Saiful Islam Shuvo

Saiful Islam Shuvo banglalifestories73.blogspot.com

16/10/2025

ব্যাংকে তার ঋণের পরিমাণ ২ কোটি টাকার উপরে, অথচ তিনি ১ টাকাও ঋণ নেন নাই…

গত সেপ্টেম্বরের ঘটনা। চেম্বারে বসে কাজ করছি। সকাল সকাল এক ভদ্রলোকের আগমন। নাম দবির আহম্মেদ (ভিন্ন নাম ব্যবহার করা হল)। আজ তার শুনানির দিন ধার্য আছে। জানতে পারলাম, ভদ্রলোকের নামে অর্থঋণ আদালতে মামলা চলমান, তিনি একজন ঋণখেলাপি। তার চেহারার মধ্যে অভিজাত আর শুদ্ধতার ছাপ দেখে মনের মধ্যে খটকা লাগলো। ব্যাপারটা জানতে আগ্রহী হলাম।

খোঁজ নিলাম, সত্যি সত্যিই তিনি একজন ঋণখেলাপি। ব্যাংকে তার ঋণের পরিমাণ ২ কোটি টাকার উপরে, অথচ তিনি ১ টাকাও ঋণ নেন নাই। কিভাবে হলো এমনটা?

একটা ছোট ভুলের এক চরম মাসুল দিতে হচ্ছে দবির আহম্মেদকে। ভুলটি হয়েছিল, একদা তিনি তার এক ব্যবসায়ী বন্ধুর জন্য ব্যাংক ঋণের গ্যারান্টর (জামিনদার) হয়েছিলেন। বন্ধুটি ঋণ নেয়ার কিছুদিন পর মারা যান। স্বাভাবিকভাবেই বন্ধুর ওয়ারিশদের উপর সেই ঋণ পরিশোধের দায় চলে আসে। কিন্তু সেই সকল ওয়ারিশ তাদের বাবার ঋণ পরিশোধ করতে সার্মথ্যবান নন এবং আগ্রহী নন।

এমন প্রেক্ষাপটে, ঋণদাতা ব্যাংক সেই সকল ওয়ারিশকে পক্ষভূক্ত করে এবং অর্থঋণ আদালত আইনে সেই ঋণের গ্যারান্টর অর্থাৎ দবির আহম্মেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। সেই থেকে তাকে নিয়মিতভাবে আদালতে হাজিরা প্রদান করতে হচ্ছে।

ইতিমধ্যে দবির আহম্মেদ বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেজেও একজন ঋণখেলাপি হিসেবে কালো তালিকাভূক্ত হয়েছেন। ফলে তার নিজের প্রয়োজনেরও আর কোন ঋণ নিতে পারবেন না এবং প্রতিনিয়ত অন্যান্য নানাবিধ কাজে বাঁধার সম্মূখীন হবেন। আর চরম সত্যিটা হলো, অন্য আরেকজনের নেয়া সেই ঋণ পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত তিনি নিজে এবং তার ওয়ারিশগণও ঋণের দায় থেকে কোনদিন মুক্তি পাবেন না।

ঘটনা ২

দবির আহম্মেদ সাহেবের মতোই ঠিক একই ঘটনা ঘটেছে বিরামপুরে। পার্থক্য শুধু এখানে যিনি ঋণ নিয়েছিলেন এবং যিনি সেই ঋণের গ্যারান্টর হয়েছিলেন, দু’জনই মারা গিয়েছেন।

ঋণগ্রহীতা মৃত্যুকালে কোন সম্পত্তি রেখে যেতে পারেন নাই। ফলে ঋণদাতা ব্যাংক ঋণগ্রহীতার কোন সম্পদ নিলামে নিতে পারেন নাই। কিন্তু সেই ঋণের গ্যারান্টর মৃত্যুকালে বিরামপুরের প্রাণকেন্দ্রে একটা চারতলা বাড়ি রেখে যান। সম্প্রতি সেই বাড়ির সম্মুখে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ নিলামের নোটিশ দিয়ে গেছেন।

ইতিপূর্বে গ্যারান্টরের ওয়ারিশগণও সেই ঋণ সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। বাড়ির সামনে নোটিশ দেখে গ্যারান্টর সাহেবের দুই ছেলে হঠাৎ-ই অথৈ সাগরে পড়ে গেছেন। জামানত হিসেবে সেই বাড়ি ব্যাংকে বন্ধক না হলেও, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ (অন্য আরেকজনের) অর্থ আদায়ের জন্য গ্যারান্টরের বাড়িটি নিলামকেই বিকল্প পন্থা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।

