে উদ্ধার করবে নিশ্চিত। উপরের লক্ষণগুলো কোন রোগীর মধ্যে পাওয়া গেলে যে-কোন রোগে (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি) বেলেডোনা প্রয়োগ করতে পারেন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৬🍒 Arsenicum album : আর্সেনিকের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা (অর্থাৎ রোগী এক জায়গায় বা এক পজিশনে বেশীক্ষণ থাকতে পারে না। এমনকি গভীর ঘুমের মধ্যেও সে নড়াচড়া করতে থাকে।), শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভীষণ জ্বালা-পোড়া ভাব, অল্প সময়ের মধ্যেই রোগী দুর্বল-কাহিল-নিস্তেজ হয়ে পড়ে, রোগীর বাইরে থাকে ঠান্ডা কিন্তু ভেতরে থাকে জ্বালা-পোড়া, অতি মাত্রায় মৃত্যু ভয়, রোগী মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই- তার মৃত্যু নিশ্চিত, গরম পানি খাওয়ার জন্য পাগল কিন্তু খাওয়ার সময় খাবে দুয়েক চুমুক। বাসি-পচাঁ-বিষাক্ত খাবার খেয়ে যত মারাত্মক রোগই হউক না কেন, আর্সেনিক খেতে দেরি করবেন না। ফল-ফ্রুট খেয়ে (ডায়েরিয়া, আমাশয়, পেট ব্যথা ইত্যাদি) যে-কোন রোগ হলে আর্সেনিক হলো তার এক নম্বর ঔষধ।প
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৭🍒 Mercurius solubilis: মার্ক সল ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না, ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরে, পায়খানা করার সময় কোথানি, পায়খানা করেও মনে হয় আরো রয়ে গেছে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। রোগী ঠান্ডা পানির জন্য পাগল। ঘামের কারণে যাদের কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায়, তাদের যে-কোন রোগে মার্ক সল উপকারী। এটি আমাশয়ের এক নম্বর ঔষধ। উপরের লক্ষণগুলো থাকলে যে-কোন রোগে মার্ক সল প্রয়োগ করতে পারেন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৮🥀Phosphorus : ফসফরাসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এই রোগীরা খুব দ্রুত লম্বা হয়ে যায় (এবং এই কারণে হাঁটার সময় সামনের দিকে বেঁকে যায়), অধিকাংশ সময় রক্তশূণ্যতায় ভোগে, রক্তক্ষরণ হয় বেশী, অল্প একটু কেটে গেলেই তা থেকে অনেকক্ষণ রক্ত ঝরতে থাকে, রোগী বরফের মতো কড়া ঠান্ডা পানি খেতে চায়, মেরুদন্ড থেকে মনে হয় তাপ বেরুচ্ছে, একা থাকতে ভয় পায়, হাতের তালুতে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে যে-কোন রোগে ফসফরাস প্রয়োগ করতে হবে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৯🍒Nux vomica : যারা অধিকাংশ সময়ে পেটের অসুখে-বদহজমে ভোগে, বদমেজাজী, ঝগড়াটে, বেশীর ভাগ সময় শুয়ে-বসে কাটায়, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না এবং অল্প শীতেই কাতর হয়ে পড়ে, এটি তাদের (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি) ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। পান-সিগারেট-মদ-গাজা-ফেনসিডিল-হিরোইন দীর্ঘদিন সেবনে শরীরের যে ক্ষতি হয়, নাক্স ভমিকা তাকে সুস্হ করবে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
১০🍒 Eupatorium perfoliatum : ইউপেটোরিয়াম পারফো নামক ঔষধটি প্রধানত ডেঙ্গু জ্বরে ব্যবহৃত হয়। তবে যে-কোন জ্বরে এটি খেতে পারেন যদি তাতে ডেঙ্গু জ্বরের মতো প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে। জ্বরের মধ্যে যদি শরীরে এমন প্রচণ্ড ব্যথা থাকে যেন মনে হয় কেউ শরীরের সমস্ত হাড় পিটিয়ে গুড়োঁ করে দিয়েছে। পানি বা খাবার যাই পেটে যায় সাথে সাথে বমি হয়ে যায়।আইসক্রীম বা ঠান্ডা পানি খেতে ইচ্ছে হয়। রোগী খুবই অস্থির থাকে, এক মুহূর্ত স্থির হয়ে বসতে পারে না। ইনফ্লুয়েঞ্জা বা সিজনাল ভাইরাস জ্বরেও যদি প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে তবে ইউপেটোরিয়াম খেতে হবে।
-----------------------------------------------------
📚 Compilation: Homoeopathic Tips
🌹সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে |
German Online Homoeo SHOP
🌹হেল্পলাইন01789066563(imo)

