30/08/2024
বর্তমানে বিভিন্নস্থানে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের জোড়করে পদত্যাগপত্র নেওয়ায় আমরা বিস্মিত ও নীতিবাক্য আওড়াতেছি।
কিন্তু এই শিক্ষকরুপি..... দের পাপের পাল্লাও ভারী কম না। প্রতিষ্ঠান প্রধানগন প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে ভাউচার বানিজ্য করে লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছিল। ভর্ত্তি ফি, সেশন ফি পুরোটায় ভাউচার অরে লুটপাট করে খায়। রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০ টাকা হইলে উঠায় ৫০০ টাকা করে বাকী টাকার কোন হদিস পাওয়া যায় না।ফর্ম ফিলাফ সেখানেও বেশি টাকা নেয়। তাছাড়া মার্কসিট, সার্টিফিকেট নিতে টাকা সেগুলো নাকি তাদের নিজস্ব টাকা, এখানে কোন কথাই বলা যাবে না। জেলা পরিষদের বিভিন্ন বরাদ্দের টাকা। এই সব কিছু তাদের পছন্দমতো তৈরি করা নামমাত্র কমিটির সভাপতির যোগসাজশে লুটপাট করে খায়। অন্যান্য শিক্ষক কিছু বলতে গেলে চাকরি নিয়ে টাবাটানি। শিক্ষকগণ টাইমস্কেল নিতে গেলে ১০হাজার টাকা গুনতে হয়। এনটিআরসিএ থেকে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষক জয়েন করেতে আসলে সেখানেও টাকা আদায় করা হয়। কিছু প্রধান আবার পাবলিক পরীক্ষায় নকল সরবরাহের নামেও টাকা উত্তোলন করেন। পাবলিক পরীক্ষার যে বিষয়গুলোর শুধুমাত্র নম্বর ইনপুট দিতে হয় সেখানেও তারা টাকা উত্তোলন করে, না দিলে নম্বর কম দেওয়া হবে এই ভয় দেখিয়ে। এদের কাছে শিক্ষক শিক্ষাত্রী উওভয়েই অত্যাচারিত।আরোও অনেক কাহিনি।