অভ্রভেদী ত্রৈমাসিক পত্রিকা, হাবিপ্রবি

  • Home
  • অভ্রভেদী ত্রৈমাসিক পত্রিকা, হাবিপ্রবি

অভ্রভেদী ত্রৈমাসিক পত্রিকা, হাবিপ্রবি “অভ্রভেদী” ত্রৈমাসিক পত্রিকা, হবিপ্

01/10/2025

আমার নতুন ফলোয়ারদের স্বাগত জানাই! আপনাদের ফলোয়ার হিসাবে পেয়ে আমি খুবই খুশি! Shikha Ahmed, Ra Fa's Willow, Sumaiya Jannat, Sultana Rahman, Emon Bosunia

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md Shamim Hossain, MD NI SH AT, Soha Islam, Sohag Roy, Fu...
24/07/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md Shamim Hossain, MD NI SH AT, Soha Islam, Sohag Roy, Fuadul Islam Fuad, Asad Sarkar, Monjoy Roy, Dhiman Roy, Abu Bokkor Siddik, Sania Anam, Shukla Roy

নারীরা কতটা সাহসী এটা আপনি হঠাৎ করে বুঝবেন না। নারীদের সাহসীকতা কেউ উদযাপন করেনা, করতেও চায়না। যেহেতু নারীরা জানে তাদের ...
24/07/2025

নারীরা কতটা সাহসী এটা আপনি হঠাৎ করে বুঝবেন না। নারীদের সাহসীকতা কেউ উদযাপন করেনা, করতেও চায়না। যেহেতু নারীরা জানে তাদের বীরত্ব কেউ উদযাপন করবেনা,এর জন্য কোন পুরস্কার নেই, তাই তারা যা করে এটা তার স্বভাবসিদ্ধ হিসেবে ধরা যায়।

আপনাদেরকে শাহিনুর নামের কুমিল্লার এক লেখাপড়া না জানা নারীর কথা মনে করিয়ে দেই। তার ছেলে লিবিয়া হয়ে ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইতালি যাবার পথে লিবিয়ার মাফিয়াদের হাতে আটক হয়। শাহিনুর বেগমের পাসপোর্টও ছিলনা। তিনি তার ছেলেকে উদ্ধার করার জন্য পাসপোর্ট বানান এবং ২০২২ সালের জানুয়ারী মাসে সাত হাজার কিমি পথ পাড়ি দিয়ে উত্তর আফ্রিকার এই দেশটিতে পৌছান।

শাহিনুর বেগম নামের, স্কুলের প্রাথমিক পাশ না করা কুমিল্লা দেবিদ্বারের এক অখ্যাত গ্রামের মধ্যবয়সী নারীটি তিনমাসের মধ্যে ২০২২ সালের মার্চ মাসে তার ছেলেকে উদ্ধার করে নিজ গ্রামে ফিরে আসেন। তিনি শুধু নিজের ছেলেকেই নয় আরো ২৫০ জন বন্দীকেও উদ্ধারে সাহায্য করেন।

তার গল্প হলিউডের যে কোন থ্রিলারকেও হার মানাবে সে কথা ভুলে, গ্রামে ফিরে এসে তিনি ফিরে গেছেন তার নিয়মিত ঘর সামলানোর কাজে।

গত জুলাইয়ের আন্দোলনে অনেক নারীদের আমরা দেখেছি।যারা পাশে নয় ছিল অগ্রগামী, শ্লোগানে, গানে, বিদ্রোহে, দেয়াল জুড়ে সিংহভাগ ছবি তাদের আকা। অথচ আন্দোলন শেষে তাদের আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। তারা এমন ভাবে হারিয়ে গেছে যেন তারা কখনোই ছিলনা।

গতকাল যে মাইলস্টোনের দূর্ঘটনায় যে তিনজন নারী নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও অনেক নিস্পাপ শিশুদের বাচালেন, যাদের মধ্যে দুজন ইতিমধ্যে মারা গেলেন এটা তাদের শুধু সাহসীকতা নয়, এর মধ্য আছে দায়ীত্বের প্রতি সততা, মানবিকতা আর সত্যিকারের ভালবাসা।

কেননা ভালবাসার সাথে সাহস মিশে থাকলে সে অপরাজেয় হয়ে ওঠে তখন কোন আগুন বা অন্য কোন কিছু তাকে আর ভয় দেখাতে পারেনা।