08/08/2025

এম.পি,ও শিক্ষক কর্মচারীরা নিম্ন বর্ণিত যেকোনো ধরনের ছুটি নিতে পারেন :-

১। বিভিন্ন প্রকারের ছুটি। (১) কোন কর্মচারী নিম্নবর্ণিত যে কোন ধরনের ছুটি পাইবেন, যথাঃ-

(ক) পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি;
(খ) অর্ধ গড় বেতনে ছুটি;
(গ) বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটি;
(ঘ) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি;
(ঙ) সংগরোধ ছুটি;
(চ) প্রসূতিজনিত ছুটি;
(ছ) অধ্যয়ন ছুটি; এবং
(জ) নৈমিত্তিক ছুটি।
(২) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি ব্যতীত অন্যবিধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে এবং ইহা বন্ধের দিনের সহিত সংযুক্ত করিয়াও প্রদান করা যাইতে পারে।
(৩) বোর্ডের পূর্বানুমোদনক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।

২। পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি। (১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত প্রতি এগার কার্যদিবসের জন্য এক দিন হারে পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি অর্জন করিবেন এবং পূর্ণ গড় বেতনে প্রাপ্য এককালীন ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হইবে না।

(২) অর্জিত ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হইলে, তাহা ছুটির হিসাবের অন্য খাতে জমা দেখানো হইবে, উহা হইতে ডাক্তারী সার্টিফিকেট উপস্থাপন সাপেক্ষে অথবা বাংলাদেশের বাহিরে ধর্মীয় সফর, অধ্যয়ন বা অবকাশ ও চিত্তবিনোদনের জন্য পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

৩। অর্ধ গড় বেতনে ছুটি। (১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত প্রতি এগার কার্যদিবসের জন্য এক দিন হারে অর্ধ গড় বেতনে ছুটি অর্জন করিবেন এবং এইরূপ ছুটি জমা হওয়ার কোন সীমা থাকিবে না।

(২) প্রতি দুই দিনের অর্ধগড় বেতনের ছুটিকে কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেট দাখিল সাপেক্ষে, একদিনের পূর্ণ গড় বেতনে ছুটিতে রূপান্তরিত করিয়া কোন কর্মচারীকে সর্বোচচ চার মাস পর্যন্ত পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

৪। প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি।-(১) কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেট দ্বারা সমর্থিত হইলে, কোন কর্মচারীকে তাহার সমগ্র চাকুরী জীবনে সর্বোচচ বার মাস পর্যন্ত, এবং অন্য কোন কারণে হইলে, তিন মাস পর্যন্ত, অর্ধ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(২) যখন কোন কর্মচারী তাহার ছুটি পাওনা হওয়ার পূর্বেই প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি ভোগ করিয়া ফিরিয়া আসেন তখন তিনি পূর্বেই যে ছুটি ভোগ করিয়াছেন সেই দুটি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত নূতনভাবে অর্ধ গড় বেতনে কোন ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন না।

৫। বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটি। (১) যখন কোন কর্মচারীর অন্য কোন ছুটি পাওনা না থাকে, বা অন্য প্রকার কোন ছুটি পাওনা থাকে অথচ সংশ্লিষ্ট কর্মচারী লিখিতভাবে অস্বাভাবিক ছুটির জন্য আবেদন করেন, তখন তাহাকে অসাধারণছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(২) অসাধারণ ছুটির মেয়াদ একবারে তিন মাসের অধিক হইবে না, তবে নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রে উক্ত ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করা যাইতে পারে,-

(ক) যে ক্ষেত্রে কর্মচারী এই শর্তে বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুমতিপ্রাপ্ত হন যে, উক্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরে পাঁচ বৎসরের জন্য তিনি কর্তৃপক্ষে চাকুরী করিবেন।

(খ) যে ক্ষেত্রে সংশিষ্ট কর্মচারী চিকিৎসাধীন থাকেন; এবং

(গ) যে ক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কর্মচারী তাহার নিয়ন্ত্রন বহির্ভূত কারণে কর্তব্যে যোগদান করিতে অসমর্থ।

(৩) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীর বিনা ছুটিতে অনুপস্থিতির সময়কে ভূতাপেক্ষ কার্যকারিতাসহ অসাধারণ ছুটিতে রূপান্তরিত করিতে পারিবে।

