Tahmid Nabil

Tahmid Nabil Nobody is Thinking About You ⏳
(3)

ভুল খুঁজে বের করুন..!
06/08/2025

ভুল খুঁজে বের করুন..!

Notice
04/08/2025

Notice

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট গল্প, মাত্র ৬ শব্দের..!সবচেয়ে ছোট গল্পগুলোর মধ্যে বিখ্যাত একটি হলো আর্নেস্ট হ্যামিংওয়ের গল্পটি। মাত্র...
04/08/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট গল্প, মাত্র ৬ শব্দের..!

সবচেয়ে ছোট গল্পগুলোর মধ্যে বিখ্যাত একটি হলো আর্নেস্ট হ্যামিংওয়ের গল্পটি। মাত্র ছয় শব্দের গল্প। গল্পটা প্রায় সকলেরই জানা।

হ্যামিংওয়ে গল্পটা লিখেছিলেন বাজি ধরে। এখন মনে প্রশ্ন জাগছে নিশ্চয়ই! কার সঙ্গে বাজি ধরেছিলেন হ্যামিং? প্রচলিত আছে বাজি ধরেছিলেন অপর দুই মহারথীর সঙ্গে।

এক গ্রীষ্মে বোটে করে মাছ ধরতে গিয়েছেন তিনজন। হ্যামিংওয়ে, ফিদেল কাস্ত্রো আর চে গুয়েভরা। অনেকক্ষণ বড়শি নিয়ে বসে থেকেও কোনো মাছের দেখা না পেয়ে বিরক্ত হয়ে উঠছেন সবাই। বিরক্তি কাটাতে চে গুয়েভরা বললেন- আরে ধূর! মাছে খায় না তো কী হয়েছে? আমরা তো খেতে পারি।

বলতে বলতে তিনি স্ন্যাক্সের প্যাকেট খুলে খাওয়া শুরু করলেন। হ্যামিংওয়ে আর ক্যাস্ত্রোই বা আর বসে থাকবেন কেন। খাওয়া শুরু করলেন তারাও। খেতে খেতে ফিদেল কাস্ত্রো হ্যামিংওয়েকে বললেন- তা কী এমন গল্প লেখো? এখন একটা গল্প লিখে দেখাও তো। হ্যামিংওয়ে বললেন- এখন? এই মাঝ নদীতে গল্প লিখব কী করে? নোটবুক খাতাপত্র তো সব রেখে এসেছি।

চে গুয়েভরা তখন খাওয়া শেষে টিস্যু পেপারে হাত মুছছিলেন। হাত মোছা বন্ধ করে তিনি টিস্যু পেপারটা হ্যামিংওয়ের দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেন- এই নাও টিস্যু পেপার। ইচ্ছে থাকলে এখানেও লেখা যায়। হ্যামিংওয়ে হাত বাড়িয়ে টিস্যু পেপারটি নিলেন। খাওয়া বন্ধ করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলেন নদীর শান্ত স্বচ্ছ জলের দিকে। তারপর লিখলেন ছয়টি শব্দ।

এই ছয়টি শব্দ পরবর্তীতে পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত ক্ষুদ্র ছোট গল্প হয়ে গেল। তিনি লিখলেন- 'ফর সেল, বেবিস সুজ,নেভার ওরন।' অর্থ্যাত্‍, 'বিক্রির জন্য, শিশুর জুতো, ব্যবহৃত নয়'।

গল্পটির ভাবার্থ এইরকম- বাচ্চার জন্য জুতো কেনা হয়েছিল। তবে সেই বাচ্চাটি পৃথিবীর আলোই দেখেনি। মায়ের গর্ভেই শিশুটির মৃত্যু হয়। ছয় শব্দে গর্ভে মারা যাওয়া শিশুর জন্য মায়ের অনুভূতি! এ ধরণের গল্পকে বলা হয় 'ফ্ল্যাশ ফিকশন' বা অণুগল্প। মাইক্রো শর্ট স্টোরি নামেও ডাকা হয় এসব গল্পকে। গল্পটি দারুণ পছন্দ হলো ফিদেল কাস্ত্রো এবং চে গুয়েভরা দু'জনেরই। ক্যাস্ত্রো সঙ্গে সঙ্গে ১০ ডলার বের করে বকশিশ দিলেন হ্যামিংওয়েকে।

