Mahatab Azmaine Refat

  • Home
  • Mahatab Azmaine Refat

Mahatab Azmaine Refat I'm Mahatab Azmaine Refat From Bangladesh.Student at Al Farabi Kazakh National University of Almaty, Kazkahastan.Government of Kazkahastan Scholar.

I talk about higher education & culture.

  Letter এর আলোচনা ....অনেকেই রিকমেন্ডেশন লেটার নিয়ে সেম্পল চান আসলে এটি ঠিক না। কারন আমরা বাঙালি আমরা জানি যে এই স্যাম...
16/03/2025

Letter এর আলোচনা ....

অনেকেই রিকমেন্ডেশন লেটার নিয়ে সেম্পল চান আসলে এটি ঠিক না। কারন আমরা বাঙালি আমরা জানি যে এই স্যাম্পল শেয়ার করা মানে নিজের পায়ে কুড়াল মাড়া,সেই সাথে নিজ দেশের সম্মান ডুবানো।

কেন বলছি জানেন তার কারণ হলো ওই যে শেয়ার করলেই আপনারা কপি মারবেন 😆😆 এটাই বাস্তব .....

অনেকেই প্রশ্ন করেন Chatgpt,Ai রিলেটেড টুলস ব্যবহার করে লিখলে কি কোনো সমস্যা হবে ???

আমি বলব না মোটেও সমস্যা নাই 😆 কপি পেস্ট ও করতে পারেন।

কিন্তু আসল খেলা তো ওই এক জায়গায় এটা কিভাবে লিখছেন কোথায় জমা দিচ্ছেন যাদের কাছে তারা তো আপনার আমার মতো মামুলি না তাই না😆

তাহলে এখন উপায় কি ...?

উপায় একটাই ......সেটি হলো নিজের শিক্ষা জীবনে কি কি করছেন সেটার কথা লিখবেন।কলেজ হলে কলেজের টিচারের কাছ থেকে নিবেন। বিশ্ববিদ্যালয় হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সুপারভাইজার তাদের কাছ থেকে নিবেন।

এখন এইখানেও প্রশ্ন করেন ...?

ভাইয়া টিচাররা দিতে চাচ্ছে না বলেছে নিজে লিখে নিয়ে যেতে।তাহলেতো আরো সহজ বিষয়টা নিজে ইচ্ছা মতো নিজের গুনগান লিখে নিয়ে যাবেন 😆😆

তারপর অনেকে ইনবক্স অনেকে অনেক জায়গা থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে থাকেন আইডিয়া নেয়ার জন্য। খুব ভালো কথা কিন্তু আইডিয়া নিতে গিয়ে যে নিজের গুনগান করতে ভুলে যাচ্ছেন এটা ভেবেছেন কখনো ???

দেখেন একটা মানুষ এর সাথে আরেকটা মানুষের সাথে কখনোই মিলবে না।সুতরাং নিজের মতো করে লিখুন.........

তারপর প্রয়োজনে Ai টুলস এর হেল্প নিতে পারেন .....

কি রকম হেল্প এই যেমন ধরেন কিভাবে লিখতে হবে কি কি থাকে টপিক ইত্যাদি ইত্যাদি জাস্ট আইডিয়া নিবেন।

আবার সবার বহুল প্রচলিত প্রশ্ন যে ভাইয়া রিকমেন্ডেশন লেটার সিল তো বাংলা তে ইংলিশে নাই এখন কি করব???

বাংলা ইংলিশ কোনোটাই ম্যাটার করে না।কিন্তু যেহেতু আপনি এই লেটার বাহিরের জন্য এপ্লাই করবেন সেহেতু সিল টা ইংলিশে হলে ভাল হয়।

আবার অনেকে বলেন ভাই যার কাছ থেকে নিচ্ছি তার ইংলিশ নাই কি করব দরকার পড়লে ওই স্যার কে একটা সিল বানিয়ে দিন অনুমতি নিয়ে ভুলেও আবার নিজে বানিয়ে চালিয়ে দিয়েন না 😆😆।

এখন আসেন আসল কথায় অনেকে ডেমো হিসেবে দেখতে চান না করি কেন করি সেটি বলি !

কারন এইসব খুবই সেনসেটিভ পার্সোনাল কেউ কোনদিনই আপনাকে দিবে না। যেটা তার স্কলারশিপ পাবার একমাত্র চাবি কাঠি ।

আমরা জানি যতই মধু মধু করি না কেন দিন শেষে সবাই কপি মারি ইহা চরম সত্য 🫡🫡

আমার পেইজে আমি বিগত কয়েকটা পোস্ট শেয়ার করেছি কিভাবে লিখতে হবে কি কি টপিক থাকবে এবং কয়েকটি সিম্পল ও শেয়ার করেছি। আমার এই শেয়ার কি তো পোস্ট থেকে অনেকে উপকৃত হয়েছেন আবার অনেকে স্কলারশিপ পেয়েছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন। যখন আপনাদের এই সফলতা গুলো জানতে পারি শুনতে পারি তখন নিজের কাছে খুবই ভালো লাগে ।কারন আমার কাছে মনে হয় আমি সার্থক আপনাদের উপকার করতে পেরে।

সবার অনুরোধে আমি একটা সেম্পল শেয়ার করছি.......
কিন্তু সবার কাছে একটা অনুরোধ থাকবে আপনারা কেউ মিস ইউজ করবেন না 🙏🙏

বিশেষ দ্রষ্টব্য : লিখতে কস্ট হয় কপি পেস্ট করার আগে যার পোস্ট তার প্রাপ্য ক্রেডিট অব্যশই দিবেন।
Mahatab Azmaine Refat

প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর আওতায় ফেলোশিপ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবে...
14/03/2025

প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর আওতায় ফেলোশিপ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫

বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষণারত গবেষকদের নিকট থেকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের আওতায় ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে পিএইচডি ফেলোশিপ এর জন্য দরখাস্ত আহবান করা হয়েছে।

🔸 আবেদনকারীর সর্বোচ্চ বয়সসীমা : ৪৫ বছর

🔹 আবেদনের সময়সীমা :

▪️ শুরু : ১৬ মার্চ ২০২৫ তারিখ

▪️ শেষ : ১৭ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ,রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট

⭐ গবেষণার অধিক্ষেত্র :

১. সামাজিক বিজ্ঞান

২. কলা ও মানবিক

৩. ব্যবসায় শিক্ষা

৪. সমুদ্র বিজ্ঞান

৫. আইন

৬. ভৌত বিজ্ঞান

৭. ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি

৮. বিজ্ঞান

৯. জীব বিজ্ঞান

১০. শিক্ষা ও উন্নয়ন

১১. চিকিৎসা বিজ্ঞান

১২. চারু ও কারু

১৩. কৃষি বিজ্ঞান

১৪. ধর্মীয় শিক্ষা

🔹 আবেদনকারীর সমগ্র শিক্ষাজীবনে ন্যুনতম ২টি ১ম বিভাগ (জিপিএ ৫.০০ স্কেলে জিপিএ ৩.৫০ এবং জিপিএ ৪.০০ স্কেলে জিপিএ ৩.০০) থাকতে হবে।

©World Scholarship News

সবাই আমার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে ডান লিখুন....১০০০ সাবস্ক্রাইব হলে থাকছে আপনাদের জন্য একটি গিফট....
13/03/2025

সবাই আমার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে ডান লিখুন....১০০০ সাবস্ক্রাইব হলে থাকছে আপনাদের জন্য একটি গিফট....