মাহারুন চৌধুরী আপনি আমাদের বীর। কোন স্বীকৃতি পাবেন কিনা জানিনা তবে নিশ্চিত জানি কোন মেডেল আপনাকে, আপনার চেয়ে বড় করতে পারবেনা।
-মনজু মজুমদার
ছবি : দিনাজপুরের পূনর্ভবা নদীর বেড়ি বাধে বসবাসকারী লোকদের বিকল্প আয়োজন না করে উচ্ছেদের প্রতিবাদে নারীদের অবস্থান।

বাঙালি নিজেকে প্রায়ই ভুঁইফোঁড় বলে। ইংরেজ না এলে কি হত, ভাবতেও অনেক বাঙালির গায়ে কাঁটা দেয়, ইংরেজ এসেছিল বলে তারা নিয়তিকে...
26/06/2025

বাঙালি নিজেকে প্রায়ই ভুঁইফোঁড় বলে। ইংরেজ না এলে কি হত, ভাবতেও অনেক বাঙালির গায়ে কাঁটা দেয়, ইংরেজ এসেছিল বলে তারা নিয়তিকে শত শত ধন্যবাদ দেন। বখতিয়ার খিলজির আগ্রাসন না ঘটলে যে কি সর্বনাশ হয়ে যেত, সে ভেবেও অনেকে মূর্ছা গেছেন। আরব-তুর্ক-পাঠান-মোগল ধর্ষণগুলি ক্রমাগত না ঘটে গেলে বাঙালি জাতির জন্মই হত না, এরকম আমরা শুনেছি। বাঙালির তো কোনও ইতিহাস নেই, সে তুলনায় বাকিরা (যেমন উড়েরা) কত প্রাচীন। আমাদের আর কি ইতিহাস আছে? ওই বড়জোর দশম শতকে শুরু, এরকমটা অনেক সম্মানীয় বাঙালিকেই বলতে দেখেছি।

এরকম দেখে প্রায়ই মনে হয়, হলিউডের র‍্যান্ডম হার্ভেস্ট, যার অনুপ্রেরণায় স্মৃতিবিভ্রমের ছবিগুলো তৈরি হয়েছে বাংলাতেও (হারানো সুর, আলো আমার আলো - এ দুটো উত্তম সুচিত্রার ছবি আমরা সবাই দেখেছি), সেরকম একটা গল্প বাঙালি জাতির জীবনেও আছে। এই জাতির স্মৃতিবিভ্রম ঘটেছে, সেই স্মৃতিবিভ্রমের বদসুযোগ কেউ কেউ নিচ্ছেন, এবং ঈশ্বর গুপ্ত, বঙ্কিম বা হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মত কয়েকজন এই জাতির স্মৃতিকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টাও করেছেন।

বাঙালির স্মৃতিবিভ্রম হয়েছে কারণ আমাদের গ্রন্থাগারগুলো ধ্বংস হয়ে গেছিল মধ্যযুগে। আমাদের পূর্বসূরী প্রবল পরাক্রান্ত গঙ্গারিডাই জাতির কথা যদি গ্রীক আর রোমান ঐতিহাসিকেরা লিখে না রাখতেন আমরা জানতেই পারতাম না। তাম্রলিপ্তের মত এক সহস্র বছরের গৌরবোজ্জ্বল বন্দর। তারও ইতিহাস নেই। এই বাংলার সিঙ্গুর থেকে বিজয়সিংহ লঙ্কায় গিয়ে সাম্রাজ্যস্থাপন করলেন, সেটা আমরা জানতে পারি শ্রীলঙ্কার গ্রন্থগুলো থেকে। বাংলা ভাষার সঙ্গে সিংহলী ভাষার মিল নিয়ে গবেষণা হয়েছে, বাঙালির সঙ্গে শ্রীলঙ্কার লোকের জেনেটিক সাদৃশ্য নিয়ে গবেষণা হয়েছে, সেগুলো বাঙালি করে নি। পুণ্ড্রবর্ধনের ইতিহাস, বঙ্গের ইতিহাস বহুপ্রাচীন, বস্তুত ভারতসভ্যতা যত প্রাচীন, পুণ্ড্র তত প্রাচীন। পাণ্ডু রাজার ঢিবিতে যে প্রত্নসামগ্রীগুলো পাওয়া গেছে তা ২০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের, এবং তখনই এ অঞ্চলে সভ্যতা বিকশিত। চন্দ্রকেতুগড়ও অত্যন্ত প্রাচীন, অনুমান করা হয়, এখানেই গঙ্গারিডাই রাজধানী ছিল।