৬। বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি।
(১) কোন কর্মচারী তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে বা উহা পালনের পরিণতিতে অথবা তাহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হইয়া অক্ষম হইলে, কর্তৃপক্ষ তাহাকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।

(২) যে অক্ষমতার কারণে অক্ষমতাজনিত ছুটি চাওয়া হয় সেই অক্ষমতা তিন মাসের মধ্যে প্রকাশ না পাইলে, এবং যে ব্যক্তি অক্ষম হন, সেই ব্যক্তি অনুরূপ অক্ষমতার কারণ অবিলম্বে কর্তৃপক্ষকে অবহিত না করিলে, বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে না।

(৩) যে মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি প্রয়োজনীয় বলিয়া এতদুদ্দেশ্যে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গঠিত চিকিৎসা পর্যন্ত প্রত্যায়ন করিবে সেই মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে, এবং চিকিৎসা পর্ষদের প্রত্যায়ন ব্যতিরেকে তাহা বর্ধিত করা হইবে না এবং উক্ত ছুটি কোনক্রমে চবিবশ মাসের অধিক হইবে না।

(৪) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি অন্য যে কোন ছুটির সংগে সংযুক্ত করা যাইতে পারে।

(৫) যদি একই ধরণের অবস্থায় পরবর্তীকালে কোন সময় অক্ষমতা বৃদ্ধি পায় বা উহার পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাহা হইলে একাধিকবার বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে অনুরূপ ছুটির পরিমাণ চবিবশ মাসের অধিক হইবে না এবং তাহা যে কোন একটি অক্ষমতার কারণে মঞ্জুর করা যাইবে।

(৬) শুধুমাত্র আনুতোষিকের এবং যেক্ষেত্রে অবসর ভাতা প্রাপ্য হয় সেক্ষেত্রে অবসর ভাতার ব্যাপারে চাকুরী হিসাব করিবার সময় বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি কর্তব্য পালনের সময় হিসাবে গণনা করা হইবে এবং ইহা সংশিষ্ট কর্মচারীর ছুটির হিসাব হইতে বিয়োজন করা হইবে না।

(৭) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটিকালীন বেতন হইবে নিম্নরূপ, যথাঃ-

(ক) উপ-প্রবিধান (৫) এর অধীনে মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদসহ যেকোন মেয়াদের ছুটির প্রথম চার মাসের জন্য পূর্ণ গড় বেতন, এবং

(খ) এইরূপ কোন ছুটির অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্ধ গড় বেতন।

(৮) এই প্রবিধানের অন্যান্য বিধান সমূহের প্রযোজ্যতা এইরূপ কর্মচারীর ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, যিনি তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে, বা উহা পালনের পরিণতিতে, অথবা তাহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে, দূর্ঘটনাবশতঃ আঘাতপ্রাপ্ত হইয়াছেন অথবা যিনি নির্দিষ্ট কোন কর্তব্য পালনকালে, তাঁহার পদের স্বাভাবিক ঝুঁকি বহির্ভুত অসুস্থতা বা যখম বাড়াইয়া তোলার সম্ভাবনা থাকে, এইরূপ অসুস্থতার দরুণ অক্ষম হইয়াছেন।

৭। সংগরোধ ছুটি।- (১) কোন কর্মচারীর পরিবারে বা গৃহে সংক্রান্তক ব্যাধি থাকার কারণে যদি আদেশ দ্বারা তাহাকে অফিসে উপস্থিত না হওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয় তবে যে সময়ের জন্য উক্তরূপ নির্দেশ কার্যকর থাকে সেই সময়কাল হইবে সংগরোধ ছুটি।

(২) অফিস প্রধান কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে অনুর্ধর্ব একুশ দিন অথবা অস্বাভাবিক অবস্থায় ত্রিশ দিনের জন্য সংগরোধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবেন।

(৩) সংগরোধের জন্য উপ-প্রবিধান (২) এ উল্লিখিত মেয়াদের অতিরিক্ত ছুটি প্রয়োজন হইলে,

উহা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুসারে এই প্রবিধানমালার অধীন অন্য কোন প্রকার ছুটি হিসাবে গণ্য হইবে।

(৪) এই প্রবিধানমালা অনুযায়ী প্রাপ্য সর্বাধিক ছুটি সাপেক্ষে, প্রয়োজন হইলে অন্যবিধ ছুটির সহিত সংগরোধ ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(৫) সংগরোধ ছুটিতে থাকাকালে কোন কর্মচারীকে তাহার দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত বলিয়া গণ্য করা হইবে না, এবং যখন কোন কর্মচারী নিজেই সংক্রান্তক ব্যাধিতে আক্রান্ত, তখন তাহাকে এইরূপ কোন ছুটি দেওয়া যাইবে না।