সবাইকে স্বাগতম Mahatab Azmaine Refat ইউটিউব চ্যানেলে।বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা, যারা বিদেশে Scholarship নিয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে ইচ.....

13/03/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

2025 Applications for YTB-IsDB Joint Scholarship Program is open for undergraduate and graduate students until March 20,...
11/03/2025

2025 Applications for YTB-IsDB Joint Scholarship Program is open for undergraduate and graduate students until March 20, 2025.

Apply now from Türkiye Scholarships website to invest in your future!

https://turkiyeburslari.gov.tr/

“জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বুয়েট”জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ে বুয়েটে যে রেগুলার মাস্টার্স করার সুযোগ আছে এ বিষয...
11/03/2025

“জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বুয়েট”

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ে বুয়েটে যে রেগুলার মাস্টার্স করার সুযোগ আছে এ বিষয়ে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী অবগত নয় । আমিও জানতাম না কিন্তু অনার্স ২য় বর্ষে পড়াকালীন একটা ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারি, আশুতোষ নাথ নামের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স শেষ করা এক ভাই যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ম্যাসাচুসেটস এ ফুল্ড ফান্ড পিএইচডি অফার পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে তখন জাতীয় দৈনিক, মিডিয়া, স্যোশাল মিডিয়ায় খুবই আলোচনা হয়। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি , তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স পড়েছেন সত্য, কিন্তু তিনি বুয়েট থেকে রসায়নে মাস্টার্স করেছেন !!

বিষয়টা নিয়ে খুবই আগ্রহ জন্ম হলো। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম, কেবল রসায়ন নয়, অন্যান্য ইন্জিনিয়ারিং বিষয়গুলোর সাথে বুয়েটে গণিত, রসায়ন, পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ে রেগুলার মাস্টার্স করার সুযোগ রয়েছে। কেবল বুয়েটই নয় সেই সাথে চুয়েট, কুয়েট, রুয়েট, ডুয়েটও গণিত বিভাগে রেগুলার মাস্টার্স করার সুযোগ রয়েছে।

প্রশ্ন হতে পারে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো মাস্টার্স করার আসলেই কোনো বেনিফিট আছে কিনা?
এই প্রশ্নটার উত্তর নির্ভর করছে যার যার ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার প্লানিং এর উপর।
উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মাস্টার্স প্রোগ্রামে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, মাস্টার্স থিসিস। এখানে থিসিস ম্যান্ডেটরি। যেমন বুয়েটে টোটাল ৩৬ ক্রেডিট এর ১৮ ক্রেডিট কোর্সওয়ার্ক , বাকি ১৮ ক্রেডিট থিসিস। থিসিসে খুব বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় এখানে। থিসিস সম্পর্কে অনেকের ধারণা না থাকতে পারে, সে বিবেচনায় মোটামুটি ধারণা দেওয়ার জন্য এক কথায় এটাকে আমরা রিসার্চ হিসেবে ধরে নিতে পারি। খুবই ভালো মানের থিসিস এখানে হয়, এবং পরিশ্রমী, সিনসিয়ার সকলেরই একাধিক রিসার্চ পেপার আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়। ভবিষ্যতে বাহিরে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে এই রিসার্চ পেপারগুলো, এডমিশন এবং ফান্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বুয়েটে মাস্টার্স রিলেটেড বেসিক কিছু তথ্য আমি এখানে দিচ্ছি

১. উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মাস্টার্স প্রোগ্রাম রেগুলার প্রোগ্রাম কিনা?

=> জ্বি। উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মাস্টার্স সম্পূর্ণ রেগুলার মাস্টার্স প্রোগ্রাম।

২.ভর্তির প্রক্রিয়া কী?

=> বুয়েট পোস্ট গ্রাজুয়েশন এডমিশনে গণিত বিভাগে ১০০ মার্কস এর ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অনার্সের রেজাল্টের উপর ৫০ মার্কস এবং রিটের পরীক্ষার ১০০, মোট ১৫০ মার্কস এর উপর মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হয়।

৩. প্রতি সেমিস্টারে সাধারণত কতজন নিয়ে থাকে?

=> তুলনামূলক কম সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হয়। এজন্য এটি খুবই কম্পিটিটিভ । এমএসসি তে প্রতি সেশনে সাধারণত ১৫ - ২০জন, এমফিলে ১০ - ১২ জন, পিএইচডিতে ৮ - ১০ জন নেওয়া হয়।

৪.বুয়েটে পোস্ট গ্রাজুয়েশনে কি শুধু এমএসসি করা যায়?

=> বুয়েট পোস্ট গ্রাজুয়েশনে এমএসসি /এমফিল/পিএইচডি/পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডিপ্লোমা সহ বেশ কিছু ডিগ্রি অফার করে। একই প্রশ্নে ভর্তি পরীক্ষা হয়।

৫.পরবর্তী সার্কুলার কবে হবে?

=>আগামী এপ্রিলে সার্কুলার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৬.ভর্তীর জন্য নুন্যতম সিজিপিএ কতো থাকতে হবে?

=> ২.৫০/৪ থাকলেই আবেদন করতে পারবেন তবে ডিপার্টমেন্ট থেকে সর্ট লিস্ট করে রিটেন পরীক্ষার জন্য তালিকা প্রকাশ করে। সাধারণত ৩.০০ এবং সকল কাগজপত্র ঠিক থাকলেই রিটেন পরীক্ষার জন্য শর্টলিস্টেড হওয়া যায়।

৭.এমএসসি করতে কত বছর লাগে?