কিন্তু বাঙালি জাতির সে ইতিহাস লিপিবদ্ধ নেই। ইতিহাস হচ্ছে শিলালিপি, তাম্রশাসন, মুদ্রা, পুঁথিপত্র। তার কতটাই বা টিকে আছে! যৎসামান্য! এ জাতি সহস্র সহস্র বছরে ইতিহাসের তুলনায় সে প্রায় কিছুই না।

এইখানে, লোককাহিনী, লোকগাথা, ছেলেভুলোনো ছড়া আর রূপকথার দিকে হাত বাড়াতে ইচ্ছে করে। আগডুম বাগডুম ছড়ায় ডোমজাতির বীরত্ব ঘোষণা শুনতে পাই। হবুচন্দ্র আর গবুচন্দ্র কিন্তু সত্যিই ছিলেন বাংলায়। তেপান্তরের মাঠও সত্যিই ছিল, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের কোন প্রান্তরে ছিল? সমতল, কাজেই পুরুলিয়া বাদ, সেখানে পাহাড় টাহাড় আছে। রূপকথা অনুযায়ী তেপান্তরের মাটি তেমন উর্বর নয়, সেখানে ঘন বনানী নেই, মাঝে মাঝে ঝোপঝাড় ছাড়া আর কিছু নেই। বাঁকুড়া হতে পারে, বীরভূম হতে পারে। কিন্তু তেপান্তরের মাঠ সত্যিই বাংলার কোন অঞ্চলে ছিল, সেটা কি খুঁজে বের করা যায় না? আঞ্চলিক ইতিহাসের মেথডলজি ব্যবহার করে, আঞ্চলিক ইতিহাস, মৌখিক ইতিহাসের চিরুনি তল্লাশি করে কেউ কি তেপান্তরের মাঠের ওপরে একটা রিসার্চ প্রোজেক্ট করতে পারেন না?

আমার প্রায়ই আড়াই হাজার বছর আগেকার বাংলার তেপান্তরের মাঠ, আর তাম্রলিপ্তের বন্দরে চলে যেতে ইচ্ছে করে। যদি আমরা রিসার্চ করে উপযুক্ত প্রযুক্তির ব্যবহার করে একটা ঝকঝকে থ্রিডি ফিল্ম তৈরি করতে পারি, সে ইচ্ছে পূর্ণ করাও সম্ভব। গঙ্গারিডাই রণহস্তীবাহিনী যুদ্ধক্ষেত্রে কিভাবে ছুটে চলেছে একদিন, বড় দেখতে ইচ্ছে করে! এরকম একটা আন্তর্জাতিক মানের ছবি তৈরি করার মত পয়সা বাঙালির অবশ্য নেই। ভারতে হিন্দিভাষীর পরেই নাকি বাংলাভাষীদের সংখ্যা। কিন্তু দক্ষিণ ভারতের ইন্ডাস্ট্রি যা করতে পারে, আমরা পারি না। আমাদের পয়সা নেই।

সব সমস্যার মূল বোধহয় এই। বাঙালির হাতে পয়সা এলে তার হারানো স্মৃতিও ফিরে আসতে পারে।
© তমাল দাশগুপ্ত
#পুনরুদ্ধার_কর_অতীত

শেষ থেকে শুরুপর্ব ২অনেক ভাবলাম অগত্যা মাথায় এই বুদ্ধি এলো সব পদবী একবার যোগ করে খোঁজা যাক জানি অনেক সময় লাগবে কিন্তু চ...
01/06/2025

