শহুরে গাঁ

  • Home
  • শহুরে গাঁ

শহুরে গাঁ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শহুরে গাঁ, Digital creator, Jessore, .

গ্রামকে শহরের চোখে দেখি, শহরকে গ্রামের চোখে দেখি। যা গ্রামে তাই শহরে, যা শহরে তাই গ্রামে।
শহরে বসবাস করা অনেকেই গ্রামকে একটু বেশি ব্যাকডেটেট মনে করে, আসলে বিষয়টা তেমন ন।
আবার গ্রামে বসবাস করা অনেকে শহরকে অনেক বেশি আপডেটেড মনে করে, বিষয়টা আসলে তেমনও নয়।

আপা নাকি ফিরে আসবে আরও ভয়ংকর রুপে 😇😇আমি বলিনি আপার পালিত বাহিনী এসব রটাচ্ছে।ভাবা যায় এগ্লা!
01/07/2025

আপা নাকি ফিরে আসবে আরও ভয়ংকর রুপে 😇😇
আমি বলিনি আপার পালিত বাহিনী এসব রটাচ্ছে।
ভাবা যায় এগ্লা!

Casual Shirt Size:M,L,XLPrice:550per pcsPrepad/Cash on dalivery  ready for sale.
29/06/2025

Casual Shirt
Size:M,L,XL
Price:550per pcs
Prepad/Cash on dalivery ready for sale.

কোন ঘটনা বা ব্যক্তি বিতর্কিত কাজে নেট দুনিয়ায়া ভাইরাল হলেই আমরা শুধু সেটা বা তাকে নিয়েই মাতামাতি করি। কিন্তু, আমাদের এই ...
11/04/2025

কোন ঘটনা বা ব্যক্তি বিতর্কিত কাজে নেট দুনিয়ায়া ভাইরাল হলেই আমরা শুধু সেটা বা তাকে নিয়েই মাতামাতি করি। কিন্তু, আমাদের এই পঁচন ধরা সমাজে এরচেয়ে বেশি ঘটনা-বহুল ঘটনা ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত সেগুলোর খোঁজ ক'জনে রাখি আমরা। কয়েকদিন আগেই দেশের এক তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সজ্জাদ গ্রেফতারের পরেই তার স্ত্রী'র(তামান্না শারমিন) কাড়ি কাড়ি টাকা দিয়ে তার স্বামীকে ছাড়িয়ে নেওয়ার দাম্ভিকতার ফেসবুক লাইভ ভাইরাল হলে আমরা বা আমাদের মিডিয়াগুলো এটা নিয়ে বেশ রসিয়ে রসিয়ে সংবাদ প্রচার করে।সেটা নিয়ে নেট দুনিয়া বেশ গরম ছিল কয়েকদিন।

তবে এমন তামান্না শারমিন আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে আছে। ক'জনই বা খোঁজ রাখি সেগুলোর।ঘটনা ঘটার পরেই হুঁশ হয় আমাদের। তেমনই এক তামান্না শারমিনের গল্প বলব আজকে। যার দাম্ভিকতা আর নৃশংস আচরনে তার আশে-পাশের মানুষকে চোখের পানি নিয়ে কাজে যেতে হয়, বাসায় ফিরতে হয় আবার কখনো কখনো কেউ অতিষ্ঠ হয়ে লজ্জায় অপমানে সে বাসা ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যায়। না আমি যে শারমিনের গল্প বলব তাঁর সাথে ভাইরাল হওয়া শারমিনে স্বামী সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের কোন সাদৃশ্য নেই। বরং গল্পের শারমিন সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রী'র চাইতে দাম্ভিক ও নৃশংস আচরণের দুপায়ে প্রাণী(আচরনও নৃশংস হয় সেটা এই গল্পের শারমিনের চরিত্র না দেখলে বিশ্বাই হতো না) ।

(গল্পেও ছদ্ম নাম হিশেবে শারমিন ব্যবহার করা হলো।অন্যান্য নামগুলোও ছদ্ম নাম ব্যবহার করা হলো।)