=> এমএসসি ১.৫ বছরের কোর্স। যত তাড়াতাড়ি থিসিস শেষ হবে তত তাড়াতাড়ি ডিগ্রি পাওয়া যাবে। বেশিরভাগই ২ বছর লেগে যায়, তবে সিরিয়াস থাকলে এর আগেও সম্ভব, থিসিসের কাজে অবহেলা করলে এর চেয়ে বেশিও লাগতে পারে।

১০.এমএসসির খরচ, হল সুবিধা,বিদেশে উচ্চ শিক্ষা ও বৃত্তির সুযোগ সম্পর্কেঃ

প্রথমে আসি খরচঃ
১ম সেমিস্টারে, ভর্তি ফি কোর্স রেজিষ্ট্রেশন ফি সহ সব খরচ মিলিয়ে দিতে হবে ৩২৩৭ টাকা
২য় সেমিস্টারে, কোর্স রেজিষ্ট্রেশন ফি বাবদ মোট দিতে হবে ১৭৩৭টাকা
৩য় সেমেস্টারে ,কোর্স রেজিষ্ট্রেশন ফি বাবদ ১৭৩৭ টাকা
মোট খরচঃ ৬৭১১টাকা যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর কোন সরকারি কলেজ বা দেশের যে কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে কম।

হল সুবিধা:

বুয়েটে "ফুলটাইম স্টুডেন্ট" হলে রেজাল্টের ভিত্তিতে আপনি হলে থাকার সুযোগ পাবেন। রেজাল্ট কিছুটা কম হলেও ২য় সেমিস্টার পর্যন্ত প্রায় সকলেই হল পেয়ে যায়। আমি প্রথম সেমিস্টার থেকেই আল্লাহ রহমতে হল পেয়েছি।

বুয়েটে পড়াকালীন বিভিন্ন আর্থিক সুবিধাসমূহ:

১. রিসার্চ ফেলোশিপঃ-
এমএসসি, এমফিল, পিএইচডি তে বুয়েটে প্রথম সেমিস্টারের রেজাল্টের ভিত্তিতে ফেলোশিপ দেয়া হয়।
ফেলোশিপ কি সহজ কথায় বলি,আপনি বুয়েটে গবেষণা করবেন যার জন্য বুয়েট প্রতি মাসে আপনাকে এমএসসির এমফিলের জন্য ৩০,০০০/- এবং পিএইচডি এর জন্য ৪৫০০০/- প্রতিমাসে দেবে।

২.টিচিং এসিস্ট্যান্টঃ
প্রথম সেমিস্টারের ফলাফলের ভিত্তিতে ১০-১৩ জনকে টিচিং এসিস্ট্যান্টশিপ দেওয়া হয়। যা একজন ৯ম গ্রেডের সরকারি কর্মকর্তার ব্যাসিকের সমপরিমান, ২২০০০ টাকা।
টিচিং এসিস্ট্যান্ট সহজ কথায় বললে আন্ডারগ্যাডের এক্সাম ডিউটি, খাতা দেখা, রেজাল্ট শিট তেরি এবং ডিপার্টমেন্টের রিলেটেড আরো কিছু কাজ করতে হয় সাধারণত। টিএশিপের সার্টিফিকেট খুবই ভ্যালু এবং করে ওভারওল প্রোফাইল। বিদেশের মাস্টার্স, পিএইচডিতে ফান্ডিংগুলো বেশিরভাগ টিএশিপের মাধ্যমে হয়।

৩.রিসার্স এসিস্ট্যান্টঃ-
কোনো প্রফেসরের রিসার্চ প্রজেক্ট রিসার্স এসিস্ট্যান্টশিপ হিসেবে কাজ করলে রিসার্স ফান্ডের একটা অংশ প্রতিমাসে দেওয়া হয়

এছাড়া আপনি একটি গবেষণা পত্র Q1 জার্নালে প্রকাশ করলে বুয়েটের পক্ষ থেকে ভালো এমাউন্টের প্রণোদনা দেওয়া হয়।

পোস্টটি অনেক বড় হয়ে গেছে, এখানে দেওয়া তথ্যের বাইরে কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে কিংবা ইনবক্সে জিজ্ঞেস করার জন্য অনুরোধ করা হলো। সকলের জন্য নিরন্তর শুভকামনা ।

মহিন উদ্দিন
বি.এস.সি , গণিত, (জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়)
এমএসসি স্টুডেন্ট, এপ্রিল-২৪ সেশন
গণিত বিভাগ (বুয়েট)

বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের ক্ষমতায়নের জন্য ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের লি কাওন ইউ স্কুল অব পাবলিক পলিসির (এলকেওয়া...
10/03/2025

বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের ক্ষমতায়নের জন্য ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের লি কাওন ইউ স্কুল অব পাবলিক পলিসির (এলকেওয়াইএসপিপি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ‘ইয়াং লিডারশিপ প্রোগ্রাম’ শীর্ষক একটি আবাসিক কর্মসূচি চালু করেছে ইউনিসেফ। এই উদ্যোগের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের নীতি-নির্ধারণী, অ্যাডভোকেসি ও নেতৃত্ব বিষয়ে আবশ্যকীয় দক্ষতাসম্পন্ন করে তোলার লক্ষ্যে কাজ করা হবে।

✅ আবেদনের সময়সীমা: ৫ মার্চ- ৩০ মার্চ ২০২৫
✅ কর্মসূচির তারিখ: ৪-১০ মে ২০২৫ (যাতায়াতের সময়সহ)
✅ কোথায়: ঢাকা, বাংলাদেশ (আবাসিক)

আবেদনকারীকে অবশ্যই ৩০ মার্চ ২০২৫ এর মধ্যে [email protected] মেইল করতে হবে। কীভাবে মেইল করবেন এবং কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন, বিস্তারিত দেখে নিন 👇
https://www.unicef.org/bangladesh/en/call-applications

নতুন গবেষকদের জন্য রিসার্চ আর্টিকেল লেখার ১০টি গুরুত্বপূর্ণ ধাপরিসার্চ আর্টিকেল লেখা শুধুমাত্র তথ্য সংগ্রহ বা লেখার দক্ষ...
08/03/2025