শেষ থেকে শুরু

পর্ব ২

অনেক ভাবলাম অগত্যা মাথায় এই বুদ্ধি এলো সব পদবী একবার যোগ করে খোঁজা যাক জানি অনেক সময় লাগবে কিন্তু চেষ্টা করতে ক্ষতি কী, তাই খুঁজতে শুরু করলাম আঁখি ব্যানার্জি, মুখার্জি,ঘোষ, কুন্ডু,দাস , রায়, কর্মকার, ইত্যাদি এই করতে করতে ভোর হয়ে গেল শেষে যখন ব্যর্থ হয়ে শুতে যাবো তখন দেখি ফ্রেন্ড সাজেশনে ওর ছবি দিয়ে লেখা আঁখি ভৌমিক। সত্যি বলছি তখন মনে হল মাঝে মাঝে আমারা সামনে থাকতেও কত কিছু খুঁজে বেরাই। যাই হোক সাহসের সঙ্গে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্টটা পাঠালাম কিন্তু ভয় লাগছিল যদি অ্যাকসেপ্ট না করে যাই হোক সাহসের সঙ্গে পাঠালাম । তারপর ঘুমিয়ে পড়লাম সকালে উঠে দেখি এখনও করেনি, সারাদিন ফোন নিয়ে ছিলাম, কিন্তু বিকেলের দিকে দেখি ফোনে নোটিফিকেশন আঁখি ভৌমিক অ্যাকসেপ্ট। সেই দিন আমি বসে ছিলাম আর ভাবছিলাম অ্যাকসেপ্ট করলো কিন্তু কথা কী বলবো যদি রিপ্লাই না দেয় তাহলে। না এতটা দূর এসেছি হাল ছাড়বো না এসএমএস করেই ফেললাম ----"বলছি কুকুরটা কেমন আছে ?" - শুভদীর্ঘ ঘন্টা খানেক পর----------------"ভালো। কিন্তু আপনি কে ?" - আঁখি"আমি শুভ রায়, আপনার কলেজের রসায়ন বিভাগের ছাত্র"- শুভ"আচ্ছা" - আঁখি"আপনি কোন বিষয়ের ?"- শুভ" আমি 2nd year ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী " - আঁখি এই ভাবে ধীরে ধীরে আমাদের কথা শুরু হয়আর কলেজে সেই ভাবে দেখা হতো না কারণ ওর সকালে ক্লাস আমার দুপুরে এই জন্য দেখা হতো না । কিন্তু একদিন ঠিক করলাম দেখা করবো আমি সেই দিন সকালে উঠে রেডি হলাম আর কলেজের বাইরে ওর জন্য দাঁড়িয়ে রইলাম হঠাৎ সেই একই সুগন্ধি পিছন থেকে একটা মিষ্টি আওয়াজ শুভ। সত্যি ! আমি ভয়ে ঠান্ডা হয়ে গেলাম। ও আমার সামনে এসে দাঁড়িয়ে বললো -" আমি আঁখি চিনতে পারছো বোধহয়।"" হ্যাঁ কেন পারবো না !" -শুভ এইভাবে ঘন্টা দুয়েক কথা হলো তারপর ও চলে গেল আমি দাঁড়িয়ে রইলাম ঠিক আগের মতো। কথা বলার পর বুঝলাম প্রথম দেখাতে যে ভালোলাগা তৈরি হয়েছিল সেটা শীঘ্রই ভালোবাসাতে পরিনত হয়েছে। কিন্তু মনের মধ্যে চলে একটা দ্বিধা যে আমি ওর প্রতি যেই অনুভূতি অনুভব করি ও কী সেই একই অনুভব করে ? তাই ঠিক করলাম বলেই ফেলি বেশি আর কী হবে অ্যাকসেপ্ট করবে নয় রিজেক্ট করবে তাই সাহসের সঙ্গে একদিন ওকে আবার দেখা করতে বললাম । চলবে........

01/06/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Moen Uddin Erick, Arko Dev Sarker, MD Anam Shahriar, Mustafizur Rahman, Mst Rifat Jahan, Asrafia Jannat Juthy, Asadul Islam, Ábûzâr Høssáîñ Sábbîr

19/04/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shanta Akter Amena, Md Aminul Islam Amin, Sadia Arfin, Rezwan Roni

শেষ থেকে শুরুপর্ব ১ফাঁকা রাস্তা সামনে টিপটিপ করে জ্বলছে ল্যাম্পপোস্টের আলো আর কতগুলো কুকুর ডাস্টবিনের পাশে শুয়ে আছে আমি...
12/04/2025

