আলোর পথ-Islam

  • Home
  • আলোর পথ-Islam

আলোর পথ-Islam ইসলাম ধর্ম প্রচার করায় আমার অনবদ্য চেষ্টা।
(6)

07/08/2024

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

সেনাবাহিনীর ক্যাম্পসমূহের সাথে যোগাযোগের নম্বর

ঢাকা, ০৭ আগস্ট ২০২৪ (বুধবার): সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জান-মাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছে। যেকোন নাশকতামূলক কর্মকান্ড, হানাহানি এবং প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখিন হলে নিকটস্থ সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন। সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সহায়তা প্রাপ্তির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত নম্বরসমূহে যোগাযোগ করুনঃ

বরিশাল বিভাগ

১। বরিশাল
০১৭৬৯০৭২৫৫৬
০১৭৬৯০৭২৪৫৬

২। পটুয়াখালী
০১৭৬৯০৭৩১২০
০১৭৬৯০৭৩১২২

৩। ঝালকাঠি
০১৭৬৯০৭২১০৮
০১৭৬৯০৭২১২২

৪। পিরোজপুর
০১৭৬৯০৭৮২৯৮
০১৭৬৯০৭৮৩০৮

চট্টগ্রাম বিভাগ

১। নোয়াখালী
০১৭৬৯-৩৩১৫১৯
০১৭৬৯-৩৩১৫২০

২। চাঁদপুর
০১৮১৫-৪৪০৫৪৩
০১৫৬৮-৭৩৪৯৭৬

৩। ফেনী
০১৭৬৯-৩৩৫৪৬১
০১৭৬৯-৩৩৫৪৩৪

৪। লক্ষীপুর
০১৭২১-৮২১০৯৬
০১৭০৮৭৬২১১০

৫। কুমিল্লা
০১৩৩৪-৬১৬১৫৯
০১৩৩৪-৬১৬১৬০

৬। ব্রাক্ষণবাড়ীয়া
০১৭৬৯-৩২২৪৯১
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯

৭। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা
০১৭৬৯১০৭২৩১
০১৭৬৯১০৭২৩২

৮। চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতিত)
০১৭৬৯২৪২০১২
০১৭৬৯২৪২০১৪

ঢাকা বিভাগ

১। মাদারীপুর
০১৭৬৯০৭২১০২
০১৭৬৯০৭২১০৩

২। কিশোরগঞ্জ
০১৭৬৯১৯২৩৮২
০১৭৬৯২০২৩৬৬

৩। টাঙ্গাইল
০১৭৬৯২১২৬৫১
০১৭৬৯২১০৮৭০

৪। গোপালগঞ্জ
০১৭৬৯-৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯-৫৫২৪৪৮

৫। রাজবাড়ী
০১৭৬৯-৫৫২৫১৪
০১৭৬৯-৫৫২৫২৮

৬। গাজীপুর
০১৭৮৫৩৪৯৮৪২
০১৭৬৯০৯২১০৬

৭। মুন্সিগঞ্জ
০১৭৬৯০৮২৭৯৮
০১৭৬৯০৮২৭৮৪

৮। মানিকগঞ্জ
০১৭৬৯০৯২৫৪০
০১৭৬৯০৯২৫৪২

৯। নারায়ণগঞ্জ
০১৭৩২০৫১৮৫৮

১০। নরসিংদী
০১৭৬৯০৮২৭৬৬
০১৭৬৯০৮২৭৭৮

১১। শরিয়তপুর
০১৭৬৯০৯৭৬৬০
০১৭৬৯০৯৭৬৫৫

১২। ফরিদপুর
০১৭৬৯০৯২১০২
০১৭৪২৯৬৬১৬২

ঢাকা মহানগর

১। ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এ্যালিফেন্ট রোড এবং কাঁটাবন
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯

২। ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী
০১৭৬৯০১৩১০২
০১৭৬৯০৫৩১৫৪

৩। ঢাকার মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
০১৭৬৯০২৪২১০
০১৭৬৯০২৪২১১

৪। ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা
০১৭৬৯০৯২৪২৮
০১৭৬৯০৯৫৪১৯