তবে এই গল্পটার রচনা নিয়ে আরো একটি গল্প চালু আছে। হ্যামিংওয়ে একদিন তার অফিসের ছয় কলিগের সঙ্গে গল্প করছিলেন। হঠাত্‍ তিনি বললেন- মাত্র ছয় টি শব্দ দিয়ে তিনি একটি চমত্‍কার গল্প লিখতে পারবেন। তার কলিগরা হেসেই উড়িয়ে দিলো। বললো, ঠিক আছে। ১০ ডলারের বাজি। হ্যামিংওয়ে গল্পটা লিখলেন এবং বাজিতে জিতে গেলেন।

মার্কিন সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে ১৯৫৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছিলেন। তিনি সাতটি উপন্যাস, ছয়টি ছোট গল্প সংকলন এবং দুটি নন ফিকশন গ্রন্থ প্রকাশ করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর আরো তিনটি উপন্যাস, চারটি ছোট গল্প সংকলন এবং তিনটি নন-ফিকশন গ্রন্থ প্রকাশ হয়েছিল। তার প্রকাশিত গ্রন্থের অনেকগুলোই আমেরিকান সাহিত্যের চিরায়ত বা ক্লাসিক গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়।

পৃথিবীর আরেকটি ক্ষুদ্রতম গল্প বা ফ্ল্যাশ ফিকশনের কথা জানেন কি? ‘নক’ নামের এ গল্পটির লিখেছিলেন ফ্রেড্ররিক ব্রাউন। এটি এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ভূতের গল্প। এ গল্পের লেখক ফ্রেড্ররিক ব্রাউনও ছিলেন আমেরিকান। গল্পটি নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছা করছে? গল্পটি হলো-

'দ্য লাস্ট ম্যান অন আর্থ সেট আ রুম। দেয়ার ওয়াজ আ নক অন দা ডোর'। এর অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, পৃথিবীর সর্বশেষ মানুষটি একাকী একটা রুমে বসে আছেন। হঠাত্‍ কে যেন তার দরজায় নক করল।

লাইনটি পড়তে পড়তে আপনার মনে হয়তো অনেক প্রশ্নের উদয় হয়েছে? ভাবছেন পৃথিবীর শেষ মানুষ… তাহলে দরজায় নক করলে কে? এজন্যই এই লাইন দুটি জায়গা করে নিয়েছে ছোট গল্পের তালিকায়।

03/08/2025

এক শব্দে নিজেকে বর্ণনা করুন!😌

🤲🤲
01/08/2025

🤲🤲

জীবন সব সময় সরল পথে চলে না। কখনও কখনও এমন সময় আসে, যখন আপনি একদম নির্দোষ, তারপরও চারপাশের পরিস্থিতি, মানুষ আর ঘটনাগুলো এ...
01/08/2025

জীবন সব সময় সরল পথে চলে না। কখনও কখনও এমন সময় আসে, যখন আপনি একদম নির্দোষ, তারপরও চারপাশের পরিস্থিতি, মানুষ আর ঘটনাগুলো একের পর এক আপনার বিপক্ষে চলে যায়। এই সময়গুলো এতটাই হতাশাজনক যে মনে হয়, যেন গোটা দুনিয়া আপনার বিরুদ্ধে ষ'ড়য'ন্ত্র করছে।