শেষ থেকে শুরু

পর্ব ১
ফাঁকা রাস্তা সামনে টিপটিপ করে জ্বলছে ল্যাম্পপোস্টের আলো আর কতগুলো কুকুর ডাস্টবিনের পাশে শুয়ে আছে আমি শুভ হাঁটছি এই সুদীর্ঘ রাস্তা ধরে, চারিদিকে মানুষের অস্তিত্বের চিহ্নটুকু নাই বলে মনে হচ্ছে। আসলে আজ আমি নিজের জীবনকে শেষ করে দিতে অগ্রসর হয়েছি কেন? কী কারন ? এই বিষয় জানতে গেলে যেতে হবে আজ থেকে ২ বছর আগে --------(২ বছর পূর্বে) কলেজের সামনে খুব ভিড়, সবাই গোল করে দাঁড়িয়ে আছে একটা কুকুরকে ঘেরাও করে। কুকুরটার হাতে পায়ে অনেক ক্ষত সম্ভবত অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, সবাই দাঁড়িয়ে দেখছে কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে যাচ্ছে না। আমি যখন ভিড় সরিয়ে সামনে গেলাম সাহায্য করার জন্য হঠাৎ একটা সুন্দর সুগন্ধি আমার মন ছুঁয়ে গেল। আমি এক পা এগিয়েছি আমার পাশ দিয়ে এক মেয়ে দৌড়ে এসে সেই কুকুরটাকে কোলে তুলে নিলো। মেয়েটির সব বন্ধুরা মেয়েটিকে ঘিরে ধরলো তারপর তারা সেই কুকুরটিকে নিয়ে চলে যায়। তারপর ধীরে ধীরে ধীরে ভির পরিষ্কার হয় কিন্তু আমি সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম কি হয়েছিল জানি না কিন্তু সেই দিন সত্যি love at first sight বলে কিছু হয় যদি সেটা সত্যি অনুভূতি হয়েছিল আমার। সেই দিন আমি সত্যি এটায় ভাবছিলাম এতো বড় ক্যাম্পাসে আমি কোথায় খুঁজবো ? আমি তো শুধু মুখ চিনি নামটাও ঠিক জানা নেই, আর জানলেও কী বলবো ? এই সব ভাবনা আমায় পাগল করে তুলছিল সেই দিন । যাই হোক পরের দিন আমি কলেজের অফিসে দাঁড়িয়ে আছি কিছু কাজের জন্য হঠাৎ আবার সেই সুগন্ধি পিছনে তাকিয়ে দেখি সেই মেয়েটা। সত্যি খুব ভাগ্যবান মনে হলো নিজেকে কিন্তু কী করে নাম জিজ্ঞাসা করবো এইটাই ভাবছিলাম হঠাৎ মেয়েটার পিছন থেকে একজন ডাকলো আঁখি। আঁখি! ওর নাম আঁখি সত্যি ওর আঁখি দুটো দেখার মতো এত গভীর এতো সুন্দর যেন তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। কিন্তু আমি তাকিয়ে থাকতে এতটাই ব্যস্ত ছিলাম যে মেয়েটা কখন আমার সামনে দিয়ে চলে গেছে সেটাই আমি টের পায়নি। তারপর বাড়ি ফিরে নিজের উপর সত্যি খুব রাগ হচ্ছিল একটা সুযোগ থাকতেও আমি সেটা কাজে লাগাতে পারলাম না কী করবো বুঝতে পারছিলাম না ঠিক তখনই মাথায় বুদ্ধি এলো ফেসবুক, হ্যাঁ ফেসবুক এমন জায়গা যেখানে সবাই কে খুঁজে পাওয়া যায়। খুব উৎসাহিত হয়ে তারাতারি ফোন খুলে ফেসবুক অন করলাম কিন্তু তখন মাথায় এলো পদবীটা কী ?
ধুর! আমাকে দিয়ে যদি কোন কাজ হয়। খুব হতাশ হলাম আঁখি পদবী ???? চলবে.......

09/04/2025

সম্মানিত ভাই ও বোনেরা দীর্ঘ সময় পর অনলাইন ভিত্তিক আমাদের পত্রিকার প্রকাশনার জন্য আপনার গান কবিতা ছোট গল্প কৌতুক ইত্যাদি ভয়েজ রেকর্ডিং করে আমাদের নিকট পৌঁছে দিন। এবং নিজের প্রতিভা কে সকলেরই সামনে প্রকাশিত করার অভাবনীয় সুযোগ।

পাঠানোর নিয়ম

Name

University

Faculty

Dependent

Topics

Written or

Voice record/video record

নিজের সুন্দর ছবি (If you want) এগুলো পাঠিয়ে দিন whats app / gmail এ

ধন্যবাদান্তে

সম্পাদকবৃন্দ

09/04/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Sha Mim, Masum Rana, Nursiat Nuri, Mst Sumaiya Akter Sumi, Amin Islam, Ridoy Islam, Raziul Islam

Address


Telephone

+8801777680138

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অভ্রভেদী ত্রৈমাসিক পত্রিকা, হাবিপ্রবি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অভ্রভেদী ত্রৈমাসিক পত্রিকা, হাবিপ্রবি:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share