Saidpur LIVE

Saidpur LIVE Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Saidpur LIVE, Media/News Company, .

যিনি এটা বানিয়েছেন উনাকে একটা স্যালুট জানাই । একটা ছবির মধ্যে 100 বছরের ক্যালেন্ডার। বামদিকের সংখ্যা গুলো সাল (2001 to 2...
21/08/2024

যিনি এটা বানিয়েছেন উনাকে একটা স্যালুট জানাই । একটা ছবির মধ্যে 100 বছরের ক্যালেন্ডার।

বামদিকের সংখ্যা গুলো সাল (2001 to 2100)
ওই সালের লাইন বরাবর গিয়ে মাসটা দেখুন,ওখানে যে ক্যাপিটাল লেটার আছে ওটা অনুযায়ী নীচে কোন তারিখ কী বার দেখে নিন ।

উদাহরনস্বরূপ :- 2025 সালের 14 February কী বার জানতে হলে,বাম দিকে 25 সংখ্যা টি খুঁজুন,তারপর ওই সংখ্যার লাইন বরাবর ফেব্রুয়ারি মাসে লেটার (F) টি দেখুন, এবার নীচে F এর ঘরের 14 তারিখ কী বার (Friday) লক্ষ্য করুন।

Prepared by--JITENDRA DEY

16/07/2024
20/06/2024

পৃথিবী নিয়ে কোরআনের বিস্ময়কর পাঁচ তথ্য

20/06/2024

বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনের প্রতি আমার আলাদা একটা ভালো লাগা আছে। মাঝে মাঝে আমি কোনো কারণ ছাড়াই বেশ আনন্দ ও আগ্রহ নিয়ে এগুলি পড়ি। ছাত্র অবস্থাতেও পড়তাম, কোনো নম্বর পাওয়ার আশা না করেই পড়তাম। কিছুদিন আগে সামুতে গাধা নিয়ে ২৮টি প্রবাদ-প্রবচন পোস্ট করার পরে সেখানে শায়মা আপু বানর ও সাপ নিয়ে প্রবাদ-প্রবচনের কথা বলেছিলেন। সেই কারণে এবার বানর নিয়ে লেখা প্রবাদ-প্রবচন গুলি খুঁজে বের করার চেষ্টা করলাম। এদের অনেকগুলি আবার একই রকম, একই অর্থ বহনকারী। শুধু এক বা একাধিক শব্দের ভিন্নতা আছে। আগামীতে সাপের প্রবাদ-প্রবচন গুলি শেয়ার করবো।

বাগধারা : কোন শব্দ বা শব্দ-সমষ্টি বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে অর্থের দিক দিয়ে যখন বৈশিষ্ট্যময় হয়ে ওঠে, তখন সে সকল শব্দ বা শব্দ-সমষ্টিকে বাগধারা বা বাক্যরীতি বলা হয়।

প্রবাদ-প্রবচন : অনেকদিন ধরে লোকমুখে প্রচলিত জনপ্রিয় উক্তি যার মধ্যে সরলভাবে জীবনের কোনো গভীরতর সত্য প্রকাশ পায় সেগুলো প্রবাদ বা প্রবচন নামে অভিহিত হয়ে থাকে।

মজার ছলেই আজ দেখে নেই বানর নিয়ে বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচন গুলি।