ময়মনসিংহ বিভাগ

১। শেরপুর
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০২৫২৪

২। নেত্রকোণা
০১৭৬৯২০২৪৭৮
০১৭৬৯২০২৪৪৮

৩। জামালপুর
০১৭৬৯১৯২৫৪৫
০১৭৬৯১৯২৫৫০

৪। ময়মনসিংহ
০১৭৬৯২০৮১৫১
০১৭৬৯২০৮১৬৫

খুলনা বিভাগ

১। বাগেরহাট
০১৭৬৯০৭২৫১৪
০১৭৬৯০৭২৫৩৬

২। কুষ্টিয়া
০১৭৬৯-৫৫২৩৬২
০১৭৬৯-৫৫২৩৬৬

৩। চুয়াডাঙ্গা
০১৭৬৯-৫৫২৩৮০
০১৭৬৯-৫৫২৩৮২

৪। মেহেরপুর
০১৭৬৯-৫৫২৩৯৮
০২৪৭৯৯২১১৫৩

৫। নড়াইল
০১৭৬৯-৫৫২৪৫৬
০১৭৬৯-৫৫২৪৫৭

৬। মাগুরা
০১৭৬৯-৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯-৫৫৪৫০৬

৭। ঝিনাইদহ
০১৭৬৯-৫৫২১৫৮
০১৭৬৯-৫৫২১৭২

৮। যশোর
০১৭৬৯-৫৫২৬১০
০১৭৬৯-০০৯২৪৫

৯। খুলনা
০১৭৬৯-৫৫২৬১৬
০১৭৬৯-৫৫২৬১৮

১০। সাতক্ষীরা
০১৭৬৯-৫৫২৫৩৬
০১৭৬৯-৫৫২৫৪৮

রাজশাহী বিভাগ

১। রাজশাহী
০১৭৬৯১১২৩৮৬
০১৭৬৯১১২৩৮৮

২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ
০১৭৬৯১১২০৭০
০১৭৬৯১১২৩৭২

৩। পাবনা
০১৭৬৯১২২৪৭৮
০১৭৬৯১১২৪৮০

৪। সিরাজগঞ্জ
০১৭৬৯১২২৪৬২
০১৭৬৯১২২২৬৪

৫। নাটোর
০১৭৬৯১১২৪৪৬
০১৭৬৯১১২৪৪৮

৬। নওগাঁ
০১৭৬৯১২২১১৫
০১৭৬৯১২২১০৮

৭। জয়পুরহাট
০১৭৬৯১১২৬৩৪

৮। বগুড়া
০১৭৬৯১১২৫৯৪
০১৭৬৯১১২১৭০

রংপুর বিভাগ

১। রংপুর
০১৭৬৯৬৬২৫৫৪
০১৭৬৯৬৬২৫১৬

২। দিনাজপুর
০২৫৮৯৯২১৪০০
০২৫৮৯৬৮২৪১৪

৩। নীলফামারী
০১৭৬৯৬৮২৫০২
০১৭৬৯৬৮২৫১২

৪। লালমনিরহাট
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
০১৭৬৯৬৮২৩৬২

৫। কুড়িগ্রাম
০১৭৬৯৬৬২৫৩৪
০১৭৬৯৬৬২৫৩৬

৬। ঠাকুরগাঁও
০১৭৬৯৬৬৬০৬২
০১৭৬৯৬৭২৬১৬

৭। পঞ্চগড়
০১৯৭৩০০০৬৬২
০১৭৬৯৬৬২৬৬১

৮। গাইবান্ধা
০১৬১০৬৫২৫২৫
০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬

সিলেট বিভাগ

১। সিলেট
০১৭৬৯১৭৭২৬৮
০১৯৮৭৮৩৩৩০১

২। হবিগঞ্জ
০১৭৬৯১৭২৫৯৬
০১৭৬৯১৭২৬১৬

৩। সুনামগঞ্জ
০১৭৬৯১৭২৪২০
০১৭৬৯১৭২৪৩০

৪। মৌলভীবাজার
০১৭৬৯১৭৫৬৮০
০১৭৬৯১৭২৪০০

05/08/2024

জরুরী লাল সতর্ক (Emergency Red Alert: বার্তা...
শেখ হাসিনার পদত্যাগের পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার (After 24 hours of Resignation of PM) মধ্যে দেশে এমন কিছু ঘটনা ঘটানো হবে যেন, সাধারণ মানুষ এই আন্দোলনকারীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এজন্য বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে কাজ করছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নিয়োগ দিয়ে হাসিনার তৈরি করা একটি গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধানমন্ত্রীর (হাসিনার) অধীনস্ত থাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (পিমও) প্রায় ৫০০ সদস্য। তাদের পরিকল্পনাগুলোর মধ্যে রয়েছে:
Task 1. হাসিনার পদত্যাগের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে কিছু বিভৎস হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে সেখানে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে ভিডিও করে সামাজিকমাধ্যমে প্রকাশ করা। Goal: মূলত এই আন্দোলন জামাত-শিবির করেছে সেটা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে করা হবে।
Task 2. সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক হামলা-হত্যা-লুটপাট করা হবে। সেগুলো ভিডিও ও ছবি সামাজিকমাধ্যমে প্রচার করা হবে। Goal: হাসিনা ছাড়া কারো কাছে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয় প্রমাণ করা এবং সংখ্যালঘু নিরাপত্তার অজুহাতে ভারতকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হস্তক্ষেপের সুযোগ সৃষ্টি করা।
Task 3. বিদ্যুৎকেন্দ্র, বড় সেতু, কারখানা বা এমন অনেক স্থাপনা ধ্বংস করে দেয়া। Goal: মেরামত করতে পরবর্তী সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। পরবর্তী সরকার যেন দেশ চালাতে ব্যর্থ হয়।
- দ্রুত দেশবাসীর কাছে এই বার্তা ছড়িয়ে দেয়া দরকার। আজ রাতে যেন সংখ্যালঘুদের পাহারা দেয়া হয় সেই ব্যবস্থা করা দরকার। আন্দোলনের সমন্বয়কদের এই ২৪ ঘণ্টা সরকার গঠনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যস্ত রাখা হবে। এর মধ্যে সব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলা হবে।

