প্রিন্সেস এলিজা'স ভ্লগ

  • Home
  • প্রিন্সেস এলিজা'স ভ্লগ

প্রিন্সেস এলিজা'স ভ্লগ প্রত্যেক জীবকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।

12/08/2025

শুভ সকাল
আজ মঙ্গলবার

21/07/2025

হে আল্লাহ সকলকে হেফাজত করুন 🤲

21/07/2025

URGENT

জাতীয় বার্ন ইউনিটে প্রচুর ব্লাড প্রয়োজন, বিশেষত নেগেটিভ ব্লাড। নেগেটিভ ডোনার যারা আছেন তারা দয়া করে বার্ন ইউনিটে আসুন। বার্ন ইউনিটের ৮ তালায় আসুন।

21/07/2025

মাইলস্টোন কলেজের মাঠে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। একটি ট্রেনিং বিমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কলেজের মাঠে বিধ্বস্ত হয়। এবং আগুন ধরে যায় এবং চারদিকে কালো ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই আহত হয়ে পড়েছে শরীর পুড়ে গেছে আল্লাহতালা কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের সহ সবাইকে হেফাজত করুন।
আমিন।😭😭🤲




17/07/2025

ওফ, অনেক জ্যা,,,,ম

09/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ অবশেষে ফিরে পেলাম।

09/07/2025

আমার মূল আইডি হ্যাক হয়ে গেছে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না উদ্ধারের কাজ চলমান।

02/06/2025

GOOD NIGHT

রাইড শেয়ারের 'যাত্রীরা হুশিয়ার!'মিরপুর-১২ থেকে শ্যামলী যেতে রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেল  ভাড়া করেছিলেন কর্মজীবী ওই নারী। চাল...
02/06/2025

রাইড শেয়ারের 'যাত্রীরা হুশিয়ার!'

মিরপুর-১২ থেকে শ্যামলী যেতে রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেল ভাড়া করেছিলেন কর্মজীবী ওই নারী। চালকের দেওয়া হেলমেট মাথায় পরার কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজের চেতনা- চিন্তাশক্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ হারান তিনি। শ্যামলির বদলে চালক তাকে অন্যদিকে নিয়ে যেতে থাকলেও অদ্ভুত কারণে কোনো বাঁধা দেওয়া সম্ভব হয় না তাঁর পক্ষে।

কয়েক ঘন্টা চলার পর নরসিংদীর ঘোড়াশাল এলাকার একটি কালভার্ট সংলগ্ন নির্জন স্থানে এসে বাইক থামে। ফ্যালফ্যাল দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা বাঁধাদানের শক্তিহীন এক শহুরে নারীকে সেখানে প্রথমে ধর্ষণ, নিজের মর্জিমতো দৃশ্য ও বক্তব্য সম্বলিত ভিডিও ধারণ, আর সবশেষে সঙ্গে থাকা যাবতীয় পয়সাকড়ি কেড়ে নিয়ে নির্জন প্রান্তরে তাকে ফেলে রেখে দ্রুত সটকে পড়েন চালক। ভেবেছিলেন, হয়তো বেঁচে গেছেন। অজুত জনতার ভীড়ে কোন রাইড শেয়ার চালক কোথাকার কোন নারীকে কোথায় নিয়ে কি করলো, কে মেলাবে তার হদিস!

কিন্তু আমাদের ভাবনাটা ভিন্ন ছিল। ফলাফল? ৯৯৯ এর কলের মাধ্যমে খবর পেয়ে প্রথমে নির্জন প্রান্তরে পড়ে থাকা সেই নারীকে উদ্ধার ও হাসপাতালে ভর্তি করা। তারপর মামলার ৪৮ ঘন্টা না পেরোতেই সোনার চানকে খাঁচায় আটকানো, আলহামদুলিল্লাহ। কিভাবে কী হলো, সে গল্প অন্যদিন হবে। আজ সবার, বিশেষ করে মা-বোনদের, প্রতি এই নগন্য পুলিশের অনুরোধ- রাইড শেয়ারের যানবাহনে চড়ার সময় দয়া করে একটু চোখ-কান খোলা রাখুন। কে জানে জনাকীর্ণ রাজধানীর মোড়ে মোড়ে আরো কতো জঘন্য সাইকোপ্যাথিক অপরাধী ওঁৎ পেতে বসে আছে রাইড চালকের বেশে, হয়তো অনাগত কোনো শিকারের প্রত্যাশায়।