নতুন গবেষকদের জন্য রিসার্চ আর্টিকেল লেখার ১০টি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ
রিসার্চ আর্টিকেল লেখা শুধুমাত্র তথ্য সংগ্রহ বা লেখার দক্ষতার উপর নির্ভর করে না, বরং এটি একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং কৌশলগত প্রক্রিয়া। তাই একটি শক্তিশালী রিসার্চ আর্টিকেল লিখতে গেলে শুধুমাত্র বিষয়বস্তু জানা থাকাই যথেষ্ট নয়, বরং সঠিক কাঠামো, উপযুক্ত তথ্যসূত্র, সুনির্দিষ্ট যুক্তি এবং প্রাসঙ্গিক তথ্য উপস্থাপন করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সফল রিসার্চ আর্টিকেল লেখার জন্য নিচের ১০টি ধাপ অনুসরণ করা যেতে পারে—
১. বিষয়ের সাথে পরিচিত হওয়া এবং প্রাসঙ্গিক অংশ নির্ধারণ
গবেষণা শুরুর আগে বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন। প্রথমেই বুঝে নিতে হবে, আপনার শিক্ষক, গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক বা জার্নাল থেকে কী চাওয়া হয়েছে। অনেক সময় গবেষকেরা এই ধাপটি এড়িয়ে যায়, যার ফলে জার্নাল থেকে আর্টিকেল প্রত্যাখ্যাত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যদি গবেষণা কোনো জার্নালে প্রকাশের উদ্দেশ্যে হয়, তাহলে প্রথমেই লক্ষ্য জার্নাল নির্ধারণ করুন। প্রতিটি জার্নালের নিজস্ব নির্দেশিকা থাকে, যা আগে থেকে জানা থাকলে গবেষণা পরিকল্পনা করা সহজ হয়।
২. গবেষণা শুরু করুন
লেখার জন্য নির্দিষ্ট বিষয় নির্ধারণের পর পরবর্তী ধাপ হল সেই বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা। গবেষণার উদ্দেশ্য অনুযায়ী, প্রাসঙ্গিক রিসার্চ আর্টিকেল, বই, জার্নাল, ইন্টারনেট রিসোর্স এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন। তথ্য সংগ্রহের পর, এটি বিশ্লেষণ করুন এবং যাচাই করুন কোন তথ্যগুলো সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ এবং গবেষণার উদ্দেশ্য পূরণের জন্য প্রয়োজনীয়। তাই গবেষণা শুরু করার পর সব সময় আপনার লক্ষ্য এবং প্রশ্নের প্রতি মনোযোগী থাকুন, এবং প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করুন।
৩. গবেষণা সংগঠিত (organize) করুন
রিসার্চ আর্টিকেল লেখার প্রক্রিয়ায় তথ্য সংগ্রহ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে শুধু তথ্য সংগ্রহ করলেই কাজ শেষ হয় না। সংগ্রহ করা তথ্যগুলি সঠিকভাবে সংগঠিত করা প্রয়োজন, যাতে আপনি পরবর্তী সময়ে সেগুলো সহজে ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমত, যেসব সূত্র থেকে আপনি তথ্য সংগ্রহ করছেন, সেগুলির সঠিক রেফারেন্স তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই রেফারেন্সগুলি পরবর্তীতে আপনার আর্টিকেলের সঠিক উৎস হিসেবে ব্যবহার করা হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি কোনো বই, রিসার্চ আর্টিকেল বা ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে থাকেন, তবে তার সঠিক নাম, লেখক, প্রকাশনা বছর ইত্যাদি তথ্য অবশ্যই নোট করে রাখুন। দ্বিতীয়ত, সংগ্রহ করা তথ্যগুলির আপনার গবেষণার মূল বিষয়ের সাথে কীভাবে সম্পর্কিত, তা বিশ্লেষণ করুন। এছাড়াও, তথ্য সংগঠনের জন্য বিভিন্ন ধরনের টুল ব্যবহার করা যেতে পারে যেমন: এক্সেল, মাইন্ড ম্যাপিং সফটওয়্যার, রেফারেন্স ম্যানেজমেন্ট টুলস (যেমন: Mendeley, Zotero) ইত্যাদি।
৪. মূল বক্তব্য তৈরি করুন
রিসার্চ আর্টিকেল লেখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো থিসিস স্টেটমেন্ট বা মূল বক্তব্য তৈরি করা। থিসিস স্টেটমেন্ট হলো গবেষণার উদ্দেশ্য বা মূল প্রতিপাদ্য, যা গবেষণার বিষয়বস্তু এবং লক্ষ্য স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। এটি মূলত আপনার আর্টিকেলের কাঠামো নির্ধারণ করে এবং গবেষণার সমস্ত যুক্তি এবং তথ্য উপস্থাপন করতে সাহায্য করে। এটি এমন একটি বাক্য হতে হবে, যা গবেষণার পুরো ধারণা এবং যে প্রশ্নের উত্তর আপনি দিতে যাচ্ছেন, তা পাঠককে বোঝাতে সক্ষম হবে। থিসিস স্টেটমেন্টটি সংক্ষিপ্ত, কিন্তু যথেষ্ট তথ্যপূর্ণ হতে হবে, যাতে এটি পাঠককে আপনার গবেষণার মূল প্রতিপাদ্য সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করে।
৫. রিসার্চ আর্টিকেলের কাঠামো নির্ধারণ করুন
নির্দিষ্ট মূল বক্তব্য তৈরি করার পর পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো গবেষণার কাঠামো নির্ধারণ করা। গবেষণাপত্র লেখার সময় কাঠামো এমনভাবে সাজানো উচিত যাতে পাঠক সহজেই আপনার কাজ বুঝতে পারে এবং বিষয়বস্তুর সারাংশ থেকে বিস্তারিত আলোচনায় যেতে পারে। আর্টিকেলের কাঠামো তৈরির জন্য প্রথমে গবেষণার বিষয়বস্তু অনুযায়ী একটি রূপরেখা (outline) তৈরি করা দরকার। এই রূপরেখা আর্টিকেলের প্রধান অংশগুলোর লজিক্যাল বিন্যাস তৈরি করতে সহায়তা করে এবং লেখার প্রতিটি ধাপকে সুনির্দিষ্টভাবে পরিকল্পনা করার সুযোগ দেয়। কাঠামো তৈরি করার সময় প্রথমে ভূমিকা, গবেষণার পটভূমি, সমস্যা নির্ধারণ, গবেষণার উদ্দেশ্য এবং থিসিস স্টেটমেন্ট অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এরপর মূল অংশে গবেষণার বিভিন্ন দিক, প্রাপ্ত তথ্য এবং বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হয়। প্রবন্ধের শেষ অংশে উপসংহার, গবেষণার সীমাবদ্ধতা এবং ভবিষ্যৎ গবেষণার প্রস্তাবনা উল্লেখ করা যেতে পারে। এখানে মনে রাখতে হবে যে, গবেষণাপত্রের কাঠামোর জন্য নির্দিষ্ট কোনো কঠোর ফর্মুলা নেই। কাঠামো নির্ধারণের সময় গবেষণার উদ্দেশ্য ও পাঠকের বোধগম্যতার বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।
৬. কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন
আর্টিকেলের গুরুত্ব বাড়ানোর জন্য এবং সহজে অনলাইনে খুঁজে পাওয়ার জন্য কীওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রিসার্চ আর্টিকেলে এমন কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন যা গবেষণার মূল বিষয়বস্তুকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করে। কীওয়ার্ড নির্বাচনের সময় জনপ্রিয় এবং প্রাসঙ্গিক শব্দ ব্যবহারের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৭. প্রথম খসড়া লিখুন
গবেষণার কাঠামো ঠিক করার পর প্রথম খসড়া লেখা শুরু করুন। প্রথম খসড়াকে চূড়ান্ত লেখা মনে করার প্রয়োজন নেই। লেখার সময় যুক্তি সুসংগত এবং স্পষ্টভাবে তুলে ধরার দিকে মনোযোগ দিন। লেখার ধরণ এমন হতে হবে যাতে গবেষণার মূল পয়েন্ট পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়।
৮. সম্পাদনা ও সংশোধন করুন
প্রাথমিক খসড়া সম্পন্ন হলে নিজে তা পড়ুন এবং কোথায় উন্নতি করা যায় তা দেখুন। ভাষাগত ত্রুটি, যুক্তির অসংগতি বা অপ্রাসঙ্গিক তথ্য থাকলে তা সংশোধন করুন। প্রয়োজনে সহকর্মী বা গবেষণা তত্ত্বাবধায়কের সাহায্য নিন। আর্টিকেল প্রকাশযোগ্য করতে এডিটিং ও প্রুফরিডিং অপরিহার্য।
৯. চূড়ান্ত পর্যালোচনা করুন
একটি ভালো রিসার্চ আর্টিকেলের জন্য চূড়ান্ত পর্যালোচনা (review final draft) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চূড়ান্ত খসড়া সম্পন্ন হলে এটি একাধিকবার পড়ুন এবং যাচাই করুন যে গবেষণার মূল প্রশ্নের উত্তর স্পষ্টভাবে দেওয়া হয়েছে কিনা। একাধিক পর্যালোচনার মাধ্যমে ভুলত্রুটি কমিয়ে আনা সম্ভব।
১০. গাইডলাইন অনুসরণ করে জমা দিন
আর্টিকেল জমা দেওয়ার আগে নিশ্চিত করুন যে নির্ধারিত গাইডলাইন অনুসরণ করা হয়েছে। গবেষণার তথ্য সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়েছে কিনা এবং citation যথাযথভাবে দেওয়া হয়েছে কিনা তা ভালোভাবে পরীক্ষা করুন। সম্ভব হলে একজন অভিজ্ঞ গবেষক বা প্রফেশনাল এডিটরের সাহায্য নিন।

