Anower Vlogs BD

15/08/2025

15/08/2025

শৈশবের হারিয়ে যাওয়া সেই হা-ডু-ডু খেলা।। The lost game of Ha-Doo-Doo from childhood.

শরীয়তপুর জেলার ৯০ দশকের শৈশবের সোনালী স্মৃতি।। Golden memories of childhood in Shariatpur district in the 90s.

৯০ দশকের শৈশব মানেই ছিল মাটির গন্ধ, বিকেলের রোদ, আর বন্ধুরা মিলে মাঠে হা-ডু-ডু খেলা। আজকের প্রজন্ম হয়তো শুধু গল্পে শুনেছে, কিন্তু আমাদের সেই সময় ছিল আনন্দে ভরা, প্রযুক্তি-মুক্ত এক স্বপ্নের জগৎ।

এই ভিডিওতে আমরা ফিরে যাচ্ছি সেই সোনালি দিনে—যেখানে গ্রামের মাঠে খালি পায়ে ছুটে বেড়াতো ছেলেরা, "হা-ডু-ডু" বলে নিঃশ্বাস ফুরিয়ে যেত, আর জয়-পরাজয়ের হাসি-কান্না মিলেমিশে থাকতো একসাথে।

🎥 আসুন, সবাই মিলে ফিরে যাই শৈশবের সেই হারিয়ে যাওয়া হা-ডু-ডু খেলার জগতে। ❤️
আপনার শৈশবের হা-ডু-ডু খেলার স্মৃতি নিচে কমেন্টে শেয়ার করুন।

📌 এ ধরনের আরও সুন্দর ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
📌 ভিডিওটি লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

📌 আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন আরও গ্রামবাংলার খেলা ও সংস্কৃতি দেখতে।
👉 Subscribe Now:

হাডুডু, হা ডু ডু, গ্রাম বাংলার খেলা, গ্রামবাংলা, চন্দ্রপুর, শরীয়তপুর, কীর্তিনগর, বাংলার ঐতিহ্য, ঐতিহ্যবাহী খেলা, বাংলার সংস্কৃতি, বাংলা গ্রাম, ha du du, hadudu, traditional games of bangladesh, Bangla culture, Shariatpur, Chandrapur, kirtingor, Anower Vlogs BD

---
#হাডুডু #গ্রামীণখেলা #বাংলাদেশেরঐতিহ্য #নস্টালজিয়া #শৈশবস্মৃতি #৯০দশক #গ্রামবাংলা #শৈশব #শরীয়তপুর

DISCAMER :
Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

11/08/2025

11/08/2025

কিছু স্মৃতি মুছে যাবার নয়।

11/08/2025

মানুষ বাঁচে তার কর্মের মাঝে

09/08/2025

শরীয়তপুর জেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের কীর্তিনগরে বিশাল এক হা-ডু-ডু খেলা।।
A huge Ha-Doo-Doo game is being played in Kirtinagar, Chandrapur Union, Shariatpur district.

---

গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলা হা-ডু-ডু আবারও মাতিয়ে তুললো শরীয়তপুর জেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের কীর্তিনগর গ্রামকে।
এত বড় আয়োজন, দর্শকের ঢল, আর খেলোয়াড়দের চমৎকার পারফরম্যান্স – সব মিলিয়ে এক দুর্দান্ত খেলার আয়োজন।
আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এমন আয়োজন যেন আরও বেশি হয় – এই প্রত্যাশা সবার।
ভিডিওটি দেখে শেয়ার করতে ভুলবেন না!........

#হাডুডু #গ্রামবাংলারখেলা #চন্দ্রপুর #শরীয়তপুর #কীর্তিনগর #বাংলারঐতিহ্য #গ্রামবাংলা

---
🔔 📽️ ভিডিও পছন্দ হলে লাইক দিন, কমেন্ট করুন এবং শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন আমাদের ঐতিহ্য।

চন্দ্রপুর বাজারের ভিড়ি লিংক
https://www.facebook.com/share/v/1CTxt7uKdS/?mibextid=D5vuiz

Youtube video Link -https://youtu.be/FFL9g2Kg6j0?si=A8d3TKCGgVFJkNYA

হা-ডু-ডু, বাংলার নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী খেলা, যা একসময় ছিল গ্রামের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। এই খেলা শুধু শরীরচর্চাই নয়, বরং সাহস, কৌশল এবং দলগত মনোভাবের প্রতিচ্ছবি। আজকের ভিডিওতে আপনি দেখতে পাবেন কিভাবে গ্রামীণ পরিবেশে আজও বেঁচে আছে আমাদের শেকড়ের ঐতিহ্য।

🌾 চলুন ফিরে যাই শৈশবের সেই দিনগুলোতে, যেখানে মাটির গন্ধ, মানুষের চিৎকার আর খেলার উত্তেজনায় মুখরিত ছিল পুরো মাঠ।

🔔 ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন এবং সাবস্ক্রাইব করুন Anower vlogs bd চ্যানেলটিকে।

---

📚 সংক্ষিপ্ত বর্ণনা – হা-ডু-ডু খেলার ঐতিহ্য ও গুরুত্ব:

হা-ডু-ডু হলো বাংলাদেশের প্রাচীনতম গ্রামীণ খেলাগুলোর একটি। এটি শক্তি, নিঃশ্বাসের নিয়ন্ত্রণ, কৌশল ও দলগত সহযোগিতার অনন্য মিলনস্থল। দুই দল মাটির মাঠে মুখোমুখি হয়, একজন প্রতিপক্ষের মাঠে ঢুকে নিরবিচারে "হা-ডু-ডু" বলতে বলতে ছুঁয়ে ফিরে আসতে চায়।

আগে এটি শিশুদের বিনোদন ছিল, এখন তা হয়ে উঠেছে গ্রামীণ উৎসবের আবশ্যিক অংশ। হা-ডু-ডু আমাদের সংস্কৃতির এমন এক খেলা যা আমাদের ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখে নতুন প্রজন্মের মাঝে।

চন্দ্রপুরের মতো জায়গায় আজও এই খেলা হচ্ছে – সেটিই প্রমাণ করে, বাংলার প্রাণ এখনো বেঁচে আছে।

DISCLAIMER:
Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

15/04/2025

বাঙালির ঐতিহ্যবাহী গ্রাম গঞ্জের পহেলা বৈশাখ মেলা।। The first Baishakh fair in the traditional Bengali village of Ganj.
#পহেলা_বৈশাখ



গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের সাথে মিসে আছে বৈশাখী মেলা। আর সেই সাথে বৈশাখ এলে বাঙলী ফিরে পায় নবান্নের নতুন এক বার্তা।তাই সেই আদি কাল থেকে বৈশাখ এলেই হাঁটে-ঘাটে,নদীর তীরে,রাস্তার পাড়ে বসে বৈশাখী মেলা।শৈশবের চৈত্র মেলা | বৈশাখী মেলা | মেলা'র রকমারি খাবার |গ্রামীণ মেলা,গ্রামের মেলা,সুন্দরবন গ্রামীণ মেলা,সবং বিবেকানন্দ গ্রামীণ মেলা ,মেলা,গ্রামীণ সংস্কৃতি,মোহনপুর গ্রামীণ মেলা,দাঁতন গ্রামীণ মেলা ২০২৪,গ্রাম্য মেলা,গ্রামীণ ঐতিহ্য,গ্রাম বাংলার মেলা,বাঙালী ঐতিহ্য কীর্তন ও গ্রামীণ মেলা,ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ মেলা ও ‘ঘোড়ার দৌড়,গ্রামের বাজার,গ্রাম্য হাট,গ্রামীণ জীবন,বৈশাখী মেলা,আমাদের গ্রামের মেলায় ঘুরে আসলাম,গ্রামীণ পরিবেশ,গ্রাম,গ্রামের প্রাচীন সংস্কৃতি,শ্রীপঞ্চমীর মেলা,বৈশাখী মেলা বাংলাদেশ,বউ মেলা চিরাচরিত ঐতিহ্য, রবনার বটতলায় মেলা,ফরিদপুরের মেলা,রাজবাড়ীর মেলা,মাদারীপুর লেকপাড় বৈশাখী মেলা,শরীয়তপুর বৈশাখী মেলা।
The Baisakhi fair is in sync with the tradition of rural Bengal. And at the same time, when Baisakh comes, Bengali get back a new message of Nabanna. Therefore, from those early days, when Baisakh comes, Baisakhi Mela is held on the streets, on the banks of the river, on the roadside. Chaitra Mela of childhood. Baisakhi fair Varieties of Fair Food | Village Fair, Village Fair, Sundarban Village Fair, Sabang Vivekananda Village Fair, Fair, Village Culture, Mohanpur Village Fair, Dantan Village Fair 2024, Village Fair, Village Traditions, Village Bangla Fair, Bengali Tradition Kirtan and Village Fairs, traditional village fairs and horse races, village markets, village bazaars, rural life, Baisakhi fairs, visiting our village fairs, rural environment, villages, ancient culture of villages, Sripanchami fairs, Baisakhi fairs Bangladesh, women's fairs, traditional traditions, Rabnar Battala fair, Faridpur fair, Rajbari fair, Madaripur Lakepar Boishakhi fair, Shariatpur Boishakhi fair.

#গ্রামের_বৈশাখী_মেলা
#চৈত্র_মেলা


#গ্রামের_মেলা
#চৈত্র_মেলা_২০২৫


DISCLAIMER:
Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

03/04/2025

চলো না ঘুরে আসি শরীয়তপুর জেলার চিকন্দীর ঠান্ডার মোর লেকভিউ মাছের ঘের থেকে।Let's take a tour of the Lakeview Fish Farm in Chikandi, Shariatpur district.

