28/08/2023
জাকের পার্টি ও কর্মী গ্রুপ সম্পর্কে মহামান্য পীরজাদা আলহাজ্ব হযরত খাজা মিয়া ভাইজান মুজাদ্দেদী ছাহেবের পবিত্র বানীঃ
কিছু জাকের আছে তারা কর্মী গ্রুপ সম্পর্কে না যেনে বিভিন্ন ধরনের কথা বলেছে। কিছু জাকের আছে তারা আপনাদের মেঝো ভাইজানের কাছ থেকে শুনে এখন কর্মী গ্রুপে খেদমত করছে। আর অধিকাংশ জাকের আমার কাছে এসে কর্মী গ্রুপ সম্পর্কে অবগত হয়ে তারা, অত্যান্ত হাউস ও মহব্বতের শহীত বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপের সাথে অংশ গ্রহণ করে, মহা পবিত্র বিশ্ব ফাতেহা শরীফ ২০১৮ ইং শতভাগ সফলতার সাথে সুসম্পন্ন করেছেন।
মনে রাখবেন, কর্মী গ্রুপ হলো অরাজনৈতিক সংঘঠন। কেউ যদি আপনাদের কাছে কর্মী গ্রুপকে রাজনৈতিক সংঘঠন বলে বুঝাতে চায় কিংবা কর্মী গ্রুপকে জাকের পার্টির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়, তাহলে ধরে নিবেন কোথাও না কোথাও তার সার্থে আঘাত লেগেছে। মনে রাখবেন, জাকের পার্টি এবং কর্মী গ্রুপ একে অন্ন্যের পরিপূরক। তিনি আরো বলেন, আমি আনুষ্ঠানিক ভাবে কেন কর্মী গ্রুপের ঘোষণা করিনি জানেন? আমি যদি আনুষ্ঠানিক ভাবে কর্মী গ্রুপের ঘোষণা করতাম, তাহলে জাকের পার্টি ও সহযোগী ফ্রন্ট সূমহ থেকে ডালাও ভাবে লোক জন কর্মী গ্রুপে অংশ গ্রহণ করতো। তখন আমার জাকের পার্টির কি অবস্থা হতো, বলেন? আমি সেই দিক বিবেচনা করে আনুষ্ঠানিক ভাবে কর্মী গ্রুপের ঘোষণা করিনি।
আমার ৫৪ টা ডিপার্টমেন্ট। দরবার শরীফ পরিচালনা করতে বছর জুড়ে আমার হাজার হাজার কর্মীর প্রয়োজন হয়। আমার প্রাণের জাকের ভাইয়েরা পীরের মহব্বতে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে এসে, রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে সোনার দেহ কংকাল করে কঠিনতর খেদমত করে কেবলাজানের নেক তাওয়াজ্জু নিয়ে বাড়ি ফিরে যায়। আবার সেই মহব্বতের জাকের ভাই বোনেরাই এলাকায় গিয়ে জাকের পার্টির প্রচার প্রসারে দিন রাত খেদমত করে যায়। এটা অনেকের জন্য অত্যান্ত কঠিন হয়ে পড়ে। তাই এ কারণে এক পর্যায়ে দরবার শরীফে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে কর্মী সংকট দেখা দেয়। এ বিষয়ে আপনারাও ভালো ভাবে অবগত আছেন। এ সকল দিক বিবেচনা করে আমি কর্মী গ্রুপ গঠন করেছি। কর্মী গ্রুপের কর্মীরা দরবার শরীফের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের খেদমত সম্পাদন করবেন, যে ভাবে হযরত পীর কেবলাজান জাকেরদের কাইক (শারীরিক) খেদমত শিখিয়েছেন, ঠিক সে ভাবেই চলতে থাকবে জাকেরদের আধ্যাত্মিক চর্চা এবং জাকের পার্টির কর্মীগন তাদের সাংগঠনিক কর্মকান্ড দেশ ও বর্হিঃবিশ্বে সম্পাদন করব