বিনামূল্যে অসৎ গবেষক শনাক্তকরণের টুলসবর্তমানে প্রায়ই শোনা যায় বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপত্র রিট্র্যাক্ট (Retract) হয়েছে। অন...
08/03/2025

বিনামূল্যে অসৎ গবেষক শনাক্তকরণের টুলস

বর্তমানে প্রায়ই শোনা যায় বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপত্র রিট্র্যাক্ট (Retract) হয়েছে। অনেক সময় এই ধরনের খবর শুনে আমরা ধরে নিই যে, ওই গবেষক কিংবা গবেষণাপত্রের সকল অথরই অসৎ বা প্রতারক। কিন্তু বাস্তবতা হলো, একটি গবেষণাপত্রে একাধিক গবেষক যুক্ত থাকেন এবং অনেক সময় একজন-দুইজন গবেষকের অনৈতিক কাজের কারণে পুরো গবেষণাপত্র রিট্র্যাক্ট হতে পারে। এতে নিরপরাধ অথররাও কলঙ্কিত হন। তাই শুধু রিট্র্যাকশনের খবর শুনে সব গবেষককে দোষী সাব্যস্ত করা উচিত নয়।

গবেষণায় কারও সাথে কোলাবোরেশন করার আগে সংশ্লিষ্ট গবেষকের অতীত কাজ যাচাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই দেখতে হবে ঐ গবেষকের আগে কোনো গবেষণাপত্র রিট্র্যাক্ট হয়েছে কিনা। যদি হয়ে থাকে, তবে অবশ্যই রিট্র্যাকশনের কারণ খুঁজে দেখা উচিত। অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি, যেমন পদ্ধতিগত ভুল বা প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে রিট্র্যাক্ট হলে সেটি ভিন্ন বিষয়। কিন্তু তথ্য জালিয়াতি (Data Fabrication), প্লেজারিজম (Plagiarism) বা ইমেজ ম্যানিপুলেশন-এর মতো অনৈতিক কাজের কারণে রিট্র্যাক্ট হলে ওই গবেষকের সাথে কোলাবোরেশন করা একেবারেই নিরাপদ নয়।

এই যাচাই প্রক্রিয়াকে সহজ করতে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে Scitility নামের একটি প্রযুক্তি স্টার্টআপ Argos নামে একটি টুল চালু করেছে। এটি প্রথমবারের মতো উন্মুক্তভাবে গবেষকদের রিট্র্যাকশন ইতিহাস যাচাই করার সুযোগ দিচ্ছে। Argos টুলটি Retraction Watch Database এবং Crossref-এর মতো নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে। শুধু গবেষকের নাম অথবা কোনো নির্দিষ্ট আর্টিকেলের DOI নম্বর দিলেই সংশ্লিষ্ট গবেষকের রিট্র্যাকশন ইতিহাস, গবেষণাপত্রের তথ্য, প্রকাশক এবং রিট্র্যাকশনের কারণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখিয়ে দেয়। যে কেউ যেকোনো সময় বিনামূল্যে এই সাইটে লগইন করে যে কোনো অথর সম্পর্কেই জানতে পারবে।

এই টুল ব্যবহার করে খুব সহজেই বোঝা যায়, সংশ্লিষ্ট গবেষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে নাকি ইচ্ছাকৃত প্রতারণার জন্য। এতে গবেষণার মান নিশ্চিত করা সহজ হয় এবং ভবিষ্যতে নিজের কর্মজীবনকে কলঙ্কমুক্ত রাখা যায়। গবেষণায় কোলাবোরেশন করার আগে অবশ্যই Argos টুল ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট গবেষকের রিট্র্যাকশন ইতিহাস যাচাই করা উচিত। এতে গবেষণার মান এবং বৈজ্ঞানিক সততা দুটোই বজায় থাকবে।

লিংক প্রথম কমেন্টে দেওয়া আছে!!