ঘটনা -১:
অন্য অনেকগুলো ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরেই ঘটনা ০১ শুরু করলাম। কারণ অন্য ঘটনা গুলো আমি এবাড়িতে আসার আগেই ঘটেছে, সেুগুলো আমি শুনেছি। আমি শুধু আমার দেখা ঘটনাগুলো তুলে ধরছি।
দ্বীন আলী এলিফ্যান্ট রোডে একটি কাপড়ের দোকানে চাকরী করে পাশা-পাশি নিজে পার্ট টাইম একটি ছোট ব্যবসা করে। থাকে পুরান ঢাকার একটি বাসার এক রুমের ফ্লাটে নিজের সাধ্য অনু্যায়ী।কয়েকদিন আগেই তার আরেকটি বাচ্চা হয়েছে। আরেকটি বললমা এ কারণে যে তার আগের একটি বাচ্চা আছে। গ্রাম থেকে দ্বীন আলীর শ্বাশুড়ি মা এসেছে নতুন নাতি হওয়ার উপলক্ষে। একরুমের বাসাতেই সবাই কষ্ট করে থাকছে এভাবেই থাকতে হয় ঢাকা শহরে রুজির জন্য আসা হাজার-হাজার পরিবারকে। এভাবে তারা মানিয়ে নিতেও অভস্ত্য। ছোট বাচ্চাটিকে নিয়ে মাঝে মাঝে রুমের বাইরে হাটতে বের হয় দ্বীন আলীর শ্বাশুড়ি। ছোট রুমে দম আটকে আসে।এভাবে মাস খানিক কেটে গেলো।কিন্তু সবকিছু আর এভাবে স্বাভাবিক চলল না। হঠাৎ একদিন নেমে এলো সেই নৃশংস শারমিনের থাবা। নাতি-নাতনিদের নিয়ে বাইরে বের হওয়াকে কেন্দ্র করে মেয়ের বাসায় সাহায্য করতে আসা বয়োবৃদ্ধ মহিলাকে নানান ভাষায় অপমান অপদস্ত করতে লাগলো শারমিন নামের দুপায়ে প্রাণীটি। মেয়ের বাসায় বেড়াতে আসা ভদ্র মহিলার দু-চোখ বেয়ে পানি পড়া ছাড়া কিছুই করার নেই। কারণ বাড়িওয়ালার অনুপস্থিতে শারমিন এ বাড়ি তার দুঃসম্পর্কের মামুর বাড়ি বলে বীর দর্পে যখন যাকে খুশি অপমান অপদস্ত এমনি শারীরিক লাঞ্ছনা করে বেড়ায়। আর বাড়িয়ালার প্রতিনিধি বা কেয়ারটেকার হিশেবে যারা এখানে
কাজ করে তাদেরতো মানুষ বলে জ্ঞান করে না।অসহায় কেয়ারটেকারের কিছুই করার থাকে না।শারমিনের দাম্ভিকতার মূল যায়গা তারা এখানকার স্থানীয় তাদের পুরান ঢাকায় ৪-৫টা বাড়ি আছে আপাতত সমস্যার কারণে এবাড়িতে উঠেছে নাহলে এমন কমা দামের বাসা ভাড়ার বাড়িতে সে প্রস্রাব করতেও আসত না।আশেপাশের সবাইকেই সে মামু, খালু পরিচয় দেয়(আসলে কি তা পরে বলছি)। যাইহোক সারাদিন পরিশ্রম করে দ্বীন আলী বাড়িতে এসে এ ঘটনা শুনে খুবই লজ্জিত হয় তার শ্বাশুড়ি মার সামনে। পরেরদিন দ্বীন আলী শারমিনের কাছে উক্ত ঘটনা জানতে চাইলে শুরু হয় নৃশংসতার দ্বিতীয় পর্ব এবার আর কথার বুলেট নয় স্বয়ং দ্বীন আলীকে শারীরিক ভবে লাঞ্চিত করে বসে বউ-শ্বাশুড়ির সামনে। লজ্জায় অপমানে আর অসহায়ত্বে দ্বীন আলীর মতো কর্মঠ শক্ত পুরুষের দাড়ি ভিজে চোখের পানি পড়তে থাকে।
দ্বীন আলী এর কোনো প্রতিকার পায় না। বরং লজ্জায় আর
অপমানে হাজারো কষ্টের মধ্যেই বাসা ছেড়ে চলে যায়। ঢাকা
শহরে বাসা পরিবর্তন করা কতটা কষ্ট এবং ব্যয়সাধ্য সেটা দ্বীন আলীর মতো মানুষেরাই বোঝে। তবুও শারমিনের অত্যাচারের চেয়ে বাসা পরিবর্তন করাই দ্বীন আলীর কাছে কম কষ্টের মনে হয়েছে।
এক দ্বীন আলী বাসা ছেড়ে চলে গেলো কিন্তু আরো অনেক দ্বীন আলী এই বাসায় রয়ে গেলো। তাদেরও জীবনেও মাঝে মাঝে এমন নৃশংসতা নেমে আসে।

