Lates News Update

  • Home
  • Lates News Update

Lates News Update News

28/03/2023

এক বছরে সর্বোচ্চ ছক্কা মারেন কোন
খেলোয়াড়?

24/03/2023

যে দেশে রাত হয় না

23/03/2023

মহাকাশে সিনেমার শুটিং

23/03/2023

My Page

22/03/2023
22/03/2023

পবিত্র রমজানে মাসজুড়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজে ছুটি থাকবে। তবে ক্লাস চলবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেটা অবশ্য রমজান মাসের অর্ধেক সময়জুড়ে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৩ বা ২৪ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি শুরু হবে আগামী ৭ এপ্রিল। ফলে রমজানে ১৫ দিন ক্লাস চলবে।

মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজের ছুটির তালিকা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে সরকারি-বেসরকারি হাইস্কুলে শুরু হবে রমজানের ছুটি। এই ছুটি চলবে ২৭ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত।

এ সময়ে ইস্টার সানডে, চৈত্র সংক্রান্তি, বাংলা নববর্ষ, জুমাতুল বিদা, স্বাধীনতা দিবস এবং ঈদুল ফিতরের বন্ধ রয়েছে। কলেজ ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোতেও ছুটি শুরু হবে ২৩ মার্চ। আর মাদরাসায় রোজার ছুটি শুরু হবে বুধবার (২২ মার্চ)।

অন্যদিকে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি শুরু হবে আগামী ৭ এপ্রিল। চলবে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন মাধ্যমিক সংযুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোও ছুটি হবে ২৩ মার্চ থেকে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন বলেন, আগামী ৭ এপ্রিল থেকে প্রাথমিকে ছুটি শুরু হবে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহাম্মদ বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রমজানের ১৫ দিন পর্যন্ত ক্লাস চলবে। এরপর ছুটি হবে। সরকারি ৬৫ হাজার স্কুলের ক্ষেত্রেই এই ছুটি প্রযোজ্য। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সংযুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় এই ছুটির আওতায় পড়বে না।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ জানিয়েছেন, বছরের শুরুতেই ছুটির তালিকা স্কুলগুলোতে পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই সূচি অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রমজানের শুরু থেকেই বন্ধ থাকবে।

01/03/2023

বিদ্যুতের দাম ফের বাড়লো
প্রকাশ 2023-02-28 20:22:05

ucb stock regular
একমাসের ব‌্যবধানে ফের বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৫ শতাংশ। এই নিয়ে চলতি বছর তৃতীয়বারের মতো বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো।

মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনটি গেজেট আকারেও প্রকাশিত হয়েছে। বর্ধিত এই দাম বিল মাস মার্চ থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৫ শতাংশ, পাইকারি পর্যায়ে ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল। পাইকারি পর্যায়ে প্রতি ইউনিটের ভরিত গড় মূল্য ৬ টাকা ২০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৭০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। এর আগে ১২ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

LankaBangla securites single page
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আবাসিক গ্রাহকদের মধ্যে শূন্য থেকে ৫০ ইউনিট ব্যবহারকারী লাইফলাইন গ্রাহকদের বিদ্যুতের দাম ইউনিট প্রতি ৪ টাকা ১৪ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৩৫, শূন্য থেকে ৭৫ ইউনিট ব্যবহারকারীর বিদ্যুতের দাম ৪ টাকা ৬২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৮৫ পয়সা এবং ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের ৬ টাকা ৩১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৬৩ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সেই সঙ্গে ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের ৬ টাকা ৬২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৯৫ পয়সা, ৩০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের জন্য ৬ টাকা ৯৯ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা ৩৪ পয়সা, ৪০১ থেকে ৬০০ ইউনিটের জন্য ১০ টাকা ৯৬ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৫১ পয়সা এবং ৬০০ ইউনিটের ওপরে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী আবাসিক গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিল ১২ টাকা ৬৩ পয়সা থেকে বেড়ে ১৩ টাকা ২৬ পয়সা করা হয়েছে।
আবাসিক গ্রাহক ছাড়াও বেড়েছে সব ধরনের বিদ্যুতের দাম। এরমধ্যে কৃষি, ধর্মীয়, দাতব্য, হাসপাতাল, রাস্তার বাতি, পানির পাম্প, ক্ষুদ্র শিল্প, শিল্প, বাণিজ্য, ব্যাটারি চার্জিং স্টেশনের বিদ্যুতের দাম বেড়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ধারা ৩৪ক-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, ভর্তুকি সমন্বয়ের লক্ষ্যে, জনস্বার্থে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির চাপ সামলাতে এ বছর প্রতি মাসে বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করছে সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় দুই মাসে তিন বার ৫ শতাংশ করে মোট ১৫ ভাগ গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো।

