Othoy Fashion creation

  • Home
  • Othoy Fashion creation

Othoy Fashion creation Raicecourse, Cumilla,bangladesh

15/07/2025

৩০ পেরোনো মেয়েরা একটা কঠিন রোগে ভোগে!!

বয়ঃসন্ধি এর মত ত্রিশের পরের জীবনেরও একটা নাম থাকা উচিত।বুড়িও না, আবার ছুঁড়িও না, অদ্ভুত একটা বয়স। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সংসারি ছয়/সাত বছর ধরে। দুই-তিন সন্তানের মা হলেও মনের ভেতরকার কিশোরীটা কোথাও যেন রয়ে যায়। সেই মনের কিশোরীটাকে অবদমনের ক্লান্তিকর প্রচেষ্টা সবসময়। কারন, পরিবেশ পরিস্থিতির কাছে ছুঁড়ি হয়ে থাকাটা নিছক হাস্যকর।

যা পাওয়ার ছিল, আর যা পাওয়া হয় নাই, মনটা সেই হিসেব নিয়ে বসে না চাইতেও। কত ব্যস্ত থাকা যায়, সংসার, রান্নাবান্না, কিংবা অফিসে? দিন শেষে না পাওয়া গুলো কেমন যেন খোঁচাতে থাকে, দিন শেষে মনেহয় কেউ থাকুক, কেউ শুনুক, মনের সব কথা, কোন জাজমেন্ট ছাড়া। এদিকে সংসার, বাচ্চাকাচ্চা করতে করতে জীবনটা বন্ধুহীন হয়ে যায়, সবাই যার যার জীবনে ব্যস্ত কিংবা ত্রিশ পেরোনো তারাও ব্যস্ততার নাটকই করছে।

ত্রিশ পেরোনো মেয়েরা একটা কঠিন রোগে ভোগে। নস্টালজিয়া! কারনে অকারনে শুধু পুরনো কথা মনেহয়। ফেলে আসা শৈশব, তারুন্যের চঞ্চল মন, স্কুল, কলেজ, ভার্সিটির সোনালি দিনগুলো, তার সাথে প্রথম দেখা, কখনও না ফুরানো কত গল্প, বৃষ্টি বিলাস, যে কিছু সময়ের জন্য নিজের হয়েছিল, যে কস্ট দিয়েছিল, কিংবা না চাইতেও যাকে কষ্ট দিতে হয়েছিল, সব মনে পড়ে যায় সময়ে অসময়ে। রাতের বেলা সব কাজ সেরে আয়নার সামনে দাঁড়ালে বড় অসুন্দর মনেহয় নিজেকে। চুল পড়ে অর্ধেক, মুখে বলিরেখারা সবে আঁকিবুকি শুরু করেছে, এক সময়ের মেদহীন শরীরটা স্বপ্নের মত লাগে, পেটে স্ট্রেচ মার্কের দাগ, সব মিলিয়ে ভীষণ অনাকর্ষণীয় লাগে নিজেকে। সেই বিষণ্ণতা ঢাকতেই হয়ত শাড়ি-গয়নায় মেতে থাকতে চাওয়া মেয়েদের।

জীবনের অর্ধেকটা পার করে এসে ত্রিশ পেরোনো মেয়েদের দুর্নিবার প্রেমের ইচ্ছা জাগে। নাহ, প্রেম করার জন্য প্রেম না। মনেহয় কেউ থাকুক, কেউ শুনুক সব কথা, আবার কারো আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে মন চায়। মনটা আবার সব নতুন করে শুরু করতে চায়। মন নতুন কাউকে চায়না, পুরাতন মানুষটাকেই আবার নতুন করে চায়। আবার তার চোখের তারা হয়ে থাকার বড় সাধ হয়। সংসার, বাস্তবতা সব অস্বীকার করতে চায় মনটা মাঝে মাঝেই।