05/08/2024

--Don't forget--
"স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন "

05/08/2024

আল্লাহ ছাড় দেয়, ছেড়ে দেয় না!!!

05/08/2024

আজ বিজয়ের দিন! 🇧🇩
"৩৬ জুলাই , ২০২৪" টাইমলাইনে রেখে দিলাম,প্রতি বছর স্মরণ করবো।❤️

05/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ। বাংদেশ স্বাধীন❤

বেলা আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়।

সুত্রঃ প্রথম আলো।

05/08/2024

পদত্যাগ করেছেন সেটার পক্ষে ছিলাম,
এখন যে পালিয়ে যাচ্ছেন সেটার পক্ষে নেই।

28/03/2024

ইন্নালিল্লাহ আতঙ্কিত হওয়ার মত একটি নিউজ সবাই শেয়ার করুন!

তুরকিয়ে গণমাধ্যম এর তথ্যমতে ই''হু''দিরা ২০২৪ এপ্রিলের আগে রেড হাইফার বা লাল গাভী বলিদান করবে। এই মাসের অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ ২৯ এবং ৩০ তারিখে শুক্রবার থেকে শুরু হয় শনিবার দিন পর্যন্ত তাদের সাব্বাত বা শবেবরাত থাকবে। যেটাকে তারা রেড হাইপার বা লাল গাভী বলিদান করার শবেবরাত বা সাববাত বলে থাকে। তারমানে তারা আগামী শুক্রবার অথবা শনিবার দিনের মধ্যে লাল গাভী বলিদান করবে। যেটা মাসায়া দাজ্জালের আগমনের জন্য এই লাল গাভী পুড়িয়ে সেটার ছাই দিয়ে সমস্ত ই''হুদী''রা পবিত্র হবে। পবিত্র হয়ে আমাদের আল আকসা মসজিদ ভেঙ্গে সেখানে দাজ্জালের জন্য মন্দির বানাবে!

যার মাধ্যমে শেষ জমানার সর্বশেষ পর্ব শুরু হয়ে গেল। আর এর মাধ্যমেই হযরত ইমাম মাহাদী এবং ঈসা ইবনে মারিয়াম আঃ আগমনের সময় এসেছেগেছে।