উপরোক্ত ঘটনা দুটি সত্য। দুটি ঘটনাতেই কেহই নিজে ১ টাকাও ঋণ গ্রহণ করেন নাই বা সেই ঋণ থেকে ১ আনা পরিমাণও সুবিধা পান নাই। অথচ একটা ছোট্ট ভুলের জন্য তাদের নিজেদের ও ওয়ারিশদের জীবন মুহূর্তেই তছনছ হয়ে গিয়েছে। আইন অনুযায়ী উভর ক্ষেত্রেই কারো বিন্দুমাত্রা পরিত্রাণ পাবার কোন সুযোগ নাই।

মনে রাখবেন, ঋণখেলাপি হলে গ্যারান্টরের উপরও একইভাবে দায় বর্তায় ঋণ পরিশোধের। আর সে জন্যই গ্যারান্টরও ঋণখেলাপি হয়ে যান, যদিও তিনি ঋণ নেন নাই। ঋণখেলাপি হলে ঋণ আদায়ের জন্য কেবলমাত্র ঋণগ্রহীতা নয় গ্যারান্টরের বিরুদ্ধে মামলা করার বিধান রয়েছে বিদ্যমান অর্থঋণ আদালত আইনে।

সুতরাং, কারো উপকার করতে গিয়ে নিজে ও নিজের উত্তরাধিকারদের জন্য বিপদ ডেকে আনছেন কিনা, সেদিকে খেয়াল রাখুন। সচেতন থাকুন। পরামর্শের জন্য প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

আমাদের প্রতিদিনের জীবনে অতি প্রয়োজনীয় আইনকানুন জানতে ও আরও আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেজ ফলো করুন।

সম্ভব হলে শেয়ার করে আপনার বন্ধু-স্বজনদেরও এ বিষয়ে সচেতন করুন।

#আইনি_সতর্কতা #গ্যারান্টর_বিপদ

10/10/2025

♦ উকিলের বুদ্ধিতে হতবাক সুন্দরী না'রী
♦ গল্পটি পড়ুন ভালো লাগবে.....!
♦ একজন অ্যাডভোকেট ট্রেনের এসি কেবিনে একাকী যাচ্ছিলেন।
♦ কিছুক্ষণ পরে এক সুন্দরী আসলেন এবং অপর পাশের সিটে বসে পড়লেন।
♦ আর তা দেখে উকিল সাহেব মহাখুশি। দীর্ঘ যাত্রায় এরকম একজন সঙ্গী পেতে কার না ভাল লাগে।
♦ আর সে যদি হয় কোন সুন্দরী নারী, তবে তো আর কথায় নেই!
♦ সুন্দরী এবার উকিল সাহেবের দিকে তাকিয়ে একটা মিষ্টি হাসি দিলেন আর উকিল সাহেবের মনে হল, তিনি একটি হার্টবিট মিস করলেন।
♦ কিছু সময় পরে সুন্দরীটি অপর পাশ থেকে উঠে এসে একেবারে তার পাশে গা ঘেষে বসলেন।
♦ আর এদিকে খুশিতে তো উকিল সাহেবের হার্ট এটাক করার দশা!
♦ সুন্দরী মহিলা পুরুষটির পেশাগত পরিচয় ধারণা করতে পারেননি, তাই এবার তার কানের কাছে মুখ নিয়ে আস্তে আস্তে বলল "তোমার মানিব্যাগ, মোবাইল, টাকা পয়সা যা কিছু আছে সব আমাকে দিয়ে দাও।
♦ না হলে আমি এখন ডেকে লোক জড়ো করব, সবাই তোমাকে গণধোলাই দিবে! "
♦ যাত্রী উকিল সাহেব এমন ভাব দেখালেন, যেন তিনি কিছুই শুনতে পাননি।
♦ তিনি হাত দিয়ে ইশারায় বুঝাতে চাইলেন, তিনি বধির, তাই কানে শুনতে পান না।
♦ "যদি কিছু বলতে চান, তবে তা এই কাগজে লিখে দিন।" এই কথা ইশারার মাধ্যমে বুঝালেন। অতঃপর পকেট থেকে তিনি এক টুকরো কাগজ বের করে দিলেন।
♦ সুন্দরী নারী উকিল সাহেবের অভিনয় বিশ্বাস করে, এবার কাগজের উপর আগের কথাগুলো লিখলেন।
♦ উকিল সাহেব এবার কাগজটি নিয়ে পকেটে রেখে দিলেন এবং হাসতে হাসতে বললেন " এবার তুমি না, আমি চিৎকার দিয়ে পুলিশ ডাকব? "
♦ নীতিবাক্য: মৌখিক স্বাক্ষ্য থেকে লিখিত প্রমাণের মূল্য বেশী আর লিখিত প্রমাণ হাতে রাখা খুবই জরুরী।
সংগৃহীত।