নতুন গবেষকদের জন্য রিসার্চ আর্টিকেল লেখার ১০টি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ  রিসার্চ আর্টিকেল লেখা শুধুমাত্র তথ্য সংগ্রহ বা লেখার দক...
07/03/2025

নতুন গবেষকদের জন্য রিসার্চ আর্টিকেল লেখার ১০টি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ

রিসার্চ আর্টিকেল লেখা শুধুমাত্র তথ্য সংগ্রহ বা লেখার দক্ষতার উপর নির্ভর করে না, বরং এটি একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং কৌশলগত প্রক্রিয়া। তাই একটি শক্তিশালী রিসার্চ আর্টিকেল লিখতে গেলে শুধুমাত্র বিষয়বস্তু জানা থাকাই যথেষ্ট নয়, বরং সঠিক কাঠামো, উপযুক্ত তথ্যসূত্র, সুনির্দিষ্ট যুক্তি এবং প্রাসঙ্গিক তথ্য উপস্থাপন করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সফল রিসার্চ আর্টিকেল লেখার জন্য নিচের ১০টি ধাপ অনুসরণ করা যেতে পারে—

১. বিষয়ের সাথে পরিচিত হওয়া এবং প্রাসঙ্গিক অংশ নির্ধারণ

গবেষণা শুরুর আগে বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন। প্রথমেই বুঝে নিতে হবে, আপনার শিক্ষক, গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক বা জার্নাল থেকে কী চাওয়া হয়েছে। অনেক সময় গবেষকেরা এই ধাপটি এড়িয়ে যায়, যার ফলে জার্নাল থেকে আর্টিকেল প্রত্যাখ্যাত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যদি গবেষণা কোনো জার্নালে প্রকাশের উদ্দেশ্যে হয়, তাহলে প্রথমেই লক্ষ্য জার্নাল নির্ধারণ করুন। প্রতিটি জার্নালের নিজস্ব নির্দেশিকা থাকে, যা আগে থেকে জানা থাকলে গবেষণা পরিকল্পনা করা সহজ হয়।

২. গবেষণা শুরু করুন

লেখার জন্য নির্দিষ্ট বিষয় নির্ধারণের পর পরবর্তী ধাপ হল সেই বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা। গবেষণার উদ্দেশ্য অনুযায়ী, প্রাসঙ্গিক রিসার্চ আর্টিকেল, বই, জার্নাল, ইন্টারনেট রিসোর্স এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন। তথ্য সংগ্রহের পর, এটি বিশ্লেষণ করুন এবং যাচাই করুন কোন তথ্যগুলো সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ এবং গবেষণার উদ্দেশ্য পূরণের জন্য প্রয়োজনীয়। তাই গবেষণা শুরু করার পর সব সময় আপনার লক্ষ্য এবং প্রশ্নের প্রতি মনোযোগী থাকুন, এবং প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করুন।

৩. গবেষণা organize করুন

রিসার্চ আর্টিকেল লেখার প্রক্রিয়ায় তথ্য সংগ্রহ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে শুধু তথ্য সংগ্রহ করলেই কাজ শেষ হয় না। সংগ্রহ করা তথ্যগুলি সঠিকভাবে সংগঠিত করা প্রয়োজন, যাতে আপনি পরবর্তী সময়ে সেগুলো সহজে ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমত, যেসব সূত্র থেকে আপনি তথ্য সংগ্রহ করছেন, সেগুলির সঠিক রেফারেন্স তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই রেফারেন্সগুলি পরবর্তীতে আপনার আর্টিকেলের সঠিক উৎস হিসেবে ব্যবহার করা হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি কোনো বই, রিসার্চ আর্টিকেল বা ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে থাকেন, তবে তার সঠিক নাম, লেখক, প্রকাশনা বছর ইত্যাদি তথ্য অবশ্যই নোট করে রাখুন। দ্বিতীয়ত, সংগ্রহ করা তথ্যগুলির আপনার গবেষণার মূল বিষয়ের সাথে কীভাবে সম্পর্কিত, তা বিশ্লেষণ করুন। এছাড়াও, তথ্য সংগঠনের জন্য বিভিন্ন ধরনের টুল ব্যবহার করা যেতে পারে যেমন: এক্সেল, মাইন্ড ম্যাপিং সফটওয়্যার, রেফারেন্স ম্যানেজমেন্ট টুলস (যেমন: Mendeley, Zotero) ইত্যাদি।

৪. মূল বক্তব্য তৈরি করুন

রিসার্চ আর্টিকেল লেখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো থিসিস স্টেটমেন্ট বা মূল বক্তব্য তৈরি করা। থিসিস স্টেটমেন্ট হলো গবেষণার উদ্দেশ্য বা মূল প্রতিপাদ্য, যা গবেষণার বিষয়বস্তু এবং লক্ষ্য স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। এটি মূলত আপনার আর্টিকেলের কাঠামো নির্ধারণ করে এবং গবেষণার সমস্ত যুক্তি এবং তথ্য উপস্থাপন করতে সাহায্য করে। এটি এমন একটি বাক্য হতে হবে, যা গবেষণার পুরো ধারণা এবং যে প্রশ্নের উত্তর আপনি দিতে যাচ্ছেন, তা পাঠককে বোঝাতে সক্ষম হবে। থিসিস স্টেটমেন্টটি সংক্ষিপ্ত, কিন্তু যথেষ্ট তথ্যপূর্ণ হতে হবে, যাতে এটি পাঠককে আপনার গবেষণার মূল প্রতিপাদ্য সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করে।

৫. রিসার্চ আর্টিকেলের কাঠামো নির্ধারণ করুন

নির্দিষ্ট মূল বক্তব্য তৈরি করার পর পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো গবেষণার কাঠামো নির্ধারণ করা। গবেষণাপত্র লেখার সময় কাঠামো এমনভাবে সাজানো উচিত যাতে পাঠক সহজেই আপনার কাজ বুঝতে পারে এবং বিষয়বস্তুর সারাংশ থেকে বিস্তারিত আলোচনায় যেতে পারে। আর্টিকেলের কাঠামো তৈরির জন্য প্রথমে গবেষণার বিষয়বস্তু অনুযায়ী একটি রূপরেখা (outline) তৈরি করা দরকার। এই রূপরেখা আর্টিকেলের প্রধান অংশগুলোর লজিক্যাল বিন্যাস তৈরি করতে সহায়তা করে এবং লেখার প্রতিটি ধাপকে সুনির্দিষ্টভাবে পরিকল্পনা করার সুযোগ দেয়। কাঠামো তৈরি করার সময় প্রথমে ভূমিকা, গবেষণার পটভূমি, সমস্যা নির্ধারণ, গবেষণার উদ্দেশ্য এবং থিসিস স্টেটমেন্ট অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এরপর মূল অংশে গবেষণার বিভিন্ন দিক, প্রাপ্ত তথ্য এবং বিশ্লেষণ উপস্থাপন করা হয়। প্রবন্ধের শেষ অংশে উপসংহার, গবেষণার সীমাবদ্ধতা এবং ভবিষ্যৎ গবেষণার প্রস্তাবনা উল্লেখ করা যেতে পারে। এখানে মনে রাখতে হবে যে, গবেষণাপত্রের কাঠামোর জন্য নির্দিষ্ট কোনো কঠোর ফর্মুলা নেই। কাঠামো নির্ধারণের সময় গবেষণার উদ্দেশ্য ও পাঠকের বোধগম্যতার বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।