৮। প্রসূতিজনিত ছুটি। (১) কোন কর্মচারীকে পূর্ণ গড় বেতনে সর্বাধিক চার মাস পর্যন্ত প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে এবং উহা তাহার পাওনা ছুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া যাইবে না।

(২) প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুরীর অনুরোধ কোন নিবন্ধিত চিকিৎসক কর্তৃক সমর্থিত হইলে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের বিবেচনা মতে কর্মচারীর প্রাপ্য অন্য যে কোন ছুটির সহিত একত্রে বা সম্প্রসারিত করিয়া মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(৩) কর্তৃপক্ষে চাকুরী জীবনে কোন কর্মচারীকে দুই বারের অধিক প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে না।

৯। অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটি। (১) কোন কর্মচারী ছয়মাস পর্যন্ত পূর্ণ গড় বেতনে এবং আরও ছয়মাস পর্যন্ত অর্ধ গড় বেতনে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটি পাইবেন এবং এইরূপ ছুটির মেয়াদ তাহার অবসর গ্রহণের তারিখ অতিক্রম করার পরেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, কিন্তু আটান্ন বৎসরের বয়স-সীমা অতিক্রমের পর উহা সম্প্রসারণ করা যাইবে না।

(২) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে এক মাস পূর্বে অবসর গ্রহণের প্রস্তুতি লক ছুটির জন্য আবেদন না করিলে তাহার পাওনা ছুটি অবসর গ্রহণের তারিখের পর তামাদি হইয়া যাইবে।

(৩) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে একদিন পূর্বে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটিতে যাইবেন।

১০। অধ্যয়ন ছুটি।- (১) কর্তৃপক্ষে চাকুরীর জন্য সহায়ক এইরূপ বৈজ্ঞানিক, কারিগরি বা অনুরূপ সমস্যাদি অধ্যয়ন অথবা বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ গ্রহণের জন্য কোন কর্মচারীকে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ অর্ধ গড় বেতনে অনধিক চবিবশ মাস অধ্যয়নের জন্য ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে, যাহা তাহার দুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া হইবে না।

(২) যে ক্ষেত্রে কোন কর্মচারীকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কোন অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা হয় এবং তিনি পরবর্তীকালে দেখিতে পান যে, মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদ তাহার শিক্ষা কোর্স ও পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় মেয়াদ অপেক্ষা কম, সেক্ষেত্রে সময়ের স্বল্পতা পূরণকল্পে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ তাহাকে অনধিক এক বৎসরের জন্য উক্ত অধ্যয়ন ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করিতে পারিবে।

(৩) পূর্ণ গড় বেতনে বা অর্ধ গড় বেতনে ছুটি বা বিনা বেতনে অসাধারন ছুটির সহিত একত্রে অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে এইরূপে মঞ্জুরীকৃত ছুটি কোনক্রমেই একত্রে মোট দুই বৎসরের অধিক হইবে না।

১১। নৈমিত্তিক ছুটি। সরকার সময়ে সময়ে উহার কর্মচারীদের জন্য প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে মোট যতদিন নৈমিত্তিক ছুটি নির্ধারণ করিবে কর্মচারীগণ ততদিন নৈমিত্তিক ছুটি পাইবে।

১২। ছুটির পদ্ধতি। - (১) প্রত্যেক কর্মচারীর ছুটির হিসাব কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ম ও পদ্ধতিতে

সংরক্ষণ করা হইবে।

(২) ছুটির জন্য সকল আবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে হইতে হইবে।

(৩) আবেদনকারী কর্মচারী যে কর্মকর্তার অধীনে কর্মরত আছেন তাহার সুপারিশক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।

(৪) বিশেষ পরিস্থিতিতে, কোন কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, তাহার অধীন কর্মরত কোন কর্মচারীর ছুটি পাওনা রহিয়াছে, তবে তিনি, আনুষ্ঠানিক মঞ্জুরী আদেশ সাপেক্ষে, তাহাকে অনুর্ধর্ব পনের দিনের জন্য ছুটিতে যাইবার অনুমতি দিতে পারিবেন।

১৩। ছুটিকালীন বেতন। (১) কোন কর্মচারী পূর্ণ গড় বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের সমান হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।

(২) কোন কর্মচারী অর্ধ গড় বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের অর্ধ হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।