বিশেষ ধন্যবাদ
পুলিশ সুপার, নরসিংদী মো. আব্দুল হান্নান মহোদয়- আপনার সদয় দিকনির্দেশনাই আমাদেরকে সাফল্যের পথে নিয়ে গেছে।
ধন্যবাদ
উপপরিদর্শক (এসআই), পলাশ থানা শাহ কামাল- কাজের প্রতি আপনার অচিন্তনীয় নিবেদন অসম্ভবকেও সম্ভব করতে পারে।.........................................
মো. আনোয়ার হোসেন শামীম
বিসিএস (পুলিশ)
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), নরসিংদী।

31/05/2025

আজ ১৭ নম্বর আদালতের এজলাসে এক অদ্ভুত মামলা উঠেছে।

এক নারী, বয়স পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই, হঠাৎ করে জানিয়ে দিলেন—তিনি আর সংসার করতে চান না। তিনি চুপচাপ নিজের মত বাঁচতে চান। সব সম্পর্ক থেকে নিঃশর্ত মুক্তি চান। কিন্তু বিপরীতে, তার স্বামী এই বিচ্ছেদ কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। তার যুক্তি—মেয়ে বড় হয়েছে, সংসার অনেকটাই গুছেছে, এখন সময় শুধু দু’জন মিলে একসাথে কাটানোর। তবু অনুপমা, সেই নারীর নাম, তাঁর নিজের মত করে বাঁচতে চাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল।

শঙ্খনীল আর অনুপমা—এই দম্পতির গল্প অনেকেই জানে। সমাজে তারা ‘সুখী দম্পতি’র উদাহরণ হিসেবে পরিচিত। পঁচিশ বছরের সংসার, একটি মেয়ে—সব মিলিয়ে বাইরের চোখে নিখুঁত পরিবার। অথচ, আজ অনুপমা দাঁড়িয়েছেন বিচ্ছেদের জন্য, কোর্টের রায় চেয়ে।

বিচারক প্রশ্ন করেন, “আপনার স্বামী কি অন্য কোনো সম্পর্কে জড়িত?”

অনুপমার হাসি মিশ্রিত উত্তর, “আজও ওর জীবনে আমি ছাড়া কেউ নেই। আমিই ওর সবচেয়ে প্রিয়।”

“তাহলে কি কোনো নির্যাতন? গায়ে হাত তোলেন?”

“না। ওরকম কিছু না। আমি নিজেও আয় করি, একজন কর্মজীবী নারী—আমার ওপরে অত্যাচার করার সাহস হয়তো ওর হতো না,” বললেন অনুপমা।

“তাহলে কেন?” — বিচারকের এই প্রশ্নে যেন জমে থাকা এক নদীর জল একসাথে বয়ে গেল।

“আজকের ভালোটা দেখেই আপনি বিচার করতে চাইছেন, বিচারক মহাশয়। কিন্তু কেউ দেখেছে আমার গত পঁচিশ বছরের ক্লান্তি, প্রতিটি দিনের অভিমান, প্রতিটি রাতে চুপচাপ কাঁদা? আমার স্বামী একজন ভালো মানুষ, ভালো বাবা, ভালো অফিসার। কিন্তু ভালো প্রেমিক? না, সে কোনোদিন হতে পারেনি।

আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছিলাম। বিশ্বাস ছিল, এই সম্পর্কটা হবে বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, যত্নে মোড়া। কিন্তু বিয়ের পর সেই প্রেমিক হারিয়ে গেল। বউ হওয়া মানে রান্না শেখা, কাজের ভার নেওয়া, শাশুড়ির অপমান সহ্য করা—এসবই যেন ‘স্বাভাবিক’ হয়ে গেল। আমি তখনও আয় করতাম, তবু সংসারের প্রতিটি দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছিলাম এই আশায়—প্রেম ফিরে পাবো। কিন্তু তেমন কিছুই হলো না। শাশুড়ির গঞ্জনা, শারীরিক কষ্ট, অফিস আর ঘরের চাপ—সবকিছুর মাঝেও আমি চাইতাম, আমার স্বামী একটিবার পাশে এসে বলুক, ‘চলো, আজ দুজন মিলে কাজ করি।’ কিন্তু সে চুপ থেকেছে।