সংশোধিত বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আইনের ক্ষমতা বলে সরকার তৃতীয়বারের মতো নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম বাড়ালো। বিশেষ ক্ষেত্রে বিইআরসি ছাড়াই ভোক্তা পর্যায়ে জ্বালানি তেল, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম নির্ধারণ, পুনর্নির্ধারণ ও সমন্বয়ে সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া দেওয়া হয়েছে ‘বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০২৩’-এ।

গত ১ ডিসেম্বর অধ্যাদেশটি জারি করা হয়। পরে সংসদ অধিবেশন বসলে সেটি পরিণত করা হয় আইনে। ২২ জানুয়ারি আইনের গেজেট জারি হয়। এ আইনের বলে সরকার প্রতি মাসে গ্যাস বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের (বাড়ানো-কমানো) ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৮ জানুয়ারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে শিল্প, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বাণিজ্যিক খাতে গ্যাসের দাম প্রতি ইউনিটে সর্বোচ্চ ১৯ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেয় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ।

অর্থসূচক/এএইচআর

20/02/2023

সব রেকর্ড ছাড়িয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়তে বাড়তে এখন প্রতি কেজি ২২৫ থেকে ২৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক মাসের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে প্রায় ১০০ টাকার মতো বেড়েছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এতটা বাড়তি দামে কখনো বিক্রি হয়নি ব্রয়লার মুরগি।

খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এতটা বাড়তি দামে ব্রয়লার মুরগি কখনো বিক্রি হয়নি। তবে শুধু বয়লারের ক্ষেত্রেই নয় বরং বাজারে বেড়েছে সোনালি মুরগির দামও। পাশাপাশি উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল চাল, ডাল, আটা, ময়দা ও সয়াবিনসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দামের ক্ষেত্রেও।শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া যায়। এক মাসের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনালি মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মতো। বাজারে এখন সোনালি মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৩১০ থেকে ৩৩০ টাকায়। পাশাপাশি দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকায়।

এদিকে বিগত সপ্তাহের তুলনায় ডিমও বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। ফার্মের মুরগির বাদামি রঙের ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়। প্রতিনিয়ত মুরগির এই দাম বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে খুচরা বিক্রেতারা জানান, পোলট্রি খাদ্য, বাচ্চা, ওষুধসহ সব কিছুর দাম বেড়ে গেছে। তাই ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে।সাধারণ ভোক্তারা বলছেন, দাম এভাবে বাড়তে থাকলে আসন্ন রমজানে গিয়ে আরো বাড়বে, তাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে ব্রয়লার মুরগিও। পাশাপাশি দেশের এই ক্রমবর্ধমান দাম বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার জানিয়েছেন, বাজারের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও অনেক খামার বন্ধ হওয়ায় বাজারে ডিম ও মুরগির সংকট দেখা দিয়েছে। আর এর ফলেই একশ্রেণির ব্যবসায়ী দাম বাড়াচ্ছেন।

ইউরোপে গ্যাসের দাম ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্নঅবশেষে ইউরোপের বাজারে কমলো প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম। অঞ্চলটিতে গ্যাসের দাম কমে ১...
19/02/2023