ত্রিশ পেরোনো মেয়ের বাবা-মায়ের কথা খুব মনে পড়ে। সেই জীবনটা খুব মনে পড়ে। প্রতিনিয়ত। অনেকের বাবা, মা হয়তো এতদিনে আল্লাহর কাছে, যাদের আছে, কাছে-দূরে। যা করতে ইচ্ছা করে, তাঁদের জন্য চাইলেই করা যায় না। শুধু মেয়ের বাবা-মা বলে অধিকারবোধ সীমিত করে রাখতে হবে ব্যাপারটা খুব ভাবায়। নিজের সন্তানকে আঁকড়ে অন্যরকম সমাজের প্রত্যাশা করে ত্রিশ পেরোনো মন।

ত্রিশ পেরোনো মেয়ে বিয়ে করেনি? বাচ্চা হয়নি? ডিভোর্সি? শুভাকাংখির অভাব নেই। অথচ এই ত্রিশ পেরোনো মেয়ের বাচ্চা হবার পর তার মনের খবর কেউ রাখে না। বিয়ের পর মেয়েটা কিভাবে এডজাস্ট করছে নতুন সংসারে কে কবে জিজ্ঞেস করে!

আজকাল নতুন শ্লোগান, মেয়েদের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্ডিপেন্ডেন্সের। ত্রিশ পেরোনো মেয়েটা বুঝে যায়, এই ইন্ডিপেন্ডেন্সের সাথেও অনেক কিছু হারাতে হয়। সময় অথবা অর্থ, যে কোন একটাই পাওয়া যায়। আর শুধু ফাইন্যান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট হলেই কি সমাজ ইন্ডিপেন্ডেন্স দেয়? মেয়েরা কখনই সমাজের দাসত্ব থেকে পুরোপুরি বের হতে পারে না।

ত্রিশ পেরোনো মেয়েটার মাঝে মাঝেই খুব একা থাকতে মন চায়। নিজের মত করে, নিজের জন্য। পরমুহূর্তেই সন্তানদের জন্য মন কাঁদে। মায়েরা সবচেয়ে ভয় পায় মৃত্যু। শত অভিমানেও সে বেঁচে থাকতে চায়, তার সন্তানদের জন্য। অন্তত যতদিন সন্তানদের জীবনে তার প্রয়োজন আছে ততদিন। চিৎকার করে কাঁদতে বড় সাধ হয়, সেই কান্না কেউ শুনতে পাবেনা, এমন জায়গা খোঁজার অভিযানেই মনেহয় জীবনটা পার হয়ে যায়।

ত্রিশের কাছে এসে মেয়েদের সবুজ মনটা আস্তে আস্তে নীল হতে শুরু করে, প্রথমে, হাল্কা, তারপর আস্তে আস্তে গাঢ় হয়। এক সময়, বেশি কথা বলা মেয়েটা চুপচাপ হয়ে যায়, মেনে নিয়ে বেঁচে থাকা শিখে যায়। পান থেক চুন খসতেই যে মেয়ের চোখের পানি, নাকের পানি এক হয়ে যেত, তার নিঃশব্দ কান্না খুব কাছের না হলে কেউ টের পায় না। ত্রিশ পেরোনো মেয়েগুলো ব্যালেন্স করতে করতে নিজেদের কথা ভুলে যায়। ভুলে যায় কি করলে ভালো লাগবে, ভুলে যায় মনটা কি চায়।

ত্রিশ পেরোনো শরিরটাও আগের মত সাপোর্ট দেয় না। দুই/তিনবার করে আট/নয় দিন না, নয় মাস পেটে রাখা সহজ নয়। অপারেশনের এর ধকল, মেরুদন্ডে দেয়া ইঞ্জেকশন শরিরটাকে অকেজো করে দেয়। ভাঙ্গা কোমর নিয়ে দিব্যি রান্নাবান্না, বাচ্চার দেখাশোনা, ঘরের-বাইরের কাজ, জার্নি সব করে যায়। সবার বাসায়ই বয়ঃজেষ্ঠ কেউ না কেউ থাকেন, অসুস্থ। তাঁদের অসুস্থতার কাছে নিজের কষ্ট গুলো নস্যি ভেবেই মেয়েগুলা কষ্ট সহ্য করে। কিংবা কে কি ভাবল সেই চিন্তা। পুরো পরিবারের খেয়াল রাখা মেয়েটাও চায় কেউ বলুক, আজকে কেমন আছো?তুমি অনেক কষ্ট করো। তোমার মনটা কেমন আছে আজ? অথবা মলিন দেখাচ্ছে, কি হয়েছে?