#শরীয়তপুর
#ঠান্ডার_মোর
#শরীয়তপুরের_ঐতিহাসিক_স্থান

ঔপনিবেশিক আমলে শরীয়তপুর এবং আশপাশের অঞ্চলগুলোতে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে এ সময়ও এখানকার কৃষি ও নদী সংলগ্ন অঞ্চলগুলি প্রধান অর্থনৈতিক ভিত্তি হিসেবে অব্যাহত ছিল। ব্রিটিশ শাসনের অধীনে এই অঞ্চলের অনেক জায়গায় জমিদারি ব্যবস্থা গড়ে ওঠে এবং জমিদাররা এই এলাকায় জমি শাসন করতেন।

*মুক্তিযুদ্ধকাল:*
শরীয়তপুর জেলা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় এখানে ব্যাপক সংঘর্ষ ও প্রতিরোধের ঘটনা ঘটে। শরীয়তপুরের স্থানীয় জনগণ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। মুক্তিযুদ্ধের সময় শত্রুদের বিরুদ্ধে শরীয়তপুরের জনগণ তীব্র সংগ্রাম করেছে। শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখতে বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে।

*শরীয়তপুর জেলার সৃষ্টি:*
শরীয়তপুর জেলা ১৯৮৪ সালে একটি পূর্ণাঙ্গ জেলা হিসেবে গঠিত হয়। এর আগে এটি মুন্সীগঞ্জ জেলার অংশ ছিল। ১৯৮৪ সালে আলাদা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর, শরীয়তপুর তার নিজস্ব প্রশাসনিক ও সামাজিক কাঠামো তৈরি করে। শরীয়তপুর জেলা দেশের কৃষি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এখানে নদীসংলগ্ন কৃষি কর্মকাণ্ড বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
*শরীয়তপুর জেলার ইতিহাস ও ঐতিহাসিক স্থান*

*ইতিহাস:*
শরীয়তপুর জেলা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা, যা ঢাকার দক্ষিণে অবস্থিত। এর ইতিহাস নানা দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ১৯৮৪ সালে একটি জেলা হিসেবে গঠিত হয়। জেলা হিসেবে গঠনের পূর্বে শরীয়তপুর ছিল মুন্সীগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি অংশ। তার পর থেকে শরীয়তপুর নিজের ঐতিহ্য ও ইতিহাস ধরে রেখে অঞ্চলটির উন্নতির দিকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

শরীয়তপুরের মানুষ কৃষিজীবী, এবং এখানে নদী সংলগ্ন অঞ্চলের পরিবেশ মানুষকে চাষাবাদে নিয়োজিত করেছে। এটি পদ্মা নদী ও যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত, এবং এ অঞ্চলের ভূমি খুবই উর্বর। ইতিহাসের পাতা ঘাটলে দেখা যায়, এই অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনও ঘটেছে, বিশেষ করে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের সময় শরীয়তপুরের মানুষ ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছে।

*ঐতিহাসিক স্থান:*

1. *শরীয়তপুর সদর (সদর উপজেলা):*
শরীয়তপুর সদর উপজেলা ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বহু প্রাচীন স্থাপনা এবং জমিদার বাড়ি রয়েছে যা ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে রয়েছে প্রাচীন মসজিদ, মন্দির এবং পুরনো পুকুরগুলো, যা গৌরবময় অতীতের কথা বলে।

2. *জাজিরা উপজেলা:*
জাজিরা শরীয়তপুর জেলার অন্যতম ঐতিহাসিক উপজেলা। এখানে পদ্মা নদী এবং যমুনা নদীর মিলিত স্থানে অবস্থিত একটি স্থলভাগ রয়েছে। এটি একটি মৎস্য ও কৃষিজীবী অঞ্চল, যেখানে নদী পারাপারের জন্য কয়েকটি ঐতিহাসিক ঘাট ও সেতু রয়েছে।

3.নড়িয়া উপজেলা:
নড়িয়া উপজেলা একটি ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে পরিচিত, এবং এখানে অনেক প্রাচীন মন্দির ও মসজিদ রয়েছে। এখানে পুরনো মসজিদগুলো স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের গৌরবময় ইতিহাসের অংশ। এছাড়া, নড়িয়ার পদ্মা নদী সংলগ্ন স্থানে অনেক প্রাচীন শহর ও বসতি ছিল, যার ধ্বংসাবশেষ এখনো কিছু এলাকায় দেখা যায়।

4. *ভেদরগঞ্জ উপজেলা:*
ভেদরগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক গুরুত্বও অনেক। এখানে বেশ কিছু পুরানো জমিদার বাড়ি, মসজিদ, মন্দির ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা রয়েছে যা ওই অঞ্চলের গৌরবময় অতীতের কথা স্মরণ করায়।

5. *কাঞ্চনপুর:*
কান্চনপুর একটি ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এলাকা, যেখানে অনেক পুরনো স্থাপনা ও নদীর ধারের জায়গা রয়েছে। এখানকার সড়কগুলোও প্রাচীন জনপদ সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

6. *শরীয়তপুর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ:*
শরীয়তপুর জেলা মুক্তিযুদ্ধের সময়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এখানে রয়েছে কিছু মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ, যেগুলোর মাধ্যমে শহীদদের স্মৃতিকে সম্মান জানানো হয়।

*শেষ বর্ননা:*
শরীয়তপুর জেলা একটি সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী। এ অঞ্চলের ঐতিহাসিক স্থানগুলো শুধু এর গৌরবময় অতীতই নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শিক্ষা ও অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করে।