৬. কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন

আর্টিকেলের গুরুত্ব বাড়ানোর জন্য এবং সহজে অনলাইনে খুঁজে পাওয়ার জন্য কীওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রিসার্চ আর্টিকেলে এমন কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন যা গবেষণার মূল বিষয়বস্তুকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করে। কীওয়ার্ড নির্বাচনের সময় জনপ্রিয় এবং প্রাসঙ্গিক শব্দ ব্যবহারের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

৭. প্রথম খসড়া (draft) লিখুন

গবেষণার কাঠামো ঠিক করার পর প্রথম খসড়া লেখা শুরু করুন। প্রথম খসড়াকে চূড়ান্ত লেখা মনে করার প্রয়োজন নেই। লেখার সময় যুক্তি সুসংগত এবং স্পষ্টভাবে তুলে ধরার দিকে মনোযোগ দিন। লেখার ধরণ এমন হতে হবে যাতে গবেষণার মূল পয়েন্ট পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়।

৮. সম্পাদনা ও সংশোধন (editing & correction) করুন

প্রাথমিক খসড়া সম্পন্ন হলে নিজে তা পড়ুন এবং কোথায় উন্নতি করা যায় তা দেখুন। ভাষাগত ত্রুটি, যুক্তির অসংগতি বা অপ্রাসঙ্গিক তথ্য থাকলে তা সংশোধন করুন। প্রয়োজনে সহকর্মী বা গবেষণা তত্ত্বাবধায়কের সাহায্য নিন। আর্টিকেল প্রকাশযোগ্য করতে এডিটিং ও প্রুফরিডিং অপরিহার্য।

৯. চূড়ান্ত পর্যালোচনা করুন

একটি ভালো রিসার্চ আর্টিকেলের জন্য চূড়ান্ত পর্যালোচনা (review final draft) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চূড়ান্ত খসড়া সম্পন্ন হলে এটি একাধিকবার পড়ুন এবং যাচাই করুন যে গবেষণার মূল প্রশ্নের উত্তর স্পষ্টভাবে দেওয়া হয়েছে কিনা। একাধিক পর্যালোচনার মাধ্যমে ভুলত্রুটি কমিয়ে আনা সম্ভব।

১০. গাইডলাইন অনুসরণ করে জমা দিন

আর্টিকেল জমা দেওয়ার আগে নিশ্চিত করুন যে নির্ধারিত গাইডলাইন অনুসরণ করা হয়েছে। গবেষণার তথ্য সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়েছে কিনা এবং citation যথাযথভাবে দেওয়া হয়েছে কিনা তা ভালোভাবে পরীক্ষা করুন। সম্ভব হলে একজন অভিজ্ঞ গবেষক বা প্রফেশনাল এডিটরের সাহায্য নিন।

 # **যোগাযোগের ফোন নম্বর বদলেছে জার্মান এম্বাসী**ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাস তাদের ফোন নম্বর পরিবর্তন করেছে। নতুন করে যোগাযো...
05/03/2025

# **যোগাযোগের ফোন নম্বর বদলেছে জার্মান এম্বাসী**

ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাস তাদের ফোন নম্বর পরিবর্তন করেছে। নতুন করে যোগাযোগের জন্য ফোন ও ফ্যাক্স নম্বর দেয়া হয়েছে।

**📞 ফোন: **+880 2 55 66 4 100

**📠 ফ্যাক্স (কনসুলার): **+880 2 55 66 4 180

**দূতাবাসের অফিসিয়াল ইমেইল ঠিকানা: **[email protected]

**জার্মান দূতাবাসের ঠিকানা:** ১১ মাদানি এভিনিউ, বারিধারা কূটনৈতিক এলাকা, ঢাকা ১২১২, বাংলাদেশ

বলা হয়েছে, বিভিন্ন বিশেষ প্রয়োজনে জার্মান দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। তবে, অপ্রয়োজনীয় এবং নিজে নিজে খুঁজলেই পাওয়া যায় এমন তথ্যের জন্য না যোগাযোগ করাই উত্তম।

**ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, যেসব প্রধান কারণে মূলত যোগাযোগ করা যেতে পারে:**

*ভিসা সংক্রান্ত তথ্য ও আবেদন:* জার্মানিতে ভ্রমণ, শিক্ষা, বা কাজের উদ্দেশ্যে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় নথি সম্পর্কে তথ্য।

*পাসপোর্ট ও কনস্যুলার সেবা:* জার্মান নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট নবায়ন, জন্ম নিবন্ধন, বিবাহ নিবন্ধন, এবং অন্যান্য কনস্যুলার সেবা।

*আইনি ও নোটারি সেবা: *নোটারি সেবা, যেমন নথি সত্যায়ন, হলফনামা, এবং অন্যান্য আইনি সেবা।

*সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা: *বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে সাংস্কৃতিক, শিক্ষা, এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্পর্কিত তথ্য ও সমন্বয়।

সম্প্রতি জার্মান দূতাবাস ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক করেছে ভুয়া এজেন্সি ও প্রতারকদের সম্পর্কে। তারা আবেদনকারীদের অননুমোদিত মাধ্যম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে ভিসা আবেদনকারীদের দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং অনুমোদিত চ্যানেলের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ ও আবেদন জমার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

জার্মান দূতাবাস, ঢাকার ওয়েবসাইট অনুযায়ী, **স্টুডেন্ট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য সরাসরি যোগাযোগের প্রয়োজন নেই**। অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং প্রক্রিয়া অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। আপনি দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে স্টুডেন্ট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে পারেন। সেখানে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও তথ্য পাওয়া যাবে।

UNNES International Undergraduate Scholarship (IUP scholarship) and UNNES International Excellent Scholarship (NEXTSHIP ...
04/03/2025

UNNES International Undergraduate Scholarship (IUP scholarship) and UNNES International Excellent Scholarship (NEXTSHIP Scholarship) for Bangladeshi citizens from Universitas Negeri Semarang (UNNES), Indonesia

Announcement of IsDB Scholarship Programs for the Academic Year 2025-2026
02/03/2025

Announcement of IsDB Scholarship Programs for the Academic Year 2025-2026

How to Get Provisional Certificate Application
27/02/2025

How to Get Provisional Certificate Application

প্রভিশনাল/সাময়িক সার্টিফিকেট যেভাবে পাবে📣নতুন নিয়মে সার্টিফিকেট নম্বর পত্র সত্যায়িত যেভাবে করবেন 2025 :https://youtu.be/uDwtPM4ST...