03/10/2025

🎓 বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আইনজীবী তালিকাভুক্তি MCQ পরীক্ষা - ২০২৫ এর প্রস্তুতিি
তারিখ: ২৯ নভেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশে একজন আইন শিক্ষার্থীর জন্য বার কাউন্সিল পরীক্ষা একটি বিশাল মাইলফলক। কারণ এই পরীক্ষার মাধ্যমেই একজন শিক্ষার্থী আইনজীবী হিসেবে তার পেশাগত জীবন শুরু করার সুযোগ পান। তাই সঠিক প্রস্তুতি এবং পরিকল্পিত অধ্যয়ন এখানে অপরিহার্য।

📚 পরীক্ষার কাঠামো
বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তি পরীক্ষা তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হয়:
1️⃣ বহুনির্বাচনী (MCQ) পরীক্ষা – ১০০ নম্বর
2️⃣ লিখিত পরীক্ষা
3️⃣ মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষা
প্রথম ধাপ MCQ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ন্যূনতম ৫০ নম্বর প্রয়োজন। তবে মনে রাখতে হবে, এখানে নেগেটিভ মার্কিং আছে, তাই অনুমাননির্ভর উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।

📝 এমসিকিউ পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত বিষয়সমূহ (৭টি আইন)
দেওয়ানি কার্যবিধি আইন, ১৯০৮
ফৌজদারি কার্যবিধি আইন, ১৮৯৮
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭
দণ্ডবিধি আইন, ১৮৬০
সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২
তামাদি আইন, ১৯০৮
বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা, ১৯৭২

💡 প্রস্তুতির কার্যকর কৌশল
🔹 বেয়ার অ্যাক্ট পড়ার গুরুত্ব
শুধুমাত্র নোট বা গাইড নয়, মূল আইন (Bare Act) পড়া ছাড়া পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব নয়। এজন্য ধারাভিত্তিক বইগুলো ব্যবহার করতে পারেন, যেখানে উদাহরণসহ ধারা ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
🔹 ছোট আইন আগে শেষ করুন
তামাদি আইন ১৯০৮, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ এবং বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা ১৯৭২ তুলনামূলক ছোট কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই তিনটি আইন থেকে প্রায় ২৫ নম্বরের প্রশ্ন আসে। অর্থাৎ এগুলো ভালোভাবে পড়লে পাস নম্বরের অর্ধেক নিশ্চিত হয়ে যাবে।
🔹 বড় আইনগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ধারা মুখস্থ করুন
দণ্ডবিধি ১৮৬০ (২০ নম্বর): অপরাধের সংজ্ঞা, সাধারণ ব্যাখ্যা, যৌথ দায়, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, খুন ও নরহত্যা, আঘাত, অপহরণ, ডাকাতি, প্রতারণা, জালিয়াতি, মানহানি, ধর্ষণ ইত্যাদি।
সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ (১৫ নম্বর): অনুমান, প্রাসঙ্গিকতা, সাক্ষ্য প্রমাণ, প্রমাণের দায়িত্ব, বৈরী সাক্ষী, মৌখিক ও দালিলিক সাক্ষ্য।
দেওয়ানি কার্যবিধি ১৯০৮ ও ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ (৪০ নম্বর): সংজ্ঞা, এখতিয়ার, আপিল, রিভিশন, জামিন, এফআইআর, আমলযোগ্য ও আমল অযোগ্য মামলা, ধারা ১৪৪, প্লিডিংস, রায়, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, রিসিভার নিয়োগ ইত্যাদি।

🔎 অতিরিক্ত পরামর্শ
বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন → এতে প্রশ্নের ধরণ ও বারবার আসা টপিকগুলো সহজে ধরতে পারবেন।