News : https://youtu.be/SMAkRrSJpR0?si=WD5VpmmX6Hy3VyiD

https://youtu.be/yHTL93oMHnw?si=3GiY0e3xnJO71G4J

খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদি বিশ্বাসে তৃতীয় টেম্পল নির্মাণ খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে। তারা মনে করে ধ্বংস হয়ে যাওয়া সুলাইমান আলাহিস সালামের টেম্পল নির্মাণ করা না হলে মাসিহার আগমন হবে না। তাদের উভয়ের কাছে মাসিহা বলতে দুটি আলাদা আলাদা চরিত্রকে বুঝায়। খ্রিষ্টানরা মাসিহা বলতে ইসা আলাহিস সালামকে বুঝায়। আর ইয়াহুদিদের কাছে দাজ্জাল হল মাসিহা। জিসাস ও দাজ্জালের আগমন উভয় জাতির কাছে জন্য মহা আনন্দের বিষয়। তারা ২ হাজার বছর ধরে তাদের আগমনের অপেক্ষা করছে। তারা এই আগমনকে কিছু শর্তের সাথে জুড়ে নিয়েছে। ইয়াহুদিরা বিশ্বাস করে, মাসিহার আগমনের প্রধান শর্ত হল ইয়াহুদিদের ইসরাইলে ফিরে আসা, ইসরাইল নামক রাস্ট্রের প্রতিষ্ঠা ও Temple of Solomon নির্মাণ করা।
তারা ২ হাজার বছর পরে আবারো ইসরাইলে ফিরে এসেছে, এমনকি ইসরাইল একটি মহা শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন বাকি আছে টেম্পল নির্মাণ। কিন্তু টেম্পাল নির্মাণ তত সহজ নয়। নির্মাণ করতে হলে জাতিগত ভাবে ইয়াহুদিকে পবিত্র হতে হবে। তাওরাতে বর্ণিত আছে- মৃত দেহকে কেউ স্পর্শ করলে, সে সাত দিন অপবিত্র থাকে, এই সাত দিনের তৃতীয় ও সপ্তম দিন তাকে সূচিকরণের জল দিয়ে পবিত্র হতে হবে যদি না হয় তাহলে সে অপবিত্রই থেকে যাবে। পবিত্র হতে হলে তাদের লাগবে একটি লাল গাভী যা দিয়ে তারা পবিত্রকরণ জল তৈরি করবে। যেহেতু প্রায় দুই হাজার বছর ধরে লাল গাভীর জন্ম হয়নি তাই ইয়াহুদি পুরো জাতি অপবিত্র হয়ে আছে। অপবিত্র অবস্থায় টেম্পলের কাজ করা যাবে না, টেম্পলে প্রবেশও করা যাবে না। তাই তারা লাল গাভীর প্রতিক্ষা করছে। এমন গাভী যা বৃদ্ধ নয় এবং কুমারীও নয় হবে মাঝারি বয়সের। যা হতে হবে লাল রঙের। এমন গাভী যা কখনো চাষ বা অন্য সেচন কাজে ব্যবহৃত হয়নি। গাভীর চুল বা ঘাড়ের পশম হতে হবে খাড়া। গাভীকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে, অতপর তার খাক দিয়ে সূচিকরণ জল তৈরি করতে হবে। সে জল দিয়ে পুরো ইয়াহুদি জাতি পবিত্র হবে। হিব্রু বাইবেল (তাওরাতের) গণনাপুস্তকের ১৯ নং অনুচ্ছেদে শুচিকরণ জলের বিধি বর্ণনা করা হয়েছে,-

সদাপ্রভু মোশি ও হারোণকে বললেন, “এটি একটি বিধি, একটি ব্যবস্থা, যেটা আমি আদেশ করছি: তা এই ইস্রায়েল সন্তানদেরকে বল, তারা নির্দ্দোষ ও কলঙ্ক বিহীন, যোয়ালি বহন করে নি, এমন একটি লাল গাভী তোমার কাছে আনুক।
তোমরা ইলীয়াসর যাজককে সেই গাভী দেবে এবং সে তাকে শিবিরের বাইরে নিয়ে যাবে এবং তার সামনে তাকে হত্যা করবে। পরে ইলীয়াসর যাজক তার আঙ্গুল দিয়ে তার কিছুটা রক্ত নিয়ে সমাগম তাঁবুর সামনে সাত বার সেই রক্ত ছিটিয়ে দেবে। তার চোখের সামনে সেই গাভী পোড়ানো হবে; তার গোবরের সঙ্গে চামড়া, মাংস ও রক্ত পোড়ানো হবে। যাজক এরসকাঠ, এসোব ও লাল রঙের লোম নিয়ে ঐ গরু পোড়ানো আগুনের মধ্যে ফেলে দেবে। তখন যাজক তার পোশাক ধোবে ও শরীর জলে ধোবে। পরে শিবিরে প্রবেশ করতে পারবে, যদিও যাজক সন্ধ্যা পর্যন্ত অশুচি থাকবে। - (Torah, book of Number, Chapter -19, verse 2-8)
ইসরাইলে কোনো লাল গাভীর জন্ম হলে তারা বেশ পরীক্ষা নিরীক্ষা করে। কাঙ্ক্ষিত লাল গাভী কি না তা নিরীক্ষণের জন্য প্রথমে জন্ম নেয়া লাল গাভীকে কাঙ্ক্ষিত লাল গাভী ক্যান্ডিডেট হিসেবে সিলেক্ট করে অতপর বেশ কয়েক মাস এমনকি পুরো বছর বিভিন্ন পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখা হয়। ইতিপূর্বে ১৯৯৭, ২০০২ ও ২০১৪ সালে তিনটি গাভীকে ক্যান্ডিডেট হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছিল কিন্তু পরে পরীক্ষায় তারা জানতে পারে সেগুলোর কোনোটিই কাঙ্ক্ষিত গাভী ছিল না।
গরুর সাথে ইয়াহুদি জাতির সম্পর্ক নতুন নয় এটা খুব পুরাতন। কাওমে মুসা আলাহিস সালামের গরু প্রীতি নিয়ে কুর’আনেও বর্ণনা করা হয়েছে। একবার তারা গরুর মূর্তি তৈরি করে আরেকবার গরু নিয়ে হাজারো প্রশ্ন করে। গরু সম্পর্কে পরীক্ষা নিরীক্ষা বাছাই এটা তাদের পুরানো অভ্যাস। পবিত্র কুর’আনে আল্লাহ বলেছেন,-