ঘটনা-২:
একই বাসার আরেকটি ফ্লাটে ভারা থাকে এই বাজারেরই একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আলতাফ আলী। আলতাফ আলীর একটি ছোট কন্যা সন্তান আর তার স্ত্রীকে নিয়ে সংসার।এখানেও হানা বসায় শারমীন গং। আলতাফ আলীর ছোট্র মেয়েটার রুমের বাইরে খেলাকে কেন্দ্র করেই ঝামেলাটা বাঁধে।বাচ্চা মেয়েটার খেলার শব্দে শারমিনে ঘুমে সমস্যা হয়।এবার পুরুষটিকে কেন্দ্র করে কোন ঝামেলা করেনা। আলতাফ আলীর স্ত্রীকে বাজারে মহিলা প্রমাণ করতে শরমিন গং উঠে পরে লেগে থাকে। যেহেতু আলতাফ আলীর এটি দ্বিতীয় স্ত্রী এবং বাসায় একটু খোলামেলা পোশাক পরিধান করে সেহেতু এখানে একটু অন্যরকম চাল চালে। আলতাফ আলীর স্ত্রী সহ্য করতে না পেরে কাঁদতে কাঁদতে রুম থেকে একদিন বটি নিয়ে বের হয় তার নামে এধরণের বাজে কথা শুনে।
এবার আর রক্ষা থাকলো না শুরু হলো ভিকটিম খেলা। সাথে কেয়ারটেকার মা বাপ সহ চৌদ্দ গুষ্টি তুলে নৃশংস গালিগালাজ। কি রকম ভারাটিয়া দেখে বাসা ভারা দেয় যাদের নাকি কোনো পরিচয় নেই ঠিকানা নেই। তাদের স্টাটাসের সাথে এসব ভাড়াটিয়ার এক বাসায় থাকা যায় না। কালই এই ভাড়াটিয়াকে বের করে দিতে হবে নাহলে কেয়ার টেকারের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করে ফেলবে।
কেয়ার টেকার বাড়িয়ালাকে বিষয়টি জানায়। বাড়িয়ালা বলে এক ভাড়াটিয়ার কথায় আরেক ভাড়াটিয়াকে বের করা যাবে না। সমস্যা হয় তাদেরকে বসা পরিবর্তন করতে বলো। পরেরদিন কেয়ারটেকার এই কথা জানালে এবার শুরু হয় বাড়িয়ালাকে গালিগালাজ। বাড়িওয়ালার এতবড় স্পর্ধা তার মতো এতো হ্যাডাম ওয়ালা স্থানীয় ভাড়াটিয়াকে বাসা ছাড়তে বলার সাহস পেলো কোথায় বাড়িয়ালা।বাড়িয়ালা পারলে এখানে এসে এই কথা বলুক। প্রয়োজন হয় বাড়িয়ালা এখানে এলে তারা সবাই(তার কয়েকজন সাঙ্গপাঙ্গ আছে) মিলে বাড়িয়ালেকে দৌড়ানি দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দিবে। হাস্যকর এবং অবাস্তব সব কথাবার্তা। যাহোক আলতাফ আলীর স্ত্রীকে দৌলতদিয়ার মেয়ে এসব জনে জনে বলে বেড়াতো লাগল শারমীন। আলতাফ আলীর স্ত্রীর নাকি বাপ মা নেই। আলতাফ আলী দৌলতদিয়া থেকে তাকে বিবাহ করে নিয়ে এসেছে। এসব কথা সহ্য করতে না পেরে আলতাফ আলীর স্ত্রীর মতো প্রতিবাদি মহিলাও স্বামীকে বুঝিয়ে নিরুপায় হয়ে বাসা ছেড়ে চলে গেলো।