ত্রিশ পেরোনো মেয়ের মন চায় কারো উপর দাবী খাটাতে অথচ ত্রিশ পেরোলেই সে বুঝতে পারে, মেয়েদের কারো উপর দাবী রাখতে নেই। ত্রিশ পেরোনো মেয়েগুলো যত্ন চায়, তারা চায় কেউ তার মনের যত্ন করুক…

10/07/2025

🔥নিজের পারসোনালিটি নিজেকে ধরে রাখতে হবে তার জন্য,,,

দুইটা জিনিস মনে রাখবেন!!!!!

(১) স্ট্রং পারসোনালিটি

☞কোন ব্যক্তির কথায় থেমে যাওয়া জীবন না! কারন শক্ত পারসোনালিটি থাকলে কষ্ট পাওয়া যাবেনা কারো কথায়!!

☞একবার ব্যর্থ হলে বসে যাওয়া লাইফ না। অপশন থাকলে দেখিয়ে দেয়াই লাইফ!!

☞ মানুষের কথায় কান্না করে নয়! চুপ থেকে পরিশ্রম করে জিতে দেখানোই জীবন, যা দেখে মানুষের চোখে তাক লেগে যাবে!!!

(২) সেল্ফ রেস্পেক্টঃ

☞ কেউ আপনাকে একবার ignore করলে তাকে পাঁচবার ingore করবেন এটাই self respect। মনে রাখবেন, আপনি এই পৃথিবীতে এক পিস!!

☞ কেউ আপনার পজিশন নিয়ে খোটা দিলে, আপনি টপ পজিশনে গিয়ে তাকে দেখিয়ে দিবেন এটাই জীবন !!

☞ কেউ তোমার জীবন থেকে চলে গেলে তাকে দরজা অবধি এগিয়ে দিয়ে এসো! এমন ভাবে দরজাটা আটকিয়ে দিয়ে, নিজেকে সফলতার চূড়ায় নিয়ে যাবে যেন সে তোমার সাফল্য দেখে আফসোস করে !!
ওখানেই স্বার্থকতা !!

কে কি বলল এই জিনিস থেকে বের হয়ে আসেন, মুখ বুঝে সহ্য করুন, আর মনে মনে শপথ করুন, যে বা যারা আপনাকে নিয়ে ঠাট্ট-বিদ্রুপ করছে, তাদের উচিত জবাব দিন, আপনার সফলতা কে কাজে লাগিয়ে, ইনশাআল্লাহ আপনি পারবেন!

সংগৃহীত পোস্ট।
#শিক্ষা_ও_তথ্য_কেন্দ্র।

06/07/2025

এক স্বামী তার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল, বিয়ে করলে একজন মানুষের কি হারায়, আর কিই বা তার লাভ?

স্ত্রী মুচকি হেসে বলল, একজন পুরুষ বিয়ের পর তার একাকিত্ব, ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নেবার স্বাধীনতা আর চিন্তা না করে কাজ করার ক্ষমতা হারায়। বিনিময়ে সে তার জীবনে একজন সঙ্গী পায়, তার সন্তানের মা পায়, এবং এমন একটি ঘর পায় যা তাকে স্থিরতা দেয়।

স্বামী কিছুটা অবাক হয়ে বলল, এটুকুই? সে সুখ পায় না?