هُزُوًا ۖ قَالَ أَعُوذُ بِاللَّهِ أَنْ أَكُونَ مِنَ الْجَاهِلِينَ ﴿٦٧﴾ قَالُوا ادْعُ لَنَا رَبَّكَ يُبَيِّن لَّنَا مَا هِيَ ۚ قَالَ إِنَّهُ يَقُولُ إِنَّهَا بَقَرَةٌ لَّا فَارِضٌ وَلَا بِكْرٌ عَوَانٌ بَيْنَ ذَٰلِكَ ۖ فَافْعَلُوا مَا تُؤْمَرُونَ ﴿٦٨﴾ قَالُوا ادْعُ لَنَا رَبَّكَ يُبَيِّن لَّنَا مَا لَوْنُهَا ۚ قَالَ إِنَّهُ يَقُولُ إِنَّهَا بَقَرَةٌ صَفْرَاءُ فَاقِعٌ لَّوْنُهَا تَسُرُّ النَّاظِرِينَ ﴿٦٩﴾ قَالُوا ادْعُ لَنَا رَبَّكَ يُبَيِّن لَّنَا مَا هِيَ إِنَّ الْبَقَرَ تَشَابَهَ عَلَيْنَا وَإِنَّا إِن شَاءَ اللَّهُ لَمُهْتَدُونَ ﴿٧٠﴾ قَالَ إِنَّهُ يَقُولُ إِنَّهَا بَقَرَةٌ لَّا ذَلُولٌ تُثِيرُ الْأَرْضَ وَلَا تَسْقِي الْحَرْثَ مُسَلَّمَةٌ لَّا شِيَةَ فِيهَا ۚ قَالُوا الْآنَ جِئْتَ بِالْحَقِّ ۚ فَذَبَحُوهَا وَمَا كَادُوا يَفْعَلُونَ ﴿٧١﴾

যখন মূসা (আঃ) স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ আল্লাহ তোমাদের একটি গরু জবাই করতে বলেছেন। তারা বলল, তুমি কি আমাদের সাথে উপহাস করছ? মূসা (আঃ) বললেন, মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আমি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
তারা বলল, তুমি তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর, যেন সেটির রূপ বিশ্লেষণ করা হয়। মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলছেন, সেটা হবে একটা গাভী, যা বৃদ্ধ নয় এবং কুমারীও নয়-বার্ধক্য ও যৌবনের মাঝামাঝি বয়সের। এখন আদিষ্ট কাজ করে ফেল। তারা বলল, তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর যে, তার রঙ কিরূপ হবে? মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলেছেন যে, গাঢ় পীতবর্ণের গাভী-যা দর্শকদের চমৎকৃত করবে। তারা বলল, আপনি প্রভুর কাছে প্রার্থনা করুন-তিনি বলে দিন যে, সেটা কিরূপ? কেননা, গরু আমাদের কাছে সাদৃশ্যশীল মনে হয়। ইনশাআল্লাহ এবার আমরা অবশ্যই পথপ্রাপ্ত হব। মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলেন যে, এ গাভী ভূকর্ষণ ও জল সেচনের শ্রমে অভ্যস্ত নয়-হবে নিষ্কলঙ্ক, নিখুঁত। তারা বলল, এবার সঠিক তথ্য এনেছ। অতঃপর তারা সেটা জবাই করল, অথচ জবাই করবে বলে মনে হচ্ছিল না। - (সূরা বাকারাঃ ৬৭-৭১)
বাইবেলে বর্ণিত গরুর ধরণের সাথে কুর’আনে বর্ণিত গরুর বেশ কিছু মিল আছে, যেমন -
- গাভী হতে হবে
- মাঝারী বয়সের হতে হবে
- কোনো চাষাবাদ বা অন্য কাজে ব্যবহৃত হয়নি এমন হতে হবে
- নিখুঁত ও কলঙ্ক বিহীন হতে হবে
“হাইকলের জমি আমাদের হাতে আসা মাত্রই আল্লাহ লাল গাভীকে আদেশ করবেন, সে হাম্বা ধ্বনিতে মুখর হয়ে উঠবে তারপর আমরা শুরু করবো হাইকল নির্মাণ। বনী ইসরাইলের নবীগন এই ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন”–যায়োনিস্ট রাবাই বাক কোক। (আখবারুশ-শারক ১৩/০৫/১৯৯৭)
ইয়াহুদী আরেক এক পণ্ডিতের ভাষায়— “আমরা হাইকলের নির্ধারিত জায়গার সামনে পূর্বমুখী করে গাভী জ্বালাবো। এ কাজে বিভিন্ন বৃক্ষের কাঠ ব্যবহৃত হবে, তারপর ছাইকে পানি সরবরাহের মতো পাইপ লাইনের সহয়তায় প্রতিটি ইয়াহুদীর ঘরে ঘরে পোঁছে দেবো” (এভাবেই সকল ইয়াহুদী কে পবিত্র করা হবে)