১৪। ছুটি হইতে প্রত্যাবর্তন করানো। ছুটি ভোগরত কোন কর্মচারীকে ছুটির মেয়াদ শেষ হইবার পূর্বে দায়িত্ব পালনের জন্য তলব করা যাইতে পারে এবং তাহাকে অনুরূপভাবে তলব করা হইলে, তিনি যে কর্মস্থলে ফিরিয়া আসিবার জন্য নির্দেশিত হইয়াছেন, উহার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার তারিখ হইতে তাহাকে কর্মরত বলিয়া গণ্য করা হইবে এবং এতদুদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য তিনি ভ্রমণ ভাতা ও অন্যান্য ভাতা পাইবার অধিকারী হইবেন।

১৫। ছুটির নগদায়ন। (১) যে কর্মচারী অবসর ভাতা বা ভবিষ্য তহবিলের সুবিধা গ্রহণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন নাই, তিনি তাহার সম্পূর্ণ চাকুরীকালে সর্বাধিক বার মাস পর্যন্ত, প্রতি বৎসরে প্রত্যাখ্যাত ছুটির ৫০% ভাগ নগদ টাকায় রূপান্তরিত করার জন্য অনুমতি পাইতে পারেন।

(২) সর্বশেষ মূল বেতনের ভিত্তিতে উপ প্রবিধান (১) এ উল্লেখিত ছুটি নগদ টাকায় রূপান্তরিত করা যাইবে।

(৩) কোন কর্মচারী চাকুরীরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করিলে মৃত্যুবরণের তারিখে তাহার অবসর গ্রহণ গণ্য করিয়া তাহার ছুটি পাওনা সাপেক্ষে ছুটির বদলে তাহার প্রাপ্য নগদ অর্থ তাহার পরিবারকে প্রদান করা যাইবে।

ব্যাখ্যাঃ পরিবার বলিতে পারিবারিক অবসরভাতা প্রদানের নিমিত্ত প্রযোজ্য বিধিতে পরিবারকে যে অর্থে দেখানো হইয়াছে তাহা বুঝাইবে।
শেয়ার করে রেখে দিন।কাজে আসবে।
#এমপিও_শিক্ষক_কর্মচারীদের_ছুটি
.পি,ও শিক্ষক কর্মচারীরা নিম্ন বর্ণিত যেকোনো ধরনের ছুটি নিতে পারেন :-

১। বিভিন্ন প্রকারের ছুটি। (১) কোন কর্মচারী নিম্নবর্ণিত যে কোন ধরনের ছুটি পাইবেন, যথাঃ-

(ক) পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি;
(খ) অর্ধ গড় বেতনে ছুটি;
(গ) বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটি;
(ঘ) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি;
(ঙ) সংগরোধ ছুটি;
(চ) প্রসূতিজনিত ছুটি;
(ছ) অধ্যয়ন ছুটি; এবং
(জ) নৈমিত্তিক ছুটি।
(২) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি ব্যতীত অন্যবিধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে এবং ইহা বন্ধের দিনের সহিত সংযুক্ত করিয়াও প্রদান করা যাইতে পারে।
(৩) বোর্ডের পূর্বানুমোদনক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।

২। পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি। (১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত প্রতি এগার কার্যদিবসের জন্য এক দিন হারে পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি অর্জন করিবেন এবং পূর্ণ গড় বেতনে প্রাপ্য এককালীন ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হইবে না।

(২) অর্জিত ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হইলে, তাহা ছুটির হিসাবের অন্য খাতে জমা দেখানো হইবে, উহা হইতে ডাক্তারী সার্টিফিকেট উপস্থাপন সাপেক্ষে অথবা বাংলাদেশের বাহিরে ধর্মীয় সফর, অধ্যয়ন বা অবকাশ ও চিত্তবিনোদনের জন্য পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

৩। অর্ধ গড় বেতনে ছুটি। (১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত প্রতি এগার কার্যদিবসের জন্য এক দিন হারে অর্ধ গড় বেতনে ছুটি অর্জন করিবেন এবং এইরূপ ছুটি জমা হওয়ার কোন সীমা থাকিবে না।

(২) প্রতি দুই দিনের অর্ধগড় বেতনের ছুটিকে কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেট দাখিল সাপেক্ষে, একদিনের পূর্ণ গড় বেতনে ছুটিতে রূপান্তরিত করিয়া কোন কর্মচারীকে সর্বোচচ চার মাস পর্যন্ত পূর্ণ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