Congratulations To all Csc Tyep -A Schoalar 2025-26
24/02/2025

Congratulations To all Csc Tyep -A Schoalar 2025-26

➡️ Online Visa চেক করার 42 দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা। ১। -তানজানিয়া http://www.tanzania.go...
18/02/2025

➡️ Online Visa চেক করার 42 দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা।

১। -তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz
২। -কাতার http://www.moi.gov.qa/VsaWeb/Actions?action=geteServiceVisaInfoInput&language=english

৩। -কুয়েত http://www.moi.gov.kw

৪। -পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/

৫। -সৌদি আরব https://saudi-arabia-evisa.com/visa-status/

৬। -দুবাই/আরব আমিরাত http://www.moi.gov.ae

৭। -মিশর http://www.moiegypt.gov.eg/english/

৮। -বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd

৯।- সাইপ্রাস http://moi.gov.cy/

১০। -নেপাল http://www.moic.gov.np/

১১। -আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/

১২। -জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/

১৩। -জর্দান http://www.moi.gov.jo/

১৪। -ইন্ডিয়া https://www.ivacbd.com/

১৫। -কেনিয়া http://www.labour.go.ke/

১৬। -ইতালী https://visa.vfsglobal.com/

১৭। -সিংগাপুর http://www.mom.gov.sg/

১৮। -গ্রীস http://www.mddsz.gov.si/en

১৯। -শ্রীলংকা http://www.labourdept.gov.lk/

২০। -দক্ষিণ আফ্রিকা http://www.labour.gov.za/

২১। -ইরান http://www.irimlsa.ir/en

২২। -ঘানা http://www.ghana.gov.gh/

২৩। -থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th

২৪। -বাহরাইন http://www.mol.gov.bh।

২৫। -ভূটান http://www.molhr.gov.bt/

২৬। -কলম্বিয়া http://www.labour.gov.bc.ca/esb/ http://www.gov.bc.ca/citz

২৭। -কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/

২৮। -বারবাডোস http://www.labour.gov.bb/

২৯। -কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english

৩০। -জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/

৩১। -সাইপ্রাস http://www.mfa.gov.cy/

৩২। -ভিয়েতনাম english.molisa.gov.vn/

৩৩।- নিউজিল্যান্ড http://www.dol.govt.nz/

৩৪। -নামিবিয়া http://www.mol.gov.na/

৩৫। -মালদ্বীপ mhrys.gov.mv/

৩৬। -মিয়ানমার http://www.mol.gov.mm/

৩৭। -লেবানন http://www.labor.gov.lb/

৩৮। -পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en

৩৯। -ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk

৪০। -বুলগেরিয়া http://www.mlsp.government.bg/en

৪১। -আমেরিকা http://www.dvlottery.state.gov/ESC http://www.dol.gov/

৪২। -স্পেন http://www.mtin.e

18/02/2025

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের সনদ অনলাইনে সত্যায়নে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের সনদ সত্যায়ন আরও সহজ, দ্রুত ও নিরাপদ করার লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

এর মাধ্যমে মাইগভ প্ল্যাটফর্মে সনদ সত্যায়নের আবেদনে ন্যাশনাল পেমেন্ট গেটওয়ে ‘একপে’ ব্যবহার করে ইউজিসি’র আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা সেবার ফি প্রদান করতে পারবে।

এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক মো. মামুনুর রশীদ ভূঞা, ইউজিসি সচিব ড. মো. ফখরুল ইসলাম এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও কল্যাণ) ড. শাহ্ মোহাম্মদ তানভির মনসুর নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ইউজিসিতে মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়।

এসময় ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এসএমএ ফায়েজ, সদস্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) ড. মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, কমিশনের ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন এবং ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক মো. ওমর ফারুখ, অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক মো. রেজাউল করিম হাওলাদার, যুগ্মসচিব তাহমিনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান ও মো. গোলাম মোস্তফাসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর এসএমএ ফায়েজ বলেন, সমন্বিত অনলাইন সত্যায়ন ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরণের সনদ সত্যায়নের ফি এখন থেকে একপে গেটওয়ের মাধ্যমে জমা দিতে পারবে। অনলাইনে সনদ সত্যায়নের এই উদ্যোগ সফল বাস্তবায়নে তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নজরুল ইসলাম বলেন, দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়কে অনলাইন সনদ সত্যায়নের অভীন্ন প্লাটফর্মে নিয়ে আসা খুবই কঠিন ছিলো। এই প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য তিনি ইউজিসিকে ধন্যবাদ জানান। দেশের বাইরের দূতাবাসেও অনলাইন সনদ সত্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান।

এই সমঝোতার আওতায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এপোস্টিল সিস্টেম বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় বিধি/ গাইডলাইন/ নীতিমালা তৈরি করবে এবং সব পক্ষের সাথে সমন্বয় করবে। ইউজিসি দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে এটি বাস্তবায়নে নির্দেশনা জারি করবে এবং সত্যায়ন ব্যবস্থাপনার চার্জ পরিশোধে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে অবহিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। একপে সমন্বিত অনলাইন সত্যায়ন ব্যবস্থপনা সিস্টেমের প্রয়োজনীয় এক্সেস সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে সরবরাহ করবে।

দেশের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান নিজেদের বের করা, এ কাজে দেশীয় সফটওয়্যার ব্যবহার ও জনপ্রিয় করা এবং অনলাইন সনদ সত্যায়নের সফটওয়্যারের নিরাপত্তা ও তদারকি জোরদারে ইউজিসি’র পক্ষ থেকে পরামর্শ দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের এপোস্টিল পদ্ধতিতে অনলাইনে সনদ সত্যায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এপোস্টিল পদ্ধতিতে সার্টিফিকেট সত্যায়ন করা হলে শিক্ষার্থীদের সময়, শ্রম ও অর্থ সাশ্রয় হবে এবং তাদের ভোগান্তি কমবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের এটুআই এবং ইউজিসি দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নেওয়া বিদেশ গমনেচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট এপোস্টিলমাইগভ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সত্যায়ন সম্পন্ন করবে।

ড. শামসুল আরেফিন
পরিচালক, পাবলিক রিলেশন্স ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন, ইউজিসি।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mahatab Azmaine Refat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mahatab Azmaine Refat:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share