ঘটনা-৩:
কল্লোল ছেলেটা কাজ করে এটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। কল্লোলের স্ত্রী ও একটি সন্তান নিয়ে তাদের সংসার। সেও এসে উঠল এই বাড়িতে। উঠার কারণ হচ্ছে এবাড়িতে তার আরও দুজন পরিচিত বা আত্নীয় স্বজন থাকে। হয়তো ভেবেছে এক বাড়িতে পরিচিতদের সাথে থাকলে একটু ভালো হবে তাছাড়া ভাড়াও কম।প্রথম মাসটা ভালোই কাটলো তার।পরের মাসে গ্রাম থেকে কল্লোলের মা এলো কল্লোলের বাড়িতে বেড়াতে।ঘটনা-১ এর দ্বীন আলীর শ্বাশুড়ির ন্যায় কল্লোলের মাও তার পৌত্রকে নিয়ে মাঝে মাঝে রুমের বাইরে বের হয়। এভাবেই কাটলো কয়েকদিন। কিন্তু খুব বেশিদিন আর ছেলের বাড়িতে বেড়ানো হলো না কল্লোলের মায়ের। এখানেও হায়েনার নজর পড়েছে। নতুন কাউকে দেখলেই শারমিনের ক্ষমতার দাপট দেখাতে না পারলে শরীর ও মন কোনটাই ভালো থাকে না।কল্লোলের মা প্রতিদিনের ন্যায় পৌত্রকে নিয়ে বাইরে বের হলে তার পৌত্র অন্য বাচ্চাদের সাথে মিলে খেলতে থাকে। হঠাৎই মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কল্লোলের মাকে অকথ্য গালিগালাজ করতে থাকে। বয়োবৃদ্ধ মহিলা জবাব দিবে কি দিবে না এমন কিছু বুঝে ওঠার আগেই শারমিন তাকে শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত করতে থাকে । এবার আর দ্বীন আলীর মতো কল্লোলের বাড়ির আাসার সময় দেয়নি। তার আগেই হাতের কাজটি সেরে ফেলে বাড়িয়ালাকে কথিত মামু পরিচয় দেওয়া শারমিন। কল্লোল বাড়ি এসে মাকে লাঞ্ছনার কথা শুনে শান্ত থাকতে পারে না। তার পূর্ব পরিচিত আরো যে দুজন এ বাড়িতে ভাড়া থাকে তাদেরকে নিয়ে কেয়ারটেকারের কাছে যায়। কিন্তু অসহায় কেয়ারটেকার কিছুই করতে পারে না। কল্লোল থানায় কম্পেলেইন করার সিদ্ধান্ত নেয়। তখন আমার মাধ্যমে কল্লোল বাড়িয়ালার কাছে কম্পেলেইন করে। বাড়িয়ালা তাকে নাকি প্রতিকারের আশ্বাস দেয়। এর ভেতের কেয়ারটেকারের উপর নেমে আসে শারমিনের আজরাইল সাদৃশ্য নৃশংস আচরণ এমনকি খাওয়া অবস্থায় হাড়ি থেকে চামচ নিয়ে মারমুখী আচরণ শুরু করে কেয়ার টেকারের সাথে। কিভাবে নতুন ভাড়াটিয়া বাড়িয়ালার ফোন নম্বর পেলো কম্পেলেইন জানানোর জন্য। এখানে বলে রাখি রাড়িয়ালার নম্বর কোনো ভাড়াটিয়ার কাছেই নেই কারণ বাড়িয়ালার নিষেধ। এখানে ভাড়া দেওয়া ভাড়া উঠানো সবই করে বাড়িয়ালার নিয়োগ কৃত ম্যানেজার বা কেয়ারটেকার। টু-লেটেও কেয়ারটেকারের নম্বর।কিন্তু শারমিন এসব মানতে নারাজ এদের কোনো ঠিক ঠিকানা নেই এরা কোথা থেকে এসেছে। বিষয়টা এমন যেনো বাড়িয়ালা তার অনুমতি না নিয়ে এখানে কেয়ারটেকার নিয়োগ দিয়ে বাড়িয়ালার জীবনের সবচেয়ে ভুল কাজটি করেছে। তাই সব ঘটনার উপসংহারে কেয়ারটেকারকে অনেকদিন এর ফল ভোগ করতে হয়। কারণ শারমিন এদেরকে কেয়ারটেকার বা ম্যানেজার মানতে নারাজ। এরা হচ্ছে তার নিয়োগকৃত দারোয়ান কাজের লোক বিনা সার্ভিস চার্জের।
যাইহোক শেষমেশ কল্লোল কোনো প্রতিকার'তো পেলোই না বরং শারমিনের দাপট এ বাড়িতে আরো বেড়ে গেলো কারণ বাড়িয়ালার কাছে কম্পেলেইন দেওয়ার পরও কোন এক দৈব কারনে শারমিনের কিছুই হয়নি। এটি শারমিন বুঝতে পেরে আরো কয়েকগুণে বেপরোয়া হয়ে উঠল বাসায়। কল্লোল তাই নিজের মায়ের অপমান সহ্য করতে না পেরে রোজার মাসে ঈদের আগেই বাসা ছেড়ে বউ,বাচ্চা আর মাকে নিয়ে চলে গেলো অন্যত্র।হয়তো ঈদ খরচের টাকা দিয়ে বাসা পরিবর্তন করেছে। আমিও তার মুখোমুখি হইনি আর।আমি জানি সন্তান যখন জানে তার মাকে কেউ মেরেছে তার কোনো বিচার হচ্ছে না তার মতো অসহায় এই পৃথিবীতে আর কে আছে?