৪। প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি।-(১) কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেট দ্বারা সমর্থিত হইলে, কোন কর্মচারীকে তাহার সমগ্র চাকুরী জীবনে সর্বোচচ বার মাস পর্যন্ত, এবং অন্য কোন কারণে হইলে, তিন মাস পর্যন্ত, অর্ধ গড় বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(২) যখন কোন কর্মচারী তাহার ছুটি পাওনা হওয়ার পূর্বেই প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি ভোগ করিয়া ফিরিয়া আসেন তখন তিনি পূর্বেই যে ছুটি ভোগ করিয়াছেন সেই দুটি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত নূতনভাবে অর্ধ গড় বেতনে কোন ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন না।

৫। বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটি। (১) যখন কোন কর্মচারীর অন্য কোন ছুটি পাওনা না থাকে, বা অন্য প্রকার কোন ছুটি পাওনা থাকে অথচ সংশ্লিষ্ট কর্মচারী লিখিতভাবে অস্বাভাবিক ছুটির জন্য আবেদন করেন, তখন তাহাকে অসাধারণছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(২) অসাধারণ ছুটির মেয়াদ একবারে তিন মাসের অধিক হইবে না, তবে নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রে উক্ত ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করা যাইতে পারে,-

(ক) যে ক্ষেত্রে কর্মচারী এই শর্তে বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুমতিপ্রাপ্ত হন যে, উক্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরে পাঁচ বৎসরের জন্য তিনি কর্তৃপক্ষে চাকুরী করিবেন।

(খ) যে ক্ষেত্রে সংশিষ্ট কর্মচারী চিকিৎসাধীন থাকেন; এবং

(গ) যে ক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কর্মচারী তাহার নিয়ন্ত্রন বহির্ভূত কারণে কর্তব্যে যোগদান করিতে অসমর্থ।

(৩) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীর বিনা ছুটিতে অনুপস্থিতির সময়কে ভূতাপেক্ষ কার্যকারিতাসহ অসাধারণ ছুটিতে রূপান্তরিত করিতে পারিবে।

৬। বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি।
(১) কোন কর্মচারী তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে বা উহা পালনের পরিণতিতে অথবা তাহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হইয়া অক্ষম হইলে, কর্তৃপক্ষ তাহাকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।

(২) যে অক্ষমতার কারণে অক্ষমতাজনিত ছুটি চাওয়া হয় সেই অক্ষমতা তিন মাসের মধ্যে প্রকাশ না পাইলে, এবং যে ব্যক্তি অক্ষম হন, সেই ব্যক্তি অনুরূপ অক্ষমতার কারণ অবিলম্বে কর্তৃপক্ষকে অবহিত না করিলে, বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে না।

(৩) যে মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি প্রয়োজনীয় বলিয়া এতদুদ্দেশ্যে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গঠিত চিকিৎসা পর্যন্ত প্রত্যায়ন করিবে সেই মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে, এবং চিকিৎসা পর্ষদের প্রত্যায়ন ব্যতিরেকে তাহা বর্ধিত করা হইবে না এবং উক্ত ছুটি কোনক্রমে চবিবশ মাসের অধিক হইবে না।

(৪) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি অন্য যে কোন ছুটির সংগে সংযুক্ত করা যাইতে পারে।

(৫) যদি একই ধরণের অবস্থায় পরবর্তীকালে কোন সময় অক্ষমতা বৃদ্ধি পায় বা উহার পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাহা হইলে একাধিকবার বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে অনুরূপ ছুটির পরিমাণ চবিবশ মাসের অধিক হইবে না এবং তাহা যে কোন একটি অক্ষমতার কারণে মঞ্জুর করা যাইবে।

(৬) শুধুমাত্র আনুতোষিকের এবং যেক্ষেত্রে অবসর ভাতা প্রাপ্য হয় সেক্ষেত্রে অবসর ভাতার ব্যাপারে চাকুরী হিসাব করিবার সময় বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি কর্তব্য পালনের সময় হিসাবে গণনা করা হইবে এবং ইহা সংশিষ্ট কর্মচারীর ছুটির হিসাব হইতে বিয়োজন করা হইবে না।

(৭) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটিকালীন বেতন হইবে নিম্নরূপ, যথাঃ-

(ক) উপ-প্রবিধান (৫) এর অধীনে মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদসহ যেকোন মেয়াদের ছুটির প্রথম চার মাসের জন্য পূর্ণ গড় বেতন, এবং

(খ) এইরূপ কোন ছুটির অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্ধ গড় বেতন।