Copper laver (রাবাইরা পবিত্র হতে এই পাত্র ব্যবহার করে)
তৃতীয় টেম্পল স্থাপনের জন্য ইয়াহুদিরা ১৯৮৭ সালে The Temple Institute নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে। তাদের কাজ হল টেম্পল তৈরির সকল কাজ আঞ্জাম দেয়া। ইতিমধ্যে তারা টেম্পলের কাঠামো নির্মাণ করেছে। এমনকি টেম্পলের ভিতরে ব্যবহৃত ও রক্ষিত বিশেষ বিশেষ আসবাব তৈরি করেছে। Copper Laver, Golden Menorah (প্রধান কক্ষে ব্যবহৃত আলোকদানী), Table of the Showbread (কেক অথবা পাউরুটি জাতিয় বিশেষ খারাব যা সব সময় সেখানে রাখা থাকে)।
এবং বিশেষ করে Ark of the Covenant Temple। তাদের ভাষায় এটা হল একটি বক্স যাতে সিনাই পর্বত থেকে মুসা আলাহিস সালামের নিয়ে আসা টেন কমেন্ডমেন্ট, হারুন আলাহিস সালামের লাঠি ও আকাশের খাদ্য মান্না ও সালওয়া রক্ষিত আছে। এছাড়াও আরো অনেক আসবাবপত্র তারা তৈরি করে ফেলেছে। এখন অপেক্ষা শুধু লাল গাভীর। সাম্প্রতি টেম্পল ইন্সটিটিউট ঘোষণা করেছে, যে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লাল গাভী পেয়েছে, তবে এখনো পর্যবেক্ষণ চলছে। এই খবর বিভিন্ন জনপ্রিয় মেডিয়ায় খুব প্রচার করা হয়। RT, The Sun, Express, Mirror সহ অনেক মিডিয়া এটা প্রচার করেছে। The Sun এর হেডলাইন ছিল- First ‘red heifer’ born in Israel for 2,000 years triggers armageddon fears after Christian and Jewish holy books say it will ‘bring the end of the world’ অর্থাৎ, ২ হাজার বছরে প্রথমবার ইসরাইলে জন্ম হওয়া লাল বাছুর ইয়াহুদি ও খ্রিষ্টানদের মনে আরমগেডনের (মহাযুদ্ধের) আতঙ্ক তৈরি করেছে। এছাড়াও তারা বলেছে- “ After sacrificing the red cow, construction can begin on the Third Temple in Jerusalem. ” “ The Bible states that after the birth of a perfectly red female calf, the Jewish Messiah will return” অর্থাৎ লাল গাভী বধ করার পরে তৃতীয় টেম্পল তৈরি কাজ শুরু হবে, এবং লাল গাভীর জন্ম হলে ইয়াহুদির মাসিহা (দাজ্জালের) আগমন হবে। লাল গাভীর জন্মের খবরে খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদি বিশ্ব খুবই আনন্দপ্রকাশ করছে। তারা একে অপরকে মোবারকবাদ দিচ্ছে। আনন্দের সাথে প্রচার করছে।

যাইহোক আসলে এই সব হল আল্লাহর তরফ থেকে ইয়াহুদিদের জন্য পরীক্ষা। তারা ২ হাজার বছর ধরে মিথ্যার পিছনে ধাবিত হচ্ছে। খাজারিয় যায়নিস্টরা এই অরডক্স ইয়াহুদিদের ব্রেইন ওয়াসড করেছে, তাদের কাঙ্ক্ষিত দাজ্জালকে পেতে তারা মিথ্যা ইঞ্জিনিয়ারিং লাল গাভীর প্রজনন করছে। যাতে করে তাওরাতের সত্যতা প্রচার করা যায়। তাই তো The Temple Institute এর প্রতিনিধি Rabbi Chaim Richman বলেন, -
For 30 years the Temple Institute has been accomplishing the impossible. We created a Menorah of solid gold for the Holy Temple. Everyone thought it couldn't be done. After 10 years of research we created the Breastplate of the High Priest. Everyone thought it was impossible. For the first time in two thousand years we produced pure olive oil for the Menorah. Over 60 vessels have been restored by the Temple Institute. Everyone thought it couldn't be done. All these things everyone told us "it's impossible." Now we are restoring the commandment of the Red Heifer, which everyone said was impossible, but like all Torah commandments, the Red Heifer is both possible and doable.