০১। বানরের কঁঠাল ভাঙা।

০২। বানরের গলায় মুক্তার মালা।

০৩। বানরকণ্ঠে মােতিমাল।

০৪। বানরের হাতে ফুলের মালা।

০৫। বানরের নেই সিড়ির কাজ।

০৬। বাঁদর বুড়াে হলেও গাছ বায়।

০৭। বানরের সম্পত্তি গালে।

০৮। বানরের মুঠো।

০৯। বানরের হাতে খঞ্জনি।

১০। বানরের হাতে খন্তা (খুন্তি)।

১১। বানরের হাতে ঝুনাে নারকেল।

১২। বানরের হাতে দর্পণ।

১৩। বানরেতে দর্পনের জানে কি সম্মন , শিয়ালেতে দেউলের রাখে না সন্ধান।

১৪। বানরের হাতে শালগ্রাম, ঘষতে ঘষতে গেল প্রাণ।

১৫। বানরের হাতে পাঁকা আম, বানর বলে রাম রাম।

১৬। বাঁদর নাচানো।

১৭। বাঁদরামি।

১৮। বানর বুড় হলেও বাঁদরামি কমে না।

১৯। বানর বুড় হলেও গাছ বাওয়া ভুলে না।

২০। বাঁদর, সভাকর, মদের ঘড়া, তিন নিয়ে গুপ্তিপাড়া।।

২১। বাঁদরীর চুল হলেও বাঁধতে জানে না।

২২। বানুরে বুদ্ধি।

২৩। আদরে বাঁদর।

২৪। অগুরু চন্দন ফেলে চায় শেওড়া কাঠ, কোকিলের ধ্বনি ফেলে বানরের নাট ।

২৫। আকাশের চাঁদে আর বানরের ভালে। শ্বেত চামরে আর ঘোড়ার বালে।

২৬। আগডালের বাঁদর।

২৭। আপনার ছেলেটি খায় এতটি, বেড়ায় যেন লাটিমটি, পরের ছেলেটা খায় এতটা, বেড়ায় যেন বাঁদরটা।

২৮। পরের ছেলে খায় এতটা, বেড়ায় যেন বাঁদরটা; নিজের ছেলেটি খায় এতটি, বেড়ায় যেন লাটিমটি।

২৯। বাঁচলে কত দেখব আর, ছুঁচোর গলায় চন্দ্রহার; বিড়ালের কপালে টিকে, বাঁদর বেড়ায় হলুদ মেখে।

৩০। কতই বা দেখবো আর, বানরের গলায় চন্দ্রহার।

৩১। শিব গড়তে বাঁদর হল।

৩২। শিব গড়তে বানর গড়া।

৩৩। সোঁদর বনের বাঁদর রাজা।

৩৪। সুন্দরবনে বানর রাজা।

৩৫। জমি কর ক্যান্দর, আর বউ কর বান্দর।

৩৬। বান্দররে লাই দিলি মাথায় ওটে।

৩৭। বানরকে লাই দিলে কাঁধে চড়ে।

৩৮। এমনকি বানরেরাও গাছ থেকে পড়ে।

৩৯। বড় বড় বানরের বড় বড় পেট, লঙ্কায় যেতে তারা মাথা করে হেঁট।

৪০। বড় বড় বানরের বড় বড় পেট, লঙ্কা ডিঙ্গোতে সব মাথা করে হেঁট।

৪১। রামের বাণ সহ্য হয়, বানরের দাঁতখিচুনি নয়।

৪২। বাঁদরকে কলা দেখানো।

৪৩। স্বর্ণ অঙ্গুরী ধারণ করিলেও যে বানর সেই বানর।

৪৪। বানরের হাতে শালগ্রাম শিলা।

৪৫। বানরের পদাঙ্গলে ফুলের মালা।

৪৬। গাছ পড়িবার পূর্বে বানরের চম্পট।

৪৭। বান্দররে প্রশ্রয় দিলে কান্ধে চড়ে এক তিলে।

৪৮। শাস্ত্রে আছে বারনকে প্রশ্রয় দিলে মাথায় ওঠে।

৪৯। কথায় বলে মাথায় চড়ে বানরকে দিলে নাই।

৫০। চড়ইয়ে পেটে জন্মাবে নর, দেবতা হবে বনের বানর।

৬১। নিস্ফলা গাছে বানরও চড়ে না।

৬২। ঘােড়াশালার বাদর।

৬৩। কলা খেল যত বান্দর, রাজ্য পেল রামচন্দর।

৬৪। বর যেখানে বাঁদর, বদরিও পায় আদর।

৬৫। বানরের হাতে ঝুনা নারকেল। বানর ঝুনা নারকেল খেতে পারে না।

৬৬। সীতা হারা হয়ে রামের বাঁদরে আদর।

৬৭। বাদরের পিঠা ভাগ করা।

20/06/2024

#গভীর_সমুদ্রের_অজানা_জগৎ
সমুদ্র দেখার আগ্রহ আমার কখনো শেষ হয় না। সমুদ্রের পাশে দাঁড়িয়ে মনে হয়, বিস্ময় আর রহস্যে ঘেরা একটা জগৎ আমার সামনে। অথচ আমি এর পুরোটা দেখতে পাচ্ছি না। যেখানে আগ্রহ আর রহস্য, সেখানেই প্রশ্ন, কৌতূহল আর বিজ্ঞানীদের আনাগোনা। গভীর সমুদ্রের অজানা এ জগৎকে জানতে দুঃসাহসী অভিযান করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। সমুদ্রের সবচেয়ে গভীর যে জায়গা, সেটার নাম চ্যালেঞ্জার ডিপ। এটা প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা ট্রেঞ্চের একটা অংশ। এর গভীরতা প্রায় ১১ হাজার ৩৪ মিটার। কিন্তু এতটা গভীরে কোনো মানুষের পক্ষে পৌঁছানো সম্ভব নয়।