সময় ব্যবস্থাপনা অনুশীলন করুন- ১০০ প্রশ্ন সমাধানে নির্দিষ্ট সময় বণ্টন জরুরি।
নেগেটিভ মার্কিং মাথায় রাখুন - না জানা প্রশ্নে আন্দাজে উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে বাদ দিন।
সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি করুন - শেষ সময়ে দ্রুত রিভিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ধারাগুলো এক পাতায় লিখে রাখুন।
পেশাগত নৈতিকতা অধ্যয়ন করুন - বার কাউন্সিল বিধিমালায় অ্যাডভোকেটদের কর্তব্য, আচরণ ও নৈতিকতার বিষয়গুলো থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে।

✅ শেষ কথা
📌 পরীক্ষার্থীরা যদি ছোট আইনগুলো থেকে পাকা প্রস্তুতি নেন, দণ্ডবিধি ও সাক্ষ্য আইন থেকে গুরুত্বপূর্ণ ধারাগুলো আয়ত্ত করেন এবং দেওয়ানি ও ফৌজদারি কার্যবিধি নিয়মিত রিভিশন করেন, তাহলে এমসিকিউ পরীক্ষায় সহজেই ৫০+ নম্বর পাওয়া সম্ভব। এ পরীক্ষায় সফলতার মাধ্যমে শুরু হবে আপনার আইনজীবী জীবনের যাত্রা। তাই অধ্যবসায়, আত্মবিশ্বাস ও দোয়ার মাধ্যমে প্রস্তুত হোন।

02/10/2025

অনলাইন ফরম ফিলাপের ক্ষেত্রে আপনি কি Regular Candidate নাকি Re-appeared Candidate? অত্র পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। -

বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদেরকে Applicant Type হিসেবে ২টি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করা হয়ে থাকেঃ

1. Regular Candidate
2. Re-appeared Candidate

১। Regular Candidate: নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে একজন পরীক্ষার্থী Regular Candidate হিসাবে বিবেচিত হবেঃ

(ক) যে সকল পরীক্ষার্থী একটি Valid Registration Card-এর অধিনে ইতোপূর্বে একবারও এনরোলমেন্ট প্রিলিমিনারি (MCQ) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেননি, অর্থাৎ যারা প্রথমবার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন তারা Regular Candidate হিসাবে বিবেচিত হবে।

(খ) যে সকল পরীক্ষার্থীদের Registration-এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে এবং তারা Re-registration করেছেন, তারা Regular Candidate হিসাবে বিবেচিত হবেন। উল্লেখ্য যে, পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে হোক কিংবা না করে হোক Registration-এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে Re-registration করলেই Regular Candidate হিসাবে বিবেচিত হবে।

(গ) যে সকল পরীক্ষার্থী বিগত পরীক্ষায় শুধুমাত্র অনলাইনে ফরম ফিলাপ সাবমিট করেছেন, কিন্তু তার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় ফি পরিশোধ করেননি, তারা Regular Candidate হিসাবে বিবেচিত হবেন।

২। Re-appeared Candidate: নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে একজন পরীক্ষার্থী Re-appeared Candidate হিসাবে বিবেচিত হবেঃ

(ক) যে সকল পরীক্ষার্থী একটি Valid Registration Card-এর অধিনে ইতোপূর্বে এক বা একাধিকবার এনরোলমেন্ট প্রিলিমিনারি (MCQ) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও উত্তীর্ণ হতে পারেননি তাদের Registration-এর মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে তারা Re-appeared Candidate হিসাবে বিবেচিত হবেন। এক্ষেত্রে Registration-এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে অত্র পোস্টের ১(খ)নং দফা প্রযোজ্য হবে।

(খ) যে সকল পরীক্ষার্থী অনলাইনে ফরম ফিলাপ সম্পন্ন করে তার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় ফি পরিশোধ করে এডমিট কার্ড ডাউনলোড করেছেন কিংবা করেননি এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণও করেননি, তারা পরবর্তী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য Re-appeared Candidate হিসাবে বিবেচিত হবে। অর্থাৎ অনলাইনে ফরম ফিলাপ সাবমিট করে তার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় ফি পরিশোধ করে এডমিট কার্ড ডাউনলোড না করলেও Re-appeared Candidate হিসাবে বিবেচিত হবেন।

(গ) ) যে সকল পরীক্ষার্থীরা একটি Valid Registration Card-এর অধিনে ইতোপূর্বে এনরোলমেন্ট প্রিলিমিনারি (MCQ) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পরপর দুইবার এনরোলমেন্ট লিখিত পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হয়েছেন এবং তাদের Registration-এর মেয়াদ এখনো উত্তীর্ণ হয়নি তারা পুনরায় এনরোলমেন্ট প্রিলিমিনারি (MCQ) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলে তারা Re-appeared Candidate হিসাবে বিবেচিত হবে।