রাজনৈতিক ভাবে যেহেতু তারা এখন টেম্পল তৈরি করতে সক্ষম তাই এই মিথ্যা হাইব্রিদ জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বারা প্রজননকৃত গাভীকে দুনিয়ার সামনে নিয়ে এসেছে। রাজনৈতিক ভাবে টেম্পল প্রতিষ্ঠার প্রধান বাঁধা হল দুটি-
এক - মসজিদুল আকসার ধ্বংস
দুই - ডম অফ রকের ধ্বংস
যদি তারা সত্যি সত্যি আকসা মসজিদ ধ্বংস করে ফেলে তাহলে হতে পারে আরব বিশ্ব ইসরাইলের বিরুদ্ধ কোনো সংক্ষিপ্ত যুদ্ধে লিপ্ত হবে। মুসলিম রাষ্ট্রের মুনাফিক ও মুরতাদ সরকার থেকে আমরা এর বেশি কিছু আশা করতে পারি না। তবে আশার বাণী হল ইং সা আল্লাহ এমন হলে পুরো দুনিয়ায় মুসলিমদের জজবা বুলন্দ হবে। অনেকের ইসলামের প্রতি আবেগ ফিরে আসবে। যদি এমন হয় তাহলে তা হবে দাজ্জালের আগমনের আলামত। অবশ্যই ইমাম মাহদি ও ইসা আলাহিস সালামের আগমনের আলামতও হবে। আল্লাহু আলাম।

ইহুদি রাষ্ট্র ৮০ বছরের বেশি টিকবে না!

ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: অপরাধের শত বছর, অন্যায়ের ৮০, পাপের ৬৯ এই তালমুদের একটি ভবিষ্যদ্বাণী হলো: কোনো ইহুদি রাষ্ট্র আট দশকের বেশি টিকবে না। ভেঙে যাবে। আর সে ভাঙন বাইরের কোনো শক্তির কারণে হবে না। হবে নিজেদের মধ্যকার জাতি-উপজাতির কোন্দল থেকে। বাস্তবিক দেখাও গেছে তাই।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, গত দুই হাজার বছরে বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় সার্বভৌম ইহুদি রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর মধ্যে কিং ডেভিডের (ইসলামে যিনি নবী দাউদ আঃ) রাজত্ব আর হাসমোনিয়ান রাজত্ব ছাড়া আজ পর্যন্ত কোনো ‘ইহুদি রাজ্য’ ৮০ বছরের বেশি টেকেনি।

কিং ডেভিডের রাজত্ব ও হাসমোনিয়ান রাজত্ব ৮০ বছরের বেশি টিকে থাকলেও এই দুই রাজত্বের ভাঙন ধরেছিল ৮০ বছরের মাথায়। এরপর সে দুটো রাজত্ব টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল।

আজকের আধুনিক এই ‘ইহুদি রাষ্ট্র’ ইসরায়েলের জন্ম হয়েছিল ১৯৪৮ সালের ১৪ মে। ২০২৮ সালে ৮০ বছর পূরণ হবে। তার মানে হাতে আছে চার বছর। তালমুদের ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হলে আর তিন-চার বছরের মধ্যে ইসরায়েল রাষ্ট্রটি ভেঙে যাওয়ার কথা। ইসরায়েলিদের অনেকের মনে ভয়, তা হলে কি সেটাই ঘটতে যাচ্ছে?

৭০৭৫। কুতায়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

কিয়ামত সংগঠিত হবে না যতক্ষন পর্যন্ত মুসলিমগন ইয়াহুদী সম্প্রদায়ের সাথে লড়াই না করবে। মুসলিমগণ তাদেরকে হত্যা করবে। ফলে তারা পাথর বা বৃক্ষের আড়ালে আত্মগোপন করবে। তখন পাথর বা গাছ বলবে, হে মুসলিম, হে আল্লাহর বান্দা! এই তো ইয়াহুদী আমার পশ্চাতে। এসো, তাকে হত্যা কর। কিন্তু ’গারকাদ’ গাছ এ কথা বলবে না। কারণ এ হচ্ছে ইয়াহুদীদের গাছ।

ইহুদিদের তাওরাত কিতাবে এই গাছটির সম্পর্কে স্পষ্ট করে অনেক কিছু লেখা অাছে, এবং এ গাছগুলির ব্যাপারে আল্লাহর রাসুল ও বলেগিয়েছেন।