ইউরোপে গ্যাসের দাম ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন
অবশেষে ইউরোপের বাজারে কমলো প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম। অঞ্চলটিতে গ্যাসের দাম কমে ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন হয়েছে। এটি একটি বড় লক্ষণ যে, সাম্প্রতিক সময়ে এই অঞ্চলটি একটি ভয়ঙ্কর শক্তি সংকট এড়াতে সক্ষম হয়েছে।

বেঞ্চমার্ক পাইকারি গ্যাসের দাম শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) প্রায় ৫ শতাংশ কমে প্রতি মেগাওয়াট ঘণ্টায় ৪৯ ইউরো ছুঁয়েছে, যা ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরের পর থেকে সর্বনিম্ন।

এর আগে গত বছরের আগস্টে পাইকারি গ্যাসের মূল্য বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৩২০ ইউরোতে।

এটি একটি মহাদেশের জন্য একটি অসাধারণ পরিবর্তন। কেননা মাত্র কয়েক মাস আগেই ইউরোপসহ আশপাশের দেশগুলো ভয়াবহ জ্বালানি সংকটের মুখোমুখি হয়েছিল। তাদের বৃহত্তম গ্যাস সরবরাহকারী দেশ রাশিয়া ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার প্রতিশোধ হিসাবে ইউরোপে গ্যাস রপ্তানি ব্যাপক হারে কমিয়েছিল। এখন গ্যাসের মূল্যহ্রাস ইউরোপে মন্দার ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেবে।

তবে কেবল ইউরোপ নয়, গত বছর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বিশ্বজুড়েই জ্বালানির সংকট দেখা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে উল্টোরথে হাঁটে আন্তর্জাতিক জ্বালানি তেল বাণিজ্যের অন্যতম নিয়ন্ত্রক জোট ওপেক প্লাস। সংস্থাটি দৈনিক ২০ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দেয়। এতে জ্বালানি সংকট আরও জটিল আকার ধারণ করে।

এমনকি ইউক্রেনে রাশিয়া যুদ্ধে যাওয়ার পর থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম এত কম ছিল না। এই শীতে অসময়ের উষ্ণ আবহাওয়া, সেইসাথে গ্যাস সংরক্ষণ এবং বিকল্প সরবরাহকারী খুঁজে বের করার ফলেই এই দাম কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে, যা ইউরোপের অর্থনীতিতে অনেক ক্ষেত্রেই স্বস্তি এনে দেবে।

ইউরোপের গ্যাস অবকাঠামো বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়নের গ্যাস স্টোরেজগুলো ৬৫ শতাংশই পূর্ণ। যা আগের পাঁচ বছরের গড় ৪৫ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি।

ইউরেশিয়া গ্রুপের শক্তি, জলবায়ু ও সম্পদের পরিচালক হেনিং গ্লয়েস্টেইন সিএনএনকে জানিয়েছেন, ইউরোপকে দেখে মনে হচ্ছে তারা সফলভাবে রাশিয়ার গ্যাসের ওপর নির্ভরশীলতা থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পেরেছে।

তিনি আরও জানান, এটি এখনও তুলনামূলকভাবে ব্যয়বহুল। কিন্তু বর্তমান মূল্য দেশগুলোকে জ্বালানি সংকটের মুখে ফেলবে না, যেমনটি তারা গত বছর করেছিল।

বেরেনবার্গ ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ স্যালোমন ফিডলার শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, তিনি আশা করেছিলেন ইউরোপ আগামী শীতকালের মধ্যেই জ্বালানি সংকট এড়াতে সক্ষম হবে। যদি তারা রাশিয়া ছাড়া অন্যান্য সরবরাহকারীদের কাছ থেকে বর্তমান আমদানির মাত্রা বজায় রাখে। পাশাপাশি গ্যাসের ব্যবহার গড় মাত্রা থেকে ২০ শতাংশ কমায় এবং অভ্যন্তরীণ গ্যাস উৎপাদনের মাত্রা একই রাখে। সূত্র : সিএনএন

Address


Telephone

+8801941944079

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Lates News Update posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share