এই সময়েই প্রকৃত ধৈর্য, সহ্যশক্তি আর মানসিক শক্তির পরীক্ষা হয়। আপনাকে দো'ষারো'প করা হতে পারে এমন কিছুর জন্য, যা আপনি করেননি। আপনার চরিত্র, বিশ্বাস, এমনকি ইচ্ছার সত্যতাও প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, অনেক সময় আপনাকে খুব কাছের মানুষরাও বুঝতে চায় না, বরং পরিস্থিতিকে আরও কঠিন করে তোলে।
তবে এমন কঠিন সময়ই মানুষকে সবচেয়ে বেশি শিক্ষা দেয়। এই দুঃসময় আপনার সহ্যশক্তিকে বাড়ায়, আপনার চুপ করে থাকা শেখায়, এবং আপনাকে ভরসা করতে শেখায়—নিজের ওপর, আর সৃষ্টিকর্তার ওপর। কারণ, সত্য একদিন ঠিকই প্রকাশ পায়।

পরিশেষে, মনে রাখতে হবে—আপনি যদি সত্যের পক্ষে থাকেন, তবে অন্ধকার যতই দীর্ঘ হোক, আলো একদিন ঠিকই আসবে। এই সময়টা পার করতে হয় মাথা ঠান্ডা রেখে, নিজেকে হারিয়ে না ফেলে। কারণ, ঝড় যতই তীব্র হোক না কেন, সূর্য আবার ঠিকই উদয় হয়।

Big shout out to my new rising fans! Alex Zandra, Sumaiya Farin Era, MdLutfor Rahman, Najifa Nurin
01/08/2025

Big shout out to my new rising fans! Alex Zandra, Sumaiya Farin Era, MdLutfor Rahman, Najifa Nurin

LinkedIn একটি পেশাদার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (professional social media platform), যেখানে মানুষ তাদের চাকরি, ক্যারিয়ার ...
31/07/2025

LinkedIn একটি পেশাদার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (professional social media platform), যেখানে মানুষ তাদের চাকরি, ক্যারিয়ার এবং ব্যবসায়িক সংযোগ (networking) তৈরি ও পরিচালনা করতে পারে।

🔍 মূলত LinkedIn কী কাজে লাগে?

1️⃣ প্রোফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করা
আপনি আপনার শিক্ষা, কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সনদ (certifications) উল্লেখ করে একটি পেশাদার প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন — অনেকটা CV বা Resume-এর মতো।

2️⃣ চাকরি খোঁজা ও আবেদন করা
বিভিন্ন কোম্পানি LinkedIn-এ চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেয়। আপনি সেগুলোতে সরাসরি আবেদন করতে পারেন।

3️⃣ নেটওয়ার্ক তৈরি করা
আপনার সহকর্মী, শিক্ষক, বন্ধু বা অন্যান্য পেশাদার ব্যক্তিদের সাথে সংযোগ (connection) তৈরি করতে পারেন, যেটা ভবিষ্যতে কাজের সুযোগ বা রেফারেন্সে সাহায্য করতে পারে।

4️⃣ ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি করা
আপনি যদি নিয়মিত পোস্ট করেন, অর্জন শেয়ার করেন বা পেশাগত বিষয়ে লেখেন, তাহলে আপনি নিজের ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারবেন।

5️⃣ বিজনেস ও মার্কেটিংয়ের জন্য
বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান LinkedIn ব্যবহার করে নিজেদের প্রচার করে, B2B (Business to Business) ক্লায়েন্ট খোঁজে, এবং প্রোডাক্ট/সার্ভিসের মার্কেটিং করে।

🧠 কারা ব্যবহার করে?
চাকরি খুঁজছেন যারা
ছাত্রছাত্রী ও সদ্য পাস করা গ্র্যাজুয়েট
HR ও রিক্রুটাররা
উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা
কর্পোরেট পেশাজীবী

২৭ বছর বয়সে যখন চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়সী কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শু...
29/07/2025

২৭ বছর বয়সে যখন চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়সী কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে।

