TheUnexpected-Feed

22/09/2025

সরকার ‘টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড লাইসেন্সিং পলিসি ২০২৫’ অনুমোদন করেছে। এই বড় সংস্কারের মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের পুরোনো ও জটিল লাইসেন্সিং ব্যবস্থাকে একটি সহজ এবং প্রযুক্তিনিরপেক্ষ কাঠামোতে নিয়ে আসা।

​নতুন এই নীতির অধীনে ২৬ ধরনের লাইসেন্স এবং ৩,২৯৯টি পারমিট কমিয়ে মাত্র তিনটি ক্যাটাগরিতে আনা হয়েছে। এর লক্ষ্য হলো সেবার মান উন্নত করা, অদক্ষতা কমানো এবং সরকারি রাজস্ব বাড়ানো। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগের ব্যবস্থায় মধ্যস্বত্বভোগীরা কোনো ভ্যালু অ্যাড না করেই লাভবান হতো। এই সংস্কারের ফলে জলবায়ু-প্রভাবিত এলাকায় নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ এবং সাশ্রয়ী মূল্যে সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

​নীতির মূল বৈশিষ্ট্য:
​১. অবকাঠামো শেয়ারিং (অ্যাক্টিভ ও প্যাসিভ): খরচ কমাতে এবং বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে টেলিকম সংস্থাগুলো একে অপরের অবকাঠামো ব্যবহার করতে পারবে।
২. নতুন প্রযুক্তির স্বীকৃতি: MVNO, VoWiFi, WiFi-6/7, IoT, এবং AI-ভিত্তিক সমাধানের মতো নতুন প্রযুক্তিকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
৩. এসএমই (SME) ও উদ্ভাবকদের জন্য সমর্থন: ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ রূপকল্পের সাথে মিল রেখে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এবং উদ্ভাবকদের সহায়তা করা হবে।

​টেলিকম খাতের সংশ্লিষ্টরা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, তারা বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা এবং সুস্পষ্ট নির্দেশনার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
​কর্মকর্তাদের ধারণা, এই সংস্কারের ফলে স্বল্পমেয়াদে ৪জি/৫জি খাতে ৫০-৬০ বিলিয়ন টাকা নতুন বিনিয়োগ হতে পারে। ২০২৯ সালের মধ্যে টেলিকম খাতের মোট রাজস্ব প্রায় দ্বিগুণ হয়ে ২২০-২৫০ বিলিয়ন টাকায় পৌঁছাতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে বান্ডেলড ব্রডব্যান্ড ও ক্লাউড সেবার মাধ্যমে সরকারের আয় তিনগুণ পর্যন্ত বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

22/09/2025

Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

22/09/2025

, , and should consider jointly launching a T20 cricket league, and if possible, involve the as well. Such a collaboration would be a massive step forward, benefiting all stakeholders and contributing greatly to player development and overall growth of the game.

19/09/2025

বাংলাদেশের একটি প্রস্তাবিত প্লেয়িং ইলেভেন:

এই দলটিতে আক্রমণাত্মক টপ-অর্ডার, একটি স্থিতিশীল মিডল অর্ডার এবং একটি বৈচিত্র্যময় বোলিং আক্রমণের মধ্যে ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
একাদশ:
১. পারভেজ হোসেন ইমন / সাইফ হাসান
২. তানজিদ তামিম
৩. লিটন দাস (উইকেটকিপার)
৪. জাকের আলী অনিক
৫. নুরুল হাসান সোহান
৬. শামীম হোসেন
৭. রিশাদ হোসেন
৮. নাসুম আহমেদ
৯. তানজিম হাসান সাকিব
১০. মুস্তাফিজুর রহমান
১১. তাসকিন আহমেদ
খেলার কৌশল ও যৌক্তিকতা:
ব্যাটিং অর্ডার:
* ওপেনিংয়ে পারভেজ ইমন বা সাইফ হাসানের সাথে তানজিদ তামিমকে রেখে একটি আক্রমণাত্মক সূচনা করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
* লিটন দাস, জাকের আলী এবং নুরুল হাসানকে নিয়ে গড়া মিডল অর্ডার ইনিংসকে স্থিতিশীলতা দেবে এবং রানের গতি বাড়ানোর ভিত্তি তৈরি করবে।
* শামীম হোসেন এবং রিশাদ হোসেনের মতো পাওয়ার-হিটার থাকায় এই দলের ব্যাটিং গভীরতা অনেক বেশি, যা ম্যাচের শেষদিকে দ্রুত রান তুলতে সহায়ক হবে।
বোলিং আক্রমণ:
এই একাদশে পাঁচজন বিশেষজ্ঞ বোলার থাকায় বোলিং আক্রমণ বেশ ভারসাম্যপূর্ণ ও বৈচিত্র্যময়।
* পেস ত্রয়ী: এই পেস আক্রমণটি ম্যাচের সব পরিস্থিতির জন্য উপযুক্ত।
* তাসকিন আহমেদ: দলের প্রধান স্ট্রাইক বোলার, যিনি তার গতি ও আগ্রাসন দিয়ে প্রতিপক্ষকে চাপে রাখবেন।
* মুস্তাফিজুর রহমান: তার বিখ্যাত কাটার ও বৈচিত্র্যের কারণে মিডল ও ডেথ ওভারের জন্য একজন বিশেষজ্ঞ বোলার।
* তানজিম হাসান সাকিব: নতুন বলে আগ্রাসী বোলিং করে শুরুতে উইকেট এনে দেওয়ার সামর্থ্য রাখেন।
* স্পিন জুটি: এই স্পিন জুটি ভিন্ন ধরনের ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
* রিশাদ হোসেন: একজন আক্রমণাত্মক রিস্ট স্পিনার, যিনি মিডল ওভারে উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন।
* নাসুম আহমেদ: একজন নির্ভরযোগ্য বাঁ-হাতি অর্থোডক্স স্পিনার, যিনি রান আটকে রেখে ব্যাটসম্যানদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারেন।
কৌশলগত বিকল্প:
* দলের প্রয়োজনে কৌশলগত পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। প্রতিপক্ষ দলে যদি একাধিক বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান থাকে, তবে তানজিম সাকিবের পরিবর্তে মেহেদী হাসান-কে দলে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এতে একজন বাড়তি অফ-স্পিনারের পাশাপাশি ব্যাটিং শক্তিও বৃদ্ধি পাবে।

19/09/2025

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পারফরম্যান্স পর্যালোচনা: কিছু গভীর সমস্যা

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলায় কিছু কৌশলগত দুর্বলতা বারবার ফুটে উঠছে, যা দলের সামগ্রিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করছে।

প্রধান তিনটি বিভাগের সমস্যাগুলো নিচে তুলে ধরা হলো:
১. ব্যাটিং: শট নির্বাচনে পরিকল্পনার অভাব
ব্যাটসম্যানদের মধ্যে একটি বড় সমস্যা হলো শট খেলার আগে থেকেই মনস্থির করে ফেলা (pre-determined shots)। এর ফলে তারা বলের ধরণ অনুযায়ী খেলতে ব্যর্থ হচ্ছেন। সবচেয়ে দৃষ্টিকটু উদাহরণ হলো, ফুলটস বা লোয়ার ফুলটস বলের মতো সহজ সুযোগগুলোও কাজে লাগাতে না পারা। যেখানে বাউন্ডারি বা ওভার-বাউন্ডারি হওয়ার কথা, সেখানেও তারা প্রত্যাশিত রান তুলতে পারছেন না।

২. পেস বোলিং: ইয়র্কারের অনুপস্থিতি
আমাদের পেস বোলারদের আক্রমণে ইয়র্কারের ব্যবহার প্রায় নেই বললেই চলে (১% এরও কম)। ডেথ ওভার বা গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ইয়র্কার একটি অব্যর্থ অস্ত্র হলেও, ম্যাচে এর প্রয়োগ দেখা যায় না। অবাক করার বিষয় হলো, অনুশীলনে তারা নিয়মিত ইয়র্কার করলেও মূল ম্যাচের সময় সেই দক্ষতার প্রতিফলন ঘটে না। এর পেছনের কারণ এখনো অজানা।

৩. স্পিন বোলিং: স্কিলের ধীরগতি
স্পিন বিভাগেও রয়েছে স্কিল বা দক্ষতার ঘাটতি। উদাহরণস্বরূপ, লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন দলে সুযোগ পাওয়ার ২-৩ বছর হয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত একটি কার্যকর গুগলি আয়ত্ত করতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টিকে থাকতে হলে স্পিনারদের ঝুলিতে বৈচিত্র্য থাকা অপরিহার্য, যা আমাদের স্পিনারদের মধ্যে অনুপস্থিত।

14/09/2025

11/09/2025

Rishad Hossain!!