আহমেদ নামে একজন মিসরীয় ২০১৪ সালে লোহিত সাগরে ৩৩২ মিটার পর্যন্ত পৌঁছে বিশ্বরেকর্ড করেছেন। এ রেকর্ড ভাঙ্গতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে বহু ডুবুরির। কারণ গভীর সমুদ্রে চাপ এত বেশি যে সেই চাপে মানবদেহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। সাধারণত ২০০ মিটার গভীর থেকে ধীরে ধীরে সমুদ্রের ভেতর আলো কমতে থাকে। আর ১ হাজার মিটার গভীরে সব কিছু অন্ধকার। গভীর সমুদ্রের তাপমাত্রাও খুব কম, ভীষণ ঠান্ডা সেখানে। এত সব চ্যালেঞ্জ সামলে সমুদ্রের রহস্য ভেদ করতে বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেন সাবমারসিবল। এক ধরনের ছোট ডুবোযান। বিজ্ঞানীরা যখন জাহাজে করে সমুদ্র অভিযানে বের হন, তখন তাঁদের জাহাজে আরও অনেক যন্ত্রপাতির সঙ্গে অনেক সময় সাবমারসিবলও থাকে। সমুদ্রের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে জাহাজ থেকে একে সমুদ্রে পাঠানো হয়। গভীর সমুদ্রের পানি এবং সমুদ্রের তলদেশের উপাত্ত সংগ্রহে এরা দারুণ কাজ করে।

তবে সবমারসিবল আর সাবমেরিন আসলে এক নয়। সাবমেরিন সাধারণত আকারে বড় হয়। এতে যথেষ্ট পাওয়ার এবং গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা থাকে। কাজেই একটা বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে আবার স্বাধীনভাবে সেখানে ফিরে আসতে পারে। কিন্তু সাবমারসিবলের একটা সাপোর্ট সিস্টেম অথবা জাহাজের দরকার হয়। সাবমারসিবলে স্টিল ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা, লাইট, উপাত্ত এবং নমুনা সংগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ, কোনো কিছু ধরার জন্য হাইড্রলিক বাহু, সোনার সিস্টেম, লেজার সিস্টেম, বিভিন্ন সেন্সরসহ অনেক কিছু থাকতে পারে।

সাবমারসিবল সাধারণত তিন ধরনের হয়। হিউম্যান অকুপাইড ভেহিকল (এইচওভি), রিমোটলি অপারেটেড ভেহিকল (আরওভি) এবং অটোনোমাস আন্ডারওয়াটার ভেহিকল (এইউভি)। এইচওভি-র নাম থেকেই বোঝা যায়, এর ভেতরে মানুষ থাকতে পারে। কিন্তু আরওভি এবং এইউভিতে কোনো মানুষ থাকে না। এসব সাবমারসিবলের কারণেই হাইড্রোথার্মাল ভেন্ট (যেখানে সমুদ্রের পানির তাপমাত্রা প্রায় ৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস), টাইটানিক জাহাজ, মারিয়ানা ট্রেঞ্চসহ আরও নানা অভূতপুর্ব বিষয় সম্পর্কে আমরা জানতে পারছি।

এইচওভি-র মধ্যে বেশ নামকরা একটি হলো আলভিন। ১৯৬৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় চার হাজারের বেশি অভিযানে অংশ নিয়েছে এটি। এখন অবশ্য যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর ব্যাটারি, লাইট, ইমেজ সিস্টেমসহ সবকিছুতেই নিত্যনতুন প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। একজন ডুবুরি যা করতে পারেন, এর ভেতর বসে একজন মানুষও সে কাজগুলো অনায়াসে করতে পারবে।