প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা- যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী।এটা যেনে নিন । ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তাই যদি হতো, তবে গাধা হতো বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা ৷ আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আপনি বাড়তি কী করলেন, সেটাই ঠিক করে দেবে, আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি। শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।

নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন, উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন। শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না। কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না। সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না, বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।

স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না, সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক। যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি, সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না, সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে। সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন, কী পারেন না, এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না ৷

সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? সবাই বলছে, আপনার লাইফটা শেষ? আমি বলি, আরে! আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি। আপনি কতদূর যাবেন, এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে? লাইফটা কি ওদের নাকি আপনার? আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন? যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন, আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর। শুধু ('ওহ শিট ' 'সরি বেবি ' 'চ্যাটিং ডেটিং') দিয়ে জীবন চলবেন না। আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট, তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন। যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন, ঘোরাঘুরি করেন, সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?

একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে। তখন আপনাকে যা যা করতে হবে, সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভালো বই পড়তে হয়, কিছু ভালো মুভি দেখতে হয়, কিছু ভালো মিউজিক শুনতে হয়, কিছু ভালো জায়গায় ঘুরতে হয়, কিছু ভালো মানুষের সাথে কথা বলতে হয়, কিছু ভালো কাজ করতে হয়! জীবনটা শুধু হাহা-হিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য
নয়। একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে, তখন দেখবেন, পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, যাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয় । এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না ।

আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন, তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত, সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন । এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন। জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন, যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না, এটাই স্বাভাবিক। এটা মেনে নিন । মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময় ! কষ্ট করুন, লক্ষ্য ঠিক রাখুন, ব্যর্থ হবেন কিন্তু থামবেন না, এগিয়ে যান-- ১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০ টা শিক্ষা নিন, তারপর সফলতা পান।

27/07/2025

আসসালামু আলাইকুম
আমার সাথে যুক্ত কে কোন বিষয় নিয়ে নিজেকে এক্সপার্ট করে গড়ে তুলছেন কমেন্টে জানিয়ে যাবেন।
ধন্যবাদ

নিজেকে বদলে ফেলো—স্বপ্নের জন্য, নিজের জন্য, নিজের ভেতরের শান্তির জন্য।কিন্তু কারো পছন্দ, অভিমান, অপছন্দ বা দাবি মেটাতে গ...
27/07/2025

নিজেকে বদলে ফেলো—স্বপ্নের জন্য, নিজের জন্য, নিজের ভেতরের শান্তির জন্য।
কিন্তু কারো পছন্দ, অভিমান, অপছন্দ বা দাবি মেটাতে গিয়ে নিজেকে মুছে ফেলো না।

কারো জন্য নিজের হাসি হারিয়ে ফেলা কোনো ভালোবাসা না—
যেখানে তুমি ঠিক যেমন আছো, সেটাই কাউকে খুশি রাখতে না পারে,
তাহলে সেটা তোমার সমস্যা না, ওদের বোঝার অভাব।

তুমি যেমন—তাই সুন্দর।
তোমার সরলতা, তোমার জেদ, তোমার আবেগ—এই সব মিলেই তুমি "তুমি"।
কারো ভালোবাসা যদি তার শর্তে টিকে থাকে,
তবে সেটা ভালোবাসা না, সেটা নিয়ন্ত্রণ।

তাই, আর নয় পরিবর্তনের নাটক।
আর নয় নিজেকে ছোট করে ফেলা।
এবার থেকে—নিজেকে ভালোবাসো নিজের মতো করে।

কারো জন্য বদলানোর দরকার নেই—
যে সত্যিকারের ভালোবাসবে, সে তোমাকে ঠিক যেমন আছো, তেমন করেই গ্রহণ করবে।

Please Give me a 80% discount 🤧
27/07/2025

Please Give me a 80% discount 🤧

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tahmid Nabil posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tahmid Nabil:

Share