হাসিমাখা মুখে স্ত্রী উত্তর দিল, সুখ আমাদের নিজেদের কাছেই থাকে! যদি বিয়ে মানে আমরা সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেওয়া বুঝি, তাহলে আমরা সুখী হব। আর আমরা যদি এটাকে স্বাধীনতা নষ্ট হওয়া হিসেবে দেখি, তখন আমরা অসুখী হব।

স্বামী একটু চিন্তা করে জিজ্ঞেস করল, তুমি আমাকে বেশি ভালোবাসো, না তোমার সন্তানদের?

স্ত্রী দ্বিধা ছাড়াই উত্তর দিল, অবশ্যই বাচ্চাদের।

স্বামী কৌতূহল নিয়ে জিজ্ঞাসা করল, কেন?

স্ত্রী জবাব দিল, কারণ তারা আমার অংশ, তারা আমার রক্ত এবং আমার আত্মা।

স্বামী মৃদু হেসে বলল, আর আমি?

স্ত্রী বললো, তুমি আমার এই যাত্রার সঙ্গী, কখনো তুমি আমাকে আনন্দ দাও, আর কখনো কষ্ট!

এই সংলাপ শেষে স্বামী বসে বসে ভাবছে, আসলেই কি দাম্পত্য সম্পর্ক ত্যাগের ওপর গড়া? এবং এই ত্যাগ কি সবসময় পুরস্কৃত হয়?

বাস্তবতা হলো সংসারে নারীর ভূমিকা কেউ মূল্যায়ন করে না। যদিও একটি পরিবার তাকে ঘিরেই আবর্তিত হয়। সে নীরবে জীবনের সব বোঝা বহন করে আর দিনশেষে ক্লান্ত শ্রান্ত মুখে হাসি ধরে রাখে। এবং যখনই পরিবারে কোনো সমস্যা হয়, সবাই তার দিকেই অভিযোগের আঙুল তোলে।

বাচ্চা আঘাত পেলে বলে মা তার দায়িত্ব পালন করে না। বাচ্চা কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করলে বলে মা তাকে সঠিক শিক্ষা দেয়নি। স্বামী অসুস্থ হলে বলে স্ত্রী তার দিকে খেয়াল রাখে না।

কিন্তু সত্যিটা হল একজন নারী একটি মহান ভূমিকা পালন করে। সে আসলে একটি বিদ্যালয়, কিংবা তার চেয়েও বেশি কিছু! সে সেই ডাক্তার যে ক্ষত সারিয়ে ফেলে, সে সেই নার্স যে রাত জেগে যত্ন নেয়, সে সেই শিক্ষক যে মূল্যবোধ সৃষ্টি করে। সে এমনই এক লাইব্রেরি যেখানে আছে জীবনের জ্ঞান, সেই জ্ঞান হৃদয় দিয়ে স্পন্দিত হয়!

প্রত্যেক নারীকে আমার আন্তরিক অভিবাদন যারা নিষ্ঠার সাথে তাদের সংসারের দায়িত্ব পালন করেন, যারা অন্যদের জন্য নিজের আরাম আয়েশ সুখ শান্তি বিসর্জন দেন, যারা শত চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও তার চারপাশের মানুষগুলোর মুখে হাসি ফোটান।

হে নারী, তুমি একবার হাসো প্রাণ খুলে এবং নিজেকে নিয়ে গর্বিত হও। তুমি প্রজন্ম সৃষ্টিকারী, পৃথিবীর শক্তি ও ভালোবাসার উৎস।
Collected

Eid Mubarak
31/03/2025

Eid Mubarak

28/03/2025

Good night

25/03/2025

একজন কর্মজীবী মা মানে একই সঙ্গে দুটি পূর্ণকালীন দায়িত্ব পালন করা—একদিকে পেশাগত জীবন সামলানো, অন্যদিকে পরিবার ও ঘরের দায়িত্ব পালন করা। প্রতিটি সকাল শুরু হয় নানা কাজের মাধ্যমে—সন্তানদের জন্য নাশতা তৈরি, তাদের স্কুলের জন্য প্রস্তুত করা, ঘর গোছানো, এবং দিনের জন্য সবকিছু গুছিয়ে নেওয়া। এরপর শুরু হয় কর্মস্থলের দৌড়ঝাঁপ—দিনভর কাজ, দায়িত্ব পালন, মিটিং, লক্ষ্য পূরণের চাপ। কিন্তু অফিসের কাজ শেষ হলেই বিশ্রামের সময় আসে না; বরং নতুন করে ঘরের দায়িত্ব শুরু হয়।