(৮) এই প্রবিধানের অন্যান্য বিধান সমূহের প্রযোজ্যতা এইরূপ কর্মচারীর ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, যিনি তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে, বা উহা পালনের পরিণতিতে, অথবা তাহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে, দূর্ঘটনাবশতঃ আঘাতপ্রাপ্ত হইয়াছেন অথবা যিনি নির্দিষ্ট কোন কর্তব্য পালনকালে, তাঁহার পদের স্বাভাবিক ঝুঁকি বহির্ভুত অসুস্থতা বা যখম বাড়াইয়া তোলার সম্ভাবনা থাকে, এইরূপ অসুস্থতার দরুণ অক্ষম হইয়াছেন।

৭। সংগরোধ ছুটি।- (১) কোন কর্মচারীর পরিবারে বা গৃহে সংক্রান্তক ব্যাধি থাকার কারণে যদি আদেশ দ্বারা তাহাকে অফিসে উপস্থিত না হওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয় তবে যে সময়ের জন্য উক্তরূপ নির্দেশ কার্যকর থাকে সেই সময়কাল হইবে সংগরোধ ছুটি।

(২) অফিস প্রধান কোন চিকিৎসা কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে অনুর্ধর্ব একুশ দিন অথবা অস্বাভাবিক অবস্থায় ত্রিশ দিনের জন্য সংগরোধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবেন।

(৩) সংগরোধের জন্য উপ-প্রবিধান (২) এ উল্লিখিত মেয়াদের অতিরিক্ত ছুটি প্রয়োজন হইলে,

উহা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুসারে এই প্রবিধানমালার অধীন অন্য কোন প্রকার ছুটি হিসাবে গণ্য হইবে।

(৪) এই প্রবিধানমালা অনুযায়ী প্রাপ্য সর্বাধিক ছুটি সাপেক্ষে, প্রয়োজন হইলে অন্যবিধ ছুটির সহিত সংগরোধ ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(৫) সংগরোধ ছুটিতে থাকাকালে কোন কর্মচারীকে তাহার দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত বলিয়া গণ্য করা হইবে না, এবং যখন কোন কর্মচারী নিজেই সংক্রান্তক ব্যাধিতে আক্রান্ত, তখন তাহাকে এইরূপ কোন ছুটি দেওয়া যাইবে না।

৮। প্রসূতিজনিত ছুটি। (১) কোন কর্মচারীকে পূর্ণ গড় বেতনে সর্বাধিক চার মাস পর্যন্ত প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে এবং উহা তাহার পাওনা ছুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া যাইবে না।

(২) প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুরীর অনুরোধ কোন নিবন্ধিত চিকিৎসক কর্তৃক সমর্থিত হইলে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের বিবেচনা মতে কর্মচারীর প্রাপ্য অন্য যে কোন ছুটির সহিত একত্রে বা সম্প্রসারিত করিয়া মঞ্জুর করা যাইতে পারে।

(৩) কর্তৃপক্ষে চাকুরী জীবনে কোন কর্মচারীকে দুই বারের অধিক প্রসূতিজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে না।

৯। অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটি। (১) কোন কর্মচারী ছয়মাস পর্যন্ত পূর্ণ গড় বেতনে এবং আরও ছয়মাস পর্যন্ত অর্ধ গড় বেতনে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটি পাইবেন এবং এইরূপ ছুটির মেয়াদ তাহার অবসর গ্রহণের তারিখ অতিক্রম করার পরেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, কিন্তু আটান্ন বৎসরের বয়স-সীমা অতিক্রমের পর উহা সম্প্রসারণ করা যাইবে না।

(২) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে এক মাস পূর্বে অবসর গ্রহণের প্রস্তুতি লক ছুটির জন্য আবেদন না করিলে তাহার পাওনা ছুটি অবসর গ্রহণের তারিখের পর তামাদি হইয়া যাইবে।

(৩) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে একদিন পূর্বে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি লক ছুটিতে যাইবেন।

১০। অধ্যয়ন ছুটি।- (১) কর্তৃপক্ষে চাকুরীর জন্য সহায়ক এইরূপ বৈজ্ঞানিক, কারিগরি বা অনুরূপ সমস্যাদি অধ্যয়ন অথবা বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ গ্রহণের জন্য কোন কর্মচারীকে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ অর্ধ গড় বেতনে অনধিক চবিবশ মাস অধ্যয়নের জন্য ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে, যাহা তাহার দুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া হইবে না।