Rishad Hossain’s performance is not improving despite being costly. His deliveries lack proper ex*****on and variation—no effective googly. What is the benefit of such intensive training if it doesn’t reflect in his game?

10/09/2025

The Best Analyst !

06/09/2025

গল্প: "৯০০ একরের বিশ্বাসঘাতকতা"

ঢাকার শীতল কক্ষে বৈঠক চলছিল। ভারতের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ও বাংলাদেশের সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা একই টেবিলে বসেছেন। টেবিলের এক প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাগজে কলমে সই করতে যাচ্ছেন তিনি।

চুক্তির শর্ত স্পষ্ট—

1. বাংলাদেশিদের জন্য প্রবেশাধিকার নেই।

2. কোনো কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই।

3. সব কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আসবে ভারত থেকে।

4. বাংলাদেশ জানতেও পারবে না প্রকল্পে আসলে কী উৎপাদন হবে।

5. ভারতের জন্য ৯০০ একর জমি বিনামূল্যে, অনির্দিষ্টকালের জন্য প্রদান করা হবে।

কক্ষে থাকা কয়েকজন সচিব বিস্ময়ে চোখাচোখি করছিলেন। কিন্তু কেউ মুখ খোলার সাহস পেলেন না। কারণ প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত মানেই চূড়ান্ত নির্দেশ।

সই শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের প্রতিনিধি হাত মেলালেন। তারা হাসলেন, কিন্তু সেই হাসি বাংলাদেশের জন্য কালো ছায়া হয়ে নামল।

বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা সাংবাদিকরা প্রশ্ন ছুড়লেন—
“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, নয়শ একর জমি কি সত্যিই ভারতের হাতে চলে গেল?”

তিনি কেবল ঠান্ডা গলায় বললেন—
“এটা উন্নয়নের অংশ।”

---

কিন্তু গ্রামের মানুষ জানল, উন্নয়ন মানে তাদের ঘরবাড়ি উচ্ছেদ। কৃষক জানল, ধানক্ষেত এখন বিদেশিদের দখলে। জেলে বুঝল, নদীর ঘাট এখন সীমান্তবেষ্টিত নিষিদ্ধ এলাকা।

ঢাকার ক্যাম্পাসে ছাত্ররা প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় নামল—
“দেশ বিক্রি মেনে নেব না।”
“৯০০ একর জমি ফেরত চাই।”
“দেশদ্রোহী হাসিনা পদত্যাগ করো।”

---

একজন বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা এক সমাবেশে দাঁড়িয়ে কণ্ঠ কাঁপিয়ে বললেন—
“আমরা ১৯৭১-এ জীবন দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছি। অথচ আজ একজন প্রধানমন্ত্রী নিজের স্বার্থে ৯০০ একর জমি বিনা দামে শত্রুর হাতে তুলে দিলেন। এর নাম দেশপ্রেম নয়, এর নাম বিশ্বাসঘাতকতা।”

---

ধীরে ধীরে একটা কথা ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে—
“হাসিনা মানে দেশদ্রোহিতা।”
কারণ একজন প্রধানমন্ত্রী যিনি জনগণের জমি, অধিকার, ভবিষ্যৎ সবকিছু বিদেশির হাতে তুলে দেন, তার চেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক আর কেউ হতে পারে না।

06/09/2025

বাহ! শুধু কথা নয়, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন কাজে বিশ্বাসী। ৫.৫ লক্ষের বেশি গাছ লাগানো মানে বিশাল অর্জন!
​
Wow! Not just talk, As-Sunnah Foundation believes in action. Planting over 5.5 lakh trees is a huge achievement!