সন্তান হওয়ার পর শরীরে কিছু বদল এল, চোখে ঘুমের অভাবে কালি, গায়ে ক্লান্তি—তখন আমি বুঝলাম, তার দৃষ্টিতে আমি কেমন যেন অচেনা। অফিসের চটকদার সহকর্মী তার কাছে হয়ে উঠলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি শুধু এক সংসার সামলানো মানুষ, প্রেমিকা নই।

একবার নয়, বহুবার বলেছি, আমি আবার প্রেম পেতে চাই, তোমার প্রেমিকা হয়ে থাকতে চাই। সে শোনেনি। আমি তবুও থেকেছি। কারণ, মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে। বাবার স্নেহ থেকে তাকে বঞ্চিত করতে চাইনি। কিন্তু আমার স্বামী? সে কি একবারও আমার অভিমান বুঝতে চেয়েছে?

সে আমাকে দিয়েছে “সবচেয়ে ভালো বউ”র খেতাব, বন্ধুদের সামনে আমার ‘সহ্যশক্তি’র প্রশংসা করেছে। কিন্তু নিজের ভালোবাসাটা কোনোদিন তুলে দেয়নি।

আমি তার একটিবার পাশে থাকাও পাইনি, একটিবার জিজ্ঞেস করাও পাইনি—‘তুমি কেমন আছো?’

সে নিজের মতো জীবনের স্বাদ নিয়েছে—বন্ধুদের সাথে ঘোরা, রাত জেগে আড্ডা, নিজের সময়কে নিজের মতো করে কাটানো। কিন্তু আমার সময়?

আমি পঁচিশ বছর সংসার করেছি, তেইশ বছর মায়ের দায়িত্ব পালন করেছি, নিজের জীবনকে ফুরিয়ে দিয়েছি যেন। বিনিময়ে আমি পেয়েছি—শূন্যতা।

তবে আজ আর না। আজ আমি শুধু একজন ‘বউ’ হয়ে বাঁচতে চাই না। আমি স্বাধীন মানুষ হয়ে বাঁচতে চাই। আমি সকালে সূর্য দেখার সময় চাই, রাতে ডায়েরির পাতায় নিজের অনুভব লেখার সময় চাই। আমি চাই না, ভোরে উঠে কারো জন্য চা বানাতে গিয়ে আমার ঘুম কেটে যাক।

আমি একটু সুখ চাই, নিজের মতো করে। একটু শান্তি চাই, যেটা কাউকে বোঝাতে হয় না। একটু ভালোবাসা চাই—নিজের জন্য।

বেশি কিছু চেয়েছি কি আমি?

নারী হয়ে জন্মেছি বলে সারাজীবন দিয়ে যাব, আর কিছুই ফিরবে না? মনুষ্যজন্ম পেয়েছি বলেই না এই পৃথিবীর স্বাদ নিতে চাই।

তাই, আমি নিজেকে মুক্ত করতে চাই। সম্পর্কের মেকি দায় থেকে নয়, জীবনের প্রতি নতুন ভালোবাসার খোঁজে।”

অনুপমার কথা শুনে পুরো আদালত স্তব্ধ। এমন সৎ, এমন গভীর হৃদয়ের কথা শুনে কিছু বলার থাকে না কারোরই। বিচারকের চোখেও যেন জল।

এই দাবি কি অনুপমার একার? না কি, এই গল্পটা পৃথিবীর অনেক অনুপমার?

কারও জানা নেই।

তবে এটুকু বোঝা যায়—জীবনের প্রতিটি সম্পর্কেই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া ভালোবাসা না থাকলে, তা শুধু দায়িত্ব হয়ে পড়ে। আর দায়িত্বে মন তুষ্ট হলেও, আত্মা হয়তো চুপিচুপি কাঁদে...










26/05/2025

😭

16/05/2025

গাজীপুরে ঝড় শুরু হয়ে গেছে

Address


Telephone

+8801763227736

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রিন্সেস এলিজা'স ভ্লগ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রিন্সেস এলিজা'স ভ্লগ:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share