(২) যে ক্ষেত্রে কোন কর্মচারীকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কোন অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা হয় এবং তিনি পরবর্তীকালে দেখিতে পান যে, মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদ তাহার শিক্ষা কোর্স ও পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় মেয়াদ অপেক্ষা কম, সেক্ষেত্রে সময়ের স্বল্পতা পূরণকল্পে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ তাহাকে অনধিক এক বৎসরের জন্য উক্ত অধ্যয়ন ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করিতে পারিবে।

(৩) পূর্ণ গড় বেতনে বা অর্ধ গড় বেতনে ছুটি বা বিনা বেতনে অসাধারন ছুটির সহিত একত্রে অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে এইরূপে মঞ্জুরীকৃত ছুটি কোনক্রমেই একত্রে মোট দুই বৎসরের অধিক হইবে না।

১১। নৈমিত্তিক ছুটি। সরকার সময়ে সময়ে উহার কর্মচারীদের জন্য প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে মোট যতদিন নৈমিত্তিক ছুটি নির্ধারণ করিবে কর্মচারীগণ ততদিন নৈমিত্তিক ছুটি পাইবে।

১২। ছুটির পদ্ধতি। - (১) প্রত্যেক কর্মচারীর ছুটির হিসাব কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ম ও পদ্ধতিতে

সংরক্ষণ করা হইবে।

(২) ছুটির জন্য সকল আবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে হইতে হইবে।

(৩) আবেদনকারী কর্মচারী যে কর্মকর্তার অধীনে কর্মরত আছেন তাহার সুপারিশক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারিবে।

(৪) বিশেষ পরিস্থিতিতে, কোন কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, তাহার অধীন কর্মরত কোন কর্মচারীর ছুটি পাওনা রহিয়াছে, তবে তিনি, আনুষ্ঠানিক মঞ্জুরী আদেশ সাপেক্ষে, তাহাকে অনুর্ধর্ব পনের দিনের জন্য ছুটিতে যাইবার অনুমতি দিতে পারিবেন।

১৩। ছুটিকালীন বেতন। (১) কোন কর্মচারী পূর্ণ গড় বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের সমান হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।

(২) কোন কর্মচারী অর্ধ গড় বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের অর্ধ হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।

১৪। ছুটি হইতে প্রত্যাবর্তন করানো। ছুটি ভোগরত কোন কর্মচারীকে ছুটির মেয়াদ শেষ হইবার পূর্বে দায়িত্ব পালনের জন্য তলব করা যাইতে পারে এবং তাহাকে অনুরূপভাবে তলব করা হইলে, তিনি যে কর্মস্থলে ফিরিয়া আসিবার জন্য নির্দেশিত হইয়াছেন, উহার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার তারিখ হইতে তাহাকে কর্মরত বলিয়া গণ্য করা হইবে এবং এতদুদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য তিনি ভ্রমণ ভাতা ও অন্যান্য ভাতা পাইবার অধিকারী হইবেন।

১৫। ছুটির নগদায়ন। (১) যে কর্মচারী অবসর ভাতা বা ভবিষ্য তহবিলের সুবিধা গ্রহণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন নাই, তিনি তাহার সম্পূর্ণ চাকুরীকালে সর্বাধিক বার মাস পর্যন্ত, প্রতি বৎসরে প্রত্যাখ্যাত ছুটির ৫০% ভাগ নগদ টাকায় রূপান্তরিত করার জন্য অনুমতি পাইতে পারেন।

(২) সর্বশেষ মূল বেতনের ভিত্তিতে উপ প্রবিধান (১) এ উল্লেখিত ছুটি নগদ টাকায় রূপান্তরিত করা যাইবে।

(৩) কোন কর্মচারী চাকুরীরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করিলে মৃত্যুবরণের তারিখে তাহার অবসর গ্রহণ গণ্য করিয়া তাহার ছুটি পাওনা সাপেক্ষে ছুটির বদলে তাহার প্রাপ্য নগদ অর্থ তাহার পরিবারকে প্রদান করা যাইবে।

ব্যাখ্যাঃ পরিবার বলিতে পারিবারিক অবসরভাতা প্রদানের নিমিত্ত প্রযোজ্য বিধিতে পরিবারকে যে অর্থে দেখানো হইয়াছে তাহা বুঝাইবে।
শেয়ার করে রেখে দিন।কাজে আসবে।
#এমপিও_শিক্ষক_কর্মচারীদের_ছুটি

Address


Telephone

+8801638924566

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kamal Edu.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kamal Edu.com:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share