বিঃ দ্রঃ অত্র পোস্টটি লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্যও সমভাবে প্রযোজ্য হবে এবং অত্র পোস্টে যা কিছু উল্লেখ থাকুক না কেন বার কাউন্সিলের নোটিশ/বিজ্ঞপ্তি/বিধি-বিধান সর্বদা অত্র পোস্টের উপরে প্রাধান্য পাবে। - | |

সংগৃহীতঃ

30/09/2025

১/১০/২০২৫ ইং তারিখ থেকে এমসিকিউ পরীক্ষার ফরম ফিলাপ শুরু হবে।

29/09/2025

The Specific Relief Act, 1877 অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার কত ধারায় ?

28/09/2025

তামাদি আইনের ৯ ধারা কি?

26/09/2025

ভাইবার জন্য প্রস্তুতি নিন। যাদের রিটন ভালো হয়ছে।

26/09/2025

#লোনের টাকার গ্রান্টর হওয়া মানে আপনি শুধু নামের জামিনদার নন, পুরো লোনের আইনি দায়িত্ব আপনারও সমান। যদি মূল ঋণগ্রহীতা টাকা না দেয়, ব্যাংক আপনার কাছ থেকে আদায় করবে,আপনি লোনের টাকার জন্য পুরোপুরি দায়বদ্ধ থাকবেন।

১. আইনি দায়-দায়িত্ব

ঋণগ্রহীতা সময়মতো কিস্তি না দিলে ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানি সরাসরি গ্রান্টরের কাছে টাকা চাইতে পারে।

লোনের চুক্তিপত্রে সাধারণত বলা থাকে, মূল ঋণগ্রহীতা টাকা না দিলে জামিনদারকে একইভাবে পরিশোধ করতে হবে।

টাকা না দিলে ব্যাংক মামলা করতে পারে, এমনকি আপনার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অধিকারও থাকে (যদি কাগজে তেমন শর্ত থাকে)।

পারিবারিক বা বন্ধুত্বের কারণে গ্যারান্টর হওয়ায় অনেক সময় এই ঝামেলায় সম্মুখীন হতে হয়।

সচেতন হন
না বুঝে কারো কথায় বা সজনপ্রীতি দেখাতে গিয়ে এমন সিধান্ত নিবেন না যা নিজের বিপদ ডেকে আনবে কারন আপনার ও পরিবার আছে।

24/09/2025

তামাদি আইন কত সালে বিধিবদ্ধ আইনে পরিনত হয়?

20/09/2025

ছোট ছোট লাইন গুলো পড়ে পরিক্ষার জন্য একটা গুছানো প্রস্তুতি নিন।

19/09/2025

আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য জানা জরুরী ✅

জেলা ও দায়রা আদালত পৃথককরণ:
পূর্বে ছিলো: “জেলা ও দায়রা আদালত, (জেলার নাম)”। কিন্তু দেওয়ানি ও দায়রা আদালতকে পৃথক করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তাই, প্রতিটি জেলায় এখন দুইটি বিভাগ থাকবে। যথা:
🌷দেওয়ানি বিষয়ের ক্ষেত্রে- জেলা জজশীপ, (জলার নাম); এবং
🌷ফৌজদারি বিষয়ের ক্ষেত্রে- দায়রা বিভাগ, (জেলার নাম)।

এখন থেকে প্রতিটি জেলা ৩ ধরণের আদালত থাকবে, যথা:
🍀’জেলা জজশীপ’ যার অধীনে থাকবে:
সহকারী জজ আদালত,
সিনিয়র সহকারী জজ আদালত,
যুগ্ম জেলা জজ আদালত,
অতিরিক্ত জেলা জজ আদালত,
জেলা জজ আদালত।
🍀’দায়রা বিভাগ’ যার অধীনে থাকবে-
যুগ্ম দায়রা আদালত,
অতিরিক্ত দায়রা আদালত,
দায়রা আদালত।
ম্যাজিস্ট্রেট আদালত যার অধীনে থাকবে -
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট,
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট,
অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট,
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।

Address

Gazipur

Telephone

+8801911307430

Website

https://youtube.com/@shubo73

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Saiful Islam Shuvo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Saiful Islam Shuvo:

Share