ঘটনা-৪:
নারীদের এগিয়ে যাওয়ার পথে নারীরই সবচেয়ে বেশি বাধা বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে এতোদিন শুনেছি এখন সেটা দেখছি। আবার এক হাতে তালি বাজে না প্রবাদটি যে মিথ্যা সেটা এই দুপায়ে প্রাণী শারমিনকে না দেখলে বুঝতম না। এবার এক অসহায় নারীর পেছেনে লেগেছে এই শারমিন নামের ইতর প্রজাতির প্রাণীটি। যেকোন কারণে মাসখানেক আগে স্বাীমীর সাথে ঝালেলা সৃষ্টি হওয়ায় স্বামী তাকে রেখে রাগ করে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। হয়তো আবার চলেও আসবে। কিন্তু এর ভেতরে এই মহিলার পেছনে লাগা শুরু করেছে শারমিন। এক মেয়ে নিয়ে এমনিতেই সমস্যায় পড়েছে আসহায় মহিলাটি অন্যদিকে শারমিন তাঁর চরিত্র নিয়ে বাজে কথা রটিয়ে বেড়াচ্ছে। এবং ম্যানেজারকে হুকুম দিচ্ছে গার্ডিয়ানলেস এই মহিলাকে বাসা থেকে বের করে দিতে..............
তবে জানিনা শেষে কি হবে হয়তো এই মহিলাও কেঁদে কেটে মেয়েকে নিয়ে অন্য কোথাও চলে যাবে আর শারমিন এই বাড়িতে থেকে যাবে কোনো দৈব ক্ষমতাবলে। ভাইরাল না হওয়া শারমিনরা এভাবেই গ্রাস করে রাখে সমাজটাকে।

কি হবে কিছুই জানিনা তবে আমি অলরেডি এখান থেকে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি। আমি কেনো চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি? এতক্ষণ তো ভাড়াটিয়াদের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা বললাম আমার সাথে ঘটানাগুলো নাই-বা বললাম।

(পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম তারা পুরান ঢাকার স্থানীয় কেউ না। শারমিন নামের মহিলাটির আদি বাড়ি ঢাকার প্বার্শবর্তি জেলায়।আর তার হতভাগা বেকার স্বামীর বাড়ি ঢাকা বিভাগের আশে পাশেই না। বরং পুরান ঢাকায় তাদের কোন বাড়িও নেই। পুরোটাই টিকে আছে ফাপরের উপরে। অথচ আমি আমি এই তিনটা বছর পুরান ঢাকার মানুষকে এদেরকে দিয়ে বিচার করে আসছি।)

Address

Jessore

Telephone

+8801706549049

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শহুরে গাঁ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শহুরে গাঁ:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share