ভিডিও গেম খেলার সময় যেমন জয়স্টিক ব্যবহার করা হয়, আরওভি সাবমারসিবলগুলোকে অনেকটা সেভাবে জাহাজ থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সাধারণত জাহাজের সঙ্গে ক্যাবল দিয়ে এরা সংযুক্ত থাকে। ক্যাবলের মাধ্যমেই সিগন্যাল আদান-প্রদান হয়। আরওভি হারকিউলিস তো প্রায় ১১৩ কিলোগ্রাম যত্রপাতি এবং নমুনা আনা-নেওয়া করতে পারে। এমনকি রিয়েল-টাইম টেলিপ্রেজেন্স বা ভিডিও কল করার মতো ভিডিও ক্যামেরাও আছে এর সঙ্গে। সমুদ্রে না থেকেও শিক্ষার্থী এবং বিজ্ঞানীরা অভিযানের সময় স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। ভোক্সওয়াগন বিটলস আকারের এই আরওভি সমুদ্রের প্রায় ৪ হাজার মিটার গভীর পর্যন্ত চাপ সহ্য করার ক্ষমতা রাখে প্রায় তিন দিন ধরে।

কোনো কোনো গবেষণার ক্ষেত্রে এইচওভি এবং আরওভি একসঙ্গে ব্যবহার করা হয়। টাইটানিক জাহাজ নিয়ে গবেষণায় এইচওভি আলভিন এবং আরওভি জেসন জুনিয়র একসঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছিল।

এইউভি সাবমারসিবলগুলো সবচেয়ে ছোট। এদের খরচও কম। কোনোরকম পাইলট বা সুপারভাইজার দরকার হয় না। সমুদ্রে পাঠানোর আগেই কী কী উপাত্ত কীভাবে সংগ্রহ করা হবে, সেসব এর মধ্যে প্রোগ্রাম করে দেওয়া হয়। কিন্তু সমস্যা হলো, এর আকার ছোট। ব্যাটারি পাওয়ার সংরক্ষণের জন্য এখানে একসঙ্গে অনেক ধরনের সেন্সর এবং যন্ত্রাংশ সংযোজন করা যায় না। তবে বিভিন্ন কাজে এইউভি ব্যবহার করা হয়। যেমন সমুদ্র তলদেশের মানচিত্র তৈরি এবং সার্ভে করা, সমুদ্রের তাপমাত্রা, লবণাক্ততা এসব তথ্য সংগ্রহ ইত্যাদি। কিছু এইউভিতে ‘রিমাস শার্কক্যাম’ থাকে। এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু সামুদ্রিক প্রাণীকে অনুসরণ করা সম্ভব হয়। যেমন বিখ্যাত সাদা হাঙর। এ ছাড়া স্প্রে গ্লাইডার সমুদ্রের তাপমাত্রা, চাপ, লবণাক্ততা, সমুদ্রস্রোত, সামুদ্রিক ক্লোরোফিল এবং বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারে।

সমুদ্র গবেষণায় বিভিন্ন ধরনের সাবমারসিবলের ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলেছে। এদেরকে আরও উন্নত এবং সহজলভ্য করার প্রচেষ্টাও অব্যাহত রয়েছে। গভীর সমুদ্রের বিশাল এক জগত এখনো আমাদের অজানা। তবে নিত্যনতুন বিস্ময়কর তথ্য আমাদের প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করছে। সেই সঙ্গে সামনে নিয়ে আসছে আরও অনেক নতুন প্রশ্ন এবং আবিষ্কারের উদ্দীপনা।

#লেখক: পিএইচডি গবেষক, ডিপার্টমেন্ট অব ওশান অ্যান্ড আর্থ সায়েন্সেস, ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটি, ভার্জিনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র

05/06/2024

অবিভক্ত ভারত খন্ডনের ম্যাপ

৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো এই ম্যাপটা। তখনো পার্টিশনে কোন অংশ কোথায় যাবে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি।

অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।

এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়, তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।
১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা।
২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।
রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল।

এ ধরনের রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫৬৫ টি। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য নেপাল, ভূটান, সিকিম, হায়দ্রাবাদ, ত্রিপুরা, কাশ্মীর, জুনাগড়, কোচবিহার ইত্যাদি। এর মধ্যে নেপাল ও ভূটান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে।ব্রিটিশরা ভারত ত্যাগের পর কিছুকাল স্বাধীন ছিল হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীরসহ অনেকগুলো রাজ্য।
ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত ক্রমে ক্রমে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে যুক্ত করে নেয়। প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও সুবিধা দিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও কুটনৈতিকভাবে যুক্ত করে। এই যুক্ত করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর।

16/11/2023

ইহার মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ১১০০৳ মাত্র।
31/10/2023

ইহার মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ১১০০৳ মাত্র।

Address


Telephone

+8801722906464

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Saidpur LIVE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Saidpur LIVE:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share