একজন মা কাজ করেন নিজের পরিবারকে ভালোভাবে গড়ে তোলার জন্য—তিনি চান তার সন্তানদের জন্য আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে, তাদের একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ দিতে, এবং পরিবারকে স্বচ্ছলভাবে পরিচালনা করতে। শুধুমাত্র মৌলিক চাহিদা—খাদ্য, আশ্রয়, শিক্ষা—পুরণ করাই তার লক্ষ্য নয়; তিনি চান সন্তানদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করতে, যাতে তারা উন্নত শিক্ষা, ভালো চিকিৎসা ও জীবন গঠনের সঠিক অভিজ্ঞতা পায়।

অনেক মায়ের জন্য কাজ করা শুধুমাত্র আয়ের মাধ্যম নয়, এটি স্বাধীনতা, আত্মনির্ভরশীলতা এবং আত্মসম্মানের প্রতীক। তিনি চান তার সন্তানরা দেখুক যে কঠোর পরিশ্রম, ধৈর্য, এবং সংকল্পই সফলতার চাবিকাঠি। কখনও কখনও তিনি বাধ্য হয় কাজ করতে, সংসার চালানোর জন্য, ভবিষ্যৎ নিরাপদ করার জন্য। আবার কখনও তিনি নিজের পেশাগত দক্ষতা ও স্বপ্ন পূরণের জন্যও কাজ চালিয়ে যান, পরিবার ও ক্যারিয়ার দুটিকেই সামঞ্জস্য রেখে এগিয়ে যেতে চান।

তাদের দরকার শুধু একটু ভালোবাসা, একটু প্রশংসা, আর মানসিক সমর্থন। প্রতিদিন ক্লান্ত শরীরে, হাজারো দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে একজন কর্মজীবী মা যখন ঘরে ফেরে, তখন তার চাওয়া খুব সামান্য—কেউ যদি শুধু বলে, “তুমি অনেক কষ্ট করো, আমরা তোমাকে ভালোবাসি।” এই ছোট্ট কথাগুলোই তার দিনের সব ক্লান্তি দূর করে দিতে পারে।

একজন মা একসঙ্গে সংসার ও কাজ সামলানোর লড়াইয়ে প্রতিনিয়ত নিজেকে বিলিয়ে দেন, নিজের চাওয়াগুলো ভুলে যান, শুধু পরিবারটাকে সুন্দরভাবে আগলে রাখার জন্য। তবু সমাজ অনেক সময় তাকে বুঝতে চায় না, বরং তার অভিভাবকত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে। কিন্তু সত্যটা হলো—তিনি যা করেন, তা নিঃস্বার্থ ভালোবাসারই একটা রূপ।

আসুন, আমরা তাদের support করি, কারণ একজন মায়ের ত্যাগকে সম্মান জানানো মানে শুধু তাকে ভালোবাসা দেওয়া নয়, বরং একটা পরিবার, একটা ভবিষ্যৎকে আরও সুন্দর করে তোলা। Judge না করে পাশে থাকি, একটু কদর করি—তাতেই তার পথচলা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

©️Sajia Tonny

With ব্যস্ত রান্নাঘর – I just got recognised as one of their top fans! 🎉
24/03/2025

With ব্যস্ত রান্নাঘর – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

চাকমা রাজা
21/03/2025

চাকমা রাজা

With IB Technology – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉
18/03/2025

With IB Technology – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉

With Thoughts of Shams – I just got recognised as one of their top fans! 🎉
16/03/2025

With Thoughts of Shams – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

Address

Racecourses

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Othoy Fashion creation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Othoy Fashion creation:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share