ইহুদিরা মনে করে যখন তারা তাদের মাসিহা ( দাজ্জাল) আগমন করবে তখন তাদের প্রভু মাসিহার সাথে বিশাল বড় যুদ্ধ হবে এন্টি ইহুদি অর্থাৎ ( হযরত মাহদী) এর সাথে। তখন তারা যুদ্ধের ক্ষেত্রে কোন জায়গার নিচে অাশ্রয় নিতে হলে সেখানে ছায়া থাকতে হবে। আর ইহুদিদেরকে কোন বস্তুই তখন ছাঁয়া দিবেনা। তাদের সেই কিতাবে লেখা আছে যে একমাত্র গারকাদ নামক একটি গাছ থাকবে যেটি ইহুদিদেরকে সাহায্য করবে।।

ইসরায়েল ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০ লক্ষের অধিক গারকাদ গাছ রোপণ করে ফেলবে।।

তাদের সব কিছুর প্রস্তুতি শেষ!
তারা অল্প সময়ের অপেক্ষায় আছে তাদের মাসিহা বের হবার দাজ্জাল বের হবার আগ মুহুর্তে তারা সক্রিয় হয়ে পড়বে। যেমন এখন তারা সারা বিশ্বে সক্রিয়। আর আমরা?? খাই ঘুমাই — আফসোস কখন বুঝবো আমরা?

"তারা পরিকল্পনা করে, আল্লাহও পরিকল্পনা করেন। বস্তুতঃ আল্লাহর পরিকল্পনাই সবচেয়ে উত্তম।" [ আল -আনফালঃ ৩০]

🔲 দোয়াটি ফজর এবং মাগরিবের ফরজ নামাজের পর তিনবার করে পাঠ করতে হবে। এছাড়াও প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর এবং দোয়া করার পূর্বে আল...
25/03/2024

🔲 দোয়াটি ফজর এবং মাগরিবের ফরজ নামাজের পর তিনবার করে পাঠ করতে হবে। এছাড়াও প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর এবং দোয়া করার পূর্বে আল্লাহর প্রশংসা বাক্য হিসেবে দোয়াটি পাঠ করা যাবে ইন শা আল্লাহ 💝✅

20/03/2024

৩০ দিন রোজা রাখার পর যদি জানতে পারেন আপনার একটা রোজাও কবুল হয়নি!
প্রতিদিন ১৩ ঘণ্টার বেশি না খেয়ে রোজা রাখলেন। লুকিয়েও কিছু খাননি। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে কষ্ট করেছেন, তবুও রোজা ভাঙ্গেননি।
কিন্তু, মাস শেষে যদি জানার সুযোগ থাকতো, আর আপনি জানতে পারলেন আপনার একটা রোজাও হয়নি, তখন কেমন লাগবে? রোজা রেখেছেন, সওয়াব পাননি। বিনিময়ে শুধু ক্ষুধার্তই থেকেছেন! আমাদের সমাজের অনেকেরই এমন হয়!
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন: “কত রোজাদার আছে যাদের রোজার বিনিময়ে ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই জোটে না!” [সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৬৯০]
তারা কারা? রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন: “যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তাঁর এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।” [সহিহ বুখারী: ১৯০৩]
অর্থাৎ, রমাদান মাস শুধুমাত্র উপোষ থাকার মাস না। কেবল না খেয়ে থাকলেই রোজা হবে না। রোজার সওয়াব পেতে হলে আপনাকে চরিত্রবান হতে হবে। মিথ্যা বলা ত্যাগ করতে হবে, আমানত রক্ষা করতে হবে, কাউকে গালি দেয়া যাবে না, গীবত করা যাবে না।
অথচ আমরা অহরহই এমন করি।
বাইরে কাজকর্ম করে বাসায় এসে কোনো কিছু এলোমেলো দেখলে স্বামী রাগারাগি করে, স্ত্রীকে বকা দেয়, গালি দেয়। রিক্সা ভাড়া ঠিক না করে রিক্সায় চড়ে নামার সময় ঝগড়া করে। সময় কাটানোর জন্য বন্ধুদের সাথে বসে বসে গীবত করে। রোজা রেখে মিথ্যা বলে, ঘুষ খায়।
আপনি হয়তো ভাবছেন রোজা রাখছেন। কিন্তু, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলছেন- এগুলো রোজা না, এমন রোজার আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। আল্লাহ এমন রোজা কবুল করেন না। তাহলে কীভাবে পরিপূর্ণভাবে রোজার সওয়াব পাওয়া যাবে? নিজের চরিত্রকে উন্নত করা। সচ্চরিত্রবান হওয়া।
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন: “যে ব্যক্তি তার চরিত্রকে সৌন্দর্যমন্ডিত করেছে, আমি তার জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে একটি ঘরের জিম্মাদার।” [সুনানে আবু দাউদ: ৪৮০০]

Ikhlas - ইখলাস

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলোর পথ-Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share